নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মা, শিশু ও প্রকৃতি নিয়ে ভাবি !

গাজী ইলিয়াছ

সমাজের প্রবাহমান সমস্যা নিয়ে চিন্তা করি।

গাজী ইলিয়াছ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গত সপ্তাহের কিছু অনুভূতি !

০৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩

০১।
মানব সহায়তার নিঃস্বার্থ কাজের সময় মহানের সহয়তায় আপনি মহাআশ্চর্যই হয়ে যাবেন। আমার গবেষণা আমাকে এখানে পৃথিবীর এক রহস্যের সন্ধান দেয়। এখানে আমি এক ক্রিয়ার ধারককে খুঁজে পেয়েছি। যে ধারক এ কাজে আমি এক পা আগালে সে আমাকে মহা আশ্চর্যের সহিত দশ পা এগিয়ে দেয়। সে আমাকে প্রতিনিয়ত মজনু করে ফেলছে! অদৃশ্য থেকে কর্মের এ ধারক আমাকে দারুন এক অনুপ্রেরনা দিচ্ছে! আমি আর বুঝাতে পারছি না! অভিভূত! অভিভূত! আমি এক টাকাও দিই না, শুধু সত্যমন দিয়ে শ্রম দিচ্ছি কিন্তু অদৃশ্য থেকে এ কর্মের আমার আর এক সহযোগী ধারক দারুন সাহায্য করে আমাকে প্রতিটি পদে পদেই অবাক করে দেয়। এজন্যই আমি এমন কিছু লিখছি যা হয়ত অনেকে চিন্তাই করতে পারছেন না! এ যেন প্রকৃতির দারুন এক খেলা। Action, thrill, love, মহামায়া আমার কাছে সব যেন এখানে...!
০২।
ধনতন্ত্রের চলমান নিয়মের কারনেই অপব্যয় ও অপসংস্কৃতির এহেন সৃষ্টি!আর এ সৃষ্ট কারনেই মানুষের সত্যমায়া শয়তানি মায়ায় পরিণত হয় ও হচ্ছে।
০৩।
মানব প্রেম আর দেশ প্রেম যার নেই তার কিছু আছে বলে মনে করি না!
০৪।
অসহায় বিশেষ করে অবুঝ শিশুর যন্ত্রনার মুখে হাসি ফুটানোর চেষ্টা করুন!এ হাসি, এ প্রকৃতি এবং মহান সৃষ্টিকর্তা এক সূত্রে গাঁথা মনেকরি!
০৫।
খোদার সাথে আপনার সম্পর্ক নিরীক্ষণের জন্য এতিম অসহায় শিশুর পিছনে স্বার্থহীন শ্রম বা বিনিয়োগ বাড়ান তাহলেই ধরতে পারবেন খোদা কি করেন??
০৬।
প্রকৃতির সাথে মহামানবের সম্পর্ক এবং সহয়াতার গল্প বিজ্ঞান বিশ্বাসীদের কাছে আজগুবি গল্পের মতই মনে হবে। ধ্রুব সত্য হল তা খুবই সত্য!
০৭।
প্রকৃতির রুহ আর মানুষের রুহ সহোদর ভাই!পার্থক্য হল হল প্রকৃতির শক্তিকে পরাজয় করার অস্ত্র মানুষ এখনো আবিস্কার করতে পারেনি!
০৮।
সক্ষম ব্যাক্তিদের অমানবিক আচরনের কারণেই প্রকৃতি বিক্ষুব্ধ হয় বেশী। যেখানে মানবিক যন্ত্রণা বেশী সেখানে প্রকৃতির হুন্কারও বেশী!
০৯।
এ প্রকৃতি কেন রাগে বা বিক্ষুব্ধ হয় তা ধরতে আপনারা ব্যার্থ।ধর্মের সত্য গবেষণার ফল আইন করে মানতে বাধ্য করলে পৃথিবী এত অশান্ত হত না!
১০।
