নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলোর আয়না এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্য নয়।লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

ফকির ইলিয়াস

এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্যনয়। তা সৃজনশীল কাজের পরিপন্থী। লেখা অন্য কোথাওপ্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

ফকির ইলিয়াস › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তিযুদ্ধে ব্রিটেন প্রবাসীরা ও প্রস্তাবিত বঙ্গবন্ধু ভবন

২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৩





মুক্তিযুদ্ধে ব্রিটেন প্রবাসীরা ও প্রস্তাবিত বঙ্গবন্ধু ভবন
ফকির ইলিয়াস
======================================
ইচ্ছে ছিল ব্রিটেনে মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোর একটি খণ্ডচিত্র দিয়ে এই লেখাটি লিখব। এই সময়ই একটি বিষাদ সংবাদ। লন্ডনে সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে ২২ মার্চ ২০১৭ বুধবার দুপুরে। লন্ডনে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্ট ভবনের কাছে একটি গাড়ি পথচারীদের ওপর তুলে দিয়েছিল এই সন্ত্রাসী। এরপর ছুরি হাতে পুলিশকে মেরে এক ব্যক্তি পার্লামেন্ট ভবনে ঢুকতে গেলে তাকে গুলি করে মেরেছে নিরাপত্তাকর্মীরা। বিকেলে পার্লামেন্টে অধিবেশন চলার সময় হঠাৎ বিকট একটি শব্দে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এর পরক্ষণেই কয়েকটি গুলির শব্দ পাওয়ার কথা পার্লামেন্ট সদস্য ও কর্তব্যরত সাংবাদিকরা টুইটারে জানালে সঙ্গে সঙ্গে তা গণমাধ্যমের শিরোনামে চলে আসে। এই ঘটনায় মোট চারজন নিহত এবং ২০ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ পুলিশ। কেন এই হামলা? কেন এই আক্রমণ? মানুষ শান্তির কথা বলছে। তাহলে বিশ্বের দেশে দেশে এই শান্তি বিনষ্ট করছে কে?

ফিরে আসি মূল প্রসঙ্গে। মার্চ বাঙালির স্বাধীনতার মাস। এই যে স্বাধীনতা, তা বড় চড়া মূল্যে পাওয়া। বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে প্রবাসী বাঙালিদের একটি বিশাল ভূমিকা ছিল। এর মাঝে, ব্রিটেন প্রবাসী বাঙালির ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য। বিভিন্ন দলিলে আমরা এর প্রমাণ পাই। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র, ৪র্থ খণ্ড, পৃ. ৯১ থেকে আমরা জানছি- মার্চেই যুক্তরাজ্য প্রবাসী বাংলাদেশিরা ছুটে আসেন রাস্তায় রাস্তায়। বিক্ষোভে ফেটে পড়েন। স্থানে স্থানে জনসভার ব্যবস্থা হয়। লন্ডনের ‘স্মলহিত পার্কে’ এক বিরাট গণসমাবেশ হয়। এতে জোরালো ভূমিকা রাখেন জনাব জগলুল পাশা, আসোক আলী, আহসান ইসমাইল, আফরোজ মিয়া, আব্দুল হান্নান, সবুর চৌধুরী, আব্দুল ওয়াহিদ লোদী প্রমুখ বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষের ব্যক্তিরা। তারা বিভিন্ন দিক থেকে মিছিল সহকারে জনগণকে নিয়ে সমবেত হন স্মলহিত পার্কে। লন্ডনের বার্মিংহামের স্মলহিত পার্কে হাজার হাজার বাঙালির স্বতঃস্ফূর্ত এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭১ সালের ২৮ মার্চ রোববার দুপুর ২টার সময়। এসব ঘটনা ছিল ঐতিহাসিক। মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি, জেনারেল ওসমানীর আদেশক্রমে যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন স্থানে, ‘একশন কমিটির ফর দ্য পিপলস রিপাবলিক অব বাংলাদেশ ইউ কে’, সংক্ষেপে ‘একশন কমিটি’ স্টিয়ারিং কমিটি, বাংলাদেশ সেন্টার, বাংলাদেশ ফান্ড ইত্যাদি সংস্থা গঠন করে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বিশ্বজনমত অর্জনে ও চাঁদা সংগ্রহে লাফিয়ে পড়েন প্রবাসী বাংলাদেশিরা।

