নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফেরদৌসা রুহী

আমার সম্পর্কে আসলে বলার কিছুই নেই। আমি অতি সাধারণ একজন মানুষ

ফেরদৌসা রুহী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাউথ আফ্রিকা ভ্রমণ। গন্তব্য- ক্যাপ পয়েন্ট

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:৫৮



আমাদের যাত্রা এখন ক্যাপ পয়েন্টের পথে। অনেকেই মনে করে ক্যাপ পয়েন্ট আফ্রিকা ভূখন্ডের দক্ষিণতম বিন্দু কিন্তু ক্যাপ পয়েন্ট আফ্রিকা ভূখন্ডের দক্ষিণতম বিন্দু নয়। সেটির নাম আগুলাস পয়েন্ট। ক্যাপ পেনিনসুলা আফ্রিকার দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তের একটি অন্তরীপ, যার সবচেয়ে দক্ষিণ-পূর্ব বিন্দুটির নাম ক্যাপ পয়েন্ট আর সবচেয়ে দক্ষিণ-পশ্চিম বিন্দুটি হল ঐতিহাসিক ক্যাপ অফ গুড হোপ। ক্যাপ অফ গুড হোপ নিয়ে পরে লিখবো।





যখন আমরা ক্যাপ পয়েন্টের দিকে রওনা দিলাম চারপাশের প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখে চোখ সরাতে পারছিলাম না।উঁচু পাহাড়ের আঁকাবাঁকা রাস্তা দিয়ে আমাদের গাড়ি ছুটে চলেছে। মনে হচ্ছে পুরা শহর নিচে আর আমরা পাহাড়ের গা বেয়ে চলা রাস্তা দিয়ে যাচ্ছি। পাহাড়ের পাদদেশে আছড়ে পড়ছে আটলান্টিকের ঢেউ। আমরা পাহাড় দেখবো নাকি সাগড়ের আছড়ে পড়া ঢেউ দেখবো বুঝতে পারছিলাম না। কিছুদূর যাওয়ার পর দেখলাম পাহাড়ে ধাপেধাপে সুন্দরসব বাড়ি। তারপর দুইপাশে উঁচুনিচু পাহাড়, আর নানাজাতের গাছের প্রাকৃতিক উদ্যান।যখন প্রাকৃতিক উদ্যানের ভেতর দিয়ে আমরা যাচ্ছি তখন আমাদের ড্রাইভার বললো এই উদ্যানে আছে গিনি ফাউল, বেবুন,উটপাখি, জেব্রা সহ আরো নানা প্রাণি।এসব প্রাণীদের দেখা মিলে বিকালে তারা ঝোপঝাড় থেকে বের হয়ে আসে, রাস্তা পার হয়, রাস্তায় বসে থাকে।


এখানে এসে আটলান্টিকের সাথে মিলেছে ইন্ডিয়ান সাগর। কিন্তু সৃষ্টির কি অপূর্ব রহস্য, দুই সাগরের পানির রঙ দুই রকম, দুই সাগরের মিলনস্থলে একটা হালকা রেখার মত দেখা যাচ্ছে। আটলান্টিকের পানির রঙ গাড় নীল আর ইন্ডিয়ান সাগরের পানি হাল্কা নীল









অবশেষে আমরা চলে এলাম ক্যাপ পয়েন্টে। ক্যাপ পয়েন্টের চূড়ায় আছে একটি লাইট হাউস।পাহাড়ের মধ্যে সিঁড়ি করা আছে। কেউ ইচ্ছে করলে সিঁড়ি বেয়ে উপরে যেতে পারে, আবার আছে ফুনিকুলার। এত উপরে হেঁটে উঠা সম্ভব না বলে আমরা ফুনিকুলারের টিকেট কেটে লাইট হাউসে উঠলাম। লাইট হাউসে উঠে যা দেখলাম সেই অসাধারণ দৃশ্য বর্ণনা করার ক্ষমতা, বা ছবি দিয়ে বুঝানোর সাধ্য আমার নাই। একদিকে লাইট হাউসের নিচের পাহাড়ে আছড়ে পড়ছে আটলান্টিক, তারপর অল্পদূরে সেই আটলান্টিকের সাথে এসে মিলেছে ইন্ডিয়ান সাগর, আরেকদিকে এঁকেবেঁকে পরিষ্কার মেঘের চাদর গায়ে দিয়ে চলে গিয়েছে ক্যাপ পেনিনসুলা। কিছুক্ষণ ঘুরেফিরে আবার ফুনিকুলার দিয়ে নিচে নেমে এলাম।


