নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“আমি আপনার কথার সাথে দ্বিমত পোষণ করতেই পারি কিন্তু আপনার কথা বলার স্বাধীনতা রক্ষার প্রয়োজনে জীবনও উৎসর্গ করতে পারি”

রুপম হাছান

‘‘আত্মত্যাগ সব সময় ভালো কিন্তু মাঝে মাঝে বিরক্তিকরও বটে...’’

রুপম হাছান › বিস্তারিত পোস্টঃ

মারতে নয় বরং বাঁচাতে শিখান

০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫



☯ হিটলার বলেছিল "আমি ইচ্ছে করলে পৃথিবীর সব ইহুদীকে হত্যা করতে পারতাম। কিন্তু কিছু ইহুদী বাঁছিয়ে রাখলাম এই জন্য যে পৃথিবীর মানুষ দেখুক আমি কেন তাদের হত্যা করেছিলাম"।

➶ বর্তমানে ইহুদী রাষ্ট্র ইসরাইল, আমেরিকার সহায়তায় ফিলিস্তিনের হাজার হাজার নিরাপরাধ সাধারণ মানুষকে হত্যা করছে!

☯ শেখ মুজিবের খুনিরা বলেছিল, আমরা ইচ্ছে করলে মুজিবের পরিবারের সবাইকে হত্যা করতে পারতাম। কিন্তু হাসিনাকে বাঁছিয়ে রাখলাম এইজন্য যে বাংলার মানুষ দেখুক আমরা কেন শেখ মুজিবও তার পরিবারের অন্যান্যদের হত্যা করেছিলাম।

➶ বর্তমানে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার আওয়ামীলীগ সরকার ভারতের সহায়তায় নির্বিচারে দেশের সাধারণ মানুষকে হত্যা করে চলেছে...!

সময় বদলেছে এবং ক্রাইমের ধরণও পাল্টেছে কিন্তু হিটলার স্ট্যাইল এখনো চলমান আছে বলেই প্রতিবাদ করে যেতে হবে। নব্য হিটলারদের স্ট্যাইলে পরিবর্তন থাকতে পারে কিন্তু সাধারণ মানুষ মরতেছে সেটাতে কোনো পরিবর্তন নেই! অপরাধ ছোট কিংবা বড় সেটা অপরাধই আর সেটাকে জেনে বুঝে কখনোই সমর্থন করতে নেই। কারণ নিজের অজান্তে সেটা কখনো না কখনোই নিজের উপর প্রয়োগ হয়ে যেতে পারে। তাই অপরাধ শুরুর শুরু থেকে সেটাকে নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।

মূলত তারাই পুরো মানবজাতীতে হত্যা করলো যারা একজন নিরাপরাধ সাধারণ মানুষকে হত্যা করেলো। এবং তারাই পুরো মানবজাতীকে রক্ষা করলো যে একজন নিরাপরাধ মানুষকে বাঁচিয়ে দিলো। নিশ্চয় একদিন এর শান্তিপূর্ণ ও ন্যায় সংগত বিচার করা হবে।

তাই বলছি, ইতিহাস একদিনে সৃষ্টি হয়না...?! ভালো করলে যেমনি দোজাহানে ভালো প্রতিদান পাওয়া যাবে তেমনি খারাপ করলে পৃথিবীতে রয়েছে অনন্ত ঘৃণাও আর শেষ বিচারে রয়েছে অনাদিকাল কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা। তাই মানুষকে ভালোবাসতে শিখুন এবং বাঁচাতে শিখুন। ঘৃণা নয় কিংবা অবিচার নয়। কারণ ঘৃণা সৃষ্টিকারীরাদের ইতিহাসে শুধু পতনই নিশ্চিত থাকে।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০

কিশোর মাইনু বলেছেন: শেখ মুজিবের কোন খুনী কথাটা বলেছিল জানতে পারি?!?!?

