নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই যখন নীরব, আমি একা চীৎকার করি \n--আমি অন্ধের দেশে চশমা বিক্রি করি।\n

গিয়াস উদ্দিন লিটন

এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্‌লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

গিয়াস উদ্দিন লিটন › বিস্তারিত পোস্টঃ

অষ্টম শ্রেণী পাশ নুরুল আবছার খান মামুন , যিনি দুবাইয়ের মোবাইল কোম্পানি \'ঢু\'এর নিজস্ব ভবনের আর্কিটেক্ট । পর্ব ১৩১ হইতে ১৩৫ ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১


প্রবাসে বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারী গুণীগন - পর্ব ১৩১ হইতে ১৩৫ ।

এই পর্বে আরও আছেন-

১৩৩/ যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশী প্রকৌশলী হাবিব শাহীন তরফদারের উদ্ভাবন : গাড়ি চালনায় বাংলায় দিক নির্দেশনা
১৩৪ / যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর উপদেষ্টা, বিশ্বসেরা চিকিৎসক ড. রায়ান সাদী ।
১৩৫/ ব্রিটেনে পারসনালিটি অব দ্য ইয়ার পুরস্কার জয়ী সেলিম হোসেন ।



১৩১/ মিশিগানে বাংলাদেশী তরুণী সুবহা হানিফ এর “কিপার অফ দি ড্রীম” পদক লাভ



সুবহা হানিফ, বাংলাদেশে জন্ম গ্রহনকারী তরুণী, ওকল্যান্ড ইউনিভার্সির অভিজাত পদক “কিপার অপ দি ড্রীম” লাভ করেছেন । আমেরিকান সিভিল রাইট নেতা র্মাটিন লুথার কিং এর মানবতাকামী স্বপ্নকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষে ওকল্যান্ড ইউনিভার্সিটি গত ২০ বছর থেকে ইউনিভার্সিটির শিক্ষা ও সমাজ সেবায় নিয়োজিত উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থীকে এই পদক এবং পদকের সাথে পাঁচ হাজার ডলারের বৃত্তিও প্রদান করা হয় । পদক প্রদান অনুষ্ঠান ইউনিভার্সটির উচ্চমানের কার্যক্রমের একটি ।

সুবহা হানিফকে শিক্ষাক্ষেত্রে উৎকর্ষতা, ক্যাম্পাসে ছাত্র প্রতিনিধিত্বকারী কংগ্রেস ও সিনেটে কর্তব্য পালন, ছাত্র সংগঠনে নেতৃত্ব প্রদান ও কমিউনিটিতে সেবা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য এ পদকের যোগ্য বিবেচনা করা হয়েছে । সুবহা তৃতীয় বর্ষে বায়োলজী বিষয়ে পড়াশুনা করছেন এবং ভবিষ্যতে পাবলিক হেলথে কাজ করার জন্য প্রস্থত হচ্ছেন।

সুবহা হানিফ মিশিগানের রচেষ্টার হীল্সএ পিতামাতা আবুবক্কর হানিফ, সাদেকা হানিফ ও ছোট বোন ফারহা হানিফের সাথে বসবাস করেন।
সুবহা জন্ম বাংলাদেশের সিলেট সদর উপজেলায় । তার দাদা আম্বরখানার মরহুম মোহাম্মদ শফিকুর রহমান ও নানা গোপশহরের মরহুম নূরুল ইসলাম ধলা মিয়া ।

সুবহা ভবিষ্যতে পাবলিক হেলথ বিষয়ে বাংলাদেশে কাজ করার স্বপ্ন দেখছেন।


সুত্র --------


১৩২ / লেবার থেকে ইঞ্জিনিয়ার ; অষ্টম শ্রেণী পাশ নুরুল আবছার খান মামুন , যিনি দুবাইয়ের মোবাইল কোম্পানি 'ঢু'এর নিজস্ব ভবনের আর্কিটেক্ট ।