লাইট হাউস











আফসোস নিজের চোখে যা দেখলাম তার এক বিন্দুও ক্যামেরায় ধরতে পারিনি। ফেরার পথে দেখালাম রাস্তার দুই পাশের প্রাকৃতিক উদ্যান থেকে ঝাঁকঝাঁকে গিনি ফাউল, উট পাখি, বেবুনসহ আরো নানা প্রাণী রাস্তায় হাটাহাটি করছে।














ক্যাপ পেনিনসুলা




লাইট হাউস উঠার পথে নানা জাতের গাছ


রাস্তার দুইপাশের এই রকম উদ্যানেই থাকে নানা রকম প্রাণী। আমি এসব দেখে এতটাই অবাক হয়েছিলাম যে ছবি তুলতেই ভুলে গিয়েছিলাম। রাস্তার দুইপাশে উটপাখি, গিনি ফাউল, বেবুন ঘুরে বেড়াচ্ছে, কখনো রাস্তা পার হচ্ছে, এমন দৃশ্য আগে কখনোই দেখিনি।

মন্তব্য ৬০ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৬০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:১২

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: কি মজায় ঘুরছ যে
সাগর আর পাহাড়ে;
আগামাসি লেনে মরি
আফসোসে আহারে............

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:১৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আহারে :((

আপনিও ঘুরতে বের হয়ে পড়ুন।

২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:৫৮

ক্লে ডল বলেছেন: আকাশের নীল, সাগরের নীল!! ভীষণ অপূর্ব!!

ধন্যবাদ আপু, এই দারুন দৃশ্য আমাদের দেখানোর জন্য!

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:১৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ক্যাপটাউনের সাগরের পানি দেখলাম নীল রঙ এর আর পরিষ্কার।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

সমুদ্র টানলো খুব।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:২২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সমুদ্র দেখলে সবারই মনে হয় তার কাছে যেতে ইচ্ছে করে।

আমি তো সমদ্রের কাছে গেলে অন্তত পা ছুঁইয়ে আসিই, না হলে মনে হয় অসম্পূর্ন লাগে।

৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

সমুদ্র টানলো খুব।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩

ডা. অমিতাভ অরণ্য বলেছেন: নীল আর হালকা নীলের রহস্য কি?

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:২৯

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: গাড় নীল যেটা সেটা আটলান্টিক আর হাল্কা নীল ইন্ডিয়ান সাগর। রহস্য তো এটাই যে দুইটা সাগর এসে মিলেছে কিন্তু পানির রঙ ভিন্ন।

পড়ার জন্য এবং মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনাদের সাথে সাথে আমারও বেড়ানো হলো ( যদিও দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর মতো )। ছবিগুলো অসাধারণ।

ধন্যবাদ বোন ফেরদৌসা।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই পোস্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য।

এখানে আমি ছবি বড় করে দিয়ে পারিনা তাই আসল সুন্দর বুঝা যায় না খুব একটা, এত ছোট ছবিতে অনেক কিছুই দেখা যায় না।

৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:১৭

পুলহ বলেছেন: ছবিগুলো দারুণ, সুতরাং সত্যিকারের স্পট না জানি আরো কত চমৎকার হবে!
অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনার ভ্রমণ অভিজ্ঞতা আমাদের সাথেও শেয়ার করার জন্য।
++++++++++

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৪১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এত ভালো লাগে চারদিকে তখন আর ছবি তোলার কথা মনে থাকেনা, মনে হয় দেখতেই থাকি।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট দেখে মন্তব্যের জন্য।

৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মুগ্ধ !

