নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলোর আয়না এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্য নয়।লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

ফকির ইলিয়াস

এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্যনয়। তা সৃজনশীল কাজের পরিপন্থী। লেখা অন্য কোথাওপ্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

ফকির ইলিয়াস › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছাত্রলীগ কেন বারবার সরকারকে বিব্রত করছে

২৪ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:০৩




ছাত্রলীগ কেন বারবার সরকারকে বিব্রত করছে
ফকির ইলিয়াস
================================================
খুব দরকারি এই প্রশ্ন। ছাত্রলীগ কেন বারবার সরকারকে বিব্রত করছে। সিলেটের বিয়ানীবাজারে সরকারি কলেজের ছাত্রলীগ কর্মী খালেদ আহমদ লিটুকে হত্যা করা হয়েছে। কলেজে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে জেলা ছাত্রলীগের আপ্যায়নবিষয়ক সম্পাদক পাভেল মাহমুদের অনুসারীদের সঙ্গে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আবুল কাশেম পল্লবের সমর্থকদের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের পর ২৫ বছর বয়সী খালেদ আহমদ লিটুসহ পাভেলের পক্ষের কয়েকজন কলেজের একটি কক্ষে বসে ছিলেন। এ সময় কয়েকজন এসে তাদের দিকে গুলি করে পালিয়ে যায়। ঘটনার পরই আটক করা দেলোয়ার হোসেন মিষ্টু, কামরান, ফাহাদ ও এমদাদুরকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। এরা ছাত্রলীগের একটি গ্রুপের কর্মী।

বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে আবারো বেপরোয়া হয়ে উঠেছে ছাত্রলীগ। বিভিন্ন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দল, সংঘাত, টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, খুন, মারামারির ঘটনা নিয়মিত হয়ে পড়েছে। আমরা দেখেছি, ছাত্রলীগের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ার বিষয়টি প্রতিবারই কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বরাবরই অস্বীকার করে আসছেন। যারা অপরাধে সংশ্লিষ্ট তাদের কাউকে কাউকে সাময়িক বহিষ্কার করার ঘটনাও আছে। তবে সময় গড়িয়ে যাওয়ার পর দেখা গেছে, অভিযুক্তরা বহাল তবিয়তেই থাকছে বিভিন্ন পদে, কর্মকাণ্ডে।

এ বছরের প্রথম ছয় মাসে টেন্ডারবাজি, ছিনতাই, পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধর, শিক্ষক লাঞ্ছনা, অভ্যন্তরীণ সংঘাত, খুনসহ ৩৭টি ঘটনায় ছাত্রলীগ গণমাধ্যমের সংবাদ হয়েছে। যার মধ্যে ১২টি ঘটনার সঙ্গে আধিপত্য বিস্তার ও আর্থিক বিষয় জড়িত। এ ছাড়া নারী সংক্রান্ত কেলেঙ্কারিও আছে। এসব অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে সংগঠনটির ভাবমর্যাদা কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে, তা ভাবা দরকার।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক ও সেতুমন্ত্রী বহুবার ছাত্রলীগকে হুঁশিয়ার করে বক্তব্য দিয়েছেন। সর্বশেষ ১১ জুন ২০১৭ ছাত্রলীগের বর্ধিত সভায় তিনি বলেছেন, টাকার জন্য কোনো অপকর্মে যাওয়া যাবে না। টাকার দরকার হলে আমার কাছে আসবে। আমি নেত্রীর সঙ্গে আলোচনা করব। এসব হুঁশিয়ারি ও আহ্বানের পরেও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের কোন্দল অব্যাহত আছে। তারা একের পর এক তাণ্ডবীয় কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে।

