নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“আমি আপনার কথার সাথে দ্বিমত পোষণ করতেই পারি কিন্তু আপনার কথা বলার স্বাধীনতা রক্ষার প্রয়োজনে জীবনও উৎসর্গ করতে পারি”

রুপম হাছান

‘‘আত্মত্যাগ সব সময় ভালো কিন্তু মাঝে মাঝে বিরক্তিকরও বটে...’’

রুপম হাছান › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুসলিম দেশের শাসক হওয়া উচিত এমন মানসিকতার

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২



পাকিস্তান নিয়ে আমাদের দেশের অনেকেরই চুলকানি আছে অথচ পাকিস্তানের নতুন সরকার তার দেশের জনগণের জন্য কি কি পদক্ষেপ নিয়েছেন তা শুনলে হয়তো আমাদের দেশের যাদের চুলকানি ছিলো এবং বর্তমানেও আছে তাদের কিছুটা হলে ও উপশম হবে বলে মনে করি। আমরা মনে করি, গণতন্ত্র মানেই হলো জনগণের উন্নয়ন তথা দেশের অন্তিক ও বাহ্যিক অবকাঠামোর উন্নয়ন। কিন্তু বাস্তবে আমরা কি আমাদের দেশের সরকার কর্তৃক তেমন কিছু আজঅব্দি দেখতে পেয়েছি না কখনোই পাবো বলে মনে করি?! শুধুই উন্নয়নের ঢেঁকুর তুলে জনগণের পকেট কাটা হয়েছে বৈ আর কিছুই হয়নি।

আমি মনে করি, এমন উন্নয়ন যে কোনো সরকারই দেশের প্রয়োজন বোধে করে থাকবেন। তার মানে এই নয় যে, ১০ টাকা খরচের যায়গায় ৫০ টাকা খরচ দেখিয়ে উন্নয়ন করতে হবে?! তবুও অনেকে বলে থাকেন বেশি খরচ হলেও উন্নয়ন হচ্ছে তো?! যেটা আমাদের দেশেই হয়ে আসছে। বলা যায়, এই কুখ্যাতি শুধুই বাংলাদেশ বলেই সম্ভব হয়েছে। অন্য কোনো দেশে এমন নজির আর দ্বিতীয়টা খুঁজে পাওয়া যাবে না। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার নিজ খরচ সংকুচিত করে দেশ ও দেশের জনগণের উন্নয়ন সাধনে চেষ্টা করছেন, সেখানে আমাদের দেশের সরকার তার ব্যয়ভার বছরের পর বছর শুধুই বাড়িয়েই চলেছেন। সরকারী চাকুরীদের বেতন ভাতা ১২৫% পর্যন্ত বাড়িয়ে সাধারণ জনগণের নিঃর্শ্বাসের নাভিশ্বাস তুলেছেন! অবাক হচ্ছি এসব দেখেও যাদের বিএনপি ও পাকিস্তানকে নিয়ে চুলকানি ছিলো এবং আছে তারা দেশের জনগণের হয়ে সরকারের বিরুদ্ধে এমন অস্বাভাবিক ব্যয় নীতির প্রতি কখনোই প্রতিবাদ করতে দেখিনি!

মালোয়েশিয়ার নতুন সরকার মসনদে বসেই সরকারের ব্যায় খাত কমিয়ে আনার নির্দেশ দিয়েছেন। অফিসিয়াল খরচ কিভাবে কমানো যায় সেসব ব্যপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। প্রশাসনের তথা সরকারের কর্মচারীদের বেতন ভাতাদি কমিয়েছেন। বিলাস বহুল জীবন যাপনে অভ্যস্থ থাকলে তা পরিহার করার জন্য মন্ত্রীসভাকে নির্দেশ দিয়েছেন, তিনি জনাব ডঃ মাহাতির মোহাম্মদ।

মজার ব্যাপার হলো, ইমরান খানের নেতৃত্বে প্রথম মন্ত্রী সভার বৈঠকে নাস্তা ছিল চা ও বিস্কুট। সেখানে উপস্থিতিদের মাঝে বলা হলো, কোন মন্ত্রী সরকারী খরচে বিদেশে চিকিৎসা নিতে পারবেনা। বৈঠকে ইমরান খান নতুন মন্ত্রীদেরকে অনুরোধ করেছেন যেন তারা তাদের এবং নিজেদের কার্যালয়ের দৈনন্দিন খরচ কমিয়ে আনেন। এছাড়া দৈনিক ১৪ ঘণ্টা কাজ করতে হবে বলেও জানান তিনি। নিজের ব্যপারে বলেন, আমি প্রতিদিন ১৬ ঘণ্টা কাজ করবো। এছাড়া ইমরান খান আরো বলেন, ঈদ না হলে কারো জন্যই কোনো ছুটি মঞ্জুর করা হতো না। ‘পরিবারের কথা ভুলে যেতে হবে’ বলেও মন্ত্রীদের উদ্দেশ্যে বলেন ক্রিকেট দলের অধিনায়ক থেকে সরকার প্রধানের দায়িত্ব নেয়া ইমরান।

এদিকে পাকিস্তানের নয়া প্রধানমন্ত্রী জনাব ইমরান খান সাহবে ও শপথ গ্রহণ করেই ১০০ দিনের কর্মসূচী গ্রহণ করেছেন। দেখে নিবো ঘোষণাগুলো..

# এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান
# ৫০ লক্ষ স্বল্প আয়ের পরিবারকে গৃহ নির্মানে সহায়তা
# বিদ্যুৎ ব্যাবস্থার উন্নয়ন এবং
# মাল্টি বিলিয়ন ডলারের চাইনা-পাকিস্তান বিজনিস করিডোর বাস্তবায়ন..

