নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাকিম৩

হাকিম৩ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যদি কখন বাংলাদেশে অভ্যুত্থান হয় তাহলে কি হবে ?

১৯ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩


যে সরকারই ক্ষমতায় থাকুক না কেন তাদের বাঁচানোর জন্য কি দেশের সাধারণ জনগণ রাস্তায় নেমে আসবেন তাদের বাঁচাতে ? যেমনটা সেদিন তুরস্কে হয়েছিল । আমাদের দেশের সাধারন জনগণ কি কখন আমাদের সরকারকে বাঁচানোর জন্য রাস্তায় নেমে সেনাবাহিনীর ট্যাঙ্কের সামনে শুয়ে পড়বে ? ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীনতা হওয়ার পরে জন নেতা বাংলাদেশের জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব দেশ ভালই চালিয়ে যেতেছিলেন কিন্তু তার কিছু ভুলের কারনে তাকে মরতে হলো মানুষ নামের কিছু অমানুষের হাতে।

ঘটনা কিন্তু দেশ স্বাধীন করার মাত্র কয়েক বছর পরের ঘটনা । কোথায় তখন কেউ এগীয়ে এসে সাহস করে অন্তত বাঁচাতে পারেনি ঠিক হত্যার বিচার টা পযন্ত চাওয়ার সাহস করেনি । এটা বাঙ্গালী জাতির জন্য শুধু দুঃখই না লজ্জাও বটে যে লোকটি দেশের জন্য এত কিছু করল যুদ্ধ করল দেশ স্বাধীন করল অথচ শেষ পযন্ত নিজের গায়ের রক্ত দিতে হলো আর এটাই ছিল দেশের মানুষকে ভালোবাসার বিনিময় পাওয়া পুরুষ্কার । বঙ্গবন্ধুর মিত্যুর পর শুরু জিয়াউরহমানের রাজনীতি বা উনি দেশের ক্ষমতায় বসলেন । তিনিও বোধ হয় দেশের মানুষের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশকে ভালোভাবেই শক্তি সবল করে তুলেছিলেন অথচ তাকেও গণ অভ্যুর্ণ্থান করে হত্যা করা হল ।

হায়রে বাঙ্গালী জাতি নিজের পায়ে নিজেরাই কুড়াল মারলি । জনাব মুহাম্মদ এরশাদ হোসাইনের কথা কি আর বলবো ? উনাকে দেশের কেউ শৈরাচার বলে কেউ বা পারোদ খোর যুবরাজ বলে । আমার কাছে লোকটি আসলে একজন সেক্স বয় । তবে আর যাই হোক উনি কিন্তু মনে হয় দেশের কিছু কাজ ভালো করেছিলেন যেমন রাস্তাঘাটগুলো ।

কিন্তু এই ভালো কাজগুলোর বিনিময় তাকে দীর্ঘ একটি সময় কারা ভোগ করে অধ্য যৌবন থেকে বৃদ্ধ হয়ে কবজার সব শক্তি শেষ করতে হল ।বড় অদ্ধভূদ বাঙ্গালি আমরা । কেউ ভালো কাজ করলে তাকে বাঁচতে দেই না আর কেউ খারাপ কাজ করলে তাকে পীর সারা আর কিছু বুঝিনা ।এতাই হল আমাদের কাপুরুষত্বের বড় পরিচয় এবং আমরা ভিতু সত্য কথা বলতে ভয় পাই । মিত্যু মানুষের জীবনে
একবারই আছে বার বার না

আর বর্তমান দুই নেত্রী মিলে সাথে কিছু দৈত্য নেতা কর্মী নিয়ে দেশ যে ভাবে চালাচ্ছেন তাতে মনে হয় না
তাদের দুজানার যে ই ক্ষমতায় থাকুক কখনো বাংলাদেশে তুরস্কের মত অভ্যুত্থান হয় তাহলে কোন জনগণ তাদের বাঁচাতে সামনে এগীয়ে যাবে ।

তুরস্ক মানুষের কাছ থেকে ও তুরস্কের নেতা প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে আমাদের দেশের মানুষের এবং আমাদের দেশের আওয়ামীলিগ ও বিএনপির অনেক কিছু এখনও শেখার আছে ।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪

রাােসল বলেছেন: thanks for your 2nd last para but the people of Bangladesh are stupid. you can buy them at lowest cost & this people will betray within lowest possible for illegal money. my comment is for majority people.

২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৪৭

হাকিম৩ বলেছেন: ধন্যবাদ ।

২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:২৭

মূল-উপদল বলেছেন: বাংগাল পুলিশের ভয়ে রাস্তায় কেউ আহত হয়ে পড়ে থাকলেও ধইরা দেখে না, আর সেনাবাহীনি তো বহু দুরের ব্যাপার। আর দেশের মানুষ যতটা আর্মিকে বিশ্বাস করে ততটাই সরকারকে অবিশ্বাস করে, তাই আমার মনে হয়, আর্মি যদি ক্যু করেই বসে এবং পুরো ডিফেন্স সাপোর্ট থাকে তাতে তাহলে পাবলিক সেটা ঠেকাতে রাস্তায় নামবে নাহ।

২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৪৮

হাকিম৩ বলেছেন: ধন্যবাদ মতামতের জন্য ।

৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৫০

আহলান বলেছেন: ভালোবাসার অভাব ... বুঝতে হবে বিষয়টা!

২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৪৮

হাকিম৩ বলেছেন: ভালোবাসার অভাব ... বুঝতে হবে বিষয়টা! সহমত ।

৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:৩৬

অেসন বলেছেন: অন্তত এতটুকু বলা যায় আওয়ামী বিরোধীরা আনন্দে ক্যু এর সমর্থনে মাঠে নামবে। আর আওয়ামী লীগের সুবিধাবাদি পুষ্ট নেতাকর্মীরা সম্পদ রক্ষায় ব্যস্ত থাকবেন। আর স্বল্প সংখ্যক ত্যাগী কর্মী জীবন দিয়ে প্রতিরোধের ব্যর্থ চেষ্টা করতে পারে। আর আমাদের দেশের জনগণ যতই গণতন্ত্র গণতন্ত্র চিল্লাক, সেনাবাহিনীর উপর অগাধ আস্থা। কিন্তু সেনাবাহিনী সেই আস্থার মর্যাদা দিতে ব্যর্থ হয়েছে।

২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৪৯

হাকিম৩ বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ ।

৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশে দীর্ঘদিন আর ক্যু হচ্ছে না; হলে, উহা হবে সুইসাইডেল।

বাংগালীরা ক্যু-প্রিয় জাতি; উহারা যেকোন ক্যউ'কে সব সময় স্বাগত জানিয়েছে অতীতে।

২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৫০

হাকিম৩ বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় লেখক চাঁদগাজী ভাই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.