আমাদের মনে আছে, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী আওয়ামী লীগের সভানেত্রী যে ছাত্রলীগের সাংগঠনিক দায়িত্বে ছিলেন তা বাংলাদেশের সিংহভাগ মানুষেরই অজানা ছিল। এ ঘোষণার মাধ্যমে দেশের মানুষ জেনেছিল, আওয়ামী লীগের সভানেত্রীরও সেখানে একটি দায়িত্বপূর্ণ অবস্থান ছিল। প্রধানমন্ত্রীর এ ঘোষণার পর দেশব্যাপী ভেঙে পড়েছিল ছাত্রলীগের নেতৃত্ব। তারা বলছিল, নেত্রী না থাকলে তারাও থাকবে না। এটা নিয়ে সভা-সমাবেশ-বিবৃতি লক্ষ করেছিল দেশবাসী।

এখানে সঙ্গত কারণে একটি প্রশ্ন আসে। তা হচ্ছে ছাত্ররাজনীতি কী এবং কেন তা করা দরকার। বাংলাদেশে ছাত্রসমাজ সব সময়ই সাধারণ গণমানুষের বিবেকের প্রতীক হিসেবেই প্রতীয়মান হয়ে আসছে। ১৯৫২-এর মহান ভাষা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুথান, সত্তরের নির্বাচন, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ, নব্বইয়ের গণআন্দোলন, এমনকি জাতির খরা, দুর্ভিক্ষ, মঙ্গা, পরিবেশ আন্দোলনেও এই জাগ্রত ছাত্রসমাজ অতন্দ্র ভূমিকা পালন করেছে। যা জাতির ইতিহাসে স্বর্ণোজ্জ্বল হয়েই লেখা আছে এবং থাকবে। গরীয়ান ছাত্রসমাজ অতীতে কখনোই ভোগবাদী ছিল না।

এই ছাত্রসমাজকে ভোগবাদী করে গড়ে তুলতে অত্যন্ত ঘৃণ্য ভূমিকা রাখেন দেশের একজন সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান। তার বক্তব্য ছিল ‘আই নিড ইউ ইয়াংম্যান’। বিনিময়ে তিনি চালু করেছিলেন ছাত্রদের মাঝে ‘গিভ এন্ড টেক’-এর রাজনীতি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর বাংলাদেশে সামরিক জান্তারা দাপট বাড়াতে শুরু করে। তখন তাদের নিজস্ব ভিত টিকিয়ে রাখার জন্য দুটো ঘৃণ্যতম কাজ করতে হয়। প্রথমটি হচ্ছে মৌলবাদী রাজাকার শক্তিকে সর্বতোভাবে পুনরুত্থান করা। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে দেশের শাণিত ছাত্রসমাজকে লোভ-লালসা দিয়ে কলুষিত করা। জেনারেল জিয়া প্রথমে যে দলটি করেন এর নাম ছিল জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল (জাগদল)। পরে নাম পাল্টিয়ে তাকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) করেন। এর পাশাপাশি ছাত্রদের দিয়ে দল গঠনের খায়েশে জিয়াউর রহমান বিভিন্ন জেলা সফর করেন এবং বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের ছাত্রনেতাদের লোভ-লালসা দেখিয়ে ছাত্রদলে টানার চেষ্টা করেন সরাসরি। একজন প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে বলতে পারি, জিয়াই সেই ব্যক্তি যিনি ১৯৭৭-৭৮ সালে জেলা পর্যায়ের ছাত্রনেতাদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করে ‘যে কোনো মূল্যে’ ছাত্রদল দাঁড় করার ঘোষণা দেন। জাসদ ছাত্রলীগের বেশকিছু ছাত্রনেতা, ডানপন্থী এবং বামপন্থী বিভিন্ন দলের ছাত্রনেতাকে বাগিয়ে বিভিন্ন প্রধান প্রধান জেলাগুলোতে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটি গঠনে সমর্থও হন। বাংলাদেশের ছাত্রসমাজকে ভোগবাদী এবং সন্ত্রাসী করে তুলতে এতে নতুন মাত্রা যোগ করেন আরেক সামরিক শাসক জেনারেল এরশাদ। তিনি ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে ছাত্রদেরই নিজেদের প্রতিপক্ষ করে গড়ে তুলতে আন্ডারগ্রাউন্ড জোগানদারও নিয়োগ করেন। যারা প্রাক্তন ছাত্রনেতা হিসেবে ছাত্রদের মধ্যে যোগসাজশ তৈরি করে মূলত শিক্ষাঙ্গনকে নৈরাজ্যক্ষেত্র বানাতে ভূমিকা রাখেন। সে সব ঘটনা বাঙালি জাতি ভুলে যায়নি। কোনোদিন যাবেও না। প্রায় একই প্যারালাল সূত্রে বাংলাদেশে ক্রমশ বিস্তার লাভ করে ‘বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির’। অখণ্ড পাকিস্তানে ‘ইসলামী ছাত্রসংঘ’ নামে জামায়াতের যে ছাত্র সংগঠনটি ছিল, পঁচাত্তর-পরবর্তী সময়ে এরাই নতুন নামে আবির্ভূত হয়।

