নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঢাকার বাসিন্দা- মানুষকে ভালবাসি আর ভালবাসি প্রকৃতিকে

ঢাকাবাসী

প্রকৃতিকে ভালবাসি।

ঢাকাবাসী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঘুরতে গেছিলুম ইউরোপ -১

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১



ভাগ্নে সুজন বৌ বাচ্চা নিয়ে থাকে সুইজারল্যান্ডে। অনেকদিন থেকেই বলছিল একবার ইউরোপটা ঘুরে যান ভাল লাগবে। নিদেন পক্ষে সুইজারল্যান্ড আর পাশের দুএকটা দেশ বেড়িয়ে যান।
দুনিয়ার অনেক দেশ দেখা হলেও ইউরোপের বেশ কটি দেশে যাওয়াটা হয় নি। গিন্নী যেতে রাজি নন, অগত্যা একাই যাবার প্ল্যান করলুম।

প্রথম কাজ সেংগেন ভিসা যোগার করা। দরখাস্ত ভরলুম অনলাইনে আর ভাগ্নে পাঠালো স্পনসরশিপ। লাগবে তিরিশ হাজার ডলারের হেলথ ইনস্যুরেন্স, সেটাও করালুম হাজার দশেক টাকা দিয়ে গুলশানের এক ইন্স্যুরেন্স কোম্পানী থেকে। কোন ডাক্তারী পরীক্ষা নেই!
এর আগে আমাদের সরকারী কোম্পানী 'সাধারণ বীমা'তে গেছিলুম ওটা করাতে। সরকারী কেরানীটি যেসব কাগজের ফিরিস্তি দিল যে বিরক্ত হয়ে একটা প্রাইভেট কোম্পানী থেকে বিনা ঝামেলাতে করাতে বাধ্য হলুম। সরকার বন্চিত হলো দশ হাজার টাকা থেকে।
যাহোক ভাগ্নের স্পনসরের কাগজটা সরাসরি চলে গেল গুলশান সুইশ দুতাবাসে। ফোন করে এপয়েন্টমেন্ট নিলুম, দুদিন পর এপয়েন্টমেন্ট।

নির্ধারিত দিনে সুইশ বিশালদেহী এক অফিসারের সাথে দুচারটে কথা বার্তা, কাগজগুলো দেখা, ব্যাস শেষ। বলল ৭ দিন পর আসুন পাসপোর্ট নিয়ে যাবেন। ৭ দিন পর পাসপোর্ট পেলুম ভিসা সহ। নগদ পাঁচ হাজার টাকা ভিসা অফিসে দিয়েছিলুম আগেই।

সেংগেন ভিসা মানে ইউরোপের প্রায় ২৯ টা দেশে যেতে পারবো! দুর কিসব ভাবছি! এই বয়সে তিন চারটে দেশ দেখতে পারলেই চলবে, ভাবলুম।
তারপর একদিন বিকেলে শাহজালাল বিমানবন্দরে এমিরেটস এর আজদাহা এক বোয়িং প্লেনে উঠে পড়লুম, গন্তব্য প্রথমে দুবাই। আজকাল 'এমিরেটস' এর পাইলট ক্রু সবই সংযুক্ত আরব আমিরাতের শুধু সিইও মনে হয় ভিন দেশী।

যাত্রীদের অধিকাংশই দুবাইর যাত্রী আর বাঙালাদেশী। এরা সবাই ঢাকাতে এয়ারপোর্টে ছিলেন ঘন্টা কয়েক। অথচ প্লেনে উঠেই এদের সবার বাথরুম পায়। লাইন ধরে সবাই বাথরুমে যাওয়া শুরু করলেন। ডায়াবেটিক নাকি? তা বলে এত্তো লোক একসাথে!

দুবাইতে পৌছলুম লোকাল টাইম রাত সাড়ে এগারোটা নাগাদ। আশ্চর্য দ্রততা আর দক্ষতার সাথে সাদা আলখেল্লা পড়া দুবাইর অফিসাররা ইমিগ্রশন আর অস্হায়ী ভিসার কাজটা সারলো। অস্হায়ী ভিসা লাগবে কারণ আমরা রাতটা দুবাইতে কাটাবো। এরপর এয়ারপোর্টের বাইরে দাড়ানো এয়ারকন্ডিশনড বাসে দশ মিনিটে পৌছে গেলুম একটা ফাইভ স্টার হোটেলে, । কোথাও কোন 'দেরী হবে' বা 'নেই' 'আসে নাই' 'অপেক্ষা করুন' এসব নেই!

