নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সঠিক কথা বলতে পছন্দ করি, মিথ্যাবাদীদে একদমই পছন্দ করিনা। www.facebook.com/100009146100737
ঝিনাইদহ এবং মাগুরা শহরের বিভিন্ন গ্রামে মানুষের মাথা বিচ্ছিন্ন করার ঘটনাই অনেকের মধ্যে আতংক সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনাটি টেলিভিশন বা পত্রিকায় না আসলেও অনেকের মুখে মুখে তা অনেক দুর পর্যন্ত চলে এসেছে। হতে পারে এটা গুজব অথবা আংশিক সত্য।
সপ্তাহ খানিক পূর্বে
নানু বাড়ি মাগুরা থেকে জানা গেলো গ্রামে নাকি গলাকাটা লোকজন আসছে। তারা নাকি মানুষের মাথা কেটে নিয়ে যাচ্ছে এবং ৪জন মানুষের মাথা তারা বিচ্ছিন্ন করে নিয়ে গেছে। আমি তো শুনে প্রথমে অবাক হলাম তারপর গুজব বলে এড়িয়ে গেলাম। কিন্তু আমার নানাজান তা সত্য শুনেছে বলেই দাবি করলেন এবং আমি কিছুটা দ্বিধাগ্রস্থ হয়ে পড়লাম।
আসলে এমন কথা ছোটবেলায় অনেক শুনেছি যে, "গলাকাটারা এসে মাথাটুকু কেটে নিয়ে যাই।" এই মাথা নাকি বিভিন্ন ব্রীজ তৈরীর সময় ব্রীজের নিচে দেওয়া হয়। আমাদের বাসার পাশে একটা ব্রীজ আছে, অনেকের মুখে শুনি সেই ব্রীজের নিজেও নাকি অনেকগুলো মানুষের মাথা দেওয়া হয়েছিল।
আসলে কাহিনীটা কি তা নিয়ে আমার কৌতুহলের শেষ নেই।
সপ্তাহ খানিক পর
আজ কিছু বন্ধূ মহলের নিকট থেকে জানতে পারলাম গলাকাটা ঘটনা আমাদের ঝিনাইদহেও নাকি ঘটছে। কালীগন্জ, পোড়াহাটি সহ বিভিন্ন গ্রামে অপরিচিত লোক মুখ বেধে এসে অজ্ঞান বা জোর পূর্বক একটু দুরে ধরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে অথবা গলাকাটার চেষ্টা করছে।
শুনে আমার শরীরে কাটা দিল। আমার মা শূনেও ভয় পেলো কারন কিছুদিন আগে এক বোরকা পরা মহিলা পাশের আন্টিদের বাসায় না বলে ঢুকে পড়েছিল এবং ধরা পরার ভয়ে সে খুব দ্রুত পলায়ন করে।
যাই হোক এর পর এক বন্ধু বলল পদ্মা সেতু করা হচ্ছে ওখানে অনেক মাথা লাগবে তাই গলাকাটা বাহিনীর আবির্ভাব ঘটেছে।
প্রশ্ন জাগে মনের ভিতর, "ব্রীজে যে গলাকাটা মাথা দিতে হয় এ গুজবটা কেনো উঠলো এবং গুজবটা অনেক অনেক বছর আগেও উঠেছিলো...। তাহলে কি আগে সত্যিই ব্রীজ তৈরীর সময় মাথা লাগত বা এখনো কি গলাকাটা মাথা লাগে?"
হতে পারে গুজব অথবা আংশিক সত্য তবে যেটাই হোক না কেন ভয়ংকর এবং যথেষ্ঠ আতংকের একটি ব্যাপার।
২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭
গাজী আলআমিন বলেছেন: লাগে , কথা সত্য!!!!!!!!!!!!
৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬
প্রামানিক বলেছেন: ছোট কালে ছেলে ধরার আতংকে বাবা মা একা একা দুরে যেত দিত না। তখনও শুনেছি বাচ্চাদের ধরে নিয়ে মাথা কেটে বড় বড় ব্রীজ তৈরীর সময় নিচে দেয়। তা না হলে নাকি ব্রীজ টিকে না। তবে বাস্তবে কথাটি ঠিক নয়।
৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:২৮
টু-ইমদাদ বলেছেন: একবিংশ শতাব্দিতে এখনো এই গুলো চলে বাজারে . . .
৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮
সুমন কর বলেছেন: আমিও শুনেছি! তবে আসল কারণটি ব্লগার তারিফ ৭৮ বলে দিয়েছেন। (এ প্রথম উনি ১টি ভালো মন্তব্য করলেন)
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৪৩
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: হা হা হা .. জীবনেও শুনিনি।