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। পোস্ট ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত।

৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮

সাহসী সন্তান বলেছেন: দারুণ ছবি ব্লগ, আর সাথের বর্ননা! খুব ভাল লাগলো আপু! তবে একটা ছবি দেখে ভীষণ মজা পেয়েছি! ১৬ নাম্বার ছবিটাতে রোদের ছায়া আপনাদের উপর এমন ভাবে পড়েছে যে, সেই ছায়ায় বোঝা যাচ্ছে আপনি (সম্ভাবত) আকিফের ছবি তোলায় ব্যস্ত! ;)

চমৎকার ছবি ব্লগে অনেক অনেক ভাল লাগা! শুভ কামনা জানবেন!

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হা হা হা প্রাকৃতিক সুন্দরের মধ্যে প্রথমে হারিয়েই গিয়েছিলাম। পরে ছবি তুললাম কিছু।
সেদিন রোদ ঝলমলে আকাশ ছিল, নাহলে কিছুই দেখতে পেতাম না, কুয়াশার চাদরে ঢেকে থাকে রোদ না থাকলে। আবার যেমন রোদ তেমন ঠান্ডা।

অনেক ধন্যবাদ পোস্ট পড়ে মন্তব্যের জন্য।

১০| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

অদৃশ্য বলেছেন:



খুবই সুন্দর জায়গা...

শুভকামনা...

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

১১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:২৩

সিগনেচার নসিব বলেছেন: সুন্দর ছবি ব্লগ
স্বপ্নে যেতে হবে বাস্তবে সম্ভব্য হবে কি না জানি না !!

শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমি এখন বিশ্বাস করি মানুষের জীবনে অসম্ভব বলে কিছুই নেই। আমরাও কোনদিন সাউথ আফ্রিকা ঘুরতে যাবো এটা ভাবিনি কিন্তু ঘুরে এসেছি। ইচ্ছে থাকলে এক সময় আপনিও যেতে পারবেন।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

১২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৩০

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অপূর্ব!!! ছবিগুলো যেন জীবন্ত!!
তোমার বর্ণনাও অসাধারণ হয়েছে ফেরদৌসা!!!

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:০০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: প্রাকৃতিক সুন্দর ছবি আনা যায়না কিছুই। শুধু চোখ দিয়ে দেখতে হয়। আমিও তাই করেছি। মাঝে কিছু ছবি তুলেছি।

অনেক ধন্যবাদ আপা পোস্ট পড়ে মন্তব্যের জন্য।

১৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

মানস চোখ বলেছেন: অসাধারণ!!!! বিশেষকরে দুই মহা সাগরের মিলন !!!
সুন্দর পোষ্ট !! ভালোলাগা জানবেন !!

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমি অনেক শুনেছিলাম এই দুই সাগরের মিলন সম্পর্কে। ওখানে গিয়ে নিজের চোখে দেখে অবাক হয়েছি। সৃষ্টির কি অপূর্ব রহস্য।এক সাগরের পানির সাথে আরেক সাগর মিলেছে এরপরও পানির রঙ ভিন্ন।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অস্থির! খুব ভালো লেগেছে!

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩

কল্লোল পথিক বলেছেন:





চমৎকার!

০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

১৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:০৬

সোহাগ সকাল বলেছেন: এখানে অবশ্যই যাবো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ছবিগুলো দেখে আর বর্ণনা পড়ে মুগ্ধ হলাম।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এখানে তো অবশ্যই যাবেন। এইখানে না গেলে ক্যাপটাউন ভ্রমণ অপূর্ণ থাকবে।

১৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:১২

সৈয়দ আবুল ফারাহ্‌ বলেছেন: সুন্দর বাংলা, তথ্য আর ছবির জন্য ধন্যবাদ।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ পোস্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য।

১৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:২৩

কাছের-মানুষ বলেছেন: ছবিগুলো দারুন হয়েছে !

এফ বি তে আগে মনে হয় কিছু দেখছিলাম ! সমুদ্র সাথে পাহাড় অসাধারণ দৃশ্য । এত উপরে উঠলেন কিভাবে , পা এর অবস্থাতো কেরোসিন হয়ে যাবার কথা !!

সামুতে আপনাকে দেখে ভাল লাগল !


