নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফেরদৌসা রুহী

আমার সম্পর্কে আসলে বলার কিছুই নেই। আমি অতি সাধারণ একজন মানুষ

ফেরদৌসা রুহী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুইজারল্যান্ডের পথে

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫২



যেহেতু ঘুরতে বের হয়েছি এক দেশ আর কতদিন ভালো লাগে, তাই এবার চললাম সুইজারল্যান্ড। নেদারল্যান্ড এর আমাস্টারডাম বিমান বন্দর থেকে আমাদের ফ্লাইট। আমাস্টারডাম থেকে জার্মানির মিউনিখ বিমান বন্দরে এক ঘন্টার ট্রানজিট। মিউনিখ থেকে সুইজারল্যান্ড এর জেনেভার ফ্লাইট। আমাস্টারডাম বিমান বন্দরে ইমিগ্রেশন শেষ করে সাথে থাকা বড় দুইটা লাগেজ ৬০ ডলারে বুকিং দিয়ে আমরা প্লেনে চড়লাম। ইউরোপের এই সিস্টেম আমার ভালো লাগেনি। এক দেশ থেকে আরেক দেশে গেলে লাগেজ বুকিং দিলে প্রতি লাগেজে ৩০ ডলার চার্জ দিতে হয়।


ট্রেন কিছুক্ষন চলার পর চারদিকেই সবুজের হাতছানি

নেদারল্যান্ড থেকে এক ঘন্টায় আমরা জার্মানির মিউনিখ বিমান বন্দরে চলে এলাম। সুইজারল্যান্ডের ফ্লাইট ধরতে দৌড়ানো ছাড়া উপায় নাই, কারন সুইজারল্যান্ড যাওয়ার প্লেন একদম বিমান বন্দরের শেষ দিকে। দৌড়ে এসে ফ্লাইট ধরলাম। প্লেনে বসে চিন্তা করছিলাম আমরা তো সময় মতই সুইজারল্যান্ড চলে যাবো কিন্তু আমাদের যে লাগেজ বুকিং দিয়েছি তা সময় মতো আসতে পারবেতো? কারন মাত্র এক ঘন্টায় এক প্লেন থেকে আরেক প্লেনে লাগেজ আসাটাও একটা কঠিনই।









আমরা এক ঘন্টায় চলে এলাম সুইজারল্যান্ডের জেনেভা বিমান বন্দরে। এসেই কত নাম্বার বেল্টে আমাদের লাগেজ দিবে সেখানে দাঁড়ালাম। পাশেই দেখি লাইন দিয়ে ট্রলি রাখা কিন্তু লক করা, ট্রলির এখানে এক ইউরো দিলেই ট্রলির লক খুলে যায়, এই এক ইউরো চ্যারিটির কাজে ব্যবহার করে তারা। এক ইউরো দিয়ে ট্রলি নিয়ে বেল্টের কাছে দাঁড়িয়ে আছি কিন্তু বেল্ট আর ঘুরেনা, কোন লাগেজও আসেনা। কিছুক্ষন অপেক্ষা করে বিমান বন্দরের ইনফরমেশন সেন্টারে গেলাম, তারা বললো যেখানে লাগেজের জন্য অভিযোগ করা হয় সেখানে গিয়ে জানাতে। অভিযোগ করার রুমে গিয়ে দেখি অনেকেই তাদের লাগেজ না আসার অভিযোগ একটা ফর্মে লিখছে। যখন আমাদের পালা এসেছে আমরাও ফর্ম নিয়ে সব লিখলাম। অভিযোগ কেন্দ্রে বসা মহিলা কম্পিটারে চেক করে বললো ট্রানজিট খুবই অল্প সময়ের হওয়াতে লাগেজ আসেনি, এখনো জার্মানিতেই আছে, লাগেজ আসবে বিকাল ৫টার পর। আমরা চাইলে ৫টার পর এসে লাগেজ বিমান বন্দর থেকে নিয়ে যেতে পারি অথবা আমরা যেখানেই থাকিনা কেন সেই ঠিকানা দিয়ে গেলে বিমান কর্তিপক্ষ তা আজ রাতের মধ্যে অথবা আগামিকাল সকালেই আমাদের কাছে পৌঁছে দিয়ে আসবে। আমাদের যোগাযোগ করার জন্য ইমেইল এড্রেস দিয়ে দিয়েছে। ফর্মে আমাদের লাগেজের কালার লিখে দিয়ে আরো যা তথ্য চেয়েছে সব লিখে আমরা বললাম আমাদের ঠিকানায় লাগেজ পাঠিয়ে দিতে।


