নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলোর আয়না এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্য নয়।লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

ফকির ইলিয়াস

এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্যনয়। তা সৃজনশীল কাজের পরিপন্থী। লেখা অন্য কোথাওপ্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

ফকির ইলিয়াস › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা কোন বিশ্বের দিকে এগোবো

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫১



আমরা কোন বিশ্বের দিকে এগোবো
ফকির ইলিয়াস
==========================================
ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাজত্বে থাকি। তাকে নিয়ে আমি বারবার লিখতে চাই না। কিন্তু না লিখে উপায় কী! কী করছেন তিনি! কোথায় তার গন্তব্য! তিনি কি রাতারাতিই বদলে দেবেন আমেরিকাকে! চারদিক থেকে শুধুই আঁধার-সংবাদ। কোথায় যাচ্ছি আমরা? মানুষের গন্তব্য কোথায়? আমরা যে শান্তির অন্বেষণ করছিলাম- তার কী হলো?
কানাডা রিফিউজিদের স্বাগত জানাবে বলেছেন সেই দেশের প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। শরণার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ট্রাম্প চারমাসের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার পরদিনই নিজের টুইটে ট্রুডো বলেছেন, ‘যারা নিপীড়ন, সন্ত্রাস ও যুদ্ধ থেকে পালাচ্ছেন, ধর্মীয় বিশ্বাসের তোয়াক্কা না করে কানাডীয়রা আপনাদের স্বাগত জানাবে। বৈচিত্র্য আমাদের শক্তি। আপনাদের কানাডায় স্বাগতম।’ ২০১৫ সালে কানাডার একটি বিমানবন্দরে সিরীয় শরণার্থীদের স্বাগত জানাচ্ছেন, নিজের এমন একটি ছবি দিয়ে পরে একই বিষয়ে আরেকটি টুইট করেন ট্রুডো।
ট্রুডোর দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, ওই সাত দেশের দ্বৈত নাগরিকসহ কানাডার পাসপোর্টধারীদের ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে না বলে নিশ্চিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ। কানাডার প্রধানমন্ত্রীর তথ্যসচিব ক্যামেরন আহমদ জানিয়েছেন, কানাডার অভিবাসন ও শরণার্থী নীতি নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো। তবে কবে এ আলোচনা হবে তা জানাননি তিনি।
ট্রুডোর উদারপন্থী সরকার নিজেদের প্রগতিশীল ধারা বিস্তৃত করে তুললেও ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকাণ্ডের সরাসরি সমালোচনা করা থেকে নিজেদের সরিয়ে রেখেছে। এ ঘোষণার দুদিনের মাঝেই, কানাডার কুইবেক সিটির একটি মসজিদে ঢুকে নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে বন্দুকধারীরা। এ ঘটনায় অন্তত পাঁচজন নিহত হয়েছে বলে খবর দিয়েছে রয়টার্স। ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ রোববার রাতটি ছিল কুইবেকের ইতিহাসে ভয়াবহ রাত। কুইবেক ইসলামিক কালচারাল সেন্টারে যখন এ ঘটনা ঘটে, তখন প্রায় ৪০ জনের মতো মুসল্লি ওই মসজিদে এশার নামাজে জড়ো হয়েছিলেন। মিডিয়া বলছে, হামলাকারী ছিল অন্তত তিনজন। স্থানীয় পুলিশ গুলির ঘটনা নিশ্চিত করলেও বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেনি। রাতে কুইবেক ইসলামিক কালচারাল সেন্টারের ফেসবুক পেজে একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে, যেখানে মসজিদের বাইরে পুলিশের তৎপরতা দেখা গেছে। ‘কয়েকজন’ নিহত হয়েছেন বলে জানানো হয়েছে ওই পোস্টে। এর অর্থ কী? তাহলে কি কোনো ভীতি সৃষ্টির জন্যই এভাবে আক্রমণ করা হচ্ছে?
শরণার্থী নিয়ে বিশ্বে এখন চলছে তুলকালাম অবস্থা। জার্মানির অর্থমন্ত্রী ওলফগ্যাং শোয়েবলে বলেছেন- শরণার্থীদের অবাধে প্রবেশ করতে দেওয়ার নীতি ভুল ছিল এবং জার্মানি এ ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণের চেষ্টা করছে। স্থানীয় একটি পত্রিকাকে তিনি বলেছেন, ‘২০১৫ সাল থেকে যা কিছু আমাদের হাতের বাইরে চলে গেছে আমরা সেগুলো মেরামতের চেষ্টা করছি। আমরা রাজনীতিবিদরাও মানুষ। আমরাও ভুল করি। কিন্তু কেউ না কেউ অন্তত ভুল থেকে শিক্ষা নিতে পারে।’ তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শরণার্থীদের নিয়ে যে সমস্ত পদক্ষেপ নিচ্ছেন ওলফগ্যাং তার সমালোচনা করেছেন। এতে ইউরোপীয় নেতারা উদ্বিগ্ন হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। গত প্রায় দুই বছরে জার্মানিতে ১০ লাখের বেশি শরণার্থী প্রবেশ করেছে। তারপর থেকে দেশেটিতে বেশ কয়েকটি হামলার ঘটনা ঘটেছে যেগুলোর পেছনে শরণার্থীরা জড়িত ছিল। উল্লেখ্য, শরণার্থী সংকট নিয়ে এঙ্গেলা মার্কেলের জোট সরকার শরীক অ্যান্টি-ইমিগ্রান্ট অলটারনেটিভ ফর জার্মানি (এএফডি) এর সমর্থন হারিয়েছে। তারপরও মার্কেল এ নীতিকে পুরোপুরি ভুল বলে স্বীকার করেননি।
ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার আগে শরণার্থীদের জন্য জার্মানির খোলা দ্বার নীতিকে ‘সর্বনাশা ভুল’ বলে মন্তব্য করার পরও এর কড়া জবাব দিয়েছিলেন মার্কেল।
শরণার্থী নিয়ে ট্রাম্পের কৌশল সম্পর্কে শোয়েবলে বলেছেন, ‘আমেরিকায় ট্রাম্প কী করেন আমরা এখন তা দেখতে পাবো, যদিও তিনি সবকিছু খুব দ্রুত করছেন। যার ফল খুব ভালো হবে বলে আমার মনে হয় না।’
এ দিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প তার মিত্রদের সাথে ফোনালাপ শুরু করেছেন। যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া সম্পর্ক নতুন করে গড়ে তোলা এবং সিরিয়া নিয়ে সহায়তা করতে রাজি হয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। যুক্ত বিবৃতিতে বলা হয়েছে- বলা হয়েছে, উভয় নেতা ইসলামিক স্টেটসহ (আইএস) সিরিয়ার ‘অন্যান্য জঙ্গি দল’ এবং ‘আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে’ একজোট হয়ে লড়াই করতে একমত হয়েছেন। পুতিনকে ফোন করার পাশাপাশি তিনি জাপান, জার্মানি, ফ্রান্স ও অস্ট্রেলিয়ার নেতাদের সঙ্গেও ফোনে কথা বলেছেন। ট্রাম্পের প্রশাসন থেকে বলা হচ্ছে, প্রেসিডেন্ট-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ, মধ্যপ্রাচ্য এবং আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ, কৌশলগত স্থিতিশীলতা, পরমাণু অস্ত্রের বিস্তার রোধ, ইরানের পরমাণু প্রকল্প, উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া এবং ইউক্রেনের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছেন বিশ্বব্যাপী।
শান্তির জন্য আলোচনা প্রেসিডেন্ট করতেই পারেন। কিন্তু তার বিরুদ্ধে, তার নিজের দেশ আমেরিকায়ই যে মানুষজন ফুঁসে উঠছে- তা কি তিনি দেখছেন না? গত দশদিনে এমন কোনো দিন নেই- যেদিন ট্রাম্প সংবাদ শিরোনাম হচ্ছেন না। তিনি বিভিন্নভাবেই মাতিয়ে রেখেছেন মিডিয়া। কেউ তার মতের বিরুদ্ধাচারণ করতে গেলেই তিনি গলা টিপে ধরছেন। অভিবাসন কমাতে জারি করা নিষেধাজ্ঞার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলায় যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত এটর্নি জেনারেল স্যালি ইয়েটসকে বরখাস্ত করেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্রের শরণার্থী কর্মসূচি চার মাসের জন্য স্থগিত এবং সাতটি মুসলিম দেশের নাগরিকদের ক্ষেত্রে কড়াকড়ি আরোপ করে যে নির্বাহী আদেশ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জারি করেছেন, তা কার্যকর করতে বিচার বিভাগকে নিষেধ করেন ফেডারেল সরকারের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা ইয়েটস। তিনি বলেছিলেন, ট্রাম্পের আদেশ আইনসম্মত কি না- সে বিষয়ে তিনি নিশ্চিত নন। ওই বক্তব্যের পরপরই টুইটারে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানান প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে এখনো ওবামার অ্যাটর্নি জেনারেল রয়েছেন।
সম্পূর্ণ রাজনৈতিক কারণে তার নিয়োগ করা কর্মকর্তাদের মনোনয়নে দেরি করিয়ে দিতে ডেমোক্রেটিক পার্টি কাজ করছে বলেও অভিযোগ করেন ট্রাম্প। এরপর হোয়াইট হাউজের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ইয়েটস বিচার বিভাগের সঙ্গে ‘বিশ্বাসঘাতকতা’ করেছেন। ইয়েটসের জায়গায় ভারপ্রাপ্ত অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ভার্জিনিয়ার অ্যাটর্নি ডানা বোয়েন্তেকে। অন্যদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ৯০ দিনের মধ্যে একটি নিরাপদ নীতি প্রণয়নের পর ফের সব দেশের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া শুরু হবে।
