নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Epshi007

ঈপ্সিতা চৌধুরী

I wanna know the wonders around me

ঈপ্সিতা চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুতি কাপড়ের সেকাল/ একাল ...!

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯

আগে আমরা কামিজ/ সালোয়ার বানানোর জন্য যে সব সুতি/ পপ্লিন কাপড় কিনতাম তা বেশ মোটা ছিলো কিন্তু দিন যত যাচ্ছে ততই সেসব কাপড় পাতলা হয়ে যাচ্ছে! সুতি কাপড়ের সাথে সাধারণত ফলস লাগানোর প্রয়োজন পড়তো না কিন্তু এখন ভয়েল বা সুতির নামে যেসব কাপড় বিক্রি হচ্ছে তা এত পাতলা যে- পড়তেও খারাপ লাগে! অবস্থা এমন দাঁড়াচ্ছে যে- আর কয়েকদিন পর সুতি/ ভয়েল যেই কাপড় কিনি না কেন ভেতরে ফলস ছাড়া পরে রাস্তায় বের হওয়া যাবে না! আবার সব কাপড়ে ফলস লাগিয়ে পড়াও সমস্যা !

যারা এমন দু নাম্বারী করে কাপড় তৈরি করছেন আর অনেকে হয়তো কিনছেন তাদের কারনেই হয়তো কোন কোন মেয়েকে শুনতে হবে - শরীর দেখিয়ে বেড়াচ্ছে ! এইসব দুই নাম্বারি দেখার কেউ নাই!

তবে কোন কোন মেয়েদের ইচ্ছে করে শরীর দেখিয়ে বেড়ানোটাকে অস্বীকারও করবো না! এরুপ কুরুচির মেয়েদের প্রতি ঘৃণা করার ভাষাও আমার নেই!

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮

স্বপনচারিণী বলেছেন: ঠিক বলেছেন। আমরা যারা ছোট থেকেই শেমিজে অভ্যস্থ তাদের কামিজে তেমন সমস্যা হয়না কিন্তু সালোয়ার এর বেলায়? ভয়ঙ্কর অবস্থা!

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু! কামিজের থেকে সালোয়ারেই সমস্যা বেশি হচ্ছে এখন! এবং তা ভয়াবহ!

২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কাপড় তৈরির প্রযুক্তি উন্নত হওয়ায় পাতলা সুতি কাপড় উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছে । সুতি কাপড় যত পাতলা হবে তাকে ততই উন্নত ধরা হবে । মসলিন ও কিন্তু পাতলা ছিল ।
আপনি সম্ভবত কাপড় বুননে ঠাঁসা বুনন না দিয়ে কম সুতায় হাল্কা বুননকে দুনম্বরী বলেছেন । এটা ঠিক আছে ।
সেলয়ারের কাপড়কে আমাদের দেশে চায়নিজ কাপড় বলা হয় , যা ঠাস বুননে ভারিই হয় ।

গতানুগতিকতার বাইরে আপনার লিখায় নতুনত্ব আছে , তাই ভাল লাগলো ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: না ভাই, আপনি হয়তো দেখেননি এখনকার সালোয়ার বানানোর জন্য যেসব কাপড় পাওা যায় তা কি রকম পাতলা! একজন মেয়ে হয়ে অই কাপড় কিনে পড়তে আমি নিজেই লজ্জিত এবং বিব্রত হই! ধন্যবাদ লেখা ভাল লেগেছে এই জন্য!

৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

নীল ভোমরা বলেছেন: মসলিন কাপড়ের যুগ আবার শুরু হলো নাকি?! রাস্তা-ঘাটে কত মেয়ে চলাফেরা করে...কিন্তু আপনি যেমন-টা বলছেন এমন পাতলা কাপড় পরিহিতা কাউকে-তো কখনও দেখিনি.. সে'ভাবে খেয়াল করা হয়না বলেই হয়তো চোখে পড়েনি!

এই পোস্টে দুই সময়ের দুই মহিলার ছবি দিতে পারতেন (যদি সম্ভব হতো)...তাহলে বিষয়টা ভালভাবে বোঝা যেত! শুভকামনা!

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: আসলে কিছু একটা সমস্যার কারনে আমি লেখার সাথে ছবি দিতে পারি না ( সত্যি কথা বলতে কি ছবি কিভাবে দিবো জানি না) ! হতে পারে সেভাবে খেয়াল করেন নি! কিন্তু আমি যখন কাপড় কিনি এবং পাতলা হওয়ার কারনে লজ্জা পাই বিব্রত হই তখন সেটা আমাকে ভাবায়! ধন্যবাদ!

৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

অয়োময় বলেছেন: খুব ভাল বলেছেন আপু।আমার কাছে মনে হয় এভাবেই আমাদের বোনদের মাঝে নগ্নতা ছড়িয়ে দেয়া হচেছ। পাতলা কাপড়কে যদি উন্নত কাপড় বলা হয় তাহলে আগের অনুন্নত কাপড়ই ভাল ছিল।উন্নত কাপড় পড়ে শরীর দেখানোর চাইতে অনুন্নত কাপড় পড়ে শরীর ঘুরে রাখাই ভাল।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪২

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু ভাই! কয়েক বছর আগেও কাপড় বেশ মোটা ছিলো কিন্তু এখন সালোয়ার এর জন্য কাপড় কিনতে গেলে ভাবতে হয় কিভাবে পড়বো? এগুলো দেখার কেউ নেই! শুধু দোষ হবে যে পড়বে তার!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.