নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ট্রুথ নেভার ডাই্‌জ

নিজের সম্পর্কে লেখার কিছু নেই । সাদামাটা ।

আহমেদ জী এস

পুরোপুরি একজন অতি সাধারন মানুষ । আমি যা আমি তাই ই । শয়তানও নই কিম্বা ফেরেশতা । একজন মানুষ আপনারই মতো দু'টো হাত, চোখ আর নিটোল একটা হৃদয় নিয়ে আপনারই মতো একজন মানুষ । প্রচন্ড রকমের রোমান্টিক আবার একই সাথে জঘন্য রকমের বাস্তববাদী...

আহমেদ জী এস › বিস্তারিত পোস্টঃ

যে কথা বলতে চাইনি .....................

২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:১২



মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অনেক পোস্ট এসেছে , হয়তো আরও আসবে । কেউ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ নিয়ে কেউ মুক্তিযুদ্ধকে প্রশ্নবিদ্ধ করে লিখেছেন। বাদানুবাদও হচ্ছে । এরা মনে হয় মুক্তিযুদ্ধকে না দেখে , সেই সময়কালের সব মানুষের ( ২% লোক বাদে) একমাত্র চাওয়াটাকে না বুঝে কেবল ধারনাভিত্তিক ধারনা থেকেই পক্ষে বিপক্ষে বলে যাচ্ছেন ।

সবাইকে বলি , মুক্তিযুদ্ধের সঠিক চেতনা কিম্বা মুক্তির আকাঙ্খা যা-ই বলুন ; আপনাকে মুক্তিযুদ্ধের সময়কালের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট , আপামর জনগণের একমাত্র আকাঙ্খা ঠিকঠাক ভাবে বুঝতে হলে, ধারন করতে হলে , অনুভব করতে হলে সেই সত্তরের উত্তাল সময়ে ফিরে যেতে হবে । ফিরে যেতে হবে আরও পেছনে এমনকি আসতে হবে একাত্তর পরবর্তি সময় গুলোতেও । যেহেতু অনেকের বয়স এর ভেতর পড়েনা , তাই মুক্তিযুদ্ধের মূল সুরটি তাদের কাছে বেসুরো মনে হয় , মনে হয় অচেনা । আর তাতেই বিভ্রান্তি বাড়ে ।

মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস অনেকেই জানেননা এমনটা মনে করেন । ইতিহাস একটাই হয় । বিজয়ীরা তাকে একভাবে লেখেন , বিজিতরা লেখেন অন্যভাবে । কিন্তু বুদ্ধিমান ও বিবেচক মানুষের কাছে ইতিহাস অনেক ঘটনা , ঘটনার পেছনের ঘটনা , ঘটনার সময়কাল , ঘটনার বিশ্লেষণ, ইতিহাসে সম্পৃক্ত মানুষদের মনন - চেতনা নিয়ে ধরা দেবে । তখন বিবেচক মানুষই ইতিহাসের সত্যাসত্য নির্ণয়ে সক্ষম হবেন ।
আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সত্যটুকু এবং পরবর্তী সত্যটুকু বুঝতে হলে বিভিন্ন বই , রেফারেন্স পড়তে হবে, তা যতো রকমের মতবাদের লেখকেরই লেখাই হোক না কেন । জেনে নিতে হবে কমপক্ষে ষাটের উপরের বয়সের মানুষের কাছ থেকে তখনকার মানুষের চাওয়াটাকে । তখনকার দেশের রাজনৈতিক , অর্থনৈতিক এমনকি সামাজিক, ব্যক্তিগত আবহাওয়াটাকেও । তারপরে নিজের বুদ্ধি দিয়ে, বিবেচনা দিয়ে বুঝে নিতে হবে মুক্তিযুদ্ধের সত্যটাকে । তাহলে দেখবেন মুক্তিযুদ্ধের সত্য একটাই “ শোষন থেকে মুক্তির প্রেরনা ” , “সব বাঙালীর এক হয়ে যাওয়া ”। তার জন্যে নেতার অবদানই একমাত্র অবদান নয় , অবদান সত্তর- একাত্তরের ৯৮% জনমানুষের । নেতা কখনই “জনগণ’কে তৈরী করেনা বরং জনগনই একজন “নেতা”কে তৈরী করে । নেতা তাঁর কাজটি করেছেন জনগণকে একটা লক্ষ্যে একত্রিত করে , লক্ষ্যের বাকী সব কাজটুকু করেছেন দলমত নির্বিশেষে এই জনগণই ।
হ্যা, মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে অনেক কিছু পাল্টেছে খুব দ্রুততার সাথে যাতে সব জনগনের ঐ সময়ের আকাঙ্খার প্রতিফলন হয়নি মোটেও। সেটা মুক্তিযুদ্ধের দোষ নয় , বেশ কিছু মানুষের দোষ , তাদের ক্ষমতা কুক্ষিগত করনের নেশা ।
জেনে রাখবেন , কোনও সাধারন মুক্তিযোদ্ধাই দেশের কাছে কিছু প্রাপ্তির আশা নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে যোগ দেয়নি । আজও দেয় না । দেবেনা কোনওদিন ।

এখন যাদের যাদের জন্যে মুক্তিযুদ্ধকে আপনারা প্রশ্নবিদ্ধ করছেন তারা কেউ-ই প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা নয় । একটু হিসেব করে দেখুন, সত্তরে আপনার বয়স যদি হয়ে থাকে ১৫ বছর তবে আপনি এখোন ৬০ এর উপরের বয়সের । ১৫ বছরে একমাত্র “ বিচ্ছু বাহিনীর” যোদ্ধা হওয়া ছাড়া আপনার সক্রিয় ভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করা সম্ভব ছিলোনা । আপনারা কতোজন ষাটোর্দ্ধ মানুষ এমনটা ছিলেন ? আপনার ভূমিকা ছিলো মুক্তিযুদ্ধকে মনেপ্রানে সমর্থন করা, সহায়তা করা । যোদ্ধা ছিলেন হাযার হাযার কিন্তু ঐ যোদ্ধাদের সহযোগী ছিলেন বাংলার কোটি কোটি আপামর জনগণ যাদের বয়েস এখন কমপক্ষে ৬০ বছর । এর নীচের বয়সের কারো পক্ষে মুক্তিযুদ্ধকে বোঝার কথা নয় । যারা এই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে লাফাচ্ছেন , তারা মনে হয় ৬০ বছর বা তদুর্দ্ধ কেউ নন । ব্লগেও যারা পক্ষে-বিপক্ষে লিখছেন তারাও সম্ভবত ৬০ বছরের উপরে নন । আপনাদের কারো পক্ষেই “মুক্তিযুদ্ধ” এর চেতনা, প্রেরনা, অহংকার, গরিমা, চাওয়া , পাওয়াকে ঠিক ঠিক বুঝে ওঠা সম্ভব নয় কিছুতেই ।

তাই , আপনাদের সকলের প্রতি অনুরোধ ; আপনার আংশিক সত্য , আংশিক বিভ্রান্তি, আংশিক দলভক্তি দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের ( ৬০ বছর বয়স হওয়া ব্যতীত মুক্তিযোদ্ধা হওয়া সম্ভব নয় ) সমালোচনা করবেন না । নিজের অপ্রাপ্তি , নিজের ক্ষোভ থেকে যদি কাউকে সমালোচনা করতেই হয় তবে ব্যক্তি বা দলকে ( তার আগে তাদের ইতিহাস জেনে নিতে হবে ) নিয়ে করুন - “মুক্তিযুদ্ধ”কে নিয়ে নয় । কারন “মুক্তিযুদ্ধ” কেবল মাত্র একটি চেতনাই নয় , একটা অনুভব , একটা উপলব্দি । অনেক ত্যাগের পরে যা আপনি আপনার অজান্তেই অর্জন করেছেন ।

( মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আমার বলার কিছুই ছিলোনা যদি অন্য কোনও সময় হতো । শুধু আজকের এই স্বাধীনতার দিনটির প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা , আমার ঋণ , আমার মুক্ত নিঃশ্বাসের দায়বদ্ধতা থেকেই লিখছি যদি তাতে কারো সত্যটুকু উপলব্ধি হয় । )

২৬শে মার্চ’ ২০১৮ - সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে লেখাটির শুরু ..................... ।

মন্তব্য ১৪৬ টি রেটিং +৩৬/-০

মন্তব্য (১৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল প্রসঙ্গ । আমিও ১৪র দলে এবং বহু কর্মকাণ্ড আর ঘটনাবহুল জীবনের অধিকারী। ২০০৭এ বসে পুরো ৭১এর অভিজ্ঞতা লিখে ফেললাম । একজন টাইপিস্টের অভাবে আর ঘটনাবহুল ডায়রিটি উঠে আসেনি বই আকারে । এখন অনেকেই তর্কযুদ্ধে অবতীর্ণ হয় এক কাল্পনিক আবহাওয়া আর চরিত্রকে সামনে নিয়ে । অনেকেই লিখেছেন তাদের একান্ত দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে। তাজউদ্দীন কন্যা যা লিখেছেন তা সর্বাংশে বস্তুনিষ্ঠ । মহিউদ্দিন সাহেবও ভাল লেখেন । মূলধারা বাংলাদেশ অনেক লেখা লিখেছে তাদের সাইটে । আমার ভাল লেগেছে । তাদের বিপুল সংগ্রহ দেখতে নেটে ওদের সাইটে বা বাংলায় গুগল করলেও পাবেন ।

ধন্যবাদ লেখক আহমেদ জী এস কে।

২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: শাহ আজিজ ,




ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে ।
আমি সেটাই বলতে চাইছি, আপনার মতো যারা যারা আছেন তাদের স্মৃতিতে স্বাধীনতার জন্যে সে সময়কার আকুলতা আজও অম্লান , সেটাই সত্য । মানুষ এটাকেই জানুক । একা আমার আপনার দৃষ্টিতে নয়, হাযারো মানুষের দৃষ্টিকে একত্রিত করে নিজের বিচক্ষনতা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সত্যটাকে বুঝুক ।

আমিতো নিজেই জানি সত্যটি কি ! সে সত্যটি অনেক আগে থেকেই কেউ কেউ ছিনতাই করে নিয়ে গেছে নিজেদের স্বার্থে ।
কিন্তু আসল ছবিটি যে ৭১ এর শিলাপটে খোদাই করা আছে যে !

