নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঢাকার বাসিন্দা- মানুষকে ভালবাসি আর ভালবাসি প্রকৃতিকে

ঢাকাবাসী

প্রকৃতিকে ভালবাসি।

ঢাকাবাসী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঘুরতে গেছিলুম ইউরোপ- ৮

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২











ইওরোপে এসেছি, এবার ভালবাসার শহর প্যারিস তথা ফ্রান্স যেতে হবে। লুজান স্টেশনে গিয়ে টিকিট কিনলুম অগ্রীম, সুইজারল্যান্ডের লুজান থেকে ফ্রান্সের গার দ্যু লিয়ন মানে প্যারিসের প্রধান রেল স্টেশন। আমাদের ঢাকার কমলাপুর আর কি। অবশ্য কমলাপুরের সাথে ভুলেও তুলনা করতে যাচ্ছিনা গার দ্যু লিয়নের। টিকিট কাটার সময় , জিজ্ঞেস করাতে কাউন্টারের মহিলাটি বললেন, আপনার যাত্রা কয়েক ঘন্টার, সময়মত আসবেন। বাঙালী দেখেই বললেন কিনা কে জানে! সময়মত আসবেন?

তা সময় মতই এলুম আর টিভিজি ট্রেন ঠিক সময়েই ছাড়ল, আমি একা। ট্রনে খাবার বলতে শুধু চা বা কফি তবে কারণ এই ট্রেনে সব কিছুই একটু এক্সপেনসিভ। ভাল কথা, ফ্রান্স যাওয়া আসার টিকিটের দাম পড়ল ১৬০ ফ্রাংক, রিটার্ণ টিকিট। প্রায় পনেরো হাজার টাকা। ঘন্টা চারেকের যাত্রা। মন্দ না।

ট্রেনের চেহারা আর সীটের অবস্হা দেখেন নীচের ছবিতে আর মনে মনে আমাদের চট্টলা বা এগার সিন্দুরের সাথে মিলান। পাবলিকের সুবিধা বিন্দুমাত্র না বাড়লেও আমাদেের ট্রেনের ভাড়া অচিরেই বাড়ছে!



আমার স্টার্টিং পয়েন্ট লুজান থেকে ফ্রান্সের বর্ডার পর্যন্ত অনেক দুরের রাস্তা । সুইশ বর্ডার পার হলুম তারপরও ট্রেন চললো। দুজন চেকার এসে টিকিট দেখে গেল কিন্তু পাসপোর্ট দেখলনা। মাঝখানে আমি ভাগ্নেবৌ সিনথিয়ার দেওয়া নাস্তাটা খেয়ে প্যাকেটটা সীটের পাশেই ঢাকনা দেয়া বাকসে ফেললুম। নাহ জানালা দিয়ে সাঁই করে ফেলার কোন উপায় নেই আর মেঝেটা এত পরিষ্কার যে মেঝেতে ফেলার কথা ভাবতেই পালুমনা। খাসলত কাকে বলে! গিন্নী অবশ্য এসব করেনা তবে আমার ঢাকাইয়া ভাগ্নেরা ভাইস্তারা কোথায় ঠোঙা বা সিগারেটের প্যাকেট ফেলল জানেইনা! ঘন্টায় শ'দুয়েক কিলোমিটার স্পীডে ট্রেন চলছে কিন্তু বিন্দুমাত্র ঝাকুনী বা দুলুনি নেই, প্রায় টের পাওয়া যাচ্ছেনা যে ট্রেন অত দ্রুত দৌড়ুচ্ছে!! ট্রেন কিন্তু সব স্টেশনেই থামছে কিন্তু স্টেশনগুলো প্রত্যেকটাই একটা থেকে আরেকটা অনেক দূরে দূরে, মোটেই ভৈরব থেকে আশুগন্জ বা ব্রাম্মনবাড়িয়া নয়!



