নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি হব সকাল বেলার পাখি

দিব্যেন্দু দ্বীপ

সংশয়ে সংকল্প সদা টলে

দিব্যেন্দু দ্বীপ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানুষ যৌনতার বিষয়ে মনোগ্যামি হবে, নাকি পলিগ্যামি হবে, কোনটা হওয়া উচিৎ?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫০




অনেক ক্ষেত্রে এই পৃথিবীটা টিকিয়ে রেখেছে নারীর, তবে সেই নারীরা নয়, যারা পুরুষের মতো হতে চেয়েছে এবং হয়েছে। একইসাথে পুরুষকে খারাপ বলা এবং তাদের মতো হতে চাওয়া সাংঘর্ষিকও, নয় কি? নিপীড়িত এবং বঞ্চিত নারীরা নয়, তবে শিক্ষিত এবং ক্ষমতাপ্রাপ্ত নারীদের বিষয়টি নিয়ে ভাবতে হবে, এবং এখনই উত্তম সময়।

অবশ্য এটা আমি বিশ্বাস করি যে বর্তমান পুরুষেরা নারীদের তুলনায় মন্দ। তবে বিশ্বাসটা পুরুষ হিসেবে নয়, বরং মনে করি ক্ষমতাপ্রাপ্ত যে কোনো ব্যক্তি ক্ষমতাহীনের তুলনায় খারাপ; এটা এ কারণে যেহেতু মনুষ্যত্বের সেই চিরন্তন রূপটি এখনও সভ্যতায় অন্তর্নিহিত হয়নি।

ক্ষমতাপ্রাপ্ত না হয়েও পুরুষেরা গড়পড়তায় মন্দ, কারণ, যুগ যুগ ধরে সামাজিকভাবে তারা (পুরুষেরা) যে চর্চা করে আসছে, সেটি বংশপরম্পরায় স্বাভাবিক (জন্মগত) ক্ষমতার একটি রূপ পরিগ্রহ করেছে।

খুবই কমন কথা হচ্ছে, মানুষ হতে হবে, নারীদের মানুষের একটা মডেল খুঁজে বের করতে হবে। নারীদের নয়, দায়িত্বটা আমাদের সকলের।

নারীদের বলছি এ কারণে, দেখতে পাচ্ছি, ক্ষমতাপ্রাপ্ত নারী মাত্রেই তারা পুরুষের মতো হতে চায়, আমি বুঝতে চেয়েছি, দেখেছি, এক্ষেত্রে বেশিরভাগ নারী পুরুষদের (সফল) অনুকরণ করতে চায়। অথচ এ সভ্যতায় বেশিরভাগ সফল পুরুষ এক একটা দানব।

আবার এটাও খুবই সত্য, সত্য হওয়া উচিৎ যে মনুষ্যত্বের একটি সার্বজনীন, প্রয়োজনীয়, বাস্তব একটি মডেল খুঁজে বের করার দায়িত্বটা সকলের না, বিষয়টা একাডেমিক, একাডেমিক হওয়া উচিৎ। কিন্তু এখন পর্যন্ত বিষয়টা সামাজিক হয়ে রয়েছে, যেটা খুবই ভয়ঙ্কর।

মানুষ যৌনতার বিষয়ে মনোগ্যামি হবে, না পলিগ্যামি হবে, কোনটা হওয়া উচিৎ, সে ব্যাখ্যাটি বৈজ্ঞানিক হতে হবে, ধর্মীয় বা সামাজিক হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। অথচ এত গুরুত্বপূর্ণ এবং মৌলিক একটি বিষয় এখন পর্যন্ত প্রায় সব সমাজে ধর্মীয় এবং সামাজিক, এতটাই সামাজিক যে যে কেউ এ বিষয়ে মোটা দাগে বলে দিতে পারে কখন কোনটা করা উচিৎ।

মনুষ্যত্বের কিছু মডেল সমাজে নিশ্চয়ই আছে, কিন্তু সেগুলো স্বীকৃত নয়, সম্মানিত এবং গৌরবান্বিত নয়, ফলে একথা আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, বেশিরভাগ শিক্ষিত সচেতন নারীরা তেমন হতে চাইবে না, পুরুষ তো চাইবেই না, চায়ওনি কখনও।

