নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি খুঁজিনি কখনো আকাশের মানে...

আফসানা যাহিন চৌধুরী

আমার পথচলা আমার পথে

আফসানা যাহিন চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্রোত

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

তখন ক্লাস সেভেনে পড়ি। দাদুবাড়ি গিয়েছিলাম ঈদে। গ্রামের পাশ দিয়ে সুনীলের ভাষায় একটি ছিপছিপে তন্বী নদী চলে গিয়েছে- শঙ্খ নদী। দাদুবাড়ি যাব কিন্তু নদীতে যাবনা তা কখনো হত না। সেবারও গেলাম। আমরা চারজন। আমি, আমার জেঠাত বোন রুমানা, ফুপাত বোন নোভা আর জেঠাত ভাই হুমু ভাইয়া।

প্রস্থে সরু শঙ্খ নদীকে গ্রামের মানুষ বলে খাল। তখন শীতকাল; আক্ষরিক অর্থেই শঙ্খ নদীকে খালের মত লাগছিল। নদীর ঐপাড়টা বালিতে ভর্তী। আরেকটু দূরে নানারকম সব্জী ক্ষেত। মানুষজনও থাকেনা। আমরা তাই নৌকা করে ঐ পাড়েই চলে যাই। দৌড়-ঝাঁপ, ছুটাছুটি, যা যা করা যায় সব করে যখন পুরোপুরি ভিজা এবং ক্লান্ত, তখন হঠাৎ খেয়াল হল দুপুর হয়ে গেছে। ঐপাড়ে যে নৌকাগুলো বাধা থাকে, তার মাঝিগুলো একটারও নাই! তো এখন??? আমার ঐপাড়ে যাব কীভাবে?! বাড়ি ফিরবই বা কীভাবে?! গায়ের ভেজা কাপড় গায়েই শুকিয়ে যাচ্ছে, শুরু হয়েছে কাঁপুনি! হুমু ভাইয়া এতক্ষণ মোটেও আমাদের সাথে ছিলনা, একেবারে শুরুতেই কোথ্থেকে একটা নৌকার যোগাড় করে নিজেই লগি নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছিল নদীতে। সুতরাং ওর কোন চিন্তা নাই বাড়ি ফিরা নিয়ে। নদী দৈর্ঘ্যে অনেক লম্বা, হুমু ভাইয়াকে দেখাও যাচ্ছেনা সে কোথায়..!

হঠাৎ আমাদের তিন মুরতীর কোন একজন যেন ঠিক মনে আসছে না, পরামর্শ দিল চল হেঁটেই নদী পার হয়ে যাই। আগেই বলেছি শীতকাল, নদী শুকিয়ে এতটুকু হয়ে গেছে। চোখের আন্দাজে মনে হচ্ছিল মাঝনদীতে হাঁটুপানি। দোড়াদৌড়িতে ক্লান্ত, ক্ষুধার্ত, ভীজা কাপড়ে কাঁপুনি ধরে এমনই বেগতিক অবস্থা তার উপর বাড়িতে কাউকে বলেই আসিনি যে আমরা নদীতে যাচ্ছি (প্রশ্নই আসেনা!!) এতই অসহায় ছিলাম যে পরামর্শটা অত্যন্ত যৌক্তিক ও সময়োপযোগী মনে হল.....!

অতএব এগুনো শুরু করলাম.. মাঝনদীর প্রায় কাছাকাছি এসেও যখন পায়ের নিচে ঠাঁই পাচ্ছিলাম তখন খুব কনফিডেন্স লাগছিল! নিজেদের বুদ্ধির উপর কী খুশী যে হচ্ছিলাম...!!

নোভা বলল, “ভাই আমার লাগতেসে(মানে মনে হচ্ছে) আমার এখনই পড়ে যাব”..................

কথাটা মুখ থেকে ফেলার দেরী ছিল কেবল.....অমনি তিনজন পিছলে পড়ে গেলাম............!