গার দ্যু লিয়ন- ছবি নীচে

দুপুর নাগাদ প্যারিস মানে গার দ্যু লিয়ন পৌছলুম। স্টেশনে আমাকে নেয়ার জন্য আমার আরেক ছোটভাই কাম গাইড দেওয়ান সেবক আর ইমন হাজির ছিল। ভাষা আর জায়গা দুটোই অপরিচিত তাই ওরা ছাড়া চলাফেরা বেশ কঠিন। নামলুম স্টেশনে আমার সবেধন একখান ছোট ব্যাগ নিয়ে।

আন্তর্জাতিক ট্রেন চলাচল করে এখান থেকে, প্রায় সারা ইউরোপ যায়। স্টেশনটা মনে হল চার তলা। উপরে নীচে সবজায়গাতেই ট্রেন চলছে। নীচে মূলত লোকাল ট্রেনগুলো চলে, ফ্রান্সের ভেতরেই চলে, শত শত কিলোমিটার। প্রতি তিন চার মিনিটে একটা করে ট্রেন আসছে আর কয়েক মিনিট পরই ছেড়ে যাচ্ছে। আমরা লিয়ন স্টেশন থেকে বেরুবার আগে গেলুম একটা টিকিট কাউন্টারে, ৫-৬ দিনের কার্তে জুর্ণী কিনতে। আগেও এক জায়গাতে বলেছি ওসব টিকিট দিয়ে ঐ ৫ দিন বাস ট্রেন ট্রাম সবকিছুতেই বিনা টিকিটে চড়া যায়, খরচ কম পড়ে। আর আমি হলুম গিয়ে আদী অকৃত্রিম বাঙালি, যেখানে কম খরচ সেখানেই আমি। পাচ দিনের জন্য পন্চাশ ইউরো দিয়ে কিনলুম একখান টিকিট। আমার সঙ্গীদের আগেই টিকিট কাটা ছিল। টিকিট কেটে তারপর লিফটে করে দু তলা নীচে নেমে একটা ট্রেন ধরে গেলুম আমার আবাসস্হল 'পান্থান' এ। এখানে একটা তিন তারকা হোটেল 'হোটেল ইবিস', যেটা হবে আমার আগামী কয়েক হপ্তার নিবাস।
ছবি নীচে:


বেলা দুটোর দিকে গাইড কাম ছোট ভাই সেবক বলল চলুন লান্চ করে আসি। হোটেল থেকে বেরিয়ে আবার স্টেশন পান্থান, সেখান থেকে ট্রেনে করে লিয়ন নেমে একটা বাঙালি রেস্তোরাতে ঢুকলুম, দিশী বিরিয়ানী খাব। খাসীর মাংসের বিরিয়ানী। বিরিয়ানীর চেহারাটা ছিল ভয়ংকর রকমের ঝোল মাখানো হলদে। লোহার মত শক্ত চাল, জঘন্য স্বাদ, মুখে দিয়ে বুঝলুম পৃথিবীর নিকৃস্টতম বিরিয়ানী খেতে হবে আমাকে। দুতিন লোকমা খেয়ে একটু সালাদ খেয়েই উঠে পড়লুম। সেবককে কিছু বললুম না বেচারা লজ্জা পাবে ভেবে। আবার এটাও মনে রাখলুম এই খাবারই এরা প্রতিদিন খাচ্ছে। প্রতি প্লেট হাজার টাকা! ওর পর থেকে একটা অন্য দেশের রেস্তোরাতে মুরগী বা গরুর মাংশ দিয়ে তন্দুর রুটি খেয়েছি, খারাপ লাগেনি। বাঙালী ভাইকে আর পৃষ্ঠপোষকতা করা গেলনা! জান বাঁচান ফরজ!

যাব বিখ্যাত প্রাসাদ ভার্সাই প্যালেস দেখতে। ভার্সাই যেতে আবার টিকিট কাটতে হল কারণ আমার কার্তে জুর্ণীর এলাকার বাইরে ভার্সাই, প্যারিস থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দুরে ট্রেনে করে ভার্সাই স্টেশন সেখান থেকে হেঁটে বেশ খানিকটা দুরে প্রাসাদ।বাস ছিৈল তবে হেঁটে যাওটাই ভাল মনে করলুম। প্রায় পুরো শহরটাই পর্যটকে ভর্তি। অপুর্ব সুন্দর প্রাসাদ, ভেতরে ঢুকতে আবার আমার প্রচুর টাকা লাগল। তবে একটা মজার ব্যাপার ঘটল।