শুধু তাই নয়, দুর্নীতিগ্রস্ত দেশটির আমূল সংস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন এবং মানব সম্পদ উন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে দেয়া ভাষণে ইমরান খান একটি ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গড়ে তুলতে তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির কথা বারবার উল্লেখ করেন। এই ছাড়া ও তিনি শিশু যৌন হয়রানি বন্ধ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মতো এমন কতগুলো বিষয় তুলে ধরেন যেসব প্রসঙ্গে দেশটির আগের প্রধানমন্ত্রীরা খুব কমই বলেছেন। সব থেকে বড় যে প্রাপ্যটা তা হচ্ছে, পাকিস্তানে শিক্ষা সিলেবাসে কুরআন শরীফ বাধ্যতামূলক এই মর্মে আইন পাশ করারও অঙ্গীকার করেন। পাকিস্তানের সাবেক এ ক্রিকেটার আরো বলেন, ‘আমি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করবো। এতে হয় দেশ বাঁচবে, না হয় দুর্নীতিগ্রস্ত লোকেরা বাঁচবে’।

প্রশংসা পাওয়ার মতো তিনি রাষ্ট্রীয় তহবিল থেকে প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিসভার সদস্য, দলীয় নেতা ও সরকারি কর্মকর্তাদের প্রথম শ্রেণির বিমানের ব্যয় নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন। বিমান বন্দরগুলিতে কোনো ভআইপি পাস থাকবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছেন। সরকারী শীর্ষ কর্মকর্তারা পর্যন্ত সেখানে কোনো বিশেষ প্রটোকল পাবেন না। বিমান বন্দরে প্রত্যেক ব্যক্তিকেই সমান মর্যাদা দেওয়া হবে বলে ও নির্দেশ দিয়েছেন। দেশটির নয়া প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এমন নির্দেশনা দিয়েছেন। দেশটির তথ্যমন্ত্রী বলেছেন, পাকিস্তানের বিমান বন্দরগুলোতে সবার প্রতি সমান আচরণ করা হবে। জরুরী প্রয়োজন ছাড়া ইমরান খান সরকারের বিশেষ ব্যক্তি হয়ে ও সব বিমান বন্দরে ভিআইপি প্রটোকল থেকে দূরে থাকবেন। একই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অথবা দেশের ভেতরে সফরের জন্যও বিশেষ বিমান ব্যবহার না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সদ্য ক্ষমতা গ্রহণ করা প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই ইনসাফের (পিটিআই) প্রধান ইমরান খান। বিজনেস ক্লাসেই তিনি সব সফর সম্পন্ন করবেন বলে জানিয়েছেন।

এমনকি সেনাপ্রধানের ও বিমানের প্রথম শ্রেণিতে ভ্রমণের অনুমতি নেই এবং তিনি সবসময় বিজনেস ক্লাসেই ভ্রমণ করবেন। তথ্যমন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী, প্রেসিডেন্ট ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের বিমানে ভ্রমণের জন্য সরকারি তহবিলের এই ব্যয় বন্ধের সিদ্ধান্ত মন্ত্রিসভার। দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ মাত্র এক বছরে বিমান ভ্রমণে সরকারি তহবিল থেকে ৫১ বিলিয়ন রূপি ব্যয় করেছিলেন! শুনলে আশ্চর্য হবেন, নওয়াজ শরীফের শপথানুষ্ঠানে করা খরচের ২০০ ভাগের এক ভাগ খরচ করে শপথ অনুষ্ঠান শেষ করেছেন ইমরান খান। ২০১৩ সালে প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের শপথানুষ্ঠানে ব্যয় হয়েছিল ৯২ লাখ রুপি, ২০০৮ সালে জারদারির অনুষ্ঠানের ব্যয় ছিল ৭৬ লাখ রুপি। সেখানে নয়া প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এর শপথানুষ্ঠান খরচ হয়েছে মাত্র ৫০ হাজার রুপি! কি অবাক হচ্ছেন?!

গত ২৫ জুলাইয়ের সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর ইমরান খান প্রধানমন্ত্রীর জন্য প্রাসাদসম প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ব্যবহার করবেন না বলে ঘোষণা দেন। তবে ওই বাসভবনে প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিবের জন্য ছোট একটি অংশ রয়েছে; যেখানে তিনি থাকবেন বলে জানান। প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার জন্য বিশাল ইউনিট কমিয়ে আনার ঘোষণাও দিয়েছেন সাবেক এই ক্রিকেট তারকা। তিনি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি মাত্র দুটি গাড়ি ব্যবহার করবেন এবং দু’জন গৃহকর্মী রাখবেন। প্রধানমন্ত্রীর বাসবভনে থাকা ৮০টি গাড়ির মধ্যে দুটি বুলেটপ্রুফ গাড়ি রেখে বাকি ৩৬টি বুলেটপ্রুফ গাড়িসহ সবগুলো নিলামে তোলার ঘোষণা দিয়েছেন। যেখানে তার ব্যবহারের জন্য এতগুলো বুলেটপ্রুফ গাড়ী ও ৫২৪ জন সেবক ছিলো সেখানে মাত্র হাতে গোনা ২ টি গাড়ী আর দু’জন গৃহকর্মী! এত বড় বিশাল একটা দেশে মাত্র ২১ সদস্যের মন্ত্রসভা গঠন করেই দেশটির জনগণের পক্ষে এতগুলো পদক্ষেপ নিয়েছেন মুসলিমদের বীর সেনাপতি জনাব ইমরাম খান। বাংলাদেশের কোনো সরকার প্রধানের কি রয়েছে এমন হিম্মত? তবুও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাঙ্গালীদের চুলকানি কমে না!!!