নুরুল আবছার খান মামুন , একজন বাঙালি তরুণ । কর্মগুণে লেবার থেকে ইঞ্জিনিয়ার হয়ে চমকে দিয়েছেন আমিরাতকে । সেইসাথে চমকে গেছে গোটা দুবাইয়ের বাঙালি সমাজ । প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা মাত্র অষ্টম শ্রেণি হলেও নিষ্ঠা ও মেধায় লেবার থেকে আর্কিটেক্ট ইঞ্জিনিয়ারের পদ দখল করে নিয়েছেন দুবাই মিউনিসিপালিটির জেনারেল ম্যানেজারের ব্যক্তিগত কোম্পানী লোতাহ গ্র“প অব কোম্পানীতে ।

মামুনের বাড়ি ফেনীর উত্তর ধলিয়াতে । একদম গরীর ঘরের ছেলে সে । সেই শৈশবে বাবা আব্দুল আউয়াল খানকে হারিয়েছেন । বাবাকে খুন করেছে সন্ত্রাসীরা । দুই ভাই, দুই বোন নিয়ে মামুনের মা মাজেদা বেগম অনেক কষ্ট করে দিন কাটিয়েছেন । তখন তারা সবাই ছোট । একবেলা দু’মুঠো ভাত জুটলেও আরেকবার ভাত জুটেনাই তার ভাগ্যে ।

এমন কষ্ট করে বড়ভাই আবু ছুফিয়ান খান এইচএসসি পাস করলেও অভাব অনটনের সংসারে মামুনের ৯ম ক্লাস পড়েই নেমে যেতে হয় জীবন যুদ্ধে । সেই থেকে একটা প্রতিজ্ঞা ছিল মনে একদিন ইঞ্জিনিয়ার হয়ে ওঠবেন । সময় পেলেই কাগজ-কলমে যুদ্ধে লেগে যেতেন । করে ফেরতেন অসাধারণ ড্রয়িং ।

তখন দেশে নির্বাচনের উত্তাল সময় । ফেনীতে আসলেন স্থানীয় এমপি মোশারফ হোসেন । মামুন উনার কাছে গিয়ে তাদের দুর্দশার কথা বললে তিনি সময়-সময় মামুনদের আর্থিক সাহায্য করে যান । নির্বাচনের দুই বছর ওই এমপিকে আকুতি করে মামুন বিদেশ পাঠানোর জন্য ।

এমপি তার বেইস্টার্ন লি. এর মাধ্যমে মামুনকে দুবাই পাঠানোর সব ব্যবস্থা করলেন । আর অর্ধেক টাকায় তাকে দুবাই পাঠালেন । শুরু হয় মামুনের স্বপ্নগড়ার সংগ্রাম । লেবার হয়ে কাজ করলেও চোখ মামুনের ইঞ্জিনিয়ারিং এর দিকে । ৫ বছর লেবার জীবন চলতে থাকে । এরই মাঝে আমিরাতের মোবাইল কোম্পানী ‘ডু’ তার নিজস্ব ভবনের জন্য ডিজাইন আহবান করলে মামুন এখানে একটা ড্রয়িং জমা দেন ।

বিখ্যাত আর্কিটেক্ট ইঞ্জিনিয়ার দের পাঠানো অসংখ্য ডিজাইনের ভিতর মামুনের ডিজাইনের নান্দনিকতায় মুগ্ধ হন 'ঢু' কতৃপক্ষ ! নির্বাচিত করা হয় মামুন কে । সুসংবাদবাহী পত্রটি আসে তার নিয়োগদাতা প্রতিষ্ঠান লোতাহ কোম্পানীর এমডি’র কাছে ।
তাজ্জব বনে জান এমডি ! সসন্মানে ডেকে পাঠান মামুনকে । সুসংবাদবাহী পত্রটির সাথে ধরিয়ে দেন আরও একটি পত্র ! '' আজ থেকে আপনাকে লোতাহ কন্সট্রাকশান কোম্পানীতে সহকারী ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে পদোন্নতি দেয়া হল ।''