যৌনতার বিষয়ে, মানুষের যৌন আচরণ কেমন হবে, সে বিষয়ে পরিষ্কার বৈজ্ঞানিক কোনো ব্যাখ্যা, উপসংহার আমাদের সামনে নেই। ফলে ‘নীতি’ এবং ‘দুর্নীতি’ শব্দ দুটি এক্ষেত্রে শুধুই আরোপিত দুটি শব্দ বৈ কিছু নয়।

ক্ষমতার একটা নিজস্ব চরিত্র আছে, সেটি পুরুষ বা নারী কারও উপর আরোপিত হলেই আসল রূপ বেরিয়ে আসে। এই আসল রূপটাই স্বীকৃত হবে কিনা, সেই প্রশ্নটি দিয়ে নিপীড়নের বিষয়টি মীমাংসা করার কোনো সুযোগ নেই। নিপীড়ন হচ্ছে ফৌজদারি অপরাধ, এটা মনোবৈজ্ঞানিক বা বৈজ্ঞানিক আলোচনার কোনো সংশ্লিষ্ট বিষয় নয়।

ক্ষমতাপ্রাপ্ত মানুষের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, বিক্ষিপ্ত, বিকৃত আচরণ আর সমগ্র মানুষের জন্য একটি আচরণ নির্ধারণের কথা বললে -দুটিকে একইভাবে বুঝতে গেলে ভুল হবে। একটি আক্রমণ এবং অত্যাচার; অন্যটি আবেদন, নিবেদন, অনুগ্রহ এবং পারস্পরিক বোঝাপড়ার বিষয়।

তাই মানুষকে শিখতে হবে কীভাবে একটা ভারসাম্যপূর্ণ চরিত্রের অধিকারী হওয়া যায়, যেটি সব অবস্থায় প্রায় একই রকম। এবং এই শিক্ষাটা কোনোভাবেই এত সহজ নয় যে ঢালাওভাবে বলে দেওয়া যায় এটা এভাবে ভালো, বা ওটা ওভাবে খারাপ। এক্ষেত্রেই প্রশ্নটি আসছে যে যৌনতার বিষয়ে মানুষ কেমন জীবনযাপন করবে তার জন্য একটি স্বীকৃত বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা প্রয়োজন।

এছাড়া শুধু যৌনতা দিয়ে মানুষকে পরিমাপ করতে চাওয়াটাও খুব ন্যায্য নয়, যদিও এটা অনেক কিছুর নিয়ামক অবশ্যই। একসময় নারীর বহুগামিতাকে প্রয়োজনীয় ভাবা হতো, কালক্রমে সেটি পরিবর্তন হলো, আবার যে উল্টোপাল্টা হবে না, তাও তো বলা যায় না।

তাছাড়া নারীর প্রয়োজন নারী নির্ধারণ করবে, পুরুষের প্রয়োজন পুরুষ নির্ধারণ করবে, প্রতিটি ব্যক্তি নির্ধারণ করবে, এবং সেই নির্ধারণ করার বিষয়ে আজ্ঞা আসতে হবে বৈজ্ঞানিক গবেষণা থেকে, অপরাপর ব্যক্তি মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে নয়।

তাই নিপীড়নের কথা বলতে গিয়ে নীতিকথা বলা ঠিক না। অভিযোগ করতে গিয়ে দার্শনিক আলোচনা করা ঠিক না, দুটো বিষয় এক না।

এটা মানতে হবে যে সমাজে যৌন নিপীড়নের ঘটনা ঘটছে, এবং খুব বাজেভাবে ঘটছে। এসবের প্রতিকার হওয়া দরকার, অভিযোগ হিসেবে আসা দরকার, শুধু বিখ্যাত কারও বিরুদ্ধে টুকটাক একটা অভিযোগ নয়, অভিযোগ হওয়া দরকার যেকোনো অপরাধীর বিরুদ্ধে, এবং অবশ্যই ঘটনা ঘটার সাথে সাথে আইনানুগভাবে, সেই সুযোগটি সৃষ্টি করার জন্য সকলের কাজ করা দরকার।