হোটেলে শ'খানেক আইটেমের এক এলাহি ডিনার সেরে (খেয়েছিলুম বোধ করি চার পাঁচটে আইটেম) হোটেলের বিলাস বহুল রুমের জানালা দিয়ে বাইরে আলোকসজ্জিত দুবাইর খানিকটা দেখে হালকা পাতলা ঘুমে রাতটা কাটিয়ে পরদিন সকালে আবার যাত্রা শুরু। হোটেলের বাইরে বাস যাচ্ছে এয়ারপোর্ট প্রতি কুড়ি মিনিট পর পর। বাসে করে দুবাই এয়ারপোর্ট, এরপর প্লেনে ।
দুবাই এয়ারপোর্টে ম্যালা হাটতে হয়, ট্রেনে উঠে যেতে হয় - বেশ কয়েকটা প্লেনে যাবার গেটে যাবার জন্য! আমাকে আর চেক ইন করাতে হয়নি কারণ ওটা ঢাকাতেই করে ফেলেছি। হাঁটা আর ট্রেন শেষ করে উঠলুম নির্ধারিত প্লেনে, এবার যাবো জেনেভা।


জেনেভা পৌছলুম জেনেভা টাইম বেলা দেড়টার দিক।

যতটা নাম ডাক শুনেছি জেনেভা এয়ারপোর্ট ততটা বড় নয় তবে তাই বলে আবার আমাদের শাহজালাল বিমানবন্দরের সাথে মেলাতে যাচ্ছিনা। নিজের দেশের এয়ারপোর্টের ভয়াবহ বাজে সার্ভিস আর বিমানবন্দর স্টাফদের জঘন্য ব্যাবহারের কথা বলব ফাঁকে ফাঁকে।

প্লেন থেকে নেমে প্রথমেই ইমিগ্রশন। কুড়ি মিনিটে ওসব শেষ। তাপর লাগেজের জন্য বেল্টের কাছে।
তার আগে একটা কথা বলতেই হয়। লাগেজ বহন করার জন্য ট্রলি খুজতে গিয়ে দেখলুম প্রচুর ট্রলি সাজানো আছে মাগার আপনাকে দিতে হবে দু ফ্রাংক, ট্রলিতেই একটা ছিদ্র আছে সেখান দিয়ে ঢুকাতে হবে, না হলে ট্রলি মহোদয় জায়গা থেকে নড়বেনা। তা আমার কাছে তো দু ফ্রাংক নেই, সব ১০০ ফ্রাংক আর একশ ডলারের নোট, কোথা পাই দু ফ্রাংক ভাবছি। আমার অবস্হাটা মনে হয় এক সুন্দরী সুইশ রমনীর চোখে পড়ল, তিনি কাছে এসে প্রথমে ফরাসী ভাষায় 'পুই জভ্যু আইডাখ' (আমি আপনাকে সাহায্য করতে পারি?) আমি বুড়ো আঙুল মুখের কাছে নিয়ে বললুম 'জ নে পায পাখলে ফ্রঁসে' (আমি ফ্রেন্চ জানিনা';) তিনি তারপর ইংরেজীতে শুধোলেন সমস্যা কি। আমি বললুম, আমার পয়সার বড়ই অভাব, অন্তত দু' ফ্রাংকের মুদ্রা আমি জীবনে চোখেই দেখিনি অথচ তোমার দেশে দু ফ্রাংক ছাড়া জীবন অচল মনে হচ্ছে! ব্যাস তিনি তার দামী ওয়ালেটের ভিতর থেকে একটা দু ফ্রাংকের মুদ্রা আমার হাতে দিয়েই মৃদু হেসে বাই বলে কেটে পড়লেন, আর একবার তাকালেনওনা! যাহ, তাকে তো তাঁর নামটাই জিজ্ঞেস করা হলোনা! দুর্ভাগ্য আমার তাকে আমি পরে আর কখনও দেখিনি, দেখব বলেও মনে হচ্ছেনা! তিনি আমার কাছে চিরদিনের জন্য দু'ফ্রাংক পাবেন! সুইশ সভ্যতা আর ভদ্রতার পরাকাষ্ঠা!

