নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই যখন নীরব, আমি একা চীৎকার করি \n--আমি অন্ধের দেশে চশমা বিক্রি করি।\n

গিয়াস উদ্দিন লিটন

এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্‌লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

গিয়াস উদ্দিন লিটন › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রথম যবন দর্শনের বিরল অভিজ্ঞতা

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০০




‘প্রদোষে প্রাকৃতজন’ নামে চমৎকার একটি গ্রন্থ পড়ছি।বইটির অংশ বিশেষ পাঠকদের সাথে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলাম না-
(বখতিয়ার খলজির বাংলায় আগমনের পুর্বের ঘটনা।বাংলার ক্ষমতায় রাজা লক্ষন সেন।‘ম্লেচ্ছ যবন’ মুসলিমরা কদাচ ব্যবসায় উপলক্ষে এদেশে আসছে।আলোচিত ঘটনা ছিল কেউ যবন দেখেছে কিনা? দেখলে তাদের কর্মকান্ড কিরূপ তা জানতে সকলে উৎসুক ছিল। সেকালের যবন সংশ্লিষ্ট এরকমই একটি আলোচনা-)

- দীনদাস তুমি কি পশ্চিম দেশাগত যবনদের দেখনি? হঠাত সুকদেব শ্যালককে প্রশ্ন করেন।
হ্যাঁ,দেখেছি, অত্যান্ত নিকট থেকে দেখেছি- সে বড় আশ্চর্য অভিজ্ঞতা। আপনি দেখেছেন ধর্ম প্রচারকদের, কিন্তু আমি দেখেছি বণিকদের।আচ্ছা আপনি কি ওদের উপাসনা করতে দেখেছেন? দীনদাস জানতে চান।
না তো? শুকদেব কৌতূহলী হলেন। বললেন, তুমি কোথায় দেখলে বলনি তো?

গোকুল হাটেই দেখেছি, - সে এক বিরল অভিজ্ঞতা এবং অভিনব দৃশ্য।গোকুল হাটে তারা সেদিন তিনটি অশ্ব নিয়ে আসে, অশ্বারোহণেই তারা এসেছিল।তাদের অশ্ব গুলি দেখার মত। আহা! যেমন তাদের উচ্চতা, তেমনি তাদের দেহ শোষঠব। মুগ্ধ হয়ে যেতে হয় একেবারে!
বণিক দলটি ছিল ক্ষুদ্র, সংখ্যায় তারা মাত্র চারিজন। দ্বিপ্রহরের পরেই তারা হাটে উপনীত হয়।বলাই বাহুল্য তাদের অশ্ব ক্রয় করার মত লোক গোকুল হাটে ছিল না।সম্ভবত ক্ষুদার্ত হয়ে উঠছিল তারা। তাই অপরাহ্ণের শেষে তারা বিশ্রাম এবং আহারের আয়োজন করে।

একজন প্রথমে এক খানি বস্ত্র বিস্তৃত করে।তার মধ্যস্থলে রাখা হয় খাদ্যবস্তু গুলি, খন্ড মিষ্টান্ন এবং কদলী। অতঃপর একে একে তারা হস্ত মুখ প্রক্ষালন করে।ওই প্রক্ষালন ক্রিয়াও সম্ভবত তাদের উপাসনার অঙ্গ। কারন হস্ত মুখ প্রক্ষালনের সময় তারা মন্ত্র পাঠ করছিল, নিঃশব্দে। হস্ত পদ প্রক্ষালন শেষে তারা খাদ্যবস্তু গুলির চারিধারে বৃত্তাকারে উপবেশন করলো।
দিবাবসানের মুহুর্তটিতে একজন দাঁড়িয়ে দুই কর্ণে অঙ্গুলি স্থাপন করে উচ্চ স্বরে আরম্ভ করলো মন্ত্রপাঠ-ভাষা বড় দুর্বোধ, তবে মনে হচ্ছিল, কাউকে যেন আহ্বান করা হচ্ছে।
মন্ত্র পাঠ শেষ হলে তারা একত্রে বসে আহার্য গ্রহন করলো। এ এক অদ্ভুত জাতি প্রভু ভৃত্য একত্রে বসে এবং একত্রে বসেই আহার্যও গ্রহন করে।
আহার শেষ হলে তারা সারিবদ্ধভাবে দাড়ালো। অগ্রভাগে দাড়ালো যে লোকটি সে প্রায় বৃদ্ধ এবং দীর্ঘ শ্মশ্রুমণ্ডিত, সে-ই ওদের পুরোহিত। এবং এ-ও এক অদ্ভুত কান্ড, ওরা সমবেত ভাবে উপাসনা করে, পুরোহিত নেতৃত্বে থাকে, আর সকলে তাকে অনুসরণ করে। দেখলাম বৃদ্ধটি প্রথমে কর্নমুলে দুই হাত অগ্র স্পর্শ করে ্মন্ত্র পাঠ আরম্ভ করলো, অতঃপর নাভিমূলে দুই হাত মুষ্টিবদ্ধ করে আবার কিছুক্ষন চলল মন্ত্র পাঠ।

