নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফেচবুকে আমি https://www.facebook.com/profile.php?id=100009146100737&fref=ts

যুদ্ধরত জাতির সমালোচক

সঠিক কথা বলতে পছন্দ করি, মিথ্যাবাদীদে একদমই পছন্দ করিনা। www.facebook.com/100009146100737

যুদ্ধরত জাতির সমালোচক › বিস্তারিত পোস্টঃ

পর্দা নয়, দুটি কঠোর আইন পারে ৯৫% ধর্ষন বা ইভটিসিং বা অশ্লীলতা রোধ করতে

২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:২৮

আইনের অভাব রে ভাই, আইনের অভাব।

আজ যদি আইন করা হয় ধর্ষন করা হলে ধর্ষককে জনসম্মুখে হত্যা করা হবে তাহলে দেখবেন একটা লোকও ধর্ষনের কথা ভাবতে সাহস পাবে না।
আজ যদি আইন করা হয় বিয়ের পূর্বে মেয়েদের কুমারী পরীহ্মা করতে হবে তাহলে দেখবেন একটা মেয়েও রাস্তাঘাটে প্রেম করবে না, রুমে যাবে না কিংবা কেউ অশ্লীলতা করার সাহসও পাবে না।

শুধুমাত্র আইনের অভাবে দেশে নারীদের উপর আজ অরাজকতা শুরু হয়েছে।

পর্দা করে কখোনই ধর্ষন বা ইভটিসিং রোধ যাবে না, যাবে না, যাবে না।

অনেকেই বলে থাকে যে মেয়েদের আপত্তিকর পোশাকের জন্য এবং পর্দাহীনতার জন্য বেশির ভাগ সময় মেয়েরা ধর্ষণ এবং ইভটিসিংসের শিকার হয়। এমন চিন্তা সব হ্মেত্রেই কিন্তু ঠিক নয়।

২ বছরের শিশু সেও এদেশে ধর্ষন হয়। এর কারন কি পর্দা? কখনই কিন্তু তা নয়।
এমন কাজ একজন বিকৃত মস্তিষ্ক এবং মনমানসিকতার ছেলেদের দ্বারাই সংগঠিত হতে পারে। আমার মতে এরা কখোনই সুস্থ হতে পারে না। এরা অসুস্থ, এদের চিকিৎসা দরকার।
২বছরের শিশু সে যৌনতার কি বোঝে? পোশাকেরই বা কি বোঝে?

আমি অনেক দেখেছি এবং আপনারা অস্বীকার করতে পারবেন না যে একটা সুন্দর মেয়ে সে বোরখা পড়বে, শরীর ঢেকে রাখবে কিন্তু তার মুখটা যদি আংশিক পরিমানও খোলা রাখে তবে তার অপর ১০০% নজর দেবে ছেলেরা, প্রেমের প্রস্তাব পাঠাবে অনেকে, অনেক ছেলেই তার পিছনে লাগবে অর্থাৎ মেয়েটির সুন্দর মুখ দেখেই সবাই মেয়েটির উপর নজর দিচ্ছে বা টার্গেট করছে।
এখানে মেয়েটির মুখ আংশিক খোলার কথা বর্ননা করলাম। মেয়েটির মুখটা খোলাও কি তাহলে অপরাধ?

এবার দেখুন আর একটি মেয়ে তার মুখটাও পর্দা করা, শুধুমাত্র তার চোখ দুইটা, হাত এবং পায়ের পাতা দেখা যাচ্ছে। তার কাজল দেওয়া চোখ দেখে কিংবা মেয়েটির পায়ের সৌন্দর্য্য কিংবা হাতের সৌন্দর্য দেখেই কিন্তু অনেক ছেলে মেয়েটির পিছনে লেগে যাই, প্রেমের প্রস্তাব দিবে তাকে এবং বলবে তাকে না দেখেই সবাই ভালবেসে ফেলেছে ঈত্যাদি ঈত্যাদি ভাবে মেয়েটিকে বিরক্ত করা হবে। তাহলে এই মেয়েটি এখন কি করবে?

এখানে আমি যে দুইটা মেয়ের উদাহরন দিয়েছি তার প্রমান একটা নয়, অনেকগুলো আছে আমার কাছে এবং এটা কেউই অস্বীকার করতে পারবেন না।

পর্দাটা মূল বিষয় নয়। শুধুমাত্র সঠিক আইন না থাকার কারনে আজকাল পর্দা করেও অনেক মেয়ে নোংরা কাজ করছে। একটি মেয়ে পর্দা করলেও তাকে কোন ছেলে বিরক্ত করবে না বা পর্দা করা মেয়েটি যে ভালো হবে এমন গ্যারান্টি কেউ দিতে পারবে না এই যুগে।

তাই ধর্ষন বা ইভটিসিং বা অশ্লীলতা দমনের জন্য দরকার কঠোর আইন। কঠোর আইনের বিকল্প আর কিছুই নেই।

উপরের বর্নিত সাজা দুটি যদি এদেশে কার্যকর হয় তবে আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি ৯৫% ধর্ষন বা ইভটিসিং বা অশ্লীলতা রোধ হবে এদেশ থেকে।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেই জন্যই ইসলামে দোররা এবং রজমের বিধান দেয়া হয়েছে।

এটা নিয়ে আবার কথিত সুশীল ভন্ড মানবতার ধূয়াধারীদের সেকি চিৎকার!!! বর্বর আইন ব্লা ব্লা ব্লা!!!

