নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফেরদৌসা রুহী

আমার সম্পর্কে আসলে বলার কিছুই নেই। আমি অতি সাধারণ একজন মানুষ

ফেরদৌসা রুহী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাউথ আফ্রিকা ভ্রমণ। গন্তব্য- ক্যাপটাউন

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:৪৫



কোন রকম পরিকল্পনা ছাড়াই হুট করেই মনে হল সাউথ আফ্রিকা ঘুরতে যাব। সবার পছন্দের তালিকায় আগে থাকে ইউরুপ, আমেরিকা, সিংগাপুর। কিন্তু কি কারনে জানিনা আমার পছন্দ আফ্রিকার কিছু দেশ। সাউথ আফ্রিকা বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর দেশের মধ্যে ১০টির একটি, সাউথ আফ্রিকার একটি শহর ক্যাপটাউন, এই ক্যাপটাউন বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর শহরের ১৫টি শহরের মধ্যে একটি। তাই ভাবলাম ক্যাপটাউন যাওয়া যাক। কি দেখবো, কোথায় ঘুরবো কিছুই ঠিক করিনি, এত ঠিক করারই বা কি আছে, হোটেলে বসে ইন্টারনেটে খুঁজেই সব বের করা যায়।রওনা দেওয়ার আগে ইন্টারনেটে খুঁজ নিয়ে জানলাম এখন ক্যাপটাউনে শীতের সময় চলছে, কিন্তু এত বেশি শীত থাকবে ভাবতেও পারিনি। প্লেন যখন জোহানেসবার্গ ল্যান্ড করেছে এয়ারপোর্টের যেদিকেই তাকাই দেখি সবাই আপাদমস্তক শীতের কাপড়ে মুড়ানো।আমার গায়ে ছিল হাল্কা শীতের কাপড়। জোহানেসবার্গ এয়ারপোর্ট নেমে যখন দেখি শীতে জমে যাওয়ার মত অবস্থা তখন তাড়াতাড়ি ব্যাগ থেকে মোটা জ্যাকেট আর মোজা পড়ে নিলাম।


একপাশে সাগর আরেকপাশে শপিংমল


হোটেলে উঠে জানালার পর্দা সরাতেই এমন দৃশ্য দেখে জার্নির সব ধকল দূর হয়ে গেল

জোহানেসবার্গ থেকে এবার যেতে হবে ক্যাপটাউন, প্লেনে দুই ঘন্টার জার্নি। ক্যাপটাউনের পথে যখন রওনা দিলাম তখন ঝকঝকে আকাশ। আমার স্বভাব হল যখনই প্লেন জার্নি করি, যদি দিনের বেলা হয়, আমি বাইরে তাকিয়ে দেখি। প্লেন ছাড়ার আধা ঘন্টামত কিছু সবুজ ভূমি দেখতে পেয়েছিলাম। এরপর শুধু উঁচুনিচু টিলা আর মরুভূমির মত মনে হচ্ছিল। কেমন জানি অদ্ভুত লাগছিল। সাহারা মরুভূমি প্লেনের উপর থেকে দেখতে যেমন এগুলি তেমন না। আমি শুধু ভাবছিলাম কখন সবুজের দেখা পাব কিন্তু যতই প্লেন ল্যান্ড করার সময় চলে আসছিল নিচে মরুভূমির মত আর উঁচুনিচু পাহাড়গুলি আরো বেশি করে দেখা যাচ্ছিল, কোন সবুজের দেখা নাই। প্লেন ল্যান্ড করার সময় বুঝতে পারলাম এগুলি সব পাথরের পাহাড়, যার জন্য কোন সবুজ নেই, ছোট ছোট কিছু গাছপালা থাকলেও প্লেন থেকে দেখা যাচ্ছিল না।