তবে সামাজিক এসব অভিযোগেরও গুরুত্ব আছে, তবে সেই গুরুত্ব তখনই লোপ পায় যখন অভিযুক্ত এবং অভিযোগকারী আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হতে শুরু করে সাধারণের সমস্যা পাশ কাটিয়ে এবং সাধারণ জনগণকে ফাঁসিয়ে। এতে দিনশেষে অভিযুক্ত এবং অভিযোগকারী দুজনেই আবার লাভবান হতে শুরু করে। ঝুঁকি থাকে, অভিযুক্ত ব্যক্তিই বেশি লাভবান হয়ে যাব। এভাবে এরকম একটি সর্বময় সমস্যাও শ্রেণিচরিত্র লাভ করতে শুরু করে, যেটি অবশ্যই খুব ভয়ঙ্কর, এবং এখন হচ্ছে তাইই।

সবচে’ বড় কথা হচ্ছে, খুব জটিল একটা বিষয়কে যেভাবে খুব সরলভাবে আলোচনা করা হয়, এবং এমন সব মানুষ এটা নিয়ে আলোচনা করতে চাইছে, ফলে এতে কিছু বিপর্যয় ছাড়া লাভ কিছু হবে না, হচ্ছে না।

ব্যক্তির অভিযোগ শুধুই একটা অভিযোগ, এবং অবশ্যই সেটি অভিযোগ হিসেবে বিবেচিত হওয়া উচিৎ। “আমি তো এমনি এমনি #মিটু লিখছি”, এটা হতে পারে না। অবশ্যই এটি অভিযোগ। তবে এসব অভিযোগ দিয়ে তাত্ত্বিক একটি মডেল দাঁড় করানোর কোনো সুযোগ নেই।

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পোস্টের সাথে ছবিটা অপ্রাসঙ্গিক বলে মনে হচ্ছে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৯

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: ছবিটা পরিবর্তন করা হয়েছে।

২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ছবিটা সরিয়ে আরেকটু শালীন ছবি দিন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩০

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: পূর্বের ছবিটা সরিয়ে আপনার দাবি মতো একটা শালীন ছবি দিয়েছি।

৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: সবায় সবটা বুঝতে চায়না, প্রত্যেকেই তার নিজস্ব ধ্যানধারণাকে প্রাধান্য দিয়ে যায় বলেই আজ এই অবস্থা!!!

৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০

সুমন আকরাম বলেছেন: পোস্টের ছবি টা পরিবর্তন করুন নয় তো সরান। শালীন ছবি ব্যবহার করুন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩০

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: শালীন ছবি ব্যবহার করেছি।

৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২

করুণাধারা বলেছেন: ছবিটা সরিয়ে নিন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩০

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: যথাজ্ঞা।

৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


লোকজন কি আপনার পোষ্ট পড়ে না?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩২

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: পড়ে না, দেখে!

৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৩

সেলিম৮৩ বলেছেন: অাপনার ব্লগ লেখেন এটা মনে হয় অাপনার পরিবার-পরিজনের অজানা।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩১

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: মাথাখারাপ নাকি! পরিবার পরিজনকে জানিয়ে কেউ ব্লগ লেখে নাকি?

৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: যানজট নিরসনে রাস্তায় গাড়ি চলাচল বন্ধের কথা ভাবতে হবে।
কম্পিউটার ভাইরাস প্রতিরোধে সারাদেশের সকল কম্পিউটার বন্ধ করতে হবে।
খেলাধুলা করে প্লেয়াররা আহত-নিহত হতে পারে। তাই সমস্ত খেলাধূলা বন্ধ করতে হবে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: বুঝতে পারলাম না। কঠিন লাগতেছে।

৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫

নীল আকাশ বলেছেন: আপনি কি ছবি দিয়েছে সেটা বুঝলাম না? আপনি মুসলিম একটা মেয়ের বুরখা পড়া ছবি এই লেখায় কেন দিলেন? এই লেখার বিষয় বস্তুর সাথে এই ছবির সম্পর্ক কি? আপনি এই মেয়ের কাছ থেকে পারমিশন নিয়েছেন তার ছবি ব্যবহার করার? বিনা পারমিশনে একটা মেয়ের ছবি ব্যবহার করার এথিকস আপনাকে কে শিখিয়েছে?
আপনি এই মেয়ের ছবি না যদি না সরান আমি মডারেটরের কাছে কমপ্লেইন করব। এই ছবি নিয়ে আমার তীব্র আপত্তি আছে।
আর মনে রাখবেন উল্টা পাল্টা হেডিং দিয়ে কিছু লিখলেই ব্লগে লেখা হয় না। আপনার বেশির ভাগ লেখা লাইনের সাথেই হেডিং এর কোন মিল নেই।