ইন্টারলেকেনের কাছাকাছি এসে ট্রেন থেকে দেখি বিশাল একটা লেক, পানি পুরাই নীল




এক সময় বৃষ্টি শুরু হয়ে গেলো তখন ট্রেনের জানালার কাঁচও ঝাপসা হয়ে এলো



বিমান বন্দরে আমাদের একজন পারিবারিক বন্ধু অপেক্ষা করছিলো। উনার সাথে দেখা করে আমরা বিমান বন্দর থেকেই সুইজারল্যান্ডের সিম কিনে নিলাম। সুইজারল্যান্ড যাওয়ার আগেই একজন ট্রাভেলারের সাথে আমি সুইজারল্যান্ড ভ্রমণ নিয়ে আলাপ করেছিলাম, সে আগে সুইজারল্যান্ড ঘুরে এসেছে। তাই আমরা কোথায় যাবো, কোথায় থাকবো, কি দেখবো সমস্ত কিছু আগেই আমি এই ট্রাভেলারের সাথে আলাপ করে ঠিক করে রেখেছিলাম।


হোটেলে উঠে বারান্দায় গিয়ে আমার চোখের সামনেই এই দৃশ্য







আমাদের গন্তব্য সুইজারল্যান্ডের ইন্টারলেকেন, যেখানে যেতে ট্রেনে জেনেভা থেকে প্রায় চার ঘন্টা লাগে। আমরা যেহেতু জানিনা কিভাবে কি করতে হবে, কোথায় স্টেশন তাই আমাদের পারিবারিক যে বন্ধু তাকেই বললাম সব বুঝিয়ে দিতে। জেনেভা বিমান বন্দরের নিচেই স্টেশন। আমরা ট্রেনের টিকেট কাটতে গেলাম, ১৫ মিনিট পর পর ট্রেন ছেড়ে যায়, টিকেট কাটার সময় বললাম আমার ছেলে আছে যার বয়স সাড়ে বারো তার জন্য কোন ছাড় আছে কিনা। যে মহিলা ট্রেনের টিকেট দিবে সে ছেলের পাসপোর্ট দেখে ছেলের জন্য দুইটা সুইস পাস দিয়ে দিয়েছে, বললো এই সুইস পাস দেখালে এক বছর পর্যন্ত সুইজারল্যান্ডের ট্রেনে, বাসে, ট্রামে এমনকি যেসব ট্যুরিষ্ট স্পট দেখতে টিকেট কাটতে হয় ছেলের জন্য সব ফ্রি। ১৭ বছর বয়স পর্যন্ত সুইজারল্যান্ডে সবার জন্যই এসব ফ্রি। মনে মনে বিরাট খুশি হয়েছি সুইস পাস পেয়ে, কারন ট্রেনের টিকেট, ট্যুরিষ্ট স্পটের টিকেট সুইজারল্যান্ডে খুবই এক্সপেন্সিভ।







ট্রেন আসতে আরো কিছু সময় বাকি আছে তাই এই ফাঁকে আমরা স্টেশনের রেষ্টোরেন্টে দুপুরের খাবার খেয়ে নিলাম। খাওয়ার পর আমাদের পারিবারিক বন্ধু আমাদের থেকে বিদায় নিয়ে চলে গেলো, উনার সাথে আমরা পরে আবার দেখা করবো যখন ঘুরে ফিরে জেনেভা আসবো। ট্রেন আসার পর উঠে পরলাম ট্রেনে, দোতলা ট্রেন কিন্তু পুরা ট্রেনই ফাঁকা। ট্রেন আসার সময়ের এক সেকেন্ডও এদিক সেদিক নাই। একদম ঠিক সময়ে ট্রেন আসে।