এটা ক্যাপটাউন স্টেডিয়াম

ক্যাপটাউন এয়ারপোর্টে নেমে লাগেজ নিয়ে সামনে আসতেই দেখলাম ট্যাক্সির কাউন্টার। হোটেল থেকে আমাদের জন্য গাড়ি আসার কথা, আমরা কিছুক্ষণ খুঁজলাম আমাদের নাম লিখে কেউ দাঁড়িয়ে আছে কিনা কিন্তু কাউকেই দেখিনি। আমরা অবশ্য জোহানেসবার্গ থেকে ক্যাপটাউন আসার দুইটা প্লেন মিস করেছি, কিন্তু হোটেলে জানাতে পারিনি তাই হয়ত ড্রাইভার অপেক্ষা করে চলে গিয়েছে। আমরা ভাবলাম এয়ারপোর্টের ভেতর থেকে ট্যাক্সি না নিয়ে বাইরে থেকে নিব। বাইরে এসে দেখি শতশত গাড়ি পার্ক করা কিন্তু কোন ড্রাইভার নেই। একজনকে বললাম আমাদের ট্যাক্সি লাগবে। সে আমাদের পাশেই একটা অফিসমত দেখিয়ে সেখানে যেতে বললো। গিয়ে দেখি এক মহিলা বসা, তাকে বললাম আমাদের ট্যাক্সি লাগবে। সেই মহিলা বাইরে এসে যেখানে শতশত গাড়ি পার্ক করা তা দেখিয়ে বললো তোমাদের কোন গাড়ি পছন্দ, আমরা একটা পছন্দ করে দেওয়ার পর সে অফিসে গিয়ে চাবি এনে আমাদের হাতে দিয়ে বলল অনেকেই নিজেরা ড্রাইভ করতে পছন্দ করে, তারা এখান থেকে গাড়ি নিয়ে যায়, বেড়ানো হয়ে গেলে যাওয়ার সময় আবার গাড়ি ফেরত দিয়ে যায়। আমরা বললাম যে আমরা তো রাস্তা চিনিনা তাই গাড়ি নিয়ে কি করবো, আমাদের ড্রাইভার সহ গাড়ি লাগবে। তখন সে মহিলা বললো তোমরা এখানে কোন ট্যাক্সি পাবেনা, এয়ারপোর্টের ভেতর থেকে ড্রাইভার আনতে হবে।




অনেককেই দেখলাম সাগরপাড়ে বসে এদের বিভিন্ন রকম খাবার দিচ্ছে।

আবার এয়ারপোর্টের ভেতর এসে ট্যাক্সি ড্রাইভার নিয়ে তারপর হোটেলে এসেছি। এয়ারপোর্ট থেকে শহরে আসতে প্রায় চল্লিশ মিনিটের মত লাগে। গাড়িতে বসে দুইপাশে তাকিয়ে শুধু দেখছি আর ভাবছি এত সুন্দর একটা শহর কিভাবে হয়। যেদিকেই তাকাই চোখ ফেরানো যায় না,প্রকৃতি যেন উজার করে সব ঢেলে দিয়েছে এখানে। পুরা ক্যাপটাউন পাথরের পাহাড় আর আটলান্টিক সাগড়ের উপর দাঁড়িয়ে আছে। পাহাড়ের ঢালে নানারকম ফুলের গাছ।






পর্যটকদের বিনোদনের সব রকম ব্যবস্থায় এখানে আছে। লাইভ মিউজিক, সিনেমা হল, থিয়েটার, বিভিন্ন এক্সিবিশন, অসংখ্য খাবারের দোকান