০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:১২

রুপম হাছান বলেছেন: নির্দিষ্ট করে বলতে পারবো না তবে একথা সত্যি যে, কথাগুলো বলা হয়েছিলো। এবং এটা ও সত্য যে তাদের মধ্যে আর্মি সদস্য ছিলেন। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

২| ০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪

বিজন রয় বলেছেন: তাহলে হিটলারও ভাল, আর বঙ্গবন্ধুর খুনিরাও ভাল, তাইতো?

০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:২০

রুপম হাছান বলেছেন: কোনো খারাপকেই সমর্থন করা হয়নি। বরং বুঝাতে চেয়েছি হিটলার যা করেছে বর্তমান সময়ের আদলে সেটা খুবই যুক্তি সংগত কারণ ছিলো। কারণ বর্তমানে ফিলিস্তিনের উপর ইসরায়েলের ইহুদিরা যে গণহত্যা চালাচ্ছে তা কোনো ভাবেই সমর্থন যোগ্য হতে পারে না। হয়তো হিটলার এমন কিছু আগেই আঁচ করতে পেরেছিলেন যে, ভবিষ্যতে এই ইহুদি কর্তৃক সাধারণ মানুষ নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়তে পারে তাই ইহুদি নিধন করেছিলেন। আর বঙ্গবন্ধুর পরিবারের লোক হয়ে তিনি (শেখ হাসিনা) বর্তমানে যে কর্ম করতেছেন তা হয়তো আঁচ করতে পেরে পূর্বেই তার লক্ষণ সমূহ অপরাধীরা বলে দিয়েছিলেন।

মোদ্দাকথা কখনোই কোনো অপরাধ সমর্থনযোগ্য হতে পারে না। খারাপ ভালো বিবেচনা করার মতো সামান্য হলেও জ্ঞান তো আমাদের সকলেরই রয়েছে।

৩| ০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫

বিজন রয় বলেছেন: আর কেবল ইহুদীরা অার শেখ হাসিনা খারাপ কাজ করছে, আর সবাই ভাল, তাইতো?

০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:২৩

রুপম হাছান বলেছেন: এক জন ব্যাক্তির মাঝে দুটো গুণই থাকে। তবে আপনার মন্তব্যের প্রথমটা এবং দ্বিতীয়টা উভয় হতে পারে সেই একজন ব্যক্তির পক্ষে। সময়ের বিবর্তনে এই ভালো-খারাপের তারতম্য করতে পারার মতো জ্ঞান আপনার আমার সকলের কাছে রয়েছে। শুধু অন্যায় বুঝে শাস্তির মাত্রাটার ব্যাপারে সাম্যখ ধারণা থাকলেই আপনি বুঝতে পারবেন, কে কত খারাপ আর কে কত ভালো মানুষ। ধন্যবাদ জানবেন আপনার মন্তব্যের জন্য।

৪| ০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮

ক্স বলেছেন: কই পৃথিবীর মানুষ তো ইসরাইলীদের কোন অপরাধই দেখেনা। সৌদি প্রিন্স তো বলেই দিয়েছে "নিজ ভূমির উপর ইসরাইলীদের অধিকার আছে।"

হাজার মানুষের বুকের রক্তে রক্তাক্ত হয় জেরুজালেমে আমেরিকার দূতাবাস বসল। রাশিয়া বা চীন কোন প্রতিবাদ করল না।

ফিলিস্তিনিদের দীর্ঘদিনের সুহৃদ ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে দেখা গেছে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রীর গলা জড়িয়ে আদিখ্যেতা করতে।

ইসরাইল ঠিকই আছে।

০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:২৯

রুপম হাছান বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি অধিক মাত্রায় রাগে ভরা বলেই প্রতিয়মান হচ্ছে আর এটাই তো স্বাভাবিক। রাগ আসলে মানুষ মিথ্যটাকেই মিথ্যার উপর সত্য বলে রাগ স্থিমিত করে।