যাই হোক মুদ্রাটি ট্রলির স্লটে ঢুকাতেই ট্রলিটি খুলে এলো, তারপর সেটা নিয়ে বেল্টের কাছে এসে দেখি আমার মাঝারি সাইজের স্যুটকেস দুটো পড়ে পড়ে ঘুরছে! অভ্যস্ত হাতে স্যুটকেস দুটোকে তুলে ট্রলিতে রেখে বাইরে বেরুলুম। ভাগ্নে লাগেজ দুটোকে গাড়ীতে রেখেই ট্রলি নিয়ে চলল আরেক জায়গাতে। সেখানে ট্রলিটি রাখা মাত্রই দু ফ্রাংক আবার ব্যাক! চমৎকার ব্যাবস্হা। আপনি যদি মাল নামিয়ে ট্রলি যেখানে সেখানে রেখে কেটে পড়েন তো আপনার দু'ফ্রাংক গেল অন্য কারো হাতে যিনি ভদ্রলোকর মত ট্রলিটি নির্ধারিত জায়গাতে রাখবেন।
সুন্দরী সুইশ ভদ্রমহিলার দুফ্রাংক মুদ্রাটি আজও আমার কাছে আছে হয়ত বহুদিন থাকবে। কতদিন থাকবে জানিনা।

এয়ারপোর্টের বাইরে এসে ভাগ্নের ছোট একটা হোনডা গাড়ি চেপে বাইরের অসাধারণ সুন্দর প্রকৃতিকে দেখতে দেখতে চললুম বাসার দিকে, প্রায় ষাট কিলোমিটার দুরে, সুইজারল্যান্ডের অসম্ভব সুন্দর শহর লুজান। পাশেই নাতি বসা আর গাড়ী চালাচ্ছে ভাগ্নে।




চলবে

মন্তব্য ৭৯ টি রেটিং +১৯/-০

মন্তব্য (৭৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯

জুন বলেছেন: প্রথম আর তিন নম্বর ছবিটা দেখে মুগ্ধ ঢাকাবাসী । তিন নম্বর ছবির মত জায়গায় বসবাস করলে কবেই আমরা মারা পরতাম :(
ইদানীং আমাদের দেশের গ্রামে গঞ্জে কি নাকি স্প্রে বের হয়েছে তা দিয়ে জনগনকে অচেতন করে লুটপাট করে নিচ্ছে সব।
দুই ফ্র্যাংকের জন্য আজীবন ঋনী হয়ে রইলেন যার কাছে তাকে ভুলতে পারবেন না শিউর ।
বর্ননা ভালোলাগ্লো । সাথে থাকলাম জেনেভা পর্যন্ত ।
আর ঢাকা টু দুবাই আলিশান প্লেন কঙ্কি ? আমি তো দুবাই টু অন্য জায়গায় আলিশান দেখেছি , ঢাকা দুবাই নয় ।
+

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা প্রথমেই! যা বাওয়া কি আর বলব, মনটা ভরে গেল। প্রথমে আপনার মন্তব্যে বলব তিন নম্বর ছবির জায়গাতে থাকা এখন আমার কল্পনাতেই আছে, বাস্তবে সম্ভব না। ওখানকার নাগরিকত্ব পেলেও না। কারণটা আপনিও জানেন। সেদিন ঢাকা দুবাইতে প‌্যাসেন্জার বেশী হওয়াতে বোয়িং ৭৭৭-৩০০ দেয়া হয় যেটা বেশ আজদাহা মানে বেশ বড় (আমি কিন্তু আলিশান বলিনি!) সাইজ। প্রথম মন্তব্যকারীকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা। ভাল থাকবেন।

২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: আরো বেশি বেশি ছবি দিবেন।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: ছবি তো ম্যালা আছে তবে প্রায় সবগুলোতেই নিজের ছবি থাকাতে দিতে সংকোচ হলো তাই দিচ্ছিনা। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ হামা। ভাল থাকুন।

৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪

এস কাজী বলেছেন: আহারে দুই ফ্রাঙ্কের যন্ত্রণা। পড়ে ভাল লাগলো। জীবনে একবার সুইজারল্যান্ড যামু ইনশাল্লাহ B-)

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: ওটাই তো জীবনের একটা দুষ্প্রাপ‌্য ভালো লাগা। পড়ে ভাল লাগলো জেনে আমারও ভাল লাগলো। আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা রইলো দোয়া করি আপনি একবার সুইজারল্যান্ড সহ ইউরোপ ঘুরে আসতে পারবেন। আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দারুণ লাগল ভাইয়া ! ছবি আরেকটু বেশী হলে ভাল হত।