সেই সাথে বেড়ে যায় মামুনের বেতনভাতাও । নতুন পদে অল্প কয়েকদিনের মাঝেই সে ড্রয়িং ডিজাইন করে বিভিন্ন কোম্পানীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে । মামুন আরো এগিয়ে যেতে চায় । চায় সকলের দোয়া । প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না থাকার পরও মেধা বলে এগিয়ে এসেছে বলে খোদার কাছে সে কৃতজ্ঞ ।
অভিনন্দন নুরুল আবছার খান মামুন ! গো এহেড !!

সুত্র--



১৩৩/ যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশী প্রকৌশলী হাবিব শাহীন তরফদারের উদ্ভাবন : গাড়ি চালনায় বাংলায় দিক নির্দেশনা




যুক্তরাষ্ট্রে কর্মরত বাংলা ভাষাভাষী চালকরা এবার গাড়ি চালানোর সময় জিপিএস (গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম) পদ্ধতিতে বাংলা কণ্ঠে শুনতে পাবেন প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা । বাংলা ভাষাভাষী গাড়িচালকদের জন্য অভাবনীয় সাফল্য বয়ে এনেছেন বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত নিউজার্সি প্রবাসী প্রকৌশলী হাবিব শাহীন তরফদার ।

তার এ উদ্ভাবনের ফলে প্রবাসী বাংলাদেশীরা সাবলীল কণ্ঠে প্রমিত বাংলা ছাড়াও সিলেট, চিটাগাং, নোয়াখালী, বরিশাল, পুরান ঢাকা, পাবনাসহ দশটি ভিন্ন কণ্ঠ যে কেউ সুলভে ডাউনলোড করতে পারবেন জিপিএসবাংলা.কম থেকে । পরে তা ব্যবহার করতে পারবেন জার্মিন জিপিএস-এ । জ্যাকসন হাইটসে ওয়ান ডট নেটের অফিসে গিয়েও এটি ইন্সটল করা যাবে ।


উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ উন্নত রাষ্ট্রগুলোতে ট্রাফিক সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে বর্তমানে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য এবং বিজ্ঞানসম্মত উপায় হলো জিপিএস নেভিগেশন সিস্টেম । এ প্রযুক্তির সাহায্যে কোনো নতুন শহরে আপনার গতিপথ নির্ণয়, ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে জরিমানা, সড়ক দুর্ঘটনা এমনকি গাড়ি চুরি ঠেকানো যায় । আমাদের দেশে পুলিশ সদস্যরা চুরি হওয়া গাড়ি খুঁজে পেতে মাঝে মাঝে এ প্রযুক্তি কাজে লাগাচ্ছে ।


প্রায় দু’দশক আগে শাহীন তরফদার উচ্চ শিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে গেলেও এখনও নাড়ির টান অনুভব করেন প্রতিটিক্ষণ । ‘জিপিএস-এ ইংরেজিতে যে কণ্ঠটি আসে সেটি সাধারণত খুব যান্ত্রিক । আমি চেষ্টা করেছি মানবিকতা যোগ করতে, কেউ পার্সোনালি আমাকে ডিরেকশন দিচ্ছে, সেটি যেন মনে হয়-যতটুকু সম্ভব সেদিকে খেয়াল রেখেছি’-বললেন তিনি । এই কণ্ঠটি শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই নয়, কানাডা, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়াসহ যেখানেই জার্মিনের সার্ভিস রয়েছে সেখানেই বাংলা কণ্ঠগুলো ব্যবহার করা যাবে ।


আদিবাড়ি যশোর শহরে, পড়াশোনা করেছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে। ছাত্রাবস্থায় আবদুল্লাহ আল-মামুন, ফেরদৌসি মজুমদারসহ অন্যদের সঙ্গে থিয়েটারের ব্যানারে নিয়মিত নাটক করতেন মহিলা সমিতি মঞ্চে । পরে স্কলারশিপ নিয়ে চলে যান যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও অঙ্গরাজ্যে ইঞ্জিনিয়ারিং -এ স্নাতক ডিগ্রি শেষ করবার জন্য ।