সত্য বলতে যারাই ইসরায়েলকে সমর্থন করছেন মূলত তারা সত্য থেকে অনেক অনেক দূরে। আর এখানে রয়েছে নিজস্ব রাজনৈতিক ও স্বার্থবাদী কৌশল। যেখানে গত কয়েকদিন আগেই হয়তো দেখেনে ভারত বাংলাদেশের ঘনিষ্ট বন্ধু হয়েও মানায়মারের পক্ষে রহিঙ্গা বিষয়ে পক্ষপাতিত্ব করতে। অথচ যেটা ছিলো পুরোপুরি একটা অন্যায়ের পক্ষে অবস্থান।

আশা করছি, আমি আপনাকে বুঝাতে পেরেছি কিংবা আপনি বুঝতে পেরেছেন। ধন্যবাদ জানবেন আপনার সুন্দর মন্তব্যর জন্য।

৫| ০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২

করুণাধারা বলেছেন: ভালো লেগেছে পোস্ট।

০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৩০

রুপম হাছান বলেছেন: আপনার ভালো লাগা আমার লেখার সার্থকতা বলেই ধরে নিচ্ছি। ধন্যবাদ জানবেন আপনার ভালো লাগার প্রতি সহমত প্রকাশে কৃতার্থ করার জন্য।

৬| ০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

রাফা বলেছেন: মাথা কি ঠিক আছে ! নাকি ইয়াবা না পাওয়াতে নষ্ট হয়ে গেছে ?(কোন সন্দেহ নাই আপনি একজন ইয়াবা সেবক)।
যেখানে রাসেল'কে পর্যন্ত রেহাই দেয় নাই ।সেখানে হাসিনা আর রেহানা'কে ছেড়ে দিলো।নাকি আয়ত্বের বাইরে ছিলো বলে বেচে গেছে।মনে রাখা উচিত মারনেওয়ালার চাইতে বাচানে ওয়ালার শক্তি কম নয়।

বিজন রায়ের মন্তব্যের উত্তর দিয়ে জানান দেন ,কাঠাল পাতা ভক্ষণকারি নন আপনি।

০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৪৩

রুপম হাছান বলেছেন: রোজা আছেন তো নাকি সেটাও কিছুর উপর দিয়ে চালিয়ে দিয়েছেন?! জেনে রাখবেন, আপনার মতো আমি নই।

উল্লেখিত ঘটনা যাই হোক, সময়ের বিবর্তনে সত্য প্রকাশ পেতেই থাকে; আর সেটা আপনার মতো রাফারা কখনোই গায়ের জোরে আটকাতে পারবেন না।

নিশ্চয় আপনার আগেই বিজয় রয় তার উত্তর পেয়েছে কারণ আপনার আগেই সে মন্তব্য করেছে। এটুকু যে বুঝতে পারেনা সে আবার কাঁঠাল পাতা খাওয়ার গল্প বললে কি ভালো লাগে।

আমরা কখনোই কোনো মন্দ কাজের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করতে চাই না। তাই হিটলার যা করেছে, সেটা যেমন একদিকে ঠিক করেনি তেমনি বর্তমান সময়ের আলোকে বিবেচনা করলে বুঝা যাবে ইহুদিদের প্রতি হিটলারের কান্ডটি ছিলো সময়োপোযী। আপনার ও বুঝা উচিত যখন যে মারতে পারে তখন সে সেই সময়কার জন্য বড়।

দুনিয়ার সবাই আপনার কাছের লোক হলেও যখন কেউ আপনার ক্ষতি করার জন্য আপনার সামনে চলে আসবে তখন আপনার সকল কাছের লোকের চেয়ে ঐ ক্ষতি করনেওয়ালাই আপনার কাছে সব থেকে বেশি শক্তিশালী। অতএব, এটুকু জ্ঞান নিন। আর কোনটা ভালো আর কোনটা মন্দ সেটার তারতম্য করে বিচার করুন। নিশ্চয় ভালোটা বুঝে বিচার করার জ্ঞান আপনার রয়েছে। অন্যকে কাঁঠাল পাতার গল্প না বলে সত্য জ্ঞানটা করলেই ভালো লাগবে।

