নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“আমি আপনার কথার সাথে দ্বিমত পোষণ করতেই পারি কিন্তু আপনার কথা বলার স্বাধীনতা রক্ষার প্রয়োজনে জীবনও উৎসর্গ করতে পারি”

রুপম হাছান

‘‘আত্মত্যাগ সব সময় ভালো কিন্তু মাঝে মাঝে বিরক্তিকরও বটে...’’

রুপম হাছান › বিস্তারিত পোস্টঃ

-আজ পহেলা বৈশাখ -

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯



‘মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা/ অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা…।’ বাঙালির নিজস্ব সংস্কৃতি ও গর্বিত ঐতিহ্যের রূপময় ছটায় বৈশাখকে এভাবেই ধরাতলে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। রবির কিরণে হাসি ছড়িয়ে পুরনো বছরের সব গ্লানি, অপ্রাপ্তি, বেদনা ভুলে নব আনন্দে জাগবে গোটা জাতি। আজ পহেলা বৈশাখ। একটি নতুন দিন, একটি নতুন বছরের শুভ সূচনা। শুভ নববর্ষ। স্বাগতম ১৪২৫ বঙ্গাব্দ।

পহেলা বৈশাখে প্রকৃতিও যেনো নতুন জীবন ফিরে পায়। তাই এই দিনে সকলে পান্তা ইলিশ খেতে খেতে হয়তো সুর তুলে একসাথে গেয়ে ওঠে-‘একতারা তুই দেশের কথা বলরে এবার বল/আমাকে তুই বাউল করে সঙ্গে নিয়ে চল’। বৈশাখ বাঙ্গালীর জীবনে এক বড় সুখের সময়। এই সময় উদ্দীপ্ত ও উজ্জীবিত হয়ে ওঠে জীবন। এই উদ্দীপনা শহর থেকে গ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত। বাঙ্গালী হৃদয় ও মনে উৎসবের যে আমেজ ছড়িয়ে পড়ে তা নানা ধরণের কলুষতার মধ্যেও নবীন আবেগ সঞ্চার করে। প্রাণের আবেগ নিয়ে বেঁচে ওঠার প্রেরণা দেয়। বৈশাখের এই দিনে ঢাকার রাজপথ রঙ্গিন রুপ ধারণ করে। লাল, নীল আলোক সজ্জায় নয়, প্রকৃতির আলোতে সজ্জিত হয় জীবন। নুতন শাড়ি ও পাঞ্জাবী পড়ে হাজার হাজার নারী পুরুষ নানান উৎসবের মধ্যে দিয়ে নববর্ষকে বরণ করে নেয়। দেশের শিল্প ও সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে এই পহেলা বৈশাখ। আমাদের বুটিক হাউজগুলো বাংলা নববর্ষকে আরো সমৃদ্ধ, সুসজ্জিত করেছে তাদের নতুন নতুন দেশীয় ডিজাইনের মাধ্যমে। যা তরুণ-তরুণীদের সাজে আলাদা মাত্রা আনে। এটা ভাবতে বেশ গর্বিত লাগে যে, এই বৈশাখ উৎযাপন শুধু আমাদের বাঙ্গালীদেরই উৎসব।