ওদের মন্ত্রোচ্চারণ সুললিত ও সঙ্গীতময়। মন্ত্রোচ্চারণ শেষ হলে দুই হাত হাঁটুতে রেখে শরীরের উর্ধাংশ বিনত করে রাখলো কয়েকমুহূর্ত। অতপর দেহ ঋজু করে মুহূর্তেক দাঁড়িয়েই নতজানু হয়ে ভূমিষ্ঠ প্রনাম করলো। একই ভাবে দুবার প্রণাম করে পুনর্বার উঠে দাঁড়ালো। প্রণাম যে কাকে করলো বলা কঠিন।পশ্চাতবতীরা না হয় পুরোহিতকে করলো, কিন্তু পুরোহিত কাকে করলো? কোন দেবমুর্তি সম্মুখে ছিল না।

দীনদাশ বর্ননার সঙ্গে সঙ্গে ব্যাখ্যাও দিচ্ছিলেন, এতে বর্ননাটি দীর্ঘ হয়ে যাচ্ছিল কিন্তু সেদিকে ভ্রূক্ষেপ নেই।
বল্লেন,ভেবে দেখুন উপাসনার স্থল উন্মুক্ত প্রান্তর,কোন দেবালয় নয়, সামনে কোন বিগ্রহ নেই, পুজার নৈবদ্য নেই, উৎসর্গ নেই- অথচ উপাসনা হয়ে যাচ্ছে।এভাবে কয়েকবার উত্থান, মন্ত্রপাঠ, এবং ভূমিষ্ঠ হয়ে প্রণাম করার পর সর্বশেষ একবার দক্ষিণে একবার বামে দুটি শ্লোক উচ্চারণ করে তারা উপাসনা শেষ করলো।
শ্যামাঙ্গ হতবাক হয়ে শুনছিল। কার উপাসক এরা? বিষ্ণুর,নাকি শিবের? নাকি ভিন্ন কোন দেবতার? -----

মন্তব্য ১০৫ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (১০৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯

কাউয়ার জাত বলেছেন: পড়িয়া মুগ্ধ হইলাম।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ কাউয়ার জাত

২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বইটার গুণগান শুনেছি কিন্তু পড়া হয় নি। বিশদভাবে বিবরণ আশা করছি।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমি রিভিউ ভাল লিখতে পারিনা, আপনি নাম লিখে সার্চ দিলেই অনেক লিখকের রিভিউ পাবেন। ধন্যবাদ রূপক বিধৌত সাধু।

৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখানে যতটুকু দিয়েছেন, এতে মনে হলো, পড়ার মতো কিছু নেই, এগুলো পড়ার কোন বিষয় বলে মনে হলো না

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রথম দেখা মুসলিমদের ধর্মিয় আচার কে তারা যেভাবে ব্যাখ্যা করছে এ জিনিষটা আমার কাছে ইন্টারেস্টিং মনে হয়েছে।
এ বইটি বাংলা সাহিত্যের সেরা দশটি গ্রন্থের একটি বলে অনেক বিদগ্ধজন মত দিয়েছেন। এটা যে শুধু আমার উদৃত অংশের কারনে বিষয়টা এমন নয়। ধন্যবাদ জানবেন চাঁদগাজী ভাই।

৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০

গালিব আফসারৗ বলেছেন: সাহিত্যিক শওকত আলী বর্তমানে গুরুতর অসুস্থ। হাসপাতালের আইসিইউ তে আছেন।মৃত্যুর বড্ড নিকটে

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দুঃসংবাদটি জানা ছিল না। উনার আরোগ্য কামনা করছি।

৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: বইটার নাম প্রথম শুনলাম। রিভিউ পড়ে যা বুঝলাম, তৎকালীন এদেশীয় মানুষরা আরবদের সম্পর্কে কৌতূহলী ছিল। বিশেষ করে ধর্মাচার নিয়ে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শাহাদাৎ হোসাইন ভাই ,এটা ঠিক রিভিউ নয় অংশ বিশেষ ।
যে যুগে নন্ম বর্নের হিন্দুদের সকাল বেলা মন্দিরের পশ্চিম দিয়ে আর বিকালে পুর্ব দিক দিয়ে হাঁটা নিষিদ্ধ ছিল, মন্দিরের ছায়ায় পা পড়বে বলে। ঠিক সে যুগে এ এক অদ্ভুত জাতি প্রভু ভৃত্য একত্রে বসে এবং একত্রে বসেই আহার্যও গ্রহন করে। এটা তাদের আকৃষ্ট করেছিল, আরবদের সম্পর্কে কৌতূহলী করে তুলেছিল।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানবেন।

৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

শামচুল হক বলেছেন: দারুণ লাগল। বইটি পড়ার ইচ্ছা আছে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শামচুল হক ভাই।

৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:২২

পবন সরকার বলেছেন: দারুণ একটি বইয়ের কাহিনী তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:২৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পবন সরকার।

৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার একটি বইয়ের ঘটনা তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ লিটন ভাই।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।

৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯

কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: পোষ্টে লাইক প্রদান করা হইল। :)

দারুণ একখানা বইয়ের সন্ধান পাইয়া,দার্শনিক কুঁড়ের বাদশা অতীব মুগ্ধ হইয়াছে গো,লিটন দাদা। :)

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৫১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার মন্তব্য পাইয়ায় মুগ্ধ হইয়াছি, ধন্যবাদ জানিবেন কুঁড়ে ভাই।:)

১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৯

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বইটি পড়ার আগ্রহ বেড়ে গেলো। সুন্দর বর্ণনায় অজানা বিষয়কে নিখুত করে ফোটানোর একটা উদাহরণ চোখে পড়ল।
লেখক এখন অসুস্হ্য শুনে আরো খারাপ লাগলো। অাল্লাহ ওনাকে ভালো করে দিন। সাথে আপনাকেও ধন্যবাদ বইটির পরিচয় তোলে ধরার জন্য।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বইটিতে মুসলিম পুর্ব ভারত বর্ষের সামাজিক জীবনকে চমতকার ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। পড়ে দেখতে পারেন।
আপনাকেও ধন্যবাদ মাহমুদুর রহমান সুজন ভাই।

১১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: রিভিউ ভালো লাগলো। বুক রিভিউ খুব ভালো লাগে আমার। বইটা পড়তে হবে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ ধ্রুবক আলো

১২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১৩

অন্তরন্তর বলেছেন: বইটা পড়তে হবে। এত সুন্দর করে লিখেছেন যে আগ্রহটা বেড়ে গেল।মূল লেখকের অসুস্থতা শুনে খারাপ লাগল। উনার আরোগ্যতার দোয়া করছি। শুভ কামনা গিয়াস ভাই।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অন্তরন্তর

১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫৭

সাইন বোর্ড বলেছেন: ইতিহাস কিছুটা জানা ছিল তবে বর্ণিত ঘটনাটি জেনে ভাল লাগল, বইটা সংগ্রহ করার চেষ্টা করব ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ সাইন বোর্ড।

১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলা সাহিত্যের অসাধারন একটা বই।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বইটি এখনো শেষ করিনি, জদ্দুর পড়েছি ভাল লেগেছে।

১৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭

আটলান্টিক বলেছেন: শ্যামাঙ্গ হতবাক হয়ে শুনছিল। কার উপাসক এরা? বিষ্ণুর,নাকি শিবের? নাকি ভিন্ন কোন দেবতার?
হা হা হা মজা পেলুম।ভাল হয়েছে বইটার অংশবিশেষ দেওয়ায়।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভৌতিক লিখক একটি আটলান্টিক

১৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



দীনদাস গোকুল হাটে ৪ জন বণিককে দেখেছিল; ৪ জনের মাঝে কয়জন ভৃত্য ও কয়জন প্রভু ছিল?