৭| ০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:০২

নতুন বলেছেন: হিটলার আর মুজিবের খুনিরা কবে এই কথা বলেছিলো? =p~ =p~ =p~ =p~

০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৫৬

রুপম হাছান বলেছেন: হাসার মতো তো কিছু লিখা হয়নি। সত্য প্রকাশে কেউ তিরষ্কার করে আর কেউ বা হাসে আবার কেউ বা হুংকার ছেড়ে ধমক দেয়, এটিই এখন সমাজের চিরাচরিত ব্যাপার হয়ে গেছে। অথচ অন্যায় ভাবে কাউকে ধমক দিলে কিংবা অশ্রাব্য ভাষায় কথা বললে একদিন সৃষ্টিকর্তার নিকট এর জন্য জবাবদিহি করতে হবে, এই কথা ভুলে গেলে চলবেনা। ভুল করলে শুধরানো যায় কিংবা শুধরিয়ে দিতে হয় কিন্তু সেই ভুল আরেকটি ভুল দিয়ে কখনোই মিমাংসা করা যায় না।

আপনার এই প্রশ্নটির উত্তরে বলবো, সময়টা জানা নেই তবে এটা হয়তো আপনি সার্স করে দেখলে পেয়েও যেতে পারেন।

৮| ০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:১৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: কেন যে এসব বলেন! অর্থমন্ত্রীকে দেখেন ও বুঝেন যে এদেশে শান্তিতে বাচঁতে চাইলে কিভাবে কথা বলতে হয়।

০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:০০

রুপম হাছান বলেছেন: একমাত্র শান্তি আছে সত্যর পথে। আর সে পথে থেকে সত্য বলে যাওয়া প্রতিটি মানুষের কর্তব্য। দায়িত্বে থেকে কেউ যদি সত্য গোপন করে অন্যায়কে সুযোগ তৈরি করে দেয় তাহলে তার জন্য তো কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছেই। তাই ক্ষুদ্র সময়ের জীবনে শান্তি না খুঁজে বরং অনাদিকাল জীবনের জন্য শান্তি খুঁজাই হচ্ছে বুদ্ধিমানের কাজ।

ধন্যবাদ জানবেন আপনার মন্তব্যটির জন্য। ভালো থাকুন।

৯| ০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:০৮

বিজন রয় বলেছেন: আমি ভেবেছিলাম আপনি বোধহয় লাফিয়ে পড়ে আমার মন্ডুপাত করবেন।
যাক এখনো সোজা আছি!

আমি আসলে বলতে চেয়েছি যে, আপনি খারাপ দিয়ে উদাহরণ দিয়ে অন্য বিষয় বোঝাতে চেয়েছেন কেন?
দলমতের ঊর্ধে উঠে এই বিষয়টি কিন্তু অন্যভাবে আরো ভাল করে লেখা যেত।
সেক্ষেত্রে আপনার সন্মান আরো বাড়ত।

যাহোক।
তর্ক চলতে থাকুক।

০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৩৬

রুপম হাছান বলেছেন: আসলে তর্ক করার জন্য কিছু লিখা হয়নি। প্রতি নিয়তই আমরা কিছু সত্য আর মিথ্যা তথ্য পেয়ে থাকি। যে যেটা গ্রহণ করছেন বিপরীতে অন্যটা গ্রহণ করতে চান না বলেই এত তর্ক আমাদের মাঝে বিদ্যমান থাকে। সত্য সব সময় সত্য জানতে হবে, সেটা যত প্রতিকূল অবস্থানেই থাকুক। হয়তো আমি বিশদ ভাবে বুঝাতে পারিনি সত্যি কিন্তু আমি আমার লিখায় অন্যায়ের পক্ষপতিত্ব করিনি।

