নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফেরদৌসা রুহী

আমার সম্পর্কে আসলে বলার কিছুই নেই। আমি অতি সাধারণ একজন মানুষ

ফেরদৌসা রুহী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেলজিয়ামের পথে ঘুরাঘুরি

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৩৬



হাতে যেহেতু সেনজেন ভিসা আছে তাই যতটুকু পারা যায় ঘুরে নেওয়ায় ভালো। আমাদের প্ল্যানে বেলজিয়াম ঘুরা ছিলোনা, কিন্তু হাতে আরো একদিন সময় আছে তাই ট্যুর অফিসে গিয়ে বেলজিয়ামের ব্রুজেস ঘুরার টিকেট কেটে নিলাম। ট্যুর অফিস থেকে বলে দিয়েছে পরদিন সকাল সাতটার আগেই যেন তাদের মিটিং পয়েন্টে থাকি, ঠিক সাতটায় তাদের বাস আমষ্টারডাম থেকে বেলজিয়ামের ব্রুজেসের দিকে ছেড়ে যাবে। আমরা সাতটার আগেই মিটিং পয়েন্টে চলে এলাম। আমার আবার চলতি পথে বাইরের দৃশ্য দেখতেই মজা লাগে তাই বাসের দোতলায় বসলাম। বাস ছাড়ার সময় গাইড তার পরিচয় দিয়েছে, আমাদের সব ট্যুরিষ্টদের হাতে একটা করে ইয়ারফোন দিয়েছে যাতে পথে যেতে যেতে গাইড যা বলে সব আমরা শুনতে পারি। আমি ইয়ারফোন ইউজ করতে পারিনা বলে ব্যাগেই রেখে দিলাম। ছেলেকে বললাম বাবা তুমি শুনে রাখো, পরে সব আমাকে বলবে। ছেলের আবার সব কিছু জানার বিশাল আগ্রহ।


আমরা এই পথে চলেছি বেলজিয়ামের পথে




বাস থেকে নেমে এই ব্রিজ পার হয়েই আমরা বেলজিয়ামের ব্রুজেস যাচ্ছিলাম। বাসের কাছে ফিরে আসার জন্য এগুলি সব মনেও রাখছিলাম।

গাইড আমাদের বললো যে তিন ঘন্টায় আমরা ব্রুজেস পৌঁছে যাবো। বাস যখন চলা শুরু করেছে সবাই কানে ইয়ারফোন লাগিয়ে নিয়েছে, আর আমি বাইরে তাকিয়ে দেখি। আমাষ্টারডাম শহর ছেড়ে আমাদের বাস চলছে ব্রুজেসের পথে। রাস্তার দুইপাশে শুধু সবুজ ঘাস, মাইলের পর মাইল সবুজ আর সবুজ, কিছু কিছু আবার হলুদ ফুল ফুটে আছে, এসবই গরুর খাবার। আবার টিউলিপের ফিল্ড ও দেখতে পাচ্ছিলাম। এত সবুজ চারপাশে যে চোখ ভরে দেখতেই ইচ্ছে করে।



এটা নাকি ব্রুজেসের লাভ লেক


লাভ লেকের পাড়ে উনারা বিশ্রাম করেন, কেউ কেউ আবার পানিতে ভেসে বেড়ান



এক সময় আমাদের বাস বেলজিয়ামের রাস্তায় প্রবেশ করলো। কোন চেকিং নাই, ইমিগ্রেশন নাই কিচ্ছু নাই। একই রাস্তা শুধু সামনের সাইন বোর্ডে লেখা বেলজিয়াম। বাসে এক দেশ থেকে আরেক দেশে এটাই আমার প্রথম জার্নি।সবচেয়ে আশ্চর্য যা লেগেছে তা হচ্ছে আমি রাস্তার আশে পাশে দেখার সাথে ফেইসবুকিং ও করছিলাম, যেই বাস বেলজিয়াম লেখা সাইন বোর্ড রাস্তায় চলা শুরু করেছে এক সেকেন্ডেই নেদারল্যান্ড এর মোবাইল ও ইন্টারনেট কানেকশন বন্ধ হয়ে গেলো। এক হিসাবে ভালোই লাগছিল, যতক্ষন ব্রুজেস থাকবো ততক্ষণ নেট ওয়ার্কের বাইরে থাকবো।


