নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোহাম্মদ মইন উদ্দীন। ডাক নাম মাঈনু। কিছু কিছু ফ্রেন্ডের কাছে কিশোর। বাড়ি চট্রগ্রাম। পড়ালেখার কারণে ঢাকায় থাকি। কৌতুহল একটু বেশী, হয়তো বাড়াবাড়ি ধরনের ই বেশী। দূঃসাহসী, কিন্তু সাহসী কিনা এখনো জানতে পারিনি।

কিশোর মাইনু

কিছু কিছু জিনিস জানি। সেগুলা মানুষের সাথে share করার জন্য ব্লগে প্রবেশ। তাতে দুটো সুবিধে। প্রথমত, আমার জানার ভুলভ্রান্তিগুলো দূর হবে। দ্বিতীয়ত, নতুন কিছু জানার সুযোগ সৃষ্টি হবে। দুনিয়াতে জানার কোন শেষ নেই। এবং আমার আগ্রহের ও কমতি নেই। ইনশাল্লাহ কোনদিন হবে ও না।

কিশোর মাইনু › বিস্তারিত পোস্টঃ

রথচাইল্ড ফ্যামিলি(২)

২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৪৫

কয়েকদিন আগে রথচাইল্ড ফ্যামিলিকে নিয়ে একটি পোস্ট দিয়েছিলাম।রথচাইল্ড ফ্যামিলি(১) সময়ের অভাবে পোস্ট টি শেষ করতে পারিনি।আজকে ও শেষ করতে পারবনা।কারণ ফ্যামিলিটায় এমন।রথচাইল্ড ফ্যামিলিকে নিয়ে লেখা এটা আমার ২য় পোস্ট।হয়ত আরো ৩/৪টা পোস্ট দেওয়া হবে এই ফ্যামিলিকে নিয়ে

১৮০৬ সালে Rothschild Russia, Prussia, Austria,
France আর স্পেন’কে মোট ১২ million Francs লোন দেয়।যুদ্ধের কথা মাথায় রেখে বানানো বাজেট বাস্তবায়নের জন্য দেশগুলোর এই অর্থ খুব ই দরকার ছিল।
তাদের এই যুদ্ধ যুদ্ধ খেলার experiment অনেক কাজ দিলো।
সমগ্র দুনিয়ার শেয়ার বাজারেothschild এর শেয়ার কেনার ধুম পড়ে গেল।
After all,কেঈ যদি Rothschild-এর শেয়ার কেনে,তাহলে এটা নিশ্চিত যে Rothschild will not let her/him down।
ফলসরুপ, Rothschild ফুলে ফেপে উঠলো।

১৮১২ সাল। নেপোলিয়নের অপ্রতিরোধ্য আর্মি রাশিয়া আক্রমন করল। ১৪টি দেশ একসাথে আক্রমন করল এক রাশিয়া’কে।ইতিহাসে যা, Patriotic War of 1812 (24th June – 14th December) নামে পরিচিত।
And guess what??? Don’t mess with Russia.
Decisive Russian victory দিয়ে নেপোলিয়নের জয়রথ থামলো। His Grand Army was badly damaged and never fully recovered.
অবশেষে, ১৮১৩ সালে Battle of Leipzig-এ হারার পর নেপোলিয়ন দেশ ছেঁড়ে ইতালির Elba দ্বীপে নির্বাসনে যান।বলা বাহুল্য,এসব যুদ্ধেও বরাবরের মত sponsorship দিয়েছিল Red Shield এবং বরাবরের মতই যা ছিল উভয় পক্ষের জন্যেই।
১৮১৫ সালে নেপোলিয়ন Elba দ্বীপ থেকে পালিয়ে ফ্রান্সে আসেন।অভুতপূর্বভাবে, সে আবার ফ্রান্সের ক্ষমতা ফিরে পান।Rothschild বস্তা বস্তা অর্থ ঢেলে দ্রুততম সময়ে আবার নেপোলিয়নের আর্মিকে গুছিয়ে নিতে সাহায্য করেন।অন্যদিকে নেপোলিয়ন আবার ক্ষমতা ফিরে পাওয়াতে ইউরোপে আবার যুদ্ধের জুজু চেপে বসে।
ব্যস, এদিক থেকেও Rothschild ফায়দা লোটে।

