নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঢাকার বাসিন্দা- মানুষকে ভালবাসি আর ভালবাসি প্রকৃতিকে

ঢাকাবাসী

প্রকৃতিকে ভালবাসি।

ঢাকাবাসী › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুনিয়াতে সবচাইতে বেশি শব্দ হয় ঢাকা শহরে!

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১৫

















ঢাকা শহরের মত এত এয়ার হর্ণ পৃথিবীর কোন শহরে নেই, এতবার এত জোরে কোন দেশের চালকরা হর্ণ ব্যাবহার করেনা! এত শব্দবহুল শহর দুনিয়াতে আর একটাও নেই।

এগুলো বন্ধ করবার জন্য একটা পুরো দস্তর মন্ত্রনালয় আর একজন পুরা মন্ত্রী আছে । তারা যে কেন চাকরী করে আর বেতন নেয় জানিনা। এরা প্রায়ই গার্মেন্টস কারখানাগুলোতে গিয়ে পঁয়ত্রিশ লাখ টাকা জরিমানা(?) করে! হর্ণের আওয়াজ এদের কানে ঢোকেনা! কানে আওয়াজ ঢুকলেও ড্রাইভারদের নেতার ভয়ে নিজেরাই শব্দ করা ভুলে গেছে।



কয়েক বছর আগে এরা মাঝে মাঝে রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে শব্দের ডেসিবেল না কি যেন মাপত তারপর শ্যাষ। হর্ণ রোজ বাড়ছে। হার্টের রোগীরা হাস ফাস করে, ডাক্তারদের রোগী বাড়ে। কান বয়রা হয়, ইএনটির পসার বাড়ে। পরিবেশ মন্ত্রনালয় ঘুমায়।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২০

সুমন কর বলেছেন: এ আবার বলতে !!!

০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৫:৫২

ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রথম পাঠে আর মন্তব্যে ধন্যবাদ।

২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২৪

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
এতে বোঝা গেলো ঢাকা থাকলেও শব্দ বেশী হতেই পারে ;)
হাহ হা। ধন্যবাদ, ঢাকাবাসী।

সচেতন আছি সচেতন রাখছি
কিন্তু তাঁহাদের ঘুম খুবই গভীর !

০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৫:৫২

ঢাকাবাসী বলেছেন: বড়ই দুর্ভাগ্য মোদের! ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২৮

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: জ্যামে বসে টাইমপাসের জন্য আমরা হর্ন বাজাই।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৫:৫৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: ২০% শিক্ষিত লোকের দেশে এরকমটাই হয়। ধন্যবাদ অনেক অনেক।

৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১১

মামুন রশিদ বলেছেন: ঠিক বলেছেন । ঢাকায় আসলে মনে হয় দুই কানে কেউ ড্রাম পেটাচ্ছে ।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৫:৫৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: তবু দেখবার প্রতিকার করবার কেউ নেই! অনেক অনেক ধন্যবাদ পাঠ ও মন্তব্যের জন্য।

৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১১

মামুন রশিদ বলেছেন: ঠিক বলেছেন । ঢাকায় আসলে মনে হয় দুই কানে কেউ ড্রাম পেটাচ্ছে ।

৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১২

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: এ জন্য চালকদের সচেতন করাটা জরুরী। ট্র্যাফিক জ্যামে আটকে থাকলেও অঝথাই হর্ন বাজানো একটা অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেছে। চালক স্পষ্টই দেখতে পাচ্ছে হর্ন বাজালেও সামনের গাড়িটার তাকে সাইড দেয়ার মত কোন অবস্থাই নেই তারপরও মনের আনন্দে শব্দ দূষণ করেই চলছেন।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৫:৫৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: ঠিক বলেছেন। ওটুকু আইকিউ ড্রাইভারের নেই। যার আছে সেই আমলা মন্ত্রীরা বলবেনা, চেতনা নষ্ট হবে! অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৭

মামুন রশিদ বলেছেন: ঠিক বলেছেন । ঢাকায় আসলে মনে হয় দুই কানে কেউ ড্রাম পেটাচ্ছে ।

৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শব্দের শহর ঢাকা ।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৫:৫৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: ঠিক তাই, কিন্তু কেন সেটা বজায় থাকবে? ধন্যবাদ কবি।

৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


এখনতো শব্দ ছাড়া ঘুমই আসেনা ;)

০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৫:৫৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: আসলেই। আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:০৩

