নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সন্ধ্যায় ট্রেনে করে তারা আমার সাথে কমলাপুর থেকে উত্তরা এসেছিলো। নেই তাদের মাবাবা? নেই তাদের অভিভাবক? শুনেছি মাবাবা হারানোর কাহিনী! শুনেছি না খেয়ে থাকার কথা। ক্ষুধার্ত থাকা বা খেতে না পারা এক মহা যন্ত্রণার! যা কোন মতেই মেনে নেওয়া যায় না। ক্ষুধার যন্ত্রণাকর এ সকল শিশুর চেহারা আমাকে ভীষনভাবে তাদের প্রতি বিগলিত করে। তাই পথ চলতে ওদের সাথে অনেক মিশি। গতকাল সন্ধ্যায় বাসায় ফেরার পথে আজ সকালে অফিসে যাওয়ার পথে। তারা থাকে ছাদে অথবা রড় ধরে ঝুলে থাকে। সাধারণ লোকজন তাদের তুচ্ছ করে। আমি তাদের পক্ষে ছিলাম বলে একটু আরামে যাচ্ছে। আজ দুজনেই সকলের সামনে বলল তাদের বাবা নেই। তারা ভিক্ষা করে কিছু আয় করে মা কে দেয়। সকালের দুজন সহোদর ভাই বাড়ি তাদের কালিগন্জ। যেদিন থেকে এ সকল শিশুরা পথের জীবন শুরু করে সেদিন থেকেই সরকারি সংশ্লিষ্ট সংস্থার উচিত Capture করে জিজ্ঞাসাবাদ করে মা বাবার দ্বারস্থ করা এবং মাবাবাকে আইনের আওতায় আনা। যে সকল শিশুর মা বাবার হদিস নেই বা মারা গেছেন সে সকল শিশুকে নিরাপদ আশ্রয়ে নেয়া সরকার এবং সক্ষম জনগোষ্ঠীর অপরিহার্য দায়িত্ব। যা যথাযথ হচ্ছে না বলে পথেঘাটে এ সকল মাসুম শিশুকে করুন অবস্থায় দেখা যায়।পথের ভিক্টিম এ সকল অবুঝ শিশুদের এ পরিণতির জন্য তাদের জীবিত মা বাবা, সরকার এবং সক্ষম জনগোষ্ঠীই দায়ী। আজ চরম দঃখজনক হল তারা পথে থাকতে থাকতে নেশাগ্রস্থ হয়ে যাচ্ছে। যা ভবিষ্যত সমাজের জন্য ভয়াবহ ব্যাপার।
২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০১
রাজীব নুর বলেছেন: এই দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আপনি এর উ্ত্তম প্রতিদান পাবেন একদিন।