কে কাকে ধরেছিলাম কিছু মনে নাই। আমি কি হাত উঁচিয়ে ছিলাম? তাও মনে নাই। স্পষ্ট একটা অনুভূতি এখনও আমি মনে করতে পারি- পায়ের নীচের ঠাঁইয়ের শেষ প্রান্তে গিয়ে কীভাবে পা পিছলে গেল......! একদম স্পষ্ট!! এরপর মাথার তালুতে পানির স্পর্শ, পানি আমার নাকের উপরে উঠে গেছে, আমি দেখছি আকাশ....পরিষ্কার নীল................................













শেষ মুহূর্তে আমার হাত ধরেছিল রুমানা। না, আমরা ডুবে যাইনি। তিনজন “কীভাবে যেন” তলিয়ে যাইনি শেষপর্যন্ত। এই “কীভাবে যেন”র ব্যাখ্যা নাই আমার কাছে। ডুবে নাহয় গেলাম না, কিন্তু সেই নদী পার হই কোন উপায়! নদীর ঐপাড়ে ৩/৪জন মহিলা হাড়ি-কুড়ি মাজছিলেন। হরর মুভির উত্তেজনায় উনারাও আমাদের দেখছিলেন। শেষ পর্যন্ত তিনটি মাথা উঁচু দেখে বিজয়ের হাসিও দেখলাম উনারাই হাসছেন! কিন্তু এই তিন হতভাগীকে উদ্ধার করার মত মমতা দেখালেন না। আমি বলেই বসলাম, “আন্টি আমাদেরকে একটু পার করে দিবেন???” একটা গুড জোক শুনে দুই বান্ধবী দু’জনকে দেখে হাসলেন এবং পাতিল মাজায় মন দিলেন। অমন জটিল পরিস্থিতিতেও অভ্যাসবশত আম্মুর কথা মনে হল। মনে মনে বললাম- “আমার আম্মু হইলে... এতক্ষণ! কিছু বলতেই হতনা! আগেই নৌকার মাঝিদের কাউকে খুঁজে বের করে নিয়ে আসত!! তারপর এক মিনিটের মধ্যেই....”

সবচেয়ে বড় বিপদ হল, দুপুর বেলা, জোয়ার শুরু হয়ে গেছে তখন!!! ঠিক মাঝ নদীতে আমরা , আশেপাশে অন্তত ধরে দাঁড়িয়ে থাকার কিছু নেই! তারউপর পায়ের নীচে ঠাঁইয়ের একবারে শেষ কিনারায়! জোয়ারের স্রোতের ধাক্কা এক একবার ঠেলে ফেলে দিতে চাচ্ছিল! পানির স্রোত বা পানির শক্তি যে আসলে কী সত্যি সেদিন বুঝতে পারলাম!

কোন উপায় না দেখে আবার আগের জায়গায় ফেরত যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। অমন শীতকালে ঠান্ডা পানিতে দাঁড়িয়ে থাকা, জোয়ারের ধাক্কার মধ্যে পিচ্ছিল কাদার শেষ কিনারায় দাঁড়িয়ে থাকা দুইটাই অসম্ভব; একই রকম অসম্ভব ঠিক ঐসময় কোন নৌকা পাওয়া। সুতরাং ফেরত আসতে লাগলাম আগের পাড়ে। মুশকিল হল জোয়ারের পানির যে স্রোত, তা ঠিক ঐদিক থেকেই আসছিল। “পানির মত সোজা” কথাটা যে কী ফালতু! মনে হচ্ছিল আমরা পানি না, কোন শক্ত ভারী ফার্নিচার ঠেলে আগাচ্ছি! কিছুতেই আগাতে পারিনা...........................!













শেষ পর্যন্ত আমরা যেতে পেরেছিলাম ঐপাড়ে। আশ্চর্যের বিষয়, এতক্ষণ যা লিখলাম এতসব খুঁটিনাটি মনে আছে, কিন্তু শেষতক কীভাবে বাড়ি ফিরেছিলাম, তা আর মনে নাই!!! মনে হয় হুমু ভাইয়ার নৌকায়.. নাকী কীভাবে আমার একদম মেমরি জিরো!!!!