প্রাসাদের বিভিন্ন জায়গাতে ঢুকতে ম্যালা টাকা লাগে তা যেমন ঠিক আবার উদার ফরাসীরা আপনাকে মাগনা ঢোকার প্রচুর বন্দোবস্ত করে রেখেছে! আপনি যদি ইইউ দেশের ১৮ বছরের নীচের নাগরিক হন, যদি আপনি বেকার হন বা স্কুল ছাত্র হন তাহলে আপনার কোন টাকাই লাগবেনা। আমার সাথের তরুন ছোট ভাইটি সত্যিকার অর্থে কোন রোজগেরে লোক না, তার তখন কোন স্হায়ী চাকরী ছিল না। । অবশ্য তার এসব তথ্য জানা ছিল না কারণ হাজার হাজার টাকা দিয়ে প্রাসাদ দেখার মত টাকার আর সময় তার ছিল না। তাই তাকে বললুম বাপু কাউন্টারে গিয়ে বল তুমি বেকার যথাযথ রোজগার করনা, হয়ত তোমার টিকিট নাও লাগতে পারে। সে আমতা আমতা করে কাউন্টারে গিয়ে আমার শেখানো কথাগুলো বলল। কাউন্টারের মহিলাটি খালি একবার তার হাতের কাগজটাতে চোখ বুলিয়ে বলল, যাও ঢুকে পড় তোমার টিকিট লাগবেনা। কোন প্রকার চ্যালেন্জ বা হৈ চৈ নেই।





দুনিয়াতে সবচাইতে বড় প্রাসাদ কোনটি তার জবাব সহজ নয়। সবচাইতে বড় ঠিক করার কতগুলো ক্রাইটেরিয়া আর প‌্যারামিটার আছে। দেয়াল দিয়ে ঘেরাও করা সবচাইতে বড় প্রসাদ এলাকা হচ্ছে চীনের নিষিদ্ধ শহর প্রায় ১৭৮ একর, ৯০০০ কামরা, ফ্লোর এরিয়া ১৬, ১৪, ৬০০ বর্গ ফুট। প্রায় চল্লিশ বছর আগে দেখেছিলুম পিকিং অধুনা বেইজিং এর ঐ নিষিদ্ধ শহর। আবার ফ্লোর এরিয়া ধরলে সবচাইতে বড় হল রুমানিয়ার বুখারেস্টের প‌্যালেস অফ দি পার্লামেন্ট । কিন্তু যদি রাজপ্রাসাদের অধীন সর্বাধিক বা সবচাইতে বড় সম্পত্তি ধরা হয় তাহলে দুনিয়ার সবচাইতে বড় প্রাসাদ হল গিয়ে আমার সামনের ঐ প‌্যালেস অফ ভার্সাই বা শাঁতো অফ ভার্সাই। ভার্সাই এর ভুমির পরিমান ২০১৪ একর, এর শুধু প্রাসাদের ফ্লোর এরিয়া হল ৭,২১, ২০৬ বর্গফুট। আমার জীবনে দেখা সবচাইতে সুন্দর প্রাসাদের ছবি দেখুন:

















ফরাসী সম্রাট ত্রয়োদশ লুই থেকে চতুর্দশ লুইএর সময় প্রাসাদ বানানো হয়, সপ্তদশ শতাব্দী থেকে উনবিংশ শতাব্দী এর মধ্যে। ১৩শ লুইওর হান্টিং লজ হয়ে যায় পৃথিবীখ্যাত প্রাসাদ। পরে ফরাসী বিপ্লবের পর এটাকে আরো সুন্দর আর পরিপুর্ণ করা হয়, নতুন ডিজাইনার দিয়ে।

চোখে না দেখলে বিশ্বাস করবেননা ভার্সাই প্রাাসাদ কত সুন্দর!







আগামীতে আইফেল টাওয়ার।

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯

কল্লোল পথিক বলেছেন: বাহ!চমৎকার ছবি ব্লগ।
আপনার চোখে ইউরোপ দেখলাম।
শুভ কামনা জানবেন।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: পাঠ ও প্রসংসার জন্য আর প্রথম মন্তব্যকারী হিসেবে আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইলো।

২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষজন বিদেশী সাথে কেমন আচরণ করেন?

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: ফরাসীরা? চমৎকার ওদের ব্যাবহার, বিশ্বাস করুন। মেট্রোতে কোন ট্রেনে কিভাবে যাবেন জিজ্ঞেস করলে একেবার পারলে আপনাকে ট্রেনে উঠিয়ে বসিয়ে দেবে! ধন্যবাদ।

৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৪

ধমনী বলেছেন: জায়গাটা সুন্দর। ছবিগুলো আরো ভালো হতে পারতো।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: ক্যামেরাম্যান হিসেবে আমি আর আমার সঙ্গী একেবারে যা তা! পাঠ ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৬

পথে-ঘাটে বলেছেন: শুভ হোক আপনার ভ্রমন।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩০

