নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্রষ্টা আর তার সৃষ্টীকে ভালবাসি। অপ্রয়োজনের চেয়ে প্রয়োজনে থাকতেই স্বাছ্যন্দ্য বোধ করি। অন্যায় এবং অন্যায় কারী কে ঘৃনা করি। প্রকৃতিকে ভালবাসি আর কৃত্রিমত্তা কে অপছন্দ করি। যা আছে তাতেই সুখ খোজার চেষ্টা করি।

ডা: মেহেদী হাসান

ডা: মেহেদী হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডেথ অফ রিবার্থ ( পুনর্জীবন এর মৃত্যু)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৬




ঢাকার একটা সিটি কর্পোরেশন এর তথ্য অনুযায়ী ২০১১ সালে কার্যকর হওয়া ২ হাজার ৫৩৬ টি ডিভোর্সের মধ্যে ১হাজার ৭৭৩ টা ডিভোর্সের ই নারী কর্তৃক নোটিশ পাঠানো হয়েছিল।
২০১৫ সালে এসে সেটা দাড়িয়েছে ৩ হাজার ৫৩০ টা ডিভোর্সের মধ্যে ২ হাজার ৭৪৪ টাই নারী কর্তৃক। অর্থাৎ প্রায় ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রেই তালাকের নোটিশ পাঠাচ্ছেন স্ত্রীরা।
চলতি বছরের ঘটনা আরও ভয়াবহ, জুন মাস পর্যন্ত তালাকের নোটিশ পাওয়া গেছে ১৯৮ টি যার মধ্যে ১৪২ টিই নারী কর্তৃক..!!

এ ব্যাপারে আপনাদের মতামত কি??

আর এ থেকে পরিত্রানের উপায়ই বা কি??

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

রোহান খান বলেছেন: Stop watching Indian tv serial...

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৪

ডা: মেহেদী হাসান বলেছেন: one of the most sensible reason behind this pressing destruction!!

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫০

কানিজ রিনা বলেছেন: নারীরা দিনকে দিন উন্নতির দিকে আগাচ্ছে
নারীরা এখন পুরুষ নির্যাতন থেকে বেড়িয়ে
আসতে চাচ্ছে। অবস্য কিছু বিলাস বহুল
নারী আছে তারা পরোকীয়ার তরে ডিভোর্স
নোটিস ইশু করে। ধন্যবাদ বেশ অজানা
খবর প্রেরন করেছেন।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

ডা: মেহেদী হাসান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ আপনার মুল্যবান মতামতের জন্য, বিষয় টা কি এমন ঈঙ্গিত বহন করছে যে ডিভোর্সের অনুপাতে নারীদের প্রাধান্যতা নারী স্বাধীনতার নির্দেশক হিসেবে কাজ করে.??

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০১

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আগে মেয়েরা স্বামীদের নির্যাতন সহ্য করতে পারতো । ব‍্যাপার টা ছিল এমন সে কর্তা সে ইচ্ছে হলেই অত‍্যাচার করতে পারবে ।বউ মানে দাসী । এখন মেয়েরা সচেতন হচ্ছে । নিজেকে মানুষ ভাবতে শিখে গেছে । ডিভোর্স এর এটা একটা মূল কারধ ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩

ডা: মেহেদী হাসান বলেছেন: ঠিক বলেছেন ডিভোর্সের অসংখ্য কারনের মধ্যে এটা একটা কারন তবে মূল কারন কিনা সেটা নিয়ে সংশয়, সার্বজনীন অর্থে পুরুষ কে যদি শাসক আর নারীকে যদি দাসী হিসেবে কোন পক্ষ ভেবেই থাকে তাহলে তারা ডিভোর্সের পর কি করেন কার কাছে যান সেটাই জানতে ইচ্ছে করে.!!
আমার ব্যক্তিগত ভাবনা হচ্ছে দিন দিন আমরা বেশ স্বাধীন চেতা হচ্ছি, কারো অনুশাসন আমরা সহ্য করছি না। আসলে স্বামী স্ত্রীর মাঝখানে অনুশাসনের জায়গাটাও ক্ষীণ হয়ে আসছে.!!

৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পারস্পারিক শ্রদ্ধাবোধ উঠে গেছে।
সন্ধেহ প্রবনতা বেড়ে গেছে।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬

ডা: মেহেদী হাসান বলেছেন: যথার্থ বলেছেন এই দুইটা জিনিস খুবই বেসিক, এগুলোর একটার অনুপস্থিতি আর অন্যটার উপস্থিতিতেই ডিভোর্স নামক শব্দটির আগমন হয়.!!

৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৫

মৌমুমু বলেছেন: নূর-ই-হাফসা আপুর মন্তব্যের সাথে একমত। ছেলেদের নিজ থেকে ডিভোর্স না দেয়ার আরেকটা বড় কারন হল মনেহয় কাবিনের টাকা। হাজার নির্যাতন করতে পারবে মেয়েদের উপর কিন্ত কাবিনের টাকা দেওয়ার ভয়ে অনেক ছেলেই নিজ থেকে ডিভোর্স না দিয়ে মেয়েটাকে বাধ্য করে যেন মেয়েটাই ডিভোর্স লেটার পাঠায়। মেয়েরা ডিভোর্স লেটার পাঠালে তো ছেলেদের কাবিনের টাকা মাফ। আগে মেয়েরা এতটা আত্ননির্ভরশীল ছিলনা কিন্ত বর্তমানে তারা প্রতিবাদ করতে শিখেছে। তবে সবসময় ডিভোর্সের জন্য ছেলেরাই বা ছেলেদের নির্যাতনই দায়ী তা নয়। আজকাল মেয়েরাও বেশি স্বাধীনতা পেয়ে সেটার অপব্যবহার করছে যেটাও উচিত নয়।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪০

ডা: মেহেদী হাসান বলেছেন: বিয়ে একটি পবিত্র ও স্বর্গীয় বন্ধন। আমরা খুব সম্ভবত সেটার ভুল ব্যখা বিশ্লেষণ করছি।আজকাল বিয়ে টা একটা বার্ডেন আর বাউন্ড টু ডু এর পর্যায়ে ফেলে দিচ্ছি.!!

৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২১

দি রিফর্মার বলেছেন: কর্মজীবি দম্পতির মাঝে এই প্রবণতা বেশি। পারস্পারিক শ্রদ্ধাবোধের অভাবেই এমন প্রবণতা বাড়ছে। আর এর পিছনের কারণ গুলো হতে পারেঃ
১। শিক্ষিতের হার বৃদ্ধি
২। মেয়েদের কর্মক্ষেত্র বৃ্দ্ধি
৩। দেরিতে বিবাহ
৪। প্রযুক্তির প্রসার
৫। পরকিয়ার হার বৃদ্ধি
৬। ধর্মীয় অনুশাসন না মানা
৭। মিডিয়ার প্রসার যার প্রভাবে একজন নারী পুরুষকে(স্বামীকে) তার প্রধানশত্রু/প্রতিপক্ষ ভাবতে শুরু করেছে।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬

ডা: মেহেদী হাসান বলেছেন: অত্যন্ত যুক্তিসংগত পয়েন্ট বলেছেন। খুব ভাল হয় যদি আমরা আবার সেই মিডিয়ার মাধ্যমেই মিডল অফ সি তে থাকা কাপল দের প্রোটেস্ট করতে পারি। সবার আগে যেটা প্রয়োজন তা হলো সামজিক মূল্যবোধ ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ এর চর্চা করা।

৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৮

আল ইফরান বলেছেন: এখানে অনেকেই অনেক কারন বলেছেন।
আমার মতে বিবাহ বিচ্ছেদের সবচাইতে বড় কারন আমাদের পারস্পরিক সামাজিক ও জেন্ডারভিত্তিক সহিঞ্চুতা ও শ্রদ্ধাবোধ কমে যাওয়া।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১

ডা: মেহেদী হাসান বলেছেন: নিঃসন্দেহে.!!

৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অবস্থা ভয়াবহ!!!

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২

ডা: মেহেদী হাসান বলেছেন: অবস্থা যখন ভয়াবহ ডিলিংস টাও ভয়াবহ ভাবেই করতে হবে.!!

৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩

কবি আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বলেছেন: বলা মুশকিল !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.