নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঢাকার বাসিন্দা- মানুষকে ভালবাসি আর ভালবাসি প্রকৃতিকে

ঢাকাবাসী

প্রকৃতিকে ভালবাসি।

ঢাকাবাসী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মৃত্যুদন্ড কার্যকরের পদ্ধতি- যুক্তরাস্ট্রে

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪১





ছবিটা একটা ইলেকট্রিক চেয়ারের। যুক্তরাস্ট্রে মৃত্যুদন্ড প্রাপ্তদের এটাতে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়।







এটাও একই জিনিস। দন্ডপ্রাপ্তদের শরীরে আড়াই থেকে তিন হাজার ভোল্ট বিদ্যুৎ তিনবার প্রবাহিত করা হয়। শেষবারে শচারেক ভোল্ট। ১৯৪৬ সালে একজনের শরীরে এরকম বিদ্যুৎ দেয়া হলে সে না মরে চেচামেচি শুরু করে । পরে ১৯৪৭ এ তাকে আবার বসিয়ে দন্ড কার্যকর করা হয়। তাপর ভোল্টেজ বাড়ানো হয়।



এবার একটা পরিসংখ্যান। গত ১৯৭৬ থেকে আজ ২০১৩ অবধি যুক্তরাস্ট্রে মৃত্যুদন্ড কার্যকরের একটা ডাটা নীচে দেয়া হলো।



১. লিথাল ইনজেকশন (প্রানঘাতী ইনজেকশন) ব্যাবহার করে:

১১৮২ জন: ৩৫ টা রাজ্যে আর মার্কিন সেনাবাহিনীতে।



২. ইলেকট্রিক চেয়ারে বসিয়ে: ১৫৮ জনকে।



৩. ফাসী দিয়ে: ৩ জনকে।



৪. ফায়ারিং স্কোয়াডে: ৩ জনকে।



ফাসীর দড়ি:







লেথাল ইনজেকশন দেয়ার কামরাটা দেখুন নীচে:







তিন রকম ইনজেকশন তিন বারে দেয়া হয়। নামগুলো কমন তাই বললুমনা।



সুত্র:

Click This Link

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮

পীরসাহেব বলেছেন: আবার শালারা আমাদের নছিহত মারে, "মোল্লারে মাইরো না, উহা অ-ছাগবিক"

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: ঠিক বলেছেন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ পীরসাহেব।

২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

বাধা মানিনা বলেছেন: ফাসিতে ঝুলানো বড্ড কম হয়ে গেল। আরো প্রাণঘাতি-অমানুষিক যন্ত্রণাদায়ক মৃত্যুদন্ডের ব্যবস্থা চালুকরা উচিত

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: এ নিয়ে বিস্তর লেখালেখি আছে। শাস্ত্রমতে ইলেকট্রিক চেয়ার বা লেথাল ইনজেকশনেই কম কষ্টে মৃত্যু হয়। ফাসী বা ফায়ারিং স্কোয়াডে সময় বেশী লাগে আর তাতে যন্ত্রনা বেশী, তাই ওটার ব্যাবহার কমানো হয়েছে বা বাদ দেয়া হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

শাহ আজিজ বলেছেন: এই মুহূর্তে লেথাল ইনজেকশন দিয়ে দণ্ড কার্যকর হয় । আমাদেরও এই পদ্ধতি প্রয়োজন ।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২২

ঢাকাবাসী বলেছেন: বাকীগুলো যন্ত্রনাদায়ক বিধায় বাদ দেয়া হয়েছে। হ্যাঁ অবশ্যই লেথাল ইনজেকশন ব্যাবহার করাটা বিজ্ঞানসম্মত, কম কষ্টদায়ক বিধায়। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৪

বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: আমেরিকারা কেমন জাতি তার প্রমান হিসেবে দুইটা ঘটনা দেই। প্রথম যখন টমাস অলভা এ্যাডিসন বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কার করেন তখন তিনি শুধুমাত্র ডিসি/স্হির বিদ্যুত ব্যবহার করতেন এবং তার ব্যবসায়ীক সঙ্গী ছিলেন ততকালীন বিখ্যাত ব্যাংকার জেপিমরগান। একই সময়ে আর একজন বিজ্ঞানী ডিসি/চলবিদ্যুত আবিষ্কার করেন। আর এই দুইজন ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে বিদ্যুত ব্যবহারের জন্য প্রচারণা শুরু করেন। তার অংশ হিসেবে্ এ্যাডিসন এক কারাকতৃপক্ষকে প্রস্তাব করেন ডিসি কারেন্ট ব্যবহার করে মৃত্যূদন্ড কার্যকর করার আর এটাকে তিনি ব্যবহার করেন নিজের পন্য প্রচারণার জন্য। যথাসময়ে মৃত্যূদন্ডপ্রাপ্ত আসামীকে ইলেকট্রিক চেয়ারে বসানো হয় এবং উচ্চ ভোল্টের ডিসি কারেন্ট প্রবাহিত করা হয় নির্দিষ্ট সময় ধরে। কিন্তু এতে মানুষটি না মারা যাবার পর তাকে আরো বেশী সময় ধরে এবং শেষ পর্যন্ত আসামী রক্তপাত আর বিদ্যুত শকে পুড়ে মারা যান যা এ্যাডিসনের পণ্য প্রচারের ক্ষেত্রে নেগেটিভ ভাবে কাজ করে।