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


১০০ দিনে ১ কোটী মানুষের কর্মসংস্হান করতে হলে, ইমরানকে মাওসেতুং, কিংবা লেনিন হতে হবে; তবে, সম্ভব।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৩০

রুপম হাছান বলেছেন: সময়ের প্রয়োজনে মানুষ অনেক কিছুই করতে সক্ষম হয়। হয়তো সেটাই করে দেখাবেন ইমরান খান। আমরা আশাবাদী হই যখন কোনো রাজনৈতিক তার দেশ ও জাতি সম্পর্কে এমন দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। শুভ কামনা জানাই ইমরান খানকে। সাথে সাথে আপনাকে ও ধন্যবাদ জানাচ্ছি সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য। ভালো থাকবেন।

২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:২১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: পাকিস্তান সভ্য হলে বিশ্বের জন্য ভালো খবর হবে।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৩২

রুপম হাছান বলেছেন: আমরা আশাবাদী হতে পারি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ থাকলো সুন্দর মন্তব্যটির জন্য। ভালো থাকবেন।

৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: আইয়ুব খান, ভুট্টো এদের সাথে ইমরান খানের কি পার্থক্য? পাকিস্তানকে বদলানো সম্ভব নয়। যিনি বদলাতে যাবেন তিনি নিজেই বদলে যাবেন।
দুর্নীতিবাজ রাজনীতিকদের দেখতে দেখতে দিশেহারা পাকিস্তানের জনগণ পরিবর্তনের জন্য মরিয়া। আর ইমরান জনগণকে এই পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখাতে সক্ষম হয়েছেন।

ইমরান খানের সফলতা অনেকখানি নির্ভর করবে তার বেঁচে থাকার ওপড়। জঙ্গি গোষ্ঠী, মাফিয়া রাজনৈতিক দলগুলো যে কোন মূল্যে তার মৃত্যূ চায়।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:০৭

রুপম হাছান বলেছেন: আপনি পরিপূর্ণভাবে সঠিক কথা বলেছেন। তবে যারা সত্যের পথে থেকে সত্য প্রতিষ্ঠায় কাজ করে, সৃষ্টিকর্তা তাকে অনেক ঝামেলা থেকে ও মুক্ত করে দেন। দেখা যাক, সময় বলে দিবে বাস্তবতা। তবুও আমরা আশাবাদী কারণ মহান আল্লাহ বলেছেন ‘যদি তুমি মোমিন হও, তবে জয় তোমার সুনিশ্চিত’। এখানে জনবল কেমন হবে? কত জনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে; তা কিন্তু বলা হয়নি। তাই আমরা ধরে নিতেই পারি, একজন ব্যক্তি যদি সৎকর্মশীল হয় এবং তিনি সৎ কর্ম প্রতিষ্ঠায় একাই লড়াই করেন কোটি খারাপ লোকের বিরুদ্ধে, মহান আল্লাহ’র সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তিনি মোমেন/ ভালো লোক হলে ভালো ইচ্ছাগুলো প্রতিষ্ঠা করতে কোনো অসুবিধা হবে না।

প্রার্থনা করি মুসলিম দেশগুলো এক হয়ে সকল প্রকার তাগুতের বিরুদ্ধে লড়াই করে যেনো সত্য প্রতিষ্ঠা করে যেতে পারেন দুনিয়ার বুকে, এমনটাই প্রত্যাশা রাখি। রাজীব ভাই আপনার মূল্যবান মন্তব্যটির জন্য অনেক ধন্যবাদ গ্রহণ করবেন। ভালো থাকুন সব সময় এবং সকল ভালোর সাথেই থাকুন।

৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

প্রথমকথা বলেছেন: আপনি পাকিস্থানের সাথে বাংলাদেশের তুলনা করছেন কেন ভাই, পাকিস্থান আলাদা জাতি আলাদা সম্প্রদায়। পাকিস্থান সরকার আরো ভাল কাজ করলে আমাদের কি ? আমাদেরকে আমাদের দেশ নিয়ে চিন্তা করতে হবে।

আসল কথা আসি, অপেক্ষা করুন হয়তো অল্প সময়ের মধ্যে সরকার ভেঙ্গে যাচ্ছে। ইতিহাস তাই বলে।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

রুপম হাছান বলেছেন: আসলে আমরা যখন কোনো উদাহরণ টানি তখন কিন্তু সেটা নিজ দেশ কিংবা নিজ জাতি কিংবা নিজ বংশের লোকের সাথে অন্যকিছুর তুলনা করিনা। এই যেমন ধরুন না, আদালত যখন কোনো রায়ে উদাহরণ টানার দরকার মনে করেন, তখন কিন্তু ভারত, আমেরিকা, ব্রিটেন ইত্যাদিকার দেশের আইনের উদাহরণ টেনে বিচারের রায় লিখেন। আবার দেখুন, সরকার যখন কোনো উদাহরণ টানে তার সরকারের চলমান সমস্যা কিংবা সুবিধাগুলোকে আলোকপাত করতে গিয়ে তখন ও কিন্তু দেখবেন, ভারত, ব্রিটেন, আমেরিক কিংবা ইত্যাদিকার দেশের উদাহরণ টেনে তবেই নিজ প্রসঙ্গ ব্যক্ত করেন।

তথাপি, আমি ও আমার লিখনির শিরোণামে বলেছি মূল কথাটা হয়তো আপনি বুঝতে পারেননি। যাই হোক, কিসের আদলে কিংবা কার আদলে আমাদের দেশ কিংবা জাতি পরিচালিত হবে সেটা নির্ধারণ করবে আমাদের দেশীয় সরকার কিন্তু আমাদের জাতির সঠিক পরিচর্যার জন্য এই জাতিরও তো কিছু মূল্যবোধকে মূল্যায়ন করা উচিত আমাদের সরকারের। অথচ সেটা যখন উপেক্ষিত তখন সরকারের নানা প্রসঙ্গ ব্যক্ত করতে গিয়ে আমাদের এমন উদাহরণ টানতেই হয়।

আর আপনি কোন সরকারের কথা বলেছেন (পাকি না বাংলাদেশ) তা আমার কাছে স্পষ্ট নয়। সে যাই হোক, ভালোরা টিকে থাকুন আর খারাপেরা নিপাত যাক, এই হোক সাধারণ জনগণের মূলমন্ত্র। ধন্যবাদ জানবেন আপনার প্রশ্নযুক্ত মন্তব্যটির জন্য। আপনি ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন, এমনটাই প্রত্যাশা।

৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪

রাকু হাসান বলেছেন: ১০০ দিনে ১ কোটি ! :|| চাট্টিখানি কথা! বাকি লক্ষ্যগুলো পূরণ করাও অনেক কঠিন হবে । একটু বেশি বলে ফেললো কি ! তবে এসব লক্ষ্যের ধারেকাছে যেতে পারলেও পাকিস্থানীরা মাইন্ড করবে না । পাকিদের বিরুদ্ধে চুলকানি বলেন আর যাই বলেন ,সেটা থাকবে ,থাকার কথা ,তবে গঠনমূলক আলোচনা ,সমালোচনা থাকলে ভাল । ভাল জিনিস টা গ্রহন করতেই পারি । আামাদের প্রতি আমেরিকানদের যে চুলকানি ছিল ;সেটা কি শেষ! মোটেও না এখনও আছে,সুযোগে দেখতে পাই ,ভিয়েতনামের প্রতি মার্কিনদের চুলকানি এখন শেষ হয়নি । সেই থেকে উভয়ে চুলকাচ্ছে । পাকরাও কম চুলকায় না । নীতিগত ভাবে চুলকানি টা চলে আসছে । হায়েনাদের প্রতি আমার ঘৃণা,ক্ষোভ টা কে চুলকানি বলা ঠিক হবে না । তাঁদের ক্ষমার অযোগ্য কাজের জন্য এখনও এতটুক অনুতপ্ত না । সুতারাং আমাদের তাদের প্রতি একটু চুলকানি থাকা স্বাভাবিক বলে মনে করি । তবে তা অবশ্যই ঠিক যে,তাদের ভাল দিক টা গ্রহন করলে ভাল । আগে ভাল কিছু ছিল না । ইমরান খান এসে কিছু দেখাচ্ছে । দেখা যাক কতদূর যেতে পারে । আর বেশি কোমড়ের গিট্টু আটকিয়ে দিলে সমস্যাও হতে পারে ,সেনাবাহিনী কে পাশ কাটিয়ে বেশি কিছু করতে পারবে না ।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯

রুপম হাছান বলেছেন: আপনি অনেক সুন্দর ব্যাখ্যা করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। তবে পৃথিবীর অনেকে দেশই যুদ্ধ করে স্বাধীনতা লাভ করেছে। এবং যাদের সাথে যারা যুদ্ধ করেছে তারা কিন্তু পরবর্তীতে শত্রুতা কেউ কারো সাথেই দেখায়নি। যেমন ধরুন, দুই জার্মানী পরবর্তীতে আবার এক হয়ে কাজ করেছে, দক্ষিণ কোরিয়া স্বাধীনতা পেয়েছিলো জাপান থেকে অথচ এখন দেখেন তারা এক হয়ে কাজ করছে এবং বলতে পারেন পৃথিবীর মধ্যে উন্নত ও ভালো দেশ গুলোর মধ্যে এরা অন্যতম। এই রকম ডজনে ডজন নজির পৃথিবী জুড়েই রয়েছে। অথচ আমরা পাকিস্তান থেকে মুক্তি পেয়ে তাদের সেই সময়কার সমস্যা গুলোকে ভুলতে পারছিনা। ভালো করে ইতিহাস ঘাটলে দেখতে পাবেন, বাংলাদেশী নারী ও শিশুদের সাথে যারা অমানবিক কাজগুলো করেছে তারা কিন্তু আমার দৃষ্টিতে মুসলিম ছিলো বলে মনে হয় না। এমনটাও তো হতে পারে, যারা আমাদেরকে সহযোগিতা করতে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিলো তারাই আমাদের মা-বোন-নারী-শিশুদের উপর পীর বনে গিয়েছিলো! উপরন্তু দোষগুলো শুধুই পাকিস্তানী জান্তাদের উপর চাপিয়ে দেয়া হয়েছিলো! হতে ও তো পারে। যেহেতেু এর কোনো প্রমাণ আমাদের কাছে নাই, বিশেষ করে যাদের জম্ম ৭১ এর পরে। এখন যেটা হচ্ছে এটা আমার মনে হয় উভয়ের মাঝে বাড়াবাড়ি ছাড়া আর কিছুই নয়। শেখ মুজিব সাহেব যুদ্ধে সংগঠিত যেসকল কারণ ছিলো তার সবকিছুই জানতেন এবং তিনি বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করার পর সবাইকে মিলেমিশে কাজ করার তাগিদ ও অনুভব করে সবাইকে সাধারণ ক্ষমাও ঘোষনা করেছিলেন। আমরা যদি সত্যিকারর্থে ভালো মানুষ হতাম, তাহলে শেখ সাহেবের এই মূল্যবান দয়াটুকুকে মূল্য দিয়ে পরবর্তী প্রজম্মকে সাথে নিয়ে দেশ ও জাতির উন্নয়নে কাজ করতে পারতাম। যেমন বিশ্বের অন্যান্য দেশ করেছে। দুঃখের বিষয় বাংলাদেশ ছোট্ট একটা দেশ হয়েও অনেক অনেক পিছনে পড়ে রয়েছে। অথচ পৃথিবীর বুকে এই রকম শত দেশ রয়েছে যারা স্বাধীনতা লাভ করে বাংলাদেশের চেয়েও অনেক বেশি উন্নত হয়েছে।

বাংলাদেশ যেমনি প্রচুর পরিমাণ প্রাকৃতিক সম্পদের মালিক ছিলো তেমনি লোকবলেরও অভাব ছিলো না কিন্তু তা সত্ত্বেও আমরা অনেক পিছনে রয়ে গেছি। এক ছোট্ট একটি দ্বীপ রাষ্ট সিঙ্গাপুর আজ এই ছোট্ট দেশটির অবস্থা আমাদের চেয়ে কত ভালো। কিন্তু আমরা পারিনি। কারণ, আমাদের পশ্চাতে গিট্টু দেয়া, আমরা প্রতিশোধ পরায়ন বলেই পিছনে পড়ে যাচ্ছি। তাছাড়া ইমরান খান তো ইলেকশনের অনেক আগেই তার রাষ্ট্রের কাছে আবেদন করেছিলো যেনো বাংলাদেশের সাথে ঝামেলা মিটিয়ে নেই। আমরা আশা করছি হয়তো ইমরান খান পাকিস্তানের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের চাহিদা মাফিক ক্ষমা প্রার্থনা করে ঝামেলা শেষ করবেন। পরিশেষে আপনাকে সুন্দর মন্ত্যটির জন্য ধন্যবাদ দিচ্ছি। ভালো থাকবেন। ইমরান খানের জন্য শুভ কামনা রইল।

৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পাকিদের কথা শুনলে যাদের চেতনার দন্ড খাড়া হ্ইয়া যায় তাদের জন্য শুধুই করুণা !!
প্রকল্প গ্রহণ আর বাস্তবায়নের মাঝে যোজন যোজদ দূর । আগে শুরু করতে দিন
পরে বোঝা যাবে কত ধানে কত চাল !!

