নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“আমার কোন বিশেষ প্রতিভা নেই।আমি শুধু মনেপ্রাণে কৌতূহলী”--আলবার্ট আইনস্টাইন “ভাষা একটি মাধ্যম মাত্র জ্ঞানই আসল”--ফেরদৌসি বিকন

চক্‌চাপড়ী

সৃস্টির সকল কিছুই জানার ইচ্ছা করে স্রস্টা যেটুকু জানার অধিকার দিয়েছেন।”

চক্‌চাপড়ী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাদ্দাম গাদ্দাফির পতন ও বাংলাদেশের উন্নয়ন ভাবনা

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

জনগন রাষ্ট্রনায়ক নির্বাচন করে রাষ্ট্রের উন্নয়নের জন্য।নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য।আবার কেউ কেউ জনরায়কে তোয়াক্কা না করে বিভিন্ন উপায়ে রাষ্ট্রনায়ক হয়ে রাষ্ট্র ও জনগনের ভাগ্যন্নোয়নের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করে।সাদ্দাম ও গাদ্দাফিকে কোন কাতারে ফেলা যায় সেটা ইতিহাস পড়ে জেনে নিতে হবে।কেননা উভয় নেতাই এখন ইতিহাসের পাতায় চলে গেছেন।

১৯৭৯ সালে ইরাকের প্রেসিডেন্ট পদত্যাগ করলে, সাদ্দাম রাষ্ট্রনায়কের পদ গ্রহন করে ইরাককে সর্বদিক দিয়ে উন্নয়নের দিকে নিয়ে যায়। এমনকি এক সময় গোটা দুনিয়ার মুসলমানদের শক্তিশালী মুখপাত্র হিসেবেও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। নিজের দেহের ২৭ লিটার তাজা রক্ত দিয়ে দুই বছর ধরে তিলে তিলে সমগ্র পবিত্র কোরআন শরীফ লিখে এক অনন্য কীর্তি এমনই একটা দৃষ্টান্ত।

Saddam has Koran written in his blood

১৯৬৯ সালের পহেলা সেপ্টেম্বরে, লিবিয়ার রাজা মোঃ ইদ্রীস আল সেনুসী তার শারীরিক অসুস্থার জন্য তুরস্ক গেলে,মাত্র ২৭ বছর বয়সী কর্ণেল গাদ্দাফী তার অল্প কয়েকজন সামরিক অফিসারের সহায়তায় রাজধানী ত্রিপলীতে এক প্রতিরোধহীন এবং রক্তপাতহীন অভ্যুত্থান ঘটিয়ে লিবিয়ার শাসন ক্ষমতা দখল করে অচিরেই একজন সফল শাসক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।

গাদ্দাফির সময় লিবিয়ার উন্নয়ন কোন পর্যায়ে পৌছেছিল তার কিছু বর্ণনা এমন যে- “নাগরিক জীবনের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে জনগণকে অনেক সহায়তা দেওয়া হতো গাদ্দাফি সরকারের আমলে। বলা যায়, প্রায় রাজার হালেই ছিলের গাদ্দাফির প্রজারা। আধুনিক সময়ের নগরজীবনের অন্যতম প্রধান চাহিদা বিদ্যুত্। আর লিবিয়ার জনগণ সেই বিদ্যুত্ ব্যবহার করত পুরোপুরি বিনামূল্যে। সরকারনিয়ন্ত্রিত ব্যাংকগুলো থেকে বিনা সুদে ঋণ দেওয়া হতো নাগরিকদের। তেলসমৃদ্ধ দেশটির তেল বিক্রি করে যে টাকা আয় হতো, তা সরাসরি পাঠিয়ে দেওয়া হতো লিবিয়ার সব জনগণের ব্যাংক হিসাবে। গাড়ি কেনার সময় লিবিয়ার নাগরিককে গাড়ির মূল্যের অর্ধেক সরকার থেকে ভর্তুকি দেওয়া হতো। তেলসমৃদ্ধ লিবিয়ায় প্রতি লিটার পেট্রলের মূল্য ছিল মাত্র ০.১৪ ডলার। মাত্র ০.১৫ ডলারে পাওয়া যেত ৪০ স্লাইসের বড় রুটি।

গাদ্দাফি সরকারের ৫০ হাজার ডলার সহায়তা পৌঁছে যেত প্রতিটি নববিবাহিত দম্পতির কাছে। যেন তাঁরা বাড়ি কিনে স্বাচ্ছন্দ্যে তাঁদের নতুন জীবন শুরু করতে পারেন। সন্তান জন্ম দেওয়ার পরও লিবীয় মায়েরা সরকারের কাছ থেকে পেতেন পাঁচ হাজার ডলার করে। পড়াশোনা বা চিকিত্সাসেবার জন্য কেউ বিদেশে গেলে তাঁকে মাসে দুই হাজার ৩০০ ডলার দেওয়া হতো সরকারের তরফ থেকে।

