নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের পোস্টের উত্তর দিতে দেরী হয় সেজন্য সরি।

কাজী ফাতেমা ছবি

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।

কাজী ফাতেমা ছবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

» আষাঢ়ী কথন........(কদম ফুলের শুভেচ্ছা)

১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০৪



আজ আষাঢ় মাসের এক তারিখ। পরিবেশ বেশ শান্ত। শান্ত হবারই কথা। এ মাস যে রহমতের মাস। যদিও আষাঢ়ের প্রথম দিনে এখনো বৃষ্টি নামেনি এই শহরে। কালো মেঘের আনাগোনা দেখা যাচ্ছে আকাশে । হয়তো আচম্বিতে ঝরঝরিয়ে আষাঢ় নামবে ধরায়। আষাঢ় শ্রাবণ মাস আমার খুব প্রিয় কারণ বৃষ্টি যে ভালবাসি। কখনো কখনো অতিবৃষ্টিতে অনেকেই তেতো হয়ে যান কিন্তু আমার কখনো খারাপ লাগে না বৃষ্টি। বৃষ্টির দিনগুলোয় গান শুনতে কবিতা লিখতে বেশ লাগে। গাছের পাতাগুলো কি স্নিগ্ধ সবুজ। ধূলোবালির প্রহর পেরিয়ে পাতাগুলো যেনো প্রাণ ফিরে পায়। বর্ষাকালের গ্রাম আরো সুন্দর লাগে। চারিদিকে থই থই পানি। মাছ ধরার ঝুম পড়ে তখন। বন্যাও দেখা যায় তখন । মেয়েবেলা কলাগাছের ভেলা বানিয়ে চারিদিনই জলের মাঝেই থাকতাম। আহা কি মজার দিনগুলো। শহরে তো আর থই থই পানি নেই। একটু বৃষ্টি হলেই রাস্তাঘাট ডুবে যায় ফলে নর্দমার কালো ময়লা পানি মিশে একাকার তখন মন খারাপ হয়ে যায়। কে চায় এমন পানির মাঝে হাঁটতে বা দিন যাপন করতে। পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় আমাদের শহরের আজ এই অবস্থা। আর বৃষ্টির দিন এলেই চলে রাস্তা খুঁড়াখুড়ির কাজ।



আষাঢ় মাসের সবচেয়ে সুন্দর ফুল হলো কদম। আমি যখন ব্যাংক কলোনীতে থাকতাম বাসার সামনেই একটা কদম গাছ ছিল । ফুল ফুটা মাত্রই মানুষের ঢল নামতো গাছের তলায়। ছোট ছোট ছেলেরা গাছে উঠে ডাল ভেঙ্গে ফুল ছিঁড়ে আনতো। একটা ফুল পাওয়ার আশায় কত দাঁড়িয়ে থেকেছি গাছের তলায়। কিন্তু পরিচিত মানুষ না থাকায় কারো কাছে চাইতেই পারতাম না। অনেক চেষ্টার পর কয়েকটা ফুল পেয়েছিলাম একদিন বাসায় এনে ফুলগুলির ছবি তুলে রেখেছিলাম। আহ কি শান্তি তখন মনে ছিল। এখন বাসা পরিবর্তন করায় আর কদম ফুলের দেখা পাইনা।



আষাঢ় নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে অনেক গান কবিতা আর ফটোগ্রাফারদের নান্দনিক হাজার ছবি। রবীন্দ্রনাথের একটা লেখা আছে নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে তিল ঠাঁই আর নাহিরে,
ওগো আজ তোরা যাসনে ঘরের বাহিরে।



আষাঢ়ে ফুলে ফুলে শোভিত থাকে প্রকৃতি। কদম, জারুল কৃষ্ণচূড়া রাধাচূড়া আরো অসংখ্য ফুল ফুটে থাকে আষাঢ়ে। বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল করেছো আমায় দান এই গানটি এখন সবার মুখে মুখে থাকবে।
পুরো গানটি...........
বাদল-দিনের প্রথম কদম ফুল করেছ দান,
আমি দিতে এসেছি শ্রাবণের গান ।
মেঘের ছায়ায় অন্ধকারে রেখেছি ঢেকে তারে
এই-যে আমার সুরের ক্ষেতের প্রথম সোনার ধান ।।
আজ এনে দিলে, হয়তো দিবে না কাল-
রিক্ত হবে যে তোমার ফুলের ডাল ।
এ গান আমার শ্রাবণে শ্রাবণে তব বিস্মৃতিস্রোতের প্লাবনে
ফিরিয়া ফিরিয়া আসিবে তরণী বাহি তব সম্মান ।।