ট্রেন যখন চলতে শুরু করেছে তখন মনে হচ্ছিল ঢাকার মতই আশপাশ। কিছুটা হতাশ হলাম, মনে মনে যে সুইজারল্যান্ডের ছবি এঁকে রেখেছি তা কই? আধা ঘন্টা পরই ট্রেনের জানালা দিয়ে যখন দুইপাশে অবারিত সবুজ আর সবুজ দেখছিলাম আর দূরে সুইস আল্পসের উপর সাদা বরফে ঢাকা তখন শুধু মনে হচ্ছিল ওয়াও এত্ত সুন্দর, এইতো সেই সুইজারল্যান্ড যার ছবি আমার মনে আঁকা। চারদিকে এত সুন্দর ছবির মত যে চোখ ফেরাতে ইচ্ছে হচ্ছিলনা। এসব দেখতে দেখতে আরেক স্টেশনে আমাদের ট্রেন বদল করতে হয়েছিলো কিন্তু টিকেট আর নতুন করে কাটতে হইনি, তারপর এক সময় চলে এলাম ইন্টারলেকেন স্টেশন।




হোটেলে উঠে ফ্রেশ হয়েই একটু ঘুরতে বের হয়েছিলাম আশেপাশে



হোটেল বুকিং দেওয়ার সময় দেখাচ্ছিলো স্টেশন থেকে আমাদের হোটেল ১০ মিনিট হাটার দূরত্বে। কিন্তু যেহেতু চিনিনা আর হাল্কা বৃষ্টিও হচ্ছিল তাই আমরা ট্যাক্সি নিলাম। বসার সাথে সাথেই ট্যাক্সি আমাদের হোটেলে নামিয়ে দিয়েছে। হোটেলে সব ফর্মালিটি শেষ করার পর হোটেল থেকে তারা আমাদের ইন্টারলেকেন পাস এর দুইটা টিকেট দিয়েছে, আমরা যতদিন ইন্টারলেকেন থাকবো ততদিন এখানকার সব বাসে এই টিকেট দেখালে ফ্রি চলা যাবে। হোটেলের এক সাইডে ফ্যামিলি রুম, আরেক সাইডে ব্যাচেলরদের রুম। অনেকেই ঘুরতে আসে যারা কম খরচে থাকতে চায়, তারা যাতে একই রুমে তিনজন, চারজন, ছয়জন থাকতে পারে সেই ব্যবস্থা করা। এটা ব্যালেচর, ছাত্রদের জন্য খুবই ভালো ব্যবস্থা, একই হোটেলে হোটেল আর হোস্টেল দুইটাই আছে। আবার কিছু কিছু আছে শুধুই হোস্টেল।


এটা আমাদের হোটেল




শীতের কারনেই হয়তো ওখানে কাঠের ব্যবহার বেশি হোটেল আর বাড়ি বানাতে।

চাবি নিয়ে তিনতলায় গেলাম আমাদের রুমে। আমাদের তিনজনের তিন বেডের বিশাল এক রুম, সাথে বারান্দা। রুমে গিয়ে বারান্দায় গিয়ে পুরাই অবাক, আবারো মুখ দিয়ে নিজেই বের হয়ে এলো ওয়াও এত্ত সুন্দর। আমার সামনে সুইস আল্পস, সুইস আল্পসের উপরে বরফে ঢাকা আর পাহাড়ের গায়ে পাইন গাছ, এ যেন এক স্বর্গিয় পরিবেশ। এটাই আমার জীবনের প্রথম এত কাছে থেকে বরফের পাহাড় দেখা।



