নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের পোস্টের উত্তর দিতে দেরী হয় সেজন্য সরি।

কাজী ফাতেমা ছবি

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।

কাজী ফাতেমা ছবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইচ্ছেরা ধুলোয় খায় গড়াগড়ি............

০২ রা মে, ২০২০ রাত ৯:৩৬


১/ মুখ ফিরিয়ে নেবে সবাই একদিন.....

মুখ ফিরিয়ে নেবে একদিন এই ঘর, এই প্রকৃতি
গলায় তৃষ্ণা অথৈ
আর স্বচ্ছ জলের ঝিল হারাবে দৃষ্টির সীমানাৱ;
আকাশ নেমে আসবে চোখে
নীল ব্যথায় কাতর চোখ হবে স্থির!
হিম দেহ, কেউ ছুঁবে না ভালবেসে;
কি নিষ্ঠুর প্রকৃতি সরে যাবে আর দিবে না ছায়া,
আবছা আঁধার নামবে ধীরে চোখে
সকালের স্নিগ্ধ আলো আমায় দেবে ফাঁকি।
একদিন সবাই নেবে মুখ ফিরিয়ে আমা হতে।



২/ সবই স্মৃতি হয়ে যায় ধীরে.....

বর্তমানও স্মৃতি হয়ে গেলো...
গেলো বছর বা তার আগের বছর, এইতো সেদিন
কয়েক জোড়া চোখে ছিলো রাজ্যের বিষ্ময়!
ভালবেসে আমায় টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যায় বন্ধুত্বের বন্ধনে।

আহা কতভাবেই না যোগাযোগ রক্ষায় ব্যস্ত আমরা,
কখনো ফোনালাপ, চ্যাটিং, কমেন্টে ভাব বিনিময়
অথবা ওরা চলে আসতো এখানে, ছুঁয়া যায় দুরত্বে!
কলকলানি হাসি, গায়ে ঢলে ঢলে
মুগ্ধতায় ছেয়ে যাওয়া ক্ষণগুলো খুব দ্রুত হাওয়ায় মিলালো।

সেদিন পার্কের ফাঁকা বেঞ্চে ছিল ফুচকা প্রহর
অথবা সোহরাওয়ার্দির কোণায় কোণায় হেঁটে বেড়ানোর প্রহর
হাতে আইসক্রিম ঠোঁটে সুখ হাসির চিহ্ন।

নাগরদোলার চড়কিতে ভরসার হাতে চেপে ধরা আমার হাত
দম ফাটানো উল্লাস আর এখানে নেই!
সবাই আছি এই শহরের বুকে সেঁটে,
যে যেথায় আছি, ব্যস্ততার গ্লু লেগে আছে মনে
ছুটে যাওয়া হয় না আর উচ্ছ্বাস কুঁড়াতে।

ধীরে ধীরে ছুটে যায় যোগাযোগ, আছি এখানেই সবাই
ভাল আছি, ওরাও আছে ওদের নিজস্ব সুখ ছুঁয়ে ছুঁয়ে।
হয়তো আর হবে না দেখা, হয়তো হবে, হতে পারে
ইচ্ছেরা খায় যদি মনে লুটোপুটি....
শক্ত কাছিতে যদি বাঁধা যায় ইচ্ছেগুলোকে ফের
ফিরে যাবো সেই সুখ, সেই উল্লাসে, কি বল তোমরা
হারিয়ে যাওয়া অথবা দূরে থেকেও কাছে থাকা বন্ধু'রা?
April 30, 2017 at 7:49 AM

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মে, ২০২০ রাত ৯:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: বোন আসসালামু আলাইকু্ম।
অনেকদিন পর আপনার পোষ্ট পেলাম।
সুন্দর কবিতা লিখেছেন।

০২ রা মে, ২০২০ রাত ৯:৪৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ওয়ালাইকুম আসসালাম ভাইয়া। কেমন আছেন? বন্দি জীবন । বাসায় থাকলে সময় পাওয়া যায় না। তাই আসতে পারি না। আল্লাহ সবাইকে ভালো রাখুন

ধন্যবাদ আপনাকে

২| ০২ রা মে, ২০২০ রাত ১০:০৮

শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: অনেকদিন পর পোস্ট।অভিমানী আবেগ !! অনেক ভালোলাগা জানবেন।

০৩ রা মে, ২০২০ বিকাল ৪:২৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি আপা বাসায় বন্দি তাই ব্লগে আসা হয় না, আলহামদুলিল্লাহ ভালো,আছি। জাজাকিল্লাহখাইরানআপি

৩| ০২ রা মে, ২০২০ রাত ১০:২১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সুন্দর ও আবেগময় কবিতা । শুভ কামনা ।

০৩ রা মে, ২০২০ বিকাল ৪:২৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদভাইয়া

৪| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১২:০১

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: স্মৃতিকাতরে এ যেন এক নতুন দিনের অপেক্ষায়!