এটা দেশবাসীর স্পষ্ট মনে আছে, শুরুতে ছাত্রশিবির কিন্তু কোনোমতেই নিজেদের জামায়াতের ছাত্রসংগঠন বলে পরিচয় দিতে রাজি হতো না। তারা নিজেদের স্বতন্ত্র ইসলামী ছাত্র সংগঠন বলে দাবি করলেও তা বেশিদিন চালাতে পারেনি। উন্মোচিত হয়ে পড়ে তাদের মুখোশ। জামায়াত ও শিবিরের একই এজেন্ডা দেখে দেশবাসীর বুঝতে অসুবিধা হয়নি, একটি মিথ্যা পরিচয় দিয়েই এরা যাত্রা শুরু করেছিল। এরপর তারা এ দেশের শিক্ষাঙ্গনে, কিরিচ, কুড়াল, রামদা প্রভৃতিসহ রগকাটার সংস্কৃতি চালু করে, যা ক্রমে ক্রমে গোটা দেশের শিক্ষা পরিবেশকে দূষিত এবং ক্ষতিগ্রস্ত করে।

ছাত্রদের লক্ষ্য কি হওয়া উচিত, তা বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত রাষ্ট্রের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর দিকে তাকালেই জানা এবং বোঝা যায়। বাংলাদেশের ছাত্ররা গণমানুষের আশা-আকাক্সক্ষার প্রতীক হিসেবে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে জাতীয় প্রয়োজনে। বলা দরকার, এখনো রাজনীতিকরাই ছাত্রদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছেন নিজেদের স্বার্থেই। যদিও তারা তাদের সন্তানদের পাঠাচ্ছেন বিদেশে উচ্চ শিক্ষা নেয়ার জন্য। আমি মনে করি এটাও রাজনীতিকদের এক ধরনের আত্ম প্রতারণা।

জরুরি কথা হচ্ছে, ছাত্রলীগকে পরিশুদ্ধ রাজনীতিতে ফিরিয়ে আনা দরকার। এটা খুবই নিশ্চিত, জামায়াত ও বিএনপি তাদের দুটি ছাত্র সংগঠন শিবির এবং ছাত্রদলকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েই যাবে এবং যাচ্ছে। তারা এই কাজ করবে নিজেদের অস্তিত্ব বাঁচিয়ে রাখার প্রয়োজনে। আর সেই সত্য মানলে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকেও তাদের ছাত্র সংগঠন, ঐতিহ্যবাহী বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পৃষ্ঠপোষকতা করে যেতেই হবে, নিজেদের রাজনৈতিক প্রয়োজনে। এর কোনো বিকল্প নেই।

