নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাকিম৩

হাকিম৩ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বের শীর্ষ কয়েকটি শহরের একটি তালিকা প্রথম পর্ব

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১১


লস অ্যাঞ্জেলেস
এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের বৃহত্তম শহর ও সবচেয়ে জনবহুল শহর এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক সিটির পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জনবহুল শহর, যেখানে ২০১০ সালের জনগননায় জনসংখ্যা ৩,৭৯২,৬২১ জন। লস অ্যাঙ্গেলেস এর আয়তন ৪৬৯ বর্গমাইল।

ব্যাংকক
ব্যাংকক থাইল্যান্ডের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর। এটি ফেয়া নদীর পশ্চিম তীরে থাইল্যান্ড উপসাগরের কাছাকাছি অবস্থিত। ব্যাংকক একটি গতিশীল অর্থনীতি ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি প্রগতিশীল সম্প্রদায়ের সাথে, দ্রুত বর্ধনশীল শহরগুলোর অন্যতম।


বেইজিং
বেইজিং একে অনেক সময় পেকিং নামে ডাকা হয় । গণচীনের রাজধানী এবং বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতির শহরের একটি। ২০১০ সালে এর জনসংখ্যা ছিল ১৯,৬১২,৩৬৮ জন।এই শহরটি চীনের উত্তর দিকে অবস্থিত এবং নগরের প্রশাসনিক ব্যবস্থা জাতীয় সরকার কর্তৃক সরাসরি পরিচালিত। যার মধ্য ১৪টি শহর ও উপশহর এবং ২টি গ্রামীন এলাকা রয়েছে। বেইজিং পৌরসভা হেবেই প্রদেশ দ্বারা পরিবেষ্টিত শুধুমাত্র দক্ষিণ-পূর্ব দিকে প্রতিবেশী তিয়ানজিনের অবস্থান।