স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা ।

২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: স্বাধীনতা দিবসে এক দারুন উপহার দিলেন সবাইকে!
ধন্যবাদ নির্মোহ সত্য সন্ধানী আহবানে। মুক্তিযুদ্ধের স্বরুপ সন্ধানে, চেতনার প্রকৃত অনুভবকে স্পষ্ট করায়।

মহান শহীদদের আত্মার মুক্তি কামনা করছি।
আমরা যেন মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনাকে ধারন করতে পারি, দলান্ধতা, ব্যক্তি মোহ এবং স্বার্থপরতার বাইরে থেকে
দেশকে ভালবাসতে পারি এই কামনা এমন দিনে।

++++++++

২৬ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ,



তরুন প্রজন্ম যাতে কান কথা না শুনে, ব্যক্তি বা দলের কথা না গিলে, নিজেরাই যেন মুক্তিযুদ্ধের স্বরূপ সন্ধান করতে পারেন সে জন্যেই এই লেখাটি । সবাই যেন নির্মোহ সত্য সন্ধানে নিজেকে সমর্পণ করেন যদি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বা স্বরূপটি কি তা জানতে চান ।

মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ দিয়ে আপনার মূল্যায়নকে খাটো করছিনে কারন, আপনি একজন বিদ্রোহীর মতোই সত্য সন্ধানে সব সময় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন, আমার এখানে বা অন্যত্র ।

৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: একটি সময়োপযোগী উপস্থাপনা।
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ব্যবসা শুরু হয়ে যায় স্বাধীনতা লাভের অব্যবহিত পর থেকেই। এর প্রথম শিকার হয় জীবন বাজী রেখে সম্মুখ সমরে যুদ্ধ করা মুক্তিযোদ্ধারা। স্বাধীনতার পরে পরেই "ষোড়শ বাহিনী (সিক্সটিন্থ ডিভিশন)" নামে একটি কথা জনগণের মুখে মুখে চালু হয়ে যায়, ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি ইঙ্গিত করে।

২৬ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান ,



জ্বী একদম সত্য একটি ইতিহাসের কথা তুলে এনেছেন । এই সিক্সটিন্থ ডিভিশন প্রতিক্রিয়াশীল আর ধান্ধাবাজদের নিয়েই তৈরী হয়েছিলো । এই প্রতিক্রিয়াশীলদের বেশির ভাগই এসেছিলো ঐ ২% থেকে যারা ঐ সময়ে সমাজে প্রভাব আর প্রতিপত্তি নিয়ে বিরাজিত ছিলো । জীবন বাজী রেখে সম্মুখ সমরে যুদ্ধ করা মুক্তিযোদ্ধারা ছিলেন আম-জনতার শ্রেনীভুক্ত । সমাজে এদের প্রভাব ছিলোনা , ছিলোনা কন্ঠস্বরও । এরা দেশকে স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন এর বেশী কিছু তাদের চাওয়ারও ছিলোনা । তাই তাদের কন্ঠস্বর সেদিন প্রভাব আর প্রতিপত্তিওয়ালাদের স্বরের কাছে মার খেয়ে গেছে ।
এই তথ্যও তরুন প্রজন্মকে বুঝিয়ে দেবে কোথা থেকে কি করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হাইজ্যাক হয়েছিলো ।

মন্তব্যের জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:১৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সেটাই মুক্তিযুদ্ধ দল মত নির্বিশেষে সবার। কারো একার নয়। পুরু দেশের জাতির। আবেগের বশবর্তী হয়ে মুক্তিযুদ্ধােকে হেয়ধ করা অনেক বড় অপরাধ। আ্মার হিসেবে তার শাস্তি হওয়া উচিৎ। মুক্তিযুদ্ধাদের কারণে আমাদের দেশ স্বাধীন হয়েছে। একজন মুক্তিযুদ্ধা অপর মুক্তিযুদ্ধাকে হেয় করার যোগ্যতা রাখেন না । সেটিও দোষের বা অন্যায়। মুক্তি ‍যুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমান বাহিনীর অবদান ব্যাপক। বীর শ্রেষ্ঠা খেতাব প্রাপ্ত ৭ জনের সবাই সামরিকবাহিনীর সদস্য। বীর উত্তমও তেমনি।কাজে ই তাদের অবদান অনেক বেশি। যারা সেক্টর কমান্ডার ছিলেন তাদের সমালোচনা করা কারোরই সাজে না ।বঙ্গ বন্ধু কন্যাও নন। করে থাকলে তিনি গর্হিত অন্যায় করছে। স্বাধীন দেশে অনেকে বিবাদে জড়াতে পারেন। আলাদা দল হতে পারে। রাজনৈতিক মেরুকরণে পরতে পারেন। তাহলেও তাদের সমালোচনা কোন অমুক্তিযুদ্ধার মুখে বেমানান অশোভনীয় এবং দৃষ্টিকটু নিন্দনীয়। মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান দিতে হবে ।শ্রদ্ধা দিতে হবে। যে দিবে না সে রাজাকার বা রাজাকারমনা ।স্বাধীনতা বিরুধি ।

২৬ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: সেলিম আনোয়ার ,




এই বিশাল মন্তব্য প্রমান করে , মুক্তিযুদ্ধ আমাদের কতো গভীরে প্রোথিত । শুধু দুঃখ , সেই স্রোতধারা বারবার মিথ্যার দাপটে বৃত্তবন্দি হয়ে রয়েছে, বের হবার রাস্তা খুঁজে পায়নি ।

৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:২৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা পোষ্ট করেছেন প্রিয়, এমনটা দরকার হয়ে পড়েছে। আপনার সাথে একমত।

সবশেষে আপনার সাথে আমারও একই কথা, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে না জেনে কোন মন্তব্য নয়, এটি বাঙালি জাতির বড়ই স্পর্শকাতর জায়গা, এখানে আঘাত করা মানে নিজের বিজিতাকে প্রকাশ করা।


২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০২

আহমেদ জী এস বলেছেন: নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন ,




অনেকদিন পরে এলেন একটি বিশেষ দিনে । ধন্যবাদ ।
" মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে না জেনে কোন মন্তব্য নয়, এটি বাঙালি জাতির বড়ই স্পর্শকাতর জায়গা ...." ঠিক বলেছেন ।

৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ মুক্তিযুদ্ধই। কোন কিছুর সাথে তুলনা করা যাবেনা। কোন ব্যক্তি, কোন দলের কারণে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, সন্মান, শ্রদ্ধা, এবং মূল উদ্দেশ্য পালটে যেতে পারেনা।

সুন্দর বিশ্লেষণ।।

২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১১

আহমেদ জী এস বলেছেন: শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) ,




চমৎকার অনুভব -----
কোন ব্যক্তি, কোন দলের কারণে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, সন্মান, শ্রদ্ধা, এবং মূল উদ্দেশ্য পালটে যেতে পারেনা।

ধন্যবাদ ।

৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কিন্তু বুদ্ধিমান মানুষের কাছে ইতিহাস অনেক ঘটনা , ঘটনার পেছনের ঘটনা , ঘটনার সময়কাল , ঘটনার বিশ্লেষণ, ইতিহাসে সম্পৃক্ত মানুষদের মনন - চেতনা নিয়ে ধরা দেবে । তখন বুদ্ধিমান মানুষই ইতিহাসের সত্যাসত্য নির্ণয়ে সক্ষম হবেন ।

চমৎকার সময় উপযোগী লেখা ভাইয়া ,অসাধারন উপস্থাপনা!!


স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা।

২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১

আহমেদ জী এস বলেছেন: মনিরা সুলতানা ,




খুব ভালো লাগলো মন্তব্যখানি ।
তরুন প্রজন্ম যাতে কান কথা না শুনে, ব্যক্তি বা দলের কথা না গিলে, নিজেরাই যেন মুক্তিযুদ্ধের স্বরূপ সন্ধান করতে পারেন সে জন্যেই এই লেখাটি । ইতিহাসের গতিপথ বুঝতে আপনার উল্লেখিত বোল্ডকরা অংশটুকুর কোনও বিকল্প নেই যদি কেউ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বা স্বরূপটি কি তা জানতে চান ।

স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা আপনাকেও ।

৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:১৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: ভাবতেই খারাপ লাগছে কিছুক্ষন পরেই এমন একটা পোস্ট পরের পাতায় চলে যাবে।

স্টিকি করা হোক এই পোস্ট। আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধ দেখিনি , তারা জানতে চাই, পড়তে চাই সেই সময়ের যোদ্ধা ও প্রত্যক্ষদর্শীদের ধারাবিবরনী।
ব্লগ এডমিনদের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।

২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঢাবিয়ান ,




স্বাধীনতার সুবাস দিয়ে আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম ।
আপনার মন্তব্যে বোঝা গেলো "মুক্তিযুদ্ধ" আমাদের উপলব্ধির কতো গভীরে প্রোথিত ।

লেখাটিকে স্টিকি করতে বলেছেন এজন্যে হাযারো শুকরিয়া আপনাকে ।
স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা রইলো ।

৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

করুণাধারা বলেছেন: ছোট পোস্ট, কিন্তু প্রতিটি বাক্য যথাযথ শব্দ দ্বারা এমনভাবে গ্রথিত হয়েছে যে, পাঠক মাত্রই মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আরেকবার ভাবতে বাধ্য হবেন। যারা মুক্তিযুদ্ধ দেখেননি তারা এই পোস্ট পড়ে নতুনভাবে মুক্তিযুদ্ধকে জানতে আগ্রহী হয়ে উঠবেন, যারা দেখেছেন তারা আরেকবার ফিরে তাকাবেন মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোর দিকে- একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে ভাবতে বসবেন।

চমৎকার বলেছেন আসলে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে বড়জোর শতকরা ২ ভাগ মানুষ মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে ছিল তবু কেন আজ মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত বিতর্ক! স্বাধীনতার এত বছর পরেও!

অবশ্য একটা কথা আমি মাঝে মাঝে ভাবি, এদেশের অধিকাংশ মানুষই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিলেন কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের সুফলভোগী আজ বড়জোর শতকরা ২০ ভাগ মানুষ। কেন এমন হলো!

ধন্যবাদ, এমন চমৎকার পোষ্ট দেবার জন্য।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: করুণাধারা ,




আপনার মন্তব্যটুকুও এমন ভাবে গ্রন্থিত করেছেন যে , আর একবার আমাকে পিছন ফিরে তাকাতেই হলো । সে দিনগুলোতে স্বাধীনতাকামী জনমানুষের যে উত্তাল আন্দোলন আন্দোলিত করে গেছে বাংলার আকাশ বাতাসকে , দেশ স্বাধীন করার যে ‌উদগ্র তিতীক্ষা ছিলো তাদের চোখেমুখে , পশ্চিমাদের প্রতি যে ঘৃনা ফেনিয়ে উঠেছিলো তাদের বুকে তা যেন হাযারো সূর্য্যের তেজকেও ম্লান করে রেখেছিলো । কিভাবে যুদ্ধ হয়েছিলো সে ভিন্ন কাহিনী ।
কি অর্জিত হয়েছিল ? একটি ভুখন্ড যা শুধু আমার । এর চেয়ে আর কি বড় প্রাপ্তি হতে পারে, আমার যখন আমি ছিলুম নিজ দেশে পরবাসী ?
আজকের প্রজন্মের কাছে সেই আবেগ , সেই চাওয়া , সেই চেতনা, সেই তিতীক্ষা যদি কিছু বোধের জন্ম দেয় , কিছু উপলব্দি ঘটায় ; সে আশাবাদ থেকেই এই লেখাটি লিখেছি । এটুকু যদি তারা বোঝেন তবে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে সব দ্বৈততার অবসান ঘটবে । এই অবসান হওয়াটাই জরুরী যা জাতিকে আবার এক দেহ এক প্রান করে দেবে ।

বাকী রইলো প্রাপ্তি । সেটুকুও ঘটবে যদি সবাই সত্তর - একাত্তরের দিনগুলির সাথে একাত্ম হতে পারেন ।

ধন্যবাদ আপনাকেও এই হঠাৎ লেখায় আমায় সঙ্গ দিয়েছেন বলে ।










১০| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১২

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ঠিক সময়ে সময়ের দাবী পূরণ করলেন । অনেক কৃতজ্ঞতা এবং ধন্যবাদ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০২

আহমেদ জী এস বলেছেন: :):):)(:(:(:হাসু মামা ,




ধন্যবাদ । আপনাকেও আগাম আরও ধন্যবাদ দিয়ে রাখছি এই জন্যে যে , আপনিও মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টিকারী কাউকে এমন করে বোঝাতে চেষ্টা করবেন যাকে আপনার মনে হয়েছে সময়ের দাবী ।

শুভেচ্ছান্তে ।

১১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬

নতুন নকিব বলেছেন:



স্বাধীনতা দিবসে সুন্দর উপস্থাপনা। সঠিক উপলব্দির বিমুগ্ধ প্রকাশে শুভকামনা একরাশ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১০

আহমেদ জী এস বলেছেন: নতুন নকিব ,




আপনার মন্তব্য দেখে ভালো লাগলো ।
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কারো কোনও দ্বিমত থাকা উচিৎ নয় , সেটাই বোঝাতে চেয়েছি এই লেখায় । তা যে উপলব্ধি করছেন সে জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা ।

১২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

জাহিদ অনিক বলেছেন:
বেশ চমৎকার ও সাবলীল লিখেছেন ।

এখককার প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনতে চায়। মুক্তিযুদ্ধ এখন একটা রূপকথা কিংবা গল্প হয়ে গেছে।
মুক্তিযুদ্ধের আবেগ ও ভাব বিশাল। কেউ ভাবতে চাইলে ভাবতে পারেন, কেন এত লোক একত্রে মেতে উঠবে মরন নিয়ে খেলায়।
কি চেয়েছিল তারা ? যা চেয়েছিল তা কি আদৌ পেয়েছে ? পেলে কতটা ?