আরেকটি কথা হলো, সবাইকে বুঝতে হবে প্রতিটি মানুষের জন্য পথ হচ্ছে দুই টা। নিরপেক্ষ বলতে কোনো পথ নেই। আছে সত্য আর মিথ্যা। বিচারকেরা যখন বিচার করেন তখন তিনি সত্য উৎঘাটনে বিচার করেন অর্থাৎ তিনি ন্যায়ের পথ কিংবা সত্যের পথের অবলম্বন করছেন। অন্যদিকে বাকি যেটা থাকে সেটা হচ্ছে একেবারেই মিথ্যা। এখন কেউ হয়তো সত্য আর কেউ হতো জেনে বুঝে মিথ্যার আশ্রয় গ্রহণ করছেন। তফাৎ শুধু আমাদের বুঝের। আশা করছি আপনি আমাকে বুঝতে পেরেছেন। কারণ আমি আমার লিখায় শিরোণামেই বলেছি সত্যর পথে থেকে মানুষের পক্ষে কাজ করতে। ভালো থাকবেন।

১০| ০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:২২

মঈনুদ্দিন অারিফ মিরসরায়ী বলেছেন: ওজনদার নয় কথাগুলো! আবেগী

০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭

রুপম হাছান বলেছেন: সেটা হতে পারে কিন্তু মানুষটাই যে আমি আবেগী। হা হা হা। ভালো বলেছেন। ভালো থাকবেন।

১১| ০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি অযথা বিতর্কে জড়াবেন না,
ইতিহাস বলতে হলে দিন ক্ষণ তারিখ
বলতে হয়। আপনি যানেন না কোন খুনি
বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে এমন উক্তি করেছিলো
তা হলে মনগড়া কথা বলে মানুষকে
জাতির জনকের মর্যদা ক্ষুন্ন করছেন কেন?
জাতির পিতার প্রতি আপনার শ্রদ্ধা ভালোবাসা
না থাকতে পারে, লক্ষ কোটি জনতা আজও তার
পৈশাচিক ও নির্মম হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ করে।

কোন সঠিক রেফারেন্স দিতে না পারলে বাক্যটি
বিনাশর্তে ডিলেট করুন।

০৬ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:২৫

রুপম হাছান বলেছেন: অনন্ত দেশের আইন সেটা বলেনা কারণ যার বিরুদ্ধে কথা উঠে মূলত তাকেই সেটা প্রমাণ করতে হয়, কথাগুলো সত্যি কি মিথ্যা। আর এটা হয়তো আপনি আমার থেকে ভালো করে জানেন। আর এখানে কাউকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে কিছুই লিখা হয়নি যে বিনা শর্তে লিখাটা ডিলিট করতে হবে। আর আমি এখানে পরীক্ষা দিতেও আসিনি যে আমাকে দিনক্ষণ তারিখ মুখস্থ করে সবাইকে জানাতে হবে। আমার লেখার রেফারেন্স বহু যায়গায় রয়েছে এমনকি অনেক পত্রপত্রিকায় কাটিংয়ে খুঁজলে পাওয়া যাবে। যেটা আমার মনগড়া কোনো মন্তব্য নয়।

আর আপনি বলছেন, জাতির পিতার প্রতি আপনার শ্রদ্ধা ভালোবাসা
না থাকতে পারে, লক্ষ কোটি জনতা আজও তার
পৈশাচিক ও নির্মম হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ করে।


