নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ দুঃখ হল মসজিদের দরজাও ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে না। টাকা ওয়ালারা যে সব এলকায় বাস করে সে সকল এলাকার অবস্হা বেশী খারাপ। কারন হল সেখানেও মূল্যবান আরামের সরন্জাম।অথচ আল্লাহর ঘরের দরজা কারো বন্দ্ধ রাখার অধিকার আছে বলে মনে করি না।ছোট বেলায় গ্রামের মসজিদে দেখেছি অনেক রাতেও লোকজন মসজিদের সামনের খোলা অংশে এবাদত করছে।উত্তরা এলাকার কয়েকটি মসজিদে রাত ১০ সময় এবাদত করতে গিয়ে ফেরত আসতে হয়েছিল। ৪ নং সেকটরের মাটির মসজিদের মতোয়াল্লী সাহেব কে বলার পরও ব্যবস্হা নেয়নি। ঊনি তা না করে ঊনার বসার জন্য এসি রুম বানিয়েছেন।এ হল বাস্তব অবস্হা। একজন মুসলমানের ২৪ ঘন্টার যে কোন সময় আল্লাহর ঘরে এসে ইবাদত করার ইচ্ছা জাগতে পারে, আপনি সে ইচ্ছাকে রোধ করার জন্য মসজিদের গেইট বন্দ্ধ রাখতে পারেন না।এক রুমে বসবাসকারী পরিবারের কেউ গভীর রাতে এবাদতের জন্য মসজিদকে বেছে নিতে পারে যে এবাদতকে মহান আল্লাহ নাকি বেশী পছন্দ করেন। অন্যদিকে চোর ড়াকাতের ভয়ে ওয়াক্ত নামাজের পর আমরা মসজিদের গেইট বন্দ্ধ রাখি।
তাই আসুন, মসজিদের সামনের কিছু অংশ এমনভাবে খোলা রাখি যাতে মানুষ ২৪ ঘন্টার যে কোন সময় ইবাদত করার সুযোগ পায়। আমি মনে করি এ অবস্হা বিরাজ করলে অরথাৎ আল্লাহর ঘর ২৪ ঘন্টা খোলা থাকলে রাস্তার পাশ দিয়ে হেটে যাওয়া পথিক ইবাদতে উদ্বুদ্ধ হবে ইহাতে আপনিও ছওয়াবের অংশীদার হবেন বলে মনে করি।ইবাদত করার উন্মুক্ত সুযোগ সৃষ্টি করুন। অনুগ্রহ পূরবক আল্লাহর ঘর বন্দ্ধ রাখবেন না।
দয়া পূরবক ,
২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৩৮
করিম কাকা বলেছেন: ভালো বলেছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:২৭
তালহা বিডি বলেছেন: so bad