০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সিড়ি আছে উঠার আবার ফুনিকোলারও আছে। আমরা ফুনিকোলার দিয়ে উপরে গিয়েছিলাম

আসলেই পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর জায়গার মধ্যে এটি একটি। আমি তো আছি সামুতে তবে নিয়মিত না।আপনাকে দেখেও ভালো লাগছে।

অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:২৭

নায়না নাসরিন বলেছেন: দারুন ছবি আপু। ক্যাপ এর নাম আর ছবি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। ++++

০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক সুন্দর জায়গা। দেখে আমাদের আফসোস মেটে নাই। ইচ্ছে আছে সময় পেলে আবার যাওয়ার।

অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

২০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৫০

মাদিহা মৌ বলেছেন: এত গাঢ় নীল পানি!!

চমৎকার!

০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:০১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হুম এত্ত নীল। আমি যেখানে থাকি সেখানেও তিন দিকেই সাগর কিন্তু পানি নীল না। এত পানি দেখে তো আনন্দে আত্মহারা।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

২১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:২৯

সুমন কর বলেছেন: আগের পোস্টটির মতো এটাও চমৎকার হয়েছে। ছবিগুলোও দারুণ।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:৪৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সব সময় সাথে থেকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য।

২২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: অসাধারণ এসব দৃশ্যাবলীর চিত্র দেখে চোখ, মন- দুটোই জুড়ালো। খুব সুন্দর হয়েছে ছবি ব্লগ।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:৪৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: পোস্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:০৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুবই আফছুছ এই সুন্দর পোস্টটি আমার দেখা হয়ে উঠেনি । খুব ভাল লাগল । যদি দেখা না হয়ে থাকে তবে ঘুরে অআসতে পারেন কন্যা কুমারিকা । উপকুলের শেষ প্রান্তে যে বড় শিলা খন্ডের উপরে ন্বামী বিবেকানন্দ তিন দিন ধ্যনে বসেছিলেন সেখানে কি সুন্দর মন্দির গড়েছে । এর একদিকে বঙ্গোপসাগর একটিকে ভারত মহাসাগর এআ দিকে অারব সাগর ।

২৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:১৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুবই আফছুছ হচ্এছে ই সুন্দর পোস্টটি আগে আমার দেখা হয়ে উঠেনি বলে । খুব ভাল লাগল । ছবিগুলি খুব সুন্দর

যদি দেখা না হয়ে থাকে তবে ঘুরে আসতে পারেন কন্যা কুমারিকা । উপকুলের শেষ প্রান্তে যে বড় শিলা খন্ডের উপরে ন্বামী বিবেকানন্দ তিন দিন ধ্যনে বসেছিলেন সেখানে কি সুন্দর মন্দির গড়েছে । এর একদিকে বঙ্গোপসাগর, একটিকে ভারত মহাসাগর আর দিকে অারব সাগর ।

ধন্যবাদ , শুভেচ্ছা রইল ।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:২৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: বাহ খুবই অদ্ভুত। আসলে প্রকৃতির কাছে গেলে বুঝা যায় আমরা কত ক্ষুদ্র।
কন্যা কুমারিকা দেখিনি, কোথায় জায়গাটা?

সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:৩৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । কন্যাকুমারিকা ভারতের সর্বদক্ষীন বিন্দু । তামিলনাড়ু রাজ্যে অআবস্থিত । নিন্মের লিংক থেকে সেখানকার আনেক ছবি দেখতে পাবেন ।
http://kanyakumaridist.blogspot.co.uk/2010/01/beautiful-views-of-kanyakumari-dist.html

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৪২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ তথ্যের জন্য। এখন সময় বড় শত্রু। বছরে দুইটা বন্ধ পাওয়া যায় ছেলের স্কুলে। তাই একদিকে গেলে আরেকদিক অফ। চেষ্টা থাকবে কোন এক সময় এই জায়গাটা দেখার।

২৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার পোষ্ট দেখে দেখে সাউথ আফ্রিকাকে ভালোবেসে ফেলেছি, জানিনা সেই ভালোবাসায় মিলন হবে নাকি শুধুই বিরহ