এটা ব্রুজেসের মার্কেট স্কয়ার, এখান থেকে ঘোড়ার গাড়ি ভাড়া করে আমরা ব্রুজেস ঘুরতে বেড়িয়ে পরলাম।










পুরা ব্রুজেস জুড়েই রেষ্টোরেন্ট। ভেতরে, বাইরে সবখানেই বসে খাওয়া যায়।













ঠিক তিন ঘন্টায় আমরা ব্রুজেস পৌছে গেলাম। বাস থেকে নামার আগে গাইড আমাদের কিছু কথা বললো, বললো যে এখন যেখানে বাস পার্কিং করা আছে, ঠিক ৫টায় আবার বাস এখান থেকে আমষ্টারডামের দিকে রওনা দিবে, কেউ যদি এক মিনিট দেরি করেও আসে সে বাস মিস করবে, আর যে বাস মিস করবে সে আজ আর আমষ্টারডাম ফিরে যেতে পারবেনা কারন ৫টার পর কোন বাস আমষ্টারডাম ফিরে যায়না, তাকে রাতে ব্রুজেস থাকতে হবে, পরের দিন ট্রেনে সে আবার আমষ্টারডাম ফিরতে পারবে। অনেক ট্যুরিষ্টদের সাথেই নাকি এমন হয়, এক দুই মিনিট দেরি করে বাসের কাছে এসে অনেককেই থাকতে হয়েছে, ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। আমরা ঠিক করলাম সাড়ে চারটার মধ্যেই বাসের কাছে চলে আসবো, কোনভাবেই বাস মিস করা যাবেনা, কারন পরেরদিন সকালে আমাদের সুইজারল্যান্ডের ফ্লাইট।

















বেলজিয়াম জার্মানির পাশের ছোট্ট এক দেশ। ভ্রমণের জন্য অনেকেই বেলজিয়াম বেছে নেন, তার মধ্যে অনেকেরই পছন্দের জায়গা বেলজিয়ামের ব্রুজেস। বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলস থেকে মাত্র আধা ঘন্টার পর ব্রুজেস। ব্রুজেসের চকোলেট, ওয়েফল, বিয়ার আর ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বিশ্ব বিখ্যাত। ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের সাথে মেয়নিজ আর টমেটোর একটা সস দেয়, আসলেই অনেক মজার। ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খাওয়ার জন্য দিতে হয় বিশাল লাইন। ব্রুজেসে আছে সমুদ্র , আছে অনেক ক্যানেল। ব্রুজেস ইউরুপের অন্যান্য শহর থেকে আলাদা, এই ব্রুজেসকে বলা হয় ‘ ভেনিস অফ দ্যা নর্থ’ মানে উত্তরের ভেনিস।











আমাদের গাইড আমাদের পথ দেখিয়ে একটা জায়গায় এনে ছেড়ে দিয়েছে, একটা পার্ক আর সাথে একটা দোকানের সাইনবোর্ড দেখিয়ে বললো এখন তোমরা ফ্রি, নিজেদের মত করে ব্রুজেস ঘুরবে, পুরা ব্রুজেস ঘুরতে পারো, চকোলেট ওয়েফল আর বিয়ার খেতে পারো, বিখ্যাত ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খেতে কেউ ভুলবেনা, সাগর পাড়ে গিয়ে জাহাজে করে ঘুরতে পারো, ক্যানেল ট্যুর দিতে পারো এবং সব শেষ করে এই পার্ক আর এই দোকানের সাইনবোর্ড দেখে বাস পার্কিং এ ফিরবে। আমরা তো কিছুটা ভয়ই পেয়ে গেলাম, সব রাস্তা একই রকম, সব বাড়ি একই রকম, কিভাবে সব মনে রাখবো। তাই গাইডের মোবাইল নাম্বার নিয়ে নিলাম।







