নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলোর আয়না এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্য নয়।লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

ফকির ইলিয়াস

এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্যনয়। তা সৃজনশীল কাজের পরিপন্থী। লেখা অন্য কোথাওপ্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

ফকির ইলিয়াস › বিস্তারিত পোস্টঃ

জঙ্গিবাদের থাবা ও আমাদের প্রতিবেশ

১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৪০




জঙ্গিবাদের থাবা ও আমাদের প্রতিবেশ
ফকির ইলিয়াস
========================================
বাংলাদেশে আবারো জঙ্গিবাদের ছায়া প্রকট রূপ ধারণ করেছে। চট্টগ্রাম, সিলেট, মৌলভীবাজার, কুমিল্লা, ময়মনসিংহ- প্রভৃতি স্থানে জঙ্গিদের আস্তানার সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। এবারের স্বাধীনতা দিবসে গোটা জাতি ছিল তটস্থ। কী হচ্ছে- কী হতে যাচ্ছে এমন ভাবনায় সকলেই ছিলেন ভীত। এই যে ভীতি এর কারণ কী? বাংলাদেশে কি এই অবস্থা একদিনে তৈরি হয়েছে? এর নেপথ্যে কারা? তাদের মূল উদ্দেশ্য কী?
আমরা যারা এই ইস্যু নিয়ে লেখালেখি করি- তাদের ব্যাপারে বলা হয়, আর কোনো বিষয় কি খুঁজে পাচ্ছেন না? অথচ এই দেশের অনেক খ্যাতিমান ব্যক্তিত্ব তাদের লেখায়, কথায়, আলোচনায় এই বিষয়টি সরকারের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন বারবার। আমরা বাংলাদেশে কলোনিয়াল মৌলবাদের বিস্তার নিয়ে কথা বলে আসছি গত বিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে। কী হতে পারে- তা অনুমান করা গিয়েছিল আগেই। বস্তিতে বস্তিতে কিংবা গ্রাম-গ্রামান্তরে মৌলবাদ ছড়িয়ে দেওয়ার যে প্রবণতা তা বাংলাদেশে নতুন নয়। আগেও হয়েছে। মানুষ তখন ততটা সচেতন ছিল না। ধর্মীয় দোহাই দিয়ে কারা সমাজকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করেছে, তা সবারই জানা। ‘বিবি তালাকের’ ফতোয়া আনার জন্য কয়েক মাইল পথও হেঁটেছে আগেকার দিনে কেউ কেউ। ধর্মীয় তমদ্দুনের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে এক ধরনের ‘সামাজিক ব্যবসা’ও করেছে সেইসব তালাকপত্র লেখক ফতোয়াধারীরা। তারা মানুষের কাছ থেকে টাকাকড়িও নিয়েছে। ‘বিবি তালাক হয়ে গেছে’ এ মর্মে আড়াই শ’ টাকা ফি নিয়ে ফতোয়া দিয়েছেন একজন। ‘না, বিবি তালাক হয়নি’ এমন মর্মে লিখিত ফতোয়া দিয়েছেন অন্যজন পাঁচ শ’ টাকা ফি গ্রহণ করে। সবই ছিল টাকার খেলা। ছাতকছড়া গ্রামের ‘নূরজাহান’। তাকে নিয়ে উপন্যাস হয়েছে। ফিল্ম হয়েছে। কিন্তু আমরা কি নিজেদের বদলাতে পেরেছি? কেন পারিনি?
সামন্তবাদীরা শোষণ করে। তা ধর্মের লেবাসে হোক আর অর্থের লেবাসে হোক। এটা হচ্ছে সামন্তবাদের আদি স্বরূপ। তা কি এখন নেই? হ্যাঁ আছে। এবং বহাল তবিয়তেই রয়েছে নতুন রূপে। নতুন আঙ্গিকে। এর প্রবক্তা কারা? প্রবক্তা তারাই, যারা এখনো সেই মৌলবাদের দোর্দণ্ড প্রতাপ খাটাতে চায় সমাজের চারপাশে।
মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার ছাতকছড়া গ্রামের নূরজাহানকে দোররা মেরে হত্যা করা হয়েছিল। এমন ঘটনা এখনো ঘটছে। ভাবতে খুবই অবাক লাগে বাংলাদেশের বর্তমান ডিজিটাল প্রজন্মের দাবিদার সমাজ এখনো এ ফতোয়াবাজদের সমূলে প্রতিহত করতে পারছে না। কেন পারছে না, তা ভেবে বারবার কেবল হতাশই হতে হয়।
বাংলাদেশের মানুষের হাতে হাতে এখন মুঠোফোন। অথচ কোনো গ্রামে যখন কোনো ভণ্ড ফতোয়াবাজ এ সমাজের নারী-পুরুষকে দংশন করতে তৎপর হচ্ছে, তখন এসব মুঠোফোন এক সঙ্গে বেজে উঠছে না। তারা মোবাইল ফোনে এক সঙ্গে প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করছে না। তারা পারস্পরিক বোঝাপড়া করে মোকাবেলা করছে না এসব সামাজিক অজগরদের। কেন তা হচ্ছে না?
হ্যাঁ, বাংলাদেশের বস্তিতে বস্তিতে মৌলবাদের বীজ ছড়ানোর তৎপরতা চালানো হচ্ছে। ‘হিজাব’, ‘বোরখা’র আড়ালে থেকে তরুণ প্রজন্মের ব্রেন ওয়াশ করার জন্য মাঠে নামানো হয়েছে কিছু নারী কর্মীকে। তারা বিভিন্ন গ্রাম-গ্রামান্তরে ছড়িয়ে পড়ে কোমলমতি স্কুল ছাত্রছাত্রীদের মননকে মৌলবাদী উন্মাদনায় সংক্রমিত করার চেষ্টা করছে। ধর্মকে রাজনৈতিক ফায়দা লোটার সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার করে তারা মানবতার পরিশুদ্ধ বিকাশকে পঙ্গু করে দেওয়ার পাঁয়তারা করছে।
বাংলাদেশে এই যে কলোনিয়াল মৌলবাদের ভয়ঙ্কর চেহারা ক্রমেই বেরিয়ে পড়ছে, তা রুখতে মানুষ কতটা সাহস নিয়ে দাঁড়াচ্ছে, রাষ্ট্রই বা কতটুকু সচেতন? এসব প্রশ্নও বিভিন্ন কারণে মুক্তচিন্তক মানুষের মনকে বিদ্ধ করছে।
বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র কিংবা এর সর্বোচ্চ জনপ্রতিনিধি স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও যে হুমকি থেকে রেহাই পাচ্ছেন না, তাও আমরা দেখছি। ফজলুল হক আমিনী নামের একজন অর্ধশিক্ষিত মৌলবাদী নেতা খুব ন্যক্কারজনক ভাষায় রাষ্ট্রের শীর্ষ ক্ষমতাধর প্রধানমন্ত্রীর আসনকেই হুমকি দিয়েছিলেন। তার কি বিচার হয়েছিল? না কি আমরা তা ভুলে গেছি? কী শক্তি এ আমিনীর? কী শক্তি শফী হুজুরের? কারা আছে তার পেছনে? হ্যাঁ, এরাই কলোনিয়াল মৌলবাদের ফলিত ফসল। যারা এক সময় রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থেকে গোটা দেশটাকেই মৌলবাদের অ্যাকশন গ্রুপ, জঙ্গিবাদীদের হাতে তুলে দিতে চেয়েছিল। জন্ম দিয়েছিল ‘বাংলা ভাই’, ‘শায়খ রহমান’ নামের ফ্রাংকেনস্টাইনদের। এটা খুবই নিশ্চিত করে বলা যায়, সাময়িক জান্তাতন্ত্র কিংবা মৌলবাদী দানবতন্ত্র ছাড়া বাংলাদেশে এসব ডানপন্থী হন্তারকরা কখনো রাষ্ট্রক্ষমতার স্পর্শ পেতো না। তারা কোনোভাবেই গণমানুষের আস্থা অর্জন করতে পারতো না। অথচ এসব ধর্মীয় ধ্বজাধারীরা আগেও ভোগবাদী ছিল। এখন তাদের সেই ‘সর্বখেকো’ মনোভাব আরও বহুগুণ বেড়েছে।
নারীনীতি নিয়ে ধর্মীয় লেবাসে যারা আজ জাতিকে লম্বা নসিহত শোনাচ্ছে, তারা নিজেরা কতটা পরিশুদ্ধ? এরা আমাদের প্রজন্মের মগজের কোষগুলো দখল করতে চাইছে। হলি আর্টিজানের আক্রমণকারীরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছে বলে খবর বেরিয়েছিল। এটা সবার জানা এবং বোঝা উচিত বাংলাদেশে কলোনিয়াল মৌলবাদ যারা সমাজের ঘাড়ে চাপাতে চাইছে, তাদের জীবনাচার কিন্তু এর বিপরীত। তাদের ছেলেমেয়েরা পড়ছে বিদেশের দামি বিদ্যালয়ে। আর তারা বাংলাদেশে মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার নামে চাঁদা তুলে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। একই অবস্থা মধ্যপ্রাচ্যের সেইসব দেশগুলোতেও। যারা উপমহাদেশে তথা বাংলাদেশে কলোনিয়াল মৌলবাদ প্রতিষ্ঠার বর্তমান কারিগর। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের আধুনিক মেয়েরাই এখন ‘হিজাব’ ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে সমকালের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ পোশাক পরছে। অফিস, আদালত, ব্যাংক-বীমা, দপ্তর চালাচ্ছে। আর সেই হিজাবকে আরোপ করার চেষ্টা করা হচ্ছে বাংলাদেশে। আমাদের অনেক প্রগতিবাদী দাবিদার তা মেনেও নিচ্ছেন। এভাবেই, মুক্তমত, মানবতার স্বপক্ষের রাজনীতিকদের পঙ্গু করে উপমহাদেশে জঙ্গিবাদী থাবা বিস্তার করতে অত্যন্ত তৎপর একটি মহল।
সা¤প্রতিক সময়ে ইসলামের নামে জঙ্গিবাদের প্রসারের বিষয়টি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘কেবল বাংলাদেশ নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, বিশেষ করে মুসলিমপ্রধান দেশগুলোতে এই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। এখানে কথা হচ্ছে, কারা এদের হাতে অস্ত্র দিচ্ছে? কারা এদের টাকা দিচ্ছে? কারা এদের উৎসাহিত করছে?’ শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘অনেক উন্নত দেশ, সেখানে পড়াশোনা করতে গিয়ে উল্টো এ ধরনের জঙ্গিবাদের পথে চলে যাচ্ছে। আমাদের দেশেও কিছু কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের ঘটনা ঘটছে।’ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও শিক্ষকদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেছেন, ছেলেমেয়েরা কী করছে, কোথায় যাচ্ছে, ক্লাসে অনুপস্থিত থাকছে কি না- সে দিকে লক্ষ রাখতে হবে, যাতে তারা বিপথে যেতে না পারে। ইসলামকে ‘শান্তির ধর্ম’ হিসেবে বর্ণনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এখানে কখনই বলা হয়নি যে, নিরীহ মানুষ হত্যা কর। আর নিরীহ মানুষ হত্যা করলে বেহেশতে চলে যাবে- এটা কী করে হয়? জঙ্গিদের আত্মঘাতী হামলার সমালোচনা করে তিনি বলেন, আমাদের ইসলাম ধর্মে আত্মহত্যা মহাপাপ। সেই মহাপাপের পথে কী করে যায় ধর্মের নামে?
ওয়েব মিডিয়ার কল্যাণে এখন যে কেউ ‘অনলাইন দৈনিক’ করার সুযোগ গ্রহণ করছে। তাতে তাৎক্ষণিক সংবাদ ছড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে বিশ্বব্যাপী। এমন কিছু অনলাইন সংবাদে কিছু মৌলবাদী রিপোর্টারের কর্মকাণ্ড খুবই ভয়ানক। তারা বলতে চায় জঙ্গি দমনের নামে ‘নাটক’ হচ্ছে। একই সমান্তরালে বিএনপি হুঙ্কার দিলেও তারা দৃশ্যত থাকতে চাইছে নেপথ্যে। প্রগতিবাদী দাবিদার মির্জা ফখরুল, নজরুল ইসলাম খান, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদরা এর আগেও যে চরমপন্থি-মৌলবাদীদের দোসর ছিলেন তা তো বাংলাদেশের মানুষ এখনো ভুলে যায়নি।