গাদ্দাফি ক্ষমতায় আসার আগে লিবিয়ায় স্বাক্ষরতার হার ছিল মাত্র ২৫ শতাংশ। শিক্ষাখাতে বিপুল পরিমাণ ভর্তুকি দিয়ে সেই সংখ্যাটা ৮৩ শতাংশে নিয়ে গিয়েছিলেন গাদ্দাফি। পুরোপুরি বিনামূল্যে শিক্ষা ও চিকিত্সাসেবা পেত লিবিয়ার জনগণ। সেখানকার ২৫ শতাংশ মানুষের বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি আছে। পড়াশোনা শেষ করে কেউ যদি চাকরি না পেত, তাহলে বেকার থাকা অবস্থায় সরকারের কাছ থেকে ভাতাও পেত তারা।

কৃষিখাত উন্নয়নের ক্ষেত্রেও বিশাল অবদান ছিল মুয়াম্মার গাদ্দাফির। কৃষিকাজকে পেশা হিসেবে নিতে ইচ্ছুক লিবিয়ার জনগণকে জমি, খামারবাড়ী, বীজ ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি দেওয়া হতো সরকারের পক্ষ থেকে। সবই বিনামূল্যে।

গাদ্দাফির লিবিয়ার কোনো বৈদেশিক ঋণ তো ছিলই না, বরং বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ ছিল ১৫০ বিলিয়ন ডলার।”-রাজার হালে ছিলেন গাদ্দাফির প্রজারা! দৈনিক প্রথম আলো, তারিখ: ২৩-১০-২০১১

রাজার হালে ছিলেন গাদ্দাফির প্রজারা!

“দেশবাসীর জন্য বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য সমগ্র লিবিয়াজুড়ে তিনি যে ভূ-গর্ভস্থ পাইপলাইন নেটওয়ার্ক নির্মাণ করেছিলেন—তা পরিচিতি পেয়েছে ‘বিশাল মনুষ্যনির্মিত নদী’ নামে। বিশ্বের বৃহত্তম এই প্রকল্পটিকে খোদ গাদ্দাফি গর্ব করে বলতেন, ‘পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য।’

সির্ত, ত্রিপোলি, বেনগাজিসহ লিবিয়ার অন্যান্য মরু অঞ্চলে খাবার পানি সরবরাহ ও সেচকাজের জন্য লিবিয়াজুড়ে দুই হাজার ৮৪০ কিলোমিটার দীর্ঘ ভূগর্ভস্থ পাইপ নেটওয়ার্ক নির্মিত হয়েছে এ প্রকল্পটিতে। ইতিহাসে এযাবত্কালের সবচেয়ে বড় এই পাইপলাইন নেটওয়ার্কটিতে আছে এক হাজার ৩০০-রও বেশি কুয়ো। যেগুলোর বেশির ভাগই ৫০০ মিটারেরও বেশি গভীর। এখনো লিবিয়াতে প্রতিদিন ৬৫ হাজার ঘন লিটার বিশুদ্ধ পানি পৌঁছে দিচ্ছে গাদ্দাফির এ অষ্টম আশ্চর্য।
১৯৫৩ সালে লিবিয়ার দক্ষিণাঞ্চলে তেল অনুসন্ধান করতে গিয়ে বিশালায়তনের এক ভূগর্ভস্থ জলাধারের খোঁজ পাওয়া যায়। ১৯৬০ সালের শেষে ৪০ হাজার বছর পুরোনো এই জলাধার থেকে ‘বিশাল মনুষ্যনির্মিত নদী প্রকল্প’ বাস্তবায়নের পরিকল্পনা করা হয়। তবে বাস্তবে কাজ শুরু হতে হতে অতিক্রান্ত হয় আরও ২৪ বছর। ১৯৮৩ সালে লিবিয়ার কংগ্রেসে এ প্রকল্প প্রস্তাবটি পাস হয়। এক বছর পরে সারির এলাকায় নির্মাণকাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন গাদ্দাফি। কোনো প্রকার বৈদেশিক ঋণ বা অনুদান ছাড়াই, পুরোপুরি নিজস্ব অর্থায়নে বিশাল এই কর্মযজ্ঞের নকশা প্রণয়ন করেন মার্কিন প্রকৌশল প্রতিষ্ঠান ব্রাউন অ্যান্ড রুট ও প্রাইস ব্রাদার্স। বিশালাকৃতির কংক্রিট পাইপগুলো নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান আমদানি করা হয় ইতালি, স্পেন, জার্মানি, জাপানসহ বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশ থেকে। পুরো প্রকল্পটি সফলভাবে শেষ করার জন্য খরচ হয়েছিল ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি অর্থ। ১৯৯০ সাল থেকে এ প্রকল্পে নিযুক্ত প্রকৌশলীদের কারিগরি প্রশিক্ষণ দিয়েছে ইউনেসকো।”-গাদ্দাফির ‘অষ্টম আশ্চর্য’ দৈনিক প্রথম আলো, তারিখ: ২৬-১০-২০১১
গাদ্দাফির ‘অষ্টম আশ্চর্য’