লাগেজ তো আসেনি তাই একটু ফ্রেশ হয়ে কফি খেয়ে এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে হোটেলের সামনের রাস্তায় গেলাম, সব কিছু এত সুন্দর এত গুছানো যে মনে হচ্ছিল সারা জীবন এখানে কাটিয়ে দিতে পারলে মন্দ হতোনা। হেঁটে আশেপাশের রাস্তায় আরো ঘুরতে চাইলাম কিন্তু বৃষ্টি শুরু হয়ে যাওয়াতে তা আর হইনি, একে বৃষ্টি আর প্রচুর ঠান্ডা তাই হোটেলে চলে এসে বারান্দায় বসে সুইস আল্পসের সৌন্দর্যই দেখছিলাম। ইন্টারলেকেন খুবই নিরিবিলি, চোখে কোন মানুষই পরেনা, রাস্তাঘাট একদমই ফাঁকা, ট্যুরিষ্ট ছাড়া স্থানীয় লোকজন দুই পারসেন্ট আছে কিনা সন্দেহ। আর এই এলাকাতে ট্যুরিষ্ট আসে বছরে কয়েকমাস বাকি কয়েকমাস বরফে ঢাকা থাকে বলে হোটেল, রেষ্টরেন্ট সবই নাকি বন্ধ থাকে।





হোটেল থেকে ফোন দিয়ে বললো রাত ৮টার পর পরই সব খাবারর দোকান এখানে বন্ধ হয়ে যায়, হোটেলের রেষ্টোরেন্ট তারা ৯টার মধ্যে বন্ধ করে দেয়, আমরা রাতের খাবার যেন শেষ করে ফেলি। এত ঠান্ডা আর অচেনা পরিবেশ বলে বাইরে আর যেতে চাইনি, হোটেলের রেষ্টোরেন্টেই খাবার অর্ডার দিলাম। থ্রি স্টার মানের হোটেল হলেও খাবার হয় রেষ্টোরেন্টে বসে খেতে হবে অথবা নিজে গিয়ে খাবার রুমে নিয়ে আসতে হবে। খাবার আনতে নিচে গেলাম আর তখনই রিসিপশনে দুইজন লোক এসে আমাদের খোঁজ করছিলো, তারা জেনেভা থেকে আমাদের লাগেজ নিয়ে এসেছে এবং এক পয়সাও চার্জ করেনি। এত সুন্দর এদের সার্ভিজ আর সব কিছুই এত নিয়ম মাফিক বলেই হয়তো সুইজারল্যান্ড অনেকের পছন্দের তালিকায়।

মন্তব্য ৬৫ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৬৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনার সুন্দর বর্ণনা সাথে মারাত্নক সুন্দর ছবি। খুব খুব খুব্বি ভাল লাগল। আহা কখনো যেতে পারবো কিনা কে জানে তাই আপনার পোষ্ট থেকেই মন ভরে দেখে কলিজা জ্বালিয়ে গেলাম । :P

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সুইজারল্যান্ড আসলেই অনেক বেশি সুন্দর।

চোখে যে সৌন্দর্য দেখেছি তার এক ঝলক ও ছবিতে তুলে আনা সম্ভবনা।

আশা করি আপনিও এক সময় নিজ চোখে দেখবেন সুইজারল্যান্ড।

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩০

মৌমুমু বলেছেন: খুব ইচ্ছে আছে সময় হলে সুইজারল্যান্ড আর নায়েগ্রা ফল্স দেখার। তবে আপনার সুইজারল্যান্ডের চমৎকার বর্ননা আর ছবি দেখে ইচ্ছেটা আরো প্রবল হয়ে গেল।
সুন্দর পোষ্ট আপু। ভালো থাকবেন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:২২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনার ইচ্ছে পূরন হোক দোয়া করি।

নায়াগ্রার প্রতি আমার তেমন আগ্রহ নাই তাও সুযোগ পেলে কাজে লাগাবো ইনশাআল্লাহ।

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সকাল-সকাল এমন সুন্দর একটি পোষ্ট পড়ে অনেক ভাল লাগছে।সত্যি ছবি দেখে মনে হচ্ছে যেন কোন স্বর্গরাজ্য।
ছবি ও বর্ননায় মন ভরে গেছে।
ভাল থাকুন আপু।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৩০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমারো জেনে ভালো লেগেছে যে আপনি সকাল সকাল এই পোস্ট দেখে মন্তব্য করেছে।

