নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডালভাজা

চানাচুর

আমার ব্লগের বয়স অনেকদিন তাই বলে কিন্তু ব্লগার হয়ে উঠতে পারিনি সুতরাং কোন অর্বাচীন এসে খামোখা জ্ঞান দান করবেন না। অনেক রাগ করি।

চানাচুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্ষুদ্রতম খুলনা জোট B-)

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৯

একবার আমাদের এক নতুন স্যার নিয়োগ দেওয়া হল। স্যার আমাদের ট্যাক্সেশন পড়ানো শুরু করলেন। এমন না যে ক্লাসের ছেলেপেলেরা খুবই পাকনা। কিন্তু একটু এদিক সেদিক করে প্রশ্ন করলেই স্যার কনফিউজড হয়ে যেতেন। তারপর হেসে হেসে বলতেন, শুনেন এই কোর্সটা পড়াতে হলে খুবই আপডেটেড থাকতে হয়। অন্যান্য কোর্সের ক্ষেত্রে যেভাবে পড়ানো যায় এটা সেভাবে পড়ানো যায় না :) আমি চেক করে দেখবো ব্যাপারটা।

আমরা তখন মনে মনে বলতাম, আপনি কেন এত ব্যাক্টেডেট! :P

আবার মাঝেমাঝে ক্লাস করাতে করাতেই রেগে যেতেন আর বলতেন, শুনেন আপনাদের এমনটা ভাবার কোন কারণ নেই যে আমি টিচিং প্রফেশনে একেবারেই নতুন! টিচিং-এ আমার ছয়মাসের এক্সপেরিয়েন্স আছে। আমি এর আগে ২ মাস একটা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতেতে এবং ৪ মাস আরেকটা পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে পড়িয়েছি সো বুঝতেই পারছেন! X(

আমি তখন খুবই অসুস্থ ছিলাম। ওষুধ চলছিল। আমার ডাক্তার আমাকে মিষ্টি আর মাংস খেতে মানা করে দিয়েছিলেন। আমি পড়ালেখা ঠিক করে করতে পারছিলাম না। হলে থাকতে হচ্ছিল একা।

স্যারের অকারণে এই রাগ দেখানো দেখে আমরা মাঝেমাঝে হাসিখুশি হয়ে যেতাম। ওই সময় স্যারের এক ফ্রেন্ডের সাথে আমার কথা হত। আমি উনার সাথে চূড়ান্ত বিটলামি করতাম। উনিই বললেন যে উনার ফ্রেন্ড আমাদের শিক্ষক হয়েছেন। শুনে আমি স্যারের অনেক প্রশংসা করলাম। উনি এটা শুনে বললেন, তুমি ঠিক চিনেছ! ও আসলেই ভীষণ ভাল ছেলে!


এরই মাঝে স্যারের ফ্রেন্ড আমার সাথে একদিন ফোনে কথা বলতে চাইলেন। আমি তো কথা বললামই না বরং তাকে জিজ্ঞেস করলাম, আমার সাথে কিসের কথা?

তারপর ক্লাসে স্যার লেকচারের বাইরে যা বলতেন তার সাথে স্যারের বন্ধুর কথাবার্তা হুবুহু মিলে যেত। তখন আমার মনে হত এই লোক স্যারের ক্লোজ ফ্রেন্ড। এর ফলে আমি আতংকিত হয়ে স্যারের বন্ধুকে ব্লক করে দেই :|



যাই হোক, এরপরে কি হয়ে গেল বুঝলাম না। আমি ক্লাসের অত্যন্ত সাধারণ এবং নিরীহ স্টুডেন্ট। খুব দ্রুত কোর্স শেষ হবে এবং তারপরেই ফাইনাল হবে। আমি অসুস্থ থেকে খেয়ে না খেয়ে সব পরীক্ষা এটেন্ড করলাম। হঠাত একদিন মার্কস দিলেন এবং দেখা গেল আমাকে একটা পরীক্ষায় এবসেন্ট দেখাচ্ছে! স্যারকে বলতেই বললেন, আপনার খাতাটা আমি পেয়েছি কিন্তু আপনি এটেন্ডেন্স শিটে ওই পরীক্ষায় সাইন করেননি তাই আপনাকে আমি মার্কস দিতে পারছি না! আমার তখন আর কি করা! আমি স্যারকে অনেক সুন্দর করে স্যরি বলে বললাম, স্যার মার্কসটা না পেলে গ্রেড খুব খারাপ আসবে :(
পরে উনি আমার প্রতি খুব দয়া করলেন ভাব নিয়ে মার্কস দিলেন!