৯ মাস পরে দেশ স্বাধীন হল, কিন্তু স্বাধীন হয়েও কিভাবে যেন আবার হয়ে যাচ্ছি পরাধীন। কিভাবে যেন নিজেরাই নিজেদের করে ফেলছি পরাধীন।

স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের শুভেচ্ছা।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২

আহমেদ জী এস বলেছেন: জাহিদ অনিক ,




লিখেছেন, "মুক্তিযুদ্ধ এখন একটা রূপকথা কিংবা গল্প হয়ে গেছে। "

মুক্তিযুদ্ধ যে একটা রূপকথা কিংবা গল্প নয়, একটা মুক্তির তিতীক্ষায় শেকল ছেঁড়ার গান ; সেটা বোঝাতেই লেখাটির জন্ম , যে কথা আমি ব্রাকেট বন্দী করে তুলে দিয়েছি লেখার শেষে ।

স্বাধীনতা এনে আমরা কি পেয়েছি নয় , প্রশ্নটি হওয়া উচিৎ "আমরা আদৌ কি আমাদেরকে স্বাধীনতার উপযুক্ত করে গড়ে তুলতে পেরেছি ? এর মর্ম কি বুঝেছি ? এর দায়ভার কি নিজের কাঁধে নিতে পেরেছি ? " ।


আপনাকেও স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের শুভেচ্ছার সাথে আপনার জন্মদিনটির স্মরণ শুভেচ্ছা ।

১৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


শুভেচ্ছা, আপনার অনুধাবন ও সেটাকে সটিভাবে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:০০

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,





স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা ।
আপনার অনুধাবনও নিশ্চয়ই আমার থেকে আলাদা কিছু নয় !

১৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


পুর্ব পাকিস্তানের সাধরণ মানুষের অধিকারের সংগ্রামই বিভিন্ন ঘটনার মাঝে দিয়ে গিয়ে এক সময় যুদ্ধে রূপ নেয়; সাধারণ মানুষই যুদ্ধে গিয়ে দেশকে মুক্ত করেন; কিন্তু দেশ চালনা চলে যায় অযোদ্ধাদের হাতে, উনারা সাধরণ মানুষের ত্যাগ, অবদানের ভিত্তিতে দেশ চালাননি।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:১৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী,




একদম সত্যটাই বলেছেন । বিভিন্ন ঘটনার মাঝে দিয়ে গিয়ে এদেশের মানুষ বুঝতে পারে মুক্তি ভিন্ন আর কোনও পথ খোলা নেই তাদের সামনে । সেই যুথবদ্ধ ধারনা থেকেই এক সময় মুক্তির সংগ্রাম শুরু হয় । বাংলার সিপাহী-জনতা ই যুদ্ধে গিয়ে দেশকে মুক্ত করে আনেন । এখানে নেতার ভুমিকা টনিকের কাজ করলেও সবটুকু কৃতিত্ব কিন্তু সে সময়ের সকল মানুষ, সিপাহী-জনতা আর প্রবাসী সরকারের।
বলেছেন , "দেশ চালনা চলে যায় অযোদ্ধাদের হাতে, উনারা সাধরণ মানুষের ত্যাগ, অবদানের ভিত্তিতে দেশ চালাননি।"
আমি বলি, তারা দেশ চালাননি; তারা দেশকে কুক্ষিগত করেছেন নিজ স্বার্থে কারন কোনো রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরই নিজস্ব কোনো জীবন দর্শন ছিলোনা , দেশের উন্নয়নের জন্য আদর্শিক কোনো চিন্তা ভাবনাও ছিলোনা , আত্মোপলব্ধির শক্তিও ছিলো তিরোহিত ।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে ।


১৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: বেশ দামি কথা মেয়াবাই!:)


মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহংকার, তবে সম্পত্তি নয়!


পোস্টে প্লাস!:)

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:২৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: বিলিয়ার রহমান ,




" মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহংকার, তবে কারো সম্পত্তি নয় ! "
বেশ দামী কথা আপনারও !!!!!!!!!


১৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯

রোদ্দূর মিছিল বলেছেন: লেখাটি সময়োপযোগী। পড়ে ভালো লাগলো। মুক্তিযুদ্ধ যেহেতু গণমানুষের স্বতস্ফুর্ত অংশগ্রহনের ফসল, একে কোন রাজনৈতিক দলের করে দেখার সুযোগও নেই। এটা মানি যে, সিরাজ শিকদারের বাহিনী বিতর্কিত ছিলো। কিন্তু দিনশেষে, তিনিও একজন অকুতোভয় মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। শ্রদ্ধেয় তাজউদ্দিন আহমেদ যেমন ধীরে ধীরে তাঁর প্রাপ্য ক্রেডিবিলিটি আদায় করে নিচ্ছেন সাধারণ মানুষদের কাছ থেকে, যে জণসাধারণ অনেক কাল ধরেই বহু সত্যকে এড়িয়ে পক্ষপাতমূলক মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস শুনে আসছিলেন। সিরাজ শিকদার এবং তাঁর বাহিনীর জীবনবাজী রেখে লড়াইয়ের কাহিনীগুলোও সাধারণের কাছে পৌঁছে দেবার মতো উদার হওয়ার সময় এসেছে বলেও আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: রোদ্দূর মিছিল ,




আপনার মন্তব্যে সহমত ।
আমি সেটাই বলেছি এই লেখায় যে , মুক্তিযুদ্ধের সঠিক চেতনা কিম্বা মুক্তির আকাঙ্খা যা-ই বলুন ; আপনাকে মুক্তিযুদ্ধের সময়কালের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট , আপামর জনগণের একমাত্র আকাঙ্খা ঠিকঠাক ভাবে বুঝতে হলে, ধারন করতে হলে , অনুভব করতে হলে সেই সত্তরের উত্তাল সময়ে ফিরে যেতে হবে । ফিরে যেতে হবে আরও পেছনে এমনকি আসতে হবে একাত্তর পরবর্তি সময় গুলোতেও ............................বুদ্ধিমান ও বিবেচক মানুষের কাছে ইতিহাস অনেক ঘটনা , ঘটনার পেছনের ঘটনা , ঘটনার সময়কাল , ঘটনার বিশ্লেষণ, ইতিহাসে সম্পৃক্ত মানুষদের মনন - চেতনা নিয়ে ধরা দেবে । তখন বিবেচক মানুষই ইতিহাসের সত্যাসত্য নির্ণয়ে সক্ষম হবেন ।

১৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


শুভেচ্ছা, আপনার অনুধাবন ও সেটাকে সঠিকভাবে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।

( ১৩ নং মন্তব্যটা মুছে দেবেন প্লীজ, টাইপো আছে মন্তব্যে )

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১১

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,



১৩ নং মন্তব্যটা না হয় একটা আর্টিফ্যাক্ট হয়েই থাকুক । সুন্দর মুখে একটি তিল !!!!!!

১৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আসলে '৭১ পরবর্তী প্রজন্মের দোষই বা কতোটুকু? যখন যে দল ক্ষমতায় এসেছে, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে পৈত্রিক সম্পত্তি মনে করেছে। মিডিয়া তাদের স্বার্থে তা প্রচার করেছে। মানুষ তো বিভ্রান্ত হবেই। এখন বলেন, কয়জন এই বিভ্রান্তি কাটানোর জন্য প্রচুর বই পড়বে? যদি নেহায়েত পড়েই, হাতের কাছে যা পাবে, তাই পড়বে এবং অারো বিভ্রান্ত হবে।
জাতীকে সঠিক পথে পরিচালিত করা ক্ষমতায় অধিষ্ঠিতদের দায়িত্ব। তারাই যখন সত্য গোপন করে, মিথ্যার আশ্রয় নেয় তখন আসলে কিছুই করার থাকে না।
আপনার সময়োপযোগী লেখার জন্য ধন্যবাদ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: ভুয়া মফিজ ,




ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে ।
সত্য জানতে হলে পরবর্তী প্রজন্মকে বিভ্রান্ত না হয়ে নিজেকেই তথ্য-উপাত্ত খুঁজে নিতে হবে ।

জাতীকে সঠিক পথে পরিচালিত করা ক্ষমতায় অধিষ্ঠিতদের দায়িত্ব। হাসালেন । এমন দায়িত্ব কবে কোন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিতরা পালন করেছেন ?

১৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২২

সৈয়দ তাজুল বলেছেন:
যারা মুক্তিযুদ্ধকে প্রশ্নবিদ্ধ করেন, তারা আপনার লেখা দেখে আশাকরি সংশোধন হবে।

আমি মনে করি, ইতিহাস জানতে হলে, বিজয়ীদলের লিখিত ইতিহাসের পাশাপাশি পরাজিত দলের ইতিহাসও পড়তে হবে, সেই সাথে নিরপেক্ষ ঐতিহাসিকদের লেখাকেও নজরে আনতে হবে। তাতে করে ব্যক্তি নিজ মন ও মননের মাধ্যমে সঠিক চেতনাধারন-করত মূল ইতহাস বের করতে পারবে।

ধন্যবাদ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: সৈয়দ তাজুল ,




আপনার কথার সাথে আমিও কিন্তু সহমত জানিয়েছি এই লেখায় । আপনার আশাবাদ সত্য হোক ।
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।

২০| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

সুমন কর বলেছেন: ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা এবং রাজনীতির কারণে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা'রা লজ্জিত এবং তাঁদের প্রাপ‌্য সম্মানটুকু হারাচ্ছে।

লেখাটি ভালো হয়েছে।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: সুমন কর ,



হ্যা.... ভুয়া রাজনীতি ! ভালো বলেছেন ।
ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্যে ।

২১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪

প্রামানিক বলেছেন: লেখাটি খুবই উপযোগী লেখা, শুধু এটুকুই বলব লেখকরা তার সমর্থিত রাজনৈতিক দলের অনুকুলে ইতিহাস লেখার কারণে মুক্তি যুদ্ধের অনেক সত্য প্রকাশ পাচ্ছে না।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:২৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রামানিক ,




অনেকটা সত্য কথা বলেছেন - লেখকরা তার সমর্থিত রাজনৈতিক দলের অনুকুলে ইতিহাস লেখার কারণে মুক্তি যুদ্ধের অনেক সত্য প্রকাশ পাচ্ছে না।

সাথে থাকার জন্যে ধন্যবাদ ।

২২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০৫

ঢাকার লোক বলেছেন: চমৎকার সময় উপযোগী লেখা, যারা মুক্তিযুদ্ধ দেখেননি বিরাট এ জনগোষ্ঠীকে মুক্তিযুদ্ধকে সঠিক ভাবে জানার উপায় তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪০

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঢাকার লোক ,



স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা দিয়ে আপনাকে আমার পোস্টে বরণ করে নিলুম ।
ভালো লাগলো মন্তব্যখানি ।

২৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০৭

মহসিন ৩১ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে fabulous ধারনা থাকতেই পারে, কারণ আমরা মিশ্র জাতী তবুও দেশমাতৃকার স্বাধীনতার ডাকে সবাই আমরা মতপার্থক্য ভুলতে পেরেছি এখন এটা ইতিহাস। দেশকে ভালবেসে মৃত্যু বরন করা আসলেই খুব সহজ কাজ কিনা তাই এটা কখনই কোনরকম বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু হতে পারে না। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের কিছু বিবেকহীন পারসশ্চর ছিল তাদের ক্রিয়াকলাপ আমরা যুদ্ধকালীন সময়ের মত না হলেও কিন্তু এতদিন বাদেও টের পাই। ইতিহাস নাকি কাউকেই ক্ষমা করে না সেটাও ৭১ পরবর্তী সময়গুলোয় বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রকাশ্য। প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধকে কিভাবে দেখবে সেটা নিতান্তই তাদের বাক্তিগত বিষয়। আসলে দেশকে ভালবাসলেও তার জন্য সুস্থ সংস্কৃতি চর্চার প্রয়োজন। যাতে করে জাতিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার শক্তিটুকু সঞ্চিত হতে থাকবে।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: মহসিন ৩১ ,