কদম ফুল ভালবাসেনা এমন মানুষ নেই। সবাই চায় একটা ফুল তার হাতে আসুক। নেটে সার্চ দিলেই দেখা যায় কদম ফুলের প্রতি মানুষের ভালবাসা। কদম ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম Anthocephalus indicus যা কিনা নীপ নামেও পরিচিত। আচ্ছা একটা গান আছে রবী বাবুর ....... এসো নীপ বনে ছায়াবীথি তলে এসো করো স্নান নবধরা জরে। সেই কদম গাছের কথাই তো মনে হচ্ছে। এই ফুলগুলো ভারত, চীন আর বাংলাদেশে বেশী দেখতে পাওয়া যায়। ঢাকায় রমনা পার্ক,বোটানিক্যাল গার্ডেনসহ বিভিন্ন পার্ক ও উদ্যানে কদম ফুলের গাছ আছে আর সে গাছ থেকেই টুকাইরা ফুল এনে রাস্তার ধারে বিক্রি করে।



কদম গাছও কিন্তু অনেক সুন্দর অনেক বড় গাছ । যার অনেক শাখা থাকে পাতাগুলো ইয়া বড় বড় ডিমের মতো, উজ্জ্বল সবুজ, পাতা ঝরে যাওয়ার আগে আরেকটি মিষ্টি কালারে পরিণত হয় ..... আমি প্রায়ই লাল কমলা পাতাগুলো কুঁড়িয়ে নিয়ে আসতাম অথবা হাঁটার সময় মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে হাতে তুলে নিতাম।



কদম গাছ ছায়া দেয়ার জন্য এক নম্বর রোদ্দুরবেলা আশ্রয়স্থান। কদম গাছের অযস্র শাখা যা ভূমির সমান্তরালে প্রসারিত। শীতে গাছের পাতা ঝরে যায় আর বসন্তে কচি পাতা গজায় কদম গাছে। কচিপাতার রং হালকা সবুজ। কদমের গাছে যখন কুঁড়ি আসে তখন শাখায় শাখায় দেখা যায় যেনো ছোট ছোট বল ঝুলে আছে যা সাদা আর হলুদে মেশানো তবে সাদা অংশটাই বেশী দেখা যায়। মাংসল ফুলটিতে অযস্র সরু সরু ফুলের বিকির্ণ বিন্যাস। একটু পূর্ণ ফুলের পাপড়ির মাথায় সাদা সাদা ফোটা। মাঝে মাঝে ফুলগুলি বাদুড় আর কাঠবিড়ালীও খেয়ে ফেলে। ওরাই নাকি কদমের বীজ ছড়ানোর বাহন। তবে একেকটি ফুলকে যেনো সোনার বলের মতই মনে হয়। এত্তগুলা সুন্দর।



কদম গাছের ছাল জ্বরের ঔষধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। পাতার রস কৃমিনাশক হয়। ছালা আর পাতা আবার ব্যথানাশক হিসাবেও ব্যবহৃত হয়। মুখের ঘা হলে পাতার রস উপকারী। কাঠ দিয়ে তৈরী হয় নরম বাক্সপেটরা।



কদম ফুল ফুটুক আর নাই ফুটুক আজ কিন্তু আষাঢ় মাস। কদম ফুলের ঘ্রানে মাতাল হবে শহরবাসি...... গ্রামবাসি। বষা হলো কবিদের ঋতু কারণ বর্ষাকে নিয়ে কদম ফুল নিয়ে কবিরা রচনা করে যান/যাবেন কবিতা ছড়া আর গান, গল্প উপন্যাস।



কদম ফুলের একটা মিষ্টি ঘ্রাণ আছে...... খুব ভাল লাগা ঘ্রাণ। মাতাল করা ঘ্রাণ। গ্রামে কদম গাছ আমি কমই দেখেছি। যদিও এ গাছগুলো গ্রামে অনাদরেই বড় হতে শুনেছি।



