নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বাংলার মুক্তিযোদ্ধার সন্তান

গন

গন › বিস্তারিত পোস্টঃ

শুধু জজ মিয়ার বিষয়কে আমরা নাটক বলছি।অথচ মুফতি হান্নানকে দিয়ে নাটক করা হয়েছে কিনা? সেটা কেউ বলছে না

১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:১২

শুধু জজ মিয়ার বিষয়কে আমরা নাটক বলছি।অথচ মুফতি হান্নানকে দিয়ে নাটক করা হয়েছে কিনা? সেটা কেউ বলছে না। খালেদা জিয়াকে আর তার পরিবারকে বিতর্কিত করার জন্য বা ধংস করার জন্য কি না করছে এই সরকার? ১২০ দিন রিমান্ডে দিয়ে তারেক রহমানের নাম বলিয়েছে এই সরকার। মিথ্যা সাক্ষ্যর উপর আজ তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কোন রায় দেওয়া ঠিক হবে না। ক্ষমতায় থেকে কেউ জংগি ভাড়া করে অন্য দলের প্রধানকে হত্যা করতে যাবে কেন? ক্ষমতায় থেকে কেউ কাউকে হত্যা করলে কে বেনিফিসিয়ারী হয়? কেন তারেক জিয়া এইভাবে হত্যাকান্ডের ইন্ধন দিবেন? তাছাড়া মুফতি হান্নান তো গোপালগঞ্জের মানুষ। যার স্টেটম্যান্টের উপর একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ছেলের শাস্তির কথা বলছেন। তাকে কেন বাচিঁয়ে না রেখে তাড়াতাড়ি ফাসি দিয়ে দিলেন? জজ মিয়া যেমন প্রকাশ্য আজ বলে তাকে দিয়ে নাটক করা হয়েছিল। মুফতি হান্নানকে বাচিঁয়ে না রেখে আমরা কিভাবে বুঝব তাকে দিয়ে সরকার তারেক রহমানের বলান নি?

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


শুরুতে কে ছিলো, জর্জমিয়া নাকি মুফতি হান্নান? জর্জমিয়ার বিচার হলে আপনি খুশী হতেন?

২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


জিয়ারা যেভাবে এসেছে, সেইভাবেই চলে যাবে, প্রকৃতির নিয়ম তো সেটাই, তাই না?

৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:২০

রাজীব নুর বলেছেন: মনে হয় না।

৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:২৬

কানিজ রিনা বলেছেন: চাঁদগাজী আপনার কাছে প্রশ্ন, তাহলে জাতীর
পিতা যেভাবে এসেছিল সেভাবেই শেষ হয়েছেন
না চাঁদগাজী এই দুই নেতা বঙ্গবন্ধু জিয়ার
মত নেতা বাংলাদেশে আর জম্ম হবেনা।
আজ আমার একটাই মনে হচ্ছে দেশের প্রধান
দুটিদল আওয়ামী বিএনপি। একদল অপর
দলের নিঃচিন্হ করে দেওয়ার পরিকল্পনা
চুরান্ত।
কোনও সরকার পদে থেকে কি সিরিজ বোমা
হামলা বা গ্রেনেড হামলার মত কলংকে
নিজেদের জড়াতে চায়? তাহলে আওমী
সরকারের আমলে পিলখানা হত্যাকান্ড কি
সরকার নিজের দলের দায় বহন করে?
আমি বলব না কোনও সরকার দলে থেকে
এমন কলংকের সাথে জড়াবে না।

এখন গ্রেনেড হামলার বিচারে খালেদার
চোদ্দ গোষ্ঠি যদি ফাঁসীতে ঝোলে তাহলে
একটি দলের নিঃচিন্হ করার চুরান্ত রায়
দিয়েই নিঃচিন্হ করা হবে। দেশের আইন
ব্যবস্থার আস্থা নাই অন্তত নব্বই ভাগ
মানুষের।

৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নবাব সিরাজ মদ্যপ‌্য ছিলেন ব্রিটিশরা প্রচার করেছে একশ' বছর ক্ষমতার জোরে!
সত্য প্রকাশিত হয়েছে দুইশ বছর পরে তারা চলে যাবার পরে!