Russia, Prussia, Britain, Austria, Sweden, Saxony, Denmark, Wurttemberg,Bavaria সবাই Rothschild এর কাছ থেকে অগ্রিম war debt নিয়ে তাদের মিলিটারি প্রস্তুত করতে শুরু করে।
১৮১৫ সালে Rothschild দেশগুলোকে মোট ৯,৭৮৯,৭৭৮ পাউন্ড load দেয়।
1815 সালের জুন মাস প্যারিস থেকে ২০০ মাইল দূরে Battle of Waterloo, বর্তমান বেলজিয়ামে ব্রিটিশ সেনার মুখোমুখি হয় নেপোলিয়ান।
এদিন ব্রিটিশ stock market বা শেয়ার বাজারে আগেভাগে উপস্থিত Nathan Rothschild,ওদিকে তার ভাই Jakob একইভাবে উপস্থিত ফ্রান্সে।
দু’দেশের আর্মিতেই Rothschild agent আছে। তারা ভাল করেই আন্দাজ করতে পারে, যুদ্ধের ফলাফল কী হবে।
In fact, এই যুদ্ধে ইংল্যান্ডের জয়ের খবর ব্রিটিশ সরকার পাবার আগেই Nathan Rothschild পেয়ে যান তার agent-এর মাধ্যমে।
(** তখনকার পেক্ষাপটে খবর নিয়ে আসতো বার্তা বাহকেরা। Red shield ব্রিটিশ বার্তাবাহকদের পথে sabotage করে। এতে ইংল্যান্ডের সরকারের কাছে জয়ের খবর আসতে দেরি হয় )
গোপনে Nathan Rothschild জয়ের খবর পাওয়া মাত্র এমন ভাব ধরেন যে তিনি কিছু জানেন না। উল্টা তিনি ব্রিটিশ শেয়ার বাজারে পানির দামে নিজের অংশীদারে থাকা govt. bond বিক্রি করতে শুরু করেন।
শেয়ার বাজারের সবাই অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে। তারা সকলে ধারনা করে, Nathan Rothschild-এর কাছে খবর আছে, ইংল্যান্ড যুদ্ধে হেরে গেছে।অথচ ইংল্যান্ড কিন্তু যুদ্ধে জিতেছে!!!
Nathan Rothschild এর এই মিথ্যা ভয় দেখানো নাটক কাজে আসে।ভয়ে মানুষ পাইকারি হারে তাদের অংশীদারে থাকা Govt. bond বিক্রি করতে শুরু করে।তারা ধারনা করেছে যে, ব্রিটিশরা হেরে গেছে।ব্রিটেন হয়ত কিছুদিনের মধ্যে নেপোলিয়ান দখল করে নিতে পারে।সেক্ষেত্রে আগেভাগে সব শেয়ার বেঁচে দিয়ে কোনমতে আল্প কিছু নিয়ে কেটে পরাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।ধূর্ত Nathan Rothschild আগে থেকেই তার কিছু লোক শেয়ার বাজারে setting দিয়ে রেখেছিলেন।যে মুহূর্তে শেয়ার বাজার fall করল, পাইকারিহারে তারা share কেনা শুরু করলেন।
ফলসরূপ, যতক্ষনে ব্রিটিশদের কাছে waterloo জয়ের খবর পৌঁছালো, ( ৬ ঘণ্টা delayed ) ততক্ষনে শেয়ারবাজার Nathan Rothschild-এর দখলে।
দিনের আলো না নিভতেই Nathan Rothschild ইংল্যান্ডের সেরা ধনী।
একদিনের ভেতরে তার দখলে not only ‘Bond Market’ but also,Bank of England অর্থাৎ England এর central Bank (আমাদের বাংলাদেশ ব্যাংকের Equivalent)
Bank of England হল প্রথম privately owned central bank
এরপর থেকে Red shield হয়ে যায় অপ্রতিরোধ্য শক্তির নাম।
Between 1814-1914, Rothschild was the biggest bank in the world.
সবগুলো দেশের ভয়াবহ যুদ্ধ পরবর্তী situation এ Rothschild ই ভরসা।

