নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের পোস্টের উত্তর দিতে দেরী হয় সেজন্য সরি।

কাজী ফাতেমা ছবি

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।

কাজী ফাতেমা ছবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মোবাইলগ্রাফী-১৮ (মনোহারিণী......সে যে ঘ্রাণে মাতাল কামিনী)

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭



আবারো মোবাইলগ্রাফী নিয়ে হাজির হলাম। হালকা মুগ্ধতা অথবা পূর্ণ মুগ্ধতায় ভরে যাবে হয়তোবা আপনাদের মনপ্রাণ। কামিনীর নাম শুনেননি বা এই দেখেননি এমন মানুষ হয়তো নেই্ এর ঘ্রাণের কথা কি আর করিব বর্ণন। এই ফুলের স্থায়িত্ব শিউলীর মতই । ঝরে পড়াই যেনো এর মূল উদ্দেশ্যে। ফুল ফুটা মাত্র পাপড়িতে ছুয়ে দিলেই ঝরে যায় । এত টাচি বাব্বা... তাকে ছোঁয়া যাবে না দুর থেকেই উনি মাতাল করবেন তার ঘ্রানে আমাদের। গ্রামের বাড়ি এই ফুলগাছের অভাব নেই । তবে এখন ঢাকাতেও দেখি এই ফুলের চাষ। বুড়িগঙ্গার তীরে ইকোপার্কে দেখে এসেছি অনেক গাছ সারি সারি লাগিয়েছে। তখন ফুল ফুটেনি কিঙবা কুঁড়ি আসেনি। তবে ব্যাপারটা যারপর নাই ভাল লাগল। কারণ যখন ফুল ফুটবে তখন মানুষ পাগল হবে এই সাদা পরীর দর্শনে। আমাদের ব্যাংক কলোনীতে কয়েকটা গাছ আছে । সেদিন স্কুলে বাচ্চা দিয়ে আসার সময় সেই অভূতপূর্ব দৃশ্য চোখে পড়লো অবশ্য একদিনের ফটো নয় । দুইদিন তুলেছিলাম-একদিন বৃষ্টি ভেজা অন্যদিন শুকনো দিনে। যাই হোক বকানি বেশী হয়ে গেলেতো বলবেন ছইব্বানি পাগল-হেরে পাবনা পাডানোর দরকার। হাহাহা ........আচ্ছা মাউসে মুঠো করে ধরুন আর স্ক্রল করুন-ভাল লাগলে কষ্ট সার্থক আর না লাগলেও যে আপনার দেখেছেন তাতেই আমার ভাল লাগবে। হাজার ব্যস্ততার ফাঁকে ফটোগ্রাফীও যেনো একটা নেশা অবশ্য আমি ফটোগ্রাফার নই বা হতে চাইনা। যা কিচু সুন্দর সব আমার করে নেয়াটাই আমার কাজ। ক্যামেরা ওজন তাই সাথে থাকে না। হাত আছে মোবাইল তাই মোবাইলেই ক্লিকাক্লিকি চলে

মোবাইল স্যামসাং এ সেভেন।
১। পাঁচটি পাপড়ি একটি ফুল
কামিনী ফুল তার নাম
ঘ্রাণ ছড়ানো সুন্দর বিলানো
সে শুধু তার কাম।



২। তুমি আসলেই -আমায় আলতো ছোঁয়া দিলেই আমি ফুটব তোমার ভালবাসার ফুল হয়ে। অপেক্ষায় তাই আজো হলো ফুটা আমার-কুঁড়ি হয়েই কিন্তু বুড়ি হয়ে যাবো হাহাহাহা ......


৩্। তুমি সবুজ পাতা-আমি শুভ্র ফুল
তোমার বুকে মাথা রাখতে করবো নাকো ভুল।


৪। দৃষ্টিজুড়ে শুধু স্নিগ্ধতা-এমন স্নিগ্ধ প্রহর -বৃষ্টি ভেজা দিন- তুমি তো ভেবেই বসে আছো-ঘরে থাকবে বন্দি। অথচ দেখে যাও কত সুন্দর অপেক্ষা করছে ......মনের দেউড়ি খুলে এসো আমি অপেক্ষায়-শত হাজার মুগ্ধতা নিয়ে। কি তুমি নিবে এক ফুটা মুগ্ধতা?