মহাকালে সব সত্য আপনাতেই প্রতিষ্ঠিত হয়। কে ভাল কে মন্দ!
আপাতত টুটি চেপে ধরা স্বৈরাচারী সময়ে আর কি বলার আছে নিরবে সয়ে যাওয়া ছাড়া!
যাদের জন্য জনতা জানবাজি তাদের কেন্দ্রিয় নেত্রত্বের ভীরতা, বেঈমানী আর ব্যার্থতায়
পুরা জাতি ভুগছে আরো কতদিন ভুগতে হয় কে জানে????
ওক চোখের দৃষ্টি ভঙ্গিতো একচোখাই হয়!

তাদেরো ক্ষমতায় থেকে উচিত হয়নি জজমিয়া নাটক সাজানো। বরং প্রকৃত অপরাধীদের ধরার চেষ্টা করা উচিত ছিল।
তাদের ব্যার্থতা বুমেরাং হয়ে তাদেরই আঘাত করছে।
আবার আজ ক্ষমতায় থেকে অন্ধ হয়ে তারা যা করছে তাও তাদেরই আঘাত করবে ভবিষ্যতে।
প্রকৃতি কাউকেই ক্ষশা করে না। ন্যায় অন্যায় সবেরই ফল দিয়ে দেয় আগে বা পরে।

৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩১

সাইন বোর্ড বলেছেন: এখন অাসলে প্রথম ইনিংস এর খেলা চলছে, জানিনা দ্বিতীয় ইনিংস অামরা দেখে যেতে পারব কিনা ।

৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ২১শে আগস্টের বোমা হামলা যে বছর হয় তার পরের বছর ৯ জুন বিরিকোট গ্রাম থেকে জজমিয়াকে আটক করা হয়। যারা আটক করেন, আটকের পূর্বে স্থানীয় বিএনপির এক নেতার বাগানবাড়িতে রাত কাটায়। গ্রেফতারের পর সিআইডি পুলিশ তাকে প্রথম প্রথম স্বীকারোক্তি দিতে বলে যে সেই হামলা চালিয়েছিলো ৫০০০ টাকার বিনিময়ে এবং তাকে এই নির্দেশ দিয়েছিলো সুব্রতবাইন স হ আরো কয়েকজন। যখন সে অস্বীকার করে তখন তাকে ফ্যানে ঝুলিয়ে পায়ের পাতায় পেটানো হয় যে দাগ গুলো এখনো বিদ্যমান। পেটানোর সময়বিশেষ পুলিশ সুপার রুহুল আমিন, স হকারী পুলিশ সুপার আব্দুর রশিদ ও মুন্সি আতিকুর রহমান পালা করে থাকতেন এবং একজন ম্যজিস্ট্রেট ও আসতেন। মূলত পেটানোর সময় জিজ্ঞাসাবাদের পুরো ব্যাপারটা ম্যাজিস্ট্রেটের ফোনের মধ্যে কাউকে শোনানো হত এবং জজমিয়া স্বীকার করেছে সেটা জানতে হতো। তখন জজমিয়ার মা কিডনি সমস্যায় ভুগতেছিলেন। তাকে টোপ দেয়া হলো যে স্বীকারোক্তি দিলে টাকা নিয়ে বাকী জীবন কোনো সমস্যায় থাকতে হবে না। শোনা যায় সেই টাকার পরিমান ছিলো ৩ হাজার টাকা মাসিক এবং চার দলীয় ঐক্যজোট ক্ষমতা ছাড়লে ২০০৭ সালে বিএনপি থেকে সিলেক্ট করা ইয়াজুউদ্দিনের তত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয় তখন এই ৩০০০ টাকার সু্ত্র ধরেই জজমিয়ার ঘটনা ফাস হয়।