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠে এটা পরিস্কার হয়নি।

১৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: উপরে খালি কলসির বিরক্তিকর বাজনা উপেক্ষা করুন। প্রদোষে প্রাকৃতজন বাংলা সাহিত্যে অনন্য মহৎ একটি উপন্যাস।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রদোষে প্রাকৃতজন বাংলা সাহিত্যে অনন্য মহৎ একটি উপন্যাস। যথার্থ বলেছেন এস এম মামুন অর রশীদ, আপনাকে ধন্যবাদ।

১৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৭

ওমেরা বলেছেন: বুক রিভিও খুব ভাল লাগল।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ওমেরা।

১৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: সে এক বিরল অভিজ্ঞতা এবং অভিনব দৃশ্য

ঝটিকা পাঠও অভিনব অভিজ্ঞতা বটে..............শেয়ারের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ হে গুরু।
আমারও পুরো পাঠের ত্বরা সইছে না আর,,,
আজ দুপুরে টিভি'র স্ক্রল নিউজে দেখলাম লেখক গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে :(

লেখকের দ্রুত আরোগ্য এবং কল্যাণ প্রার্থনা করছি.............জাঝাকাল্লাহু খইরান

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য করেছেন, অনেক ধন্যবাদ কি করি আজ ভেবে না পাই ভাই(নাকি ভইন? :P )

২০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: রিভিউ খুবই আকর্ষণীয় হয়েছে। বইটা পড়ার আগ্রহ জাগিয়ে দিলেন। অসংখ্য ধন্যবাদ লিটন ভাই।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ সম্রাট ইজ বেস্ট ।

২১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " পাঠে এটা পরিস্কার হয়নি। "

-পাঠে যদি সেটা পরিস্কার না হয় ৪ জনের মাঝে কতজন প্রভু, কতজন ভৃত্য, তা'হলে, দীনদাস কিভাবে বলে, "এ এক অদ্ভুত জাতি, এরা প্রভু ভৃত্য একত্রে বসে আহার্য গ্রহন করে"। এসব লেখক কি লেখেন নিজেও জানেন না; লেখেন বলেই লেখক, তেমন আগামাথা নেই!

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কতজন ভৃত্য, তা'হলে, দীনদাস কিভাবে বলে, কর্মকান্ড আর বেশভূষায় এটা অনুমান করা দুরহ নয়।
এসব লেখক কি লেখেন নিজেও জানেন না তার পরও ইনার অসুস্থতার খবর সব টিভি চ্যানেলে স্ক্রল নিউজে দেখাচ্ছে!
লেখেন বলেই লেখক, তেমন আগামাথা নেই! কায়মনোবাক্যে উনার সুস্থতা কামনা করুন, যেন উনাকে কেচকি মেরে ধরে কাহিনীর 'আগামাথা' বের করতে পারেন।

২২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২২

মলাসইলমুইনা বলেছেন: গিয়াস ভাই.... প্রদোষে প্রাকৃতজন বাংলাদেশের সাহিত্যেরই অন্যতম সেরা উপন্যাস | উপন্যাসের চমৎকার একটা অংশ উল্লেখ করেছেন | ইসলাম এই রকম একটা রহস্যময়তা নিয়েই উপমহাদেশে এসেছিলো | সেই রহস্যময়তা কাটার পর ইসলামের আধ্যাত্মিক মেসেজটা সবাই বুঝেছিলো বলেই খুবই দ্রুত ইসলাম ছড়িয়ে গিয়েছিলো ভারতবর্ষে |

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ৫ নং মন্তব্যে বলেছি, সেকালে নিন্মবর্নের হিন্দুদের সামাজিক মর্জাদা বলে কিছু ছিলনা। পূর্ব জনমের পাপের খেসারত দিতে এরা দোম,চামার ইত্যাদি হয়ে জন্ম গ্রহন করেছে এরকমই ধর্মের ব্যাখ্যা ছিল। তাই এ এক অদ্ভুত জাতি প্রভু ভৃত্য একত্রে বসে এবং একত্রে বসেই আহার্যও গ্রহন করে। মুসলমানদের এরূপ আচরন তাদের বেশী আকৃষ্ট করেছিল।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নিন মলাসইলমুইনা

২৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সব মানুষই কিছু লেখেন, সবাই লেখক নন, লেখককে হতে হবে খুবই সুক্ষ্ম ভাবনার লোক; উনার লেখা সাধারণ বলেই যমনে হচ্ছে, এমন কিছু না।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার দুর্বল লিখনির কারণে হয়তো উনাকে আপনি আন্ডার এস্টিমেট করছেন। আমি সঠিক ভাবে উনাকে উপস্থাপন করতে পারিনি, এ দায়ভার আমার ।
আসলে তিনি একজন বড় মাপের লিখক।

২৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

আলআমিন১২৩ বলেছেন: চাদগাজীর মন্তব্য প্রায় ক্ষেএেই তার মনোবকৈলের পরিচয় পাওয়া যায়। তাকে এভয়েড করাই ভালো।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ আলআমিন১২৩

২৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন ,




বইয়ের নামটি শুনেছিলুম , ভালো বলেই শুনেছিলুম নইলে নামটি শোনা হতোনা কিন্তু পড়া হয়ে ওঠেনি ।
আপনাকে ধন্যবাদ বইয়ের কিছু অংশের আভাস দেয়াতে ।

শওকত আলী সাহেবের রোগমুক্তির কামনায় .............