এরপরের সেমিস্টারে স্যারকে একটা মহা ফালতু কোর্স দেওয়া হল। সেখানে একটা রিপোর্ট আর কয়েকটা এসাইনমেন্ট ছাড়া পরীক্ষার জন্য তেমন পড়ালেখা ছিল না। স্যার ছিলেন মহা বিরক্ত। কেন তাকে এত ফালতু কোর্স দেওয়া হল! আমি আমার রিপোর্টটা খুব ভাল করে তৈরি করলাম। কারো সাথে যাতে না মিলে এজন্য মেজ বোন যে ব্যাংকে কাজ করে ওখান থেকে একটা প্রোপোজাল নিয়ে সেটা অনেক যত্ন সহকারে বিজনেস প্ল্যান আকারে প্রেজেন্ট করলাম। স্যার ডিজাইন খুবই পছন্দ করেন এজন্য ডিজাইনও করলাম ছবি টবি দিয়ে :P

কিন্তু যেদিন প্রেজেন্টেশন ছিল ওইদিন আমার যখনই বলার সময় আসলো তখন হঠাত প্রোজেক্টর অফ হয়ে গেল। তারপর পোলাপান গুতাগুতি করে সেটা ঠিক করল। এরপর যেই না বলতে গিয়েছি তখন স্যার বললেন, ইউ হ্যাভ টু মিনিটস রিমেইনিং!
আমি একটু অবাকই হলাম। ক্লাসের সবাই অবাক! ৫ মিনিটের প্রেজেন্টেশনে প্রোজেক্টর নষ্ট হওয়ায় তিন মিনিট কেটে নিলেন। এমন তো না প্রোজেক্টর আমি নষ্ট করেছি যে আমার থেকে সময় কেটে নিতে হবে! আমি ২ মিনিটেই কোন রকমভাবে প্ল্যান সম্পর্কে ধারণা দিতে গিয়েও ভাল করে দিতে পারলাম না তার আগেই স্যার বলে উঠলেন, স্টপ স্টপ!

আমি কোন রিকোয়েস্ট করলাম না। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখিত হলাম। আমার কান্না পেয়ে যাচ্ছিল, অনেক কষ্টে নিজেকে কন্ট্রোল করেছিলাম। স্যারকে অত্যন্ত আনন্দিত মনে হচ্ছিল ওইদিনকার সেশনে। আমি ছাড়াও কয়েকজন নীরিহ স্টুডেন্টকে আচ্ছা মত সাইজ দিয়ে তৃপ্তির হাসি ছিল চোখে মুখে। :)
ধারণা করেছিলাম ইনকোর্সে আমাকে হয়ত আমাকে খুব খারাপ একটা মার্কস দিবেন। কিন্তু দেখলাম না, উনি আমাকে ৪৬ দিয়েছেন যেখানে হাইয়েস্ট ৫০ :P
কিন্তু প্রেজেন্টেশনে লোয়েস্ট মার্কসটা আমাকে দেওয়া হয়েছিল :( তবে পোলাপান খুব বিরক্ত ছিল। সবাই ভেবেছিল তারা অনেক বেশি বেশি পাবে অথচ স্যার তাদের সেভাবে মার্কস দেননি। কিন্তু প্রেজেন্টেশনের ওই ঘটনার পর আমার মনে হত স্যার আমাকে একদমই দেখতে পারেন না। যেমন পরীক্ষার সময় যেখানে আমি দেখাদেখিই করিনা, সেখানে আমি নকল করছি টাইপ ভাব নিয়ে হাতে নাতে ধরতে এসে নিজেই লজ্জিত হতেন। (দেখাদেখি করতাম তবে ভাল ফ্রেন্ডদেরটা ছাড়া দেখতাম না)
একবার আমি মারাত্বক অসুখে পড়ে হসপিটালে ভর্তি হলাম। আমার ফ্রেন্ড স্যারকে সেটা জানিয়ে বলল, স্যার ও খুলনা চলে যাবে!
তখন স্যার খুব কিউরিয়াস হয়ে জানতে চাইল, কে খুলনা যাবে বললেন? উনার আইডি বলেন! আর উনাকে বলবেন আমাকে ফোন দিতে।

আমি ওই সেমিস্টারে ভাগ্যকে মেনে নিয়েছিলাম। ধরেই নিয়েছিলাম খুব খারাপ রেজাল্ট হবে। শুরুতেই চোখের সামনে কাজিন মারা গেল, খুব কষ্ট পেয়েছিলাম। তারপর সেটা কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই আম্মু স্ট্রোক করল সেটাও কিছুটা কাজিনের কথা ভেবে। তারপর আমি অসুস্থ হয়ে পড়লাম। স্যার আমাকে খুবই অপছন্দ করে। ফোন দিয়ে আর কি হবে, এটা ভেবেও স্যারকে ফোন দিলাম। স্যার অতি সুমিষ্ট ব্যবহার করলেন। আমার চোখ ছলছল করার মত অবস্থা ছিল এত সহানুভূতি পেয়ে :P