৫। পাতায় পাতায় ঝরে গেলো আমার অশ্রুরা -তুমি যদি সবুজই হতে তবে কেনো-আমার চোখের জলের স্পর্শে জেগে উঠলে না। চির কোমায় -কাটছ সাঁতার। চোখ মেলে দেখো তোমার কামিনী বাগান আমার চোখের জলে কতটা স্নিগ্ধতায় রূপ নিয়েছে...... তুমি এবার পাগল হবেই- চোখের পাতায় ছুঁয়ে দিতে।


৬। আচ্ছা তুমি তো শরত আকাশ দেখেছো -কতটা শুভ্রতা ছড়িয়ে থাকে নীল আকাশের বুকে। কিন্তু এই সজীব সবুজের বুকে শুভ্রতা তোামার অপেক্ষায় আছে সে কি তুমি কখনো ভেবেছো? আহা এসেই দেখো না-ফুলে ফুলে সাজানো আমার কামিনী বাগান। ভুলেও তো পারো একবার প্রজাপতি হবে। ধ্যত্তেরি তুমি তো ভালবাসাই বুঝলে না পাগল-খুললে না মনের আগল।


৭। আমার বাগে ফুল ফুটেছে
সেতো তোমার জন্য
তুমি যদি আসতে বাগে
হতাম আমি ধন্য।

কামিনীর ঐ ডালে ডালে
দেখো কত ফুল যে
দাও না বন্ধু দাও না তুলে
সাজিয়ে দাও চুল যে।


৮। এভাবেই তোমার বুকে সেঁটে থাকব তুমি লতানো গাছ আমার-চারিদিক থেকে রাখবে জড়িয়ে আমায়। ভালবাসার প্রহরগুলো যেনো এমনতরোই হয় এবঙ ফিরে আসে কামিনীর....... মৌসুমে।


৯। আহা কত স্নিগ্ধ দেখো
ছড়িয়ে আছে পাতায়
দুধ সাদা ফুল তাতে বসে
জড়িয়ে রাখে ছাতায়।

ছায়া দিয়ে মায়া দিয়ে
শুভ্রতা ছুয়ে ছুঁয়ে
বৃষ্টি ঝরা একটি ক্ষণে
মুগ্ধতা পড়ে চুয়ে।

ভেজা পাতায় ভেজা ফুলে
ভালবাসাতে ভরপুর
এমন দিনে দূরে তুমি
হৃদয়টা ভেঙ্গে চুরচুর।


১০। ঝরে যাবো মরে যাবো-যাবো ধূলায় মিশে
পারো যদি এসো তুমি-বাঁচাও্
নইলে হারাবো দিশে......
বেঁচে আছি অল্প ক্ষণ তোমার অপেক্ষায়
কেনো তুমি রাখো শুধু তোমার উপেক্ষায়।


১১। সাদা ফুলের ঘ্রাণ যে রাখছি তোমার জন্য তুলে
এসে তুমি নিয়ে যেয়ো -যেয়ো নাকো ভুলে
বোতল ভরা কামিনীর ঘ্রাণ-নিতে এসো যদি
তোমার জন্য অপেক্ষাতে থাকব নিরবধি।
সাথে দিবো ভালবাসা-বুক পকেটে রেখো
আমার স্বপ্ন ভুলেভালে একবার তুমি এঁকো। (মাত্রা ছাড়া হাহাহাহ)


১২। সবুজ শাড়ি সাদা পাড়ের
দিবে কিনে বন্ধু
ভালবাসব জেনে রেখো
তোমায় এক সিন্ধু।


১৩। ফুলের বাগে প্রজাপতি
দেখবে এসো ত্বরা
কেমন সুন্দর ফুলে ফুলে
সাজানো এ ধরা।
মুগ্ধ তুমি হবে শুনো
আমার পাশে থাকলে
জীবন তোমার সুন্দর হবে
আমার ছবি আঁকলে।