প্রথমে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে ওহাইও এবং ইলিনয়ে কাজ করলেও পরে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং-এ আকৃষ্ট হন এবং প্রফেশন বদলে ফেলেন । এখন আমেরিকার অন্যতম হিউম্যান রিসোর্স কোম্পানি ‘এডিপি’তে বিজনেস ইন্টেলিজেন্স ডিপার্টমেন্টে কাজ করছেন ডিরেকটর পজিশনে ।

তার উদ্ভাবিত জিপিএস-এ প্রমিত বাংলা নির্দেশনায় কণ্ঠ দিয়েছেন লুত্ফুন্নাহার লতা এবং শাহিন তরফদার নিজে । পাবনার আঞ্চলিক ভাষায় কণ্ঠ দিয়েছেন অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী, সিলেটি ভাষায় নিউইয়র্ক প্রবাসী শিল্পী তাজুল ইমাম, নোয়াখালী ভাষায় কণ্ঠ দিয়েছেন অভিনেত্রী তরু মোস্তফা ।


সুত্র----



১৩৪ / যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর উপদেষ্টা, বিশ্বসেরা চিকিৎসক ড. রায়ান সাদী ।




বিশ্বের চিকিৎসা-বিজ্ঞান জগতে সেরা ১০০ ব্যক্তিত্বের অন্যতম হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন বাংলাদেশি-আমেরিকান ড. রায়ান সাদী ।
তিনি যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ক্যাথলিন সেবিলিয়াসের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্যপদ লাভ করেছেন । উল্লেখ্য, এ বছর বিশ্বের শিল্প এবং কর্পোরেট জগতের শীর্ষ মুখপাত্র 'ফার্মা ভয়েস' এর মনোনীত বিশ্বসেরা '১০০ জন সেরা' লাইফ সায়েন্স বিশেষজ্ঞের তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশি ড. রায়ান সাদী ।

স্বাস্থ্যসেবায় কর্মকৌশল উদ্ভাবনে বিশেষ কৃতিত্ব দেখানোর জন্য তিনি এই মর্যাদা লাভ করেন । চিকিৎসা বিজ্ঞান বা ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে কমান্ডারস অ্যান্ড চিফ, এন্টারপ্রিনিউর, চেঞ্জ এজেন্ট, রিসার্চার অ্যান্ড সায়েন্টিস্ট, ক্লিনিক্যাল স্পেশালিস্ট, মার্কেটার্স, টেকনোলজিস্ট এবং পেশেন্ট অ্যাডভোকেট এই আটটি ক্যাটাগরিতে ১০০ জনের তালিকা তৈরি করা হয় । ড. সাদী 'চেঞ্জ এজেন্ট' হিসেবে এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হন ।

পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার শাহাপুর গ্রামের অধ্যক্ষ তৈয়ব হোসেন এবং অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা আসমা বেগমের একমাত্র পুত্র রায়ান সাদী । কুষ্টিয়া জিলা স্কুল ও কুষ্টিয়া কলেজ থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে এসএসসি ও এইচএসসি পাসের পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করেন । এরপর স্বাস্থ্যনীতি, স্বাস্থ্য অর্থনীতি এবং এপিডিমিওলজিতে উচ্চতর ডিগ্রি গ্রহণের জন্য পরের বছর কানেকটিকাটে বিশ্বখ্যাত ইয়েল ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ মেডিসিনে ভর্তি হন ।

