নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলোর আয়না এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্য নয়।লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

ফকির ইলিয়াস

এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্যনয়। তা সৃজনশীল কাজের পরিপন্থী। লেখা অন্য কোথাওপ্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

ফকির ইলিয়াস › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাজনীতিতে ব্যাকগ্রাউন্ড চেক কেন জরুরি

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৪২




রাজনীতিতে ব্যাকগ্রাউন্ড চেক কেন জরুরি
ফকির ইলিয়াস
==============================================
রাজনীতিতে তো বটেই, সামাজিক অভিবাসনেও একজন মানুষের ব্যাকগ্রাউন্ড চেক করা জরুরি বিষয়। এই বিষয়টি গেলো এক দশকে গোটা বিশ্বে আলোচিত হচ্ছে। একজন মানুষ, নিজের দেশ ছেড়ে অন্য দেশে অভিবাসন খুঁজছে। কে সে? তার পেছনের ইতিহাস কী? সে কি খুনি? সে কি চিহ্নিত সন্ত্রাসী? সে কি সিরিয়াল কিলার? নাকি আরো ভয়াবহ কিছু? তা খতিয়ে দেখা দরকার নয় কি? সে কোন মতলবে দেশান্তরী হতে চাইছে?
এমন অনেক প্রশ্ন করা যায়। আমাদের মনে আছে, সিরিয়া থেকে যারা রিফিউজি হয়ে আমেরিকায় আসবে- তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড চেক করার কথা তুলেছিল বারাক ওবামা প্রশাসন। তা নিয়ে বিতর্ক হয়েছিল। তারপরেও যেভাবে সম্ভব, কানাডা ও আমেরিকা পরখ করে দেখার চেষ্টা করেছিল- কারা অভিবাসন নিয়ে আসছে। কোথা থেকে আসছে।
অতি সম্প্রতি কানাডা বিল সি-৬ পাশ করেছে। বিল সি-৬ রাজ সম্মতিও পেয়েছে। পরিণত হয়েছে আইনে। বিল সি-৬ রাজ সম্মতি পাওয়ায় এখন অবিলম্বে কার্যকর করা হবে যে ধারাগুলো তার মধ্য আছে, কানাডায় দ্বৈত নাগরিকদের নাগরিকত্ব হরণ করা যাবে না যদি সেই ব্যক্তি কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত হয় বা কানাডার জাতীয় স্বার্থবিরোধী কোনো কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত হয়। কারো বিরুদ্ধে এই জাতীয় অপরাধের প্রমাণ পাওয়া গেলে কানাডার প্রচলিত আইনেই তার বিচার করা হবে যেমনটি করা হয় কানাডার অন্যান্য নাগরিকদের।
বিল সি-৬ আইনে পরিণত হওয়ায় এখন থেকে নাগরিকত্বের জন্য আবেদনকারীদের এই মর্মে ঘোষণা দিতে হবে না যে তারা কানাডায়ই বাস করবে। নাগরিকত্ব পাওয়ার পর তারা চাকরি বা অন্য কোনো ব্যক্তিগত কারণে কানাডার বাইরে বাস করতে পারবে যদি তারা চায়।
ইতিপূর্বে কানাডায় অনেক দ্বৈত নাগরিক কানাডার নাগরিকত্ব হারিয়েছেন ইমিগ্রেশন বা নাগরিকত্বের আবেদনপত্রে ভুল বা ভুয়া তথ্য দেওয়ার কারণে। কারণ, আইনে আছে- কেউ যদি ইমিগ্রেশন আবেদনপত্রে অথবা নাগিরকত্বের আবেদনপত্রে কোনো মিথ্যা তথ্য দিয়ে থাকেন বা কোনোকিছু গোপন করে থাকেন তবে তার নাগরিকত্ব বাতিল করা যাবে। কনজারভেটিভ পার্টি কর্তৃক বিল সি-২৪ পাস করার আগেও এই আইনটি ছিল। তবে বিল সি-২৪-এ যা সংযোজন করা হয়েছিল তা হলো, এর বিরুদ্ধে আদালতে আপিল করা যাবে না।
বর্তমান লিবারেল সরকারও বিষয়টি নিয়ে আপত্তি তোলেনি। বরং দেখা গেছে, লিবারেল সরকার ক্ষমতায় এসে সাবেক কনজারভেটিভ সরকারের করে যাওয়া বিতর্কিত ইমিগ্রেশন আইন (বিল সি-২৪) ব্যবহার করে গত বছর আগস্ট পর্যন্ত ১৮৪ জন দ্বৈত নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। যাদের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে তাদেরকে আদালতের আশ্রয় নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়নি। প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায় লিবারেল সরকার সাবেক কনজারভেটিভ সরকারের তুলনায় অধিক আক্রমণাত্মকভাবে কাজটি করছে।
ট্রুডো সরকার শপথ নেয় ২০১৫ সালের ৪ নভেম্বর। ঐ মাসেই নাগরিকত্ব বাতিল করা হয় ২১ জনের। তার পরের মাসে নাগরিকত্ব বাতিল করা হয় ৫৯ জনের। আর ২০১৬ সালের আগস্ট পর্যন্ত প্রতি মাসে গড়ে ১৩ জনের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়। সাবেক কনজারভেটিভ পার্টি ২০১৩ সাল থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে প্রতি মাসে নাগরিকত্ব বাতিল করেছে গড়ে ২.৪ জন করে।