দেশমাতৃকার স্বাধীনতার ডাকে সবাই আমরা মতপার্থক্য ভুলতে পেরেছি "এখন এটা ইতিহাস" নয় , এটা চিরকালের ইতিহাস।

লিখেছেন - "প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধকে কিভাবে দেখবে সেটা নিতান্তই তাদের বাক্তিগত বিষয়।" এটা পুরোপুরি মানা গেলোনা । মুক্তিযুদ্ধ তাদের ব্যক্তিগত বিষয় হলে বিভ্রান্তি আরও বাড়বে । মুক্তিযুদ্ধ কোনও ব্যক্তিগত বিষয় নয় যে তাকে ব্যক্তিগত ভাবে দেখবো আমরা । সমগ্র জাতির এই বিষয়টিকে সামগ্রিক চোখেই দেখতে ও বুঝতে হবে । আর প্রজন্মকে এমন সঠিক পথের সন্ধান তো আপনারাই দেবেন , সুস্থ্য সংস্কৃতির চর্চা করে ।

শুভেচ্ছান্তে ।

২৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: এটা একটা সময়োপোযোগী পোষ্ট। আজকে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অনেকের মনে ভ্রান্ত ধারণা ঢুকেছে শুধু মাত্র দল দলের রাজনীতির কারণে। প্রকৃত যে সত্য ঘটনা টা বেশিরভাগ সকল স্তরে পৌঁছায়নি। তাই আজ এত মতবিরোধ। আজ অনেকে যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধা নাম নিয়ে ঘুরে এর চেয়ে দুঃখের কিছু নেই। কোটার কথা বাদ দিলাম । আমরা আমাদের স্বাধীনতার জও চেতনা ছিলো টা সংরক্ষণ করতে পারিনি।
প্রামানিক ভাইয়ের কথাটাও বেশ সুন্দর।

আমি পোষ্টটা খুব আগ্রহের সহিত পড়েছি। মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের কাছে আমরা ঋণী। আমাদের সকলকে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস সকল স্তরে পৌঁছে দেয়াটা আবশ্যিক।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১২

আহমেদ জী এস বলেছেন: ধ্রুবক আলো ,




আগ্রহের সাথে পড়া ও মন্তব্য করার জন্যে ধন্যবাদ ।
মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস সকল স্তরে পৌঁছে দেয়া নয় , সকলের উচিৎ সঠিক ইতিহাসটাকে খুঁজে দেখা ।

২৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:২৩

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: শ্রদ্ধেয় আহমেদ জী এস ভাই,
খুব কম পুরুষ ব্লগারে আমার মুগ্ধতা। তার মধ্যে আপনি অন্যতম সেরা। আপনার প্রতিটি পোষ্ট আমি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়ি। লেখনীর সুউচ্চ মান এবং জেল্লায় মিইয়ে কুঁকড়ে যাই বলে সবসময় কমেন্ট করতে সাহস হয় না পাছে না আবার নিজের মহা-অজ্ঞতা প্রকাশ পেয়ে যায়।
আজকের পোষ্টের প্রক্ষাপট সম্পুর্ণ ভিন্ন। বিলুর এক সংকলন পোষ্টে অধমের লিখাও ১৪পুরুষের ভাগ্যক্রমে স্থান পায়। সেখানে এক ক্যাচালিস্টের যন্ত্রনায় মেজাজটাই খিঁচে যায়। ক্যাচাল এড়িয়ে কি বলা যায় ভাবছি তখন তখনি পেয়ে যাই মহার্ঘ্যের মতন আপনার এই পোষ্টখানি। বিশ্বাস করুন মনে হলো ঠিক যেনো আমার জন্যেই আপনি পোষ্টখানি লিখেছেন।
শায়মাপু'র মতন রঙঢঙে মহা পারঙ্গম না হয়েও বলছি, আপনি এমন জাদুকরি কেনো???

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: কি করি আজ ভেবে না পাই ,



আপনার মন্তব্যখানি মনের ফ্রেমে বাঁধিয়ে রাখার মতো । যে সম্মানে আপনি আমায় রাখলেন , তার যোগ্য আমি কিনা , জানিনে !
শুধু জানি, আপনাদের ভালোবাসা আমার বাঁশীতে ফুঁ দিয়ে যায় বলেই তা জাদুকরী হয়ে ওঠে হয়তো ।

আমার এই লেখাটি যদি আপনার কোনও কাজে লেগে থাকে তবে নিজেকে ধন্য মনে করতে দোষ নেই খুব একটা ।

ভালো থাকুন । থাকুন নিজের মতো । অন্যের কথায় কিছু যায় আসেনা । ওতে মন চুপসে যায় বটে তবে আপনার মতো রসিক ছড়াকারের তাতে চুপসে না গিয়ে ঢাউস বেলুনের মতো ফুলে ওঠাই সঙ্গত । কারন জীবনটাকে যিনি হাসিখুশিতে ভরিয়ে রাখেন তিনি ম্রিয়মান হতে জানেন না কিছুতেই ।
শুভেচ্ছান্তে ।

২৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অনেকটা মর্মাহত চিত্তে পোস্টটা লিখেছেন, বোঝাই যাচ্ছে। মর্মাহত হওয়ারই কথা। আমার কেন জানি মনে হয় বেশিরভাগ বাঙালিই, বিশেষত একাত্তর পরবর্তী প্রজন্ম; মুক্তিযুদ্ধকে বস্তুনিষ্ঠভাবে বোঝার মতো অবস্থানে নেই। না হলে কেউ কি সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জনকে হেয় করতে পারে, মুক্তিযুদ্ধকে কলঙ্কিত করতে উঠেপড়ে লাগে!
বোধোদয় হোক সবার, জাগ্রত হোক মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু ,




আপনি ঠিকই বলেছেন , " ............ বেশিরভাগ বাঙালিই, বিশেষত একাত্তর পরবর্তী প্রজন্ম; মুক্তিযুদ্ধকে বস্তুনিষ্ঠভাবে বোঝার মতো অবস্থানে নেই। না হলে কেউ কি সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জনকে হেয় করতে পারে, মুক্তিযুদ্ধকে কলঙ্কিত করতে উঠে পড়ে লাগে !"
আমিও আপনার মতো মুক্তিযুদ্ধকে বস্তুনিষ্ঠভাবে বোঝার কথাই বলেছি - ধারনা থেকে ধারনা নিয়ে নয়, দু'চারখানা বই পড়ে নয় ; ৭০-৭১ এর সময়কালের নাড়ী ধরে ধরে স্পন্দন বুঝতে বলেছি ।

শুভেচ্ছান্তে ।

২৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: যে কথা বলতে চাইনি মনে হয় সে কথাটি বলা হয়ে গেছে ।
এখন বুঝে নিতে পারলে হয় ।
ধন্যবাদ সুন্দর লেখাটির জন্য ।
অফুরন্ত শুভেচ্ছা রইল ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ,



একমাত্র আপনিই বুঝলেন , যে কথা বলতে চাইনি এখন সবাই তা বুঝে নিতে পারলে হয় !
চমৎকার কিন্তু ছোট্ট একটি মন্তব্যে আমার পুরো লেখাটিরই সারমর্ম তুলে দিয়ে গেলেন ।

অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা ।

২৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: @ডঃ এম এ আলী,
চমৎকার বলেছেন, ধন্যবাদ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান ,



ডঃ এম এ আলী এবং আমার পক্ষ থেকে আপনাকেও আবার চমৎকার একটি ধন্যবাদ খুব যুৎসই একটি মন্তব্যে সাড়া দিয়ে গেলেন বলে ।

২৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

শায়মা বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতা নতুন প্রজন্মের কাছে সঠিক ভাবে পৌছে দেবার দায়িত্ব কিছুটা প্রবীনদের আর বাকীটা নতুনদের নিজেদেরই!


অনেক ভালো লাগা ভাইয়া!

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা ,




সাথে আছেন দেখে ভালো লাগলো ।
হ্যাঁ .... চমৎকার এবং সঠিক কথাটিই বলেছেন - মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতা নতুন প্রজন্মের কাছে সঠিক ভাবে পৌছে দেবার দায়িত্ব কিছুটা প্রবীনদের আর বাকীটা নতুনদের নিজেদেরই!

৩০| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩১

সোহানী বলেছেন: সত্যিই আমাদের হয়েছে মহা যন্ত্রনা কারন মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী প্রজন্ম হবার কারনে আর দশজন যাই লিখে তাতেই বিশ্বাস করতে বাধ্য। কিন্তু জন্ম থেকে দেখে আসছি এ নিয়ে একটা তুলকালাম কান্ড। কেউ কেউ তার নিজস্ব সম্পত্তি হিসেবে ট্রিট করার ফলে অনেক বেশী ধোয়াসা তৈরী হয়েছে বা হচ্ছে। একজনকে সন্মান করতে যেয়ে অন্যজনকে হেয় করছে। অথচ তা হবার নয়.... দলমত নির্বিশেষে সবারই এক জায়গায় এক হবার কথা কিন্তু আমরা হয়নি। মুক্তিযুদ্ধকে নিজস্ব সম্পত্তি বানাতে যেয়ে ভুল বার্তা পৈাছে দিচ্ছি নতুন প্রজন্মকে। হাঁ, নিজস্ব পছন্দ অপছন্দ বা নিজস্ব মতামত থাকতেই পারে কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের মূল মন্ত্রতে কেন দ্বিমত থাকবে!

ধন্যবাদ জী ভাই বিষয়টি সামনে আনার জন্য। এবং অপেক্ষায় আছি এবং থাকবো আপনি, খায়রুল আহসান ভাই, প্রামানিক ভাই, শাহ আজিজ ভাই বা চাঁদগাজী ভাই হয়তো একদিন অনেক কিছু বলবেন আমাদের।

ভালো থাকেন সবসময়................

