নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন খেটে খাওয়া শ্রমিক। রবীন্দ্রনাথ আমার গুরু। উনার কবিতা, ছোটগল্প, উপন্যাস, গান আমার দারুণ প্রিয়। আমি প্রথম আলো পত্রিকায় সাংবাদিকতা করছি। বেড়ানো আমার শখ, শখটা এখন ঘুমানোতে ডাইভার্ট হয়ে গেছে। খেলা দেখার নেশাটা ছাড়তে পারি নি এখনও......
কয়েক দিন ধরে বার্ডি, বগি আর ইগলের মধ্যে আছি। বুঝলনে না? যারা একটু আধটু গলফ খেলা ফলো করেন তাদের বোঝার কথা। তারপরও সামান্য ধারণা দিচ্ছি। গলফ এক রাউন্ডে ১৮ হোলে খেলা হয়। আর প্রতিটি হোলে ৪ শটের মধ্যে বল ফেললে পারের সমান হয়। ১ শট বাকি রেখে ফেললে বার্ডি, ১ শট বেশি লাগলে বগি এবং দুই শট হাতে রেখে ফেললে ইগল হয়। তো আজ তিনদিন কুর্মেটোলা গলফ কোর্সে আসছি এশিয়ান টুর গলফ কাভার করতে। আমি প্রথম আলোর রিপোর্টার। বাংলাদেশে প্রথমবার এমন বড় মাপের টুর্নামেন্ট হচ্ছে বলে কাভারেজটাও বেশি দেওয়া হচ্ছে।
এবার আসল কথায় আসি। কুর্মিটোলা গলফ কোর্সটায় আগেও অনেকবার এসেছি। এবার এসেও মুগ্ধ। চারপাশে এত গাছ গাছালি। এত সবুজ। মনে হয় যেন আমি গ্রামের বাড়ি আছি। আম গাছে থোকা থোকা আম ঝুলে আছে। কেউ পাড়ছে না। জাম ধরে আছে পাকা পাকা। লিচু, কামরাঙা। বৃষ্টি হয়ে গেল একটু আগে মুষলধারে। বৃষ্টি ভেজা গলফ কোর্স অসাধারণ। সন্ধ্যার আগে গোধুলী বেলায় যা লাগছলি না। আমি কটা ছবি তুললাম। সেটা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করছি।
২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১৮
প্রামানিক বলেছেন: এটা তো এরশাদের অবদান। আগে গলফের নামও কেউ জানতো না।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
ঢাকাবাসী বলেছেন: বড়লোকদের টাইম পাস এই গলফ, আমরা ধারে দিয়া হাঁটতেও পারিনা, ইচ্ছাও অয়না।