ট্রাম্পের ‘একস্ট্রিম ভেটিং মেজার্স’-এর আওতায় ইরাক, ইরান, লিবিয়া, সোমালিয়া, সুদান এবং ইয়েমেন থেকে আগামী ৯০ দিন কেউ যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি পাবে না। এর বাইরে অভিবাসন সীমিত করতে শুক্রবার ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে চার মাস কোনো শরণার্থী যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পারবে না। সিরীয় শরণার্থীদের ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে পরবর্তী আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত। ট্রাম্প আবারো জোর দিয়ে বলেছেন, ‘স্পষ্টত এটি মুসলিমদের ওপর নিষেধাজ্ঞা নয়, মিথ্যা প্রতিবেদনগুলোতে গণমাধ্যম যা বলছে তা নয়। এটি ধর্মের বিষয়ও নয়। এটি সন্ত্রাসের এবং আমাদের দেশকে নিরাপদ রাখার বিষয়। বিশ্বে ৪০টিরও বেশি মুসলিম প্রধান দেশ আছে, এ আদেশের কারণে তারা সবাই তো ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী টেরেসা মে ওয়াশিংটন সফর করে গিয়েছেন। সেখানে তিনি ট্রাম্পকে বেশ সমর্থনের কথাই বলেছেন। অথচ যুক্তরাজ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাষ্ট্রীয় সফর ঠেকাতে একটি পিটিশনে স্বাক্ষর করেছে দশ লাখেরও বেশি ব্রিটিশ নাগরিক। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় জানিয়েছে, তারা ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করলেও এখনও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করে যাওয়াকে ঠিক বলেই মনে করছে। কেবল এখনই নয়, এর আগে ২০১৫ সালে ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী থাকার সময়ও যুক্তরাজ্যের জনগণ তাকে সেখানে ঢুকতে দেওয়ার বিরুদ্ধে পিটিশনে সই করেছিল। সেবার প্রায় ৮ লাখ মতো মানুষ পিটিশন সই করেছিল। ট্রাম্প সবকিছু গুছিয়ে আনার আগেই যা করছেন- তাতে সন্তুষ্ট নয় তার দলের অনেক রিপাবলিকানও। যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার তালিকায় ভবিষ্যতে পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশের নাম আসতে পারে বলে জানিয়েছেন হোয়াইট হাউজের চিফ অব স্টাফ রেইন্স পাইবাস।
ট্রাম্পের সাত দেশ বিষয়ক আদেশের ব্যাখ্যায় সিবিএস নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পাইবাস বলেন, ‘আপনারা পাকিস্তান বা অন্যান্য দেশ যাদের একই ধরনের সমস্যা আছে তাদের দিকে আঙ্গুল তুলতে পারেন। হয়তো ভবিষ্যতে ওই সব দেশের বিষয়েও আমাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন পড়বে।’
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প শুধু নির্বাচনী প্রচারের সময় দেওয়া প্রতিশ্রুতি পালন করছেন এবং অভিবাসন নিয়ে তিনি কোনো ‘ভুল সিদ্ধান্ত নিতে চান না’ বলেও মন্তব্য করেছেন পাইবাস। তিনি বলেছেন, ‘সজাগ থাকতে এবং আমেরিকানদের নিরাপদ রাখতে আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে।’ প্রাথমিকভাবে ওই সাত দেশ বেছে নেওয়ার কারণ ব্যাখ্যায় পাইবাস বলেন, ‘এটা মুসলিমদের উপর নিষেধাজ্ঞা নয়। আমরা যে সাতটি দেশকে বেছে নিয়েছি; কংগ্রেস এবং ওবামা প্রশাসনও ওই সাতটি দেশকে সবচেয়ে বিপদজনক সন্ত্রাসীদের আশ্রয়স্থল বলে শনাক্ত করে গেছে।’ আমি শুরুতেই বলেছি, না চাইলেও ট্রাম্পকে বাদ দিয়ে এ ক’দিন আর কোনো আন্তর্জাতিক সংবাদ নেই। তিনি গোটা বিশ্ববাসীকে নানাভাবে কাঁপিয়ে তুলেছেন। এতে বিশ্বের অন্যান্য দেশে কর্মরত, ভ্রমণরত কিংবা ব্যবসারত, ছাত্র-শিক্ষক অথবা মার্কিনি সাধারণ নাগরিকরা সংকটে পড়বেন কি না- তা একটুও খেয়াল করছেন না এ সময়ের ক্ষমতাধর প্রেসিডেন্ট। সব মিলিয়ে একটা উৎকণ্ঠার দিকে এগোচ্ছে গোটা বিশ্ব। এটা খুবই জরুরি ছিল কি না, সেই প্রশ্নটি করছেন খোদ মার্কিনি সমাজ ও রাজনীতি বিশ্লেষকরা। নির্বাহী আদেশ দিয়েই সবকিছু করা যায় কি না, এ বিষয়ে মার্কিন সংবিধান কী বলছে তা দেখতে সময় লাগবে। সে পর্যন্ত ট্রাম্পের এই ‘ট্রাম্পকার্ড’ দেখে যাওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।
------------------------------------------------------------------------------------------------------
দৈনিক খোলাকাগজ ॥ ঢাকা ॥ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ শুক্রবার

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.