ওখানে সব কিছু এত বেশি সুন্দর যে চোখ ফেরানো যায়না। মনে হয় এখানেই যদি থেকে যেতে পারতাম।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: লেখা এবং ছবি খুব খুব সুন্দর।
আমার আমস্টারডাম যাওয়ার ইচ্ছা আছে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৩৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সুইজারল্যান্ড তো পৃথিবীর স্বর্গ সবাই বলে।

তবে আমাস্টারডামও অনেক সুন্দর, সব কিছু ছবির মত ঝকঝকে।

আপনার ইচ্ছে পূরণ হোক।

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৭

নতুন নকিব বলেছেন:



দারুন ভ্রমন ব্লগ। সুন্দর লোকেশন। ছবির মত। সাজানো। আমরাও যাব ইনশাআল্লাহ।

অভিনন্দন অন্তহীন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৪৯

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অবশ্যই যাবেন।

ছবির মতই সুন্দর, শুধু দেখতেই ইচ্ছে করে, ছবি তোলার কথা তখন আর মনে থাকেনা।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩

উচ্ছল বলেছেন: অনেক সুন্দর বর্ণনা। ছবিগুলো যদি আপনি তুলে থাকেন তবে বলব- আপনার ছবি তোলার হাতও দারুন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৫৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সব ছবি আমার তোলা। চেষ্টা করি ভালো ছবি যেন আসে কিন্তু সব সময় আসেনা।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
চমৎকার ছবির সাথে অসাধারণ বর্ণনা!!
সত্যিই খুব উপভোগ্য বেড়ানো হয়েছে তোমার!!

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৫৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হুম আপা একবারে ট্যুর প্ল্যান পুরাটাই কাজে লাগিয়েছি।

সকাল থেকে রাত ঘুরে চেষ্টা করেছি সব কিছুই যেন টাচ করে আসতে পারি, যা লিস্ট করেছিলাম।

অনেক ধন্যবাদ আপা মন্তব্যের জন্য।

৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৮

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: এ এক অন্য পৃথিবী! এমন সৌভাগ্য ক'জনার কপালে আছে?

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:০১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আল্লাহকে ধন্যবাদ যে আমি সেখানে যেতে পেরেছি, ঘুরতে পেরেছি।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬

শাহিন-৯৯ বলেছেন: খুবই ভাল লাগল।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছবিগুলি খুটিয়ে দেখলাম, একটি উপভোগ্য পোস্ট

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এত সুন্দর সুইজারল্যান্ড যে ছবি তোলা বাদ দিয়ে শুধু দেখতেই ইচ্ছে করে।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

১১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: আপনার সাথে সুইজারল্যান্ড ঘুরে আসলাম। পড়তে পড়তে অনেক কিছু ফিল করছিলাম।
ছবি খুব সুন্দর। ভাল থাকবেন আপু।

সুইজারল্যান্ড দেখার খুব ইচ্ছা আছে, যদি কখনো ভিসা পাই।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ভিসার আবেদন করুন অবশ্যই পেয়ে যাবেন।

যাওয়ার আগে আমিও সুইজারল্যান্ড সম্পর্কে অনেক শুনেছি, কখনো ভাবিনি নিজেও ঘুরতে যাবো, কিন্তু আল্লাহ সেই আশা পূরণ করেছেন।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন আপু
একদম চোখের আয়নায় চলে এসছে সব । ছবি গুলো ও দারুন !!!

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৯

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আরো বহু কিছু লেখার ছিলো কিন্তু বাদ দিয়ে দিয়েছি, দেখি যে লেখা অনেক বড় হয়ে যাবে তাই বাদ দিলাম।

অনেক ধন্যবাদ আপু সব সময় উৎসাহ দেওয়ার জন্য।

১৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮

সকাল রয় বলেছেন: আপনার চোখ দিয়ে ঘুরে এলাম শহর...