১৮১৮, এর কিছুদিন পর গ্রিসকে Independent monarchy হিসেবে গড়ে তুলতে Red Shield অর্থ ঢালে। এমন কী, কে গ্রিসের শাসক হবে, এসবও Red shield তাদের ইচ্ছা ও পছন্দ অনুসারে নির্ধারণ করত।

Red shield-এর পলিটিক্যাল ইনফুলেন্স ছিলো সব জায়গায়।সেইসাথে উনবিংশ (১৮০১-১৮৯৯) শতাব্দীর privatization গুলো হস্তক্ষেপ করা ছিলো তাদের অন্যতম লক্ষ।তখন বড়বড় ইউরোপীয় রাজতন্তের রাজাবাদশাহ দের financial সাহায্য, advising, insurance সবই করত Rothschild একরকম একচেটিয়াভাবে।

১৯০০ সালের শুরুর দিকে,
Rothschild literally 1/3 world wealth, 1/3 art works and jewels, 1/3 art real state নিয়ন্ত্রন করে।
capitalism কাহাকে বলে, কীভাবে তার ১০০% ফায়দা নিতে হয়, eta Rothschild দেখিয়ে দেয়।
After all, আজকের modern banking system মুলত তাদেরই চিন্তা চেতনার ফসল।

আমেরিকাতে Rothschild এর প্রভাব ছিল সুদুরপ্রসারী। অনেক বিস্তৃত। আমেরিকার গৃহযুদ্ধে (১৮৬১-৬৫) বরাবরের মতই তারা sponsor দিয়েছিলো

আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারশন তাদের মাজা ভেঙ্গে দিলেও ঠিকই তারা সময়ের অপেক্ষায় থাকে।
আমেরিকার হর্তাকর্তা JP Morgan (Rothschild-দের মতই financer) বা Rockefeller (আমেরিকার তেলগ্যাস ব্যবসার কান্ডারি)-দের পার্টনার হিসেবে Rothschild কাজ করত।
JP Morgan-এর মত লোক রীতিমত Godfather তুল্য সম্মান করতেন Rothschild-দের।

এদেরকে সাথে নিয়েই গড়ে ওঠে ফ্রি মেসন, মেসন, ইলুমিনাটি, secret society, বিল্ডারবার্গ।
শুরু হয় তাদের ম্যাসোনিক cult....

বিংশ শতাব্দীতে তাদের কর্মকান্ডে ব্যাপক পরিবর্তন আসে।

Rothschild হঠাত পর্দার আড়ালে চলে যেতে শুরু করে, without any visible reasons...

সেইসাথে বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ন্ত্রন করার কিছু নতুন formula বাস্তবে রুপ দিতে উদ্যোগ নেয়।
এভাবেই আসে Federal Reserve bank
ব্রিটেনের Bank of England
বা ফ্রান্সের Central bank এর আদলে গড়া মার্কিন Central Bank.
যা হবে, Private মালিকানায়।
needless to say, Rothschild was looking for absolute domination in the Note or Currency issue.

১৯১৩ সাল থেকে ফেডারেল রিজার্ভ দুনিয়ার অর্থনীতি নিয়ন্ত্রনে নেয়। এরাই private মালিকানায় Dollar বানায়।
হা, ডলার একটা private property মার্কিন সরকারে নিয়ন্ত্রনের বাইরে। .

ডারেল রিজার্ভের অন্যতম হর্তাকর্তা এখনো Red Shield, Federal Reserve এর mastermind, Paul Warburg ছিলেন Red shield secret agent.
বর্তমানকালে সমগ্র দুনিয়ার সব central bank গুলো নিয়ন্ত্রন করে BIS (The Bank for International Settlements)। এটারও অন্যতম নীতি নির্ধারক বা হর্তাকর্তা RED SHIELD
এতকিছু করতে গিয়ে Rothschild মানুষের শত্রুতে পরিনত হয়।
সমগ্র ইউরোপে তখন বাসা বেধেছে anti-Semitism, বা ইহুদী বিদ্বেষবাদ।
তখন প্রায় সব দেশেগুলোর অর্থনীতিই কোনো না কোনো ভাবে ইহুদীর দখলে ছিল।
যারা হিটলারে লিখা ‘মাইন ক্যাফ’ বইটি পড়েছেন, তারা হয়ত সেই সময়ের Anti-Semitist মানুষগুলোর চিন্তা চেতনার ব্যাপারে কিছুটা জানতে পারবেন।
এবং আমজনতা কখনো জমিদার বা মোড়ল জাতীয় মানুষদের পছন্দ করে না।তা সে যত দয়ালু জমিদারই হোক না কেন। এটাই reality ...