আমি মনে করি বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে গতিশীল এবং পরিশুদ্ধ করার দায়িত্ব আওয়ামী লীগের হাইকমান্ডকেই নিতে হবে। কারণ ছাত্রলীগ টিকে না থাকলে, ক্ষমতার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পর আওয়ামী লীগের নেতারা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ঠাঁই খুঁজে পাবেন না। সরে যাবে তাদের পায়ের নিচের মাটি। তাই প্রতিটি জেলার আওয়ামী লীগ নেতা ও এমপিদের বিষয়টির সুরাহা করতে হবে। তাদের বেপরোয়া আচরণ দমাতে জবে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে মেধাবী নেতৃত্বের হাতে তুলে দিতে হবে। ছাত্র নামধারী অছাত্রদের হাত থেকে বাঁচিয়ে ছাত্রলীগে গণতান্ত্রিক নিয়মশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। যেহেতু ছাত্রলীগ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠন, তাই আওয়ামী লীগের নেতাদের একটি মনিটরিং সেল করতে হবে। যে সেলের কাছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতারা জবাবদিহি করবেন। প্রয়োজনে ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র পরিমার্জন, পরিবর্ধন, সংযোজন, বিয়োজন করে আরো গঠনমূলক, কার্যকর করা হবে।

ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, ছাত্রলীগের যোগ্য নেতৃত্বই পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে এসেছে। তাই অঞ্চলভিত্তিক নয়, জাতীয়ভিত্তিক মেধা বিবেচনায়ই ছাত্রলীগের নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা জরুরি। এ বিষয়ে ভূমিকা নেয়ার জন্য ছাত্রলীগের প্রাক্তন নেতাদের সমন্বয়ে একটি অভার সিয়িং কমিটি গঠন করা সময়ের দাবি। মনে রাখতে হবে, ছাত্রলীগের সব সদস্যই অপরাধকর্মে জড়িত নয়। অনেকেই ভালো কাজ করছেন। এবারের বন্যার সময় বিভিন্ন এলাকায় আমরা তাদের তৎপরতা লক্ষ্য করেছি। তাই যারা বিবেক জলাঞ্জলি দিয়ে ছাত্রলীগে কোন্দল, সন্ত্রাস করছে এবং যারা মদত দিচ্ছে এদের বিরুদ্ধে কঠোরতম ব্যবস্থা নিতে হবে, দলীয় প্রয়োজনেই।

বিষয়টি খুবই স্পষ্ট, বাংলাদেশে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করা যাবে না। তাই আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ অস্তিত্ব রক্ষার প্রয়োজনেই ছাত্রলীগকে ঢেলে সাজাতে হবে। ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। দলীয় আদর্শ চিরস্থায়ী। এই ছাত্রলীগ বাঙালির অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে যে বীরত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে, তা ভুলে গেলে চলবে না। ছাত্রলীগের কেউ কেউ অনেক অর্জনকেই ম্লান করে দিচ্ছে। এর দায় বর্তমান সরকারকে নিতে হচ্ছে। যা খুবই ভয়াবহ বিষয়। তাই এমন ঘাপটি মেরে থাকা ভোগবাদী দানবশক্তির বিরুদ্ধে সরকারকে কঠোরতম ব্যবস্থা নিতে হবে। আমরা জানি, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী এসব বিষয়ে খুবই সতর্ক ও সাবধান। তার নজরে বিষয়গুলো তুলে ধরতে হবে। কারণ রাষ্ট্র ও সরকার কিছু দুষ্টচক্রের জন্য সমালোচিত হতে পারে না। হওয়া উচিতও নয়।
--------------------------------------------
দৈনিক ভোরের কাগজ ॥ ঢাকা ॥ শনিবার, ২২ জুলাই ২০১৭

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

প্রোলার্ড বলেছেন: ছাত্রলীগে শিবির ঢুকে গিয়ে এই স্যাবোটাজ করছে বলেই মনে হয়

২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৪১

মোজাহিদুর রহমান ব বলেছেন: ভাই আপনার এসব লেখার পাঠক কারা
এত লেখেন হাত ব্যাথা করেনা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.