গাদ্দাফির মৃত্যুর পর আমেরিকার অর্থনীতির সাথে লিবিয়ার অর্থনীতির একটা তুলনা মূলক পরিসংখ্যান পেয়েছিলাম।


সাদ্দামের ইরাক আর গাদ্দাফির লিবিয়া এক সময় বিদেশগামীদের কাছে ছিল স্বপ্নের দেশ।কেন ছিল তা উপরের বর্ণনা থেকেই বোঝা যায়।নিজেদের ভাগ্যন্নোয়নের জন্য জমিজমা বিক্রি করে বা ধার দেনা করে হলেও মানুষ ইরাক লিবিয়া যেত।আর গৃহযুদ্ধে পর্যদুস্হ ইরাক লিবিয়া, সিরিয়ার, মানুষ আজ নিজেরাই ভাগ্যন্নোয়নের জন্য বেচেঁ থাকার তাগিদে ইউরোপ যাচ্ছে।রেডিও,টিভি, সংবাদ পত্রের প্রতিদিনের খবর বার্তাই জানান দিচ্ছে ভূ-মধ্য সাগরে সে যাত্রার হৃদয় বিদারক. মর্মস্পর্শী সলিল সমাধীর কথা।

আল্লাহতায়ালা বলেছেন, ‘লাইসা লিল ইনসানে ইল্লা মা সা’আ’ অর্থাৎ মানুষের জন্য শ্রম ব্যতিরেকে কিছুই নেই। ধন-সম্পদ বা ঐশ্বর্যের মূল উৎপত্তি হয়েছে কঠোর পরিশ্রম থেকে।আজ পৃথিবীর বয়স কত? আর মানব সভ্যতার বয়স কত? জন্মলগ্ন থেকেই মানুষ নিজেদের ভাগ্যন্নোয়নের জন্য পরিশ্রম করে আসছে।এই পরিশ্রম কোথাও স্থিতি পায়,কোথাও পায় না।

২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসে যে কোন উপায়েই হোক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী।দৈব কোন ঘটনা না ঘটলে আগামী দিনগুলিতেও আমরা শেখ হাসিনাকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হিসাবে পাব এতে কোন সন্দেহ নেই।এতটা সময় পর্যন্ত রাষ্ট্র ক্ষমতায় থেকে দেশের উন্নয়নের ভাগিদার হওয়ার সৌভাগ্য সবাই পায় না।আর এ রকম স্থিতিশীল সরকার পেলে বাঙ্গালীর মত পরিশ্রমী জাতির খেটে খাওয়া হাত দেশের উন্নয়নে সে সুযোগ কাজে লাগাবে না তা কি হয়?ইরাক ও লিবিয়ার মানুষও সেটা পেয়েছিল।

দেশী-বিদেশী বিশাল একটা ষড়যন্ত্রের বেড়া ডিঙিয়ে শেখ হাসিনা সরকারকে এগুতে হচ্ছে।বিপক্ষ বসে নেই।সাদ্দাম গাদ্দাফীকেও এমন পরিস্থিতি সামাল দিতে হয়েছে।এটা সত্য যে পরাক্রমশালী কোন হাতের ছোঁয়া সাদ্দাম গাদ্দাফীর সেইভ হিসাবে ছিল।যেটা শেখ হাসিনা সরকারেরও আছে।কিন্তু পাশা যখন উল্টে যায় তখন আর কিছুই করার থাকে না।কেবল জনগনকে তাদের ভাগ্য দিয়ে তা বরণ করতে হয়।কেননা আমাদের দেশের মত দেশের উন্নয়ন অনেকটা বালুচরে ঘর বাঁধার মত।তবে সাদ্দাম গাদ্দাফীদের বেঁচে থাকার একটা উপায় উত্তর কোরিয়া বলে দিয়েছে। “পারমাণবিক অস্ত্রের শক্তিতে শক্তিশালী হলে ইরাকের সাদ্দাম হোসেন ও লিবিয়ার মুয়াম্মার গাদ্দাফির এই পরিণতি হ’ত না।”খবর এএফপির 09 Jan 2016. খবরটা হুবহু তুলে ধরছি।তবে তার আগে বলি, ইংরেজীতে একটা কথা আছে “Hard work without intelligence is no work.”. উন্নয়নের সাথে বুদ্ধিমত্তার মিশ্রণ থাকলে পারমাণবিক অস্ত্র ছাড়াও সাদ্দাম গাদ্দাফীরাও বেঁচে থাকতে পারে।বেঁচে থাকে দেশের উন্নয়ন ধারা।
North Korea cites Muammar Gaddafi's 'destruction' in nuclear test defence
Pyongyang says the fates of the late Libyan leader and Saddam Hussein show the need for a nuclear deterrent
By AFP 2:49AM GMT 09 Jan 2016

