নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফেরদৌসা রুহী

আমার সম্পর্কে আসলে বলার কিছুই নেই। আমি অতি সাধারণ একজন মানুষ

ফেরদৌসা রুহী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাউথ আফ্রিকা ভ্রমণ। প্রকৃতির বিস্ময় \'\'টেবল মাউন্টেন \'\'

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৩৯



সাউথ আফ্রিকার কেপটাউনের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হচ্ছে টেবল মাউন্টেন নামক এক পর্বত। এই টেবল মাউন্টেন নতুন প্রাকৃতিক সপ্তম আশ্চর্যের একটি। প্রাকৃতিক সপ্তম আশ্চর্যের মধ্যে টেবল মাউন্টেন পঞ্চম। টেবল মাউন্টেন হচ্ছে সমুদ্রের ভেতর থেকে বের হয়ে আসা একটি মালভূমি। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে টেবল মাউন্টেনের উচ্চতা ৩৫৬৩ ফুট।


ড্রাইভার এখানে এনে আমাদের নামিয়ে দিয়েছে


ক্যাবল কারের টিকেটের জন্য লাইন

কেপটাউন বেড়াতে আসবো আর টেবল মাউন্টেন দেখবোনা তা কি হয়। তবে টেবল মাউন্টেন দেখতে হলে আকাশ অবশ্যই পরিষ্কার ঝকঝকে হতে হবে। আকাশ পরিষ্কার না হলে অথবা আকাশে মেঘ জমে থাকলে, বৃষ্টি হলে টেবল মাউন্টেন যাওয়া নিষেধ। তখন পুরা টেবল মাউন্টেনের উপর মনে হয় মেঘ চাদর বিছিয়ে দিয়েছে, পুরা মাউন্টেন মেঘের চাদরে ঢাকা থাকে। স্থানীয়রা বলে মেঘ টেবল ক্লথ বিছিয়ে দিয়েছে।


ক্যাবল কারের টিকেট কেটে এই বিল্ডিং এর উপর যেতে হয় লিফট দিয়ে, তারপর আবার লাইন দিয়ে উঠতে হয় ক্যাবল কারে। একেকটা ক্যাবল কারে ৪০ জনের উপর লোক ধরে সম্ভবত।











এই পর্বতের সর্বোচ্চ চূড়া দুটি।একটির নাম ডেভিল পার্ক, আরেকটির নাম লায়ন্স হেড মানে সিংহের মাথা। আমরা যখন টেবল মাউন্টনের দিকে গাড়িতে করে রওনা দিলাম তখন মেঘমুক্ত আকাশ, তবে প্রচুর ঠান্ডা ছিল।পবর্তের রাস্তার কাছে যখন গেলাম তখন দেখি গাড়ির দীর্ঘ লাইন। আগের দিন আকাশ ভালো ছিলনা বলে অনেক পর্যটক আসতে পারেনি এখানে, তাই হয়ত আজ এমন লম্বা গাড়ির লাইন।


পর্বতের উপরে যাওয়ার জন্য সিঁড়ি করা আছে, আছে হাঁটার জন্য রাস্তা। পর্যটক আকর্ষণের জন্য সব ব্যবস্থায় আছে। সাড়ে তিন হাজার ফিট উপরেও আছে রেষ্টোরেন্ট, ওয়াইফাই, দোকান।









পাহাড়ের কোল ঘেঁষে রাস্তা, ড্রাইভারের সামান্য ভুলে গাড়ি যে কোথায় গিয়ে পড়বে তার পাত্তা নাই।আমাদের ড্রাইভার যেখান থেকে টেবল মাউন্টেন উঠার জন্য ক্যাবল কারের টিকেট কাটতে হয় সেখানে নামিয়ে দিল।টেবল মাউন্টেনের উপর যেতে হয় ক্যাবল কারে, আবার অনেকে হেঁটে উঠতে চাইলে তার ব্যবস্থাও আছে, তবে দল বেঁধে গাইড নিয়ে যেতে হয়। ক্যাবল কারে উঠার জন্য লম্বা লাইন, অনেক সময় পর আমরা টিকেট পেয়েছি। দুইটা ক্যাবল কার উপরে নিচে আসা যাওয়া করে ১৫/২০ মিনিট পর পর।











