নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি হব সকাল বেলার পাখি

দিব্যেন্দু দ্বীপ

সংশয়ে সংকল্প সদা টলে

দিব্যেন্দু দ্বীপ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাবেক অ্যাথলেট ঝর্ণা আক্তার চিনি নেকাব পরে পল্টন ময়দানে ক্রিকেট খেলে একটি জঙ্গিবাদী বার্তাই তৈরি করেছেন

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:০৫


সহজ কথায় আপনার মুখ দেখার এবং আপনাকে সণাক্ত করার অধিকার আমার রয়েছে। একজন পুরুষ মুখ ঢেকে রাস্তা দিয়ে চললে কী অবস্থা হবে— একবার ভাবুনতো! রীতিমতো তাকে তো পুলিশে ধরবে, তাই না? একজন নারীর বেলায় সেভাবে ভাবতে পারছেন না কেন?
উলঙ্গ হয়ে রাস্তা দিয়ে হাঁটা যেমন স্বাধীনতা হতে পারে না, বিপরীত হলেও একইভাবে মুখ ঢেকে রাস্তা দিয়ে চলাটাও স্বাধীনতা হতে পারে না। অন্য সকলের স্বাধীনতা খর্ব করার নাম কীভাবে ব্যক্তি স্বাধীনতা হয়?
তাহলে আপনার ধর্ম, শ্রীকৃষ্ণ, বা আপনার নবীরে গালি দিলে চাপাতি নিয়ে দৌঁড়ান কেন? সেইটারে কেন ব্যক্তি স্বাধীনতা ভাবতে পারেন না? সাবেক অ্যাথলেট ঝর্ণা আক্তার চিনি নেকাবে মুখ ঢেকে ক্রিকেট খেলে যে বিভ্রান্তি তেরি করেছেন সামাজিক এবং আইনগত কোনো দিক থেকেই তা বৈধ নয়। বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার জন্য আমাদের সংবিধান মোতাবেক তাকে গ্রেফতারও করা চলে। আর আপনারা সেখানে খুঁজতেছেন সৌন্দর্য!!
সমাজটা একেবারেই গোল্লায় গেছে বলে মনে হচ্ছে! কোনো স্টান্ডার্ডই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না আর। এমন এমন মানুষ এই ছবি পোস্ট করে উৎফুল্ল হয়েছে যে, তা দেখে আমি খুব অবাকই হয়েছি।
ছেলে এবং মায়ের ক্রিকেট খেলা তো খুবই চমৎকার একটা ব্যাপার হতে পারে, কিন্তু সেটি স্বাভাবিকভাবে হলে না চমৎকার হবে। মুখ ঢেকে পলটন ময়দানে এসে খেললে আর চমৎকার থাকে কই? এটা তো রাজনীতি হয়ে গেল! গেল না?
ঝর্ণা বরং একজন সাবেক অ্যাথলেট হিসেবে পেশাদার খেলা ছেড়ে দিলেও স্বাভাবিকভাবে সন্তানের সাথে খেলে একটা উদাহরণ তৈরি করতে পারতেন, মায়েদের জন্য সেটি উৎসাহের হতো। কিন্তু তা এভাবে? এভাবে ক্রিকেট খেলা আদৌ সম্ভব? নাকি শুধু ফটো সেশনই সম্ভব?
এ থেকে এ দেশের মানুষ কী শিক্ষা পেল? শিক্ষা পেল যে, নারীদের ক্রিকেট খেলতে হলে এভাবেই খেলতে হবে! এখান থেকে একটা জঙ্গিবাদী বার্তাই কি তৈরি হলো না? নাকি সেটি ধরতে পারলেন না?
বারো বছর ক্রীড়া জগতে থেকে আসা একজন নারীর কাছ থেকে এটা প্রত্যাশিত হতে পারে? সমাজটা এতে আগালো না পেছালো? নয়া দিগন্তকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, “আমার সময়ে মহিলা ক্রিকেট থাকলে কেউ আমাকে ক্রিকেটার হওয়া থেকে ঠেকাতে পারতো না।” সাক্ষাৎকারে তিনি আরও বলেছেন, ছেলেকে তিনি ক্রিকেটার এবং কোরআনে হাফেজ বানাবেন। কোরআনে হাফেজ কেউ ক্রিকেট খেলবে কী করে? ক্রিকেট খেলায় কি নামাজের বিরতী আছে?
তিনি (ঝর্ণা আক্তার) যে বললেন, তার সময়ে মহিলা ক্রিকেট থাকলে তিনি ক্রিকেটই খেলতেন. তখন কি তিনি এই পোশাকেই ক্রিকেট খেলতেন? প্রসঙ্গত, তিনি দৌড়, লং জাম্প, হাই জাম্প সহ কয়েকটি খেলায় অংশ নিতেন। পেশাদার সাংবাদিক হলে আমি তার ঐ সময়ের কয়েকটি ছবি খুঁজে বের করতাম।
**আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর খুঁজে বের করা উচিৎ যে, ঝর্ণা আক্তারকে নিয়ে এই নাটক সাজানোর পিছনের নাটের গুরু আসলে কারা? তাদের উদ্দেশ্যটা আসলে কী?