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২২

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,




মোটামুটি দীর্ঘ মন্তব্যে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে আপনাদের হতাশার কথাই বলেছেন । সে হতাশা থেকে মুক্ত হতে আমি আপনাদেরই বিবেচনা বোধ , প্রাজ্ঞতা, বিশ্লেষণ করার বিচক্ষনতার কথাই বলেছি এমন করে - " মুক্তিযুদ্ধের সঠিক চেতনা কিম্বা মুক্তির আকাঙ্খা যা-ই বলুন ; আপনাকে মুক্তিযুদ্ধের সময়কালের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট , আপামর জনগণের একমাত্র আকাঙ্খা ঠিকঠাক ভাবে বুঝতে হলে, ধারন করতে হলে , অনুভব করতে হলে সেই সত্তরের উত্তাল সময়ে ফিরে যেতে হবে । ফিরে যেতে হবে আরও পেছনে এমনকি আসতে হবে একাত্তর পরবর্তি সময় গুলোতেও ............................বুদ্ধিমান ও বিবেচক মানুষের কাছে ইতিহাস অনেক ঘটনা , ঘটনার পেছনের ঘটনা , ঘটনার সময়কাল , ঘটনার বিশ্লেষণ, ইতিহাসে সম্পৃক্ত মানুষদের মনন - চেতনা নিয়ে ধরা দেবে । তখন বিবেচক মানুষই ইতিহাসের সত্যাসত্য নির্ণয়ে সক্ষম হবেন । "

হ্যাঁ ; ব্লগারদের মাঝে কেউ না কেউ একদিন সময় করে অনেক কিছু বলবেন বলেই আশা করি ।
সব সময় আপনারা সাথে থাকেন বলে ব্লগিংটা উপভোগ্য হয়ে ওঠে ।

ভালো থাকুন আপনিও সবাইকে নিয়ে ।

৩১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০৭

শাহিন-৯৯ বলেছেন: অনেকগুলো মন্তব্য দেখছি আপনার প্রতিউত্তর নেই, জানিনা আমার মন্তব্য আমার দৃষ্টিতে আসবে কিনা। কেন আমরা নতুন প্রজন্ম ভুল ইতিহাস শিখছি?
১) আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল কারণ ছিল-পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের বৈষম্যমূলক আচরণ, আমাদের নায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত সাথে আর অনেক কিছু।
কিন্তু স্বাধীনতার অর্জনের পর যখন বঙ্গবন্ধু শাসনভার নিলেন তখন মুক্তিযোদ্ধাদের একটি বিশাল অংশ প্রশ্ন তুলল-দেশে বৈষম্য এখনো বিদ্যামান দেশ সঠিক পথে চলছে না, বাকি ইতিহাস সবার মোটামুটি জানা। এখন আমি যদি প্রশ্ন তুলি ঐ সময় কারা সঠিক পথে ছিল তাহলে তা কেন মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে আমার কটুক্তি হবে আমিতো মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে প্রশ্ন তুলিনি, তুলেছি পরবর্তী সময় নিয়ে কারণ আমার জানার অধিকার আছে সঠিক তথ্যটি কি। এই জন্য কেউ যদি আমাকে রাজাকার বলে আমি ধরে নিব তার জ্ঞান হাঁটুর নিচে।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:০২

আহমেদ জী এস বলেছেন: শাহিন-৯৯ ,



এই যে আপনার মন্তব্য আমার দৃষ্টিতে এসেছে । সারাক্ষন ব্লগে পড়ে থাকা সম্ভব নয় বলে সব মন্তব্যের জবাব একসাথে দেয়া হয়ে ওঠেনা ।

আমরা কেন ভুল ইতিহাস শিখছি তার উত্তর আমার এই লেখাতেই প্রকারন্তরে দেয়া আছে ।

" আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল কারণ ছিল-পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের বৈষম্যমূলক আচরণ, আমাদের নায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত সাথে আর অনেক কিছু।" আপনার এমন কথায় ভুল নেই একটুও । কিন্তু -" যখন বঙ্গবন্ধু শাসনভার নিলেন তখন মুক্তিযোদ্ধাদের একটি বিশাল অংশ প্রশ্ন তুলল-দেশে বৈষম্য এখনো বিদ্যামান দেশ সঠিক পথে চলছে না, বাকি ইতিহাস সবার মোটামুটি জানা।" এই কথার সাথে একমত নই । মুক্তিযোদ্ধাদের একটি বিশাল অংশ প্রশ্ন তুলেছে আপনার এই জানায় ভুল আছে । যারা যারা প্রশ্ন তুলেছে দেশ সঠিক পথে চলছেনা তাদের প্রায় সবাই মতলববাজ , ক্ষমতালোভী । মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন হাতে গোনা যারা আবার প্রতিক্রীয়াশীলদের হাতের পুতুল হিসেবে খেলে গেছেন শেষ পর্যন্ত । নামধাম বলার প্রয়োজন দেখছিনে কারন তাদের নাম বললে তাদের কামেরও ফিরিস্তি দিতে হবে । যা আপনি পাবেন বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নজনের লেখাতে । পাবেন আপনি নির্মোহ এবং নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে দেখে বিচার - বিশ্লেষন করলে ।
সত্যিকারের সাধারন মুক্তিযোদ্ধারা ( কিছু মুষ্ঠিমেয় বাদে ) দেশের কোনও কিছুতেই মাথা গলায়নি , কারন তারা দেশ স্বাধীন করে দিয়েছেন ঐ পর্যন্তই , তাদের বিশ্বাস ছিলো দেশ চালাবেন রাজনীতিকরা, যেটাই স্বাভাবিক । তো রাজনীতিকরাই দেশ চালিয়েছেন , নিজেদের মধ্যে কামড়াকামড়ি করেছেন কৃতিত্ব আর সবকিছু কুক্ষিগত করার লোভে । এসবই তো আপনার এতোদিনে জানার কথা । তার ফলও জানার কথা । আপনাকে কেউ কিছু আগ বাড়িয়ে জানিয়ে দেবেনা । সঠিক ইতিহাস জানানোর কাজটি রাষ্ট্রের । আর আমাদের রাষ্ট্রটি কেমন তা নিশ্চয়ই আপনাকে বুঝিয়ে বলতে হবেনা ।

আপনি যদি মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কোনও প্রশ্ন না তুলে থাকেন তবে আপনাকে রাজাকার বলার কোনই অবকাশ নেই । ওটা তখনই বলবে যখন আপনার সরল প্রশ্নগুলোর ভাষা, বাক্য সাজানো , বক্তব্য ইত্যাদিতে আপনি পরিষ্কার হবেন না ।

আশা করি আমার সীমিত জ্ঞানে আপনাকে বোঝাতে পেরেছি কিছুটা হলেও । নাহলে আবার আমার এই লেখাটি ঠান্ডা মাথায় পড়ুন ।
ধনবাদান্তে ।

৩২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২১

নীলপরি বলেছেন: ইতিহাসকে খুব সুন্দর করে বিশ্লেষণ করেছেন আপনি । পড়ে মুগ্ধ হলাম ।

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫১

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীলপরি ,




অজস্র ধন্যবাদ আপনাকে যদিও আপনার মন্তব্যের জবাব দিতে আমার দেরী হয়ে গেলো ।

৩৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:২২

তারেক ফাহিম বলেছেন: চমৎকারভাবে তুলে ধরলেন।

প্রতিটি বাক্যের গভিরতা অনেক।
পোষ্টে +

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১২

আহমেদ জী এস বলেছেন: তারেক ফাহিম ,



চেষ্টা করেছি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যেন কোনও সংশয় কারো না থাকে এমনটা লিখে । আপনার প্লাস দেয়াতে বোঝা গেলো আপনিও আমার এবং আরো অনেকর মতোই ভাবছেন ।

ধন্যবাদান্তে ..............

৩৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:২২

শামছুল ইসলাম বলেছেন: মনের গভীরেও যদি কোন মন থাকে, সেই মন থেকে গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা ।

প্রিয়তে নিলাম প্রিয় লেখাটি ।

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫১

আহমেদ জী এস বলেছেন: শামছুল ইসলাম ,



প্রিয়তে নিয়েছেন জেনে বুঝলুম লেখাটি সার্থক । মন্তব্যে +

আপনাকেও তেমন অতল মনের ভালোবাসা ।

৩৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১২

রোকসানা লেইস বলেছেন: স্বাধীনতা দিবসে একটি সুন্দর পোষ্ট দিয়েছেন আহমেদ জী এস।
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বির্তক করার কোন অবকাশ নাই।
সবার বোধদয় হোক

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: রোকসানা লেইস ,



মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বির্তক করার কোন অবকাশ নাই।
সবার বোধদয় হোক

এর চেয়ে বড় চাওয়া আর কিছু নেই ।
হাযারো ধন্যবাদ এমন মন্তব্যে ।

৩৬| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮

মলাসইলমুইনা বলেছেন: আহমেদ জি এস ভাই :
সুন্দর | কিছু জরুরি কথা বলেছেন লেখায় | এই কথাগুলো বলা একটু দরকার ছিল ব্লগে | অন্য যে কেউ বলার থেকে আপনি বলাতে অনেক বেশি ভালো হলো | অনেক ধন্যবাদ নেবেন |

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: মলাসইলমুইনা ,



আমাকে এতোখানি গুরুত্ব দেয়া, সে আপনার বিনয় ।
ধন্যবাদ আপনাকেও , যার বুকের মাঝে আস্ত একখানা বাংলাদেশ জেগে আছে ।

৩৭| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫

ওমেরা বলেছেন: এত জরুরী কথাগুলো না বল্লে তো আপনি নিজেই দায়ী থাকতেন নিজের কাছেই । এখন কেউ আপনার কথা শুনুক বা না। শুনোক মানুক বা না মানুক নিজের দায়বদ্ধতা থেকে আপনি মুক্ত হয়েছেন । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: ওমেরা ,




আমার দায়বদ্ধতা থেকে মুক্তি বড় কথা নয় , বড় কথাটি হলো ; মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে কেউ যেন তার আংশিক সত্য, আংশিক জানা , আংশিক ধারনা , আংশিক শোনা কথা, আংশিক বিভ্রান্তি, আংশিক দলকানা ভাবনা নিয়ে কোনও ধরনের মন্তব্য না করেন ।

মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।

৩৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২

নায়না নাসরিন বলেছেন: ভাইয়া আপনার লেখাটি পড়ার পর মনে হল আপনি অবশ্যই আমাদের স্বাধিনতা যুদ্ধে একজন দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন ।
নিজে যোদ্ধা না হলে এমন আবেগ দিয়ে লেখতে পারে না কেউ।ভাইয়া আপনাকে আমার টুমি খোলা সালাম ও স্রদ্ধা ।
ভালো থাকবেন আর আমাদের জন্য মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস লিখবেন । ++++++++++্

কম্পিউটার নস্ট থাকা বিধায় ব্লগের কত ভালো লিখা যে পরতে পারি নাই :(

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: নায়না নাসরিন ,




বুকের মাঝে দেশের জন্যে প্রেম আমারই নয় , আছে সবারই । আপনারও আছে বলেই এমন করে মন্তব্য করতে পেরেছেন ।

খারাপ লেগেছে কম্পিয়্যুটার নষ্ট থাকার কথা শুনে । এখন নিশ্চয়ই সব ঠিকঠাক আছে ?
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

৩৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:০৯

নায়না নাসরিন বলেছেন: ১টা ভুল সংসোধন
টুপি :`>

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: নায়না নাসরিন ,



বুঝতে অসুবিধে হয়নি কিছু । এটা একটা মধুর ভুল !

৪০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
পোষ্টের মূল বক্তব্য নিয়ে সমান্যতম দ্বীমত নাই।

বাংলার সকল মানুষই মুক্তিকামী ছিলও; যে করাণে ৭০ সালের নির্বাচনে ১৭০ আসনের মধ্যে ১৬৭ আসনে আওয়ামীলীগকে নির্বাচিত করেছিল। সারা দেশে কয়েক লক্ষ রাজাকার-আলবদর ছাড়া সকলেই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য করেছিল। যেমন হুমায়ুন আহমেদের বাবা নিজে অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেনি; কিন্তু মুক্তিযোদ্ধাদের অস্ত্র দিয়েছিলেন। প্রশ্ন হলো দেশের ৯৮% ভাগ মানুষই যদি মুক্তিকামী- মুক্তিযোদ্ধা হয়ে থাকে তবে আলাদা করে মুক্তিযোদ্ধার লিস্ট করার দরকার হচ্ছে কেন?

উপরে বেশ কয়েকজন ব্লগারের মন্তব্য খুবই ভাল লেগেছে। বিশেষ করে সেলিম আনোয়ার ভাই এর নিম্নোক্ত মন্তবে পুরো সমর্ন রইল।

"মুক্তিযুদ্ধাদের কারণে আমাদের দেশ স্বাধীন হয়েছে। একজন মুক্তিযুদ্ধা অপর মুক্তিযুদ্ধাকে হেয় করার যোগ্যতা রাখেন না । সেটিও দোষের বা অন্যায়।"


৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: মোস্তফা কামাল পলাশ ,



জানতে চেয়েছেন, " ....... আলাদা করে মুক্তিযোদ্ধার লিস্ট করার দরকার হচ্ছে কেন?"
দরকার ছিলোনা কোনই । তবুও কেন যে হয়েছে, এমন প্রশ্ন আমারও । উত্তরে হয়তো অনেক বিষয় চলে আসবে যা ভালো লাগবেনা অনেকেরই । তাই , থাক ।

পোষ্টের মূল বক্তব্যের সাথে সহমত হয়েছেন জেনে ভালো লাগলো ।
শুভেচ্ছান্তে ।

৪১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:২০

আমি সাজিদ বলেছেন: ভালো লাগা ভাইয়া :)

৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: আমি সাজিদ ,




অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

৪২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:২২

পলাশবাবা বলেছেন: ্মন্দ বলেন নাই মোস্তফা কামাল পলাশ ভাই ।

২% এর তালিকা তৈরি করাটা সহজ ছিল।

তারপরের অংক টা সহজ ।

(১০০-২)% = ৯৮%

নায়না নাসরিন আপা জান আপনের বানানের এই অবস্থা ক্যানে ?