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমি কয়েকজন সাহিত্যবোদ্ধার তালিকায় দেখেছি এই বইকে বাংলা সাহিত্যের ১০ টি সেরা বইএর একটি বিবেচনা করা হয়েছে।
আমিও শওকত আলীর রোগমুক্তি কামনা করছি। আপনাকে ধন্যবাদ আহমেদ জী এস

২৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



@আলআমিন১২৩ ,

আপনিও এই পোষ্ট পড়েছেন, আমিও পড়েছি; আমি পোষ্টের উপর ৪ বার মন্তব্য করেছি, আপনি পোষ্টের উপর মন্তব্য না করে, আমার উপর মন্তব্য করেছেন; এখানেই আপনার ও আমার মাঝে সুতা পরিমাণ পার্থক্য

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই

২৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: বইটি সম্পর্কে জানা ছিলনা । আপনার মাধ্যমে জেনে ভাল লাগলো । আরও জানার অপেক্ষায় ।

---প্যাচগাজীর প্যাচ উপেক্ষা করুন । তিনি হাস্যকর ছিদ্রান্বেষী ।
আপনি আপনার মত্ন লিখে যান

অনেক কৃতজ্ঞতা রইল

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠোত্তর মন্তব্যে আপনার প্রতিও কৃতজ্ঞতা রাবেয়া রাহীম আপু।

২৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: উনি এখন আইসিইউ-তে। উনার চেহারা দেখে মনে হচ্ছে উনি মুক্তমনা বা অসাম্প্রদায়িক টাইপের। তবে নামাজের বর্ণনা ্ভঅ অন্যদের মুখে ভালোই বর্ণনা দিয়েছে। ভিন্নধর্মীদের জন্য নামাজের প্রথম দর্শন আসলেই সে এক বিরল অভিজ্ঞতা এবং অভিনব দৃশ্য।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সেকালে মুসলমানদের নামাজ আর জাতিভেদ হীনতায় বিধর্মিরা ইসলামের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়েছিল।
ধন্যবাদ জানবেন বিচার মানি তালগাছ আমার

২৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ধন্যবাদ কথাসাহিত্যিক শওকত আলীর লেখা নিয়ে পোষ্ট দেয়ার জন্য ।

বিকাল ১৫:৪২ মিনিটে কালের কণ্ঠ অনলাইন নিউজ হতে জানা যায় শওকত আলী লাইফ সাপোর্টে আছেন ।
তাঁর লেখা সম্পর্কে তেমন পরিচিতি অআমার ছিলনা । আপনার বুক রিভিউ হতে তাঁর লেখার বিষয়ে কিছুটা জানতে পারলাম । কালের কন্ঠের সংবাদ ভাষ্য হতে জানতে পারি ১৯৩৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর দিনাজপুর জেলার থানা শহর রায়গঞ্জে জন্ম নেওয়া শওকত আলী ছাত্র জীবনে কমিউনিস্ট আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন।

আরো জানা যায় সাংবাদিক হিসেবে তিনি কর্মজীবন শুরু করলেও কিছুদিন পরে শিক্ষকতায় যোগ দেন ।কথাসাহিত্যে অবদানের জন্য ১৯৯০ সালে একুশে পদক পান শওকত আলী। পরে বাংলা একাডেমি পুরস্কার, হুমায়ুন কবির স্মৃতি পুরস্কার, অজিত গুহ স্মৃতি সাহিত্য পুরস্কার পান।

এই গুণী কথাশিল্লীর আশু রোগমুক্তি কামনা করছি ।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার মন্তব্যে পাঠক শওকত আলী সম্পর্কে বিষদ জানতে পারবে।
এই পোস্টের এক মন্তব্যের মাধ্যমে কাকাতালিয় ভাবে আমি উনার অসুস্থতার কথা জানতে পারি ।
আপনাকে ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী ভাই।

৩০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাবেয়া রাহীম বলেছেন, " ---প্যাচগাজীর প্যাচ উপেক্ষা করুন । তিনি হাস্যকর ছিদ্রান্বেষী ।
আপনি আপনার মত্ন লিখে যান "