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৩০

অনল চৌধুরী বলেছেন: ভারতে জঙ্গী হিন্দুরা দিনের আলোতে সংখ্যালঘু পিটিয়ে মেরে আর মসজিদ ভেঙ্গে কি আধুনিক গণতন্ত্রের বার্তা দিয়েছে?

২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৪৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন:

৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:১৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ভাল লিখেছেন, এমন করে চিন্তা করতে পারে কয়জন।

৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:৪৫

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: এ দেশের মানুষ কী শিক্ষা পেল? শিক্ষা পেল যে, নারীদের ক্রিকেট খেলতে হলে এভাবেই খেলতে হবে!
এখান থেকে একটা জঙ্গিবাদী বার্তাই কি তৈরি হলো না? নাকি সেটি ধরতে পারলেন না?

.....................................................................................................................................
আপনি কি এ সংক্রান্ত বিবিসি সংবাদটি শুনেছেন ?
পরিবেশ ও সময়ের বিচারে এর ব্যাখা অনেক দুর যেতে পারে,
কিন্ত বিষয়টি স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিলে সমস্যা কোথায় ???
আপনার আমার পরিবারে ও এমন কিছু আছে ভাইরাল হলে অনেক সমালোচনার শাখা
গজাতে পারে ।তাই অন্যর সমালোচনা না করে, নিজের আত্নশুদ্ধির কথা বলুন ।

৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৩০

আমজনতা১৬ বলেছেন: ১।আপনার দৃষ্টিতে "স্বাভাবিক" এর সংজ্ঞা কি?
২। আমি আজ বিকেলে হাফ ফ্যান্ট পরে বন্ধুদের সাথে ক্রিকেট খেলেছি, এটা স্বাভাবিক?

৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৩৪

স্থিতধী বলেছেন: খুব খোড়া খোড়া সব যুক্তি । হয় এইটা অথবা নয় ঐটা টাইপ বাইনারী সব চিন্তা- ভাবনা। সব বিষয়ে এইসব বাইনারী চিন্তাভাবনা গণতান্ত্রিক সমাজের জন্য ভালো নয়, বেশ ক্ষতিকর।

১) একজন কুরআনের হাফেজ কেন ক্রিকেটার হইতে পারবেনা যোগ্যতা থাকলে? নামাজের বিরতি না থাকা সমস্যা হবে তখন এইটা কোন যুক্তি! #:-S
২) সাবেক এই এথলেট তার সময়ে ক্রিকেট থাকলে ক্রিকেটই খেলতেন বলেছেন। তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নেই তিনি অপেক্ষাকৃত খোলা পোশাক না পড়ে ফুল স্লীভ আর মাথায় হিজাব জড়িয়ে খেলতেন তখন তবে তাতে ক্রিকেট, গণতন্ত্র, সংবিধান, নারী স্বাধীনতা, ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি কার কি ক্ষতি হতো?
৩) সর্বোপরি একজন সাবেক নারী এথলেট তার মনের খুশির জন্য তার সন্তানের সাথে মাত্র একদিন ময়দানে এসে তার পছন্দের পোশাক পড়ে খেলাধুলা আর ফটোসেশন করলে সেটা " জঙ্গীবাদী বার্তা" দেয়? এক্ষেত্রে " জঙ্গীবাদী বার্তা" র তো একটা সংজ্ঞা থাকা প্রয়োজন, সেটা কোথায়? সত্যিকারের কট্টর মুসলিমপন্থীরা তো বর্তমান বিশ্বের পেশাদার খেলাধুলা গুলোকে হারাম হিসেবে জ্ঞান করে। সেই জায়গায় এই সাবেক এথলেট তো সে জাতীয় কট্টর কোন কথাবার্তা প্রকাশ করেন নি। তো আপনার সংজ্ঞাটা কি?