০৩ রা মে, ২০২০ বিকাল ৪:২৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদভাইয়া

৫| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১২:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নতু্ন বোতলে নতুন দ্রাক্ষরস !!
তিন বছর আগের কাব্য নতুন
মোড়কের আবরণে হলেও স্বাদ
কিন্তু সেই আগের মতোই আছে!
আপনার জন্য শুভকামনা।
সুস্থ্য থাকুন সর্বদা।

১৩ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ভালোথাকুন

৬| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১২:১১

কাছের-মানুষ বলেছেন: অসাধারন কবিতা লিখেছেন। পড়ে মুগ্ধ হলাম।

১৩ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহখাইরানভাইয়া

৭| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১২:৩৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: মৃত্যুর পর প্রকৃতি আপন করেও নিতে পারে। প্রথম কবিতাটি নিখুঁত বাস্তব। ধন্যবাদ

১৩ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকসএ লটভাইয়া ভালো থাকুন

৮| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১২:৩৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:






অনেকদিন কোনো খোঁজ খবর পাইনা, বোনরে আপনি কেমন আছেন?

১৩ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভাইয়া আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি সবা। তোমরা পড়িবারের সবাই কেমনআছে।

৯| ০৪ ঠা মে, ২০২০ বিকাল ৩:০২

নীল আকাশ বলেছেন: চমতকার কবিতা। চমতকার ছবি।

১৩ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহখাইরানভাইয়া

১০| ০৬ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতার অস্ফূট বেদনা পাঠকের মনে রেখাপাত করে যায়! + +

১৩ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহখাইরানভাইয়াভালোথাকুন

১১| ২৫ শে মে, ২০২০ ভোর ৬:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


কবিতা পাঠে মুগ্ধ

ঈদের শুভেচ্ছা রইল

৩১ শে মে, ২০২০ বিকাল ৫:৩০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ঈদ মুবারক ভাইয়া

আপনারা সবাই কেমন আছেন। পরিস্থিতি যে কতটা খারাপ দুনিয়ার যে কোনো জায়গায় বসেই আমরা টের পাচ্ছি

১২| ৩১ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


প্রায় সপ্তাহ খানেক আগে কবিতাটি পাঠে যখন প্রথম মন্তব্যটি লিখি তখন শারিরিকভাবে এতটাই দুর্বল ছিলাম যে সে সময় এক কথায় শুধু কবিতা পাঠের মুগ্ধতার কথাটুকু জানিয়ে গিয়েছিলাম। আমার মন্তব্যের উপর আপনার প্রতি উত্তর দেখতে এসে দেখলাম আমরা কেমন ছিলাম তা জানতে চেয়েছেন। কেমন ছিলাম সে কথা জানানোর সাথে অপুর্ব কাব্য শৈলীতে গড়া ভাবগাম্ভির্যময় আপনার কবিতা গুচ্ছের কথামালাগুলি কতই যে বাস্তব তার কিছু কথা বলে যাব এসাথে ।

ঘরে বাইরে যথেষ্ট সচেতনতা অবলম্বন ও সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখা সহ নীজ গৃহে পরিবারের সকল সদস্যদের পরস্পর ভিন্ন ভিন্ন ঘরে আইসোলেটেড থাকার পরেও খুব সম্ভবত ফ্রন্ট লাইন স্বাস্থ্যকর্মী হিসাবে ডাক্তার মেয়ে ও গিন্নীর কাছ হতে কোন না কোন ভাবে ছোয়া পেয়ে পরিবারের সকলেই হয়েছিলাম করুনা আক্রান্ত । শুধু আমি ও গিন্নীকেই যেতে হয়েছিল হাসপাতালে।
করুনা ভাইরাসকে দেহ, মনে ও হৃদয়ে ধারণ করে বেশ কিছু দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থেকে আপনাদের সকলের দোয়ায় ও সেখানকার নিবেদিত প্রাণ ফ্রন্টলাইন স্বাস্থ্য কর্মীদের সেবায় সর্বোপরি পরম করুনাময়ের অশেষ রহমতে অরোগ্য লাভ করে সেখানকার শয্যা ছেড়ে সপ্তাহ তিনেক পুর্বে গৃহে প্রত্যাবর্তন করেছি।এখন আল্লর রহমতে পরিবারেরসকলেই সুস্থ আছি ।