এই ঘটনার কথা আমার প্রায়ই মনে পড়ে। নানা কারণে। অথবা এমনিই।



“স্রোতের বিপরীত” ব্যাপারটা কেমন আমি এক্সপেরিয়েন্স করেছি তবে আক্ষরিক অর্থে! কী অসম্ভব শক্তি স্রোতের! অথচ জিনিসটা ছিল সামান্য পানিই! স্রোতের বিপরীতে টিকে থাকা যেমন মুশকিল- পায়ের নীচে কখনো কারো শক্ত মাটি থাকে, কারো থাকে ঐরকম পিচ্ছিল কাদামাটির শেষ প্রান্ত!! আর হাঁটা তো আরও ভয়ংকর! শরীরের ব্যালেন্স রাখা, স্রোত ট্যাকেল করা এবং হাঁটা........ব্লাডী ইম্পসিবল! ইটস জাস্ট দ্যা ডিসটেন্স অফ এ গ্ল্যান্স ফ্রম ডেথ!!!! শরীর এবং মন দু’টোরই তেমন ব্লাডী ইম্পসিবল জোর লাগে!















কোন ব্লাডী ইম্পসিবল পরিস্থিতি নিয়ে এক বন্ধুর সাথে কথা হচ্ছিল। একসময় সে আমাকে তার “আশাবাদ” শুনাল। বলল, “একদিন আমাদেরও সময় আসবে, তখন আমরাও দেখে নিব!” আমি অবাক হয়ে জানতে চাইলাম, “তাহলে এর শেষটা করবে কে???! এরকম কি চলতেই থাকবে- আমার সময় আসলে আমি/তোমার সময় আসলে তুমি/যার সময় আসে সে?????!!” বন্ধু উত্তর দিল, “এটাই নিয়ম। এরকমই জোয়ার-ভাটা চলতে থাকে। কেন তুমি জোয়ার-ভাটা দেখনা, এটার কি কোন শেষ আছে??? এরকম চলতেই থাকবে।”

হতাশা নয়, বিতৃষ্ণা নয়, বিরক্তিও নয়, একটা তীব্র ব্যার্থতাবোধে উত্তর আটকে গিয়েছিল তখন! কোন একদিন ক্লাসের সব ফ্রেন্ডরা ফুল আন্সার করে খাতা জমা দিল আর আমি ১৪টার মধ্যে কেবল ২টা আন্সার করে জমা দিয়ে যেমন ব্যার্থ, বিপন্ন চোখে তাকিয়েছিলাম খাতার স্তুপের দিকে- ঠিক সেরকম লেগেছিল আমার!





আহারে জোয়ার..................................!

আহারে স্রোত........................................!

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর +

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৫

আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার :)

২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৯

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: স্মৃতিকথন ভালো লাগলো , স্রোতের বিপরীতে যাওয়া আসলেই খুব কঠিন ।

ভালো থাকবেন সবসময় :)

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৯

আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ অপূর্ণ রায়হান। আপনিও ভাল থাকবেন :)

কঠিন হলেও পরিস্থিতি মোকাবেলায় স্রোতের বিপরীতে যাওয়া কি উচিত নয়, যদি স্রোতের অনূকুলে ভেসে ইপ্সিত লক্ষ্যে পৌঁছানো না যায়????


৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৬

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: বড়ই কঠিন কাজ, আবার কখনো কখনো শরীর টা স্রোতের বিপরীতে ঠেলা গেলেও মনটাকে স্রোতের বিপরীতে নেয়া আরো কঠিন।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৯

আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: হ্যাঁ, স্রোতের শক্তি অনেক। তবে ইচ্ছার শক্তি আরও বেশী বলেই মনে হয় :(

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১২

আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ তন্ময় ফেরদৌস :)

৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০২

এস কাজী বলেছেন: Voyonkor shundor oviggota! Gramer chele howar shubadhe amaro erokom tobe ekto vinno type oviggota ache. Valo laglo pore! :)

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৪

আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ এস কাজী। শেয়ার করতে পারেন আপনার অভিজ্ঞতা আমদের সঙ্গে :)

৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪৩

আমিনুর রহমান বলেছেন:




ইহাই জীবন :(

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১১

আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: তাই দেখতে পাচ্ছি :( :(

তবু মানতে ইচ্ছা করেনা, জানেন???