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ধন্যবাদ সকাল রয় মন্তব্যের জন্য।

নিজের চোখেও কখনো দেখবেন সেই আশা করি।

১৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৬

জাহিদ অনিক বলেছেন:

আমার তো ছবি দেখেই ভালো লাগছে, সরাসরি দেখে আপনার কতটা ভালো লেগেছে সেটা আর ভাবতে চাইছি না।

বেশ ভালো লাগলো সুইটজারল্যান্ড ভ্রমণ ছবি ব্লগ !

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৯

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এতো মাত্র শুরু সুইজারল্যান্ড এর। সাথেই থাকুন, আরো বহু কিছু বাকি আছে।

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সত্যি আলাদা এক জগত। ছবিগুলো যেন স্বর্গ থেকে তুলে আনা।


ধন্যবাদ বোন ফেরদৌসা।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সুইজারল্যান্ডকে ভুস্বর্গ বলা হয়। ওখানে গিয়ে বুঝলাম কেন বলা হয়।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে হেনা ভাই মন্তব্যের জন্য।

১৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩০

সুমন কর বলেছেন: পরিপূর্ণ সার্থক পোস্ট। লেখা আর ছবি সবই সুন্দর লাগল।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: মাত্র সুইজারল্যান্ড শুরু, আরো বহু কিছু আছে।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

১৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯

তিহাম বলেছেন: অনেক আগ থেকেই সুইজারল্যান্ড ঘুরতে যাও্যার ইচ্ছা । দেখা যাক স্বপ্ন সত্যি হয় কি না ।
আপনার লিখা আর ছবি অনেক সুন্দর হয়েছে ।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ইচ্ছা যখন আছে অবশ্যই পূরণ হবে।

ভালো লাগার মতই একটা দেশ।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

১৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

কালীদাস বলেছেন: আল্পসের একটা আকর্ষণ আছে, এড়ানো খুব কঠিন ফেরদৌসি আপা। সাদা, তুষারে মোড়া চূড়াগুলো দেখলে মনটা অন্যরকম একটা ভাল লাগায় ছেয়ে যায় সবসময়।

লাগেজ বুকিং এর কথাটা কনফিউজড করল। আমার এরকম হয়নি কখনও, অনেক ডেস্টিনেশনেই আমার বাসার পাশের এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি ফ্লাইট না থাকায় বড় হাবগুলোতে প্লেন চেন্জ করতে হয়েছে। আপনি কি এয়ারলাইন চেন্জ করেছিলেন মিউনিখে? সেক্ষেত্রে লাগবে। আর কেএলএমে বা সুইসএয়ারে যাননি কেন? আমস্টারডাম থেকে সরাসরি ফ্লাইট আছে বলেই জানতাম :|

আগামী বছর জুরিখে যাওয়ার ইচ্ছা আছে একবার; গতবছর পারসোনাল কারণে টিকেটের টাকা গচ্চা দিয়েও শেষপর্যন্ত যাইনি :( দেখি পারি কিনা!

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১৫

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমরা নাইজেরিয়া থেকেই এয়ারের টিকেট কেটে নিয়েছিলাম।

না মিউনিখে গিয়ে এয়ার লাইন চেঞ্জ করি নাই। আমাদের বললো ট্রাঞ্জিট খুব অল্প সময়ের ছিলো তাই লাগেজ আসেনি।

একই ঘটনা যদি আমাদের দেশে হতো বেড়ানো শেষ হয়ে গেলেও লাগেজ পেতাম কিনা সন্দেহ। তারপর লাগেজ পৌঁছে দিয়েই আগে বকশিস চাইতো মাস্ট।
আশা করি আগামি বছর আপনার জুরিখ ভ্রমণ আর মিস হবেনা।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সব সময় পাশে থেকে মন্তব্য দিয়ে উৎসাহ দেওয়ার জন্য।

১৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫

করুণাধারা বলেছেন: জানি না কখনো সুইজারল্যান্ড যাওয়া হবে কিনা! তবে চমৎকার ছবিগুলো দেখে সুইজারল্যান্ড অনেকখানি দেখা হয়ে গেল।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আশা করি কখনো আপনিও যাবেন সুইজারল্যান্ড।

অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

২০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

এদের দেশের সৌন্দর্য্য দেখলে আমার গা জ্বালা করে। এত সুন্দর দেশে ওদেরকে, কেবল ওদেরকেই থাকতে দেবার অধিকারটা কে দিলো? X((
হায় প্রকৃতি... তুমি কি মাঝে মাঝে একটু বৈষম্যহীন হতে পারো না? তবে দেখতে আমরা কত সুন্দর মনে মানুষ হই!