আমাদের সংস্কৃতিতে বারো মাসে তেরো পার্বণের ব্যাপারটি মিলেমিশে আছে। বেশির ভাগ উৎসবই ধর্মীয় আচার-আচরণের মধ্যে সীমাবদ্ধ। বাকি সব উৎসব লোকজ চেতনার ওপর দাঁড়ানো। বাংলা নববর্ষ সে উৎসবের মধ্যে অন্যতম। ছায়ানটের বৈশাখী আহবানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় ঢাকাই বৈশাখী উৎসব। রমনা ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের নাগরদোলা, ইলিশ পান্তা, মুড়ি-মুড়কি, খই, ফুটপাতে পসরা সাজিয়ে বসা কাচের চুঁড়ি, ঢোল, একতারা, মাটির গয়না, ডুগডুগি আর বাঁশির শব্দে মুখরিত হয় আকাশ বাতাস। তারসাথে চরুকলার বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বর্ষবরণ আয়োজনকে আরো আকর্ষণীয় করে তোলে। বাঙ্গালীর জীবনযাত্রা ও সংস্কৃতি মানুষের কাছে আরো সাবলীল ভাবে তুলে ধরে। প্রতিবারের মতো এবারেও বাঙ্গালী বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে ঘুরে বেড়াবে, পান্তা-ইলিশ খাবে। যেসব যায়গায় বৈশাখী অনুষ্ঠান হয় সেসব যায়গায় গিয়ে অনুষ্ঠান দেখবে। এটা বাঙ্গালীর একটি ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে। যদিও বর্তমান দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্বাভাবিক। কিন্তু তাই বলে বাঙ্গালী কি তাদের শিল্প, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ‍ভুলে থাকবে? এ বছর ভিন্ন প্রেক্ষাপটে উদযাপিত হয়েছে একুশে ফেব্রুয়ারী, স্বাধীনতা দিবস, নারী দিবস। সেভাবেই উদযাপিত হবে নববর্ষ। আশা করছি সবকিছু ঠিকঠাক মতোই হবে। প্রতিবারের মতো এবারো সবাই সুশৃঙ্খল ও শান্তিপূর্ণভাবে উৎসবটি উদযাপন করবে। এই উৎসব সার্বজনীন। এই দিনে ভুলে যাবে সব ভেদাভেদ, হিংসা-বিদ্বেষ।

চৈত্রের রুদ্র দিনের পরিসমাপ্তি শেষে আজ বাংলার ঘরে ঘরে নতুন বছরকে আহবান জানাবে সব বয়সের মানুষ। বাঙ্গালীর জীবনের সবচেয়ে আনন্দের দিন এই পহেলা বৈশাখ। আজ নব আলোর কিরণশিখা শুধু প্রকৃতিকে নয়, রঞ্জিত করে নবরূপে সাজিয়ে যাবে প্রত্যেক বাঙ্গালীর হৃদয়কোণও। নব আলোর শিখায় প্রজ্বলিত হয়ে শুরু হবে আগামী দিনের পথচলা।

হাজার বছরের ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় আজ বাঙ্গালী হারিয়ে যাবে বাঁধভাঙ্গা উল্লাসে। উৎসব, আনন্দ আর উচ্ছাসে ভরে যাবে বাংলার মাঠ-ঘাট-প্রান্তর। আজকের সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে পুরনো সব ঝরা গ্লানিকে মুছে ফেলে সকলে গেয়ে উঠবে নতুন দিনের গান। বৈশাখী উৎসবের মধ্যে দিয়ে যেন বাঙ্গালী তার শিকড় খুঁজে পায়।

১৪২৪-এর আনন্দ-বেদনা, হাসি-কান্নার হিসাব চুকিয়ে নতুন করে পথচলা শুরু হবে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সর্বজনীন উৎসবে নববর্ষ উদযাপনে একসঙ্গে গাইবে ‘এসো হে বৈশাখ এসো এসো’। গ্রাম থেকে শহর, গলি থেকে রাজপথ, আঁকা-বাঁকা মেঠো পথ থেকে অফুরান প্রকৃতি সবখানেই দোল দেবে বৈশাখী উন্মাদনা। মুড়ি মুড়কি, মণ্ডা মিঠাইয়ের সঙ্গে সঙ্গে নাচে-গানে, ঢাকে-ঢোলে, শোভাযাত্রায় পুরো জাতি বরণ করবে নতুন বছরকে। কেউ কেউ সকালবেলা থেকেই মেতে উঠবে নগর সংস্কৃতির দান পান্তা-ইলিশ খাওয়ার উৎসবে। খোলা হবে বছরের নুতন হিসেব নিয়ে হালখাতা। চলবে মিষ্টিমুখের আসর।

যদিও এই বছর ভিন্ন প্রেক্ষাপটে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত হবে। কারণ গত দুই মাসেরও অধিক সময় ধরে সারা দেশে চলছে অস্বাভাবিক পরিস্থিতি। নানা হাঙ্গামায় মানুষ নিহত হয়েছে এবং হচ্ছে। আহত হয়েছে অনেক নারী, পুরুষ, শিশু এবং এখনো হচ্ছে। রাজনৈতিক সহিংসতা থেকে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাচ্ছে অসংখ্য মানুষ। কোটা সংস্কার নিয়ে এক ধরণের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি চলমান। এছাড়াও আছে রোগ-শোকসহ নানান অস্থিরতা। তারপরেও নতুন বাংলা বছরের আবেদন সকলের কাছে আলাদা এক বৈচিত্রময়। নতুন বছর মানুষকে নতুন করে উজ্জীবিত করে বাঁচতে শেখায়। তাই, নববর্ষের প্রথম দিন সবাই উদযাপন করে প্রাণভরে। নববর্ষের প্রথম দিন সবার জন্য শুভ হোক এবং ভরিয়ে দিক সকলের প্রাণের চাহিদা, এমটাই প্রত্যাশা। সবাইকে শুভ বাংলা নববর্ষ-১৪২৫ বঙ্গাব্দ।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:০৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:


পানতা নিয়ে থাকলে বসে
ইলিশ মাছের আশায়,
একটা ইলিশ পথ ভুলে কী
ঢুঁকবে আমার বাসায়?
কেষ্ট বলে, শুনছো কথা!
বলে কী মোর দুলায়,
এই বাজারে ইলিশ নিয়া
কেমনে মাথা ঘামায়?
থালায় নিয়ে রাখছি পুঁটি
উদযাপনের আশায়,
লও সবে বৈশাখী মোর
রাঙা নিমন্ত্রণের খাতায়,
খেজুর পাতার আসন পেতে
বসবো সবাই দাওয়ায়,
করবো ভাগ মহা আনন্দে
পুঁটি-পান্তার থালায়।।

................শুভ নববর্ষ।
.................আমার ব্লগে স্বাগতম।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:০০

রুপম হাছান বলেছেন: অনেক অনেক অভিবাদন জানবেন আপনার সুন্দর পদ্যটির জন্য যে, আপনি আপনার পদ্যটিতে বৈশাখের সুন্দর রুপ তুলে ধরেছেন এবং আক্ষেপও প্রকাশ করেছেন! হা হা হা। দেখা যাক কেউ যদি স্বানন্দে আপনার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করে ইলিশ নিয়ে আপনাকে কৃতার্থ করেন, তাহলে হয়তো বৈশাখী উৎযাপন টা বেশ জমিয়ে করা যেতো! হা হা হা। চলমান বছরটি সবার জন্য মঙ্গল বয়ে আনুক এমনটাই প্রত্যাশা। ভালো থাকুন।

২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:২৮

হাফিজ রাহমান বলেছেন: 'আমাদের সংস্কৃতিতে বারো মাসে তেরো পার্বণের ব্যাপারটি মিলে মিশে আছে।' ভাই ! বারো মাসে তেরো পার্বণের বিষয়টি কি আমাদের সংস্কৃতির ? বারো মাসে তেরো পূজা কি বাংলাদেশের প্রতিটি নগরিকের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ? নাকি এটা বিশেষ একটি ধর্ম সম্প্রদায়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ? আমাদের দেশে বৈশাখ শিরোনামে যা কিছু হচ্ছে তাতে কি হিন্দুদের ধর্মীয় সংস্কৃতি চর্চা হচ্ছে কি না ? আশা করি প্রশ্নগুলোর উত্তর বিষয়ে কিছু বলবেন। ধন্যবাদ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৩৩

রুপম হাছান বলেছেন: একদম না। আমি আমার লিখনিতে সেই কথা উল্লেখ করেছি যে, বেশির ভাগ উৎসবাই ধর্মীয় আচার-আচরণের মধ্যে সীমাবদ্ধ কিন্তু এর বাহিরে যা কিছুই আছে অর্থাৎ অন্যসব উৎসব লোকজ আচার-আচরণ কিংবা সংস্কৃতির উপর দাঁড়ানো। তবে হ্যাঁ এই কথা একদম ঠিক যে, যার যার ধর্মের নির্দেশ অনুযায়ী সেই ধর্মের অনুসারীরাই সেটা বাস্তবায়ন করবেন। কিন্তু আমাদের দেশে একটি কথা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে প্রায় বলতে শুনি, ধর্ম যার যার উৎসব সবার। এইক্ষেত্রে আমি তাঁদের সাথে দ্বিমত পোষণ করি। কারণ অন্য ধর্মের অনুসারীরা কখনোই ভুল করে হলেও নামাজ পড়তে মসজিদে আসেনা কিংবা ভুল করেও হজ্জ করতে মক্কায় যায় না কিংবা ভুল করেও রোজা পালন করে না। তবে কেনো ধর্মের এমন অপব্যখ্যা প্রচার করা হয়?