অনেক ট্যুরিষ্ট আমরা এক বাসে এসেছি, সব মিলে প্রায় ৭০ জনের মত হবে, গাইড চলে যাওয়ার পর যে যার মত বেড়িয়ে পরেছে ঘুরার জন্য। পুরা ব্রুজেসেই দেখলাম ট্যুরিষ্ট গিজগিজ করছে। সব দিক থেকে নাকে এসে লাগছিলো ওয়েফলের মন মাতানো গন্ধ। সব খাবারের দোকানেই সামনের বাইরে বসে খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। সতের আঠারো শতকের পাথুরে বাড়ি ঘর, ভবন, চার্চ দেখছিলাম হেটে হেটে। আমরা হাঁটতে হাঁটতে ব্রুজেসের মার্কেট স্কয়ারে এসে ওদিকের আশেপাশে কিছুক্ষন ঘুরে ঘোড়ার গাড়ি ভাড়া করলাম, এই ঘোড়ার গাড়িই আমাদের ব্রুজেসের পথে পথে ঘুরে দেখাবে। ঘোড়ার গাড়িতে বসে বসে দেখছিলাম ব্রুজেস আর ঘোড়ার গাড়ির চালক আমাদের পরিচয় করিয়ে দিচ্ছিল নানা রকম ভবন, ঐতিহাসিক স্থাপনাসহ আরো অনেক কিছুর সাথে।






এখানে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই সহ আরো নানা কিছু বিক্রি করে।


ফ্রেঞ্চ ফ্রাইটাই মেয়নিজের সাথে আসলেই অনেক মজার


ওয়েফলের দেশে এসে এটা না খেলে কি চলে। ওয়েফলের সাথে বেলজিয়ামের পতাকাও থাকে


চকোলেটের দেশে কত রকমের যে চকোলেট








প্রচুর শীতের কারনে একটু পর পর হট চকলেট আর চা কফি হাতে নিয়েই ঘুরতে হয়।

আমরা ঘোড়ার গাড়িতে ঘুরে আবার মার্কেট স্কয়ার চলে এলাম। ওখানে টুকটাক খাবার খেয়ে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই কেনার জন্য লাইন দিলাম। ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খেয়ে ওয়েফল খেলাম। সেদিন প্রচুর ঠান্ডা আবার গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টিও হচ্ছিল তাই হাতে হট চকোলেট নিয়ে আমাদের বাস পার্কিং এর দিকে রওনা দিলাম। দুয়েকবার পথ ভুল করলেও শেষ পর্যন্ত ঠিকই বাসের কাছে চলে এলাম পথ চিনে। পার্কিং এর এখানেও আছে ওয়েফল, হট চকোলেট সহ আরো কি কি বিক্রি করার একটা দোকান। আর সাথে আছে ওয়াস রুম। বেশ সুন্দর পরিষ্কার ওয়াশ রুম। সব ট্যুরিষ্ট বাসে উঠার আগে এখানে এসে ফ্রেস হয়ে নিয়েছে। ওয়াশ রুম ব্যবহার করার জন্য একেকজনকে দিতে হয় ২ ইউরো করে। বাস ঠিক পাঁচটায় ছেড়ে দিয়েছে, আমরা ৮টায় এসে পৌঁছলাম আমষ্টারডাম।

মন্তব্য ৮০ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৮০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৫৬

মলাসইলমুইনা বলেছেন: ঘুম আসছিলো খুব |কিন্তু আপনার সুন্দর লেখা বেলজিয়ামে বেড়াতে নিয়ে গিয়েই ছাড়লো ! যাক আপনার এই লেখাটার ব্যাপারে বলা যায় এই বেলজিয়ামে যাবার সুযোগ হয়েছিল আমারও | অনেক আগে অবশ্য | সবসময়ই বেলজিয়াম খুব সুন্দর | সুন্দর লেখা আর ফটোগুলোতে চেনা আর সুন্দর সেই বেলজিয়ামকেই পাওয়া গেলো | খুব ভালো লাগলো |

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ঘুমকে বিদায় জানিয়ে পোস্টে এসে মন্তব্য করে যাওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

বেলজিয়ামের ব্রুজেস প্রচুর ট্যুরিষ্ট। রাস্তাগুলিও খুব একটা প্রশস্ত না। আপনি যেহেতু ঘুরে এসেছেন তাই ভালো করেই জানেন।

তাদের রাস্তা বাড়িঘর চার্চ সব কিছু একই রকম লাগছিলো আমার কাছে। রাস্তা চিনে বের হয়ে আসতে পারবো কিনা সেই চিন্তায় ছিলাম।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২৮

মাহবুব আলী বলেছেন: ভালো লাগল ভ্রমণ কাহিনি। ছবিগুলো সুন্দর।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৪১

কোলড বলেছেন: Do please write the correct pronunciation of Bruges in Bengali. It should be ব্রুস। Also, try watching the 2008 movie: In Bruges.