-পোষ্টি আপনিও পড়েছেন, আমিও পড়েছি; কিন্তু আমরা ২ জনে কিছুটা হলেও আলাদাভাবে বুঝেছি। এই পোষ্টে একটা মানবিক ব্যাপার উঠে এসেছে, "ভৃত্য ও প্রভু একত্রে বসে, একই আহার্য্য গ্রহন করেছেন"। অথচ এখানে কোন ভৃত্য ছিল না, ছিলো ৪ জন বণিক। সেটা আপনি টের পাননি; সেখানেই আপনার ও আমার মাঝে সামান্য পার্থক্য

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এখানে কোন ভৃত্য ছিল না, ছিলো ৪ জন বণিক। এ বিষয়ে আপনার ২১ নং মন্তব্যে খোলাসা করার চেস্টা করেছি।
আপনাকে ধন্যবাদ ।

৩১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৩৯

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: বইটি সংগ্রহ করতে হবে। ভালো লাগলো, ধন্যবাদ ভাই ।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নিচে একজন পিডিএফ লিঙ্ক দিয়েছেন, পড়ে দেখতে পারেন আপনার ভাল লাগবে। ধন্যবাদ শাহরিয়ার কবীর ভাই

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নিচে একজন পিডিএফ লিঙ্ক দিয়েছেন, পড়ে দেখতে পারেন আপনার ভাল লাগবে। ধন্যবাদ শাহরিয়ার কবীর ভাই

৩২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: প্রথম দেখা মুসলিমদের ধর্মীয় আচার কে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীরা যে ভাবে ভাবতে পরে ব্যাখ্যায় সেটাই ফুটে উঠেছে।।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রথম দেখা মুসলিমদের ধর্মীয় আচার কে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীরা যে ভাবে ভাবতে পরে ব্যাখ্যায় সেটাই ফুটে উঠেছে।। লিখার গুনে বিষয়টা আমার কাছে উপভোগ্য মনে হয়েছে। আপনাকে ধন্যবাদ সচেতনহ্যাপী

৩৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৫৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ফেসবুকে আপনার স্ট্যাটাস এ জেনেছিলাম উনার অসুস্থ্যতার কথা ; উনার রোগ মুক্তির শুভ কামনা ।
আপনার লেখায় ভালোলাগা ++++++

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু মনিরা সুলতানা

৩৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:০৭

সোহানী বলেছেন: বাবার প্রিয় সাহিত্যক হওয়াতে বেশ কিছু বই ছিল ওনার তাই পড়েছিলাম কিন্তু মনে করতে পারছি না নামগুলো। অনেক অনেক ভালো লাগলো বুক রিভিউ। লোভ ধরিয়ে দিলেন পড়ার জন্য, যদি কখনো পাই পড়বো কিন্তু সত্যিই পাওয়া দূরুহ এখানে।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার বাবাও প্রচুর বই পড়তেন, বাবার স্টক থেকে ওয়ান টুতে থাকতেই শরত, নিহার রঞ্জন পড়া শুরু করেছিলাম। বই পড়ার অভ্যাসটা মনে হয় বাবাদের কাছ থেকে বেশি সংক্রমিত হয়।
নিচে একজন পিডিএফ লিঙ্ক দিয়েছেন পড়ে দেখতে পারেন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানবেন সোহানী।

৩৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
চাদগাজী অকারণ ঝামেলা করে।

পুরোনো কালের চমৎকার একটি ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে।
প্রাচীন কালের ভাষা,বাক্য,লেখার স্টাইল খুব ইন্টারেষ্টিং লাগলো।


ধন্যবাদ লিটন ভাই।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: উনি নিজেকে ভিন্ন কিছু প্রমানের মিশনে নেমেছেন কিনা বুঝতেছিনা।
প্রাচীন কালের ভাষা,বাক্য,লেখার স্টাইল খুব ইন্টারেষ্টিং লাগলো। সত্যি শব্দ চয়নগুলি উপভোগ করছি।
দুটি নতুন শব্দ পেলাম- দগ্ধ মুখী, ওষ্ঠ কর্তিত।

৩৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:০১

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: হাকা'র কমেন্টে মুগ্ধতা............

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমিও মুগ্ধ!!!

৩৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২২

পলাতক মুর্গ বলেছেন: রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ---প্যাচগাজীর প্যাচ উপেক্ষা করুন । তিনি হাস্যকর ছিদ্রান্বেষী ।

B-) B-) B-) B-) B-)

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: B-) B-)

৩৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৪

পলাতক মুর্গ বলেছেন:
বইটার পিডিএফ পাওয়া যাবে?