বোগোতা
বোগোতা বা সান্তা ফে দে বোগোতা Santa Fe de Bogotá মধ্য কলম্বিয়ার একটি শহর এবং দেশটির রাজধানী। এটি বোগোতা রাজধানী জেলায় অবস্থিত। শহরটি সমুদ্রতল থেকে প্রায় ২৬৪০ মিটার উঁচুতে আন্দেস পর্বতমালার পূর্ব কোর্দিয়েরা Cordillera Oriental ওরিয়েন্তাল পর্বতশ্রেণীর একটি পর্বতবেষ্টিত মালভূমির উপর অবস্থিত। শহরের জলবায়ু মৃদু বাৎসরিক গড় তাপমাত্রা ১৪° সেলসিয়াস। শহরটির জনসংখ্যা ৬৫ লক্ষেরও বেশি।বোগোতা কলম্বিয়ার বৃহত্তম শহর এবং দক্ষিণ আমেরিকার সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল পৌর এলাকাগুলির একটি। বোগোতার আশেপাশে অবস্থিত প্রধান শহরতলীগুলির মধ্যে আছে বোসা, এঙ্গাতিবা, ফোন্তিবন, সুবা, উসাকেন এবং উসমে। এখানকার শিল্পগুলির মধ্যে আছে মুদ্রণ ও প্রকাশনা শিল্প, মোটরযান নির্মাণ শিল্প, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, এবং বস্ত্র, ধাতু, মেশিন, ও বৈদ্যুতিক যন্ত্রাদি নির্মাণ শিল্প। এই শহরে অনেক ব্যাংক ও কর্পোরেশনের সদর দপ্তর অবস্থিত। আন্তঃ-আমেরিকান মহাসড়ক এবং অন্যান্য রেলপথ ও মহাসড়ক শহরটিকে অন্যান্য বড় শহরের সাথে যুক্ত করেছে। শহরটির কাছেই এল দোরাদো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর অবস্থিত।বোগোতাকে কখনো কখনো দক্ষিণ আমেরিকার আথেন্স নামেও ডাকা হয়। ১৮৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত কলম্বিয়ার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং আরও অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এখানে অবস্থিত ফলে বোগোতা কলম্বিয়ারতে শিক্ষার প্রধান কেন্দ্র। শহরের দর্শনীয় স্থানগুলির মধ্যে আছে বিখ্যাত স্বর্ণ যাদুঘর, যেখানে কলম্বাস-পূর্ব যুগের স্বর্ণশিল্পের সংগ্রহশালা আছে; জাতীয় যাদুঘর; ১৫৬৭ সালে নির্মিত সান ফ্রান্সিস্কো গির্জা; এবং প্রাচীন আদিবাসী আমেরিকান মন্দিরের স্থানে নির্মিত বোগোতার প্রথম গির্জা ১৫৬৫ সালে,ও জাতীয় ক্যাথিড্রাল। কাছের একটি পাহাড়ে আছে মোন্সেরাতের তীর্থালয় এখান থেকে বোগোতার দৃশ্য বিখ্যাত। বোগোতা পৌর এলাকার বাইরে সিপাকিরাতে একটি অনন্য ভূগর্ভস্থ লবণ ক্যাথিড্রাল এবং বিখ্যাত তেকেনদামা জলপ্রপাতের কথা উল্লেখ করা যায়।
স্পেনীয় কঙ্কিস্তাদোর গন্সালো হিমেনেস ১৫৩৮ সালে একটি জনবহুল চিবচা লোকালয় বাকাতা-র কাছে বোগোতা শহরের পত্তন করেন। শহরটি ১৭১৭ সালে নতুন গ্রানাডার উপরাজধানীতে পরিণত হয়। ১৮১৯ সালে সিমোন বলিভার এটি দখল করেন এবং তারপর এটি বৃহত্তর কলম্বিয়ার বর্তমান কলম্বিয়া, ইকুয়েডর, পানামা এবং ভেনেজুয়েলা রাজধানীতে পরিণত হয়। ১৮৩০ সালে বৃহত্তর কলম্বিয়ার পতনের পর এটি নতুন গ্রানাডার রাজধানী হয়। নতুন গ্রানাডার নাম পরে বদলে কলম্বিয়া রাখা হয়। ১৯৪০ সালের পর বহুসংখ্যক গ্রামীণ কলম্বীয় নাগরিক অর্থনৈতিক সুযোগের আশায় শহরটিরতে আগমন করতে শুরু করলে শহরটির দ্রুত সম্প্রসারণ ঘটে।

বুয়েনোস আইরেস
বুয়েনোস আইরেস দক্ষিণ আমেরিকার রাষ্ট্র আর্জেন্টিনার রাজধানী, বৃহত্তম শহর এবং বন্দর। এটি রিও দে লা প্লাতা নদীর দক্ষিণ তীরে অবস্থিত। ১৮৮০ সালে শহরটিকে বুয়েনোস আইরেস নামের প্রদেশ থেকে বিছিন্ন করা হয় এবং বেলগ্রানো ও ফ্লোরেস শহরকে সাথে নিয়ে স্ব্বায়ত্বশাসিত বৃহত্তর বুয়েনোস আইরেস মহানগর এলাকা গঠন করা হয়, যার প্রশাসনিক নাম সিউদাদ আউতোনোমা দে বুয়েনোস আইরেস Ciudad Autónoma de Buenos Aires। মূল বুয়েনোস আইরেস শহরের জনসংখ্যা প্রায় ২৭ লক্ষ, আর বৃহত্তর বুয়ানোস আইরেস মহানগর এলাকার জনসংখ্যা ১ কোটিরও বেশি। ১৯৬০-এর দশক থেকে শহরটির জনসংখ্যা মোটামুটি স্থির হয়ে আছে। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে প্রায় ১৩,০০০ জন। শহরের অধিবাসীরা মূলত স্পেনীয় এবং ইতালীয় বংশোদ্ভূত।
কায়রো রাতের দৃশ্য
কায়রো মিশরের রাজধানী। আরবি শব্দ القاهرة আল-ক্বাহিরা থেকে এই নামের উৎপত্তি। আল-ক্বাহিরা শব্দের অর্থ বিজয়ী। এই শহরের খুব কাছেই প্রাচীন মিশরীয় বাবিলন শহর অবস্থিত ছিল বলে ধারণা করা হয়। নীল নদের ব-দ্বীপ এর শীর্ষ ভাগে এই শহরের অবস্থান। নদীর অপর তীরে ছিল মিশরের প্রাচীন রাজধানী মেমফিস।ফাতিমীয় সেনাপতি জওহর কর্তৃক ৯৬৯ সালে কায়রো শহর প্রতিষ্ঠিত হয়। ১২শ শতকে ক্রুসেডারদের আক্রমণের শিকার হয় এই শহর। ১৩শ থেকে ১৬শ শতকের প্রথম দিক পর্যন্ত এখানে মামলূক এবং ১৫১৭-১৭৯৮ পর্যন্ত উস্‌মানীয় সাম্রাজ্যের শাসন কায়েম ছিল। ১৭৯৮-১৮০১ সাল ছিল নেপোলিয়নের অধিকারে। ১৮৮২-১৯৩৬ সাল কায়রো ব্রিটিশ অধিকারে থাকে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কায়রোতে মিত্র বাহিনীর মধ্যপ্রাচ্য রণাঙ্গণের সদর দপ্তর অবস্থিত ছিল।