সেখান থেকে ডিগ্রি নেওয়ার পর নাভাদায় হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় চাকরিতে যোগদান করেন । সেখানকার ফ্যালোন সিটিতে চার্চিল হাসপাতালে ডিপার্টমেন্ট অফ এপিডিমিওলজি, পাবলিক হেলথ অ্যান্ড মেডিকেল কেয়ার কো-অর্ডিনেশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে তার মধ্যে কৌতূহল জাগে স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাপনার ব্যাপারে । সেই সঙ্গে ইনস্যুরেন্স কোম্পানি, ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনার চাকরিও করেছেন তিনি । এ ছাড়াও কয়েক বছর কাজ করেন লন্ডন ও প্যারিসেও ।

ড. সাদী ফার্মাসিউটিক্যাল, বায়োটেকনোলজি এবং মেডিকেল ডিভাইস প্রতিটি সেক্টরে উচ্চতর ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন । পরিবর্তিত পরিস্থিতির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে স্বাস্থ্যসেবা সেক্টরকে এগিয়ে নেওয়ার কর্মকৌশল প্রণয়নে ড. সাদীর অসামান্য কৃতিত্ব তাকে বিশ্বজুড়ে খ্যাতির শীর্ষে পেৌঁছে দিয়েছে ।
(ড. সাদীর ছবি পাওয়া যায়নি , ব্যবহৃত ছবিটি প্রতীকী)

সুত্র---



১৩৫/ ব্রিটেনে পারসনালিটি অব দ্য ইয়ার পুরস্কার জয়ী সেলিম হোসেন ।


তরুণ বাংলাদেশী ব্যবসায়ী সেলিম হোসেন পেলেন ব্রিটেনের এশিয়ান কমিউনিটির পারসনালিটি অব দ্য ইয়ার পুরস্কার ।

ব্রিটেনে ২০০৫ সাল থেকে ব্রিটিশ কারি অ্যাওয়ার্ড চালু হয়ে আসছে । এবারের অনুষ্ঠানে পারসনালিটি অব দ্য ইয়ার বিজয়ীর নাম ঘোষণা করেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন । তিনি পারসনালিটি অব দ্য ইয়ার হিসেবে সেলিম হোসেনের নাম ঘোষণা করেন । এ বছর ব্রিটেনে ৬টি বাংলাদেশী ও ৪টি ভারতীয় রেস্টুরেন্ট দেশসেরা রেস্টুরেন্টের পুরস্কার পায় ।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী রন্ধনশিল্পী কেকা ফেরদৌসিকে কারি শিল্প তুলে ধরার অবদানের জন্য বিশেষ পুরস্কার প্রদান করা হয় । অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কর্মসংস্থান ও পেনশন মিনিস্টার ক্রিস গেলিং এমপি, রোশনারা আলী এমপি, এ্যানমেই এমপি, নিকি মরগেন এমপি, কনজারভেটিভ পার্টির কোচেয়ার সাঈদা ওয়ার সি, সাবেক ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত আনোয়ার চৌধুরী ।
অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা ও পরিচালনা করেন জাস্টিন আলী এবং লন্ডনের মেয়র বরিস জনসন।

সুত্র--



প্রবাসে বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারী গুণীগন - পর্ব ১ হইতে ১০০।




মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০০

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
জনাব লিটন,
ধন্যবাদ জানিয়ে গেলুম। কামনা করি এমনও দিন আসবে, এমনতর সব পোস্টে কারে ছেড়ে কারে নেবেন সে হিসেব-নিকেষে ভুল করতে হবে আপনাকে :)

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অন্ধবিন্দু , হিসেব-নিকেষে আমি হাজার বার ভুল করতে রাজি আছি তবুও যেন আপনার কথা সত্যি হয়

২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৯

প্রামানিক বলেছেন: লেবার থেকে ইঞ্জিনীয়ার, এই ছেলেটা বাংলাদেশে কোন দিনই সুযোগ পেত না। বিদেশে থাকার কারণে মেধার মূল্যায়ন হয়েছে।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সত্য বলেছেন প্রামানিক ভাই , আমাদের দেশে সচরাচর কাজের মূল্যায়ন না হয়ে সার্টিফিকেটের মুল্যায়ন হয় ।