(চাঁদগাজী একজন মানসিক প্রতিবন্ধী। উনাকে উপেক্ষা করুন।)

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: খুঁজে লিঙ্ক বের করেছেন দেখে ভাল লাগলো ।

৩৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪২

শামছুল ইসলাম বলেছেন: বইটা গত একুশে মেলা থেকে কিনে ছিলাম । বেশ কয়েক পাতা পড়ার পর আর পড়া হয়নি । আপনার রিভিউ পড়ে আবার পড়তে ইচ্ছে করছে । লেখক শওকত আলীকে আল্লাহ দ্রুত সুস্থ করে দিন । আমীন ।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সময় পেলে পড়ে দেখবেন শামছুল ইসলাম ভাই।

৪০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮

পলাতক মুর্গ বলেছেন: বইটার লিংক পাওয়া গেছে

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ পলাতক মুর্গ

৪১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:০০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আগেও শুনেছি বইটি অনন্য।

ধন্যবাদ আপনাকে।

লেখকের রোগমুক্তি কামনা করছি।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মোঃ মাইদুল সরকার ।

৪২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১৫

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: পুরো বইটা এখনো পড়া হয়ে উঠেনি!

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমি ইতিহাস নির্ভর উপন্যাস ভাল পাই। সময় পেলে আপনিও পড়তে পারেন।
ধন্যবাদ রুদ্র জাহেদ

৪৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো কিছু পড়লাম

ড. আলী ভাই এঁর মন্তব্যে মর্মাহত হলাম,
আল্লাহ্ বরেণ্য কথাসাহিত্যিক এঁর সহায় হোক।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ড. আলী ভাই এঁর কি কথায় আপনি মর্মাহত হয়েছেন আমি ধরতে পারছিনা নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন ভাই।

৪৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: লিংকের জন্য পলাতক মুর্গকে আন্তরিক ধন্যবাদ

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার পক্ষ থেকেও --

৪৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৫

জুন বলেছেন: সহ ব্লগার সচেতনহ্যাপীর মন্তব্যের সাথে একমত পোষন করছি গিয়াসউদ্দিন লিটন। শ্রদ্ধেয় লেখক শওকত আলীর শক্তিশালী লেখনী বরাবরের মতই চমকপ্রদ। ভালোলাগলো ভিন্ন ধর্মীদের প্রথম যবন দর্শনের বর্ননা।
+

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জুন আপু।

৪৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ২৯নং মন্তব্যে বরেেণ্য লখক শওকত আলী লইফ সাপোর্টে শুনেই মর্মাহত মনে করেছি নিজেকে।
আসলে লেখকদের সাথে কেমন যেন একটা আত্মিক সম্পর্ক অনুভব করি!!

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমি ভাবছিলাম আলী ভাই এমন কিছু বলেছেন, যা তে আপনি মর্মাহত হয়েছেন। B-)

৪৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:০৩

জাহিদ অনিক বলেছেন:
যেদিন পোষ্ট করেছেন সেদিনেই দেখেছিলান এবং পড়েছিলাম যবন দেখা নিয়ে আপনার লেখা এই পোষ্টটি।

প্রদোষে প্রাকৃতজন বাংলাদেশের স্বনামধন্য ঔপন্যাসিক শওকত আলী রচিত একটি বাংলা ভাষার ঐতিহাসিক উপন্যাস।
এই উপন্যাসের কথা এত এত শুনেছি তবুও কেন যেন পড়া হয়ে অঠে নি। আপনি পড়ছেন জেনে বেশ ভালো লাগলো।
আমি হয়ত আবদার করে বসতাম ছোট্ট একটা রিভিউ দিবেন পড়ার পরে। উপরে মন্তব্য দেখলাম একজন আপনাকে বলেছিল রিভিউ দিতে আপনি কৌশলে সেটা এড়িয়ে গেছেন।

এখানে যবনদের যে দিক তুলে ধরা হয়েছে তার মধ্যে যে অংশটা বেশি ভালো লাগলো সেটা হচ্ছে,
মুসলমানদের নামজ দিয়ে লেখা অদৃশ্য মূর্তিতে বা স্রষ্টায় প্রণাম।
পিছনের মুসুল্লিরা না হয় ঈমামকে সিজদাহ দিল কিন্তু সবার সামনে দাঁড়ানো ঈমাম কাকে সিজদাহ দিল!
ভাবনার মত, যদি কেউ ভাবতে চায়।