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:০০

রুপম হাছান বলেছেন: আমরা বাংলাদেশ নিয়ে গর্ববোধ করি তার মানে এই নয় যে, ভালো দিকটা আমরা গ্রহণ করবো না! চেতনার দন্ড খাড়া হউক কিংবা নেতিয়ে থাকুক তাতে কি এসে যায়।? এসে যায় তখন, যখন বাংলার সরকার প্রকল্প গ্রহণ করে বছর শেষে একনেকে বিল পাশ করে জনগণের পকেটে করাত হান্দাইয়া দেয়! তবুও যাদের চেতনার ঘুম এসির ভিতরে হয় তাদের জন্য ও আমাদের করুণ হয়। কারণ তারা বুঝে না জনগণের করুণায় তারা বেঁচে আছে। পরিশেষে আপনাকে দুটি উদাহরণ দেই, বিদ্যুৎ চুরি ঠেকাতে মিটার বিল চালু করেছে, আগের দিন মিটারে ৫০০ টাকা লোড় দিয়ে পরের দিন আর বিদ্যুৎ পাইনি। পুরো টাকা কোথায় যেনো হাওয়া হয়ে গেলে ঠিক মোবাইলে যেমনটা মাঝে মাঝে কেটে নিয়ে যায়। ইদানিং কালে তো আবার সেই মোবাইলে ২৫ পয়সা বাড়তি মিনিট ফি যোগ করে দিয়েছে। তবুও আপনাদের চেতনার ঘুম এসিতেই হয়!!!

অন্যদিকে, যারা নিজ দেশের জনগনের জন্য সামান্য কিছু করার চেষ্টা করে সেটাকে নিয়ে ও আপনারা এসিতে বসে চেতনার ঘুম চোখে নিয়ে মশকরা করতে ছাড়েন না। যাই হোক, কার ভালো দিয়ে কার কি এসে যায়। আমরা তো নিজের ভালোটা বুঝেই প্রতিবাদটুকু করি যেনো আমাদের সরকার ও আমাদের নিয়ে এমন ভালো কিছু ভাবে। করতে পারুক আর না পারুক।

আপনার মন্তব্যটির জন্য ধন্যবাদ জানবেন। ভালো থাকুন এবং আশা করছি নিজ বিবেকের সঠিক বিবেচনাকে প্রাধান্য দিয়ে দেশ ও জাতির জন্য কিছু করবেন।

৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

বিজন রয় বলেছেন: ইমরান খান যদি পাকিস্তানকে লাইনে আনতে পারে তো ভাল।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৪

রুপম হাছান বলেছেন: আসলে কে কতটুকু করতে পারবে সেটা সময়ে বলে দিবে। তবে কেউ যখন ভালো কিছু করতে চায় সেটাকে সবার গ্রহণ করা উচিত বলে মনে করি। দেশ হিসেবে কে গ্রহণ করবে কে করবে না সেদিকে খেয়াল না করে বরং তাদের ভালো দিকগুলিকে অনুসরণ করলে আমি মনে করি সবার জন্য ভালো হবে। তবুও আমরা আশাবাদী মানুষ। ভালো খবরগুলো যখন পড়ি তখন আনন্দে মন ভরে উঠে। আর একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমাদের কিন্তু আমাদের ভালোটা নিয়েই আশাবাদী হওয়া উচিত। সরকারের ভালোটা না। হা হা হা।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ রইল ভাই বিজয় রয়। ভালো থাকুন এবং সকল ভালোর সাথেই থাকুন।

৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৯

ক্স বলেছেন: নির্বাচনে জেতার পর এরকম ছেলে ভূলানো ডায়ালগ সবাই মারে - কিন্তু মনে কি আছে, সবাই জানে। এই ইমরানের বয়েস আগামী দুই বছরে কত কমে যায়, সেটাই দেখার বিষয়। ইমারান কোনদিন লাল দালানের ভাত খায়নি - ৩ বছর পরে খাবে।

তবে পাকিদের প্রতি চুলকানি এমনি এমনি তৈরি হয়নি। ভারতের সমর্থন ও সাহায্য পাওয়ার জন্য টিকে থাকার প্রয়োজনে পাকি বিদ্বেষের কোন বিকল্প নেই।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪

রুপম হাছান বলেছেন: ভাইরে মনের ভিতরে লুকিয়ে থাকা কথাটাই বলে দিয়েছেন। তবে যখন দেখি সরকার তার নিজ দেশের নাগরিকের জন্য কিছু ভালো পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন তখন একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আনন্দে অন্তরটা ভরে উঠে। যদি সেটা সরকারের কোনো পক্ষে পদক্ষেপ হয় সেটা আমাদেরকে পিড়া ও দেয় সমান ভাবে। যেমনটা আমাদের সরকার একে একে কতগুলো অন্যায় করলো জাতি সাথে, যারা সংসার চালান তারা বুঝতে পারেন; সরকার কতটা প্রতিকূল অবস্থা তৈরি করে দিয়েছে জনগণের জন্য। যেমন, বিদ্যুতের প্রিপেইড বিলের মাধ্যমে টাকা গায়েব হয়ে যাচ্ছে। ব্যাখ্যা করছি না। মোবাইল বিলের সাথে মিনিট প্রতি ২৫ পয়সা যোগ করে দিয়েছে! এগুলো অত্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। তারপরে সরকারের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন ভাতা ১২৫% পর্যন্ত বৃদ্ধি করে দিয়েছে। উৎসব বোনাস দিয়েছে ৩ টা!!! এগুলো জন সাধারনের উপর অত্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়।

সেই দিক থেকে ইমরান খান একটু আলাদা বলেই মনে হয়েছে। তাই আমরা আশাবাদী মানুষগুলো একজন নাগরিক হয়ে শাসকদের এমন সিদ্ধান্তকে স্বাগতম জানাতেই পারি। আর লাল দালানের ভাত সেটা ভাগ্যের পরিহাসে যদি লিখা থাকে, তবে কে ঠেকাতে পারে?