( সে আমার পাশের গ্রামের ছেলে )

৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: তরুণেরাও দেখিয়ে দিচ্ছে

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ আরণ্যক রাখাল ,''আমরা করবো জয় একদিন''

৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সত্যি এমন দিন আসবে দেখবেন কাকে রেখে কাকে নিয়ে লিখবেন চিন্তায় পরে যাবেন ।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা :)

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ততদিন বেঁচে থাকুন , সুখ সমৃদ্ধি ও আনন্দে ! ধন্যবাদ জানবেন মনিরাপু !

৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৮

সোহানী বলেছেন: আহ্ আপনার এ লিখা পড়লে কি যে ভালো লাগে.... সব নেগেটিভের মাঝে একটু পজিটিভ আলো দেখতে পাই...++++

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সিরিজটি আপনার নজর এড়াচ্ছেনা দেখে ভাল লাগছে সোহানী , শুভ কামনা জানবেন ।

৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৪

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: প্রামাণিক ভাইয়ের সাথে একমত। ধন্যবাদ

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ শাহরিয়ার কবীর ।

৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনার এই পোস্ট আপনার পজেটিভ চিন্তার প্রকাশ ।

নিজে জীবনে কিছুই করতে পারিনি কিন্তু তাদের সাফল্যের খবর শুনে গর্ববোধ করি

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভ কামনা জানবেন রুহী ।

৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৯

জুন বলেছেন: প্রামানিক বলেছেন: লেবার থেকে ইঞ্জিনীয়ার, এই ছেলেটা বাংলাদেশে কোন দিনই সুযোগ পেত না। বিদেশে থাকার কারণে মেধার মূল্যায়ন হয়েছে ।
আমিও তাই মনে করি গিয়াসলিটন ।
+

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । অনেক শুভ কামনা আপু ।

৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪২

আবু শাকিল বলেছেন: অনুপ্রেরণামূলক পোষ্ট অব্যাহত রেখেছেন।সেজন্য কৃতজ্ঞতা লিটন ভাই।
অন্ধবিন্দু দার মন্তব্যে লাইক দিলাম :)
ধন্যবাদ।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনুপ্রেরণামূলক(?) পোষ্ট পাঠ অব্যাহত রেখেছেন,সেজন্য আপনার প্রতিও কৃতজ্ঞতা শাকিল ভাই।

১০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৩

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: বিখ্যাত আর্কিটেক্ট ইঞ্জিনিয়ার দের পাঠানো অসংখ্য ডিজাইনের ভিতর মামুনের ডিজাইনের নান্দনিকতায় মুগ্ধ হন 'ঢু' কতৃপক্ষ ! নির্বাচিত করা হয় মামুন কে । সুসংবাদবাহী পত্রটি আসে তার নিয়োগদাতা প্রতিষ্ঠান লোতাহ কোম্পানীর এমডি’র কাছে ।
তাজ্জব বনে জান এমডি ! সসন্মানে ডেকে পাঠান মামুনকে । সুসংবাদবাহী পত্রটির সাথে ধরিয়ে দেন আরও একটি পত্র ! '' আজ থেকে আপনাকে লোতাহ কন্সট্রাকশান কোম্পানীতে সহকারী ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে পদোন্নতি দেয়া হল ।''
--------

এদের সাফল্যের খবর শুনে গর্ববোধ করি!!!
অসংখ্য ধন্যবাদ গিয়াসলিটন ভাই!!!