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমরাও ওখানে গিয়ে এত সুন্দর দেখে সেই দেশের প্রেমে পড়ে গেছি। পুরা ক্যাপটাউন দেখতে হলে কম করে হলেও ২০ দিন লাগে। আরো অনেক স্টেট তো আছেই। আমরা পুরা ক্যাপটাউন দেখতে পারিনি সময়ের অভাবে। বেচে থাকলে আবার যাবো। আপনিও সময় নিয়ে একটা ভ্রমণ দেন। ওখানে হোটেল এবং খাবার অনেক কম দামে পাবেন।

২৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
//সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার পোষ্ট দেখে দেখে সাউথ আফ্রিকাকে ভালোবেসে ফেলেছি, জানিনা সেই ভালোবাসায় মিলন হবে নাকি শুধুই বিরহ// মিলনের দোয়া করে গেলাম.... সাদামন ভাই ;)


দুই মহাসাগরের দু’রকম পানির মিলনস্থলে আপনি গিয়েছেন, আর আপনার দেওয়া ছবি আমরা দেখলাম। অতএব আমরাই গিয়েছি। আমার মিলন হয়ে গেলো /:)

এবার কেইপ অভ্ গুড হোপ নিয়ে লেইখা ফালান... ভান্দবি B-)

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আরে আমি কারে দেখি।
এতদিন কোথায় ছিলেন। কোন খোজ খবর নাই, এক্কেবারে নিখোঁজ হয়ে ছিলেন। যাক অবশেষে দেখা দিলেন।
আরো বহুত পোস্ট বাকি আছে। লিখবো ধীরে ধীরে।
অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্য আর উৎসাহের জন্য।

২৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: কন্যা কুমারিকা এর সুন্দর ছবি মন্তব্যের ঘরে পোস্ট করার জন্য ডঃ এম এ আলীকে অশেষ ধন্যবাদ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। আসলে উনি ছবি দেওয়াতে ছবিতে দেখা হয়ে গেল।

২৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫১

পুলক ঢালী বলেছেন: আপনার ছবিগুলির প্রশংসার ভাষা নেই, দুই সমুদ্রের বিভাজন রেখার বর্নিল রূপ ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়, শুধু, ,অনুভব করর মত। কেইপ অব গুড হোপের কথা যা শুনেছি এটা মোটেও গুড নয়, চলতি কথায় মাঝি মাল্লারা বদর বদর বলে পাড়ি দেওয়ার আয়োজন করে, বাস্তবে মার্চেন্ট শিপ বা ক্রুজশিপ খুব আতঙ্কের মধ্যে দিয়ে ঐ জায়গাটা পার হয়, কারন সমুদ্রের ঐ অংশটা সারাক্ষন ঝঞ্জাবিক্ষুদ্ধ থাকে, প্রচন্ড বাতাস আর উত্তাল ঢেউ যে কোন সময় ভয়ানক দূর্ঘটনা ঘটিয়ে দিতে পারে, মানুষজন আতঙ্কের কথা ভুলে থাকার জন্য 'কেপ অফ ব্যাড হোপের জায়গায় গুড হোপ বলে'। :D

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:৪৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হা হা হা হুম এমনি অনেকটা শুনেছি। চোখে দেখা সৌন্দর্য্যের ছিটে ফোটাই আমি বর্ণনা করতে পারিনি, ছবি তুলতে পারিনি। এমন সৌন্দর্য্য শুধু চোখে দেখার, আর অনুভবের ব্যাপার।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৩০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫০

নেক্সাস বলেছেন: কি বলব, যেমন দেখার চোখ, তেমন লিখার হাত। আপনি গেলেন দেখলেন। আমি আপনার চোখে চোখ মিলিয়ে দেখে নিলাম রূপবতি আফ্রিকার রূপ। ছবি গুলো অসাধারণ।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:১২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমিও চোখ ভরে দেখতে পারিনি, তার আগেই আমাদের ফিরে আসার সময় হয়ে গেল। তবে চোখে যা দেখেছি তার কিছুই বর্ণনা করে বুঝানো যাবেনা, ছবিতে তার ছিটেফোঁটা ও ধরতে পারিনি।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৩১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:২২

কালীদাস বলেছেন: কেপটাউন থেকে যাওয়ার উপায় কি? কোন বাস সার্ভিস নাকি ট্যাক্সি?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.