জেনেভা থেকে বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী লন্ডনে এসে যুক্তরাজ্য প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে স্বাধীনতা সংগ্রামে যোগ দেন। ওসমানীর নির্দেশ সংবলিত পত্র ও আবু সাঈদ চৌধুরীর উপস্থিতি যুক্তরাজ্য প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে প্রাণচাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। স্বেচ্ছায় হাজার হাজার যুক্তরাজ্য প্রবাসী বাংলাদেশি মুক্তিযুদ্ধের প্রয়োজনে লাখ লাখ পাউন্ডে সংগ্রহ করে বাংলাদেশ ফান্ডে জমা দেন। সরকারি হিসাবে যুক্তরাজ্য প্রবাসী বাংলাদেশিরা মুক্তিযুদ্ধের জন্য ৪,১২,০৮৩,২৬ পাউন্ড দান করেন। (তথ্য : বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে দলিলপত্র, চতুর্থ খণ্ড পৃ.৭৭৭)।

বাংলাদেশ সেন্টারকে কেন্দ্র করে ব্রিটেনে যারা মহান মুক্তিযুদ্ধকে সংগঠিত করেছেন তাদের মাঝে অন্যতম ছিলেন মিনহাজ উদ্দীন, গৌছ খান, আবদুল মুতালিব চৌধুরী, তৈয়বুর রহমান, রমজান আলী, মশরু মিয়া, আতাউর রহমান খান, হাফিজ মজির উদ্দীন, নিছার আলী, মোস্তাক কুরাইশী, উস্তার মিয়া, খন্দকার ফরিদ উদ্দীন, সোনা মিয়া, নিম্বর আলী, শামসুর রহমান, শামসুদ্দিন খান, নূর মিয়া, আবদুর রকিব, আবু বকর সুলতান শরীফ প্রমুখ। তাদের অনেকেই এখনো সাক্ষী হয়ে আছেন।

সেই ব্রিটেনে ‘বঙ্গবন্ধু ভবন’ নির্মাণের একটি প্রস্তাব করেছেন ব্রিটেন প্রবাসী সাংবাদিক, লেখক, প্রতিদিনের সিলেট ওয়েব পোর্টালের সম্পাদক সুজাত মনসুর। তিনি তার একটি লেখায় শুরু করেছেন এভাবে- “আমার প্রথম দুটো বই ‘কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ’ ও ‘সফল রাজনীতিক এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’-র পাঠোন্মোচন অনুষ্ঠান করতে গিয়ে প্রথমেই একটা ধাক্কা খাই। আমার খুব ইচ্ছে ছিল, যার অনুপ্রেরণায় আমি আজ কলাম লেখক থেকে একজন পূর্ণাঙ্গ লেখক বনে গেলাম, সেই আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীকে প্রধান অতিথি করে অনুষ্ঠানটি করার। কিন্তু যারা এই অনুষ্ঠানটির মূল আয়োজকের দায়িত্ব পালন করছিলেন, তারা জানালেন গাফ্ফার ভাইকে নিয়ে কোনো অনুষ্ঠান করতে কাউন্সিলের কি জানি কি আপত্তি আছে। কেননা, গাফ্ফার ভাইয়ের দুটি কথিত বিতর্কিত লেখা নিয়ে লন্ডনের জামায়াত-বিএনপি নাকি টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলকে জানিয়ে দিয়েছে- যদি আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীকে কোনো অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ করা হয় তখন তারা বাধা দেবে। তাই স্বাভাবিক কারণেই কাউন্সিল কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানোর জন্য অনুমতি দিতে গড়িমসি করে। তখন মনে কষ্ট পেলেও গাফ্ফার ভাইকে বাদ দিয়েই পাঠোন্মোচন অনুষ্ঠানটি করতে হয়। সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হওয়ার পর আপস করা ছাড়া আর গত্যন্তর ছিল না। পরবর্তী সময়ে আবারো একই ঝামেলায় পড়তে হয় বঙ্গবন্ধু লেখক এবং সাংবাদিক ফোরাম, ইউকের প্রথম প্রকাশনা ‘মুজিব মানেই মুক্তি’ প্রবন্ধ সংকলনের মোড়ক উন্মোচন করতে গিয়ে। কাউন্সিল নিয়ন্ত্রিত পূর্ব লন্ডনের একটি হলে অনুষ্ঠানটি করার ইচ্ছে থেকেই অনুমতির জন্য দরখাস্ত করা হয়। দরখাস্তে উল্লেখ করতে হয় কি বিষয়ে আলোচনা হবে, কারা কারা অতিথি কিংবা বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। তিন সপ্তাহ অতিবাহিত হওয়ার পরও যখন হ্যাঁ অথবা কোনো উত্তরই পেলাম না তখন বাধ্য হয়ে একটা ব্যক্তি মালিকানাধীন হলে অনুষ্ঠানটি করতে হয়।”