ক্যাবল কারে যখন টেবল মাউন্টের উপর গিয়ে নামলাম তখন নিচে তাকিয়ে দেখি সাগর আর বাড়িঘরগুলি ম্যাচ বক্সের মত দেখা যাচ্ছে। আমি ভয়ে বেশিক্ষণ নিচে তাকাতে পারিনি। উপর থেকে টেবল মাউন্টেন দেখে মনে হয় কেউ যেন একটা টেবিল বিছিয়ে রেখেছে পুরা পর্বতের উপর। আর এজন্যই নাকি এর নাম টেবল মাউন্টেন।


টেবল মাউন্টেন পুরাটাই পাথরের। কিন্তু পাথরেও ফুল ফুটে









পর্বতের যেখানে বড় গর্ত তা পার হওয়ার জন্য আছে ব্রিজ











টেবল মাউন্টেনে আছে প্রায় ১৫০০ প্রজাতির বিভিন্ন উদ্ভিত ও নানা রকম প্রাণী। প্রাণিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় এক রকমের বড় ইঁদুর, যাদের ওজন ৪ কেজি পর্যন্ত হয়। অনেক বেশি শীতের কারনে হয়ত আমরা তাদের দেখতে পাইনি, গর্তে লুকিয়ে ছিল।


পর্বতের উপর থেকে দূরে দেখা যাচ্ছে সাগরের মধ্যে গোলাকার একটা দ্বীপ। এটা হচ্ছে রবেন আইল্যান্ড, যে দ্বীপে নেলসন ম্যান্ডেলা জেলে বন্দী ছিল ১৯ বছর।





ক্যাবল কার থেকে দেখলাম নিচের এই পাহাড়ি পথ দিয়েই আমরা এসেছিলাম





টেবল মাউন্টেনের উপর এত ঠান্ডা ছিল মনে হচ্ছিল জমে বরফ হয়ে যাবো। এবার নেমে আসার পালা।








বিশাল এই প্রকৃতির কাছে গেলে বুঝা যায় কত ক্ষুদ্র আমি।

মন্তব্য ৬৮ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৬৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওখানে কি পরিমাণ বাংগালী দেখলেন?

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৫২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অল্প কয়েকজন বাংগালির সাথে ওখানে পরিচয় হয়েছে। তাদের জিজ্ঞেস করেছিলাম কি পরিমান বাংগালি আছে ওখানে, তারা বললো প্রচুর বাংগালি থাকে।

২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:২৭

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ওফ, দারুন সব ছবি, সেই সাথে চমৎকার বর্ণনা।

//টেবল মাউন্টেন পুরাটাই পাথরের। কিন্তু পাথরেও ফুল ফুটে //

//পর্বতের উপর থেকে দূরে দেখা যাচ্ছে সাগরের মধ্যে গোলাকার একটা দ্বীপ। এটা হচ্ছে রবেন আইল্যান্ড, যে দ্বীপে নেলসন ম্যান্ডেলা জেলে বন্দী ছিল ১৯ বছর। //

খুব সুন্দর উপলব্ধিঃ

//বিশাল এই প্রকৃতির কাছে গেলে বুঝা যায় কত ক্ষুদ্র আমি।//

ভাল থাকুন। সবসময়।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আমরা রবেন আইল্যান্ড যেখানে নেলসন ম্যান্ডেলা বন্দি ছিল ১৯ বছর সেই দ্বীপ দেখতে যেতে পারিনি। টিকেট কেটে জাহাজে যেতে হয় ওখানে কিন্তু আবহাওয়া খারাপ থাকার কারনে তিনদিন জাহাজ বন্ধ ছিল, তাই আমরা যখন টিকেট কাটতে গেলাম তখন আরো তিনদিন পরের বুকিং পেয়েছিলান, আমাদের ফিরে আসতে হবে বলে আমরা যেতে পারিনি। তাই না দেখার দু:খ নিয়ে ফিরে এলাম।

৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:০৮

প্রামানিক বলেছেন: পাহাড়ের কোল ঘেঁষে রাস্তা, ড্রাইভারের সামান্য ভুলে গাড়ি যে কোথায় গিয়ে পড়বে তার পাত্তা নাই।

ভয়ংকর রাস্তা। ধন্যবাদ অনেক কিছু দেখা হলো জানা হলো।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:০৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হুম রাস্তা খুবই ভয়ংকর কিন্তু সুন্দরও অনেক। এত সুন্দর রাস্তা আগে দেখিনি।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩১

পথহারা মানব বলেছেন: ছবির মতই সুন্দর আপনার বর্ননাগুলো!!!