দ্বিতীয় ঘটনা:

আমেরিকার স্টেটগুলো হিসেবে টেক্সাসে সবচেয়ে বেশী মানুষকে মৃতূদন্ড দেয়া হয়ে থাকে। আর এই মৃত্যূদন্ডের পরিমাণ সব্বোচ্চ পরিমানে পৌছায় বুশ দ্বিতীয় যখন টেক্সাসের গর্ভনর তখন।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: জানাবার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৫| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৪

নিজাম বলেছেন: ওরা ফাঁসি দেয়, কিন্তু আমাদেরকে না বলে? এ কেমন স্ববিরোধিতা?

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: আমেরিকার অনেক রাজ্যেই মৃত্যুদন্ড নিষিদ্ধ। ফাসী ওরা আজকাল দেয়ইনা, উপরের তথ্য দেখুন। বহু ক্ষেত্রে শাস্তি প্রদানের ২৫ বছর পর তা কার্যকর করা হয়। হ্যাঁ সে বিচার করলে এক ধরনের স্ববিরোধীতাই। আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

৬| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৬

সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন সুমন কর।

৭| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

দি সুফি বলেছেন: মানবাধিকার সংস্থ্যাগুলা সবসময়ই অপরাধীর মানবাধীকার নিয়া কাজ করে। সাধারন মানুষের মানবাধীকার নিয়া ওগো কোন মাথা ব্যাথা নাই। X( X(

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: আসলেই তো! আসলে মানবদের মানবাধিকার নিয়া কারোরই মাথা ব্যাথা নেই। ধন্যবাদ আপনাকে, ভাল থাকবেন।

৮| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: আরেকটু বিস্তারিত লিখলে ভালো হতো

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০

ঢাকাবাসী বলেছেন: লিখছিলুম তো, হঠাৎ মানবাধিকারের কথা ভেবে ক্ষ্যামা দিলুম। তবে আপনার কাছ থেকে আইডিয়া পেলে ভাল হত। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আম্রিকা তাদের স্বার্থের বাইরে তারা কিছূই করে না।


আজ জামাতের পিছনে তাদের হাত দেখে ভয় হয়-
তালেবান ষ্টাইলে না জামাতকে ক্ষমতা পর্যন্ত পৌছায় !!!! তারপর জঙ্গীদমনের অজুহাতে বাংলাদেশকে আফগানিস্তানের মতো দখলী রাজ্যে পরিণত করে!!!!

আর এর দায় সবচে বেশী হাসিনার। তিনি কথায় কথায় বিরোধীদল ঠেকানো চেয়ে বেশি জঙ্গি জঙ্গি জপেছেন!!! ক্লিনটনের সফরের সময় রাস্ট্রীয় খরচে জঙ্গীতত্ত্ব নিয়ে পুস্তিকা, লিফলেট বিলিয়েছেন!!
এসব কি আত্মঘাতি নয়!!!!!

এই দেশের আপামন জনতার ঘরে ইসলামী বই আচে। থাকবে। অথচ আজ সেগুলো জিহাদী বইয়ে রুপ নিচ্ছে!!!!

এই আত্মঘাতের পরিণতি খুবই ভয়াবহ হবে যদিনা আমরা সময় থাকতে সচেতন হই।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

ঢাকাবাসী বলেছেন: সচেতন হবার আর সময় আছে কি? এখন কনসিকুয়েন্সের জন্য রেডি হোন। চমৎকার জ্ঞানগর্ভ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১০| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬

মামুন রশিদ বলেছেন: ইউরোপীয় ইউনিয়ন মৃত্যুদন্ড নিষিদ্ধ করেছে । কিন্তু ইউএসএ এখনো মৃত্যুদন্ড বহাল রেখেছে ।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২

ঢাকাবাসী বলেছেন: ৩৫ টা রাজ্যে আছে। ধন্যবাদ আপনাকে, ভাল থাকবেন।

১১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪

জনাব মাহাবুব বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্ট।

মৃতু্্যদন্ড নিয়ে আমেরিকানদের ভন্ডামীর মুখোশ উম্মোচন করে দিলেন।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: ওদের ১৫ টি রাজ্যে মৃত্যুদন্ড নেই। নিজ স্বার্থের জন্য আমেরিকানরা হিপোক্রাটতো বটেই!

১২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪৪

বাকপ্রবাস বলেছেন: স্যান্সলেস করে মৃত্যু কার্যকর করা উচিত, কষ্ট জিনিসটা আমার খুব অপছন্দ আর ভয়

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:১৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: লেথাল ইন্জেকশনে মৃত্যুটা তাই। প্রথমে শক্তিশালী ঘুমের ইনজেকশন দেয়া হয় তারপর প্রানঘাতী ইনজেকশন দেয়া হয়। আসামী বোঝেইনা তার মৃত্যু হচ্ছে!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.