আজকাল 'এমিরেটস' এর পাইলট ক্রু সবই সংযুক্ত আরব আমিরাতের। আসলেই কি তাই? আমারতো মনে হয়, সবাই বিদেশী, কারণ, খোদ আমিরাতের ২০% লোক স্থানীয়, বাকী সব বিদেশী, কোথায় যেন পড়েছিলাম। আর এমিরেটসের ফ্লাইটে বহু দেশের কেবিন ক্রু থাকে সাধারণত।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: সেদিন যারা ছিলেন তারা সবাই আরব ভাষাভাষী, আর ওদের একজনের সাথে কথা বলে জানলুম ওরা সারা দুনিয়া থেকেই এরা লোক নেয়। ওদের পাইলট জন্মগতভাবে ইউএইর না হলেও বর্তমানে সেদেশের নাগরিক, আরবি ভাষায় কথা বলে।
ছবি বেশী না দেয়ার কারন আত্মপ্রচার হয়ে যায় তাই। আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:

কি পরিমাণ বাংগালী দেখলেন, বাংগালীরা কি ধরণের কাজ করছেন ওখানে?

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১

ঢাকাবাসী বলেছেন: লুজানে মানে যেখানে আমি থাকতুম সেখানে বাঙালী হবে বড় জোর কয়েক শ আর পুরো সুইজারল্যান্ডে হাজার কয়েক বাঙাললী হবে। অধিকাংশই হোটেলে বা রেস্তোরাতে শেফ বা ওয়েটার। কয়েকজনের নিজস্ব রেস্তোরা কাম বার রয়েছে। ফুটপাতে সব্জী বিক্রেতাও দেখেছি। আয়ের কথা জিজ্ঞেস করেননি তাই বললুম না, তবে ফ্রাংকের পরিমানটা টাকাতে কনভার্ট করলে ঈর্ষনীয়। যারা অবৈধ তাদের আয়টা কম। তবে তাদের সংখ্যা কম। ধন্যবাদ।

৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব চমৎকার ভ্রমণ কাহিনী! শুরুটা তো খুবই ভালো লাগলো। অবশ্যই আরো ছবি দিয়েন। জুন আপুর পর আপনার ভ্রমন কাহিনী আমার কাছে খুব উপভোগ্য। বিশেষ করে ঐ যে ইন্ডিয়া ঘুরতে গিয়েছিলেন, সেটাও খুব চমৎকার ছিল।

শুভ কামন জানবেন ভাইয়া!

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: ওমা তাই নাকি? আমি তো আর লেখক টেখক নই, বাংলাটা লিখতে পারি তাই। ছবি দেয়ার ব্যাপারে সমস্যাটার কথা উপরে বলে দিয়েছি। আইফোনের ক্যাপাসিটি শেষ হয়ে আসছিলো তাই আমার চেহারা ছাড়া বাকী সব মুছে দিল যে! দেখি ভাগ্নের ফোন থেকে আনা যায় কিনা। আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভ কামনা জানবেন।

৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪

কাবিল বলেছেন: অথচ প্লেনে উঠেই এদের সবার বাথরুম পায়। লাইন ধরে সবাই বাথরুমে যাওয়া শুরু করলেন। ডায়াবেটিক নাকি? তা বলে এত্তো লোক একসাথে! হা হা হা

সুন্দর বর্ণনা, ভাল লাগলো।
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১

ঢাকাবাসী বলেছেন: হা হা হা। বিশ্বাস করুন প্লেনে উঠে খেয়াল করলে আপনিও এই দৃশ্য দেখবেন। বড়ই বাজে লাগে। একবার একটা চার্টার্ড প্লেনে করে অনেক দুর থেকে ঢাকায় আসছিলুম। প্রায় মাঝপথেই প্লেনের সব বাথরুমের ট্যাংক ফুল হয়ে গেল। তারপর আর কি বাথরুম বন্ধ সাথে বন্ধ আহার পান সব কিছু! সে এক বিরাট গল্প, আরেকদিরন বলব। আপাতত আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৯

সাহসী সন্তান বলেছেন: দারুন ইন্টারেস্টিং পোস্ট! পড়তে ভীষন ভাল লাগছিল। তবে পোস্টের সাথে আরো কিছু ছবি যোগ করলে মনে হয় ভাল হতো। সম্ভাবত আপনার ব্লগে এই প্রথম আমার মন্তব্য। আশা করি আপনার কাছ থেকে আরো সুন্দর সুন্দর পোস্ট পাবো! সাথে আছি ইনশা-আল্লাহ.........!!