যা হোক, আমাদের জন্য দু’একটা সুইচ পাস আনতে পারতেন... আমরা তো মানা করতাম না! 8-|

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:২১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: নিজের দেশের জন্য আফসোস হয় অন্য দেশ দেখে। এক গাদা মানুষে গিজগিজ করে আমাদের দেশ আর সাথে আছে অনিয়ম।

হা হা হা আগে কইবেন না যে সুইস পাস যেন নিয়ে আসি, বললে ঠিকই আর কারো জন্যে নাহলেও আপনার জন্য একটা সুইস পাস না নিয়ে ফিরতাম না।

নেক্সট টাইম ইনশাআল্লাহ।

অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

২১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৩

কোলড বলেছেন: If it were in Autumn I would have advised going to Grabunden and watch Maloja Snake. Geneva, Zurich, Basel are boringly picture perfect.

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ধন্যবাদ। নেক্সট টাইম।

২২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:০৩

মলাসইলমুইনা বলেছেন: আল্পসের মধ্যে দিতে ইন্টার কান্ট্রি যে ট্রেন লাইন সেটা দিয়ে একবার পারলে ঘুরুন |পৃথিবীর সেরা জার্নির একটা হবে শিওর | মনে হবে স্বর্গের মধ্যে দিয়ে চলছেন | খুবই সুন্দর ফটোগুলো | এই শীতেও লাফিয়ে পরে ইচ্ছে করছে নীল লেকের পানিতে | প্রিয় ভ্রমণ কাহিনীর লেখিকা অনেক শুভেচ্ছা আরেকটি সুন্দর লেখার জন্য |

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: যদি আবার কখনো যাওয়া হয় অবশ্যই ট্রাই করবো ট্রেনে ঘুরতে।

এত নীল পানি যে প্রচন্ড শীতে আমারো ইচ্ছে করলে লাফ দিতে। কিন্তু লাফ দিলে বরফে ওখানে ঠান্ডা হয়ে মরে থাকবো তাই আর রিস্ক নিলাম না।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্যের জন্য।

২৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সৌন্দর্যের দিক দিয়ে ইউরোপের দেশগুলো কাছাকাছি, তবে আল্পসের সাথে সংযুক্ত দেশগুলো বেশি সুন্দর। আপনার সাথে বেড়ানো হয়ে গেল, আর বোধহয় যাওয়ার দরকার নাই, কি বলেন? :)
আল্পসের সাথে ইরানের উত্তরের তাবরিজের বেশ মিল আছে, বিশেষ করে শীতকালে।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: যে কয়টা দেশ দেখলাম সব একই রকম মনে হয়েছে তাই আর অত ইচ্ছা নাই ইউরোপ ভ্রমনের।

আমার তো অন্যদের ভ্রমণ কাহিনী আর ছবি দেখলে বরং ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা বেড়ে যায়।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

২৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২০

হাসান রাজু বলেছেন: এতো সুন্দর ছবিতে ।
মাথা খারাপ । মাথা খারাপ । মাথা খারাপ ।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: বাস্তবে আরো বেশি সুন্দর।

ছবিতে বাস্তবের কিছুই আনা সম্ভবনা।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

২৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি প্রকৃতির ছবি বেশী দিয়েছেন, মানুষের দৈনন্দিন জীবনের ছবি দিলে ভালো হতো।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: প্রকৃতিই আমার বেশি পছন্দ তাই প্রকৃতির ছবি তোলি বেশি।