Rothschild এর মাথা ব্যথার কারণ হয়ে আসে রুশ বিপ্লব।
লেনিনের কম্যুনিস্ট রাশিয়া বা সোভিয়েত ইউনিয়ন। সম্পূর্ণ anti-capitalism ব্যবস্থা। যেখানে Rothschild দের ধান্দার সুযোগ কম।
হিটলারের Nazi উত্থানের শুরুর দিকে অন্যতম sponsor ছিল Red Shield.
যদিও তারা Jews ছিল।তারা ধারনা করেছিলো, কম্যুনিস্ট রাশিয়া’কে শায়েস্তা করতে হিটলারে মত ডাণ্ডা মেরে ঠাণ্ডা করা লোক লাগবে।

যাই হোক, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইহুদিদের কোথায় পুরনবাসন করা হবে, এটা নিয়ে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে আলোচনা শুরু হয়।
Madagascar, ব্রাজিলের Mato Grosso নামক স্টেটকে স্বাধীন করে ইহুদী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা, অথবা সুদান,
কেনিয়া, northern Rhodesia (জিম্বাবুয়ে), গায়ানা, সবগুলোই টেবিলে ছিল। কারণ এসব জায়গায় ব্রিটিশ সম্রাজ্য ইহুদীদের afford করার সামর্থ রাখতো।
যাই হোক, Rothschild এর হস্তক্ষেপে শেষ পর্যন্ত প্যালেস্টাইনকে বেছে নেয়া হয়।
কারণ, এখনকার ইসরাইল বা প্যালেস্টাইন ছিল ব্রিটিশদের দখলে।
এ জায়গা দেয়া তাদের জন্য তেমন কঠিন ছিল না। একটা কলমের সিগ্নেচারের ব্যাপার।
অবাক হবেন যে আজ পর্যন্ত Rothschild ফ্যামিলির সম্পদের অডিট হয় নি। কোনো Rothschild এর সম্পত্তির হিসাব করা হয় নি।
কারণ তাদের সম্পত্তির কোনো সত্যিকারের হিসাব নেই।
কেন নেই??
অনেক কারণেই নেই।
এর একটা হল, তারা food chain এর সবার উপরে। তাদের উপরে অন্তত পুঁজিবাদী বিশ্বে আর কেউ নেই।
দ্বিতীয়ত, বা সবচেয়ে বড় কারণ,
তারা তাদের সম্পত্তির প্রায় সবই রেখেছে Gold হিসেবে। দুনিয়ার প্রতিটি উন্নত দেশে rothschild house আছে। যাতে আছে তাদের Gold vault। কোনো ভাবেই আপনি commodity money নষ্ট করতে পারবেন না। অর্থাৎ GOLD, গোল্ড নিয়ে যেখানেই যাবেন, সেখানেই তার দাম আছে। এর intrinsic ভ্যালু কখনো নষ্ট হবে না।
অর্থাৎ, আপনি ফকির হবেন না।

ইরাক দখল হবার পর ইরাকীরা কীভাবে সাদ্দামের ছবিওয়ালা ইরাকী নোট রাস্তার দাড়িয়ে আগুনে পুড়িয়েছিল, সেটা নিশ্চয় সবার মনে আছে।
কারণ ইরাকী দিনার তখন আর কোনো ভ্যালু ছিল না। ওসব তখন কেবলই কাগজ...