হোটেলে এসে ফ্রেস হয়ে রিসিপশনে জিজ্ঞেস করলাম আজ কোথায় যাওয়া যাবে। এয়ারপোর্টে আমাদের অনেক সময় নষ্ট হয়ে যাওয়াতে সেদিন আমাদের হাতে তেমন সময়ও ছিলনা। তারা বললো তাদের শাটল বাস আছে,ফ্রি সার্ভিস দেয় বিভিন্ন ট্যুরিষ্ট স্পটে, ট্যুরিষ্টদের নামিয়ে দিয়ে আসে, আবার নিয়ে আসে। সকাল ছয়টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত তাদের এই সার্ভিস পাওয়া যায়। আমাদের হাতে সেদিন বেশি সময় না থাকাতে তারা বলল ওয়াটার ফ্রন্ট নামে একটা জায়গা আছে ওখানে যাওয়ার জন্য, সব ট্যুরিষ্টরা অবসর সময় ওখানে কেনাকাটা করে,লাইভ মিউজিক শুনে, খাওয়া দাওয়া করে সাগরের পাড়ে হাঁটাহাঁটি করে কাটায়।তাই আমরাও তাদের শাটল বাসে করে চলে গেলাম ওয়াটার ফ্রন্ট। সেখানে অনেকক্ষণ ঘুরেফিরে, রাতের খাবার খেয়ে একটা ট্যাক্সি ঠিক করে হোটেলে ফিরলাম। ট্যাক্সি ড্রাইভারের সাথে ঠিক করলাম যে আমরা যে কয়দিন থাকবো সে প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত শুধু আমাদের জন্যই থাকবে।


এগুলো কাদের মূর্তি জানা হয়নি


সাগরপাড়ে বসে জাহাজের আসা যাওয়া দেখতে ভালোই লাগে। একপাশে জাহাজ মেরামত করা হয়।





এক পাশে ঘুরেফিরে অন্যদিকে দেখি আরো কিছু শপিংমল ও বাচ্চাদের বিনোদনের ব্যবস্থা আছে।একটা খালের মত পাড় হয়ে ওপারে যেতে হবে কিন্তু কিভাবে যাব বুঝতে পারছিলাম না। হঠাত দেখি একটা ব্রিজ এসে লাগলো।যখন কোন জাহাজ আসা যাওয়া করে ব্রিজ একপাড়ে সড়ে আসে, আবার চলে গেলে ব্রিজ অন্যপাড়ে লাগে, তখন মানুষজন পার হয়।












আছে সাইট সিয়িং বাস। একদিনের টিকেটে ৫টি ট্যুরিষ্ট স্পট দেখায়।

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:১৭

পুলক ঢালী বলেছেন: সুন্দর ছবি সহ ভ্রমন কাহিনী।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:০৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:২৯

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: কষ্ট করে লিখেছেন জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: কষ্ট করে মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৫১

হৃদয়হীন মানব বলেছেন: ভ্রমণ কাহিনি পড়তে ভাল লাগে

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:০১

প্রামানিক বলেছেন: বর্ণনা ছবি দুটোই ভালো লাগল।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ

৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সাবলীল বর্ণনার সাথে চমৎকার সব ছবি। দারুন উপভোগ্য।

ধন্যবাদ বোন ফেরদৌসা।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ হেনা ভাই, পড়ে মন্তব্য করার জন্য।

৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৩০

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: চমৎকার সব ছবির সাথে দারুন বর্ণনা দিয়েছ ফেরদৌসা।
ছবি দেখেই বোঝা যাচ্ছে দারুন এনজয় করেছ।
ভাল থেক!!!

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৫৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হুম আপা অনেক মজা করেছি। এত ভালো লেগেছে যে আবারো যাওয়ার ইচ্ছে আছে।

৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৫২

সোহাগ সকাল বলেছেন: ছবি এবং বর্ণনা দু'টোই অনেক ভালো লাগলো। এ মাসেই আমার কেপটাউনে যাবার কথা। তাই আপনার পোস্টটা দেখে একটু ভালো লাগলো। ছবিতে টেবিল মাউন্ট দেখা যাচ্ছে, ওটা সম্পর্কে কিছু লিখলেন না?