চাইলে একটা ভ্রমন কাহিনী লিখে ফেলতে পারেন।
বাই দ্যা ওয়ে..ভ্রমনের ব্যাপারে সহা্য়তা চাই

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হয়েছি।
সামান্য কোন তথ্যও যদি আপনার কাজে লাগে, চেষ্টা করবো দিতে।

৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:০৩

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ছবিতে ভ্রমন করলাম ,ভাল লাগল:D

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হয়েছি।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:১৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অসাধারণ সব ছবির সাথে উপভোগ্য ভ্রমণকাহিনী।

ধন্যবাদ বোন ফেরদৌসা।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:০৯

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত।

অনেক ধন্যবাদ হেনা ভাই মন্তব্যের জন্য।

৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ওয়াও!!!!!!

কি দারুন মজা করেছেন! রোমাঞ্চকর!!

আমাদের সাথে শেয়ার করায় ধন্যবাদ :)

আমরাও ভার্চুয়ালী অনুভব করলাম :)

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:২৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: পাশে থেকে সব সময় অনুপ্রাণিত করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আমরা ছেলে তো ভার্চুয়ালি পুরা দুনিয়ায় ঘুরে ফেলে। যেখানে বাস্তবে কখনো যাওয়া সম্ভব না, ছেলে আমরা সেখানেও ঘুরতে যায় গুগল মামার মাধ্যমে।

৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:১৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অসাধারণ সব ছবিগুলো!!!
দারুন উপভোগ্য ভ্রমণকাহিনী এবার।

সত্যিই যেতে মন চাইছে ;)

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৩২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপা আপনি এখন ঘর সংসার থেকে মুক্তি পাওয়া মানুষ। আপনারা দুজনে মিলে পুরা দুনিয়া এখন ঘুরে বেড়াতে পারেন। ছেলেরা সবাই বড় হয়ে গেছে, যার যার জায়গায় প্রতিষ্ঠিত। ঘুরে আসুন একবার। আর আমরা ইচ্ছে করলেও যেতে পারিনা, সময় হয়না সবার।
কোথায় ছিলেন এতদিন, অনেক দিন দেখিনা ব্লগে আপনাকে।
অনেক ধন্যবাদ আপা মন্তব্যের জন্য।

৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯

বৃতি বলেছেন: পাহাড় আমার বরাবরই প্রিয়। টেবল মাউন্টেন সম্পর্কে জেনে ভালো লাগলো। খুব সুন্দর ছবিব্লগ :)

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৩৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বৃতি আপনাকে। পাহাড়, নদী, সাগর আমারও খুব পছন্দ। মরুভূমিও পছন্দ আজকাল।

১০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৪৬

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট ।প্রিয়তে নিলাম ।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৫৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমার এই সাধারণ মানের পোস্ট আপনি প্রিয়তে নিয়ে আমাকে কৃতজ্ঞ করেছেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:১৮

সুমন কর বলেছেন: প্রতিটি পর্বই ভালো হচ্ছে। সুন্দর বর্ণনা এবং ছবি।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৫৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সব পোস্টে পাশে থেকে অনুপ্রাণিত করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ

১২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লাগল ছবিগুলি । অনেক দুর্লভ ছবি দেখা হল , জানা হল তাদের কথা।
মন্তব্যের ঘরে একজন পাঠকের একটি প্রশ্নের বিষয়ে বলা যায় যে
newagebd.net এর সংবাদ ভাষ্য অনুয়ায়ী দক্ষীন আফ্রিকায় এখন প্রায়
৮০০০০ এর মত বাংলাদেশী আছেন বিভিন্ন ইমিগ্রেশন ক্যাটাগরীতে ।

শুভেচ্ছা রইল ।


২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:৩২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সঠিক তথ্য দেওয়ার জন্য। আমিও জানতাম না আসলে কত বাংলাদেশি ওখানে থাকে।
মন্তব্যের জন্য আবারো ধন্যবাদ।

১৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:০৬

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: সত্যিই অনন্য সাধারণ ছবি ব্লগ! ছবিতেই আফ্রিকা ভ্রমণ! আর, ছবি গুলো? ওয়াও!! হ্যাপি ব্লগিং! খুব ভালো লাগলো।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:৩৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এত সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখে আসলে সঠিকভাবে ছবি তোলার কথা মনেই ছিলনা। তাও আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত।
অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২০

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ছবিতে আফ্রিকা। দারুণ।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:৪২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ছবিতে এক ঝলক আফ্রিকা দেখে মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২৯