এসব কারনেই দেখবেন, তৃতীয় বিশ্ব বা উন্নয়নশীল দেশের বড়বড় ব্যবসায়ীরা তাদের টাকা পয়সা বিদেশী ব্যাংকে রাখে। কারণ নিরাপত্তা বেশি থাকে।
একজন ইরাকি ধনুকুব নিশ্চয় তার টাকা পয়সা ইরাকী ব্যাংকের চেয়ে সুইস বা মার্কিন ব্যাংকে রাখার ইচ্ছা বেশি পোষণ করবেন।
কারণ, সেখানে নিরাপত্তা বেশি।
যেমন ইরানের প্রতি আমেরিকার রাগের অনেকগুলো কারনের অন্যতম হল, ইরান তেলের যত deal করে, সবগুলো করে GOLD দিয়ে। অর্থাৎ, তেলের বিনিময়ে GOLD, not dollar ঠিক rothschild style এ... .

ব্যাপার এরকম,Rothschild বা JP Morgan হল বিশাল জমিদার। তাদের আন্ডারে অজস্র কৃষক কাজ করে।
কারো জমিতে ফসল বেশি হয়, কারো কম হয়। বিল গেইটস নামক কৃষকের জমিতে ফসল সবচেয়ে বেশি ফলেছে।
তো একদিন বন্যায় সব কৃষকের ফসল নষ্ট হয়ে গেল।
সবাই পথে বসে গেল।
কিন্তু জমিদার??
তার তো সম্পত্তি আছেই।
জমি... আবাদি জমি। এখানে জমিটা হল capitalism system.
বিল গেইটস বা বাফেট Rothschild বা JP Morgan দের মত মানুষের তৈরি সিস্টেমের খেলোয়াড়। আর Rothschild হল সিস্টেম।
সিস্টেমের বাইরে গিয়ে কিছু করার ক্ষমতা তারই আছে যে সিস্টেম পরিচালনা করে।
অনেকটা ফুটবল টিমের ম্যানেজার আর বেস্ট প্লেয়ারের মধ্যে থাকা সম্পর্কের মত।

হঠাতই, for some unknown reason, Rothschild ফ্যামিলি এখন এতটাই আড়ালে চলে গেছে যে তাদের সম্পর্কে একালের মানুষ তেমন একটা কিছু জানে না।
যা জানে, কেবলই তাদের গড়া মেসন, ফ্রি মেসন, ইলুমিনাটি, secret society নিয়ে...
তারা এখন কেবলই পর্দার আড়ালে থাকা কিছু মানুষজন যারা পুঁজিবাদী দুনিয়ার হর্তাকর্তা।
Conventional business man যে কোনো কিছু নিয়ে একা সিন্ধান্ত নেয়। এখানে আসে ফ্যামিলি ব্যবসার পার্থক্য।
এখানে বড় বড় ব্যবসায় সিদ্ধান্ত নিতে secret meeting বসায়।

Unlike modern multinational however, This is always a family firm, with executive decision making is strictly monopolized by the partners.
-------------------------------------Heinrich Heine

Rothschild don’t need money. Dollar, pound, euro whatever…Because they are THE MONEY.

বর্তমানে House of Rothschild এর head হলেন,ইংল্যান্ডের নাগরিক Lord, Sir Evelyn Rothschild।( উইকি পেজে গিয়ে দেখবেন, তার সম্পত্তির কিছুই লিখা নেই। যেটা খুবই স্বাভাবিক )

Rothschild Family wiki তে অন্য সকল তথ্য পেলেও তাদের সম্পত্তির হিসাব পাবেন না।
ডজন খানের উপরে বাড়িঘরের ছবি দেখতে পাবেন, যেগুলো আপনার চোখ ধাঁদিয়ে দেবে।

মজা করে বলা হয়, ইউরোপের কোনো উন্নত দেশে গিয়ে যদি সবচেয়ে সুন্দর বাড়ি আবিষ্কার করেন,আর তার মালিকের পরিচয় যদি সঠিকভাবে বের করতে না পারেন,তাহলে চোখ বুঝে ধরে নিন, সেটা Rothschild ফ্যামিলির।
Sir Lord Evelyn Rothschild-কে মাঝে মাঝে BBC তে দেখা যায়।
বিভিন্ন ইস্যুতে তার সাথে কথা বলে সাংবাদিকরা।
এই যেমন, চীনের অমুক সমস্যা, তমুক সমস্যা, আপনি কী করবেন??
কোথায় invest করবেন??
জাপানের শেয়ার বাজার ফল করছে। জাপানের ২০০% debt.

