নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফেচবুকে আমি https://www.facebook.com/profile.php?id=100009146100737&fref=ts

যুদ্ধরত জাতির সমালোচক

সঠিক কথা বলতে পছন্দ করি, মিথ্যাবাদীদে একদমই পছন্দ করিনা। www.facebook.com/100009146100737

যুদ্ধরত জাতির সমালোচক › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রেম করা প্রতিটা ছেলেরই চাহিদা থাকে একটি মেয়ের শরীরের উপর আর সেই চাহিদা পূরনে সাহায্য করে একটি মেয়েই।

১৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:৪১


ছবির মেয়েটিকে ধর্ষন করে হত্যা করা হয়েছে।
ইদানিং ধষর্ন এবং নারীদের উপর কালো হাত বেশি পড়তে দেখা যাচ্ছে এর কারনটা হলো এই দেশের সরকারের নোংরা আইনি ব্যবস্থা।
কিছুদিন আগে ধর্ষনের একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদন্ড বাতিল করছে এদেশের আদালত। থুতু দি এই দেশের আইনের উপর। যারা ইচ্ছা মত আইন পরিবর্তন করে তাদের মেয়ে অথবা বউ অথবা মা অথবা বোনকে ধরে এনে গনধর্ষন করা উচিৎ। তাহলে তারা বুঝবে ধর্ষন কি এবং একটা মেয়ে ধর্ষিত হলে তার পরিবারের কি পরিনতি হয়।

প্রতি সপ্তাহে এরকম খবর কয়েকটা করে ঘটতেই থাকছে আমাদের দেশে। ধষর্নের কারনে ‌এই দেশটার কিছুটা ইন্ডিয়া ইন্ডিয়া ভাব হইছে। মনে হচ্ছে আমরা ইন্ডিয়াই বসবাস করি।
এই দেশের নোংরা আইনের কারনে এখন ক্লাস টু এর ছোট মেয়েরাও ধর্ষন এবং লালসার শিকার হচ্ছে। আইন যদি কঠোর না হয়, তবে কেউ তা দেখে ভয় পাই না এবং এর পরিনতি হয় এই ছবির মেয়েটি মতন।

আইনের বাইরেও একটি বড় রকমের কথা থাকে আর তা হলো একটি মেয়ের প্রতি তার পরিবারের দ্বয়িত্ত্ব। একটি পরিবার যদি একটি মেয়ের ঠিকমত দ্বায়িত্ব নিতে পারে, তার চলাচলের উপর নজর রাখতে পারে তবে সেই মেয়েটির উপর কালো হাত পড়ার আশংকা অনেক কম থাকে। একটি মেয়ে সন্তানের বিয়ের আগ পর্যন্ত তার দ্বায়িত্ত্ব কিন্তু তার পরিবারেরই বেশি থাকে। অনেক হ্মেত্রে মেয়েদের স্বাধীনতা নামে আমরা তাদেরকে জঙ্গলে নামিয়ে দেই।
এই ধরুন যেমন শিয়ালের কাছে মুরগী রাখার মতন। কতহ্মন শিয়াল মুরগী না খেয়ে থাকতে পারে, আর সব শিয়াল তো আর এক রকম হয় না।

ছবির মেয়েটি তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে দেখা করতে গেলে সবাই মিলে মিশে তাকে ভোগ করে এবং তার পর মেরে ফেলে। আচ্ছা একটা কথা বলি এই যে বয়ফ্রেন্ড, গার্লফ্রেন্ড তারপর বিয়ের আগে প্রেম, ভালবাসা এই সব কিছুই তো এক প্রকার মানসিক বিশ্বাস তাই না? আজকাল প্রেম ভালবাসায় মানসিক বিশ্বাসের বাইরেও কিন্তু আর একটি বড় বিশ্বাস থাকে এর নাম হলো শারিরিক বিশ্বাস।

শারিরীক বিশ্বাস বলতে আমি বোঝাতে চেয়েছি যে ছেলে মেয়ে অবৈধভাবে শারিরীকি সম্পর্ক করলেও তারা বিয়ে করবে এই রকম একটি বিশ্বাসে ছেলে মেয়ে এককহ্মে যাই।

প্রেম করা প্রতিটা ছেলেরই চাহিদা থাকে একটি মেয়ের শরীরের উপর আর সেই চাহিদা পূরনে সাহায্য করে একটি মেয়েই।
এমন কোন ভাল ছেলে নেই যে তার গার্লফ্রন্ডের শরীরের দিকে খারাপ নজর দেই না আবার এমন কোন ভালো মেয়ে নেই যে তার বয়ফ্রেন্ডের নিকট থেকে এমনটা আশা করে না।
ছবির মেয়েটির হয়ত তার বয়ফ্রেন্ডের প্রতি মানসিক এবং শারিরীক বিশ্বাস ছিল আর ঠিক সেই কারনেই মেয়েটি ছেলেটির সাথে দেখা করতে গিয়েছিল। কিন্তু আগেই আমি বলেছি সব শিয়াল কিন্তু এক রকম হয় না। কোনো কোনো শেয়াল একা শিকার করে আবার কেউ দলগতভাবে শিকার করে।