আল্লাহর দেয়া বিধান যে কতটা শান্তির এবং প্রয়োজনীয় তা আমরা বুঝতে অনেক দেরী করি! এই যা!

আর শুধূ আইন হলেই হবেনা। যথাযথ প্রয়োগ, এর মিসইউজ না হওয়া, ন্যায় সংগত এবং সঠিক বিচার ব্যবস্থা সবগুলো অঙ্গাঙ্গি জড়িত। তবেই হয়তো আশা করা যায় সমাজ থেকে এই ব্যাধি নিয়ন্ত্রনে আসবে।

২| ২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৫৮

গুরুমিয়াঁ বলেছেন: চিন্তার বিষয়।

৩| ২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:১০

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

শুধু প্রথম আইনটার পক্ষে আছি।

২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:৫৫

যুদ্ধরত জাতির সমালোচক বলেছেন: ২য়টাই সমস্যা কি?

৪| ২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:১২

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

দ্বিতীয়টা ইসলামের আইন নয়, তাই এটা গ্রহন যোগ্যও নয়।

২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:৫৬

যুদ্ধরত জাতির সমালোচক বলেছেন: হমম বাট ইসলামিক আইন কি দেশের সংবিধান মানে, বলুন?

৫| ২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:১৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: আইন ফাইন দিয়ে কি হবে যদি কেউ না মানে! খোদ বাহিনীরাইতো মানেনা মনে হয়!

৬| ২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:২৭

সতী সত্যান্বেষী বলেছেন: ঝুলোইয়ে দিলিই হয় দু-একটারে - শাহবাগ কিংবা ফার্মগেটের মোড়ে ইরান বা সৌদি আরবের কতলের মত, আর লাইভ টেলিকাস্ট করবে মিডিয়াগুলো। তখন দেহা যাবেনে থলির মধ্যে এ দেশের পুরুষদের পৌরুষ কত্ত বড়! আইন কইরে একটা দুটো উদাহরণ সৃষ্টি কত্তি পারলি ইভটিজ কন আর ধর্ষন, দেখা যাতো!
কিন্তু ছালে করবে কিডা? থইলের মইধ্যে বড় বড় বিড়াল লুকোইয়ে আছে!
'তাই ধর্ষন বা ইভটিসিং বা অশ্লীলতা দমনের জন্য দরকার কঠোর আইন। কঠোর আইনের বিকল্প আর কিছুই নেই।'
আইন টাইন সবই আছে। কিন্তু কানারে বাজার দেহাবে কিডা, সে আছে?

৭| ২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:১৪

ওয়াছেকুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন: ভাইরে ইসলামের আইন ছাড়া অন্য কঠোর কিছু থাকলে বলেন নইলে-----রা ঘেউ ঘেউ শুরু করে দিবে। কারণ এদেশে ৯০-% মুসলমান। এদের ধর্ম ইসলাম।

৮| ২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৪৩

মাসূদ রানা বলেছেন: ধর্ষন দমনে কঠোর শাস্তি অপরিহার্য হলেও কেবল কঠোর শাস্তি দিয়েই এটা দমন করা সম্ভব নয় ........ সমাজ থেকে অশ্লীলতাকেও বিতারনের ব্যবস্থা করতে হবে .......

আমাদের বাংগালীদের সমস্যা হচ্ছে, সবাই নিজেকে সাধু প্রমান করতে মরিয়া, অথচ এটা ভুলে যায়, তারা নিজেরা হয়তো খুব সাধু তাই অশ্লীলতা দেখেও তাদের আসক্তি হয় না, কিন্তু এমন অনেক রয়েছে যাদের হয় ....... সুতরাং সমস্যা নিরসনে শাস্তির যেমন দরকার আছে, একই সাথে অশ্লীলতা দমনেরও দরকার আছে ...... সাধুগিরি ফলিয়ে লাভ নাই ।

আরেকটা ব্যপার লক্ষনীয়, কিছূ গবেট কিসিমের পোলাপান আজকাল লজিক দেখায় ২ বছরের বাচ্চার কেমনে কি ?

২ বছরের বাচ্চা নির্যাতনকারীরা বিকৃত এতে কারো কোন সন্দেহ নেই ....... তবে মানুষ যেহেতু আপনা আপনিই বিকৃত হয় না, পরিবেশ নিয়ামক তাকে বিকৃত করে, মানুষের বিকৃতির পেছনে দ্বায়ী সমাজে, সংষ্কৃতিতে নারীর অশ্লীলতা, নগ্ন হয়ে বিচরনের প্রবণতা। সুতরাং ধর্ষনে অশ্লীলতার দ্বায়কে অস্বীকার করার কোন সুজোগ নেই ।

আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে বোধশক্তি দান করুন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.