পরে এই মামলার সাক্ষী হয় পুলিশ সুপার রুহুল আমিন, স হকারী পুলিশ সুপার আব্দুর রশিদ ও মুন্সি আতিকুর রহমান এবং জজমিয়া নিজে।

ওদিকে ২০০৫ সালের পহেলা অক্টোবর মেরুল বাড্ডা থেকে র‌্যাব বিশেষ অভিযানে মুফতি হান্নানকে গ্রেফতার করে ততকালীন আইজি আব্দুল কাইয়ুম ও স্বরাস্ট্রমন্ত্রী বাবরে অব হিত করা হয়। বাবর তখন বেশ বিরক্ত হন।

এমনকি টিএফআই সেলে র‌্যাব প্রশ্ন করলো তখন মুফতি হান্নান হাসিনার গ্রেনেড হামলার কথা স্বতঃস্ফুর্তভাবেই বলে, কারন তার মনে ছিলো স হী ইসলামী চেতনা এবং জিহাদী বাইয়াত। সেটাও বাবরকে জানানো হললে। বাবর তখনই সরাসরি নির্দেশ দেয় যে এই জিজ্ঞাসাবাদ সেখানে থামাতে এবং এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ যেনো না নেয়া হয়। এ ব্যাপারে সাক্ষ্য দেন সিআইডির বিশেস সুপার আব্দুল কাহার আকন্দ।

ঘটনার টাইম লাইন যদি খেয়াল করি ২০০৪ সালের ২১ শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা হয় এবং ২০০৫ সালের কিছু আগে ও পরে জজ মিয়া ও মুফতি হান্নানকে গ্রেফতার করা হয়। জজমিয়া আটক হবার সময় মুফতি হান্নানের গ্রেনেড হামলার ঘটনায় জড়িত হবার কথা জেনেছিলো কিন্তু তারা সব জেনে শুনেই ধামাচাপা দেয়। এবং প্রতিটা ঘটনার সাক্ষ্য দিয়েছেন ততকালীন কর্মকর্তারা।


এমন নিখুত কেস আমার মনে হয় বাংলাদেশের আদালতে কখনো হয়েছিলো বা হবে। প্রতিটা ঘটনার সাক্ষ্য আছে।

আমার মনে হয় এই কেসের রায় নিয়ে লীগের অখুশী হবার কারন আছে সেটা হলো তারেক জিয়ার ফাসী হলো না কেন। এই ব্যাপারটা নিয়ে আমিও অসন্তুস্ট।

যারা বিএনপির পক্ষ নিয়ে লীগের জন্য দোয়া করছেন, তাদের কাছে একটা প্রশ্ন খালেদা জিয়া অসুস্থ এবং তার চিকিৎসার জন্য এই যে এত আয়োজন এবং তাকে কোন হাসপাতালে নেবে কি না নেবে না তা নিয়ে ফখরুলের পিচকি পুলাপানের মতো আব্দার, আপনাদের কি লজ্জা করে না?
কেউ কি এই প্রশ্নটা দেবেন?

৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১০

নীল আকাশ বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: জিয়ারা যেভাবে এসেছে, সেইভাবেই চলে যাবে, প্রকৃতির নিয়ম তো সেটাই, তাই না?

চাঁদগাজীরা ভুলে গেছে শুধু জিয়া না আরো অনেকেই প্রকৃতির নিয়মে চলে গেছে। আপনি ভুলে যেতে পারেন, তাতে কি?
আমরা তো ভুলিনি?

৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪

কে ত ন বলেছেন: একথা কেউই অস্বীকার করতে পারবেনা যে ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা চারদলীয় সরকারের সাহস অনেকটাই কমিয়ে দেয়। এই হামলা না হলে আওয়ামী লীগ কিয়ামতের আগে কোনদিন ক্ষমতার মুখ দেখতে পেতনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.