১৪। তুমি বন্ধু কামিনী ফুল
আমি সবুজ পাতা
আমার বুকে তোমার জন্য
প্রেমের বিছনা পাতা।

গুনগুনিয়ে গেয়ো তুমি
ভালবাসার গান যে
ফুলের ঘ্রাণে জীবন মাতাল
উতলা এ প্রাণ যে।


১৫। লিখতে লিখতে হাতটা ব্যথা
তোমার খবর নাই তো
ফুলের মালা গেথে রাখি
সবই হলো ছাইতো।

শুভ্র ফুলের পাপড়িগুলো
দিলাম চিঠির পাতায়
তুমি বন্ধু আমার নামটি
লিখো মনের খাতায়।


১৬। আমি তোমার ফুলের কুঁড়ি
ভালবাসার এক ফুল
ছুঁয়ে দিলে ঝরে যাবো
করো নাকো ভুল।


১৭। এমন স্নিগ্ধ প্রহর বন্ধু
ডাকছে হাত বাড়িয়ে
তোমার জন্য আছি দেখো
অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে।

ফুলের পাপড়ি হাতে রাখা
দিবো তোমার মাথায়
ঘ্রাণে তুমি হবে মাতাল
স্মৃতি মনের পাতায়।


১৮। তুমি আমি পাশাপশি
দেখো আছি বসে
দুজন মিলে মনে মনে
যাচ্ছি হৃদয় চষে।

সবুজ সাদা প্রেমের বাড়ি
তোমার আমার বাস যে
তুমি আমি মিলে করবো
ভালবাসার চাষ যে।



১৯। দেয়ালের এপাশে আমি-আর ওপাশে তুমি দাড়িয়ে । তুমি আছো বাস্তবতার কষাঘাতের দেউড়িতে আর আমি কল্পলোকে ভাসছি সাদা ফুলের পাপড়ির নায়ে করে। তুমি জানতেও পারলে না ফুল কি সুন্দর বুঝতেও পারলে না এর ঘ্রানেও মাতাল হওয়া যায়। আমি শোকরিয়া জানাই আমার প্রভুর যিনি আমাকে সুন্দর উপভোগ করার ক্ষমতা দিয়েছেন।


২০। বৃষ্টির জলের স্নিগ্ধতা পাতায় পাতায় ছড়িয়ে। তুমি কি জানো এমন প্রহর শুধু মুগ্ধতার প্রহর । আমি একাই সেসব মুগ্ধতা বুকে জমিয়ে রাখি। তুমি তো ঘুম ঘোরে আারামে আছো অথচ কত কিছু উপভোগ করার আছে সে তুমি জানেলেই না পাগল। এসো মনের দুয়ার খুলে-দেখো হাজার মুগ্ধতা পায়ে লুটায় তোমার। শুধু আমার চোখজোড়ায় একবার চোখ রাখো আমি তোমায় মুগ্ধ হওয়া ধার দিবো । কি নিবে?


২১। কামিনীর গায়ে লেপ্টে আছে স্নিগ্ধতা থুক্কু সবুজের গায়ে -তুমি তো সবুজ হতে চেয়েছিলে। আমার ভালবাসার স্নিগ্ধতা এভাবেই ছুয়ে দিতাম তোমায় । তুমি পালিয়েই বেড়ালে পাগল। একটু ছুয়ে দেখো-শিহরণের প্রহর তোমাকে পাগল করে দিবে। তবে আমি তোমাকে একমুঠো কামিনীর পাপড়ি দিবো। বুকের বামে রেখে দিয়ো।


২২। যত আবেগ ছিলো সবই তোমাকে দিলাম আর বিনিময়ে তুমি দিলে অশ্রু-লোনাজলে ভেসে ভেসে দাড়িয়ে আছি কাটাবনে। কই ফুল দিবে আচল ভরে সেখানে দিয়ে দিলে অশ্রুকাটা। তুমি পারোও বটে-বিনিময়টা তবে কি হবে শুনি। আমি তোমায় মুগ্ধতাই দিবো কাটা নয়-এই মৌসুমে এসো-তোমাকে মাতাল করা ঘ্রাণ দিবো এক মুঠো। হয়তো তোমার মনে আমাকে ঠাই দিতে পারো একটিবার । (হ্যহ হ্যহ হ্যহ ভিলেন হাসি হপে) যত্তসব আজাইরা প্যাচাল পারলাম আর আপনারাও এসব পড়লেন বটে হ্যহ হ্যহ ........