ধন্যবাদ ভাই আমিনুর।

৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:১৫

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন --------- দারুন

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৩

আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই লাইলী :) ভাল থাকবেন।

৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৩

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: যদি মন বলে , অবশ্যই উচিৎ । স্রোতে ভেসে গিয়ে যদি পিপাসা না মিটে , যতই বলি তুষ্ট আছি , আমার তৃষ্ণার জ্বালা , আমি বুঝি । সাথে থাকে স্রোতের বিপরীতে না যাওয়ার গ্লানি ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৮

আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: হ্যাঁ, তাই.. :) যতদিন পিপাসা আছে, লড়াইটাও থাকবে ততদিন..

ধন্যবাদ অপূর্ণ রায়হান।

৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৫

আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই বাঙালী :) ভাল থাকবেন

৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৬

কলমের কালি শেষ বলেছেন: সাদামাটা কাহিনীর সুন্দর প্রকাশ ভঙ্গি । পড়ে ভাল লাগলো । :)

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৬

আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কলমের কালি শেষ :) ভাল থাকবেন এবং সাথে থাকবেন নিশ্চই :)

১০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮

যমুনার চোরাবালি বলেছেন: ভালো লেগেছে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৭

আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ যমুনার চোরাবালি :)

১১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩০

বাংলার পাই বলেছেন: মনে হচ্ছে সাঁতার জানতেন না। সাঁতার জানলে যত বড়ই স্রোত থাক না কেন স্রোতের সাথে ভেসে পার হওয়া যায়,
যাক, তবে আপনার লেখা পড়ে নস্টালজিক হয়ে পড়লাম। আমার বাড়ীর পাশ দিয়েই ছোট একটা নদী বয়ে গেছে। ছোট বেলাই এরকম দৌড় ঝাপ করে অনেক।
বলতে পারে নদীর স্নেহ মমতায় বেড়ে উঠেছি।

লেখাটা চমৎকার ও সাবলীল।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৫

আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: ঠিক ধরেছেন বাংলার পাই, আমরা কেউই সাঁতার জানতাম না। শেষে যে পরিস্থিতির ইঙ্গিত করলাম, তার জন্যেও সাঁতার পারিনা... :(

আর আপনার কথার সুত্র ধরে বলি, নদীর স্নেহ-মমতায় বেড়ে ওঠার সুযোগ হয়নি আমার। জন্ম ও বেড়ে ওঠা কংক্রিটের শহরেই। তবে হ্যাঁ, এখানে সমুদ্রের সান্নিধ্যে বেড়ে উঠেছি বটে.. :)

ধন্যবাদ পাঠে এবং মন্তব্যে।

১২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: সুন্দর লেখা আর উপস্থাপনায় ভালোলাগা রইলো...
শুভকামনা রইলো লেখকের প্রতিও...

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৭

আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মুনতাসির নাসিফ সাথে থাকার জন্য :)

শুভকামনা আপনাকেও। ভাল থাকবেন।

১৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩২

আহসানের ব্লগ বলেছেন: +

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আহসান :)

১৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৫

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: আমার তো পরিস্থিতিটা কল্পনা করেই ভয় লাগছে! ওই মহিলাগুলো এমন করেছিল কেন!! আজব তো!!! আর আপনাদের ধরে মাইর দেয়া উচিত ছিল। জাস্ট কিডিং :)

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮

আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: পরে বাড়ি এসে মাইর যে খাই নাই তা তো না! সেটা জাস্ট বলি নাই আর কী.. :p

ধন্যবাদ আপনাকে হৃদয় রিয়াজ। ভাল থাকবেন :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.