ভাল থাকবেন! সুন্দর পোস্টের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ!!

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে আম্মো ভীষন খুশী। ছবি দিলেই আমি এসে যাই, যা বড়ই বিব্রতকর। তবু দেখি পরেরবার থেকে আরো ছবি দেব। আমার ব্লগে আপনাকে আন্তরিক স্বাগতম আর সেজন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা।

৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০১

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: শুরুটা খুব চমৎকার হয়েছে, ছবিগুলোও অসাধারণ!!!
ছবি দেখে সাধ মিটল না! আরো আরো ছবি দেখতে চাই।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য!!

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: ছবির ব্যাপারে উত্তরটা আগেই বলেছি। তবু পরেরবার দেব। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৩

মিমমা সুলতানা মিতা বলেছেন: আমি মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়ে। খুব শখ ভ্রমন করার। কিছু টাকা জমলেই ঘুরে বেড়ায় বাংলাদেশের আনাচে কানাচে। কিন্ত শপ্নেও ভাবতে পারবোনা এমন দেশ ঘুরতে। তাই খুব খুশি হবো অনেক ছবি যদি দেন। না যেতে পারলেও অন্তত ছবি দেখে শপ্ন পুড়ন করতাম।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: আমার আন্তরিক আশির্বাদ আর শুভেচ্ছা রইলো যেন আপনি কখনও ইউরোপ যান আর প্রচুর ঘুরতে পারেন। স্বপ্ন থেকে বাস্তবতা আসতে পারেনা? নিশ্চই পারে। চেস্টা ইচ্ছা আর কিন্চিৎ ভাগ্যের সহায়তা হলেই হবে। অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনাকে। ভাল থাকবেন।

১১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬

সুমন কর বলেছেন: সরকারী কেরানীটি যেসব কাগজের ফিরিস্তি দিল যে বিরক্ত হয়ে একটা প্রাইভেট কোম্পানী থেকে বিনা ঝামেলাতে করাতে বাধ্য হলুম। সরকার বন্চিত হলো দশ হাজার টাকা থেকে।

সুন্দরী সুইশ ভদ্রমহিলার দুফ্রাংক মুদ্রাটি আজও আমার কাছে আছে হয়ত বহুদিন থাকবে। কতদিন থাকবে জানিনা। !:#P

পরের পর্বে সেই দুফ্রাংক মুদ্রাটির ছবি দিয়েন। সবাই দেখুম নে।

তাইতো বলি, ব্লগে আপনাকে দেখি না কেন !! আশা করি, ভালো আছেন।

চমৎকার ভ্রমণ পোস্ট। সাথে আছি।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার অবজারভেশন ক্ষমতা দারুণ তো! হ্যাঁ সুন্দরী সুইশ মহিলার দু' ফ্রাংক আমার কাছে অনেক অনেক তাৎপর্যপুর্ণ আর মহা মূল্যবান। আছে আমার কাছে তবে তার ছবিটা পরের বার দেব। ভাল তো আছি ভাই, আপনাদের আশির্বাদ আছে না? অনেক অনেক ধন্যবাদ সুমন কর।

১২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩

অন্ধবিন্দু বলেছেন: আমিও ঘুরতে গেছিলুম ইউরোপ, ঢাকাবাসী সাথে। ইয়ে মানে কথায় কথায় ভ্রমণ আরকি। বেশ ভালো লাগছে।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৩৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার ভাল লাগাতে আমারও ভাল লাগা। আন্তরিক ধন্যবাদ পাঠ আর মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকবেন।

১৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৪

থিওরি বলেছেন: চমৎকার সুখপাঠ্য লেখনি। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৩৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

১৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: পরের পর্বের জন্য প্রতীক্ষায়....শুভেচ্ছা।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৩৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনিও আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা জানবেন।

১৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৮

শফিক2003 বলেছেন: খুব ভালো লাগলো
wait for the next episode .really you have wonderful writing to attract the reader

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৩৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর প্রসংসনীয় মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনাদের ভাল লাগাটা আমার জন্য উৎসাহ আর প্রেরণা।

১৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৪

মহান অতন্দ্র বলেছেন: খুব বেশী সুন্দর লেখা। ভাল লেগেছে।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৩৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৫৬

লালপরী বলেছেন: আপনার প্রানবন্ত লেখা খুব ভালো লেগেছে ঢাকাবাসী ভাইয়া। অপেক্ষায় :)

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যটাও মনে রাখার মত। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।

১৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:২২

কেএসরথি বলেছেন: সুইজারল্যন্ড কখনও যাওয়া হয় নাই। অনেক ইচ্ছা আছে। আপনার ছবিগুলো দেখে ইচ্ছাটা আরো বেড়ে গেলো।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: আমি ধন্য আমার লেখাটিও ধন্য হলো আপনার ইচ্ছাটাকে জাগাতে পেরে। যান ঘুরে আসুন, জীবনে অনেক কিছু দেখার আছে, দেখে ভাল লাগবে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২০

ভিটামিন সি বলেছেন: দাদা ভাই ওই সুইচ থুক্কু সুইস তরুনী যদি এখন দুই ফ্রাঙ্ক এর জন্য রাত বিরাতে আপনার ঘরে হানা দেয় আর কড়িকাঠের উপরে বসে নীলার আলো জ্বেলে বলে আমার দুই ফ্রাঙ্ক দে, আমার দুই ফ্রাঙ্ক দে - তাইলে আপনার কি অবস্থা দাড়াঁইবো আমি হেইডা চিন্তাইতাছি। হেতি মনে অয় এত ফইন্নি না যে দুই ফ্রাযঙ্ক চাইতে বাংলাদেশ আইবো, কি কন?

আপনারে কিন্তু হেব্বি লাগচে দাদা, মাইরী বুইলচি। মিঠুর চ্যাকব্যাক এর মতো।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫১

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার নিকটা যেমন সুন্দর আর উপকারী, আপনার মন্তব্য গুলোও ভারি সুন্দর। খুশি হলুম আর ধন্যবাদ আপনাকে। আমার একজন প্রিয় অভিনেতাকে আমার সাথে মিলিয়েছেন শুনলে তিনি আপনাকে সাথে আমাকে পিটুনি দিবেন, বলবেন 'মারব এখানে আর লাশ পড়বে শ্মাষানে'। ওটার জন্য ধন্যবাদ দিতে পারবনা, হা হা হা । তবে সব মিলিয়ে আবার অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩

আনোয়ার ভাই বলেছেন: অসাধারন ভ্রমন লেখা। বিমান ভাড়া বা অন্য খরচগুলো পরবর্তী লেখায় দিলে ভাল হয়। সেই সাথে ভিসার জন্য কি কি কাগজপত্র লেগেছে, ব্যাংক ব্যালেন্স কত দেখাতে হয় এসব জানাবেন আশা করছি।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: ওসব পরের বার দিব মনে হচ্ছে, কারণ আপনার প্রস্তাবটা বাস্তবসম্মত, অনেকের কাজা লাগতে পারে। পড়া আর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চলুক ! চলুক !!
ইউরোপের চমৎকার বর্ণনা পড়ার অপেক্ষায় রইলাম ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: চেস্টা করছি। ধন্যবাদ আপনাকে।

২২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৮

সাদী ফেরদৌস বলেছেন: ভাষা বেশ মজার লাগলো , উঠলুম , গেলুম , নিলুম , একেবারে পশ্চিমবঙ্গীয় :) :) :)
যাই হোক , লাইক দিলুম , ভালো লাগা জানিবেন ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: এ স্টাইলটা পশ্চিম বঙ্গের একচেটিয়া নয়। বাংলা ভাষা দুই বাংলারই ভাষা। এপার বাংলার অনেক লেখক এটা অনুসরণ করেছেন। আমার প্রিয় শ্রদ্ধেয় লেখক সৈয়দ মুজতাবা আলী, শিবরাম চক্রবর্তী সহ আরো অনেকে, অবশ্য ওদের নাম অনেকে জানেন না। আমি অনেক দিন থেকেই এভাবে লিখি। বাংলা ভাষা নিয়ে কথা বলার ফোরাম এই ছোট পরিসরে সম্ভব নয় তাই ক্ষান্ত দিলুম। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

২৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯

সুরা বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা!

