নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অভাব বৃদ্ধির সাথে সাথে জ্ঞানের প্রখরতা দিয়ে খাদ্য অভাব দূর করতে আমরা সক্ষম হয়েছি বটে কিন্তু মনের প্রখরতা সেরকম বাড়াতে পারিনি বলে নিজেদের অধিক খাদ্য অভুক্ত অসহায় কে না দিয়ে জমিয়ে রাখি! অভুক্ত অসহায়ের নিরব এ যন্ত্রণা বা ক্রন্দন প্রকৃতি মেনে নিতে পারে না বলে মানুষের শিক্ষা ও চিন্তা চেতনার জন্য প্রকৃতি আঘাত করে থাকে যা আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি! প্রানের যন্ত্রণার সাথে প্রকৃতির এ নিবিড় সম্পর্ক দেখে আমি প্রতিনিয়ত হতবাক হচ্ছি ! যা আমার দীর্ঘ সাত বছরের গবেষণার ফল ! গবেষণার মূল উপাদান ছিল আমার প্রানের অনেক প্রিয় অসহায় হাজার এতিম পথশিশু! ভেবে দেখুন!! এ পৃথিবীর অসহায়দের প্রতি আমাদের যেমন বৈরী আচরণ ঠিক তেমনি জলবায়ু বা প্রকৃতিও এ পৃথিবীর জন্য বৈরী ভয়াল রুপ ধারণ করছে! শুধু বলব অসহায় ও এতিমের গায়ে হাত বুলিয়ে আদর করুন ! তাদের প্রতি সত্য মায়া ও সত্য আদর দিন! উন্নত বিশ্বের শিশু ও অসহায়রা অনেক নিরাপদ বলে তাদের উন্নতি বেশি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ কম যা ঘটে আন্তর্জাতিক অপরাজনৈতিক কারনে! মানবতা পরমধর্ম! আপনার মানবিক আচরণের উপর নির্ভর করছে প্রকৃতির আচরণ! বিশ্ব জলবায়ুর বৈরী প্রভাব মোকাবিলায় বিশ্ব তহবিল গঠন করা বিশ্ব বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়! কারন প্রানের যন্ত্রণাক্লিষ্ট প্রানী ও প্রকৃতি বন্ধু!
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
"বিশ্ব জলবায়ুর বৈরী প্রভাব মোকাবিলায় বিশ্ব তহবিল গঠন করা বিশ্ব বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়! "
-এটাও আপনার গবেষনার উপসংহার(কনক্লুশন)?