দিল্লি
দিল্লি হল ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের জাতীয় রাজধানী অঞ্চল। ঐতিহাসিক এবং সাংস্কৃতিক দিক থেকে দিল্লি যমুনা গঙ্গা নদী উপত্যকার উচ্চ দোয়াব ও পাঞ্জাব অঞ্চলের অংশ।এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটির পূর্ব সীমায় উত্তরপ্রদেশ রাজ্য এবং অপর তিন সীমায় হরিয়ানা রাজ্য অবস্থিত। দিল্লির আয়তন ১,৪৮৪ বর্গকিলোমিটার এবং জনসংখ্যা ১ কোটি ৬৩ লক্ষ। এটি ভারতের দ্বিতীয় সর্বাধিক জনবহুল শহর এবং দ্বিতীয় সর্বাধিক জনবহুল মহানগর অঞ্চল।এটি বিশ্বের ভারতের ৩য় বৃহত্তম শহরাঞ্চলও বটে। দিল্লির নগরাঞ্চলীয় প্রসার এতটাই বেশি যে পার্শ্ববর্তী রাজ্যগুলির শহরও এই অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। ২০১৪ সালের হিসেব অনুসারে বৃহত্তর দিল্লির জনসংখ্যা প্রায় ২ লক্ষ ৫০ হাজার। মুম্বই শহরের পরেই দিল্লিতে ভারতের দ্বিতীয় সর্বাধিক সংখ্যায় কোটিপতি এবং লক্ষপতিরা বসবাস করেন।খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দী থেকে দিল্লি নিরবিচ্ছিন্নভাবে একটি জনবসতি অঞ্চল হিসেবে পরিচিত হয়ে এসেছে। ইতিহাসের অধিকাংশ সময় দিল্লি ছিল বিভিন্ন রাজ্য ও সাম্রাজ্যের রাজধানী। এই শহরটি বহুবার শত্রু কর্তৃক অধিকৃত, লুণ্ঠিত এবং পুনর্নির্মিত হয়েছে। এই ঘটনাগুলি মূলত ঘটেছিল মধ্যযুগে। আধুনিক দিল্লি একটি মহানগর অঞ্চলের মধ্যে অবস্থিত একাধিক শহরের একটি নগরপুঞ্জ।দিল্লি ও তার সংশ্লিষ্ট নগরাঞ্চলটিকে ১৯৯১ সালে ভারতীয় সংবিধানের ৬৯তম সংশোধনী বলে জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত দিল্লির প্রতিবেশী শহরগুলি হল ফরিদাবাদ, গুরগাঁও, নইডা, গাজিয়াবাদ, নেহারপার,বৃহত্তর ফরিদাবাদ, বৃহত্তর নইডা, বাহাদুরগড়, সোনাপত, পানিপত, কারনাল, রোহটাক, ভিওয়ানি, রেওয়ারি, বাঘপত, মীরাট, মুজফফরনগর, আলোয়ার, ভরতপুর ও নিকটবর্তী শহরগুলি। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসেবে দিল্লি জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের রাজনৈতিক প্রশাসন ভারতের রাজ্যগুলির অনুরূপ। দিল্লির নিজস্ব বিধানসভা, হাইকোর্ট ও মুখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন কার্যনির্বাহী মন্ত্রিপরিষদ রয়েছে। নতুন দিল্লির প্রশাসনিক দায়িত্ব যুক্তরাষ্ট্রীয় ভারত সরকার ও স্থানীয় দিল্লি সরকারের হাতে যুগ্মভাবে ন্যস্ত। নতুন দিল্লিই দিল্লির রাজধানী।