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রসংসা ভালো লাগল। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সুইডিশ সুন্দরীর নামটা পর্যন্ত জিগ্যেস করলেন না? এইটা কোন কথা হলো! বর্ণনা ভালো লেগেছে । চলুক । অাচ্ছা, অাপনি কি কোলকাতার লোক? নাকি মজা করেই এভাবে বলছেন?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০১

ঢাকাবাসী বলেছেন: ঐ পরিবেশে পরিস্হিতিতে শত লোকের মাঝে কারো নাম জিজ্ঞেস করাটা মনে হয় শোভনীয় হতোনা তাই জিজ্ঞেস করা হয়নি। না ভাই আমার নিকই বলছে আমি ঢাকার মানুষ অরিজিনাল ঢাকাইয়া। আমার লেখার স্টাইলটা আমার প্রিয় পুরোনো দুএকজন লেখকের কাছ থেকে ধার করা। পড়া আর মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৬

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আপনার লেখাগুলি পড়ে মনে হয় যে আপনি একজন খুবই বড় মনের মানুষ ।ধন্যবাদ ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০২

ঢাকাবাসী বলেছেন: হা হা হা কি যে বলেন! তবু প্রসংসার মন্তব্য ভালো লাগলো আর আপনাকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

২৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৫

পরী আন্টি বলেছেন: ইশ আমার না বরফ পড়ার দৃশ্য একদম সরাশ্রী দেখার ইচ্ছা।ভাবছি সাম্নের বছর কাশ্মীর গিয়ে ঘুরে আসবো।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: নিশ্চই যাবেন। আপনার যাত্রা শুভ হোক আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা থাকবে। ভাল কথা কাশ্মীর জায়গাটা একটু গোলমেলে। প্রায়ই ভারত সরকার যাতায়াত বন্ধ করে দেয়, হয় বরফে রাস্তা বন্ধ হবার জন্য অথবা আভ্যন্তরীন গন্ডগোলের জন্য। খবর নিয়ে যাবেন। শুভেচ্ছা আর ধন্যবাদ জানবেন।

২৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০০

কালীদাস বলেছেন: এমিরেটসের ঢাকা রুটের ফ্লাইটে বিহেভ খুব একটা ভাল না ক্রুদের (এমনকি বাংলাদেশি ক্রুদেরও)। এবং ইকোনমিতে এমিরেটস আমার চোখে খুব একটা ভাল না (এয়ারবাস ছাড়া), ৭৭৭-এ দশজন করে একসারিতে বসালে নড়াচড়ার জায়গা থাকে না মোটেও। তবে এমিরেটসের বিজনেস ক্লাস জোস :)

আপনি কি সামারে গেছেন নাকি ফলে? অবশ্য আল্পসে সারা বছরই বরফ থাকে, এমনকি এই বছরের হিটওয়েভের সময়ও দেখি পুরা সাদা!

সিরিজের পরের পোস্টগুলো ফলো করার ইচ্ছা আছে (যদি আসি ব্লগে)!! সুইজারল্যান্ডে যাওয়ার সাহস মনে হয়না কোনদিন করতে পারব, এরাই সম্ভবত ইউরোপের সবচেয়ে এক্সপেনসিভ। এক স্ক্যান্ডিনেভিয়ায় গিয়েই আমার শিক্ষা হয়ে গেছে :|

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: কি জানি ভাই আমার কাছে খারাপ লাগেনি। জানালার কাছে বসেছিলুম চারবারই, সুতরাং নো অসুবিধা। আগস্টে সামারই বলা যায়। হ্যাঁ সুইজারল্যান্ড আসলেই অসম্ভব ব্যায়বহুল জায়গা। ধন্যবাদ।

২৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৫

পরী আন্টি বলেছেন: ভাইয়া দার্জিলিং এ কি বরফ পড়ে?

দাঁড়াও তোমাকে একটা গান দিচ্ছি দার্জিলিং নিয়ে।আমি শুনছিলাম ভাবলাম তোমাকেও শোনাই।
দার্জিলিং

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: না দার্জিলিংএ সব সময় বরফ পড়েনা, কোন কোন বছরে পড়ে তাও খুব সীমিত, ডিসেম্বর জানুয়ারীতে। লোকের ভীড়ে দার্জিলিং এখন আর সুন্দর নেই, অন্তত আমার কাছে। গানটি সুন্দর, ভাল লাগল। ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন।

২৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯

জাতি_ধর্ম_বর্ণ বলেছেন:

রাজাকার হিন্দুদের বিচার চাই............. এক এইমাত্র সামু ব্যান করেছে।
হা হাহাহা......................

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: কিসের মধ্যে কি পান্তা ভাতে ঘী! ধন্যবাদ।

৩০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৮

সািকব আল আিরয়ান বলেছেন: আরো ছবি চাই যেতে না পারি দেখতে দোষ কি !!!!