করোনা আক্রান্ত কালে নীজকে আল্লার হাতে সপে দিয়ে অন্তিমের পানে যাত্রার অপেক্ষায় ছিলাম । হাসপাতাল হতে সুস্থ দেহে ফিরে আসতে পারব কিনা সে বিষয়ে খুবই সন্দিহান ছিলাম । প্রায় প্রতিদিনই হাসপাতালের কেবিনের জানালার দিকে তাকিয়ে দেখতাম ট্রলিতে করে করিডর ধরে চাদরে মুখ ঢাকা রোগীর দেহ ( সম্ভবত মৃত) ঠেলে নেয়া হচ্ছে। ভাবতাম এমনি করেই বুজি কোন একসময় আমাকেও হাসপাতাল হতে বাইরে নেয়া হবে । আমাদের এখানে করোনায় আক্রান্ত রোগীদের কাছে এমনকি হাসপাতালেও দর্শনার্থীদের প্রবেশ ছিল একেবারে কড়াকড়ি ভাবে নিষিদ্ধ । এখানে করোনা আক্রান্ত হয়ে কেও মারা গেলে তাকে কফিনে করে সরাসরি কমিউনিটি গোড়স্থানে নেয়া হতো । সেখানে পরিবারের একজন শুধু দুর হতে তার মুখখানি একবার দেখতে পারে । ভাবুন একবার, একথা জানার পরে মনের ভাবখানা আপনার প্রথম কবিতার কথামালার সাথে মিলে যায় কিনা ।

করুনা সে যে কি ভিষন যাতনাময় ব্যধি চরম পর্যায়ের ভুক্তভোগী ছাড়া অন্যরা তা কল্পনাও করতে পারবেনা । সে এক বৈচিত্রময় মহামুল্যবান অভিজ্ঞতা । জাগরনে যা অনুভুত হয় তার চেয়ে বেশী দেখা যায় নিদ্রা কিংবা কিছুটা তন্দ্রায় গেলে, স্বপ্ন কিংবা অবচেতন মনে জাগতিক ও পারলৌকিক অনেক কিছুই চোখের সামনে ভেসে উঠে । করুনা আক্রান্তকালীন সময়ের বিভিন্ন পর্যায়ে চেতন ও অবচেতন অবস্থায় দেখা ও অনুভুত হওয়া বিষয়গুলির অনেকটাই যেন মিলে যায় আপনার লেখা ভাবগাম্ভির্য়ময় এই কবিতার কথা মালার সাথে ।

হাসপাতালের কেবিনে শুয়ে ভাবতাম আল্লাহ না করুন আমার গতি যদি অন্তিমের পানেই হয় তাহলে মুখ ফিরিয়ে নেবে সবাই একদিন , যদি ও এই ঘর এই প্রকৃতি ,এই পরিবার ও সমাজ ও দেশের প্রতি গলায় তৃষ্ণা অথৈ । হাসপাতাল কেবিনে হেলান দিয়ে শুয়ে জানালা দিয়ে দেখা যাওয়া হাসপাতালের স্বচ্ছ জলের ঝীলটকে মনে হত এটা হারাবে দৃষ্টির সীমানায় একদিন। মনেহতো আকাশ নেমে আসবে চোখে, নীল ব্যথায় কাতর হবে চোখ , কেবলই আপনার কবিতার কথাগুলির মত মনে হতো হীম দেহ কেউ ছোঁবে না ভালবেসে, কি নিষ্ঠুর প্রকৃতি সরে যাবে আর দিবে না ছায়া, আবছা আঁধার নামবে ধীরে চোখে, সকালের স্নিগ্ধ আলো আমায় দেবে ফাকি, একদিন সবাই নেবে মুখ ফিরিয়ে আমা হতে ।