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: বাংলাতে ব্রুজেসই বলে। ব্রুজেসের মধ্যেই আছে ব্রুস।

ধন্যবাদ আপনাকে, মুভিটি দেখে নিবো।

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:০১

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অনেক দিন পর চেনা যায়গাগুলো দেখে ভালই লাগল, ব্রুজেস এ গিয়েছিলাম বেশ কয়েকবার। লেখা ও ছবি গুলো চমৎকার হয়েছে।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: চেনা জায়গা দেখলে আসলেই ভালো লাগে খুব, অনেক স্মৃতি মনে পড়ে যায়।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য। সেদিন আকাশ মেঘলা তাই ছবি ভালো আসেনি খুব একটা।

৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৮

নিয়াজ সুমন বলেছেন: সকাল সকাল বেলজিয়াম ভ্রমণ খুব উপভোগ করলাম।
ধন্যবাদ আপু সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সকাল সকাল আমার সাথে বেলজিয়াম ঘুরে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ সব সময় পোস্টে মন্তব্য দিয়ে পাশে থাকার জন্য।

৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: চমতকার।
লেখা এবং ছবি খুব ভালো হয়েছে।
আপনি তো অনেক ভাগ্যবান।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আল্লাহর রহমতে ভাগ্যবান মনে করি নিজেকে, যেহেতু বাইরের জগত একটু আধটু দেখার ভাগ্য হচ্ছে সেই হিসাবে ভাগ্যবানই।

ঘুরতে ভালো লাগে আমার।

ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩১

নতুন নকিব বলেছেন:



লেখা এবং ছবিতে অনুপম উপস্থাপনা। অভিনন্দন।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৯

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট দেখে মন্তব্যের জন্য।

৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: বাহ! ফ্রী ফ্রী বেলজিয়াম ঘুরে এলাম। খুব সুন্দর ছবি। অনেক ভাল লেগেছে। :)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনাকে ফ্রি বেলজিয়াম ঘুরাতে পেরে আমিও খুশি।

মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি ও বর্ননায় অনেক ভাল লাগল।
সামনে নিশ্চয় সুইজারল্যান্ড ভ্রমন কাহিনি পাব?

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এখন তো নেদারল্যান্ড শেষ, বেলজিয়াম শেষ। সুইজারল্যান্ড উড়াল দিবো তাই সুইজারল্যান্ড থাকবে এখন থেকে।

সব সময় মন্তব্য দিয়ে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার ছবি ও বর্ণনা। কয়েকটা ছবি দেখার জন্য মনিটরের ডানে বাঁয়ে মাথা কাত করতে গিয়ে ব্যথা পেলাম। তারপরেও আপনাকে ধন্যবাদ বোন ফেরদৌসা।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৫

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হা হা হা ছবি দেখতে তাহলে আপনাকে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে।

ল্যাপটপে তো সব ছবি ঠিকমতো ছিলো কিন্তু ব্লগে এসে কেন কয়েকটা ছবি উল্টে গেলো ঠিক বুঝলাম না।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য হেনা ভাই।

১১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: সবগুলো ছবি খুবই চমৎকার হয়েছে। খুব ভাল লাগলো আপনার বেলজিয়ামের পথে ঘুরাঘুরি এবং ব্রুজেস বৃত্তান্ত। চকোলেটগুলো খুব লোভনীয়।
ভয় হচ্ছিল, পাছে না আবার বাস মিস করে বসেন- সময়ের ব্যাপারে ওরা যা কঠোর নিয়মানুবর্তী! পরের দিন সকালে আবার আপনাদের সুইজারল্যান্ড ফ্লাইট ছিল।
ছেলের আবার সব কিছু জানার বিশাল আগ্রহ - খুব ভাল কথা। ছোটবেলায় আমিও এমনই ছিলাম, খুবই কৌতুহলি। কৌতুহল ছাড়া জ্ঞান বাড়বে কিভাবে?
পোস্টে ভাল লাগা + +