উঁনার দোহায় দিয়েই তো দেশের বারোটা বাজিয়ে দিচ্ছে সবাই, সেদিকে কি কোনো নজর আছে? জানেন তো কোনো পীরই খারাপ কাজ করেন নি কিন্তু এখনকার দিনে পীরের মুরীদেরাই নামাজ রোজা ছাড়া পীরের পূঁজা নিয়ে পড়ে থাকে আর বদনাম হয় ঐ পীরের! তদ্রুপ বঙ্গবন্ধু সবার কাছে প্রিয় মানুষ ছিলেন অথচ উঁনার উত্তসূরীরা আজকে যেসব কাজ করতেছে উঁনার দোহায় দিয়ে তা কোনো ভাবেই মেনে নেয়া যায় না। যার কারণে প্রকৃত অর্থেই উঁনারই নামের বদনাম হচ্ছে। এটা সহজে না বুঝতে পারলে ব্যাখ্যা করার কি মানে আছেন। আর আমি আমার লিখার শিরোণামেই বলেছি ‘মারতে নয় বরং বাঁচাতে শিখান’ সেখানে নিশ্চয় আমি বঙ্গবন্ধুকে খাটো করতে লিখাটা লিখিন। লিখাটা আজকের দিনে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেই তবেই উদাহরণ টানার চেষ্টা করেছি। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন।

আশা করছি, অহেতুক অবুঝের মন্তব্য করে কেউ যাতে বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি না করেন সেইদিকে লক্ষ্য রেখে মন্তব্য করলেই লেখকের ও সময় বেঁচে যাবে। ধন্যবাদ জানবেন আপনার মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন।

১২| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭

টারজান০০০০৭ বলেছেন: কিয়ের সাথে কিয়ের তুলনা ! হিটলার আর বঙ্গবন্ধুর খুনি উভয়ই নৃশংস আছিল ! উহাদের মধ্যে মিলও অনেকখানিই ! কিন্তু এই জেনেরালাইজেশন কিভাবে করিলেন যে উভয় খুনিই কাউকে বাঁচাইয়া রাখিয়াছিল পরবর্তীদের বোঝানোর জন্য !!!! ভাবিতে আশ্চর্য বোধ হইতেছে !

রেফারেন্স ছাড়া কিভাবে বলিতে পারিলেন যেখানে হিটলারের কথারই প্রমান নাই ?

ব্লগারদের ইন্টেলেক্চুয়াল মনে করা হইয়া থাকে !

০৬ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫

রুপম হাছান বলেছেন: আমি তো কারো সাথে কারো তুলনা করিনি তবে বর্তমান পরিস্থিতি বুঝাতে গিয়ে উদাহরণ টেনেছিলাম। আর কোনো নৃশংস খুনিকেই প্রকৃত অর্থে সমর্থনও করা হয়নি। ব্লগারদের এমন বুঝ দেখে তো আমিও অবাক হচ্ছি, যেখানে শিরোণাম সকল খারাপের বিরোধিতা করলো আর আপনাদের মন্তব্যে শুধুই খুনির পক্ষের প্রতি মন্তব্যে সমালোচনা করা হয়েছে। এটা কি জেনে বুঝে নাকি কথার অর্থ না বুঝেই সমালোচনা করা হচ্ছে সেটাও আমি বুঝতে পারিনি। যখন কোনো উদাহরণ দেয়া হয় তখন কি সবগুলো উদাহরণ বুঝানোর জন্য রেফারেন্সের প্রয়োজন পড়ে?

আর আপনি বললেন কিয়ের সাথে কিয়ের তুলনা ! হিটলার আর বঙ্গবন্ধুর খুনি উভয়ই নৃশংস আছিল ! উহাদের মধ্যে মিলও অনেকখানিই !! যদি উভয়ের মাঝে মিল থাকে তবে তো উদাহরণ দেয়া যেতে পারে, তাই না? নিশ্চয় কোনো খুনিই কোনো অংশে কারো তুলনায় কম পৈশাসিক ছিলো না? আর আমি তার বিরোধিতা করতে গিয়ে বলেছি, মারতে নয় বরং বাঁচিয়ে রাখতে শিখান। যেটা বর্তমানেও হচ্ছে মাদকের নামে অনেক ব্যক্তি হতাহতের শিকার হচ্ছে এবং এই নিয়েও সমালোচনা কম হচ্ছে না। আমরা আইন বর্হিঃভূত হত্যাকান্ডের বিপক্ষে বলেই এত মন্তব্যে জম্ম হয়।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন।