ঢাকা
ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী এবং ঢাকা বিভাগের প্রধান শহর। ঢাকা একটি মেগাসিটি এবং দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রধান শহরও বটে। বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত এই শহর বাংলাদেশের বৃহত্তম শহর। ঢাকার মহানগর এলাকার জনসংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৫০ লক্ষ।এটি বিশ্বের নবম বৃহত্তম এবং সর্বাপেক্ষা জনবহুল শহরগুলির মধ্যে অন্যতম। ঢাকা শহরটি মসজিদের শহর নামেও পরিচিত। এখানে বিশ্বের সেরা মসলিন উৎপাদিত হয়। তাছাড়া ঢাকা বিশ্বের রিকশা রাজধানী নামেও পরিচিত। এই শহরে রোজ প্রায় ৪০০,০০০ থেকে ৪৫০,০০০টি সাইকেল রিকশা চলাচল করে। বর্তমানে ঢাকা দক্ষিন এশিয়ার অন্যতম প্রধান সংস্কৃতি, শিক্ষা এবং বাণিজ্যকেন্দ্র।
সপ্তদশ শতাব্দীতে পুরানো ঢাকা মুঘল সাম্রাজ্যের সুবহে বাংলা এর প্রাদেশিক রাজধানী ছিলো। মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের শাসনামলে এই শহর জাহাঙ্গীর নগর নামে পরিচিত ছিলো। বিশ্বব্যাপী মসলিন বাণিজ্যের একটি কেন্দ্র ছিলো ঢাকা এবং বিশ্বের বিভিন্ন স্থান থেকে ব্যবসায়ীগণ এখানে বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে আসতেন। যদিও আধুনিক ঢাকা শহরের বিকাশ ঘটে ঊনবিংশ শতাব্দীতে ব্রিটিশ শাসন আমলে, এই সময় নবাবগণ ঢাকা শাসন করতেন। সেই সময় কলকাতার পরেই ঢাকা বাংলা প্রেসিডেন্সির দ্বিতীয় বৃহত্তম নগরী হয়ে ওঠে। ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গের পরে ঢাকা নবগঠিত পূর্ববঙ্গ এবং আসাম প্রদেশের রাজধানী হয়। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পরে ঢাকা পূর্ব পাকিস্তানের প্রশাসনিক রাজধানীতে পরিণত হয়। ১৯৫০-৬০ সালের মধ্যে এই শহর বিভিন্ন সামাজিক, জাতীয়তাবাদী এবং গণতন্ত্রপন্থী আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে। ১৯৭১ সালে ঢাকা স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের রাজধানী ঘোষিত হয়। ইতিপূর্বে সামরিক আইন বলবৎ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা, সামরিক দমন, যুদ্ধ ও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের তাণ্ডবলীলার মতো একাধিক অস্থির ঘটনার সাক্ষী হয় এই শহর।