তিনি তার নিবন্ধে লিখেছেন- ‘এ বিষয়গুলো উল্লেখ করার উদ্দেশ্য হলো, লন্ডন শহরেও বিশেষ করে পূর্ব লন্ডনে কোনো অনুষ্ঠান করতে হলেও স্বল্প খরচে স্থানপ্রাপ্তির বিষয়টি সহজলভ্য নয়। দুটো অনুষ্ঠান করতে গিয়েই আমি তা অনুভব করেছি। তাই স্বাভাবিকভাবেই ভাবছিলাম, সব প্রকার ঝক্কি-ঝামেলামুক্ত হয়ে কীভাবে মনের মতো অনুষ্ঠান করার একটা হল কি আমরা গড়ে তুলতে পারি না? উত্তরটা সহজেই পেয়ে গেলাম। আমরা প্রবাসীরা উদ্যোগী হলেই তো একটা নিজস্ব ভবন গড়ে তোলা যায়। এমনকি আমাদের তো একটা ভবন ছিলই, বাংলাদেশ ভবন। যা বিক্রি করা হয়েছে অনেক আগেই এবং ভবনটি বিক্রি করে যে অর্থ পাওয়া গিয়েছিল তা দিয়ে পূর্ব লন্ডনের মাইল এন্ডে একটা ঘরও কেনা হয়েছিল এবং বাকিটা ব্যাংকে গচ্ছিত আছে। এখনো আছে বাংলাদেশ সেন্টার, যদিও তেমনভাবে চলছে বলে মনে হয় না। আর সেন্টারটি পশ্চিম লন্ডনে অবস্থান করার কারণে বাঙালিরা ওখানে গিয়ে অনুষ্ঠান করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন না। কেননা, আমাদের সব ধরনের কার্যক্রম পরিচালিত হয় পূর্ব লন্ডন কেন্দ্রিক। এই ভাবনার মধ্যেই হঠাৎ আলোর ঝলকানির মতো আবির্ভূত হলো সম্প্রতি বিলেতে বাংলাদেশের নবনিযুক্ত হাইকমিশনার নাজমুল কাওনাইনের সঙ্গে লন্ডনের বাংলা মিডিয়ার সাংবাদিকদের মতবিনিময় অনুষ্ঠানে উত্থাপিত একটি প্রস্তাব। প্রস্তাবটি লন্ডনে বঙ্গবন্ধুর নামে একটা ভবন স্থাপনের। যুক্তরাজ্য ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির কোষাধ্যক্ষ ও বঙ্গবন্ধু লেখক এবং সাংবাদিক ফোরাম, ইউকের অন্যতম সদস্য শাহ রহমান বেলালের উত্থাপিত প্রস্তাবের ব্যাপারে হাইকমিশনার জানিয়েছেন, তিনি এ ব্যাপারে কাজ করছেন।’