১৩| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০২

রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।

০৬ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৩৯

রুপম হাছান বলেছেন: ভাই জানার মতো অনেক তথ্য আছে তবে সব সময় তা প্রকাশ করা যায় না বলেই এত আবেগী এবং উত্তেজিত মন্তব্য আমোদের পড়তে হয়। আর ব্লগারেরা নিজেদেরকে সব সময় নাকি ইন্টেলেক্চুয়াল মনে করে থাকেন তবে কেনো তারা একটা স্বাভাবিক লিখার তাৎপর্য বুঝে উঠতে অক্ষমতা প্রদর্শন করেন সেটা বুঝতে পারি না। যেখানে শিরোণাম দেয়া থাকে অন্যায়ের বিরোধিতা করে সেখানে মন্তব্য করা হয় অন্যায়ের সমর্থনে আর এরাই আবার দাবী করে নিজেরা Intellectual!

হা হা হা। ধন্যবাদ জানবেন ভাই রাজীব নূর।

১৪| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: Kishor Mainu, দৈনিক মিল্লাত পত্রিকার সাথে সাক্ষাতকারে এটা কর্নেল ফারুক বলেছিলেন।

০৬ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪

রুপম হাছান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন ভাই গিয়াস উদ্দিন লিটন আপনাকে কারণ আমি নাম উচ্চারণ করতে চাইনি। আমি এই লিখার প্রথম মন্তব্যকারী ব্যক্তিকেই বলেছিলাম ইঙ্গিতে যে মন্তব্যটি একজন আর্মি সদস্য করেছিলেন। তারপরেও অনেকের মাঝে আমি হতাশা দেখতে পেয়েছি এই জন্য যে আমি নাকি বঙ্গবন্ধু ভালোই জানিনা?! হা হা হা।

লিখার কোন অংশে আমি বঙ্গবন্ধুকে খাটো করেছি সেটা বুঝতে পারিনি কিন্তু সব ব্লগারেরা আবার নিজেদেরকে Intellectual বলেও দাবী করে! বুঝতে হবে যখন কোনো প্রসঙ্গ আসে সেটা নিশ্চয় হঠাৎ করে আসেনা তার একটা রেফারেন্স নিশ্চয় থাকে। যারা এটা বুঝে না তারা যখন মন্তব্য করে বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি করে তখন সত্যি মর্মাহত হতে হয়। যারা আমরা নিজেদেরকে Intellectual ভাবি।

ভালো থাকবেন আপনার মন্তব্যটির জন্য।

১৫| ০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:৪৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মুজিবের খুনিরা বলেছিল, আমরা ইচ্ছে করলে মুজিবের পরিবারের সবাইকে হত্যা করতে পারতাম। কিন্তু হাসিনাকে বাঁছিয়ে রাখলাম!
খুনিরা এত মহান?

বাঁচিয়ে না বাছিয়ে?
ইয়াবা সংকটে মাথা নষ্ট বানান উলটাপালটা

০৬ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৫২

রুপম হাছান বলেছেন: কিছুক্ষেত্রে মহান হয় হয়তো সেটা হয়তো আপনি জানেন না। আমি জানি। জানার যেহেতু শেষ নেই সেহেতু জানার জন্য সুন্দর আচরণ সব সময় কাম্য।