২৬ মার্চ ২০১৮ সকালে যখন লেখা শুরু করছেন তখন বিউটি ধর্ষন অলরেডি সম্পন্ন। নাকি ?

৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: পলাশবাবা ,




আপনার সব অংকই সহজ ভাবে ঠিক ।
লেখা শুরুর সময় , নায়না নাসরিনের বানান আর মোস্তফা কামাল পলাশ এর জানতে চাওয়ার অংক ।

৪৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে স্যলুট।

৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর ,




আপনাকেও স্বাধীনতা দিবসের ফিরতি স্যালিয়্যুট ।

৪৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:২৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:

কিন্তু সেই মহান ইতিহাসকে বার বার বিকৃত করা হচ্ছে।

যা বাঙালীর জন্য দুঃখ ও বেদনাদায়ক।

বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ।

স্বাধীনতা আমার স্বাধীনতা।

লেখার জন্য ধন্যবাদ জানবেন।

৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪২

আহমেদ জী এস বলেছেন: মোঃ মাইদুল সরকার ,




স্বাধীনতা আমারই
আমিই স্বাধীনতা !

আপনার জন্যে একটি লিংক দিলুম --
তবুও এদেশ আমার

ধন্যবাদ আপনাকেও ।

৪৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৮

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




মুক্তিযুদ্ধতে লেখা আছে মুক্তি । আর এই মুক্তি কোন বিশেষ দল বা গুষ্টির নয় । এই মুক্তি একটি সংজ্ঞবদ্ধ চেতনার, আবেগের, বিদ্রোহের.... মানুষে মানুষে ভিন্নতা থাকবেই কিন্তু কিছু নির্দিষ্ট রেখায় সবাই এক হয়ে যায় । যখন স্বার্থ হয়ে যায় সার্বজনীন ঐক্যের । আমরা একাত্তরে অনেককিছুই হারিয়েছি- জান, মাল, ইজ্জত.... এগুলোকে ত্যাগ বলে আমরা স্বাধীনতাকে অর্জন করেছি । কিন্তু এরপর ? এরপর নিজেদের পায়ে নিজেরা কুড়াল মারতে মারতে এখনো সেই পুঙ্গ হয়ে আছি, স্বাধীনতা যেন এখনো দীর্ঘশ্বাস ! রাজনৈতিক স্বার্থের জন্য ইতিহাস পাল্টে ফেলা, নতুন প্রজন্মকে বিভ্রান্ত করা, অসুস্থ কাঁদা ছোঁড়াছুঁড়ি আমাদের গৌরবউজ্জ্বল অর্জনকে দিন দিন ছোট করে দিচ্ছে ।

আপনার চমৎকার লেখাটিতে আপনি যে বিষয়গুলো বলেছেন এবং আহবান করেছেন বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সবশেষে তা আমারো মত ।

লেখাটুকু অনেক ভাল লেগেছে ।

৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: কথাকথিকেথিকথন ,




দারুন বলেছেন -- এই মুক্তি একটি সংজ্ঞবদ্ধ চেতনার, আবেগের, বিদ্রোহের.... মানুষে মানুষে ভিন্নতা থাকবেই কিন্তু কিছু নির্দিষ্ট রেখায় সবাই এক হয়ে যায় । যখন স্বার্থ হয়ে যায় সার্বজনীন ঐক্যের ।

এমনটা হোক, আমিও এটাই বলতে চেয়েছি ।
ধন্যবাদ অসংখ্য ।

৪৬| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫৪

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: অনেক চমৎকার বর্ণনা দিয়েছেন । মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অনেক পক্ষ বিপক্ষ চারপাশ থেকে শুনা যায় সত্যি । কেউ বলেন পাকিস্তান থাকতেই ভালো ছিল কেউ বলছেন এখুনি ভালো । কেউ এটা ঠিক ঐটা ঠিক বলে দুনিয়া উদ্ধার করছেন । আপনার সাথে সহমত পোষণ করছি যারা তর্ক বিতর্ক করছেন অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারা কেউ মুক্তিযোদ্ধা না। নিজেদের ধারণা কেবল চাপানোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন । কেউ এক দুই ব ই পড়ে সব জান্তা সাজছেন । প্রকৃত ইতিহাস আর জানা হচ্ছে ক ই ।

৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৩৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: নূর-ই-হাফসা ,




খুব সুন্দর করে মানুষের অজ্ঞতাপ্রসূত ধারনার কথা বলেছেন ।
লেখায় সহমত প্রকাশের জন্যেও অসংখ্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছান্তে ।

৪৭| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৮

মহসিন ৩১ বলেছেন: ‘প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধকে কিভাবে দেখবে সেটা নিতান্তই তাদের বাক্তিগত বিষয়।----‘এটাই আমার কাছে অধিক গুরুত্তের বিষয় ছিল আপনি এটাতে দ্বিমত। যাহোক এগিয়ে যাবার শক্তি আমার একার হাতে কোনদিনই থাকবে না, আমি মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যক্ষদর্শী তখন মাত্র প্রথম শ্রেণীতে তাই কিছুই করতে পারিনি। পক্ষপাত যে কি জিনিষ সেটা আমার পরবর্তী জীবনে খুব বেশি প্রভাব বিস্তার করেছিল, আমি সেটার কোন ব্যাখ্যা আজতক পাই নাই। দর্শক হিসাবে আমি আজও রয়ে গেছি কেন, তা আমি নিজেও জানিনা।তবে এটা তো ধ্রুব সত্য যে আমি দার্শনিক হতে পারি নাই, বার্থই হয়েছি কিনা বার বার--তাই । আচ্ছা আপনার কি কখনই মনে হয় না যে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারিরা আজও আছে, গোপনে তাদের clandestine কাজ করে যাচ্ছে—এবং আরও শক্তিশালী ভাবে?

৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪০

আহমেদ জী এস বলেছেন: মহসিন ৩১ ,




"প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধকে কিভাবে দেখবে সেটা নিতান্তই তাদের বাক্তিগত বিষয়।"-- এটা আপনি বলেছেন আপনার অজানা একটি বিষয়ের উপরে । সে বিষয়টি ঘটে গেছে আপনার নিতান্ত বালক বয়েসে যখন আপনার তেমন কোনও কিছু অনুভব করার, বোঝার, ধারণ করার বুদ্ধি ও জ্ঞান ছিলোনা স্বাভাবিক ভাবেই। তাই হয়তো ঐ বিষয়টিতে দর্শক হিসাবে আপনি কেন আজও রয়ে গেছেন তা আপনি নিজেও জানেন না।

কিছু কিছু বিষয় থাকে যার উপর পূর্ণ ধারনা ব্যতিরেকে কোনও প্রশ্ন তোলা উচিৎ নয় । প্রশ্ন তোলাটা নিজের অজ্ঞানতার, অগম্যতার, অপরিনামদর্শিতার দিকেই আঙুল তোলে । মুক্তিযুদ্ধও তেমন একটি বিষয় ।

দার্শনিক হতে পারেন নি, কে বলেছে ? এই যে নিজের কাছে নিজেই অনেক প্রশ্ন রেখেছেন ; এসবই তো দর্শন , আত্ম দর্শন ।

হ্যা তারা আছে । লুকিয়ে চুরিয়েই আছে । মানুষ যখন তার মগজে কিছু ধারন করতে পারেনা তখন 'গোমরাহ' হয়ে যায় । এই গোমরাহী-ই একদিন তাদের উপর লানৎ হয়ে দেখা দেবে ।

শুভেচ্ছান্তে ।

৪৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:০৫

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: আপনার লেখাটি আমাকে ভালো লেগেছে। আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কারো কোন দ্বিমত নেই কিন্তু যখনই কেউ বা কাহারা এই মহান মুক্তিযুদ্ধকে নিজের ব্যক্তিগত বা পৈতৃক সম্পদ হিসেবে ভাবতে থাকে কিংবা দাবি করে তখনই জাতি বিভক্ত হয়ে পরে। সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এখন রীতিমত রাজনীতি শুরু হয়ে গেছে। মুক্তিযোদ্ধারা যতদিন বেঁচে থাকবেন ততদিন রাষ্ট্র তাদের দায়িত্ব নেবে এটাই স্বাভাবিক এবং তাই করা উচিৎ কিন্তু যখন মুক্তিযোদ্ধাদের ছেলে-মেয়ে, নাতি-নাতনি, পুতি এবং পরবর্তীতে বংশ পরমপরায় বিভিন্ন সুবিধা দাবি করতে থাকবে তখনতো প্রশ্ন উঠবে বা উঠতে থাকবেই। এইভাবে যখন বিভিন্ন অসংগতি তৈরী হবে তখন বিভিন্ন মতেরও সৃষ্টি হবে এটাই স্বাভাবিক; তাই নয় কি?

৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: অনন্য দায়িত্বশীল আমি ,




আপনার মন্তব্যের সাথে একেবারেই সহমত কিন্তু "মুক্তিযোদ্ধারা যতদিন বেঁচে থাকবেন ততদিন রাষ্ট্র তাদের দায়িত্ব নেবে এটাই স্বাভাবিক।" এই বিষয়টি বাদে ।
কোনও দেশের পক্ষেই তার সকল মুক্তিযোদ্ধাদের দায়িত্ব নেয়া সম্ভব নয় , কেবল মাত্র যুদ্ধে আহত-পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধাদের বাদে । ওটা রাষ্ট্রেরই দায়িত্ব ।
বিভিন্ন মতের যাতে সৃষ্টি না হয়, আমি তেমনই অনুরোধ করেছি সকলের কাছে ।

মন্তব্যে ধন্যবাদ জানিয়ে শুভেচ্ছান্তে ।

৪৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:১৯

পার্থ তালুকদার বলেছেন: চমৎকার পোস্ট !
এখন অনেকেই মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার জন্য লাফালাফি করছে। এর কারণে আসল যোদ্ধারা আড়ালেই থেকে যাচ্ছেন।
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে শুরু হচ্ছে রাজনীতিতে টানাহেঁচড়া। দুঃখজনক।

ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি।

৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২২

আহমেদ জী এস বলেছেন: পার্থ তালুকদার ,




মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে রাজনীতিতে টানাহেঁচড়া আসলেই দুঃখজনক। এটার পেছনে কোনও ভালো উদ্দেশ্য থাকার কথা নয় ।

পোস্ট ভালো লাগার জন্যে ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছান্তে ।

৫০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন ভাইয়া।ধন্যবাদ।

৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: মোস্তফা সোহেল ,




ধন্যবাদ আপনাকেও লেখাটিকে সুন্দর বলায় ।

৫১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২২

আখেনাটেন বলেছেন: জমাট কিছু কথা লিখেছেন। যাদের বোঝার দরকার তাদের মস্তিষ্কে এগুলো ঢুকলেই হয়। মনে রাখা দরকার মুক্তিযুদ্ধ ও এ দেশ কারো বাপ দাদার পৈত্রিক সম্পত্তি নয়। কিছু রাজাকার ও তাদের দোসর বাদে সকলের অহঙ্কার।

যারা ঐরকম কথা বলে বুঝতে হবে সেখানে কিন্তু আছে। তারা সেই বঙ্গবন্ধু জীবিত অবস্থায় যাদের চাটারের দল বলেছেন এরাই এখন ঝাঁড়ে বংশে মহীরুহ হয়ে গেছে।

ভালোলাগা পোস্টে । প্রিয়তে নিলাম।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৪৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: আখেনাটেন ,




"যাদের বোঝার দরকার তাদের মস্তিষ্কে এগুলো ঢুকলেই হয়।" এই কামনাতেই লেখা । বোঝাতে চেয়েছি - " মুক্তিযুদ্ধ ও এ দেশ কারো বাপ দাদার পৈত্রিক সম্পত্তি নয়।"
কোন ব্যক্তি বা কোন দলের কারণে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, সন্মান, শ্রদ্ধা, এবং মূল উদ্দেশ্য পাল্টে যেতে পারেনা।

প্রিয়তে নেয়ার জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছান্তে ।

৫২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:১৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সত্যবচন। স্বাধীনতা আর মুক্তির প্রকৃত স্বাদ সবার দুয়ারে পৌঁছে যাক! এই কামনা সবসময়!