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ব্রুজেস ঘুরছিলাম আর পথ চিনে বাস পার্কিং এ ঠিক সময়ে ফিরে আসতে পারবো কিনা সেই টেনশান কাজ করছিলো।
ব্রুজেসের সমস্ত রাস্তার পাশেই চকলেট, ওয়েফলের দোকান। যতক্ষণ ঘুরছিলাম ওয়েফলের গন্ধই নাকে এসে লাগছিলো।

ছেলের প্রচুর আগ্রহ জানার। আমি ইয়ারফোন ব্যাগে রেখে দিয়েছি পুরা ট্যুরেই কিন্তু ছেলে সব শুনে।

সময়ের ব্যাপারে এরা কঠোর। একবার কয়েক মিনিট দেরি করে এসে দেখি আমাদের ফেলে বাস চলে গেছে। তখনই শিক্ষা হয়েছে এদের সময় সম্পর্কে।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৪

জাহিদ অনিক বলেছেন:

বেশ ! খুব ভালো লাগলো ছবিগুলো। লেখাও বেশ চমৎকার বর্ননা।

সবথেকে বেশি ভালোলাগার হচ্ছে ক্যানেলগুলো।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: নেদারল্যান্ড হচ্ছে ক্যানেলের দেশ। বেশ কয়েকদিন নেদারল্যান্ড থেকে একটু চেঞ্জের জন্য যখন বেলজিয়ামের ব্রুজেস গেলাম ওখানে গিয়েও দেখি ক্যানেল আর ক্যানেল।

ভালো লাগে এদের ক্যানেল। একদম পরিষ্কার। ট্যুরিষ্টরা মনের আনন্দে ক্যানেলে ঘুরে বেড়াচ্ছে।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

১৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৬

ওমেরা বলেছেন: ছবি ও লিখা খুব ভাল লাগল আপু।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: জেনে খুশি হলাম।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে নিয়মিত মন্তব্য দিয়ে পাশে থাকার জন্য।

১৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪০

সামিয়া বলেছেন: ওয়াও!!! দারুন ভ্রমন ব্লগ! আমি মুগ্ধ!!!!
++++++++++ অসংখ্য!!!!!!!!!

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনাকে মুগ্ধ করতে পেরে আমিও আনন্দিত।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

১৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

এভাবে যদি চিটাগাং যাবার মতো করে ভারত হয়ে, ফাকিস্তান অথবা আফগানিস্তান হয়ে, তুরস্কের ভেতর দিয়ে ইউরোপে যাওয়া যেত!!! আহারে... ভাবতেই আবেগ আইসা ঝাপটে ধরে!!!

ছবিতে পোস্টদাত্রীকে দেখতে চাই... 8-|

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এমন যদি হতো কি যে ভালো হতো, ভাবতেই আমার ঘুরার স্বপ্ন দেখতে ইচ্ছে করছে।

ইউরুপের দেশে এই এক বিশাল সুবিধা, কোনভাবে একবার ঢুকে যেতে পারলে বাসে বা ট্রেনে পুরা ইউরোপ ঘুরা যায়, কোন চেকিং নাই আর।

ব্লগে পোস্টদাতার ছবি দিতে উস্তাদের মানা।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে বহুদিন পর এসে মন্তব্যের জন্য।

১৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৭

সুমন কর বলেছেন: পরিপূর্ণ ভ্রমণ পোস্ট। লেখা আর চমৎকার সব ছবি দেখে ভার্চুয়াল বেলজিয়াম ঘুরে নিলাম। ;)

+।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনাকে ভার্চুয়ালী বেলজিয়াম ঘুরাতে পেরে আমারও ভালো লাগছে।

অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৬

কালীদাস বলেছেন: বেশ ছিমছাম শহর মনে হল। টাউন সেন্টারগুলোর প্যাটার্ণ মুটামুটি একইরকম সার ইউরোপে, স্পেশাল ল্যান্ডমার্কগুলো অবশ্যই আলাদা। ব্রুজেস যাইনি কখনও, ভালই লাগল আপনার বিবরণ :) বাইদ্যাওয়ে, সেন্টারে খাবারের দোকানগুলো পুরাই ডাকাত কোয়ালিটির তুলনায়; ব্রুজেস কি ব্যতিক্রম ছিল নাকি?