ভালো লাগলো আপনার অল্পকথায় পোষ্ট।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার দীর্ঘ মন্তব্যটা ভাল লাগলো । অনেক ধন্যবাদ জাহিদ অনিক।

৪৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


হাসান কালবৈশাখী বলেছেন, " চাদগাজী অকারণ ঝামেলা করে।

পুরোনো কালের চমৎকার একটি ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে।
প্রাচীন কালের ভাষা,বাক্য,লেখার স্টাইল খুব ইন্টারেষ্টিং লাগলো। ধন্যবাদ লিটন ভাই। "

-আপনাদের মত পাঠকের কারণেই আমাদের লেখকেরা "উন্নত মানের" লেখার কথা ভাবেন না, যা তা লিখেই বাহবা পেয়ে যান! এই লেখায় (যতটুকু ব্লগার গিয়াস উদ্দিন লিটন দিয়েছেন) মারাত্মক "লজিক্যাল সামন্জস্যহীনতা" আছে; আমি সেটা লিটনকে বুঝানোর চেষ্টা করেছি; আপনাকে বুঝালেও হয়তো বুঝবেন না; আপনি হলেন গড়ে হরিবোল ধরণের পাঠক!

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার প্রায় মন্তব্যগুলি নেতিবাচক হলেও, আমরা তা উপভোগ করি। ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই।

৪৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:


//প্রণাম যে কাকে করলো বলা কঠিন। পশ্চাৎবর্তীরা না হয় পুরোহিতকে করলো, কিন্তু পুরোহিত কাকে করলো? কোন দেবমূর্তি সম্মুখে ছিল না।//

মুগ্ধপাঠ। কবে পড়েছিলাম কিছুই মনে নেই, দেখুন!

সাম্যতা দেখাতে হয় আচরণে, খালি বক্তৃতায় কাজ হয় না। সেটি শুরু হয় ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের পরের সময় থেকে। মুসলমানদের এই বিষয়টি সকল সম্প্রদায়ের কাছে শিক্ষণীয় একটি বিষয়।

বাঙলা ভাষার চমৎকার এ গ্রন্থটি থেকে আমাদেরকে কিছু জানাবার জন্য অনেক ধন্যবাদ, গিয়াস উদ্দিন লিটন ভাই :)

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠোত্তর সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ মাঈনউদ্দিন মইনুল ভাই।

৫০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: বইটি নিয়ে যতটুকু লিখেছেন, ততটুকু পড়েই মুগ্ধ হ'লাম। মুসলমানদের ইবাদত পদ্ধতি নিয়ে একজন ভিন্নধর্মীর বিশ্লেষণ ভাল লাগলো, বিশেষ করে তা যখন একজন কমিউনিস্ট লেখকের কলম দিয়ে বের হয়েছে।
পাঠকের মন্তব্যও অনেকগুলো ভাল লেগেছে। ব্লগার চাঁদগাজীর কথায় অনেকে বিরক্ত হলেও, তার মূল প্রশ্নটা কিন্তু ফেলে দেবার নয়। তিনি অন্ততঃ দু'বার উল্লেখ করেছেন যে শুধুমাত্র আপনার লিখিত অংশটুকু পড়ে (উনি এ কথাটুকুর উপরে জোর দিয়েছেন) কে ভৃত্য আর কে বস তা বুঝার যখন উপায়ই নেই, তখন ওরা সেটা বুঝলো কী করে? আপনিও উত্তর দিয়েছেন যে পাঠে এটা পরিস্কার হয়নি। সুতরাং, ওনার প্রশ্নের যৌক্তিকতা নিতান্তই অমূলক নয়। হয়তো পুড়ো বইটা পাঠ করার পরে এ প্রশ্নের সঠিক উত্তর পাওয়া যেতে পারে।
পোস্টে ভাল লাগা + +

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যটি যথা সময়ে নজরে আসেনি। দুঃখ প্রকাশ করছি ।
অনেক ধন্যবাদ জানবেন খায়রুল আহসান ভ্যাই।

৫১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: এইটা আমার পড়া অন্যতম সেরা বই। কিছু বই একবার পাঠে তার আয়তন ধরা যায় না। এইটাও যায়নি। আরো একবার পড়ার দরকারবোধ করতেছি।

৫২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কিছু বই একবার পাঠে তার আয়তন ধরা যায় না। অসাধারণ বলেছেন ।

৫৩| ২৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: এই বই প্রতি বছর একবার করে পড়া উচিত।

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ রাজিব ভাই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.