নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাসা বানানো, ড়িম পাড়া, ড়িম ফুটিয়ে বাচ্ছা দেয়া, অতঃপর দীর্ঘ দুমাস ধরে নিবিড় পরিচর্যা, বাচ্ছাগুলো উড়তে শিখা এবং সর্বশেষ এক এক করে সবাইই উড়ে চলে যায়। প্রায় চার মাস ধরে বিডিবিএল ভবনের বিশ তলা ভবনের অফিস চেম্বার থেকে দারুন উপভোগ করেছি সীল পাখির বাচ্ছা জন্মদান ও বড় করার এ প্রক্রিয়া। অবাক হয়েছি মা' তার জীবন বাজি রেখে সন্তান জন্মদান ও পরিচর্যা করে বড় করে প্রকৃতির তাদের জগতে হারিয়ে যাওয়া এ কার্যক্রম দেখে। প্রত্যেক প্রাণীর মা ই কি সম টানের আন্তরিকতার আবেগপূর্ণ? আমি মনুষ্য আর সীল পাখীর এ জন্মদান ও লালন পালন প্রক্রিয়ায় মায়া মমতা ও আন্তরিকতার এক বিন্দুও অমিল দেখিনি।মা জাতির এরকম সমমানের আচরণ আমাকে অভিভূত হওয়ার সাথে অবাক করেছে। মহান আল্লাহতালার সৃষ্টির জীবে আন্তরিকতার এ উপদান গবেষণায়য় আপনি সৃষ্টকর্তাকে খুঁজে পাবেন বলে মনে করি। প্রকৃতিগতভাবে প্রাণীর মনের ভিতরকার অদৃশ্যমান এ বৈশিষ্ট্য বা মৌলিকতার এ গুন বিজ্ঞানীরা কখনো আবিস্কার করতে সমর্থ হবে বলে মনে করিনা। প্রাণীর দেহে আবেগ মায়ার এ ইন্জেকশন যিনি পুশ করেছিলেন তিনিই মহান সৃষ্টিকর্তা বলে মনে করি।
মা সহ পাখিগুলো হারিয়েগেছে তাদের স্বীয় জগতে। মাঝে মাঝে দেখি বাচ্ছাদুটো তাদের জন্মস্থানে( বিডিবিএল ভবনের বিশতলার জানালা ও এসির কার্নিশে) এসে কিছুসময় কাটায়। বিষয়টা এমন তারা যেন এখন শহরে বা অন্য কোথায় থাকে মাঝে মাঝে জন্মস্থানে ফিরে এসে কিছু সময় কাটায় যা পুরাপুরি সৃষ্টির সেরা জীব মানুষের মতই। সত্যিই পুরো বিষয়টি অনুধাবনে দারুন আশ্চর্য হয়েছি!
২| ২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: ছবি গুলো আপনি'ই তুলেছেন!!!
২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০১
গাজী ইলিয়াছ বলেছেন: হ্যাঁ ! আমার অফিস চেম্বারের জানালার কার্নিশে বাসা বেধেছিল।
৩| ২৪ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪
নতুন বলেছেন: প্রকৃতি আসলেই সুন্দর। মায়া না থাকলে দুনিয়া টিকে থাকতো না।
৪| ২৪ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ওয়াও! আপনি তো ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকে কাজ করতে পারবেন। ভালো হয়েছে...
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫
স্ব বর্ন বলেছেন: সুন্দর কথা ।সৃষ্টি ও স্রষ্টার মধ্যে যে এক নিবিড় সম্পর্ক তা কিন্তু সত্য।