হাহাহাহা আসি তবে আজ অন্যদিন দেখা হবে ঠিক এই জায়গাতেই কোন এক ভাললাগা প্রহরে ততক্ষণ ভাল থাকুন -শুভেচ্ছা ভালবাসা আর শুভকামনা বন্ধুদের জন্য ।

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: কামিনীর সাথে কাব্য বেশ জমে উঠেছিলো । স্নিগ্ধতার সাথে আলতো পরশ ! বেশ লাগলো কামিনী ফুলের কাব্যিক ঘ্রাণ । আমি কিন্তু ছুঁইলাম না, পরে যদি ঝরে পড়ে ঘ্রাণ দেবে কে !!

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হ কথা ..... সব কিছু ছুঁইতে হয় না... হাহাহা সুন্দর চোখের সামনেই থাক-দেখেই মুগ্ধতা গলে পড়ুক মনে।

ধন্যবাদ পোস্টটি পড়ার জন্য । ভাল থাকুন শুভেচ্ছা

২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৩

ক্লে ডল বলেছেন: ছবি দেখেই ঘ্রাণ নিতে ইচ্ছা হচ্ছে!!

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ঘ্রাণ নেয়ার মতই এ কামিনী ফুল/... কিন্তু আয়ূ খুবই অল্প এদের ....
শুভ্রতায় মন ছুঁয়ে যায়।

ধন্যবাদ পোস্ট পড়ার জন্য ভাল থাকুন শুভেচ্ছা

৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪

সাহসী সন্তান বলেছেন: পোস্ট পড়ি নাই, খালি ছবি গুলো দেখলাম! ছবির উপরে নাম লেখা না থাকলে কয়েকটা ছবি সংগ্রহে রাখতাম, তবে আপাতত সেটা সম্ভব হইতেছে না! :( কামিনী গাছের ছায়ায় বসে প্রেমিক প্রেমিকার গল্প করার ইতিহাস বহুত পড়ছি, আজ ফুল গুলো দেখে নিজেরই ইচ্ছা হইতেছে..... ;)

পোস্টে ভাল লাগা! শুভ কামনা জানবেন!

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আচ্ছা নাম লেখা ছাড়া ছবিগুলো আপনাকে পাঠাবো :)

ধন্যবাদ ভাল থাকুন

৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭

সুমন কর বলেছেন: লেখা আর ছবি--দারুণ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন দা

৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কামিনী কি ফুলের নাম?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহ জি ভাইজান
ইহা একটি ফুলের নাম
ধন্যবাদ

৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ছবি তোলার হাত অনেক ভাল, আর সাজিয়েছেন কাব্যতায় তাত দারুণ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ সুজন ভাইয়া ভাল থাকুন সাথেই থাকুন :)

৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছবির ছবি ভাল হবে এটাই স্বাভাবিক! =p~

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এত্ত সুন্দর মন্তব্য ভাল্লাগছে

কামিনী ফুলের ভালবাসা দিলাম
ভাল থাকুন সাথেই থাকুন

৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৩

উল্টা দূরবীন বলেছেন: ফ্রেশ ফ্রেশ ছবি।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ভাইয়া ভাল থাকো

৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১১

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: অনেক সুন্দর কথামালা এবং ছবি। :) কামিনী আমার অনেক পছন্দের ফুল। =p~ ঠিক এই মুহূর্তে গন্ধ নিতে ইচ্ছা হচ্ছে আপনার পোস্ট দেখে। :|

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ওয়াও তাই ...