সুস্থ হয়ে আসার পর দেখলাম, স্যার আমার প্রতিটি বিষয়েই ভীষণ পজেটিভ। যেমন একদিন খুব মনোযোগ সহকারে পরীক্ষা দিচ্ছিলাম। আমার পাশের জন খাতা দেখে লিখছিল। স্যার গম্ভীর স্বরে আমার ক্লাস আইডি ধরে বললেন, আইডি টু সিক্স নাইন সিক্স বি কেয়ারফুল! :|

আমি আমার আইডি শুনেই ধরমড় করে উঠে দাঁড়ালাম এটা ভেবে কি পাপ হয়ে গেল আবার! স্যার বললেন, আহা আপনি উঠছেন কেন? উঠতে বলিনি তো। কেয়ারফুল থাকেন পাশের জন থেকে :)

কেউ যদি খাতা দেখে লিখে তাহলে তাকে কেয়ারফুল করেন স্যাররা। কিন্তু আমাকে কেন? এর কারণ হল দেশী মানুষের উপর দরদ! :P

স্যার খুলনার, আর আমি খুলনার এটা জানার পরেই স্যার আমাকে পছন্দ করতেন :)

ভার্সিটিতে বিএনসিসি গ্রুপ দেখেছি, বৃহত্তর বরিশাল জোট দেখেছি, কুমিল্লা জোট দেখেছি নোয়াখালি জোট সহ আরো নানান দেখেছি আর ভেবেছি এরা এমন কেন? :P আমরা সবাই এখানে পড়তে আসছি মানে আমরা সবাই একই! আবার জোট কেন!
যদিও কেউ কেউ মজার্চ্ছলেই এই জোট সেই জোটের লোক বলে ফাজলামি করে। কিন্তু অনেকেই আছে জোটের ব্যাপারে খুবই সিরিয়াস।

খুলনা জোটের কথা কল্পনায় আসেনি জীবনে। কিন্তু স্যারের বিষয়টায় আমার এতই মজা লেগেছে যে বলে বোঝাবার না! এই জোটের বিষয়ের জন্যেই স্যার আমাকে পরবর্তীতে কোন প্যারা দেননি B-)

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২১

কালীদাস বলেছেন: রেয়ার গ্রুপ, খুলনাবাসীদের জোটের কথা আসলেই কোনদিন শুনিনি :#)

পাবলিকের সব স্টুডেন্টই মনে হয় জীবনচক্রে অন্তত একজন আজব চিড়িয়া ফেস করে। যখন স্টুডেন্ট ছিলাম তখন নিজে ফেস করেছি, চাকরী শুরু করার পর নিজের স্টুডেন্টদের কাছেও কারও কারও বর্ণনা শুনেছি; হয়ত আমাকে নিয়েও কেউ ফেস করেছে। আল্লাহ মালুম :|

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৯

চানাচুর বলেছেন: আমার জীবনে দেখা সবচেয়ে বড় চিড়িয়া স্যার এখন বাংলাদেশে না। উনি এমন লেকচার দিতেন যা আমরা কিছুই বুঝতাম না। কিন্তু দেখতাম ক্লাসের কিছু ছেলে স্যারের লেকচার শুনে খুব বুঝছে টাইপ ভাব নিয়ে স্যারকে প্রশ্ন করছে, আবার স্যারের সাথে আলোচনা করছে! এসব দেখে আমরা ভাবতাম আমরা খুব বোকা আর এই ছেলেগুলো ক্লাসের সবাই ভাবতাম এই ছেলেগুলো খুবই স্মার্ট, এরা অনেককিছু জানে, বোঝে। সবাই ওই ছেলেগুলোকে চেপে ধরত এটা বলে পড়া বুঝাতে হবে কিন্তু তারাও মন উদাস করে বলত, তারাও কিছু বুঝেনি! এমনকি স্যার একেকদিন এক এক পিডিএফ ওপেন করে লেকচার দিতেন এবং কোথা থেকে কোথায় যেতেন সেটাও ধরতে পারেনি /:)

এরকম পরিস্থিতিতে একদিন ক্লাস থেকে বলা হল, স্যার আমরা কিছুই বুঝিনা! :(

স্যার বললেন, আমার লেকচার সবার বোঝার দরকার নেই। ক্লাসের একজন বুঝলেই সেটা আমার এচিভমেন্ট। আমার লেকচার সবাই বুঝবে তা আমি কখনোই এক্সপেক্ট করিনা। /:)