আপনার সাথে সহমত পোষন করে বলছি, এর আগের আমার একটি পোষ্টে ড্যাব নিয়ে লিখতে গিয়ে প্রায় সবাই বলেছিলেন নিয়ত গুণে ব্যক্তির বিচার করা হবে তবে আপনার প্রশ্নের মাধ্যমে তাদের আরেকবার বলে দিতে চাই, কোনো ব্যক্তি যখন নামাজ পড়ার জন্য মসজিদে যায় এবং তিনি নামাজে দাঁড়িয়ে নিয়ত করতে ভুলে যান তবে কি তার নামাজ আদায় হবে না? উত্তর হচ্ছে হবে। কারণ তিনি নামাজ পড়ার জন্যই ঐ মসজিদে গিয়েছিলেন এবং তিনি সেই নামাজ আদায়ও করেছেন হয়তো ভুলে নিয়ত করতে পারেন নি।

এই ক্ষেত্রেও ঠিক তেমন হবে, অর্থাৎ আমার-আপনার নিয়ম যেমনটাই হোক উত্তরটা হচ্ছে আমি কিংবা আপনি ঐ মেলাতেই গিয়েছিলাম এবং সকল প্রকার দৈহিত কিংবা মানসিক আনন্দ অনুভব করেছিলাম। যদিও সেটা আমার-আপনার ধর্মের বাধ্যবাধকতা ছিলো তথাপি আমি কিংবা আপনি সেটাকে উপেক্ষা করেছিলাম। যেমনটা নিয়ত না করেই সহি নামাজ আদায় হয়ে গেলো ঠিক তেমনটা আপনার অন্যধর্মের অনুসারীদের সাথে থেকে মেলাটাও আদায় হয়ে গেলো!!! তার মানে সেই সময় হয়তো আমি কিংবা আপনি আর আমার কিংবা আপনার স্বীয় ধর্মের নির্দেশ মোতাবেক পরিচালিত হইনি।

আশা করছি আপনার এমন সুন্দর প্রশ্নগুলোর মাধ্যমে আমরা আমাদের ভুল শুধরে স্বীয় ধর্মের নির্দেশ মোতাবেক পরিচালিত হতে পারবো বলে আশা রাখি। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং ধর্মের নির্দেশ মোতাবেক আমল করে সুন্দর জীবন গড়ুন।

৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন:
মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা
অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা।

"শুভ নববর্ষ"

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬

রুপম হাছান বলেছেন: সুন্দর হোক সকলের আগামী দিনের পথচলা। শুভ নববর্ষ আপনাকেও।

৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:০২

তার ছিড়া আমি বলেছেন: আজ তাহলে ১৪২৫ বঙ্গাব্দ শুরু? লে হালুয়া...

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৩৭

রুপম হাছান বলেছেন: শেষও হয়ে গেলো একদিন। এখন হয়তো হালুয়া থেকে গন্ধ বের হতে শুরু করবে! হা হা হা। তবুও আমরা প্রতিনিয়তই সু্স্থ এবং সুন্দর পরিবেশ প্রত্যাশা করি। ভালো থাকবেন।

৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৩৩

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: আমাদের এই দোয়া করতে হবে যে, (হে) আল্লাহ তা’লা! আমাদের আগত বছর যেন বিগত বছরের ন্যায় আধ্যাত্মিকতার ক্ষেত্রে দুর্বল না হয়; বরং আমাদের প্রতিটি পদক্ষেপ, পদচারণা যেন খোদার সন্তুষ্টির লক্ষ্যে হয়; আমাদের প্রতিটি দিন যেন রসূল (সা.)-এর আদর্শে অতিবাহিত দিন হয়;

শুভ নববর্ষ ১৪২৫

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৪০

রুপম হাছান বলেছেন: অনেক অনেক অভিবাদন জানাচ্ছি আপনার সুন্দর মন্তব্যটির জন্য। সহমত প্রকাশ করছি আপনার সাথে। আগামীর দিনগুলি সবার জন্য হোক শৃঙ্খলাযুক্ত এবং সুন্দর, এটাই আমাদের প্রত্যাশা। ভালো থাকবেন এবং বাংলা নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.