দ্বিতীয় প্যারার শেষ লাইনগুলোতে আপনি লিখেছেন , সাবেক নারী এথলেটের এই কাজটি সামাজিক ও আইনগত দিক দিয়ে বৈধ নয়। সামাজিক বিষয়টা আপাতত বাদ দিলাম, কারন তার সাব্জেক্টিভ ইন্টারপ্রিটেশন অনেক রকম হবে। কিন্তু আইনের বিষয়টা কি? বাংলাদেশের সংবিধান ও আইনে মুখ ঢাকা নিকাব ও বোরকা অবৈধ ঘোষণা হয়েছে? তাহলে তো দেশের কোটি নারী বেআইনি কাজ করে যাচ্ছে বছরের পর বছর । বাংলাদেশের আইনের একদম সুনির্দিষ্ট কোন নির্দেশনা থাকলে সেটার উল্লেখ লেখাটাকে আরো তথ্যবহুল ও দায়িত্বশীল করতো।

৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৪৯

রাশিয়া বলেছেন: আমেরিকায় গিয়ে আপনি একটা মেয়ের বুকের দিকে তাকিয়ে থাকেন, কিছু মনে করবেনা। ইন্ডিয়াতে অহরহ মেয়েরা পেট খুলে বের হচ্ছে, মানুষ তাকিয়ে থাকলে তারা আরো আমোদিত হয়। কিন্তু পার্শ্ববর্তী বাংলাদেশে সুন্দর মুখশ্রী বিশিষ্ট একটি মেয়ের মুখের দিকে পুরুষেরা তাকিয়ে থাকলে মেয়েটির অস্বস্তি হয়। এই অস্বস্তি থেকে মুক্তি পাবার জন্য নিকাব একটি চমৎকার সমাধান। সোজা কথায়, একটি মেয়ের মুখ দেখার বা তাকে সনাক্ত করা অধিকার আপনার নেই - যদি না আপনি উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ হন।

আপনার বাবাকে যদি আমি শু** বা** বলে গালি দিলে আপনি চাপাতি নিয়ে দৌড়াবেন না - এই নিশ্চয়তা দিলে আমিও নিশ্চয়তা দিতে পারি ধর্ম, শ্রীকৃষ্ণ বা নবীজীকে গালি দিলে কেউ চাপাতি নিয়ে আপনাকে দৌড়াবেনা।

তবে ঝর্ণা আক্তারের এইটা ছিল একটা বিশাল ভড়ং, যে ধরণের ভড়ং সাধারণত পাকি প্লেয়ারেরা করে থাকে। নামাজ পড়েনা, কিন্তু সেঞ্চুরি করে সিজদা দেয়।

তবে আমি এই ভড়ংয়ের মধ্যে জঙ্গীবাদী কিছু খুঁজে পাইনি। তালেবানরা তাদের দেশে মেয়েদের লেখাপড়া পর্যন্ত নিষিদ্ধ করেছিল, আমাদের তেঁতুল হুজুরের বক্তব্যেও তার রেশ পাওয়া গেছিল। কিন্তু প্রকৃত সত্য হল তাদের এই আচরণ কুরআন সুন্নাহর আকীদার পরিপন্থী। বোরখা পড়ে খেললে বরং জঙ্গীবাদীদের প্রতি বুড়ো আঙ্গুলই দেখানো হল।

৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:২৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার মতো অনেকে এই ব্যাপারে নন ইস্যু কে ইস্যু বানানোর চেষ্টা করছে।

৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪৭

শাহ আজিজ বলেছেন: ভদ্রমহিলা তার সন্তানকে সময় দিলেন , নিজেও চাঙ্গা হয়ে নিলেন । এই প্যানডেমিকে তিনি একজন সুস্থ মাতার মত কাজ করেছেন । পোশাক তার নিজস্ব রুচি আর ওটা পরে খেললে অশুচি হবে এমনটাও ভাবিনা ।

দেশের খোলা মাঠগুলোতে সব মায়েরা বন্দী ছেলেমেয়েদের নিয়ে একটু ক্রিকেট খেলে যাবেন এই বার্তাটুকু পৌঁছে যাক । ক্রিকেটে শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিত হয় ।

এরা মন্দিরের সেবাদাসী নয় এটা নিশ্চিত হল ।

১০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৩

পদ্মপুকুর বলেছেন: আরেকজনের ব্যক্তিস্বাধীনতায় আঘাত দিয়ে আপনি নিজের ব্যক্তিস্বাধীনতার নিশ্চয়তা চাচ্ছেন, স্ববিরোধী হয়ে যাচ্ছে না?

১১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
একজন মা তার ছেলের সাথে ক্রিকেট খেলছে, সুন্দর দৃশ্য।
এটা নর্মালি মাঠে হলে হঠাৎ তোলা হলে সমস্যা ছিল না। বোর্খা বা যে কোন ড্রেস পড়ার স্বাধীনতা সবার আছে।

কিন্তু এটা তো খেলা না। এটা বিজ্ঞাপন।
নারীদের বিভৎস বস্তাবন্দিত্ব প্রমট করার একটি কর্পোরেট তালেবানি বিজ্ঞাপন।

যা জানা গেছে - এটা এস ইউজুয়াল কোন ছবি নয়। কিংবা খেলছিল, কেউ একজন হঠাৎ ছবি তুলেছে। এটি সেরকম কোন ছবি নয়।
এটা কর্পোরেট মিডিয়া গ্রুপের পূর্বপরিকল্পিত তালেবানি হিজাব মার্কেটিং।
এটা মামুলি মা তার ছেলের সাথে হঠাৎ ক্রিকেট খেলা নয়, সময় নিয়ে, অভিনয় শুটিং সম্মতি সাইন নিয়ে দির্ঘ সময় নিয়ে পেশাদার ফটো জার্নালিষ্ট দিয়ে শুটিং করে, এডিট করে বিজ্ঞাপনটি ডেইলি স্টারের মত ইংরেজি দৈনিকের প্রথম পাতায় ছাপানো হয়েছে। আর সবাই না বুঝেই লাফাচ্ছে।

দেশের কর্পোরেট মিডিয়া হাউসগুলো মোটা অর্থের বিনিময়ে একদশক জাবৎ খুব কৌশলে তালেবানি সংস্কৃতির ঘৃনাবাদ চাষবাস করে যাচ্ছে।
সাবান, শ্যাম্পুর মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানি গুলো টিভি এড দেয়ে শ্যাম্পু মডেলকে দিয়ে বলায় '' আমার হিজাব আমার চয়েজ ''
বিবিসি বাংলা, যুগান্তর কালের কন্ঠ ইত্যাদি অনেকদিন জাবৎ উলঙ্গভাবেই প্রচারনা চালাচ্ছে। ডেইলি স্টারের মত ইংরেজি পত্রিকা এই ছবিগুলো দিয়ে কি বার্তা দিতে চায় ? আমরা তো বুঝি।
এই শক্তিশালী কর্পোরেট জঙ্গিবাদ চক্র হলি আর্টিজানের জঙ্গিদের ভেতরে ঘুরে ঘুরে সহযোগিতা করা ও জেহাদী হামলায় সরাসরি হত্যাকারী তাহমিদ ও টাকলা হাসানাতকে শেষ পর্যন্ত ছুটিয়ে নিয়েই এদের ক্ষমতা প্রমাণ করে গেছে। এরা নাকি গণতন্ত্র বাকস্বাধীনতা ফিরিয়ে দিবে?