সত্য মানবিক মন না লাগিয়ে, গাছ লাগিয়ে আর জলবায়ু ফান্ড করে এ প্রকৃতিকে তার বিক্ষুব্ধতা থেকে কখনো আটকিয়ে রাখতে পারবেন না!
১১।
এ পৃথিবীতে যার জন্ম যত আগে সে ততবেশী ভাগ্যবান। তৃতীয় বিশ্ব আগেই ধ্বংস হবে এ প্রকৃতিও তা চাই।
১২।
নীজেরাই নীজেদের ধ্বংসকে তরান্বিত করছি! সমাজের বড় এক্ষতির জন্য ধনতন্ত্রের চলমান নীতিই বেশী দায়ী। যা মানুষকে হিংস্র করছে প্রতিনিয়ত!
১৩।
মানুষের রুহ্ এবং প্রকৃতির রুহ্ সমগোত্রীয়! একের সাথে অন্যের অদৃশ্য যোগাযোগ সর্বক্ষন!
১৪।
সত্য অনুভব মানুষকে দারুন তাড়িত করে!
১৫।
মানবিক মনের জন্য শিক্ষা লাগে না। একজন মানুষ অশিক্ষিত হলেও তার সুন্দর মানবিক মন থাকতে পারে।
১৬।
শিশু বা শিশুমন সত্যের দিকে ধাবিত হয়! শিশুরা সত্য মায়াকে দারুন ধরতে পারে!
১৭।
আপনি অন্যের মংগল বা ভাল চিন্তা করলেই সুখে থাকবেন। ইহাই সুখে থাকার বড় নিয়ামক। এ প্রকৃতি আপনার অন্তর চিন্তাকে যথাযথই ধরতে পারে।
১৮।
দার্শনিক, বৈজ্ঞানিক, আধ্যাত্নিক নেতা সম্পুর্ণ ভিন্ন। তবে প্রকৃতির সাথে মানব হৃদয়ের যোগসূত্র যে পেয়েছে সেও অন্যরকম ভিন্ন!
১৯।
যে প্রাপ্তিতে অবাক হবেন না তা সকলেই পায়, কিন্তু যে প্রাপ্তি আপনার কল্পনারও বাইরে তা একমাত্র এ প্রকৃতির নিয়ন্ত্রণকারীই ভাল জানেন!
২০।
কিছু সংগঠিত বিষয়াবলী গবেষণায় বুঝতে সক্ষম হয়েছি মানুষের বিষয়ে সৃষ্টিকর্তার পূর্বেই নির্ধারণ করে রাখার বিষয়টি সত্য!
২১।
মানবতা আর প্রকৃতির যোগসূত্র বা ইন্টার রিলেশন যে ধরতে পেরেছে সে মহা আশ্চর্যের এক বিশ্বে বসবাস করে। যা বিজ্ঞান নয় আধ্যাত্নিক বটে।
২২।
মানুষ যখন আশ্চর্যের সন্ধান পাই তখন সে তার সবকিছু সেদিকেই ধাবিত করে। দুনিয়ার কোন কিছুই তাকে আর মোহিত করতে পারে না!
২৩।
আমরা বাস্তবিক কাজের চেয়ে অনুষ্টানকে বেশী ভালবাসি এটা আমাদের বড় সমস্যা! আজ সবকিছু যেন অনুষ্টান নির্ভর!
২৪।
মহান কোথায় এপৃথিবীর মানুষ যদি টের পেত তাহলে মানবতা এত নির্যাতিত হত না,বড় ভুল হল আমরা হিংস্র হয়ে গেছি! মনের এ প্রাচীরকে ভাংগতে হবে!
২৫।
সত্য, সততা আর সাহস এক সূত্রেই গাঁথা!
২৬।
আপনার প্রাপ্তিতে আপনি যখন অবাক হবেন আশ্চর্য হবেন তখন মনে করবেন মানবিক কোন ভাল কাজের ফল পেলেন! মহানের দেয়া সে রকম Wonderful!






মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯

রসায়ন বলেছেন: দার্শনিক B-)

২| ০৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট টি ভালো লাগলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.