০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৫৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: ভ্রমরের ডানা ,




স্বাধীনতা আর মুক্তির প্রকৃত স্বাদ সবার দুয়ারে পৌঁছানো এখন আর সম্ভব নয় । দেশ বিভাজিত হয়ে সিজনড হয়ে গেছে । তাকে একসুতোয় গাঁথা যাবেনা মনে হয় আর ! রাজনীতির বিষবাষ্পে এই স্বাদ তেতো হয়ে গেছে ।

তবুও মানুষ আপনার মতো কামনা করে - স্বাধীনতা আর মুক্তির প্রকৃত স্বাদ সবার দুয়ারে পৌঁছে যাক ।

শুভেচ্ছান্তে ।

৫৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:১২

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: ধারালো লেখা

০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: মনিরুল ইসলাম বাবু ,




লেখা ধারালো হয় পাঠকের চোখে । নইলে তা সাদামাটা-ই !
তেমন একখানা চোখের মালিককে অজস্র ধন্যবাদ ।

৫৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩৯

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: স্বদেশপ্রেম আছে বলেই এই লেখা।
আমার শুভেচ্ছা নিন।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫১

আহমেদ জী এস বলেছেন: বিএম বরকতউল্লাহ ,




সুন্দর মন্তব্য । স্বদেশপ্রেম আছে বলেই এই লেখাটি পড়েছেন ।

শুভেচ্ছান্তে ..............................

৫৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৫৫

কালীদাস বলেছেন: পোস্টে আমি আবার কমেন্ট করার চেষ্টা করব। এবারের ২৬শে মার্চে আমার কি অভিজ্ঞতা হয়ত শেয়ার করতে পারি খানিকটা ;) চেতনার দ্বন্দ কি জিনিষ তার উদাহরণ হিসাবে :(

অফটপিকে বলছি: এই পোস্টে একটা কমেন্ট করেছি আপনার এক্সপার্ট কমেন্ট আশা করে।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:০৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: কালীদাস ,



কমেন্ট করার জন্যে ধন্যবাদ দেয়ার চেষ্টা করব পরবর্তীতে । অপেক্ষায় রইলুম । :D

ঐ পোস্ট ও আপনার মন্তব্য দেখেছি । চেষ্টা করবো সেখানে মন্তব্য করতে ।
কমেন্ট আশা করে যে সম্মান দেখালেন তার জন্যে অবশ্যই ধন্যবাদ আপনার প্রাপ্য ।
শুভেচ্ছান্তে ।

৫৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৫২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধারণার পিছে ধারণা থেকে বেরিয়ে সত্য অটুট থাকুক।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা ,




চমৎকার ধারনা থেকে এসেছে এমন মন্তব্যখানি ।

অনেকদিন পরে এলেন ।
ভালো থাকুন দিনভর ।

৫৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: গুলশান কিবরীয়া রচিত পিরিয়ড চলাকালিন সময় কৃত্রিম উপায়ে তৈরি স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করা উচিৎ নাকি পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা শেখানোটা বেশী জরুরী পোস্টে আপনি যে একটি অনিন্দ্যসুন্দর, কাব্যিক মন্তব্য রেখে এসেছেন, তজ্জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাতে পুনরায় আপনার এ পোস্টে এলাম। অত্যন্ত নান্দনিকভাবে উপস্থাপিত ১১ নং মন্তব্যটিতে আপনি মহিলাদের রজঃস্রাবের সময় তাদের শরীরে যে প্রক্রিয়া চক্র শুরু হয়ে যায়, তার এমন সহজবোধ্য এবং কাব্যিক ব্যাখ্যা দিয়েছেন, যা আমি এ জীবনে আর কোথাও পাইনি, কোথাও শুনিনি। এমন সুন্দর করে এত দীর্ঘ ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ দেয়ার পরও আপনি বলেছেন, "ব্যক্তি-সমাজ আর পারিবারিক সচেতনতার প্রশ্নে বিষয়টি আরও আলোচনার দাবী রাখে" - এতে বোঝা যায়, একজন ডাক্তার হিসেবে আপনি বিষয়টিকে কতটা গুরুত্ব দিয়ে দেখেন!


০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান ,




এমন একটি মন্তব্য করে আপনি আমাকে বাকরূদ্ধ করে দিলেন । আরেক পোস্টে কারো একটি মন্তব্য দেখে, সেই মন্তব্যকারীর পোস্টে আবার এসে তাকে ধন্যবাদ জানানোর মতোন উদারতা, মননশীলতা কেবল একজন খায়রুল আহসানকেই মানায় । ব্লগে এ বিষয়ে আপনি অনন্য একজন , এ কথা আগেও বলেছি।

আমার সশ্রদ্ধ অভিবাদন আপনার এ মহতী গুনপনার প্রতি । কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করে রাখলেন এমন স্বতঃস্ফূর্ত একটি মন্তব্যে ।
শুভেচ্ছান্তে । ভালো থাকুন নিরন্তর ।


৫৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:১৩

মিরোরডডল বলেছেন: well said
অনেক ভালো লেগেছে

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

আহমেদ জী এস বলেছেন: MirroredDoll ,




আপনার ভালো লেগেছে জেনে বিশ্বাস করতে ইচ্ছে হচ্ছে , আমাদের নতুন প্রজন্মের বুকের মাঝে আস্ত একখানা বাংলাদেশ জেগে উঠতে চাইছে ।

মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।

৫৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


নববর্ষের শুভেচ্ছা, ভালো থাকুন।

আপনাকে ধন্যবাদ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:২৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,




একমাত্র আপনিই মনে রেখে আমাকে প্রথম "নববর্ষের শুভেচ্ছা" জানিয়েছেন । এজন্যে কৃতজ্ঞ ।
বর্ষ শুরুর আনন্দ বয়ে যাক আপনার অনাগত বছরগুলোর জুড়ে ।
শুভেচ্ছান্তে ।

৬০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:২১

কালীদাস বলেছেন: কথা দিয়েছিলাম আবার পোস্টে আসব। সেজন্যই আজকে ব্লগে ঢোকা আসলে, সামনে সম্ভবত অনেকদিন দূরে থাকব :(

যা বলছিলাম। স্বাধীনতার এত বছর পরেও, দেশের মৌলিক ইতিহাসের ব্যাপারে আমরা একমত না। দুঃখজনক, খুবই দুঃখজনক। দেশে কি রকম কামড়া কামড়ি করি চেতনা নিয়ে সেটা তো সবাই জানি। লজ্জা লাগে বাইরেও সেইম নেচার দেখলে। এম্বেসিগুলো প্রোগ্রামে ভুলেও অপজিশনের কাউকে ইনভাইট করেনা, সত্যি বলতে কি সব বাংলাদেশির জন্যও প্রোগ্রামগুলো না। পরিচয় জানিয়ে আমি হয়ত সাদরে সম্ভাসিত হব, কিন্তু জিনিষটা বাকি বাংলাদেশিদের জন্য ডিসক্রিমিনেটিং মনে হয় বলে আমি করি না কাজটা। এক চেতনার লোক অন্য চেতনার গেদারিংএ ভুলেও যাবে না। চেতনাবাদী দুই দলের সংঘাতের সুবিধা নেয় জামাত, এখন এরাও পদক বিলায় স্বাধীনতা দিবসে। ছিহ।

বঙ্গবন্ধু এই দেশের লোকজনদের বেশি ভালবাসতেন, মাঝে মাঝে সেটা যুক্তির উপরে চলে যেত। সঠিক সময়ে সবার বিচার শেষ করে যোগ্য সবাইকে ইউনাইটেড করে রেখে যেতে পারেননি তিনি। যেটার ফল ....

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: কালীদাস ,




ফিরে আসার প্রতিশ্রুতি দিয়ে এই যে তা রাখলেন , তাতে কৃতজ্ঞ ।

অল্পতে আপনার সব হতাশার জবাব দিই -- ক্ষমতার মসনদটি কুক্ষিগত করে তা কায়েমী ভাবে কব্জায় রাখতেই এরকম বিভেদ সৃষ্টি করে দলে লোক ভারী করতে হয় । নইলে ক্ষমতায় টিকে থাকা সম্ভব নয় । কে লুটেপুটে খাওয়ার এই ঠিকাদারী হাতছাড়া করতে চাইবে ? যতো রকমের বিভেদ সৃষ্টি করা যায় ততো রকমেই তাদেরকে পরষ্পরের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে ফায়দা লোটা যায় । তাই আমরা কোনও কিছুতেই একমত হতে পারিনে । এটাই সব রাজনৈতিক দলের উদ্দেশ্য এবং দেশটা ও জনগণ তাতে বলির পাঠা ।
এই সত্যটা নিশ্চয়ই আপনিও জানেন !

৬১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:২৫

কালীদাস বলেছেন: যাকগে শুভ নববর্ষ :)

আমার অনুরোধে সাড়া জানিয়ে ঐ পোস্টে কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ। আমি মনে করি এটা আপনার প্রাপ্য একজন প্রফেশনাল হিসাবে, আমি বড়জোর সঠিক জায়গায় নক করার জন্য ক্রেডিট দাবি করতে পারি ;)

ভাল থাকবেন :)

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:২২

আহমেদ জী এস বলেছেন: কালীদাস ,




অবশ্যই ক্রেডিট আপনার প্রাপ্য ।
ভালো থাকুন আপনিও আর মাঝে মাঝে সে ভালো মুখখানি দেখিয়ে যেতে ভুলবেন না যেন ।

৬২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:০০

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: কিছু বলার নেই। :(

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: অনন্য দায়িত্বশীল আমি ,




দায়িত্ব নিয়েই মন্তব্যটি করাতে ধন্যবাদ ।

৬৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০৫

নায়না নাসরিন বলেছেন: জি এস ভাইয়া আপনাকে দেখিনা কেন?
বাহিরে কোথাও আছেন কি?