২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: আগে একটা ছবি দিলাম সেটাতে আপনাদের আপত্তি, বললেন, সেই ছবিটা নাকি অশালীন। সরিয়ে দিলাম, আবার এই ছবিটাতেও আপত্তি! তাহলে কোন ছবি দেব, আপনিই ঠিক করে দেন। আর এই মেয়েটা মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ না খ্রিস্টান -সেটি আপনি কীভাবে বুঝলেন? আমি তো জানি না। তাছাড়া গুগুল থেকে কোনো ছবি নিলে অনুমতি আমরা কয়জনে কীভাবে নিই?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: আরও কয়েকজনে অভিযোগ করুক, তাহলে এটিও সরিয়ে দেবানে ... জনমত সবসময়ই গুরুত্বপূর্ণ ...

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৭

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: একটা নতুন ছবি যোগ করেছি, এবার আপনার শান্তি হলেও হতে পারে।

১০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৯

অগ্নিবেশ বলেছেন: হাহা, আপনার নিকটা বদলাম, কেমন হিন্দু হিন্দু গন্ধ। ব্লগার নীল আকাশের চোখ খুবই তীক্ষ্ণ বোরখার আড়ালে কে তাও তাঁর চোখ এড়ায় না।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১০

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: বুঝতে পারলাম না।

১১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১০

নীল আকাশ বলেছেন: এই মেয়েটা মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ না খ্রিস্টান -সেটি আপনি কীভাবে বুঝলেন? - আপনি একটা মেয়ের বুরখা পড়া ছবি দিবেন আবার জিগ্গেস করছেন তিনি কোন ধর্মের? মুসলিম ছাড়া আর কোন ধর্মের মেয়েরা এত শালীন ভাবে ভাবে বুরখা পড়ে? চাদের দেশে থাকেন নাকি?

তাছাড়া গুগুল থেকে কোনো ছবি নিলে অনুমতি আমরা কয়জনে কীভাবে নিই? - ইচ্ছে হলো আর আপনি একটা মেয়ের ছবি তার পারমিশন না নিয়ে দিয়ে দিবেন? মেয়েটার তো কারো মা বোন বা স্ত্রী হতে পারে। অন্য কেউ যদি একই ভাবে এই রকম কাজটা আপনার বাসার কারো সাথে করে তখন কেমন লাগবে? এই সামান্য সেন্সটা আপনার নেই? ব্লগে আবার উপদেশ মুলক পোষ্ট দিচ্ছেন?


২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৫

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: এই ব্লগে খুঁজলে এরকম গুগল থেকে নেওয়া প্রচুর ছবি পাবেন। সেগুলো নিয়ে আপনার আপত্তি হলো না, এটা নিয়ে সমস্যা হলো কেন? আমি কয়েকটি খুঁজে দেখলাম যে সব জায়গায় আপনি আপত্তি করেছেন কিনা, না, তাতো করেননি, তাহলে? অসুবিধাটা আপনার তাহলে কোথায়?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৬

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: অার আপনার এটা জানা উচিৎ যে গুগলে দুইরকম ছবি থাকে, কপিরাইট করা, আর কপিরাইট না করা, কপিরাইট না করে ছবি নেওয়া যায়। আর যদি কেউ কপিরাইট করা ছবি ব্যবহার করে তাহলে অভিযোগ করতে পারে যার নামে কপিরাইট করা সে। আপনি কীভাবে অভিযোগ করছেন আমার কাছে বোধগম্য না।

১২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৭

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: এই লেখার সাথে এসব ছবির অবশ্যই সম্পর্ক আছে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৯

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: বোঝার চেষ্টা করুন। শুধু ছবি নিয়ে কথা না বলে বিষয়বস্তু নিয়ে গঠনমূলক কথা বলুন। আপনার খারাপ লাগার কারণটি আমি বুঝতে পারছি, কিন্তু একজন লেখক হিসেবে সেই সীমাবদ্ধতা আপনার কাটিয়ে ওঠা দরকার। একেবারে আমজনতা এরকম কষ্ট পেলে মানায়। আপনি যেহেতু ব্লগ লেখেন, তাই এতটুকু উদারতা, সার্বজনিনতা আপনার ধারণ করতে পারা উচিৎ।

১৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২০

নীল আকাশ বলেছেন: আপনি এখন যেই ছবি এখন দিয়েছেন তাতে আর আমার এই পোষ্টে আসা সম্ভব না। কোন অশালীন পোষ্টে আমি মন্তব্য করি না.......