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:০৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনি কি সাউথ আফ্রিকা থাকেন নাকি ঘুরতে যাবেন।

আমাদের কাছে খুবই ভালো লেগেছে ক্যাপটাউন। সময় পেলে আবার যাবো।

আমাদের তো সেদিন ছিল ক্যাপটাউনের প্রথম দিন, ভ্রমণ মাত্র শুরু। আস্তে আস্তে সব কিছু নিয়েই পোস্ট দিব, লিখবো।

পোস্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:০১

কেএসরথি বলেছেন: খুব পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন মনে হলো।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:২৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হুম খুবই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। সাগরের পানিও একদম পরিষ্কার

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১৯

জুন বলেছেন: আপনার প্রথম লাইনটির সাথে আমি সম্পুর্ন একমত পোষন করছি ফেরদৌসা রুহী। আমাদের বেশিরভাগ ঘুর ঘুর টাই হুট হাট করেই হয়।
আফ্রিকা একসময় কি বিশাল রহস্যে ঘেরা দেশই না ছিল। সেই বিভুতিভূষনের চাদের পাহাড় বই থেকে কত জলই গড়িয়েছে। আফ্রিকা নিয়ে লেখা, ম্যুভি গোগ্রাসে গিলতাম বা আজও বহাল। তার প্রমান আপনার লেখাটি মুগ্ধ করে রাখলো কিছুটা সময়ের জন্য। কেপটাউনকে দেখলাম নতুন চোখে। অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো ছবি আর বর্ননায়।
+

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৫৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমারও কেন জানি আফ্রিকার প্রতি ছোটবেলা থেকেই একটা আগ্রহ আছে। বিশেষ করে যখন দাস প্রথার কথা শুনেছিলাম তখন থেকেই। কিন্তু কোনদিন ভাবিনি এই আফ্রিকার কোন এক দেশে আপাতত থাকবো।

হুট করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার একটা মজাও আছে। অনেক সুন্দর ক্যাপটাউন। আমরা সাউথ আফ্রিকার দুইটা স্টেট এ ঘুরেছি। কিন্তু ক্যাপটাউন বেশি ভালো লেগেছে। ওখানে ট্যুর দেওয়া মানে একটা কমপ্লিট ট্যুর। অনেক দেশ ঘুরে ঘুরে প্রকৃতির যা দেখা যায়, শুধু ক্যাপটাউন ঘুরলেই একসাথে অনেক কিছু দেখা যায়। আর ক্যাপটাউন ট্যুরিষ্ট সিকিউরিটি খুবই ভালো।

অনেক ধন্যবাদ পোস্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য।

১০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:১০

পুলহ বলেছেন: "সবার পছন্দের তালিকায় আগে থাকে ইউরুপ, আমেরিকা, সিংগাপুর। কিন্তু কি কারনে জানিনা আমার পছন্দ আফ্রিকার কিছু দেশ..." আয় হায় আপু, আপনি দেখি আমার মত! আমারো আফ্রিকা বেড়াবার ইচ্ছা প্রবল। সম্ভবত বিভূতিভূষণের চাঁদের পাহাড় পড়ার পর থেকে সেটা আরো বেশি....।
ভালো লাগলো আপনাদের ভ্রমণ। আচ্ছা, 'সাগরপাড়ে বসে জাহাজের আসা যাওয়া দেখতে ভালোই লাগে....' এ ছবিটার পরের ছবিটাতে কি দূরে টেবিল মাউন্টেইন দেখা যাচ্ছে?
শুভকামনা। পোস্টে +

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ট্যাবল মাউন্টেইন ক্যাপটাউনের যেখানে যাবেন সেখানেই দেখা যাবে।ক্যাপটাউন মূলত সাগর আর পাহাড়ের উপর দাঁড়ানো। এদিক, ওদিক যেদিকেই তাকানো হয় সাগর আর ট্যাবল মাউন্টেইন আছে। আমার সব ছবিতেই দেখুন যে পাহাড় দেখা যাচ্ছে তাই ট্যাবল মাউন্টেইন। এদিক, ওদিক সব দিকেই। ছবি তুলতে গেলে ট্যাবল মাউন্টেইন আসবেই। আপনার আফ্রিকা ভ্রমণের আশা পূর্ণ হোক। আমরা তো আফ্রিকাতেই এখন আছি, কিন্তু কয়টা দেশ দেখতে পারবো জানিনা।


মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:০৬

মাদিহা মৌ বলেছেন: নাগরিক সৌন্দর্য …

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:৩৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হুম এখানে নাগরিক আর প্রাকৃতিক মিক্স, পরের পর্বে শুধুই প্রকৃতি থাকবে।

১২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: সুন্দর ভ্রমণের বর্ণনা। আমাদের এই পৃথিবীটা যে কত সুন্দর না ঘুরলে জানাই যায়না।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:৩৫

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আসলেই একটা দেশে থেকে বুঝার উপায় নেই আরেকটা দেশ কত সুন্দর।

মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:২৩

সুমন কর বলেছেন: বর্ণনা আর ছবি মিলিয়ে পোস্ট ভালো লাগল।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:৪০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে পড়ে মন্তব্য করার জন্য।

১৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:৩৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সুন্দর তথ্যবহুল বর্ণনা সাথে ছবিগুলিও ।
অনেক ভাল লাগল ।
শুভেচ্ছা রইল ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:০৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: কষ্ট করে পড়ে মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আপনিও শুভেচ্ছা নিবেন।

১৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: সাগর আর পাহাড় ঘেরা কেপটাউন এর ছবি দেখে আর বর্ণনা পড়ে ভালো লাগলো। অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৪৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: চমৎকার এক জায়গা কেপটাউন। আমার কাছে তো এত বেশি ভালো লেগেছে যে মনে হয় বার বার যাই।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

১৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৬

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

ট্যাক্সি কই আর ড্রাইভার কই, ও মোর আল্লা! ড্রাইভিং না জানলে আজকাল আর চলবে না দেখছি।

ছবিগুলো দেখে সত্যিই যেতে মন চায়। কিন্তু আপনি তো চলে এসেছেন। একা একা সাইটসিইং মজা পাবো না :(

শুভেচ্ছা জানবেন, ভান্দবি! 8-|

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:২৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হা হা হা একই কথা আমাদের মুখ থেকেও বের হয়েছিল।আমরা ভাবছিলাম কি আজবরে বাবা, তারা ট্যুরিষ্টদের পুরা গাড়িই দিয়ে দেই ভ্রমণের জন্য, হোটেলেও একই অবস্থা। আপনি যদি নিজে ড্রাইভ করতে চান তাহলে তারা আপনাকে গাড়ি দিয়ে দিবে, আবার যদি ড্রাইভার সহ গাড়ি চান তাও আছে। কিন্তু এয়ারপোর্টে নামার পরই ট্যাক্সি লেখা আছে, ওখান থেকেই ড্রাইভার আনতে হয়, এয়ারপোর্ট থেকে বাইরে এলে কোন ট্যাক্সি ড্রাইভার পাওয়া যায়না, তখন তারা আপনাকে আপনার পছন্দের গাড়ি দিয়ে দিবে, বেড়ানো হয়ে গেলে যাওয়ার সময় ফেরত দিয়ে যেতে হয়।
তবে ওখানে যেহেতু উঁচু, আকা বাকা রাস্তা তাই খুব ভালো ড্রাইভ না জানলে তো গাড়ি নিয়ে গেলে সমস্যা।
হা হা হা আমরা আবার যাবো বেচে থাকলে। ওখানে অনেক কিছুই দেখা হয়নি, তাই নাইজেরিয়া যদি থাকি আবার যাওয়ার ইচ্ছা আছে। আপনি গেলে আওয়াজ দিয়েন।

১৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

নেক্সাস বলেছেন: ছবির সাথে মুগ্ধ বর্ণনা। শুধু লোভ হয় যেতে। পারিনা। যাইহোক আপনার লিখায় অজানাকে জানলাম।


০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:৪০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: একেকটা দেশ একেক রকম সুন্দর।আপনি যেখানে আছেন তাও আমাদের দেখা হয়নি।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:১১

কালীদাস বলেছেন: পড়া শুরু করলাম কেপটাউননামা। দরকারও বটে। এই মাসের শেষে যাচ্ছি কিছুদিনের জন্য। প্রথম প্রশ্ন: সিকিউরিটি কেমন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.