নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফেচবুকে আমি https://www.facebook.com/profile.php?id=100009146100737&fref=ts

যুদ্ধরত জাতির সমালোচক

সঠিক কথা বলতে পছন্দ করি, মিথ্যাবাদীদে একদমই পছন্দ করিনা। www.facebook.com/100009146100737

যুদ্ধরত জাতির সমালোচক › বিস্তারিত পোস্টঃ

শুধু ইসলাম ধর্ম নয় কোন ধর্মকে কি কটাহ্ম করার অধিকার কি কারর আছে??? এই সব ধর্ম কটাহ্মকারীরা কিভাবে মুক্তচিন্তাবিদ হয়?

০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:০৯

একজন মানুষ আল্লাহ মানবে কিনা এটা তার ব্যাক্তিগত ব্যাপার কিন্তু তাই বলে কি তাকে আল্লাহ এবং ইসলাম ধর্মকে কটাহ্ম করার অধিকার দেওয়া হয়েছে???
শুধু ইসলাম ধর্ম নয় কোন ধর্মকে কি কটাহ্ম করার অধিকার কি কারর আছে???
প্রসঙ্গ ইসলাম বিরোধী নাস্তিক ও কটাহ্মকারী ব্লগারদের মত প্রকাশের জন্য নিরাপত্তা দিতে হবে- বলেছেন ইমরান এইচ সরকার।
বাংলাদেশ আজ দুইভাগে বিভক্ত..
একটা গ্রুপ ফেরাউনের পক্ষে আর একটা গ্রুপ মূসার পক্ষে, একটা গ্রুপ কোরআনের পক্ষে আর একটা কোরআনের বিপক্ষে, একটা গ্রুপ শেরেকের পক্ষে আর এক দল শেরেকের বিপক্ষে, একটা দল ইবিলিসের দলে আর একটা গ্রুপ আদমের দলে, একটা গ্রুপ আবু জেহলীর দলে আর একটা গ্রুপ হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর দলে।
একটা গ্রুপ নাস্তিকদের দলে আর একটা গ্রুপ নাস্তিকদের বিপক্ষে, একটা গ্রুপ ইসলাম ধর্মকে কটাক্ষ করার পক্ষে আর একটা গ্রুপ এসব কটাহ্মকারীদের শাস্তির পক্ষে।
বস্তুত, সংখ্যাগোরিষ্ঠ মুসলিম দেশ বাংলাদেশ হওয়া স্বত্ত্বেও ইসলাম এদেশে বারবার ধর্ষন হচ্ছে। এই সব নাস্তিকবাদী ইসলাম ধর্ম কটাহ্মকারী দিন দিন বেড়েই চলেছে তবুও কনো বিচার হচ্ছেনা এইসব নাস্তিক, ইবলিশ ও ইসলাম ধর্মের কটাক্ষকারী শয়তানদের। বিপরীতে এইসব ইবলিশ, ফেরাউন মারা গেলে চেতনাবীদরা উচ্চবাক্য শুরু করে, দেশে চলে আসে FBI.. এদেরকে খেতাব দেওয়া হয় বিঞ্জানী এবং গবেষক বলে।
একজন মুসলিম হিসেবে মনে করি যারা ইসলাম ধর্মকে কটাক্ষ করে তাদের মৃত্যুর পর তাদের লাশটা কুত্তার খাবার হিসেবে বিলিয়ে দেওয়া উচিৎ। একজন মানুষ কিভাবে ধর্মকে কটাহ্ম করার স্বাধীনতা পেতে পারে বা ধর্মকে কটাহ্ম করব এইজন্য নিরাপত্তা চাইতে পারে?
গনজাগরন মন্চের মুখ্যপাত্র ইমরান ভন্ড- অভিজিৎ এর মত ইসলাম বিরোধী নাস্তিকদের মত প্রকাশের জন্য নিরাপত্তা চেয়েছেন। সেখানে আমি মন্তব্য করেছি.. "যদি ইসলাম ধর্ম কটাহ্মকারীদের ধর্ম কটাহ্ম করার অনুমতি বা মত প্রকাশের নিরাপত্তা দেয়া হয়, তবে ১৬কোটি বাঙ্গালীকে যেন আপনার মাকে নিরাপদে ধর্ষন করার অনুমতি ও নিরাপত্তা দেওয়া হয়।"
কিছুহ্মন পর দেখি মন্তব্যটি ডিলিট করে দেওয়া হয়।
এইসব আল্লাহ ও রাসূল বিরোধীদের সম্পর্কে, আমাদের কোরআনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে- (সূরা মায়েদা:০৫ আয়াত:৩৩), "যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং যমীনে ফাসাদ করে বেড়ায়, তাদের আযাব কেবল এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলে চড়ানো হবে কিংবা বিপরীত দিক থেকে তাদের হাত ও পা কেটে ফেলা হবে অথবা তাদেরকে দেশ থেকে বের করে দেয়া হবে। এটি তাদের জন্য দুনিয়ায় লাঞ্ছনা এবং তাদের জন্য আখিরাতে রয়েছে মহাআযাব।"

তাই একজন মুসলামান হিসেবে এইসব ইবলিশ, ফেরাউন মার্কা ব্লগার ও তাদের সহযোগীদের পহ্ম নেওয়া কতটা উচিৎ তা আপনাদের বিবেকের অপর ছেড়ে দিলাম। আপনারাই বিচার করুন।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩০