শেষ লাইনে আমি আপনার সাথে সহমত প্রকাশ করছি। তবুও আমরা এমন অন্যায় আচরণকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি। আপনার সুন্দর মন্তব্যটির জন্য ধন্যবাদ জানবেন। ভালো থাকুন।

৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: রাজাকার কট

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৩

রুপম হাছান বলেছেন: ভাইরে আমি পন্ডিত নই বলে আপনার শর্ট লিখাটির তাৎপর্য বুঝতে অক্ষমতা প্রকাশ করছি! কে ধরা খাইছে আর কে খায় নাই সেটা নিয়ে ভাবছি না, তবে আমরা আশাবাদী মানুষ বলে ভালো খবরগুলো পড়লেই অন্তরে একটু বাড়তি আনন্দ অনুভব করি। হয়তো এর দেখাদেখি অন্যরাও ভালো কাজে অংশগ্রহণ করবে। সেজন্যই বলা কিংবা লিখা।

আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি মন্তব্যটির জন্য। ভালো থাকুন।

১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমাদের দেশ তো মদীনা সনদে চলছে। আপনি বুঝি জানেন না?

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:০১

রুপম হাছান বলেছেন: হা হা হা। পুরান কথাটা আবার খেয়াল করিয়ে দিয়েছেন বলেই আমি মনে হয় কিঞ্চিৎ লজ্জিত অনুভব করতেছি। আসলে আমাদের বুঝের মধ্যে আর সরকারের লজ্জার মধ্যে ও যে পিজারভেটিভ দেয়া আছে সেটাই ভুলে গিয়েছিলাম। হা হা হা।

আসলে যে সনদে চলছে দেশ সেই সনদটাই তো নাই!!! হা হা হা। তাই আমার বুঝে ঘাটতি পড়ে গেছে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন ভাই আমার, আপনার সুন্দর মন্তব্যটির জন্য। ভালো থাকবেন সব সময় এবং সকল ভালোর সাথেই থাকবেন।

১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩০

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: দেখা যাক কতটুকু বাস্তবায়ন করতে পারে

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:০৩

রুপম হাছান বলেছেন: বাস্তবতা কঠিন তবে বাস্তববাদী মানুষ যদি থাকে সাথে সেটা যতই কঠিন হোক আলোর মুখ দেখবেই। আর আমরা আশাবাদী মানুষ বলেই প্রত্যাশা ও রাখি ভালো কিছুর।

আপনার মন্তব্যটির জন্য ধন্যবাদ জানবেন। ভালো থাকুন সব সময় এবং সকল ভালোর সাথেই থাকুন।

১২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কচি রাজাকার কালকে পোস্ট দিলো আর আজকেই পোস্ট আসলো রাজাকারদের পূন্যভূমির নয়া মাইয়াবাজ প্লেবয় প্রধানমন্ত্রীর বৌ প্লেনে চইড়া অফিস করতেছে। এমন দুর্নীতি তো চোর নেওয়াজও করে নাই। জঙ্গি রাজাকারের মুসলমান দেশ পাকিস্তান আসলেই একটা বিনোদন এবং সে দেশের জঙ্গি বেঈমান রাজাকার সমর্থক গুলো একেকটা কচি ছাগু। তাদের ম্যাতকার বড় বিনোদনময়

১৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৯

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: উন্নয়নে পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ। অর্থনীতির প্রায় সব সূচকেই পাকিস্তানকে পেছনে ফেলেছে বাংলাদেশ। ৭৭ বছরে পাকিস্তান যা অর্জন করতে পারেনি, ৪৭ বছরে তা পেরেছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ২০১৬-১৭ অর্থবছরের চ‚ড়ান্ত প্রতিবেদনে থেকে জানা যায়, সব বৃত্ত ভেঙে রেকর্ড পরিমাণে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে বাংলাদেশ। ফলে মাথাপিছু আয়ের পাশাপাশি মানুষের ক্রয়ক্ষমতাও বেড়েছে। লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেড়ে জিডিপি অর্জিত হয়েছে সাত দশমিক ২৮ শতাংশ। বর্তমানে পাকিস্তানের জিডিপি’র গড় প্রবৃদ্ধি ৪.৯১ শতাংশ।
দুই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতি-প্রকৃতি বিশ্লেষণ করে উন্নয়ন বিশেষজ্ঞরা মতামত দিয়েছেন যে, বেশ কয়েক বছর আগেই বাংলাদেশ মানব উন্নয়নের নানা সূচকে পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে গেছে। বাকি ছিল শুধু মাথাপিছু জিডিপি। এবার এক্ষেত্রেও পাকিস্তানকে পেছনে ফেলে দিয়েছে বাংলাদেশ ।
পাকিস্তান স্ট্যাটিস্টিক্যাল সার্ভে মোতাবেক ১৯৬৮ সালে পশ্চিম পাকিস্তানের মাথাপিছু আয় ছিল ৯৯ দশমিক ৮০ ডলার। আর পূর্ব পাকিস্তানের মাথাপিছু আয় ছিল মাত্র ৪০ ডলার। অর্থাৎ পশ্চিম পাকিস্তানের মাথাপিছু আয় তখন পূর্ব পাকিস্তানের আড়াই গুণ বেশি ছিল। ৪৭ বছর পর অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক মাথাপিছু জিডিপির প্রতিযোগিতায় পাকিস্তানকে চূড়ান্তভাবে হারিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ।
সবশেষ তথ্য মতে, বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৬১০ মার্কিন ডলার। প্রতি ডলার ৮০ টাকা ধরে বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় এক লাখ ২৮ হাজার ৮০০ টাকা। এর ফলে জিডিপি’র আকার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এখন পাকিস্তানের মাথাপিছু আয় এক হাজার ৪৭০ মার্কিন ডলার।
দেশ স্বাধীনের পর জিডিপি’র আকার ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়াতে যেখানে সময় লেগেছিল ৩৪ বছর, সেখানে এ অর্জন রেকর্ড পরিমাণ। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের বার্ষিক মাথাপিছু আয় ছিল মাত্র ৬৭১ টাকা। পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, এটি আমাদের নতুন ইতিহাস। ২০১৯ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি আট শতাংশের ওপরে যাবে। আশা করছি, ২০৩০ সালের মধ্যে এ হার নয় থেকে ১০ শতাংশের মধ্যে থাকবে। তাহলেই আমরা আমাদের ২০৪১ সালের প্রকৃত লক্ষ্য অর্জন করতে পারবো। বিশ্বব্যাংকের এক রিপোর্ট অনুযায়ী ১২ শতাংশ দরিদ্রতা কমিয়ে আনতে পেরেছে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার।
সবশেষ আদমশুমারির তথ্য অনুযায়ী, পাকিস্তানের জনসংখ্যা এখন ২০ কোটি ৭৮ লাখ, যা দেশটির জনসংখ্যা নিয়ে আগের যে ধারণা ছিল তার চেয়ে ৯০ লাখ বেশি। পাকিস্তানের জনসংখ্যার নতুন এ তথ্য হয়তো দেশটিকে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম জনবহুল দেশে পরিণত করেছে, তবে এই সংখ্যা তাদের মাথাপিছু জিডিপিকে ৪-৫ শতাংশ কমিয়ে দিয়েছে। আর এতে এগিয়ে গেছে বাংলাদেশকে।
মাথাপিছু জিডিপিতে পাকিস্তানকে পেছনে ফেলাকে বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটি ইতিবাচক দিক হিসেবে দেখছেন অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা। ১০ বছর ধরেই বাংলাদেশ অব্যাহতভাবে ছয় শতাংশের বেশি জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করে আসছে, যা গত দুই বছরে সাত শতাংশ ছাড়িয়েছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জন্মলগ্নে জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান ছিল মাত্র ৬-৭ শতাংশ। বর্তমানে জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান ২৯ শতাংশ।
কী কারণে পাকিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে গেল? এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. খন্দকার ইব্রাহিম খালেদ আজকালের খবরকে বলেন, পাকিস্তান আমলে ব্যবসা-বাণিজ্যে আমরা কোনো সুযোগ পেতাম না। আমাদের সুযোগ দেয়া হতো না। পাকিস্তানিরাই অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করত। কিন্তু স্বাধীনতার পর চিত্র পাল্টে যায়। ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারে সুযোগ পায় বাংলাদেশ। ছড়িয়ে পড়ে বিশ^জুড়ে। আজকের রেমিটেন্স, রফতানি আয়ের প্রবৃদ্ধি, জনশক্তি রফতানি ও বিদেশি বিনিয়োগ এসব স্বাধীনতার ফল।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) পরিচালক (গবেষক) ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম আজকালের খবরকে বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি ও সামাজিক খাত এগিয়ে যাওয়ার পেছনে বড় ভূমিকা রাখছে বেসরকারি খাত। ৭০ দশকে সরকারি শিল্প প্রতিষ্ঠান ধীরে ধীরে পিছিয়ে পড়লে বেসরকারি খাতে উত্থান শুরু হয়। যার ফলে রফতানিতে প্রবৃদ্ধি আজ উঁচু স্থানে চলে গেছে। সেই সঙ্গে সংযোগ শিল্পের বিকাশও অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়েছে। মোয়াজ্জেম দাবি করেন, এক্ষেত্রে দেশে এনজিও’র ভূমিকাও কম নয়। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে সাধারণ মানুষকে ঋণ প্রদানসহ সামাজিক খাতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছে। এ ছাড়াও দেশি-বিদেশি বিনিয়োগও অন্যতম ভূমিকা রেখেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. ফরাস উদ্দিন আজকালের খবরকে বলেন, পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়েছি, এটাই বাস্তবতা এবং আমরা আরও এগিয়ে যাবো।
২০১৫ সালে ঢাকায় এক সেমিনারে নোবেল বিজয়ী ভারতীয় অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন বলেছিলেন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতসহ মানবিক ক্ষেত্রে উন্নতিতে ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে রয়েছে।
খাদ্য উৎপাদন আর সরবরাহে গতি আসার পাশাপাশি বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে। পাকিস্তানে যেখানে গড় আয়ু ৬৬ বছর, সেখানে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু ৭২ বছর।