Rothschild ফ্যামিলি এখন এত বড় হয়ে গেছে যে সমগ্র ইউরোপ আমেরিকা জুড়ে তাদের by born citizen ভরা।নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত সেনের স্ত্রী নাম Emma Georgina Rothschild যিনি Rothschild ফ্যামিলির বর্তমান জেনারেশনের অসংখ্য সদস্যের ভেতর একজন। বাবা Lord Victor Rothschild।
এরকম যে আরো কত লিক আছে তার হিসেব নেই।
আর তারা লিংক মেইনটেইন করাটা খুব ভাল পারে,যা এই দুনিয়ায় টিকে থাকতে হলে অন্যতম দরকার।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৫৯

হবা পাগলা বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম।
সুন্দর পোস্টের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ব্লগে আমি নতুন। আমার ব্লগটা একটু ঘুরে আসার নিমন্ত্রণ রইলো।

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:০২

কিশোর মাইনু বলেছেন: অবশ্যই ভাইয়া।

২| ২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:০০

কাইকর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:০২

কিশোর মাইনু বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ ভাই।

৩| ২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:১৫

শহীদ আম্মার বলেছেন: পুরো পৃথিবী জুড়ে আজকে যে অশান্তি তার জন্য এই পরিবারকেই অনেকে দায়ী করেন। আজকের বিশ্বব্যাপী জুলুম ও অন্যায়ের পিছনের ক্রিমিনাল কারা তা মানুষের জানা দরকার । বুঝায় যাচ্ছে আপনি অনেক পড়াশোনা করেন। পারলে আরো ছোট করে ইস্যু বা পয়েন্ট ভিত্তিক লিখলে হয়তো আমরা আরো সচেতন হতে পারবো।

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:২৫

কিশোর মাইনু বলেছেন: পরের পর্ব থেকে আরো ছোট করে পয়েন্ট করে লেখার চেষ্টা করব।
কিন্তু ভাইয়া এই ফ্যামিলিটা এতটাই প্রভাবশালী যে,এদের নিয়ে পয়েন্ট ওয়াইজ লিখতে গেলে শ পর্বেও শেষ করতে পারবনা।অথচ আমি বলতে গেলে এদের ব্যাপারে কিছুই জানিনা।তাতেই এই অবস্থা।

Btw,ধন্যবাদ ভাই,
আপনাদের সাপোর্ট থাকলে ভবিষ্যতে ইনশাল্লাহ সুন্দর সুন্দর পোস্ট নিয়ে হাজির হব।

৪| ২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:২৪

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: :) সুন্দর

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:২৬

কিশোর মাইনু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৫| ২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৪২

রসায়ন বলেছেন: পড়ছি।

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৫৩

কিশোর মাইনু বলেছেন: সামনে আরো আসছে ভাই এই ফ্যামিলি নিয়ে।
আশা করি সেগুলো ও পড়বেন।
ধন্যবাদ।

৬| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:২০

কিশোর মাইনু বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হুমম! অনেক অজানা জানলাম। এমন সব বুদ্ধিদীপ্ত বিষয় নিয়ে পোষ্ট আমার বেশ লাগে।

শুধু একটা কথা বলি, বাংলা পড়তে পড়তে হুট করে ইংলিশ শব্দগুলো কেমন যেন লাগছিল। স্থান, মানুষের নামও বাংলা অক্ষর ব্যবহার করে লেখার চেষ্টা করবেন প্লিজ। পাঠকের আব্দার এটা।

ধন্যবাদ।

২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:২৭

কিশোর মাইনু বলেছেন: কিছু নাম উচ্চারণে ভুল হতে পারে আমার,তাই সেগুলো ইংলিশে দিয়েছি।
তবে হ্যা,সামনের পোস্টগুলোতে যতটা সম্ভব চেস্টা করব ইংরেজি শব্দ কমিয়ে আনার।
আবদার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.