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: ছবি এরপর থেকে বেশী বেশী করে দেয়া হবে। আর যেতে পারবেননা ভাবছেন কেন, আমার শুভকামনা রইলো, যেতে পারবেন। ধন্যবাদ শুভেচ্ছা সহ।

৩১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭

ভ্রমন কারী বলেছেন: অসাধারন, সত্যি অসাধারন।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫০

ঢাকাবাসী বলেছেন: আরি কি যে বলেন ভাই। আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন।

৩২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি নিজে কি করেন?

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: কাজের কাজ কিসসু করিনা শ্রেফ বেকার, অসুস্হ তাই সীমিত খাই, টাকা জমলে দেশ বিদেশ ঘুরি। এর বেশী আর দরকার পড়েনা মনে হয়, কি বলেন? ধন্যবাদ।

৩৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১২

কাবিল বলেছেন: ঈদ মোবারক।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১০

ঢাকাবাসী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আর আপানাকেও ঈদ মোবারক।

৩৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট । ইউরোপ ভাল লাগলো ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: অনেক দিন পর এলেন, ভাল লাগল। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৩৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেকারদের টাকা জমা হয়? আমি ঐ ধরণের বেকার হতে চাই।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: জমিদাররা কাজ করেনা, বাড়িওয়ালারা কাজ করেনা, মন্ত্রীরা কাজ করেনা (একটা চিঠি ড্রাফট করার ক্ষমতা নেই) মাগার তাদের তো টাকা ব্যাংকের একাউন্টে জমা হচ্ছেই। তো আপনিও হয়ে যান, কি আর করবেন! ধন্যবাদ।

৩৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০০

কলমের কালি শেষ বলেছেন: বেশ লাগলো ভ্রমণ কাহিনী ।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: ধন্যবাদ পাঠ ও মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকুন।

৩৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: আহ, যদি জীবনে একবার যেতে পারতাম.... :(

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০০

ঢাকাবাসী বলেছেন: বিশ্বাস করুন যাওয়াটা কোন বিগ ডীল না, ভাল ভাবে ইচ্ছা করেন, দেখবেন আপনি সুইজারল্যান্ডের তথা ইউরোপের সর্বোচ্চ জায়গা সাড়ে তেরো হাজার ফুট উঁচু 'জিংফ্রাওশ' বা টপ অফ ইউরোপে এসে গেছেন। আমার শুভেচ্ছা আর অন্তর থেকে দুয়া রইল। ধন্যবাদ।

৩৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ছবি দেখেই মাথা খারাপ এত সুন্দর ....
চমৎকার বর্ণনা
দারুন পর্যবেক্ষণ হাহাহাহা
দুবাই বলে তাও রক্ষা পেয়েছেন কিছুটা , শারজাহ হলে শুরু থেকে শেষ তক কাঁধের উপর কেউ না কেউ দাঁড়িয়ে আছে টয়লেটের জন্য উফ ভয়ংকর অভিজ্ঞতা ।


০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: ওমা আপনি খেয়াল করেছেন! দেখুন এদেশি লোকজন সম্পর্কে আমার অভিজ্ঞতা আর ধারণা খুবই খারাপ। বলতে পারি দুনিয়ার নিকৃস্টতম মনুষ্যজীব আমরা। ব্যাখ্যা উদাহরণ এখানে দিলুমনা। পুরনো ব্লগে মনে করে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৩৯| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০২

রহমান সাম্য বলেছেন: ভাই, দারুণ লিখেছেন, তথ্যবহুল :) একটা বিষয় জানার ছিল, দুবাই এয়ারপোর্টে আপনি রিকোয়েস্ট করেছিলেন নাকি ওরাই ভিসা দিয়ে দিয়েছিল? আমি যতদূর জানি অনেক লম্বা ট্রানজিট থাকলেও সহজে ভিসা দিতে চায় না, এর জন্য কি কোন এক্সট্রা পয়সা নিসিল।। কত?

০৬ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রসংসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। না ভাই আমি কোন রিকোয়েস্ট করিনি, এমিরেটস এয়াল লাইনস থেকে আমার হোটেল বুকিং ছিল আগে থেকেই, সেটা দেখে আর টিকিট দেখে পরবর্তি ফ্লাইট পর্যন্ত ভিসা দেয়, এতে মোট সময় লাগে ৩৫ মিনিট। হয়ত আমার বয়সটা একটা কারণ । এর জন্য কোন টাকা পয়সা লাগেনি। যতদুর জানি ৮ ঘন্টার বেশি ট্রানজিট থাকলে আপনি হোটেল পাবেন আর ভিসাও পাবেন। আবারও আপনাকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.