শিয়ালের কাজ শিকার করা আর মুরগীর কাজ শিয়াল থেকে নিজেকে হেফাজতে রাখা। তার পরোও যদি শিয়াল আক্রমন করে তবে সেটা আনাকাঙ্খিত এবং একটি দূর্ঘটনা।

জোর করে ধরে নিয়ে যেয়ে কাউকে ধর্ষন করা কিংবা সেচ্ছাই ধরা দিয়ে ধর্ষিত হোওয়ার মধ্যে কিছুটা পার্থক্য কিন্তু থেকেই যাই। তাই একটি ছেলের নিকট নিজেকে ধরা দেওয়ার আগে প্রতিটা মেয়েরই ভাবা উচিৎ যে সে আপনাকে শারিরীক বা মানসিকভাবে কতটা নিরাপত্তা দিতে পারবে।

ভূল করবেন তো সবাই মিলেই মিশেই আপনাকে খাবে । কোন আইনই আপনাকে রহ্মা করতে পারবে না।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:৪৮

সাইফুল ফরিদপুর বলেছেন: কেটে টুকরো টুকরো করা উচিত ছিল ।
আল্লাহর হুকুম মানতে কষ্ট হয় ! এখন বুঝ !

২| ১৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:৫৯

রাঘব বোয়াল বলেছেন: ছবিটা দেখে খুবি ব্যথিত হলাম।এই মেয়েটি নিশ্চয়ই কারও না কারও মেয়ে / বোন।তাদের মনের অবস্থাটা কি তা মনে উঠলেই আঁতকে উঠতে হয়।

৩| ১৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:১৮

দ্যা লায়ন বলেছেন: ধর্ষনের বিরুদ্ধে বলতে আসছেন নাকি এই সুযোগে সরকারকে এক ঘা দিতে আসছেন? একজন ধর্ষকের সাথে দল বা সরকারের কি সম্পর্ক?

১৮ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৭

যুদ্ধরত জাতির সমালোচক বলেছেন: সরকারের আইনের নিশ্চয় সম্পর্ক আছে

৪| ১৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:৪২

বদিউজ্জামান মিলন বলেছেন: মেয়েটার পরচিয়টা কি জানাবেন? ঘটনটা কোনো মিডিয়ায় কি এসেছে?

৫| ১৭ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৫৬

শার্লক_ বলেছেন: থুতু দেই................

৬| ১৭ ই মে, ২০১৫ রাত ১:২৩

ক্লিকবাজ বলেছেন: মিঃ দ্যা লায়ন@পুলিশকে যখন চুড়ান্ত দলীয় করণ করে সরকারের পদলেহী বানিয়ে শুধুমাত্র বিরোধী দল-মত নিধনে সর্বশক্তি প্রয়োগ করে তখন স্বাভাবিক ভাবেই দেশে আ্ইন শৃংখলার চরম অকনতি ঘটে। দেশে এখন পুলিশ- র ্যাব এর মত বাহিনীর লোককে ভাড়াটে খুনি হিসেবে পাওয়া যায়, টাকার বিনিময়ে তাদের দিয়ে যে কোন অনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিল করা যায়। যে কোন লোকের বর্তমানে সরকারী দলের পরিচয় পত্র থাকলে খুন, ধর্ষণ, ব্যাংক ডাকাতি, দূর্নীতি সহ যে কোন অপরাধ করলেও অদৃশ্য হাতের ইশারায় অনায়াসে পার পাওয়া যায়। তাই যারা এইগুলি করে তারা হলো শুয়রের বাচ্চা এবং এই শুয়রের বাচ্চাদের রক্ষা করার জন্য যারা তৎপর এবং তাদের পক্ষে সাফাই গায় তারা হলো শুয়র।
আপনি যদি এর যে কোন একটা হয়ে থাকেন তাহলে এদের কারোর কোন দোষ আপনার চোখে পড়বেনা, যে কারোরই সত্য কথা এবং উচিৎ কথা মিথ্যা ও প্রতারণার উপর ভিত্তি করে পুশি দিয়ে অবৈশ ভাবে জোর করে ক্ষমতায় থাকা সরকার এবং তাদের পাচাটা দল-প্রতিবন্ধীদের কাছে সরকার বিরোধী ষড়যন্ত্রই মনে হবে। কারণ মানুষ হলে আপনার জানার কথা যে, বর্তমানে দেশের আইন-শৃংখলার অবনতি হতে হতে কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে।