আলী আকবার লিটন বলেছেন: কথায় আছে না যত দোষ নন্দ ঘোষ নীল নামের ওই ব্লগার না ফ্লগার শুধু যে ইসলাম নিয়েই কটাক্ষ করেছে তা কিন্তু নয় । হিন্দু ধর্মের নানা রকম অশ্লীলতা নোংরামি নিয়েও লিখেছে । এক শ্রেণীর দু পাওয়ালা কুকুরেরা কেন যে শুধু মুসলিমের উপরই এই সব ফালতু লোকজনের খুনের ভার চাপাতে চায় তা আমার বোধগম্য নয় । নয়ন চ্যাটারজি নামে কলকাতার এক ব্লগার তার পোস্টে বলেছে যে, নিল বাবু হিন্দু ধর্ম নিয়ে যা লিখছে তাতে গোরা হিন্দুরাই তাকে খুন করাটা স্বাভাবিক । আর নীল বাবুর বউয়ের জবানবন্দি ইতিমধ্যেই গোলক ধাঁধার জন্ম দিয়েছে । আসলে এসব দু কলম ব্লগার নামের কীটরাই আসলে মৌলবাদকে উস্কে দিচ্ছে।

২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩৭

আমি মিন্টু বলেছেন: ভালো লাগল ভাই আপনার বননা গুলো ধন্যবাদ ।

৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯

এ আর ১৫ বলেছেন: আল্লাহ রসূলের বিরুদ্ধে যুদ্ধকরা এবং বিদ্রুপ করা কি এক জিনিস ?? (সূরা মায়েদা:০৫ আয়াত:৩৩), "যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং যমীনে ফাসাদ করে বেড়ায়, তাদের আযাব কেবল এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলে চড়ানো হবে কিংবা বিপরীত দিক থেকে তাদের হাত ও পা কেটে ফেলা হবে অথবা তাদেরকে দেশ থেকে বের করে দেয়া হবে। এটি তাদের জন্য দুনিয়ায় লাঞ্ছনা এবং তাদের জন্য আখিরাতে রয়েছে মহাআযাব।"

ইসলাম ধর্মে বা কোরানে কোন নির্দেশ নাই ইসলাম অবমাননা কারি কে খুন করার।
বিদ্রুপকারীদের জন্য আমিই আপনার পক্ষ থেকে যথেষ্ট" (সুরা আল হিজর:৯৫)- এখানে আল্লাহ বিদ্রুপকারীকে নিজ হাতে শাস্তি দেওয়ার কথা বলেছেন ।

সুরা মোজ্জামেল ( ৭৩--১0 ) কাফেররা যা বলে, তজ্জন্যে আপনি সবর করুন এবং সুন্দরভাবে তাদেরকে পরিহার করে চলুন।
সুরা নিসা আয়াত ১৪0- আর কোরআনের মাধ্যমে তোমাদের প্রতি এই হুকুম জারি করে দিয়েছেন যে, যখন আল্লাহ তা’ আলার আয়াতসমূহের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপন ও বিদ্রুপ হতে শুনবে, তখন তোমরা তাদের সাথে বসবে না, যতক্ষণ না তারা প্রসঙ্গান্তরে চলে যায়। তা না হলে তোমরাও তাদেরই মত হয়ে যাবে। আল্লাহ দোযখের মাঝে মুনাফেক ও কাফেরদেরকে একই জায়গায় সমবেত করবেন। -- এখানে বিদ্রুপ গালি গালাজ ইগনোর করার উপদেশ দেওয়া হয়েছে কোন হত্যার নির্দেশ নাই।
বুখারি শরিফে কত গুলো হাদিস আছে যেখানে রসুল (সাল্লিয়ালিউসাল্লাম) কয়েক জনকে হত্যার নির্দেশ দেন ইসলাম অবমাননা করার জন্য। যদি এটা সত্য হ্য় তাহোলে ঐ হাদিস গুলো কোরানের ঐ আয়াত গুলোর সাথে সাংঘর্সিক হয়ে যায়। মওদুদির মত লোক স্বীকার করেছে তাদের হত্যার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল ইসলামের বিরুদ্ধে স্বরযন্ত্র , বিদ্রোহের মদদ, গুপ্তচর বৃত্তি, বিশ্বাষ ঘাতকতা ইত্যাদির কারনে। শুধু ইসলাম অবমাননার কারন হোলে কোরানে সাথে সাংঘর্ষিক হয়ে যায়। এই সমস্ত হাদিস ৩০০ বৎসর পরে লেখা হয়েছিল - এক মুখ হতে অন্য মুখ হয়ে অনেক কিছু হারিয়ে গিয়েছিল। আসলে তাদেরকে হত্যা করার হুকুম দেওয়া হয়েছিল ইসলাম অবমাননা করার জন্য নয়। একজন ইসলামের শত্রু ইসলামকে গালিগালাজ করবেই তার জন্য কোরান বলেছে এভয়েট করতে কিন্তু কিছু লোক যখন গালিগালাজ সহ স্বরযন্ত্র, বিদ্রোহের মদদ, গুপ্তচর বৃত্তি, বিশ্বাষ ঘাতকতা করে তখন তাকে শাস্তি সবাই দেয়।ইসলাম অবমাননা কারিকে যে রসুল (সা) শাস্তি দেননি এমন হাদিস ও আছে ।

৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

হোৎকা বলেছেন: সাবাশ ভাই,সত্য প্রকাশে অকুতোভয় থাকার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.