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ।

১১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব ভাল লাগছে আপনার এ সিরিজ। অনেক অজানা খ্যাতিমানকে আমাদের সামনে হাজির করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্যে অনুপ্রাণিত ঢাকাবাসী , ধন্যবাদ জানবেন ।

১২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯

কল্লোল পথিক বলেছেন: অনেক অজানা খ্যাতিমানকে আমাদের সামনে হাজির করার জন্য ধন্যবাদ। প্রিয় লিটন ভাই।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ কল্লোল পথিক ।

১৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৯

ধমনী বলেছেন: মামুনের মতো আরেক বাংলাদেশির কথা শুনেছিলাম। যে ফোরম্যান হয়েও একটি আবাসিক এলাকার নির্মাণ পরিকল্পনা দিয়েছিল। সেটা সৌদিআরবে।
শুভকামনা শ্রদ্ধেয়।

১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বাংলাদেশী বহু প্রতিভার বিচ্ছুরণ ঘটছে প্রবাসে , তার অনেকের খবর আমরা জানিনা ।
এদের আলোচনায় আনা গেলে নতুনরা উদ্বুদ্ধ হত ।
আপনিও শুভ কামনা জানবেন ধমনী ।

১৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বাংলাদেশী বহু প্রতিভার বিচ্ছুরণ ঘটছে প্রবাসে , তার অনেকের খবর আমরা জানিনা ।
এদের আলোচনায় আনা গেলে নতুনরা উদ্বুদ্ধ হত ।
আপনিও শুভ কামনা জানবেন ধমনী ।

১৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৪

এহসান সাবির বলেছেন: এই গুলো আমার প্রিয় পোস্ট। এরা আমাদের গর্ব।

সেরা শেয়ার সব।

ভালো থাকুন লিটন ভাই।
শুভ কামনা রইল সব সময়।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার জন্যও শুভ কামনা এহসান ভাই ।

১৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

হাসান মাহবুব বলেছেন: চলুক।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভ কামনা জানবেন হাসান মাহবুব ভাই ।

১৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১০

জেন রসি বলেছেন: আপনার পোস্টগুলো পড়ে অনেকের সম্পর্কেই জানতে পেরেছি।

চালিয়ে যান। :)

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাদের উপস্থিতিই এই পোস্টের প্রেরণা । ধন্যবাদ জানবেন জেন রসি ।

১৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৩

রোদেলা বলেছেন: ্বাহ,এতো দেখি নানান রঙের বিজয়ের গল্প।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মেঘলা দিনে রোদেলার কমেন্ট পেয়ে ভাল লাগলো । শুভ কামনা জানবেন সিস।

১৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: লিটন ভাই! আপনার এই পোস্টগুলো পড়লে এত আনন্দ লাগে। আপনাকে ধন্যবাদ এত ভালো খবর আমাদেরকে জানানোর জন্য।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শত ব্যস্ততায় পোস্টটি আপনার নজরে পড়েছে দেখে ভাল লাগলো , ভাল লাগলো মন্তব্য পেয়েও ।
অগণন ধন্যবাদ জানবেন কাল্পনিক_ভালোবাসা ।

২০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২২

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: সাফল্যমণ্ডিত জীবন গাঁথা চলুক আপনার খাতায় ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কথন আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সাথে শুভ কামনা ।

২১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৮

বলেছেন: বেশ ভাল হচ্ছে আপনার সিরিজ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন ।

২২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯

আমি রুহুল বলেছেন: আপনার এ সিরিজ পড়ে কেন জানি খুব গর্বিত মনে হয় নিজেকে।
সাবাশ বাংগালী,শাবাস।
শাবাস আপনার উদ্যোগ।।।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ রুহুল ।

২৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০০

হৃদছায়া বলেছেন: ভালো লাগল।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শুভ কামনা জানবেন হৃদছায়া ।

২৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন ,



শুধু সুবহা হানিফই নয় আপনিও "“কিপার অফ দি ড্রীম” হয়ে ওঠেন যখন এরকমের স্বপ্ন দেখানোর কথা আপনি লেখেন ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: উৎসাহদায়ী চমৎকার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই ।

২৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: ভালো লাগার পোস্ট এ ভালো না লেগে কই যাবে! অনেক ভালো লাগা জানবেন।

১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অভ্রনীল হৃদয়

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.