আমাদের অবস্থা হয়ে গেল খাবিখা। স্যার যা বলতেন তাই করতাম। ওই কোর্সে স্যার আমাদেরকে ৭টা বই কিনিয়েছিলেন :( একদিন হঠাত স্যারের মনটা নরম হয়ে গেল। আমাদেরকে বললেন, শুনেন ক্লাসে কিছু না বুঝলে আমার কাছে আসবেন :) বুঝিয়ে দিব :)
স্যারের কাছে যেতেই বললেন, কি বুঝেন না বলেন?
বললাম, স্যার কিছুই বুঝিনা :( কি পড়তে হবে সেটাও বুঝছিনা।
স্যার অত্যন্ত বিরক্ত হয়ে বললেন, আমি যেই পিডিএফ দুইটা দিয়েছি ওগুলো পড়েছেন?
পিডিএফ দুইটা নাই শুনে স্যার আরো বিরক্ত হলেন আর বললেন, আপ্নারা তো পড়ালেখাই করেন না! কি আর বলব! আমি যেই পিডিএফ দুইটা দিয়েছি ওগুলো পড়েন আগে :|

যেহেতু কিছুই বুঝতাম না, হা করে তাকিয়ে থাকতে হত, আর হা করে তাকিয়ে থাকতে থাকতে খেয়ালই করিনি পিডিএফ দুইটা কতটুকু। স্যারের কাছ থেকে নিলাম। চিন্তা করলাম, এই দুইটা পড়লেই হবে! আর চিন্তা কি! দুইটা পিডিএফ বড়জোর ৪০০ পেইজ হবে! প্রিন্ট দিয়ে আজই পড়া শুরু করব! :)

খুশি মনে প্রিন্ট দিতে গিয়ে দেখি একটাতে ১৩০০+ পেইজ এর মত আরেকটায় ৯৮০+ পেইজ এর মত! কি যে অনুভূতি হয়েছিল সেদিন বলে বোঝাবার না! :)

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০০

চানাচুর বলেছেন: আপনি অনেক বুদ্ধিমান মানুষ ভাইয়া। আপনাকে নিয়ে কোন স্টুডেন্ট আজীব চিড়িয়া হিসেবে নেওয়ার কথা না। বরং মনেহয় স্টুডেন্ট রা আপনাকে ভীষণ পছন্দ করার কথা। আপনি অনেক মজার :)

২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: বুয়েটে খুলনাবাসীদের এসোসিয়েশন ছিল-GKABS(Greater Khulna association of BUET students). আমার দুই রুমমেট, একজন ছিল সাতক্ষীরা, আরেকজন বাগেরহাটের। দুজনই নিজেকে খুলনার বলে পরিচয় দিত। আর এসোসিয়েশনের ব্যাপারেও খুব সিরিয়াস ছিল।

আহারে, সেইসব দিন :(

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৭

চানাচুর বলেছেন: আমাদের ইউনিতেও খুলনা জেলা সমিতিতে এক্টিভ সদস্যরা বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, কলোরোয়া, চুয়াডাঙ্গার বাসিন্দা। তারা নিজেদের খুলনারই বলে কিন্তু দেখা যায় অন্য জেলার। বিভাগ হিসেবে চিন্তা করে বলে আরকি :)
আপনাদের বৃহত্তম খুলনা এসোসিয়েশনে দুইজন মেম্বার ছিল!!!! =p~

৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৩

বিজন রয় বলেছেন: আপনার দারুন অভিজ্ঞতায় ভাগ বসালাম।

আপনার পুরাতন তো তাই আসি, কিছু মনে করবেন না।

শুভকামনা।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

চানাচুর বলেছেন: অভিজ্ঞতায় কীভাবে ভাগ বসালেন! পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইলো। ভাল থাকবেন বিজন ভাই :)

৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যেমন মজার, তেমনি দুঃখজনক কিছু ঘটনা।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫২

চানাচুর বলেছেন: হা হা হা বোঝার জন্য ধন্যবাদ :)

আপনার লেখা প্রায়ই পড়ি। বেশ ভাল লাগে। আমার ব্লগে আসার জন্য অনেক ভাল লাগলো। ভাল থাকবেন। শুভকামনা :)

৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আঞ্চলিকতা কখনো কখনো অন্যায় পক্ষপাতিত্বকে প্রশ্রয় দেয়।

ধন্যবাদ বোন চানাচুর।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭

চানাচুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপ্নাকেও। অনেক শুভকামনা। ভাল থাকবেন :) :)

৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৩৬

অনুরাগ হৃদয় বলেছেন: সুন্দর

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭

চানাচুর বলেছেন: ধন্যবাদ, অনুরাগ হৃদয় :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.