কলোনিয়াল মৌলবাদের ভয়ঙ্কর চেহারা হচ্ছে, সরাসরি পবিত্র কোরআন শরিফ নিয়ে রাস্তায় নেমে মানুষকে বিভ্রান্ত করা। যদি এসব অর্ধশিক্ষিত কিংবা অশিক্ষিত ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টিকারীরা প্রকৃত শিক্ষিত হিসেবে গড়ে উঠতো, তবে তারা এমন মানসিকতা ধারণ করতে পারতো না। আফগানিস্তানের বর্তমান ভয়াবহ পরিণতির কথা আমরা জানি। ধর্মীয় গোঁড়ামির সুযোগ নিয়েই সেখানে আল কায়দার মতো আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী চক্র তাদের অন্যতম সদর দপ্তর সেখানে স্থাপন করতে পেরেছিল, এর পাশাপাশি পাকিস্তানের অসমতল পর্বত উপত্যকাকে বেছে নিয়েছে তাদের অভয়ারণ্য হিসেবে। সার্কভুক্ত দেশ আফগানিস্তানের বলয়ের বাংলাদেশের জন্য তা অবশ্যই সুখকর সংবাদ নয়। কারণ নব্বইয়ের দশকে ‘আমরা সবাই তালেবান- বাংলা হবে আফগান’ এই শ্লোগানগুলো যারা দিয়েছিল তাদের চেহারা তো ভিডিও ফুটেজে বাংলাদেশের শীর্ষ গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কাছে থাকার কথা। বেশ শঙ্কার কথা, হায়েনারা তাদের সেই দানবীয় চেহারা দেখার জন্য বেশ তৎপর হয়েছে। এর শিকড় উৎপাটনে দেশের প্রতিটি সচেতন মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকা দরকার। নজর রাখতে হবে সেসব নাটের গুরুদের প্রতিও, যারা মৌলবাদী চক্রকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে চাইছেন। যারা রাষ্ট্রক্ষমতার সহজ সিঁড়ি খুঁজে বেড়াচ্ছেন, যারা রাষ্ট্রীয় আইন অমান্য করে দেশকে অস্থীতিশীল করার পাঁয়তারা করছে, তাদের আইনের মুখোমুখি করা হোক। এদের বিচার করার জন্য সর্বাত্মক ব্যবস্থা নেওয়া হোক। তা না হলে এদের এমন আশকারা দেশের ভবিষ্যৎকে ক্রমেই অনিশ্চয়তার দিকেই ঠেলে দেবে। ৩০ লাখ শহীদের রক্তস্নাত এ ভূখণ্ড কোনো মৌলবাদী-দানবতন্ত্রের লীলাক্ষেত্র হতে পারে না।
বাংলাদেশের পলিমাটি বড় নরম। এই মাটিতে মৌলবাদী-জঙ্গিবাদীদের অভয়ারণ্য ঠেকাতে হলে প্রতিটি গ্রামে গ্রামে মানুষকে সজাগ থাকতে হবে সেই একাত্তরের মতো। কে আপনার বাড়ি ভাড়া নিচ্ছে- সেই খোঁজ আপনাকেই নিতে হবে। তার ব্যাকগ্রাউন্ড চেক করে দেখতে হবে। তার কমপক্ষে পাঁচজন রেফারেন্স থাকতে হবে। ভাড়া দিলেই টাকা আসবে তা ভাবলে, টাকার সাথে অজগরও উঠে আসতে পারে আপনার ডেরায়। যা দক্ষিণ সুরমা, মৌলভীবাজার, কুমিল্লায় ঘটেছে। তাই আমাদের প্রতিবেশী কে- তা দেখা আমাদেরই গুরুদায়িত্ব। এই দায়িত্বে অবহেলা আমাদের জন্য চরম মূল্য বয়ে আনতে পারে।
---------------------------------------------------------------------------------------
দৈনিক খোলাকাগজ ॥ ঢাকা ॥ ১১ এপ্রিল ২০১৭ মঙ্গলবার

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৫৬

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: লিখে যান।

২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৪৪

শাহজালাল হাওলাদার বলেছেন: জনাব, জঙ্গি বাদের থাবা নয় বরং সন্ত্রাস বাদের থাবা। ভাল থাকুন।
নারীনীতি নিয়ে ধর্মীয় লেবাসে যারা আজ জাতিকে লম্বা নসিহত শোনাচ্ছে, তারা নিজেরা কতটা পরিশুদ্ধ?
এটা একটা ভালো কথা বলছেন। তবে আমি আপনি সকলের উচিত নিজের দিকে তাকিয়ে পরিশুদ্ধতায় ফিরে আসা, তার আগে সমালোচনাটা অমূলক হয়ে যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.