তালেবানি আইন চালু বা আংশিক চালু হলেও "আমার হিজাব আমার চয়েজ" থাকবে? গণতন্ত্র বাকস্বাধীনতা থাকবে?
নারে ভাই থাকবে না, না থাকবে না।
বস্তায় না ঢুকলে তালেবানদের মত পাথর দিয়ে বা গুলি করে মারবে বা পাকিস্তানের মত গণপিটুনিতে বা আর অনার কিলিং নামে গুপ্তহত্যা হবে।

১২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪৪

আফরোজ ন্যান্সি বলেছেন: সবাই এটাকে যতই মা ছেলের ভালোবাসার প্রতিচ্ছবি হিসেবে প্রচার করুক না ক্যানো এর পিছনে যে কি ভীষণ নোংরা একটা পলিটিক্স জড়িয়ে আছে সেটা বুঝতে তো রকেট সায়েন্টিস্ট হতে হয়না।

১৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: কে কি পোশাক পরিধান করবে সেটা সম্পুর্ন তার নিজস্ব ব্যাপার। একজন মা তার ছেলের সাথে ক্রিকেট খেলছে, এর চেয়ে সুন্দর দৃশ্য আর কি হতে পারে। এই দৃশ্যটা অসাধারণ ছিলো, মা ছেলেকে অভিনন্দন ভালোবাসা আর দোয়া রইলো।
কত জনের কত রকম চুলকনি হয় । কিছু চুলকনিতে ক্ষত হয় এইটা হলো সমাজের ক্ষত সৃষ্টিকারী চুলকনি । মা ছেলের ক্রিকেট খেলা অকৃত্রিম ভালোবাসার এক নিদর্শন মুসলিম নারীর।
যারা মা ছেলের ক্রিকেট খেলা নিয়ে কটু কথা বলেছেন, তারা সমাজের ডাস্টবিন ।

১৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এত সুন্দর একটা দৃশ্যকে নিয়ে কী যে ত্যানা প্যাচানো হচ্ছে অসহ্য

১৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪৮

আহলান বলেছেন: আসলে যিনি ছবি তুলেছেন, তিনি আসলে কি উদ্দেশ্যে ছবিটি তুলে পোষ্ট দিলেন, সেটাও ভেবে দেখার বিষয়। এভাবে বিনা অনুমতিতে কি কারোর ছবি নেয়া যায়? পোষ্টানো যায়?

১৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: ইসলামি বিধি নিষেধ মেনে চললেই সেটাকে জামাত শিবির বা জঙ্গী ট্যগিং করাটা কাদের অভ্যাস তা ভালই জানা আছে। কোন উদ্দেশ্যে তারা এটা করে তাও সবার জানা।

যাইহোক রাজনৈতিক কুটচাল বাদ দিয়ে যদি ব্যক্তিগত অভিমত ব্যক্ত করতে চাই তবে বলব যে ছবিটা দেখতে ভাল লাগেনি। মা ছেলে যে পোষাকে পড়ে খেলতে নেমেছে তা আমাদের দেশীয় পোষাক নয়। সাবেক এথলেট ঝর্না নারীদের সামনে এগিয়ে যাওয়া নয় বরং পিছিয়ে যাওয়ার উদাহরন তৈরী করেছে। এই ধরনের উদাহরন অনুপ্রেরনাদায়ক নয় মোটেই। কিন্ত তাই তাই বলে তাকে অকারনে রাজনৈতিকভাবে হেনস্তা করার অধিকার কারো নাই।

১৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৮

তারেক ফাহিম বলেছেন: সুন্দর দৃশ্য।

এটা নিয়ে লাফা-লাফি করার কি আছে!

১৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৫

মা.হাসান বলেছেন: মডু শার, মাইনাচ বাটন কি আনিবেন না? আলেকজান্ডার ডেনড্রাইটের রেকর্ড ভাঙার পোস্ট তো অনেকেই দিতেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.