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: খাবারের দাম খুব বেশি মনে হইনি। এর আগে তো বেশ কয়েকদিন নেদারল্যান্ড ছিলাম, প্রতিদিন খেয়েছি তাই একটা ধারনা হয়ে গেছে।
আমরা যারা ঘুরতে যাই তাদের ইউরোপের কয়েকটা দেশ ঘুরার পর আর তেমন আগ্রহ থাকার কথা না, কারন সব কিছু প্রায় একই রকম।
ব্রুজেস প্রচুর ট্যুরিষ্ট।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

১৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আপনার ভ্রমণ অভিজ্ঞতা ভালো লাগলো+++



ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে।।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এত্তগুলি প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

মন্তব্যের জন্যও ধন্যবাদ।

১৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন আপু
আর ছবি গুলো ও অনেক অনেক সুন্দর ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সব সময় পাশে থেকে মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।

সেদিন সারাদিন মেঘলা ছিলো তাই ছবি তুলতে পারিনি, যা তুলছি ঘোড়ার গাড়ি চলা অবস্থাতেই।

২০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার পুরনো পোস্ট প্রচার থেকে যদি ভাল কিছু হয়, প্রচার খারাপ কিছুনা (জানুয়ারী/২০১৬) পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছিলাম। হয়তো নোটিফিকেশন পান নি। সময় করে দেখে নিলে খুশী হবো।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: নোটিফিকেশন আসেনা। সরি দেখতে পাইনি বলে।

আপনার মন্তব্য অবশ্যই দেখবো, অনেক সুন্দর মন্তব্য করেন আপনি।

২১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৪

জাহিদ হাসান বলেছেন: ঢাকায় বসে আপনার এই ভ্রমন-ডায়েরীটা পড়ছি। আমার কাছে রুপকথার গল্পের মত লাগছে। :(

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: কি বলেন আমার এই সাধারন মানের লেখা পড়ে আপনার কাছে রুপকথা মনে হচ্ছে!
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

২২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫২

সোহানী বলেছেন: ভালো লাগলো তোমার ভ্রমণ ব্লগ। হাঁ সেনজেন ভিসার এটাই মজা। আমি এক ভিসায় সুইস, জার্মাান, ফ্রান্স, চেক ঘুরেছিলাম কোন চেক ইন এর ঝামেলা ছাড়া...........

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:২৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হুম এতে অনেক মজা, হাতে সময় আর টাকা নিয়ে গেলে অনেকগুলি দেশ ঘুরে আসা সম্ভব। কিন্তু সমস্যা অই টাকা আর সময়ে।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

২৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪৪

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: বাহ, বেশ লাগল আপনার ব্রুজেস ভ্রমন কাহিনী! আর আমার মনেও ছবি দেখে ভেনিসের কথা মনে হয়েছিল যেটা আপনিই পরে উল্লেখ্য করেছেন।

আর আপু, ওটা কিন্তু সেনজেন ভিসা না, সেংগেন ভিসা! :D অনেকেই এই ভুলটা করে আমাদের দেশে...

সেনজেন চায়নার একটি শহর আর সেংগেন বেলজিয়ামের একটি শহর! ২৬ টি দেশের এক ভিসাতে ভ্রমনের ব্যাপারটা চুড়ান্ত হয়েছিল সেংগেন শহরের ঘোষনা থেকে, তাই ভিসার এইরকম নাম।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৪১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: তাই বুঝি, তাহলে তো আমরা এতদিন ভুল করে আসতেছি।

সবাই আমরা তো সেনজেনই বলি, যাক এতদিনে আসলটা জানলাম।
ভেনিসও ঘুরেছি। ভেনিস নিয়েও লিখবো।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

২৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সুযোগের সুন্দর ব্যাবহার।। অন্ততঃ আমাদের ( মধ্যপ্রাচ্যিয় প্রবাসীদের মত) যান্ত্রিক হয়ে যান নি।।
কষ্ট করে যখন লেখেইছিলেন, তখন বর্ননাটা আরেকটু ডালপালা মেললো না কেন?? তাড়াহুড়ায় কি!!
যাওয়াতো হবে না।। তাই লেখা পড়েই আনন্দ নেয়া।।
শুভকামনা রইলো।।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ইউরোপের এই এক বিশাল সুবিধা। কোন রকমে একবার ঢুকে যেতে পারলে বাসে, ট্রেনে আর চেকিং নাই।

তাড়াহুড়া না ঠিক, ফাঁকিবাজি। আমি লেখায় ফাঁকি দেই অনেক।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

২৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫৩

উম্মে সায়মা বলেছেন: ইশ কী মজা আপনার আপু! কত জায়গায় ঘুরে বেড়ান :)
খুব সুন্দর একটা ছবি ব্লগ হয়েছে।++

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমার তো সারাক্ষণই ঘুরতে ইচ্ছে করে। কিন্তু উপায় নাই।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

২৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:১৭

কোলড বলেছেন: "লেখক বলেছেন: বাংলাতে ব্রুজেসই বলে। ব্রুজেসের মধ্যেই আছে ব্রুস"
Belgian people pronounce their city as ব্রুস. The "g" in Bruges is silent and we should not butcher their name. Just like it is সেংএন (Schengen) where G is silent.

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হুম তাই হবে হয়তো। এরা ব্রুস বলে।

২৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:০২

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হা হা, বাপের ওপরেও বাপ আছে! কোলড ভাইয়ের মন্তব্য পড়ে সেটাই বুঝলাম

যাহোক, চাদের এক সহকর্মী আমাকে ঐ ভুলটা ধরিয়ে দেয়, চাদের ভাষা হল ফ্রেঞ্চ, তাই সেংগেনকেই শিখে নিয়েছিলাম ওখান থেকে। কোলড ভাইয়ের মন্তব্য থেকে জানাটা আরো পোক্ত হল! :)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনাদের দুজনের মন্তব্য থেকে আমিও জানলাম। দুজনকেই ধন্যবাদ।

২৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫৮

গালিব আফসারৗ বলেছেন: ঘুরতে থাকেন, শুভকামনা। আমিও একদিন ঘুরমু :( :D

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনার জন্য অগ্রিম শুভকামনা।

অবশ্যই ঘুরবেন। ঘুরে আমাদের সাথে ঘুরাঘুরির সুন্দর সব ছবি শেয়ার করবেন।

২৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪২

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: পড়ে মনে হলো আমিও এখন বেলজিয়ামে!!
ধন্যবাদ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ওয়াও খুবই ভালো। ভালো থাকুন বেলজিয়ামে।

৩০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২

ডা: মেহেদী হাসান বলেছেন: অনেক দিনের ইচ্ছে সেনজেন কান্ট্রি গুলো ঘুরার, এরকম পোস্ট দেখলে চোখ আটকে যায়। অসাধারন লিখনি সে সাথে অস্থির ছবি গুলো দারুন মাত্রা যোগ করেছে।
ইনশাআল্লাহ একদিন স্ব চক্ষে দেখে আসব।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ইচ্ছা থাকলে সেই ইচ্ছা পূরণ হবেই ইনশাআল্লাহ।

সেনজেন ভিসায় ঘুরতে সময় আর টাকা দুইটাই লাগে। আমাদের দুইটারই অভাব। তাই ভিসা থাকা সত্তেও খুব বেশিদিন ঘুরতে পারি নাই।
আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৩১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৭

পার্থ তালুকদার বলেছেন: মনে লয় উড়াল দিয়ে চলে যাই বেলজিয়াম । :)
দারুণ পোষ্ট ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হা হা হা ভিসা করে চলে যান বেলজিয়াম।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৩২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:


ওস্তাদের মানা?!
কই... আমি তো কাউকে নিজের ফটো দিতে 'মানা' করি নি? B-)

২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: উস্তাদ বলছে একমাত্র মুখোশই সত্য।

তাই কাউরে চেহারা দেখামুনা।

৩৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: বাহ, দেশ থেকে ঘুরে গিয়ে এর মধ্যে ইউরোপও চলে গেলেন?