সৈয়দ আবুল ফারাহ্‌ বলেছেন: পাহাড়, ফুল, নীল পানি আর নীল আকাশের ছবি আমাদেরকে দক্ষিণ অাফ্রিকায় নিয়ে গেছে।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:৫৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমি ওখানের পাহাড়, ফুল, সাগরের নীল পানির প্রেমে পড়ে গেছি। সময় পেলে আবারো যাওয়ার ইচ্ছা।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৫৫

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: পাহাড় পর্বত দেখলে কেমন যেন থমথমে ভাব জাগে। চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকে।
ধন্যবাদ আপু সাউথ আফ্রিকার সুন্দর পর্বতের ছবিগুলোর জন্য।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:৫৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমাকে সাগরের চেয়ে পাহাড় টানে বেশি। আপনার মত আমিও এসব দেখলে থমকে যায়। মনে হয় এখানেই বসে থাকি, উপভোগ করি এর সৌন্দর্য্য।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:২৭

আমি তুমি আমরা বলেছেন: বিশাল এই প্রকৃতির কাছে গেলে বুঝা যায় কত ক্ষুদ্র আমি।

চমৎকার ভ্রমণ ব্লগ। ৪ কেজি ইদুর আশা করছি ভবিষ্যতের কোন পোস্টে দেখব :)

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:০৫

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ৪ কেজি ওজনের ইঁদুর তো শুধুমাত্র এই পাহাড়ের উপরই থাকে। প্রচন্ড ঠান্ডার কারনে ওরা সেদিন বের হয়নি তাই দেখতে পাইনি।
পরের পোস্টে থাকবে অন্য প্রানী।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

১৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:১৫

মাদিহা মৌ বলেছেন: যে চূড়ার নাম লায়ন হেড, ওটা কি সত্যিই সিংহের মাথার মত?

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:১৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হুম দেখতে পুরাই সিংহের মাথার মত। টেবল মাউন্টেনের উপর থেকে দেখলে বুঝা যায় না, মনে হয় একটা মাথার মত দাঁড়িয়ে আছে কিন্তু সাগরের উপর থেকে দেখতে পুরাই সিংহের মাথা।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:২০

শাহিন-৯৯ বলেছেন: ভ্রমন কাহিনি সত্যি মনটাকে আবেগময় করে তুলে

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:১৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমারও ভালো লাগে ভ্রমণ কাহিনী পড়তে।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

২০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আপনার ছবিতে সাউথ আফ্রিকার মাউন্টেন নামক পর্বত দেখা হল। ধন্যবাদ

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:২০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: পর্বতের নাম টেবল মাউন্টেন। ছবিতে টেবল মাউন্টেন দেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩০

পুলহ বলেছেন: "স্থানীয়রা বলে মেঘ টেবল ক্লথ বিছিয়ে দিয়েছে।"-- মজার উপমা তো! এম্নিতে খারাপ আবহাওয়াতে যেতে দেয় না কেন আপু?? চলাচল ঝুকিপূর্ণ- এটাই কি কারণ??
আপনার এই সিরিজের অন্য লেখাগুলোর মত এটাও চমৎকার। পোস্টে ভালোলাগা।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:২৫

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমরা যখন ছিলাম তখনো একদিন খারাপ আবহাওয়া পেয়েছিলাম। টেবল মাউন্টেনের দিকে দূর থেকে তাকিয়ে পর্বতের কিছুও দেখতে পাইনি, মনে হয়েছে যেন মেঘের চাদর বিছানো। পুরাই অন্ধকার।
ক্যাপটাউন মূলত ট্যুরিষ্ট শহর। সারাবছরই প্রচুর ট্যুরিষ্ট, আর তারা ট্যুরিষ্টদের কোন রকম অসুবিধা হোক বা কোন বিপদ হোক এই ব্যাপারে সতর্ক থাকে। তাই আবহাওয়া একটু খারাপ হলেই সাগর আর পাহাড় ট্যুরিষ্টদের জন্য বন্ধ থাকে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:৪১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রতি উত্তরের জন্য ।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:২৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ফিরে এসে মন্তব্য করার জন্য।

২৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:৩০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমি কোন নোটিশ পেলে কাল বিলম্ব করিনা সাথে সাথে রেসপনস করার চেস্টা করি । ধন্যবাদ ।

২৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:০৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ইচ্ছে করে খুব, কিন্তু জানিনা কোন দিন আশা পুরণ হবে কিনা..........এমন আরো সুন্দর সুন্দর ভ্রমণ কাহিনীর অপেক্ষায় থাকলাম আপু।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সাউথ আফ্রিকার ভ্রমণ দেখে আমি মুগ্ধ। এত সুন্দর একটা দেশ, আল্লাহ দীর্ঘ সময় নিয়ে বসে বসে এই দেশটা বানিয়েছে।
সময়, সুযোগ যদি পান একবার সাউথ আফ্রিকা যাবেন ঘুরতে। আপনি বিভিন্ন দেশ ঘুরে ঘুরে যা দেখবেন কেবল মাত্র সাউথ আফ্রিকার একটা শহরেই তেমন বহু কিছু দেখতে পারবেন।

২৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:০৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভালবাসায় পাথরেও ফুল ফোটে, কিন্তু এই চমৎকার ফুলের নামটা জানেন কি আপু?

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ১৫০ প্রজাতির বিভিন্ন উদ্ভিত আছে এই পাথরের টেবল মাউন্টেনে। যখন উপরে গেলাম দেখে শুধু দেখতেই ছিলাম মুগ্ধ হয়ে, কোন কিছু আর জানতেন পারিনি। কত্ত রকমের ফুল ফুটে আছে পাহাড়ের উপরে, দূর থেকে পাহাড়টা আকাবাকা মনে হচ্ছে কিন্তু উপরে উঠে গেলে মনে হয় লেবেল একটা টেবিল বসানো, এজন্যই এর নাম টেবল মাউন্টেন।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

২৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:০৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: চায়ের জন্য ধন্যবাদ

২৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: বিশাল এই প্রকৃতির কাছে গেলে বুঝা যায় কত ক্ষুদ্র আমি।

আমি চাই বারেবার এমন ক্ষুদ্র হতে। ক্ষুদ্র হতে হতে বিন্দুর মত বিলীন হয়ে যেতে।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৯

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সুন্দর চাওয়া।

বিশাল প্রকৃতির কাছে আমরা জিরো। অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

২৮| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: পাহাড় আর ফুলের ছবি সব সময় ই প্রিয়
চমৎকার এক পাহাড়ের গল্প শুনলাম !

২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু পাশে থেকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য।

২৯| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:১৩

আমিই মিসির আলী বলেছেন: সুন্দর এবং ভয়ংকর.....
আমার দেখতেই ভালো লাগে। যাওয়ার ইচ্ছা নাই।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হা হা হা হুম ছবিতে দেখে নিতে পারলে অনেক সময় যাওয়ার ইচ্ছা থাকেনা।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

৩০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:০৭

অগ্নি সারথি বলেছেন: ভ্রমনটা আপনার সাথে ভাল লাগল। চালায়া যান।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমার সাথে আপনার ভার্চুয়াল ভ্রমণ আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমিও আনন্দিত।

৩১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪

অদৃশ্য বলেছেন:



খুব সুন্দর...

শুভকামনা...

২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

৩২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অসাধারণ!!!

এই জন্যই তো কবিগুরু বলেছেন-

মরিতে চাহিনা আমি সুন্দর ভুবনে, মানবের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই!

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৩৫

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হুম, আমিও সুস্থ্যভাবে বহু বছর বাচতে চাই। প্রকৃতির সৌন্দর্য্য দুচোখ ভরে দেখতে চাই।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৩৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩

নেক্সাস বলেছেন: প্রতিটি পরব অসাধারণ। আপনি এই লিখাগুলো পুস্তকাকারে সংকলিত করতে পারেন। সাথে নাইজেরিয়ার বিভিন্ন দিক সহ।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:১৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এই অল্প ভ্রমণ নিয়ে কি আর পুস্তক করা যায়? তাও আপনার পরামর্শ মাথায় থাকবে। নাইজেরিয়াও তো ঘুরিফিরি কিন্তু লেখা হয়না, ব্লগে লিখে রাখলেও তো হয়, এখন থেকে তাই করতে হবে।

৩৪| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪১

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: ছবি ও বর্ণনা অসাধারন হয়েছে

৩৫| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৪

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ছবি, অসাধারণ বর্ণনা সব মিলয়ে আপনার সব লেখাই আমাকে মুগ্ধ করেছে।

৩৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:২৬

কালীদাস বলেছেন: আমার লিস্টে মাস্ট আইটেম দুইটার একটা হল এই টেবল মাউন্টেন আর রুবেন আইল্যান্ড। টিকেট কাটার লাইন দেখে খানিকটা শংকিতই হলাম। অনলাইনে কাটার কোন সিসটেম নেই?

আপনার পোস্টগুলো পেয়ে খুব ভাল হল আমার জন্য :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.