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৩

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: অশালীন বলতে আপনি কী বোঝেন? শিশুরা তো কেউ এখানে ব্লগ লিখছে না, যারা বুঝতে না পেরে বিভ্রান্ত হতে পারে। থাকেন, গঠনমূলক বিতর্ক করেন, তাতে লাভ হবে। দুএক কথায় বড় বড় সমস্যার সমাধান হয় না। আসল বিষয় বাদ দিয়ে আশপাশ নিয়ে ভাবতে গেলে তো বিপদ, মূল বিষয়ে আসেন। লম্বা করে পাল্টা কিছু লেখেন, একটু কষ্ট করেন ...

১৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৯

অগ্নিবেশ বলেছেন: এই পোষ্টের বক্তব্য বোঝা আকাশ কুমারের সম্ভব নয়, ছবি দেখেই উনি আউট।

১৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৪

রিফাত হোসেন বলেছেন: মি টু সি টু বুঝি না বুঝতে চাই না। কেউ যদি অভিযোগ করে এর তদন্ত হওয়া উচিত। শুধু মেয়েরাই নয়, পুরুষ, শিশু, তৃতীয় লিঙ্গের যে কেউ এই রকম পরিস্থিতিতে পরতে পারে। এরকম পরিস্থিতি কিভাবে সম্মুখীন না হতে হয় আর হলে প্রতিবাদী হতে হবে তা মানুষের বুঝতে হবে। ভয় পেলে চলবে না। আর কেউ যদি অভিযোগ স্বীকার করে ক্ষমা(জেল, জরিমানা যাই বলুন) চায় তাকেও সমাজকে গ্রহন করতে হবে। সমাজ যেখানে ক্ষমা করতে পারে না সেখানেই ভয় থেকে যায়। কারণ অপরাধী আরও অপরাধপ্রবণ হয়ে পরে। আর আরেকটা কথা ব্লগ শিশুরা না পড়লেও এই বয়সী যাদের আমরা শিশু বুঝে থাকি তারা পূর্বের যুগ থেকে বর্তমান যুগে আরও এগিয়ে। তারা এই সব ১৮+ বুঝে কিন্তু এই বলে আমরা খোলামেলা এগিয়ে গিয়ে ব্যাপারটা তাদেরকে ১৮+ এ অভ্যাসে পরিণত করা ঠিক নয়। আমি আমার ব্লগ জীবনে ৯ম শ্রেনীর বাচ্চার ব্লগ পড়েছি মনে হয় আর এসএসসি পরীক্ষার্থীর অনেক। তাদেরকে আমার কাছে শিশু না হলেও শিশু লাগে। তবুও শালীনতা বজায় রাখা উচিত।

একেকজনের কাছে শালীনতার ধার একেকরকম। কারউ কাছে মাথায় ঘোমটা দেওয়া অশালীন। আবার কোন সমাজে ঘোমটা না দেওয়া অশালীন। বাংলাদেশের শালীনতা ভারত, ইউরোপ গ্রাস করছে। অনন্ত আমি পুরনো শালীনতা নিয়ে আছি। পরিবর্তন বিবর্তন হবে স্বাভাবিক তবে যে গ্রহন করতে চায় করুক। আমি বাধ্য করব না, তেমনি আমি চাই না আমাকেও কেউ বাধ্য করুক।

তবে আইনের পরিবর্তন দরকার, ধর্ষন এর জন্য নপুংসক আইন খুব জরুরী।

তবে আপনার উদ্দেশ্য ভাল এতে সন্দেহ নাই।



১৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সামনের হাত দুইখান কেঁটে দেয়া যায়না ? :P ;)

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: সরায়ে দিছি, কেউ মানতে পারছে না।

১৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমার কষ্ট হচ্ছে, পোষ্টের মুল বিষয়ে কেউ মন্তব্য না করে অন্য টপিকে মন্তব্য করছে। অথচ, চমৎকার একটা আলোচনা এখানে হতে পারত। আপনাকে বুঝতে হবে, বর্তমানে আমাদের এখানে যারা লিখছেন সকলের মানসিক সক্ষমতা এক নয়, অনেক বিষয়কে এখনও ট্যাবু হিসেবে দেখা হয়। আশা করি, পাঠকদের মানসিকতার বিষয়টি বুঝে প্রয়োজনীয় ছবি সংযুক্ত করবেন। অনেক সময় একটা নগ্ন ছবিও স্যাটায়ার হতে পারে। স্যাটায়ার তখনই স্বার্থক, যখন তা পাঠকরা বুঝতে পারবে। নইলে কষ্ট বিফল।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩২

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ফালতু প্যাচাল।


মনো, বাই, ট্রাই, পলি যার যা খুশি করুক, আমার কী?X(

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৩

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: তাহলে মন্তব্য করার দরকার কী?

১৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭

বলেছেন: মানুষের যৌনতার ব্যাপারে বিজ্ঞান যা বলে তা অত্যন্ত জটিল। সেই অনুযায়ী চলতে গেলে পারিবারিক বন্ধন, সামাজিক অনুশাসন বা ধর্মীয় বিধিনিষেধ - কোনটাই থাকেনা। বিজ্ঞান যৌনতার ব্যাপারে পুরুষকে একচেটিয়া সুবিধা দেয়। তার দেহকাঠামো, শারীরিক গঠন, বয়সের সাথে সাথে চাহিদার তারতম্য - সবদিক থেকেই নারীর চেয়ে অনেক এগিয়ে থাকে।

ন্যাট জিও বা ডিসকভারি দেখে আমরা শিখতে পাই - একটা পুরুষ প্রাণী একটা মাদী প্রাণীকে প্রলুব্ধ করে, না করতে পারলে ধর্ষণ করে হলেও তার যৌন চাহিদা মিটিয়ে নেয়। কিন্তু তার পরে স্ত্রী প্রাণীটি তার কাছে অপ্রয়োজনীয় হয়ে যায়। গর্ভধারণ, সন্তান প্রসব, সন্তানের খাবার যোগানো, সন্তানদেরকে শিকারী প্রাণীদের হাত থেকে রক্ষা করা - সব কিছুই অসহায় নারী প্রাণীটিকে একাই করতে হয়। এসব করতে নারী প্রাণীটি যখন হিমশিম খায়, পুরুষ প্রাণীটি তখন অন্য নারী প্রাণীর সাথে মজা করে যায়। খাদ্যের অভাব হলে পুরুষ নিজের সন্তােনকেও হত্যা করতে দ্বিধা করেনা। এরকম হবার কারণে চিতাবাঘ এখন বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতিতে পরিণত হয়েছে।

এখন আপনি বলুন - পৃথিবীর একমাত্র সভ্য ও বুদ্ধিমান প্রাণী হিসেবে মানুষেরও কি বিজ্ঞানা মেনে চলা উচিত? তা চললে মানুষ কি দুনিয়াতে টিকে থাকত? ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধ - এই দুইয়ের সুসমন্বয়ের কারণেই কিন্তু মানবজাতি টিকে আছে। আরও বহুকাল এই দুটি অস্ত্র মানব সভ্যতাকে টিকিয়ে রাখবে।

মানুষ সামাজিক জীব - এটাও কিন্তু বিজ্ঞানেরই কথা। তাই সামাজিক বিধিনিষেধ তাকে মানতেই হবে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩২

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: খুবই অবৈজ্ঞানিক কথাবার্তা বলছে। মানুষের বিজ্ঞান পশুপাখির বিজ্ঞান দিয়ে বুঝতে চাইছেন কেন? মানুষ কি পশুপাখির মতো বনে জঙ্গলে থাকে, যাচ্ছেতাই খেয়ে বাঁচে, বাঁচতে পারে?