আমেরিকায়ও চলছে ইমিগ্রেশনের এখন খুব নাজুক অবস্থা। কে কোথা থেকে আসছে- তা এখন একটা আতঙ্ক সমাজজুড়ে। মানুষ মানুষকে আগের মতো আর বিশ্বাস করতে পারছে না। এই না পারার মূল কারণ মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদ। কট্টর সা¤প্রদায়িক শক্তি গোটা বিশ্বের শান্তির ভিত কাঁপাতে চাইছে। বিষয়গুলো খুবই আতঙ্কের।
গোটা বিশ্বেই এখন কে কোন মতলব নিয়ে ঢুকছে- তা বলা বড় কঠিন বিষয়। একই অবস্থা চলছে বাংলাদেশেও । বাংলাদেশে এখন নব্য মুক্তিযোদ্ধাদের হিড়িক পড়েছে। নব্য আওয়ামী লীগার। নব্য বঙ্গবন্ধু ভক্ত। নব্য সরকারি দলের তোষামোদকারী। খুঁজলে দেখা যাবে এদের অনেকে, বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসই করে না। শহীদ জননী জাহানারা ইমামের সংগ্রামকে নানাভাবে হেনস্থা করেছে। গালিগালাজ করেছে। এখন এরাই সরকারের কাছাকাছি। এখন এরাই বোল পাল্টে কাছে ভিড়েছে আওয়ামী লীগের। আওয়ামী লীগ যে এদের কাছে ভেড়াচ্ছে, তারা কি এদের পেছনের রাজনৈতিক ইতিহাস জানে? চেনে এদের? কতটা চেনে?
একটা বিতর্ক দেশে-বিদেশে আলোচিত হচ্ছে। চট্টগ্রামের বাঁশখালী থেকে একাধিকবার জামায়াতের এমপি প্রার্থী এবং দলটির কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য মুমিনুল হক চৌধুরীর মেয়ে রিজিয়া ইসলামী ছাত্রী সংস্থায় যুক্ত ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তিনি এখন সাতকানিয়া-লোহাগড়া আসনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দীন নদভীর স্ত্রী।
এই রিজিয়া নদভীকে কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের পদ দেওয়া হয়েছে। স্বামী আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য বিবেচনায় জামায়াতে ইসলামীর নেতার মেয়ে রিজিয়া নদভীকে পদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যেই প্রশ্ন উঠেছে।
কে এই রিজিয়া নদভী? তিনি কি জামায়াতের ছাত্রী সংস্থার সদস্যা ছিলেন?
তার পিতা রাজাকারদের গায়েবানা জানাজার ইমামতি করেছেন। ছবি মিডিয়ায় দেখেছে দেশবাসী। তিনি কোন মানসিকতা নিয়ে আওয়ামী লীগে এলেন? নাকি পারিবারিক ভাগ-বাঁটোয়ারার গোয়েন্দাগিরিতে ভেসে যাচ্ছে বাংলাদেশের মৌলিক রাজনীতির সড়ক?
বাংলাদেশে অতি উৎসাহী রাজনীতিকের সংখ্যা বাড়ছে। বরগুনা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) গাজী তারিক সালমন হেনস্থা করা হয়েছে। তিনি বিবিসিকে বলেছেন- ‘আমি কল্পনা করিনি যে আমার জামিন নামঞ্জুর করা হবে। একটি জামিন-যোগ্য ধারায় মামলাটি করা হয়েছে এবং যথাযথভাবে আদালতের সামনে আমার বক্তব্য উপস্থাপন করেছে আমার আইনজীবী। জামিন নামঞ্জুর করার পর আমাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। আমি খুবই অপমানিত বোধ করি।’
কী ছিল তার অপরাধ? তিনি একটি শিশুর আঁকা একটি ছবি একটি নিমন্ত্রণপত্রে ব্যবহার করেছিলেন। এটা তার অপরাধ হলো? এই দেশে শিশুরা জাতির জনকের ছবি আঁকতে পারবে না? তার বিরুদ্ধে মামলা করার কী নেপথ্য কারণ থাকতে পারে? এ বিষয়ে ইউএনও তারিক সালমন বলেছেন- ‘আমি আট মাস বরিশালের আগৈলঝড়া উপজেলায় কর্মরত ছিলাম। এসময় আমাকে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করতে হয়েছে। সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ যাতে সঠিকভাবে যথাযথভাবে সম্পন্ন হয় সেজন্যে আমি তৎপর ছিলাম। কঠোর অবস্থানে ছিলাম। আমি সেখানকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করি। আমি অবৈধ স্থাপনা করতে দিইনি আমি যতদিন সেখানে ছিলাম। এসব কারণে সেখানকার প্রভাবশালীরা আমার বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ ছিল। আমার অনুমান, তারা আমাকে হয়রানি করার জন্য বাদীকে দিয়ে এই মামলাটি করিয়েছে।’
শেষ পর্যন্ত এই মামলার বাদী ওবায়েদউল্লাহ সাজুকে আওয়ামী লীগ থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। ওবায়েদউল্লাহ সাজু বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। তিনি একইসঙ্গে বরিশাল জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি। কে এই সাজু? কী তার ব্যাকগ্রাউন্ড? তা কি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা তালাশ করে দেখেছিলেন?