২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৩৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এটা দেশে আসার আগের ট্যুর।

কিন্তু আলসেমি করে লিখিনা। এখন শুরু করছি, কবে যে শেষ করবো আল্লাহ জানে।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৩৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ২০১০ এ ব্রাসেলস গিয়েছিলাম। আপনার সৌজন্যে এবার ব্রুজেস ঘোরা হলো। ঝকঝকে ছবিগুলোর জন্য ধন্যবাদ।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমাদেরও ব্রাসেলস যাওয়ার ইচ্ছা ছিলো কিন্তু সময়ের সাথে পেরে উঠিনি।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৩৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: ফেরদৌসা রুহী ,




সব কিছু ছবির মতো সুন্দর ।
হায়রে ! অভাগা শুধু আমার এই দেশটা......................

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমাদের দেশে কোন নিয়ম কানুন নাই, থাকলেও কেউ তা মানেনা।

সব কিছু যদি নিয়মে চলতো আমাদের দেশও সুন্দর থাকতো। আসলেই আমাদের দেশ অভাগা।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৩৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫২

ফয়সাল রকি বলেছেন: এতো ঘুরাঘুরি করতে ভালো লাগে? এরচেয়ে শীতের দুপুরে ভরপেট ভাত খেয়ে কাঁথা মুড়ি দিয়ে একটা ঘুম কিংবা মাঝরাতে একটা হরর মুভি দেখে সকালটা ঘুমানো কি কম আনন্দের!!!! B-)) হে হে হে... আঙ্গুর ফল টক!

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: জি যা বললেন আমি তার সাথে একমত। সেই হিসাবে অলসতার উপর কোন পুরষ্কার থাকলে আমিই পেতাম।

কাথা মুড়ি দিয়ে এমনও দিন যায় আমি সারাদিন পার করে দেই। আবার মাঝেমধ্যে মন আনচান করলে ঘুরতে বের হই।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৩৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৪

আনন্দ পাল বলেছেন: @কোলড ব্রুঘে হবে ব্রুস না

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ব্রুজেস, ব্রুস, ব্রুঘে সবই বলে ওখানে। ফ্রেঞ্চে এক রকম, ইংলিশে আরেক রকম আবার বাংলায় আরেক রকম উচ্চারণ হয়ে যায়।

৩৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মুন্চাইতাছে বেলজিয়াম ঘুর্তাম আর খাইতাম :)

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ওখানে খাওয়ারই জায়গা। সমস্ত রাস্তার পাশেই শুধু খাবারের দোকান। সবদিক থেকেই নাকে এসে লাগে ওয়েফলের গন্ধ।

ইউরুপের ভিসা লাগায়ে ঘুরতে চলে যান এক সময়।

৩৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১২

জুন বলেছেন: বেশ কয়েক বছর আগে আমার ছোট বোনকে ছেলেমেয়ে নিয়ে তার কর্তার কাজের সুত্রে বেলজিয়াম বসবাস করতে হয়েছিল মাস ছয়েক । ওর মুখে আমি ব্রুজের প্রশংসা শুনেছিলাম বহুদিন। যদিও তারা ইউরোপের অনেক দেশে ঘুরেছিল কিন্ত ব্রুজ ছিল তার শান্ত সমাহিত রূপের জন্য তাদের অন্তরে । আপনার ছবিগুলোও যেন সেই কথাগুলোই বলে গেল ফেরদৌসা রুহী ।
অনেক ভালোলাগা রইলো ।
+

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আসলেই অনেক সুন্দর আর গুছানো। অবশ্য ইউরোপের সব দেশই এমন।

আমরা তো অল্প সময়ের জন্য গিয়েছিলাম তাই অত ভালোমত ঘুরতে পারিনি তবে যতটুকু ঘুরেছি ভালো লেগেছে।

মানুষজন ঘুরছে আর খাচ্ছে এও এক দেখার মত দৃশ্য।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৪০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০০

শামচুল হক বলেছেন: যেমন ছবি তেমন বর্ণনা। খুবই ভালো লাগল।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমিও আনন্দিত।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.