৭| ১৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৩:২৮

দ্যা লায়ন বলেছেন: @ক্লিক বাজ, আমি মানুষ ছাড়া যে কোন প্রাণী হতে রাজি, শুয়োর হতে আমার কোন সমস্যা নেই, ধরে নিন আমি তাই। কিন্তু আপনি যে মানুষ সেটা আপনার লেখার স্পষ্ট হয়ে গেছে। এবার আসুন উল্লেখিত পয়েন্টে। এই দেশে ধর্ষণ আগেই যেমন ছিলো এখনো আছে। এবং পৃথিবীর সকল উন্নত দেশেই আছে । খোদ আমেরিকায় সারা পৃথিবীর চেয়ে বেশি ধর্ষণ হচ্ছে। তবে সেখানে এমন ঘটনাকে শুধুই ব্যক্তির কুৎসিত মনের শরীরের ফসল হিসেবেই সবাই বিবেচনা করে। আমাদের দেশে শুধু ধর্যণ অপরাধি নয় সকল অপরাধী আইনি সুবিধা পায়। সেটা পুলিশ কর্তৃখ যতটা নয় তার চেয়ে বেশি পায় আইন আদালাত থেকে।আর দুর্ভাগ্য হলেও সেই আদালতেই প্রকাশ্য দলীয় শ্লোগান দেয়া হয়।যা নিয়ে কারো কোন মন্তব্য নেই,একটা শ্রেনী নিয়েই সবাই পরে আছে তা হলো পুলিশ,আর এই দেশেই তারাই সবচেয়ে মানবিক সুবিধায় অবহেলিত। সঙ্গত কারনে পুলিশ তার নৈতিক শিক্ষা হারিয়ে সকল সরকারের অনুগত হয়ে বেঁচে আছে।

আর মারজিত ভাষায় অমার্জিত শব্দ টাইপ করবেননা শুয়োররা যখন ক্ষেপে যাই তখন যেখানেই থাকুক ধরে এনে কানের নিচে একটা ভন চটকনা দেই , আমি দেখিনি আজ অব্দি এই চটকনা খেয়ে কেউ কমপক্ষে তিনদিন নিজেকে চিনতে পেরেছে।

৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২২

ক্লিকবাজ বলেছেন: মিঃ দ্যা লায়ন@আপনি হয়তো দেখেননি, সমাজে যে কোন ধরণের অপকর্ম ঘটলে পুলিশ এসে প্রথমেই অপরাধীর পক্ষ নিয়ে নেয় কারণ সেই পক্ষে থাকলে ফায়দা বেশী, আবার বাদীকে হয়রানী করেও ফায়দা পাওয়া যায়। আসামীর কাছ থেকে ফায়দা নিয়ে এমন ভাবে মামলা সাজায় যার ফলে আইনের ধারাই বদলে যায়, আদালত তো অনেক পরের ব্যাপার, রায় তো বহুদূর। আর এখন এমন কোন অপকর্ম নেই যা পুলিশ নিজেরা করেনা। এর কারণ, কোন সরকার যখন জনসমর্থন ছাড়া পুলিশ দিয়ে জোর করে ক্ষমতায় থাকতে চায় তখন পুলিশ বিপুল ক্ষমতার জোরে যা ইচ্ছা তাই করতে থাকে। কিন্তু সরকার তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিতে পারেনা, যা আমরা এখন দেখতে পাচ্ছি।

বুঝাই যাচ্ছে যে, আপনার দেখার আরো অ....নে....ক কিছুই বাকি আছে। শুয়রের ট্রিটমেন্টটা জেনে রাখুন, ভবিষ্যতে সাবধান থাকতে পারবেন। শুয়র যখন ক্ষেপে যায়, অবাধ্য হয়ে যায় বা কামড়াতে আসে তাহলে তার থেরাপী হল খাবার বন্ধ করে দেয়া, তাতেই অর্ধেক লাইনে চলে আসে, আর সেটা ২/৪ দিন চললে পুরাই চলে আসে। তারপরও যদি লাইনে না আসে সাথে যোগ করা হয় ডান্ডা থেরাপী, লাইনে না আসা পর্যন্ত দুইটাই তখন একসাথে চলে। এখন সময়ের অভাবে ব্লগে আসাও হয়না আর আগের মত শুয়র-কুত্তা পেটানোও হয় না। শুয়র-কুত্তা পিটাইয়া আমি আমার যে কয়টা লাঠি ভাংছি (আইডি হারাইছি) আপ্নার ব্লগে সেই কয়টা লাইক/কমেন্টও পড়ে নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.