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম প্রতি বছর ইনক্লোসিভ ইকোনমিক গ্রোথ ইনডেক্স নামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ২০১৬ সালের প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয় চলতি বছর সুইজারল্যান্ডের ডাভোসে। ওই প্রতিবেদনে দেখা যায়, প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়ন সূচকে ভারত ও পাকিস্তান থেকে যথাক্রমে ২৪ ও ১৬ ধাপ এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সামগ্রিক উন্নয়নের মানদণ্ডে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ৩৬তম। অন্যদিকে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির দেশ ভারতের অবস্থান ৬০ এবং পাকিস্তানের ৫২তম।
বিশ্ব ক্ষুধা সূচকেও ভারত-পাকিস্তান থেকে এগিয়ে বাংলাদেশ। ২০১৬ সালে ওয়াশিংটনভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের করা এই তালিকায় বাংলাদেশ ৯০তম স্থানে। দক্ষিণ এশিয়ায় ক্ষুধা সূচকে বাংলাদেশের পেছনে রয়েছে ভারত (১০০), পাকিস্তান (১০৬) ও আফগানিস্তান (১০৭)।
গড় আয়ের দিক থেকেও বাংলাদেশের মেয়েরা ভারত ও পাকিস্তানের তুলনায় এগিয়ে আছে। বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্পের বিকাশ এবং এ শিল্পে মূলত মেয়েদের কর্মসংস্থান এমন বাস্তবতা তৈরি করেছে। চাইল্ড হাংগার রেট এর হিসাবেও ভারত ও পাকিস্তান থেকে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার পাচ্ছে এমন পাঁচ বছর বয়সের নীচের শিশুর শতকরা হার বাংলাদেশে ৩৬.১ শতাংশ। বাংলাদেশে শিশু মৃত্যুহার হাজারে ৩৭.৬, যা পাকিস্তান থেকে ৫০ এবং ভারত থেকে ২৫ শতাংশ কম।
অন্যদিকে স্থিতিশীল চাকরির সংখ্যার বিচারে পাকিস্তান থেকে অনেক এগিয়ে বাংলাদেশ। জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের নাগরিকদের চাকরির ৮০ ভাগই নাজুক। অন্যদিকে বাংলাদেশে ৫৭.৮ শতাংশ চাকরি স্থিতিশীল।
সম্প্রতি আমেরিকার পিউ রিসার্চ সেন্টার ১৯৮ দেশের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার নিয়ে জরিপ করে। ওই জরিপের ফলাফলে দেখা যায়, সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় বিশে^ ভারতের অবস্থান চতুর্থ। আর পাকিস্তান দশম। বাংলাদেশের নামই নেই।
গ্লোবাল পিস ইনডেক্স ২০১৬ শীর্ষক প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশের অবস্থান ৮৩তম এবং পাকিস্তানের ১৫৩তম। এক্ষেত্রেও এগিয়ে বাংলাদেশ। বেশ কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের মানব উন্নয়ন সূচকের অবস্থান পাকিস্তানের চেয়ে উপরে রয়েছে। দুই দেশের অবস্থানের এই পার্থক্য বেড়েই চলেছে। পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে বাংলাদেশ মানব উন্নয়নের প্রতিযোগিতায় সামনে এগিয়ে গেছে।
ইতোমধ্যে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বের হয়ে বাংলাদেশ এখন নি¤œ-মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৭-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২১ সালে মধ্য আয়ের দেশে পৌঁছানোর লক্ষ্য নিয়ে চলছে ব্যাপক কর্মকান্ড। আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে অর্থনীতির সব সূচকই এখন স্বস্তিদায়ক। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারাবাহিকতা ও স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে। অন্যদিকে এপ্রিল-২০১৭-এর ওয়ার্ল্ড আউটলুকের এক প্রতিবেদনে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বলেছে, মোট দেশজ আয় (জিডিপি) এবং ক্রয়ক্ষমতার সমতার হিসাবের (পিপিপি) ভিত্তিতে আগামী ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশে^র ৩০তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। প্রতিবেদনটিতে চলতি ২০১৭ সালেই বাংলাদেশের অবস্থান ৩২তম হবে বলে জানানো হয়েছে।
আইএমএফের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৭ সালের মধ্যে বাংলাদেশের পিপিপি জিডিপি হবে ৬৮৬ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন ডলার এবং ২০২২ সালের মধ্যে তা এক হাজার বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। আইএমএফ বলেছে, নামমাত্র জিডিপির ভিত্তিতে বর্তমানে বাংলাদেশের অবস্থান ৪৫তম হলেও ২০২২ সালের মধ্যে এ অবস্থান ৩৮-এর মধ্যে হবে। এর আগে বৃটেনভিত্তিক বহুজাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান প্রাইসওয়াটার হাউসকুপারসের (পিডব্লিউসি) বৈশ্বিক প্রতিবেদনে বলেছিল যে, ক্রয়ক্ষমতার সক্ষমতা (পিপিপি) বিচারে আগামী ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের ২৩তম বড় অর্থনীতির দেশ।
সম্প্রতি পিডব্লিউসির প্রকাশিত ২০৫০ সালে বিশ্ব অর্থনীতি শীর্ষক এ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ২০৫০ সালের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া ও মালয়েশিয়ার মতো উন্নত ও অগ্রসর অর্থনীতির দেশগুলোকে ছাড়িয়ে যাবে। প্রতিবেদনে বাংলাদেশের এ উত্থান সম্ভাবনার কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, পিপিপি সক্ষমতার ভিত্তিতে এ দেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ২০১৪ সালে ছিল ৫৩ হাজার ৬০০ কোটি মার্কিন ডলার, যা ২০৩০ সালে দ্বিগুণ হয়ে এক লাখ ২৯ হাজার ১০০ কোটি ডলারে পৌঁছাবে। আর ২০৫০ সালে তা আরও বেড়ে তিন লাখ ৩৬ হাজার ৭০০ কোটি মার্কিন ডলারে উন্নীত হবে।
গত এক দশক ধরে এশিয়ায় যে কয়েকটি দেশের অর্থনীতি সবচেয়ে ভালো অবস্থায় রয়েছে, তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। হংকং, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ কোরিয়া ও তাইওয়ানের অর্থনীতিতে শিল্পায়নের অগ্রগতির সময় সূচকের যে ধরনের মাত্রা লক্ষ্য করা গেছে বাংলাদেশে বর্তমানে ঠিক তেমনটাই দেখা যাচ্ছে।
আজকালের খবর/এসএ

১৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৬

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: The Gross Domestic Product per capita in Pakistan was last recorded at 5034.70 US dollars in 2017, when adjusted by purchasing power parity (PPP). The GDP per Capita, in Pakistan, when adjusted by Purchasing Power Parity is equivalent to 28 percent of the world's average. GDP per capita PPP in Pakistan averaged 3876.28 USD from 1990 until 2017, reaching an all time high of 5034.70 USD in 2017 and a record low of 3055 USD in 1990.

আমি তো বুঝতে পারলাম না। প্রথম আলো সত্য কথা বলে না Click This Link তারা সত্য বলে।।।।

১৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৪

আমি ৎৎৎ বলেছেন: দাদা আছনি ভাল, আমি হেদী দাদা......

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.