বর্ষা শেষ হওয়ার আগেই কদম ফুলের মৌসুম শেষ হয়ে যায়....... রয়ে যায় টুকরো স্মৃতি। প্রিয়রা প্রিয়দের কদম ফুল উপহার দেন। প্রতি বছরই এ মৌসুমে কিশোর কিশোরীদের চোখে মুখে উল্লাস ছড়িয়ে থাকে কদম গাছকে ঘিরে।



তবে বর্ষার আগমনী বার্তায় মন নিমেষেই ছুটে যায় গ্রামে। হারিয়ে যায় মন কলাগাছের ভেলায় ভাসানো দিনে। বৃষ্টিতে ভেজা আর হয়ে উঠেনা । আর হয়ে উঠেনা পুকুরে ডুব দিয়ে বৃষ্টির ঝমঝম শব্দ শুনা। কাগজের নৌকাও ভাসানো হয় না আর মধ্য বেলায়।



সবই মধুর স্মৃতি। ভালবাসার স্মৃতি যা মনে হলেই আনন্দ লাগে । মনে করে সুখে হাসি দু:খে কাঁদি। আষাঢ়ের আগমনে শুভেচ্ছা জানাই। প্রত্যাশা তবে মনে বর্ষার জলে ধুয়ে যাক যত অশুদ্ধতা মনের কালিমা। সুখে থাকুন প্রতিটি প্রাণী মনে আনন্দ নিয়ে।



কদম ফুলের শুভ্চেছা সবাইকে ভাল থাকুন সুন্দর থাকুন



কদম ফুলের ছবিগুলো আমার উঠানো আর এক দুইটা নেট কালেকটেড
বাকি ছবিগুলো নেট সংগ্রহ।

কিছু তথ্য বাংলা উইকিপিডিয়া থেকে নিয়েছি।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১৫

কল্লোল পথিক বলেছেন:



কদম ফুলের শুভেচ্ছা।

১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা ভাইয়া
ধন্যবাদ অনেক অনেক ভাল থাকুন

২| ১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১৬

নিরব জ্ঞানী বলেছেন: ছবিতে ভাললাগা রইল। :)



(বুঝলাম না। যখনই আমি ছবি নিয়ে পোস্ট দেই তখনই আপনিও পোস্ট দেন? নাকি যখনই আপনি ছবি নিয়ে পোস্ট দেন তখন আমিও পোস্ট দেই?)

১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ভাইয়া ভাল থাকুন

আপনার চেয়ে আমিই বেশী পোস্ট দেই তাই হয়তো মিলে যায়

হাহাহাহ আপনার ছবিপোস্ট আামার ম্যালা পছন্দ

৩| ১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১৯

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: চমৎকার, খুব ভাল লাগল।
বর্ষার শুরুতে, এই আষাঢ়ে কদম ফুলের শুভেচ্ছা রইল।

১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকেও ভাল থাকুন ভাইয়া

৪| ১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮

সাহসী সন্তান বলেছেন: সম্পূর্ণ কাকতালীয় ব্যাপার! আমি পোস্ট পড়ছিলাম আর ভাবছিলাম "নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে......" নামের রবী ঠাকুরের সেই বিখ্যাত কবিতাটা মন্তব্যে লিখবো! অথচ পোস্ট পড়তে পড়তে দেখি আপনিও পোস্টে সেই কবিতাটা উল্লেখ করেছেন! আসলেই বর্ষা ঋতুর বর্ননা লিখতে গেলে বোধ হয় রবীন্দ্রনাথের ঐ কবিতাটা ছাড়া লেখাকে ঠিক সার্থক বলে মনে হয় না! :)

পোস্টের বর্ননা এবং ছবি উভয়ই ভাল লেগেছে। তবে আপনি ছবি ব্লগ তৈরির ক্ষেত্রে পোস্টের প্রথমে একটা ছবি দেন না কেন? পোস্টের শুরুতে সুন্দর একটা ছবি থাকলে পোস্টটাকে আরো সৌন্দর্যমন্ডিত লাগে বলে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি!

পোস্টে ভাল লাগা! শুভ কামনা জানবেন!