ধন্যবাদ অনেক অনেক ভাল থাকুন

১০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এক ফুলের ই কত রকম কথকতা আর রূপ হয় আপনার পোষ্ট এ বুঝলাম !
খুব ভালো লেগেছে ++++

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপি

১১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এক ফুলের ই কত রকম কথকতা আর রূপ হয় আপনার পোষ্ট এ বুঝলাম !
খুব ভালো লেগেছে ++++

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপি ভাল থাকুন
সাথেই থাকুন :)

১২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০৬

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
পোষ্টে +++++

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

১৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:২৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



সুন্দর ছবি ব্লগ ,
ছবির সাথে কাব্যিক বিবরণ
হয়েছে এক কথায় দারুন
আমিও কামিনীর
দিয়ে গেলাম
একটি ছবি ও
কিছু বিবরণ

কামিনী ছোট আকারের চির সবুজ গুল্ম। কাণ্ড বেশি দীর্ঘ হয় না । পাতা লম্বা ও ডিম্বাকৃতির, গাঢ় সবুজ । ফুল গুচ্ছবদ্ধ হয়। এর বৈজ্ঞানিক নাম Murraya paniculata, এটি Rutaceae পরিবারের উদ্ভিদ। কামিনী ফুল ইংরেজিতে Orange Jessamine নামে পরিচিত। ফুলের তোড়া বানাতে কামিনীর ডাল অতুলনীয়। এই গুল্ম সারা বছর ধরে ফুল ফোটাতে পারে। এর আদি নিবাস মালয়েশিয়া ও চীন।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কামিনীকে নিয়ে লিখেছেন—

তরু শাখে হেলাফেলা

কামিনী ফুলের মেলা

থেকে থেকে সারাবেলা

পড়ে খসে খসে।

ধন্যবাদ
শুভেচ্ছা রইল

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম কামিনী সম্পর্কে

আন্তরিক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে
ছবিটাও সুন্দর
বাড়িতে গেলে আরো অনেক ছবি উঠায়ে আনব যদি ফুল ফুটে থাকে।

১৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এত্ত কবিতা মাথায় আসে কেমনে আপু। ছবি ও সুন্দর সাথে কবিতা গুলিও

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আসলে আরো সুন্দর করে লেখা যেতো কিন্তু হাতে সময় কম ফটো পোস্টে সারাদিনই নিয়ে নেয় এডিট করে অন্য ওয়েবে আপলোড করে তারপর পোস্ট। পোস্ট করার সাথে সাথে লিখি তাৎক্ষণিক লেখা তবুও আপনাদের ভাল লাগলেই আমার কষ্টের স্বার্থকতা

আন্তরিক ধন্যবাদ :)

১৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কামিনী কাব্যে মুগ্ধতা

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া

১৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: ফুল গুলার নাম কি ?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: গোলাপ তো হিহিহি

১৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ও, আমি ভাবছিলাম ওটা আপনার নাম।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অবশেষে আপনিও চমক দিয়ে দিলেন হাহাহাহাহ

নামটা তো বেশ আপনি ডাকতে পারেন
তবেই আরো চমক দিতে পারব। ধন্যবাদ

১৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: তাইলে চমকটা আপনার নামেই উৎসর্গ করা হলো। আমার তো আর পানের ডিব্বা নাই যে, একখান বের করে সেটা উৎসর্গ করবো :(

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: পানের ডিব্বা নাই তবে উচ্ছ্বাসের আর মুগ্ধতার ডিব্বা তো আছে...

মুগ্ধতা সব আমায় দিবে?
মুঠোয় পোরে নিবো
আমার যত সুখ জমানো
তোমায় তুলে দিবো।

১৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:

অ ফুল
তুমি সুবাসে অতুল
ফুল নেবনা ছড়া নেব
ভেবে হই আকুল ;)

++++++++++++

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ওয়াও অনেক সুন্দর
থ্যাংক ইউসো মাচ ভাইয়া
:)

ভাল থাকুন

২০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খাইছে

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ডরাইছেন? চমক দিতে না কইলে হাহাহাহা দিলাম তো

এখন আমার গিফট চাই

২১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৮

অনিন্দ্য অবনী বলেছেন: বেশ্,,,,,, একরাশ ভালো লাগা রেখে গেলাম।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ আপি ভাল থাকুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.