আপনি একটি মহান কাজ করতে গিয়ে (বানান টা শুদ্ধকরণ নিয়ে পরামর্শ দিয়ে কৃতার্থ করার বদৌলতে আপনি গালি দেয়ার চেষ্টা করেছেন; যেটা গ্রহণযোগ্য নয়) সেখানে অবিবেচকের মতো আচরণ করে ফেলেছেন বলেই নিজেকে দুঃখিত ভাবছি। রোজা আছি বলে আপনার অবিবেচক মন্তব্যে জ্ঞানদান করছি না তবে এতটুকু জেনে নিন নিজের পাল্লাই অন্যকে তোলার অহেতুক চেষ্টা না করলেই সবাই ভালো থাকবে।

১৬| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:২৮

নতুন বলেছেন: আপনার ব্লগের শিরোনামের সাথে ১০০% সহমত.... অবশ্যই বাচতে শেখাতে হবে....হত্যা কোন সমাধান নয়।

কিন্তু আপনি দুটি ঘটনার কথা বলেছেন তার সত্যতা কি? হিটলারের এই কথা এখনো কোথাও শুনিয়াই.... এই রকমের ব্লগ ছাড়া...

তাই ২টা মিথ্যা বানী দিয়ে লেখার জন্যই হাসি এসেছিলো।

০৬ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮

রুপম হাছান বলেছেন: যাই হোক অনন্তপক্ষে আপনি একটি যায়গাতে হলেও সহমত প্রকাশ করেছেন আর আমি ও আপনার সাথে সহমত প্রকাশ করছি হত্যা কোনো সমাধান নয়। আর সেটা আমি আমার লেখায় প্রায় প্রকাশ করি।

দ্বিতীয় অংশে আপনি সত্যতার ব্যাপারে প্রশ্ন রেখেছেন, আমার ব্লগা ছাড়া আপনি কোথাও এমন কথা শুনেননি অথচ এখন শুনেছেন আর ধরে নিন এমন কিছু বলা হয়েছিলো। প্রথমত অনেকেই তো কোনো অংশকেই বিশ্বাস করতে চাইনি তবুও আমি রেফারেন্স দিতে চাইনি যে কে বলেছে কিংবা কখন বলেছে। আমি আমার প্রথম মন্তব্যকারীকে উত্তরে বলেছিলাম যে বঙ্গবন্ধুর ব্যাপারে একজন আর্মি সদস্য এই কথা বলেছিলেন অথচ সেই কথাগুলো নাকি কেউ কখনোই শুনেন নি আর আমার গোপনীতা ব্লাগার গিয়াস উদ্দিন লিটন ভাই ভেঙ্গে দিয়ে Kishor Mainu, এর উদ্দেশ্যে বলেছিলেন। তার মানে পরিষ্কার হওয়ার কথা যে কথাগুলো কখনো না কখনো কেউ না কেউ তো বলেছিলো, হয়তো সেটা আপনি/আমি শুনিনি। তার মানে কি বলা যাবে এই কথা সতি হতে পারে না? যেহেতু এটাকে কোরআন আর হাদিসের ব্যাখ্যায় প্রমাণিত করার প্রয়োজন নেই সেহেতু কাউকে রেফারেন্স দেয়ার ও কোনো দরকার নেই। আর জেনে রাখবেন, দেশের আইনে সেই কথাই বলে যে, যার বিরুদ্ধে অভিযোগ উত্তাপিত হয়, অভিযোগের ভিত্তিতে সত্য কি মিথ্যা বিবাদীকেই প্রমাণ করতে হয়। তাই এক্ষেত্রে লেখকের প্রমাণ দেয়ার দরকার আছে বলে মনে করি না। তবু ও আপনাদের উদ্দেশ্যে কিছুটা প্রমান রাখার চেষ্টা করা হয়েছে গিয়াস উদ্দিন লিটন ভাই এর মন্তব্যে। আশা করছি আপনার হাসি বন্ধ করার মতো কিছুটা জবাব পেয়েছেন।

ধন্যবাদ জানবেন আপনার মন্তব্যের জন্যে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.