North Korea has defended its latest nuclear test, saying the fate of Saddam Hussein in Iraq and Muammar Gaddafi in Libya showed what happened when countries forsake their nuclear weapon ambitions.
It also warned South Korea, which resumed high-decibel propaganda broadcasts across the inter-Korean border in response to Wednesday's test, that its actions were driving the divided peninsula to "the brink of war".
A commentary published by the official KCNA news agency late on Friday said Pyongyang's fourth nuclear test was a "great event" that provided North Korea with a deterrent powerful enough to secure its borders against all hostile forces, including the United States.
"History proves that powerful nuclear deterrence serves as the strongest treasured sword for frustrating outsiders' aggression," the commentary said.
North Korea said the test was of a miniaturised hydrogen bomb - a claim largely dismissed by experts who argue the yield was far too low for a full-fledged thermonuclear device.
North Korea has defended its latest nuclear test, saying the fate of Saddam Hussein in Iraq and Muammar Gaddafi in Libya showed what happened when countries forsake their nuclear weapon ambitions.
It also warned South Korea, which resumed high-decibel propaganda broadcasts across the inter-Korean border in response to Wednesday's test, that its actions were driving the divided peninsula to "the brink of war".
A commentary published by the official KCNA news agency late on Friday said Pyongyang's fourth nuclear test was a "great event" that provided North Korea with a deterrent powerful enough to secure its borders against all hostile forces, including the United States.
"History proves that powerful nuclear deterrence serves as the strongest treasured sword for frustrating outsiders' aggression," the commentary said.
North Korea said the test was of a miniaturised hydrogen bomb - a claim largely dismissed by experts who argue the yield was far too low for a full-fledged thermonuclear device.
North Korea cites Muammar Gaddafi's 'destruction' in nuclear test defence Pyongyang says the fates of the late Libyan leader and Saddam Hussein show the need for a nuclear deterrent

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:৫৮

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
“Hard work without intelligence is no work”

প্রবন্ধটি পড়ে
নবাবী আমলের সেই ধন-ভান্ডার পূর্ণ বাংলার কথা মনে পরে গেল।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩

চক্‌চাপড়ী বলেছেন: এ কে এম রেজাউ করিম ভাই, ধন-ভান্ডার পূর্ণ বাংলার সেই নবাবী আমলের কথা বলছেন! সেটা কে না আশা করে, বলুন। আগে রাজনীতিবিদদের মুখে শুনতাম - “পদ্মার পানি সাগরে পড়ার আগেই সরকার পরিবর্তন হয়ে যায়।পরপর কমপক্ষে দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থাকলে যে কোন সরকারই দেশের উন্নয়নের জন্য পর্যাপ্ত সময় পায়। বর্তমান সরকার আশা করি সেই সময়টা পাচ্ছে। তাছাড়া বাড়তি পাওনা হ’ল-দেশে টু শব্দ করার মত কেউ নেই। এরকম নির্ঝন্টাট পরিবেশে একটি সরকারের কাছে জনগন একটা টেকশই উন্নয়ন আশা করতেই পারে। আর অস্বীকার করার নেই।দেশে উন্নয়ন হচ্ছে। অর্থনীতির ধারায় পরিবর্তন এসেছে। কিন্তু আমার প্রশ্ন এর স্থিতি নিয়ে।আমরা এই উন্নয়নের ধারাকে একটি স্থায়ী বুনিয়াদ হিসাবে দেখতে চাই। পরবর্তী সরকারকে য়েন আবার বিসমিল্লাহ থেকে শুরু করতে না হয়। তাহলেই দেশ ধন-ভান্ডার পূর্ণ সোনার বাংলা হয়ে উঠবে। আর আমরা হ’ব এর গর্বিত নাগরিক।চাই সরকার intelligence বা বুদ্ধিমত্তা দিয়ে সকল পরিস্থিতি মোকাবেলা করুক। পাছে যেন সাদ্দাম গাদ্দাফির পরিণতি ভোগ করতে না হয়। আর দেশটাকে ভোগ করতে না হয় ইরাক লিবিয়ার ভাগ্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.