সময়োপযোগী আপনার এই কালজয়ি কবিতাটির প্রতি রইল অনেক অনেক ভাল লাগা । কবিতাটিকে প্রিয়তে রেখে দিলাম ।
দোয়া করি করুনার এই ভয়ংকর দিনগুলিতে আল্লাহ যেন আপনার পরিবারের সকলকে নিরাপদ ও সুস্থ রাখেন ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল

০১ লা জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: উফ কত কষ্ট গিয়েছে আপনাদের পরিবারের উপর দিয়ে । আল্লাহ তাআলার রহমতে সকলে সুস্থ আছেন জেনে ভালো লাগলো। আমাদের এখানের পরিবেশ পরিস্থিতিও ভালো নয়। সব সময়ই ভয়ে থাকি কখন কি হয় আল্লাহই জানেন। জীবনের এমন এক মুহুর্ত পার করেছেন যা কেবল আপনিই উপলব্ধি করতে পেরেছেন। আসলে যারা ভুক্তভোগী না হয় তারা বুঝে না জীবনের মর্ম। বুক ফুলিয়ে যারা এত দিন করোনা কিছু না বলেছিলো । এখন দেখেন কত আক্রান্ত হচ্ছে কত মারা যাচ্ছে।

এত সুন্দর মন্তব্য আপনার কাছ থেকেই পাই। অনেক অনুপ্রেরণাও পাই। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন। ফিআমানিল্লাহ

১৩| ০১ লা জুন, ২০২০ সকাল ১১:০৯

মা.হাসান বলেছেন: প্রায় আড়াই মাস বাসায় বসে দুলাভাইয়ের যন্ত্রণায় একখানা কবিতাও লিখতে পারেন নাই। আপনার কষ্টের কথা উপলব্ধি করতে পেরে সরকার বাহাদুর অফিস খুলে দিয়েছে যাতে আপনি আবার কবিতা লিখতে পারেন। এই মুহূর্তে আপনার কাছে নতুন পোস্ট চাই।
ঘর হইতে বাহির হইতে না পারিয়া আপনার ক্যামেরায় তো বিষণ্নতা রোগ ভর করিতেছে।

যাহা হোউক, আপনি বাঁচিয়া আছেন দেখিয়া ভাল লাগিল। আজকে উপস্থিত না দেখিলে নূরু ভাইকে বলিতাম আপনাকে লইয়া পোস্ট দেওয়ার জন্য।

ভাগিনারা কেমন আছে? সারাদিন কি করে? দুলাভাই কি জীবিত? না খুন করিয়া ফেলিয়াছেন?

০১ লা জুন, ২০২০ বিকাল ৪:১২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহাহ দুলাভাই কেনো তার চোদ্দ গুষ্টিও আমার কবিতা আটকাইতে পারতো না। লিখছি না মানে, প্রতিদিনই লিখছি ফেসবুকে পোস্ট দিছি। এখানে আসি নাই কারণ মোবাইলে টাইপ করে মন্তব্য করতে কষ্ট হয়। হাহাহাহ সরকার আমাকে কবিতা লিখার জন্য অফিস খুলে দিছে । একজন তো বলেই ফেলেছে .... আমার লেখার যন্ত্রণায় একজন বলেছে এই সাড়ছে অফিস খুলছে আর আমাদের উপর অত্যাচার শুরু হইছে হাহাহা । পোস্ট তো হাজার হাজার আছে। কেনো যে দ্বিধাদ্বন্দ্বে পোস্ট দেই জানি না। তবে ভয় লাগে । পোস্ট দিলে যদি মানুষ না পড়ে, যদি মন্তব্য না করে হাহাহা এর লাইজ্ঞা পোস্ট দেই না।

আলহামদুুলিল্লাহ বেঁচে আছি, ভাগিনারা ভালো আছে আলহামদুলিল্লাহ। বড় ভাগিনা এসএসসি পাস করেছে জিপিএ ৫ পেয়ে আলহামদুলিল্লাহ। বড় ছেলের সময় ভালো কাটে নামাজ কোরআন গল্পের বই আর মোবাইল গেম খেলে সময় পার করেছে। এখন শুরু হবে ভর্তি যুদ্ধ । দোয়া চাই ভালো একটা কলেজে যেন এডমিশন নিতে পারে।

আর ছোট ভাগিনা ও মাগো মা ....। পড়ার টেবিলে বসানোই যায় না। পড়ার কথা বললেই ক্ষেপে যায় , তার ভবিষ্যত কি আছে কে জানে।

ফি আমানিল্লাহ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.