এখন দেশজুড়েই আওয়ামী লীগে নব্য সুবিধাবাদীরা ঢুকতে চাইছে। গত এপ্রিল মাসেই খবরে আমরা দেখেছি, দেশের যেকোনো জায়গায় আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদেও নতুন কাউকে নেওয়ার ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের অনুমতি নেওয়ার নির্দেশ তৃণমূলের নেতাদের জানানো হয়েছে। দলে অনেক সুবিধাবাদী ঢুকে পড়েছে- এরকম উদ্বেগের প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগের এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু তা কি কার্যকর করা হচ্ছে?
বিভিন্ন সমাবেশে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দলে ‘নব্য সুবিধাবাদী’ আওয়ামী লীগারদের ‘কাউয়া’ ও ‘ফার্মের মুরগি’র সঙ্গে তুলনা করেছেন। প্রতিপক্ষ বিএনপি এবং এমনকি জামায়াতে ইসলামী থেকেও মাঠপর্যায়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেওয়ার কয়েকটি ঘটনা প্রকাশ্যে ঘটেছিল। এ নিয়ে দলটিকে সমালোচনা মোকাবেলা করতে হয়েছে। তৃণমূলের নেতাকর্মীদের অনেকে অভিযোগ তুলেছে, অনেক জায়গায় আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য এবং দল প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেই পটভ‚মিতে অন্য দল থেকে নব্য আসা বা সুবিধাবাদীরা গোষ্ঠী সৃষ্টির সুযোগ পাচ্ছে।
একটি বড় রাজনৈতিক দলের জন্য এটি একটি চ্যালেঞ্জ। আওয়ামী লীগকে তা সামাল দিতে হবে। সামনেই নির্বাচন। তাই হিসাব করে পথ চলতে হবে। একটি খবর দেশবাসী জেনেছেন। যুদ্ধাপরাধীদের সন্তানদের মনোনয়ন দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন আসনে। কারা তাদের মনোনয়ন দিচ্ছে? তা নিয়ে সবাইকে ভাবা করা দরকার। খবর বেরিয়েছে, সাজাপ্রাপ্ত নেতাদের আসনে তাদের সন্তানদের মনোনয়ন দেওয়ার ব্যাপারটি এখন সময়ের অপেক্ষায় রয়েছে। জামায়াতের দায়িত্বশীল এক নেতার মতে, তারা মনে করেন শুধু দল করার কারণে তাদের শীর্ষ নেতাদের সাজা ভোগ করতে হয়েছে। তাই দলই তাদের সন্তানদের দায়িত্ব নেবে। এখানে বিতর্কের কোনো অবকাশ নেই।
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসি কার্যকর হওয়া, চূড়ান্ত রায়ের অপেক্ষায় থাকা এবং অন্য দণ্ডপ্রাপ্তদের সংসদীয় আসন থেকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাদের সন্তানরা জোটের মনোনয়ন পেতে আগ্রহী। এটা অজানা নয়, জোটের প্রধান শরিক বিএনপি থেকে দণ্ডপ্রাপ্ত দুই নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধরী চট্টগ্রামের রাউজান এবং আবদুল আলীম জয়পুরহাট থেকে বরাবর এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। তাদের নির্বাচনী এলাকাটি অনেকটা পারিবারিক আসনে রূপ নিয়েছে। তাই তাদের দুই ছেলের দুই আসন থেকে মনোনয়ন প্রায় নিশ্চিত বলে জানা যাচ্ছে। সাকা চৌধুরীর ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধরী ও আলীমের ছেলে ফয়সাল আলীম ইতোমধ্যে বিএনপির নির্বাহী কমিটিতে যুক্ত হয়ে সরাসরি রাজনীতিতে আছেন।
জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামী, কামারুজ্জামান, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, এ টি এম আজহারুল ইসলামের পুত্ররা প্রার্থী হতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে। শেরপুর-১ আসন থেকে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা কামারুজ্জামান তিনবার নির্বাচনে অংশ নিয়ে একবারও জিততে পারেননি। সেই আসন থেকে তার ছেলে হাসান জামান ওয়াফি নির্বাচনে অংশ নেবেন বলে বিভিন্ন সূত্র জানিয়েছে।
অতএব দেখা যাচ্ছে প্রতিপক্ষ মোটেও বসে নেই। কথাটি ক্ষমতাসীনদের মনে রাখতে হবে। কারণ, দুষ্ট লোকেরা অনেক অর্জনকেই সহজে ম্লান করে ফেলতে পারে।
--------------------------------------------------
দৈনিক খোলাকাগজ ॥ ঢাকা ॥ ৩০ জুলাই ২০১৭ রোববার

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৪৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো পোষ্টটি পড়ে। খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.