ডি মুন বলেছেন: এগুলো বন্ধ করবার জন্য একটা পুরো দস্তর মন্ত্রনালয় আর একজন পুরা মন্ত্রী আছে । তারা যে কেন চাকরী করে আর বেতন নেয় জানিনা।


আমারো মাঝে মাঝে তাই মনে হয়। ঢাকার রাস্তা-ঘাটে বের হলে হাঁপিয়ে উঠি।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৪৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: এই শব্দ তাদের কানে যায় না মনে হয়। আর গেলেও বিশেষ কোন লাভের কারনে মন্ত্রী আমলারা চুপ থাকে আর ড্রাইভাররা সারাদিন অকারনে হর্ণ বাজিয়েই চলেছে! ধন্যবাদ আপনাকে । ভাল থাকবেন।

১১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:০১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: শুধু এই উৎকট শব্দের ভয়ে ঢাকায় যেতে ও থাকতে আমার অস্বস্তি হয়। বিশেষ করে আমি হার্টের পেশেন্ট হওয়ায় খুব সমস্যা।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৫০

ঢাকাবাসী বলেছেন: আমারতো অনেক জায়গাতে সমস্যা তবু ঢাকা ছেড়ে যেতে পারবোনা। কিন্তু ঐ মন্ত্রী পরিচালক আর আমলা কর্মচারীরা কোন কাজ না করে আমাদের করের টাকা খাবে! বড়ই আফসোস এমন এক দেশে জন্মেছি। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন।

১২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৩৯

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

আমার অফিস এলাকায় এক সময় প্রচার করা হয়েছিলো: ‍"হর্ণ বাজানো একটি বদ অভ্যাস। নিজেও বিরত থাকুন, আপনার ড্রাইভারকেও বিরত থাকতে বলুন।"

ভেবেছিলাম হয়তো কথাটি পুরোপুরো ঠিক নয়। কিন্তু আমি দেখেছি, আবাসিক এলাকায় হর্ণ বাজানোর কোনই প্রয়োজন নেই।

তাছাড়া আমাদের দেশের প্রেক্ষিতে একে 'বদঅভ্যাসই' বলা যায়, কারণ তারা জানে না ঠিক কখন হর্ণ বাজাতে হয়। জ্যামে আটকা পড়ে থাকলেও দেখবেন পেছনের গাড়িটি অধৈর্য্য হয়ে ভেপুঁ বাজাচ্ছে। B-) ;)

ট্রাফিক সিগনালে আটকা অবস্থায়ও পেছনে আপনি গাড়ির হর্ণ শুনতে পাবেন, এদেশে! :P


বলাবাহুল্য আমার অফিস এলাকাটি সত্যিই ভেপুঁমুক্ত... কোলাহলমুক্ত। কর্তৃপক্ষ সচেতন থাকলে অর্ধেক সমাধান হয়। বাকিটুকু হয় ড্রাইভারের সচেতনতায়। আপনার সংক্ষিপ্ত লেখাটি সে জায়গাটিতে আঘাত হানুক!

০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। কিচু মনে করবেন না। এদেশে মোটিভেশনে কাজ হয়না হয় ডান্ডা পিটুনি দিলে। অনেক ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

১৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮

মো. রহমত উল্লাহ্‌ (রানা ইশতিয়াক) বলেছেন: শুধু হর্ণ নয়; আঁতশবাজি, লেদমেসিন, ঝালাই, টাইলস কাটা, গুলাগুলি, মাইক, বিহারি বাদ্য, বিয়ের গান-বাজনা, বিভিন্ন অনুষ্ঠান, ইট/পাথর ভাঙ্গা, কলকারখানা ইত্যাদি হাজার রকম শব্দ জ্বালায় কাটে আমাদের দিন রাত। এসব নিয়ন্ত্রণে ব্যবস্থা নেওয়া অতি জরুরি।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: ঠিক বলেছেন। বিদেশে কোন শহরে মায় কোলকাতাতেও এর একশো ভাগের একভাগ শব্দ নেই। এত ঘুষখোর ..... কোথাও নেই! আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

১৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:২৯

bakta বলেছেন:








ঢাকা দেওয়া আছে তবুও শব্দ -
হয় না কো ভাই বিশ্বাস,
এত গুলি লোক বেঁচে আছে
না নিয়ে তার নিশ্বাস ?