২০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মানুষ যৌনতার বিষয়ে মনোগামি হবে ,না পলিগামি হবে ,কোনটা হওয়া উচিত সে ব্যাখ্যাটি বৈজ্ঞানিক হতে হবে, ধর্মীয় ও সামাজিক হওয়ার কোন সুযোগ নেই। বাহা ! চমৎকার উপস্থাপন । পোস্টে প্লাস ++

শুভকামনা জানবেন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৩

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: ধন্যবাদ।

২১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৩

ফেইরি টেলার বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসর সাথে একমত । একটি লেখা তৈরী করতে একজন ব্লগারকে অনেক শ্রম , সময় দিতে হয়। তাই কোন ভুল চোখে পড়লে লেখার ভালো দিকগুলো বলার পাশাপাশি বিনয়ের সাথে ভুলগুলো নিয়েও গঠনমূলক, আনন্দপূর্ণ আলোচনা হতে পারে । পাশাপাশি এটাও মনে রাখা উচিত প্রত্যেক লেখকের স্বাধীন জগত রয়েছে । আমার মতাদর্শের সাথে বিসদৃশ হলে তা পরিবর্তনের জন্য লেখককে বলপ্রয়োগ করাটা মোটেও গ্রহণযোগ্য নয় ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৮

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: ধন্যবাদ।

২২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৩

রাফা বলেছেন: মানুষ যেহেতু সামাজিকভাবে বসবাস করে এখানকার একটা সিদ্ধান্তও থাকতেই পারে।পাশাপাশি বৈজ্ঞানিক ব্যখ্যা থাকলে ক্ষতি নেই।সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে ব্যক্তি নিজেই নির্ধারন করুক ।তবে সব অনিয়মের বিরুদ্ধে শুধু বলার জন্য বলা যেনো না হয়।অবশ্যই তা সমাধানের জন্য আওয়াজ তুলতে হবে।

ধন্যবাদ,দি.দ্বীপ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৬

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: ঠিক তাই।

২৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৯

অগ্নি সারথি বলেছেন: নিঃসন্দেহে খুবই চমৎকার পোস্ট! অদূর ভবিষ্যতে এই ইস্যুটা খুব গুরুত্বপূর্নভাবে সামনে চলে আসতে বাধ্য।
মানুষ যৌনতার বিষয়ে মনোগ্যামি হবে, না পলিগ্যামি হবে?- আপনি বলছেন শুধুই বৈজ্ঞানিক! এখানে আমার আপত্তি আছে। প্রথমত আপনি বৈজ্ঞানিক বলতে কি বোঝাতে চাচ্ছেন সেটা পরিস্কার না। যদি আপনি যৌনতাকে জীববিজ্ঞান, চিকিৎসা শাস্ত্র কিংবা অন্য কোন শাস্ত্র দ্বারা নির্ধারন করতে চান তবে সমাজ সেখানে বিশেষত প্রায়োগিক ক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ন একটা অনুসঙ্গ কারণ বৈজ্ঞানিক যৌনতা ইমপ্লিমেন্ট তো আপনাকে সমাজেই করতে হবে। সমাজ, ধর্ম, রাষ্ট্র, ব্যাক্তি বিজ্ঞানের আলোকে নির্ধারন এবং শিক্ষা প্রদান করবে ব্যাক্তির যৌনতাকে।
যাই হোক, মূল প্রবন্ধ থেকে সরে গিয়ে ব্লগারগনের ছবি পেছনে লাগাটা বাস্তবিক দুঃখজনক! যদিও আগের ছবিটা কতটা অশ্লীল সেটা আমি দেখি নাই। আমার তো মনে হয় শ্লীলতা আর অশ্লীলতারও একটা বৈজ্ঞানিক মানদন্ড থাকা উচিত। আমি হলে, কারো কথায় আমার পোস্টের কোন ছবিই পরিবর্তন না করে আমার দর্শনে স্থির থাকতাম। হতাশ হবেন না, চালিয়ে যান।

শুভকামনা।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫১

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৭

ভীতু সিংহ বলেছেন: যৌনতার বিষয়ে আমাদের সকলের উচিৎ নিজ নিজ ধর্মের আলোকে জীবন ব্যাবস্থা গড়ে তোলা। তাহলের সামাজিক জীবন সুন্দর এবং সুখী হবে। এখানে পশ্চিমাদের অনুসরণ করতে গেলে ধ্বংস ছাড়া আর কিছুই জুটবে না।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫১

দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.