১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম সত্যিই

সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম সাহসী হলাম আরো পোস্ট করার । আন্তরিক ধন্যবাদ
আপনি বলার পর একটা ছবি এড করে দিয়েছিলাম । মন্তব্যের উত্তর আসলে সাথে সাথে দিতে পারিনা সময়ের কারণে।

ভাল থাকুন সর্বদা

৫| ১৫ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪

অদৃশ্য বলেছেন:



জীবনে বহু কদম ফুল গাছ থেকে ছিড়েছি... অন্যেরটা কেড়েও নিয়েছি... আবার ওটা দিয়ে অনেককেই ঢিল ছুড়েছি বহুবার... আড় আপনার ছবিগুলো চমৎকার...

শুভকামনা...

১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কি সুন্দর স্মৃতি তাইনা ভাললাগা সময়গুলো হারিয়েই গেলো আহা

ধন্যবাদ আপনাকে

৬| ১৫ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আষারস্য প্রথম দিবসে কদমের শুভেচ্ছা ভাল লাগল । ছবি গুলি ও তার সাথে বিবরণ খুব ভাল হয়েছে ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ । আপনার মেঘবধ কাব্যও সুন্দর হয়েছে

ভাল থাকুন

৭| ১৫ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

জুন বলেছেন: কদম ফুলগুলো গাছে দেখতেই ভালোলাগে। ছিড়লে কষ্ট হয়, কারন খানিক পরেই দেখি তাদের পথের ধুলায় গড়াগড়ি খেতে।
সুন্দর ছবি আর বিবরনে অনেক ভালোলাগা।

১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ছিঁড়ে তো ছিঁড়ে ডালপাল ভেঙ্গে চুরচুর
এ দৃশ্য খুব কষ্ট লাগে দু একদিন পরে দেখা যায় পুরো গাছে মরাপাতাসহ ডাল ঝুলে আছে বিভৎস দেখায় তখন

ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য

৮| ১৫ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫

বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: পোস্ট সেভাবে পড়ি নাই। কদম দেখে গেলাম। কদম আমার সবচেয়ে প্রিয় ফুলের একটা। এইরকম অদ্ভুত ফুল পৃথিবীতে আর একটাও আছে নাকি সন্দেহ। +

১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আসলেই এত্তগুলা সুন্দর কদম

ভাল না লেগে উপায় নেই

সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ অনেক অনেক

৯| ১৫ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৩০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কদম খাওয়া যায় জানেন, পাঁকলে?

১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: না তো কিভাবে খায়
তিতা লাগে না
কদম ফুল পাকে নাকি
পাকার আগেই পেড়ে ফেলে মানুষ

ধন্যবাদ

১০| ১৫ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৯

কালনী নদী বলেছেন: thank you for remind us about bangla date! i like to read ashare golpe on that season. . . yup every poet must like that blessing season of bangla. thnx sister.

১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ভাল থাকুন সর্বদা

১১| ১৫ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কদমে পেন ইলাষ্ট্রেশন টা চমৎকার.. শুরু থেকে শেষ..........

কদম ফুলের মতোই সুন্দ কদম পোষ্ট ++++++++++++

১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভাইয়া ভাল থাকুন সাথেই থাকুন

১২| ১৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:৫৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুন পোস্ট এ অনেকগুলো ভালোলাগা আপু !!!!

আপনার জন্য প্রিয় একটা গান দিলাম
https://www.youtube.com/watch?v=qruJnXLrAvE

১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ওয়াও আপি এত প্রিয় গানটার কথা মনেই ছিল না । আপনার কারণে আজ আবার শুনা হল ...... অসংখ্য ধন্যবাদ আপি ভালথাকুন

১৩| ১৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:৪১

মো:দেলোয়ার হোসেন বলেছেন: প্রেমিকার উচ্ছাসে বাদল দিনের প্রথম কদম....

১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহ যথার্থ বলেছেন জনাব । আন্তরিক ধন্যবাদ ভাল থাকুন

১৪| ১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:

বর্ষার শুভেচ্ছা আপু!!!! অনেক ভাল থাকবেন!

১৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপি
ছবিটা যে সুন্দর গো
মাশাআল্লাহ

১৫| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:০০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আষাঢ় মাসের এক তারিখ আজ :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.