সুতরাং সাদামাটা ভাবেই বলা যায়, যদি লন্ডনে বঙ্গবন্ধুর নামে একটা ভবন গড়ে তোলা যায়, তাহলে সে ভবনকে কেন্দ্র করে এমন একটি সাংস্কৃতিক আবহ গড়ে উঠতে পারে যাতে আমাদের গোটা মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতার সংগ্রামী জীবন ও আবহমানকালের অসাম্প্রদায়িক সংস্কৃতি সম্পর্কে নতুন প্রজন্ম তো অবশ্যই, এমনকি ভুলে যাওয়া প্রজন্মও নতুন করে স্মরণ করার সুযোগ পাবে। এই ভবনে অনুষ্ঠান করার মতো একটি হল ছাড়াও গড়ে উঠতে পারে পাঠাগার, চিত্রপ্রদর্শনীর মতো গ্যালারি। থাকতে পারে নাটক-সঙ্গীতানুষ্ঠানের মহড়ার উপযোগী কক্ষ। অর্থাৎ ভবনটি হতে পারে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক ব্যক্তিদের মিলনকেন্দ্র। লাইব্রেরিতে থাকবে মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু এবং আবহমান বাংলার সাহিত্য-সংস্কৃতি সম্পর্কিত পুস্তকাদি। থাকবে অনুবাদের জন্য একটি সেল, যারা নতুন প্রজন্মের জন্য অনুবাদের কাজ করবে এবং সেই অনূদিত বই বা রচনা প্রকাশের ব্যবস্থা করবে। গ্যালারিপূর্ণ থাকবে মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু আর আবহমান বাংলার ইতিহাস-ঐতিহ্য সংবলিত আলোকচিত্র আর শিল্পকর্মে।’

তিনি উপসংহারে লিখেছেন- ‘কিন্তু প্রশ্ন হলো, বঙ্গবন্ধু ভবন গড়ে তোলার মূল দায়িত্ব পালন করবে কে? প্রবাসী বাঙালিরা, নাকি বাংলাদেশ সরকার। উত্তর একটাই, বাংলাদেশ সরকার। ব্যক্তি বা সমষ্টিগত উদ্যোগে করতে গেলে নানা জটিলতার সৃষ্টি হবে এটাই বাস্তবতা। কেননা, সবাই তালগাছটি নিজের করে চাইবে। আর যেহেতু হাইকমিশন হচ্ছে সরকারের বৈধ প্রতিনিধিত্বকারী প্রতিষ্ঠান, তাই দায়িত্বটি তাদেরই নিতে হবে। সেটা বাংলাদেশ ভবন বিক্রি করে মাইল এন্ডে যে ঘরটি কেনা হয়েছিল সেখানে করবেন নাকি ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থের সঙ্গে আরো যুক্ত করে নতুন ঘর কিনে করবেন তারাই তা ঠিক করবেন। তবে শর্ত কিন্তু একটাই, তা হতে হবে বাঙালি অধ্যুষিত পূর্ব লন্ডনে। আর হাইকমিশনার এবং হাইকমিশন যাতে বিষয়টি এড়িয়ে যেতে না পারে সেজন্য বিলেতের বিভিন্ন শহর থেকে জোরালো আওয়াজ তুলতে হবে। এমনকি দেশে ও প্রবাসের অন্যান্য দেশেও এই দাবির পক্ষে জনমত গড়ে তুলতে হবে। শুধু ফেসবুকে কিংবা পত্রিকায় লিখে অথবা টকশোতে ঝড় তুলে কাজ হবে না।’ আমি লেখক-সাংবাদিক সুজাত মনসুরের বক্তব্যের সঙ্গে পুরোই একমত। তবে শঙ্কা একটাই, যদি কোনো দিন বঙ্গবন্ধুবিরোধী কোনো শক্তি বাংলাদেশের রাষ্ট্র ক্ষমতায় চলে আসে- তাহলে এই ভবনের ভবিষ্যৎ কি হবে? এর উত্তরও আমি খুঁজে পেতে চাই এই বলে- বাংলাদেশে যদি বঙ্গবন্ধুর নামে গড়া স্থাপনাগুলো বহাল থাকে, তবে বিদেশেও থাকবে। আমিও মনে করি, লন্ডন শহরে ‘বঙ্গবন্ধু ভবন’ নির্মাণে বর্তমান বাংলাদেশ সরকার উদ্যোগী হতে পারে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে পরিকল্পনা নিতে পারে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে পারেন।
----------------------------------------------
দৈনিক ভোরের কাগজ ॥ ঢাকা ॥ শনিবার, ২৫ মার্চ ২০১৭

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.