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: নায়না নাসরিন ,



হা..হা...হা... আসিনি বলেই দেখতে পাননি ! ;)

বাইরে কোথাও নেই , আছি নিজেরই ঘেরাটোপে বন্দী হয়ে ।
ভালো লাগলো, আমাকে নিয়ে আপনার এই উৎকন্ঠা ।

ভালো থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।

৬৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:০০

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার আনাগোনা দেখা যাচ্ছে সত্যি অনেকেই আপনাকে মিস করছিল।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: তারেক_মাহমুদ ,




অনেকদিন ( তা্‌ই কি ! ) পরে আমাকে দেখতে পেয়েই মন্তব্য করে এই যে ভালোবাসা দেখালেন, তা মাথায় তুলে রাখলুম ।
আপনাদের মতো আমিও মিস করেছি হয়তো সবাইকে ।
সকলের জন্যে ভালোবাসা রইলো ।

৬৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৪২

জুন বলেছেন: রোকসানা লেইস বলেছেন: স্বাধীনতা দিবসে একটি সুন্দর পোষ্ট দিয়েছেন আহমেদ জী এস।
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বির্তক করার কোন অবকাশ নাই।
সবার বোধদয় হোক

আমারও সেই প্রত্যাশা রইলো আহমেদ জী এস ।
সুন্দর লেখায় অনেক ভালোলাগা ।
+

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,




অনেকদিন পরে আপনার দেখা মিললো অবশেষে ।

“মুক্তিযুদ্ধ” কেবল মাত্র একটি চেতনাই নয় , একটা অনুভব , একটা উপলব্দি । অনেক ত্যাগের পরে যা আপনি আপনার অজান্তেই অর্জন করেছেন ।

এই লাইনটি সহ সমূদয় পোস্টটিতে যা লিখেছি তাতে সবার যেন একটু হলেও বোধদয় হয় , এই ছিলো উদ্দেশ্য ।
লেখাটির সাথে আপনার একাত্মতা আবারও প্রমান করলো যে , মুক্তিযুদ্ধ আমাদের কতো গভীরে প্রোথিত ।

শুভেচ্ছা অনেক অনেক ।

৬৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২১

সোহানী বলেছেন: বাকি কথা বলার জন্য আর কত সময় নিবেন ;)

আরে তাড়াতাড়ি আসুন, অনেকদিন আড্ডা দেয়া হয় না। খুব বিরক্তিকর সময় কাটাচ্ছি এখন ............... মুক্তি দরকার কিছু সময়ের জন্য :-<

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৪৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,




কেন ...কেন ... কেন...বিরক্তিকর সময় কাটাচ্ছেন কেন ?????????
আড্ডা আর দেয়া যাচ্ছে কই , ফুরসতই মেলেনা । লিখবো সামনেই হয়তো , তাতে আড্ডা হবে কিনা জানিনে !
আড্ডা জমাতে তো আপনার জুড়ি মেলা ভার । লিখে ফেলুন না তেমন ধুমধারাক্কা কিছু, যখন যা দেখেন, যা মনে দাগ কাটে তা
নিয়েই লিখুন । লেখালেখির গুণটা তো আপনার পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া । B-) :P

মুক্তি দরকার, তা পাবেন কি করে ? পতিসেবা তাহলে করবে কে ????? :) B:-/

আপনি ভালো আছেন তো !!!
ভালো থাকুন , সুন্দর থাকুন প্রানে - মনে ।

৬৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:১৩

জেন রসি বলেছেন: তথ্য বিকৃতি না করেও ইতিহাসকে অনেক ভাবে বিশ্লেষণ করা যায়।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: জেন রসি ,




অনেকদিন পরে এসে মন্তব্য করেছেন বলে ভালো লাগলো ।

তবে আপনার কথার সাথে ঠিক একমত নই । ইতিহাসকে অনেক ভাবে বিশ্লেষণ করা যায় হয়তো কিন্তু তথ্য বিকৃতি না ঘটালে তার মূলধারাটি একই থাকবে । ইতিহাসের সক্রিয় পাত্রপাত্রী ঘটনাকে বিশ্লেষণ করবেন এক রকম আর ইতিহাসের পর্যবেক্ষক
( নিস্ক্রিয় ) পাত্রপাত্রী করবেন আরেক ভাবে । কিন্তু একজন সত্যিকারের ইতিহাসবিদ বা গবেষক তার মূলটাকেই তুলে আনবেন তথ্য -উপাত্ত ঘেটে ঘেটে । ( এমন কথাও আমি কিন্তু লিখেছি পোস্টে )

যাক গে , বিশাল আলোচনার অবকাশ থেকেই গেলো ।
শুভেচ্ছান্তে ।

৬৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:৪৪

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা.......... পতিসেবা করে ও মুক্তি সম্ভব। জাস্ট দরকার মিউচুয়াল কম্প্রোমাইজ ও আন্ডারস্টেন্ডিং।

লেখালেখির গুণটা পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া গেলেও সময় ম্যানেজ করার গুনটা কারো কাছ থেকে পাইনি, তাই সমস্যা হয়ে দাড়িঁয়েছে কোনভা্ই ওটা আয়ত্বে আনতে পারছি না। বিশেষ করে যদি রান্না আর হাড়ি পাতিল মাজার কাজ দেয়া হয়। আসলে মা আমাদের কখনই এ ধরনের কাজ করতে দিতেন না। ঘর গোছাঁনো বা নিজের জিনিসপত্র গোছাঁনো, এই পর্যন্ত মায়ের সময়ে কাজ করেছি। সংসারের সবসময়টাতেই দুই পরিবারের সাহায্য পেয়েছি কিন্তু দেশের বাইরে সংসার শুরু করেই ঝামেলা বেধেঁছে। যদিও শাশুড়ি মা বা ননদ ইউএসএ তে থাকে বলে প্রয়োজনে দৈাড়ে আসেন। কিন্তু কতদিন যে চলবে......... তারপরও অনেক ভালো অাছি। পতি, ছেলে, মেয়ে, প্রতিবেশী অনেক অনেক সাহায্য করে যখনই দরকার হয়। কিন্তু ওই য়ে, আমার ধাতেই নেই হাড়ি মাজা.....হাহাহাহাহা

আড্ডাতে আমি সবসময়ই এগিয়ে, কিন্তু এখানে খুব হাতে গোনা কয়েকজন বন্ধু বান্ধব আছে। তারউপর সময় ম্যানেজ করে কিছু করা কঠিন। সামনে সামার তাই ওয়েট করছি, বেড়িয়ে পড়বো বন্ধু বান্ধব পতি ছেলে মেয়ে নিয়ে।

বিরুক্তিকর সময় কাটাচ্ছি কারন এক ব্রিটিশ জয়েন করেছে অফিসে..... আর ব্রিটিশ মানেই ব্রিটিশ। .................... যাই হোক, আপনি ব্লগে উকিঁ দিচ্ছেন তাতেই খুশি।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,




মন্তব্যের প্রথম লাইনটি আন্ডারষ্ট্যান্ডেবল !
মেয়ে হয়ে হাড়ি মাজেন নি ? তা হলে তো আপনার জীবনের ষোল আনাই মিছে ! :P

সময় ম্যানেজ করা কেউ শেখাতে পারেনা । নিজে নিজে শিখতে হয় । এই যেমন বিদেশে আপনারা যারা থাকেন তারা অধিকাংশই বেশ ভালো টাইম ম্যানেজ করে চলতে পারেন । কারন ওখানে হাড়ি কি আর মাজতে হয় ? মেশিন আছে , আছে ড্রায়ারও ।
অবশ্য আমাদেরও আছে অন্যরকম মেশিন। যেটা ভয়েস এ্যাক্টিভেটেড , সেলফ প্রোপেলড , হাই - ফাই , হান্ড্রেডস ইন ওয়ান ফাংশনড , এনার্জী সেভিং এ্যান্ড ফুললি অটোমেটিক ।

আর যদি এতেও সময় ম্যানেজ না হয় তবে " টাইম ডাইল্যুশান" করে নিতে পারেন ।

টাইম ম্যানেজ না হলেও ভালো থাকার টাইম আছে জেনে ভালো লাগলো । গরম আসছে , বেরিয়ে পড়ুন সদলবলে।
আমাদের এখানে আছে কালবোশেখী । বৃষ্টির ঝরঝর আর বাতাসের তান্ডব । এই তো ভালো আছি বেশ ................

ওহোহোহোহো...হো... আড্ডা দিতে আসার জন্যে ধন্যবাদ । B-)

৬৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২২

জুন বলেছেন: নীল উজ্বল বাতিটি অনলাইনের ঘরে নিয়মিত ব্লগে জ্বলতে দেখে সোহানীর মত আমারো অনেক খুশি লাগছে প্রিয় ব্লগার। নিয়মিত হোন আর লিখে চলুন আপনার শক্তিময় ক্ষুরধার লেখা।
ভালো থাকুন অনেক অনেক। আনন্দময় হোক আপনার পথ চলা :)

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:০৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,



রঙীন ফুলের রংটি নিয়ে আবারও আমার ঘর আলোকিত করে গেলেন । তাই নীল বাতি জ্বালিয়ে রাখতে হয় আমার ঘরের পথটি যেন আপনাদের দৃষ্টির আড়ালে হারিয়ে না যায় ।
ইচ্ছে থাকলেও নিয়মিত আর হতে পারছি কই ! চাল-ডাল-তেল-নুনের হিসেব কষতে কষতে হাতে যেটুকু সময় থাকে তাতে আপনাদের সময় দেয়া হয়ে ওঠেনা সময় সময়।

হা...হা...হা.. ক্ষুরধার লেখা ? আমিতো ক্ষুর নিয়ে লিখতে বসিনে , বসি ভাঙা ভাঙা সময়ের ঘরে আস্ত একখানা মন নিয়ে । সে মন দিয়ে শক্তিময় কিছু হয় কিনা জানিনে তবে একেবারে অখাদ্য যে হয়না তা আপনাদের ভালোবাসাতেই বুঝি । এটুকই আমার ব্লগে পথচলার পাথেয় ।

ভালো থাকুন আপনিও । আপনার পদযুগলে যেন আরও আরও নতুন নতুন দেশের মাটির গন্ধ লাগিয়ে তার সুবাস এই ব্লগে ছড়িয়ে যেতে পারেন , কামনা করি ।

নবীনা রাতের শুভেচ্ছা ।

৭০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: স্যার, শুভেচ্ছা রইল। নতুন পোস্ট দিলে পড়তাম, ভাল লাগতো।

০১ লা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: কাওসার চৌধুরী ,



ধন্যবাদ খোঁজ নেয়ার জন্যে ।
দেখি , কবে নাগাদ কিছু একটা লেখা দিতে পারি কিনা !
শুভেচ্ছা আপনার জন্যেও ।

৭১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৩৯

পবন সরকার বলেছেন: বড় ভাই কেমন আছেন?

০১ লা মে, ২০১৮ রাত ১০:৩১

আহমেদ জী এস বলেছেন: পবন সরকার ,




সম্ভবত আপনাকে আমার এখানে প্রথম দেখছি , স্বাগতম ।

আছি ... এই চলে যাচ্ছে যেমন যায় দিন !

শুভেচ্ছান্তে ।

৭২| ০১ লা মে, ২০১৮ রাত ১১:১৩

শামচুল হক বলেছেন: আহহা রে! এমন একটা পোষ্টে শামচুল হকের মন্তব্য নাই।

০২ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: শামচুল হক,




কি করে মন্তব্য থাকবে ? শামচুল হক তো প্রেমের গল্প লিখতে ব্যস্ত ছিলো ! :P

৭৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৪০

রাকু হাসান বলেছেন:

বাহ,চমৎকার ভাবনার একটি লেখা পড়লাম , :-B , মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখা আমার সব সময় ই ভাল লাগে ,এটাও ব্যতিক্রম হয়নি । আপনার দেওয়া যুক্তিগুলি আমার পছন্দ হয়েছে ,শ্রদ্ধেয় । :-B ,বিশ্লেষণ টা ভাল লাগছে খুব । আর সেটাই প্রমাণ করে মুক্তিযুদ্ধের প্রতি মানসিকতা ,সব মিলিয়ে আপনার প্রতি ,লেখার প্রতি নবীন ব্লগারের ভালবাসা রেখে গেলাম ।


অাপনার অনুরোধ গ্রহন করলাম , ভাল থাকবেন ,সব সময় ,সেই প্রত্যাশা । শুভরাত্রি

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:২৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: রাকু হাসান ,





অনিচ্ছাকৃতভাবেই দেরী হয়ে গেলো আপনার মন্তব্যটি দেখতে ।
সুন্দর একটি মনের পরিচয় দিয়ে গেলেন মন্তব্যে । মুক্তিযুদ্ধের প্রতি তরুন প্রজন্মের এমন আগ্রহ ও শ্রদ্ধাবোধ আশাজাগানীয়া ।

ভালো থাকুন আপনিও দিনমান । শুভেচ্ছান্তে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.