মানুষের জটিলতায় ঢুকে কি লাভ।

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৫

অলিউর রহমান খান বলেছেন: চোখ জোড়ানো সব দৃশ্য দেখে মনটা ভালো হয়ে গেলো।
সুন্দর একটি দেশ বুঝাই যাচ্ছে।
ছবিগুলোর সাথে চমৎকার বর্ননা বেশ ভালো লেগেছে।


২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আসলেই অনেক সুন্দর দেশ। থাকার সুযোগ থাকলে হয়তো থেকেই যেতাম।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

২৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৭

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: চমৎকার দেশ। ছবিগুলো দেখেই বোঝা যায়।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: রুটি রুজির ব্যবস্থা থাকলে এক জীবন ওখানে প্রকৃতি দেখেই পার করে দেওয়া সম্ভব।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

২৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১

নিয়াজ সুমন বলেছেন: যতই দেখি ততই নয়ন জুড়িয়ে যায়।
আপনার চোখে ঘুরে এলাম নন্দনিক সৌন্দয়্যে লীলাভুমি!!

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: মাত্র শুরু করলাম সুইজারল্যান্ড। সাথেই থাকুন আরো বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যাবো।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

২৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১২

محمد فسيح الاسلام বলেছেন: این یک کشور خوب است. با تشکر از شما برای به اشتراک گذاری

৩০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩০

আটলান্টিক বলেছেন: সুইজারল্যান্ড কে মনে হয় আল্লাহ নিজের হাতে বানাইছে।
এতো সুন্দর আর রিচ আর কোন দেশ নাই।আপনার এই লেখাটা আমি আগেই পড়েছি এখন আবার এসেছি শুধু মাত্র ছবিগুলো নেওয়ার জন্য।অসাধারণ হয়েছে ছবিগুলো।আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
OffTopic-আটলান্টিক ভ্রমণে বের হয়ে যান একদিন।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আমি আটলান্টিকের পাড়েই থাকি। তাই সমুদ্র এখন আর আলাদা করে টানেনা।

৩১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: দুর্দান্ত ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ

৩২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৫৬

কেএসরথি বলেছেন: আমার কাছে ইউরোপকে সব সময় খুবই আকর্ষনীয় মনে হয়। কারন কি আমি নিজেও জানিনা। হয়তবা তুষার ঢাকা পাহাড় আর নীরবতাটাই আমাকে টানে। আর তুষার-ঢাকা পাহাড়ের দেশ মানেইতো সুইজারল্যান্ড। ছবি দেখলেই মনে হয় যেন দেশটা ৫০০ বছর পিছনে পড়ে আছে। এখনও যেন সেই মিডিইভাল যুগে আটকে আছে, একটু খেয়াল করলেই যেন দেখা যাবে, কোন রাজা দল-বল নিয়ে ঘোড়ায় চড়ে, রাজ্য পরিদর্শন করতে বের হয়েছেন।

আমেরিকা-কানাডাতে জীবনটা সেই তুলনায় অনেকটাই একঘেয়ে! কারনটা হয়ত এসব দেশের ইতিহাস খুবই সংক্ষিপ্ত।
এটলিস্ট আমার কাছে সেটাই লাগে।

ইচ্ছা আছে সুইজারল্যান্ড ঘুরতে যাবার। কখনও সুযোগ পেলে যাবো।

২৬ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: যা বলেছেন আমার কাছেও তাই মনে হলো।
আসলেই মুগ্ধ হয়েছি সুইজারল্যান্ড দেখে। অবশ্যই ঘুরতে যাবেন।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৩৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪৫

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) বলেছেন: দারুণ বর্ণনা,সাথে মনোমুগ্ধকর ছবি ...... কাছে থেকেও এখনো যেতে পারিনি ......

৩৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:০৯

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দারুণ লাগল ছবি এবং বর্ণনা! আমরাও ২০১৭ এর জুন মাসে সুইজারল্যান্ড বেড়াতে গিয়েছিলাম। সত্যিই স্বপ্নের মত সুন্দর এক দেশ। একটা সমস্যা, মারাত্মক ব্যববহুল!
++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.