ঢাকা থাকলেও আওয়াজ বেড়োয়
এ তো এক মহা মুশকিল,
গাড়ীর আওয়াজে কান ফেটে যায়
হার মেনে যায় চিল ।

ঢাকা দেওয়ার মানে তবে কি
না ঢাকা দিয়েই দেখি,
হবে কি কোন সুরাহা তাতে ?
বলো দেখি কোনো টেকি।

আমার মনে হয় খুলে দিয়ে দেখি
এত দিন ছিল যখন ঢাকা,
এমনিতে ভাই হবে না কিন্তু
কিছু খরচা করতে হবে টাকা।



০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভারী সুন্দর কবিতা, লেখাটার সাথে খাপ খায়। আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে, ব্লগে আসবার জন্য।

১৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:২৪

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ৬০ ডেসিবেল শব্দ মানুষের সাময়িক শ্রবণশক্তি নষ্ট হতে পারে। ১০০ ডেসিবেল শব্দে চিরতরে শ্রবণশক্তি হারাতে পারে।
অথচ জরিপে দেখা গেছে, সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল ১০৬ ডেসিবেল, যাত্রাবাড়ীতে ১০০ ডেসিবেল, বাংলামোটর ১০০ ডেসিবেল, সোনারগাঁও হোটেলের সামনে ও ফার্মগেটে ১০৪, মহাখালী রেলক্রসিং, মগবাজার ও মৌচাকে ১০৩ ডেসিবেল, গাবতলী ১০২ ডেসিবেল, তেজগাঁও শিল্প এলাকা ও মিরপুর-১ নম্বর ৯০ ডেসিবেল, কাকরাইল ৯২ ডেসিবেল, গুলশান ৯০ ডেসিবেল, মতিঝিল শাপলা চত্বর ৯২ ডেসিবেল, সদরঘাট ৮৭ ডেসিবেল, বারডেম হাসপাতাল ৮১ ডেসিবেল, ধানম-ি আবাসিক এলাকা ৭৮ ডেসিবেল, শাহীন কলেজ ৮৩ ডেসিবেল, আজিমপুর মহিলা কলেজ ৮০ ডেসিবেল, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ ৮৭ ডেসিবেল এবং মিটফোর্ড হাসপাতাল ৮৩ ডেসিবেল ও শিশু হাসপাতালে ৯৩ ডেসিবেল। অথচ ঢাকা শহরের জন্য শব্দের সহনীয় মাত্রা নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। ঢাকাকে মোট ৫টি এলাকায় ভাগ করে সেখানে শব্দের সর্বোচ্চ মাত্রা বেঁধে দেয়া হয়েছে।
শব্দ দূষণ বিধিমালায় ঢাকাকে পাঁচটি এলাকায় ভাগ করে প্রতিটি এলাকার জন্য শব্দের সর্বোচ্চ মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। দিন ও রাতের জন্য নির্ধারিত সর্বোচ্চ মাত্রার শব্দ হচ্ছে নীরব এলাকায় ৪৫ ও ৩৫ ডেসিবেল, আবাসিক এলাকায় ৫০ ও ৪০ ডেসিবেল, মিশ্র এলাকায় ৬০ ও ৫০ ডেসিবেল, বাণিজ্যিক এলাকায় ৭০ ও ৬০ ডেসিবেল এবং শিল্প এলাকায় ৭৫ ও ৭০ ডেসিবেল। কিন্তু ঢাকা শহরে শব্দ দূষণের মাত্রা কোথাও বেঁধে দেয়া সহনীয় মাত্রার মধ্যে নেই।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:০০

ঢাকাবাসী বলেছেন: অনেক পরিশ্রম করেছেন ভাই, ধন্যবাদ দেয়ার ভাষা নেই। দুর্ভাগ্যজনক হল এসব বোঝাবার মত ক্ষমতা খোদ মন্ত্রীরই নেই বা ইচ্ছে করেই বোঝেননা! আর পরিবেশ দপ্তরের কর্তারা গার্মেন্টসদের জরিমানা করে লাখ লাখ টাকা মাগার টাকা আদায় হয় কিনা হলে টাকা কোথায় যায় কেউ জানেনা! সরকার পায় না এটা বেশ শোনা যায়। যাইহোক শব্দ নিয়ে আমরা যতই চেচামেচি করি না সরকার শুনছেনা!! বাস ট্রাক হর্ণ বাজালেও বাস ট্রাকের মালিক সব সরকারের দলের লোক , কিছুই বলা যাবেনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.