বাংলাদেশের সংবিধানের ৫(ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বাংলাদেশের রাজধানী। আধুনিক ঢাকা বাংলাদেশের রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক জীবনের প্রধান কেন্দ্র।এটা প্রশংসিত জাতীয় দর্শনীয় স্থানগুলো যেমন জাতীয় সংসদ ভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, জাতীয় জাদুঘর, জাতীয় শহীদ মিনার, লালবাগের কেল্লা ইত্যাদির মূলস্থান।এই শহরের নগরাঞ্চলীয় অবকাঠামোটি বিশ্বে সর্বোন্নত হলেও দূষণ, যানজট এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে যথেষ্ট পরিষেবার অভাব ইত্যাদি শহুরে সমস্যাগুলি এখানে প্রকট। সাম্প্রতিক দশকগুলিতে ঢাকার পরিবহন, যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং গণপূর্ত ব্যবস্থায় যে আধুনিকীকরণ হয়েছে, তা বিশেষভাবে লক্ষণীয়। বর্তমানে এই শহর প্রচুর বিদেশী বিনিয়োগ টানতে ও ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিধি বাড়াতে সক্ষম হয়েছে। সারা দেশ থেকে প্রচুর মানুষ ঢাকায় আসেন জীবন ও জীবিকার সন্ধানে। এ কারণে ঢাকা হয়ে উঠেছে বিশ্বের দ্রুততম ক্রমবর্ধমান নগরী, এই লক্ষ বাস্তবায়নে মালয়েশিয়া, জাপান, চীন সহ বিভিন্ন দেশ অর্থ সহযোগীতা এবং বিনিয়োগ করছে।

গুয়াংঝো এটি চীনে অবস্থিত একটি বৃহত্বর রাজধানী ।


ইস্তানবুল
ইস্তান্‌বুল্‌ তুরস্কের অন্যতম প্রধান শহর। এর পুরোনো নাম কন্সটান্টিনোপল। তাছাড়া এটি বাইজান্টিয়াম পরিচিত ছিল। এটি পূর্বে উস্‌মানীয় সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল। ১৪৫৩ সালে এটি তৎকালীন উস্‌মানীয় সাম্রাজ্যের রাজধানী হিসেবে ঘোষিত হয়। এটি তুরস্কের সংস্কৃতি এবং অর্থনীতির কেন্দ্রস্থল। ১৯২৩ সাল পর্যন্ত এখানেই ছিল তুরস্কের রাজধানী। এটি তুরস্কের বৃহত্তম শহর যার জনসংখ্যা ১২.৮ মিলিয়ন। ইস্তানবুলের আয়তন ৫.৩৪৩ বর্গ কিলোমিটার ২,০৬৩বর্গ মাইল । ইস্তানবুল একটি আন্তর্মহাদেশীয় শহর, এর এক তৃতীয়াংশ জনসংখ্যা এশিয়ায় বসবাস করলেও এইটি ইউরোপর বাণিজ্যিক এবং ঐতিহাসিক কেন্দ্র।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বিশ্বের বৃহত্তম ১০ টি শহড়ের হালনাগাদ তথ্য দেখতে পেয়ে ভাল লাগল
ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টটির জন্য ।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৭

হাকিম৩ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় লেখক ডং এম এ আলী ভাই,শুভ রাত্রী।

২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২৪

ইমরান আশফাক বলেছেন: ভালো লাগলো, অনেক কিছু জানলাম এই পোস্ট থেকে।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২

হাকিম৩ বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৫২

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: তথ্যপূর্ণ পোস্ট ভালো লাগল।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৩

হাকিম৩ বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।

৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৫৮

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ,এই পোষ্ট শেয়ার করার জন্য। :)

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫

হাকিম৩ বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:০৭

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ,এই পোষ্ট শেয়ার করার জন্য। :)

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬

হাকিম৩ বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:১৯

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
ভিন্ন স্বাদের পোস্ট।
বেশ! বেশ! +

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬

হাকিম৩ বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.