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা আর অনেক ধন্যবাদ।

৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৮

সিজদান খাঁন বলেছেন: খুব ভালো লাগলো

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩১

ঢাকাবাসী বলেছেন: খুশী হলুম ভাল লাগাতে পেরে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২০

মেজদা বলেছেন: সঙ্গী পেলে আমিও যেতে চাই ঘুরতে।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩২

ঢাকাবাসী বলেছেন: প‌্যারিসে যাবার সঙ্গী নয় সঙ্গিনী খুঁজুন, আমি কাঠখোট্টা মানুষ। আপনার ইচ্ছা পূরণ হউক, আর আপনি ভাল থাকুন।

৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: এবার গেলেন ফ্রান্স -এ!! চমৎকার বর্ণনায় আর ছবিতে সমৃদ্ধ আজকের লেখাটি!!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রসংসায় খুশী হলুম আর আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা।

৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ওদের সাথে আমাদের কোন তুলনাই চলে না।

ধন্যবাদ ঢাকাবাসী।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: হ্যাঁ ভাই এক চাপা মারা ছাড়া আর কোন কিছুতেই আমরা ওদের সাথে পারবনা। কখনোই না। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ঢাকাবাসী এখন ফ্রান্সবাসী ;)


দারুন ফটোব্লগে দারুন ফটো ভ্রমন:)

অনেক ধন্যবাদ :)

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: পাঠ প্রসংসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ, ভাল থাকুন।

১০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১০

এম এম কামাল ৭৭ বলেছেন: সুন্দর ফটোব্লগ...........

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩০

ঢাকাবাসী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই কামাল, ভাল থাকবেন।

১১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১১

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঢাকাবাসী ,




খুব প্রাঞ্জল করে লেখা , যেমন আপনার এই ভ্রমন পোষ্টের সবটাই ।

ছবিতে প‌্যালেস অফ ভার্সাই বা শাঁতো অফ ভার্সাই এর সামনের স্কাল্পচারটির দিকে তাকিয়ে দেখুন , কী নিখুঁত এর এ্যানাটমী । প্রতিটি মাংশপেশীর ভাজ, কাপড়ের ভাজ , চুল -দাঁড়ির সৌষ্ঠব কী বাস্তব করে রূপ দেয়া হয়েছে । য়্যুরোপের সব স্কাল্পচারগুলিই অমনি । মনে হয় সারাদিন তাকিয়ে থাকলেও বোধহয় এর নিখুঁত রূপের আশ মিটবেনা । অন্যদিকে আমাদের " অপরাজেয় বাংলা" বা এখানকার যে কোনও স্কাল্পচার দেখুন , নিখুঁত মনে হয়না আমার কাছে মোটেও । বরং জবর-জং মনে হয় । দায়সারা গোছের কাজ । আমাদেরও তো অনেক ভালো শিল্পী রয়েছেন, ছিলেন । কেন তারা এমনটা পারেন না !!!!!

এ্ই পোষ্টটি দেখে মনের ভেতরের খেদটিকে চাপিয়ে রাখতে পারলুম না ।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার চমৎকার মন্তব্যটি পড়লুম। আসলে জাতি হিসেবে আমরা যতটা ফালতু বড়াই করি বাস্তবে ততখানি না তা বড়াই যারা করে তারা ভাল করেই জানে। আমাদের শিল্পীদের প্রসংগ এনেছেন। আসলে এইসব শিল্পীরা কতটুকু মূল্য পায় তাদের শিল্পকর্মের! কজনে তাদের নাম জানে! আমার এক বন্ধু ফটোগ্রাফার একসঙ্গে পড়েছি কলেজে এখন তার খ্যাতি দুনিয়াজোড়া, ফ্রান্সে থাকে, দেশে তো মুষ্ঠিমেয় ক'জন ছাড়া তার নামই জানেনা কেউ! দেশে অনেক শিল্পী আছেন তারা সুযোগ পেলে পৃথিবীর সুনাম আনতে পারেন, কিন্তু তার বাড়ীতে হাড়ি চড়েনা! সুতরাং? মাভৈ! আপনার সুলিখিত মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। অনেক ভাল থাকুন আপনার মত বোদ্ধারা।

১২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৫

সুমন কর বলেছেন: ঘন্টায় শ'দুয়েক কিলোমিটার স্পীডে ট্রেন চলছে কিন্তু বিন্দুমাত্র ঝাকুনী বা দুলুনি নেই, প্রায় টের পাওয়া যাচ্ছেনা যে ট্রেন অত দ্রুত দৌড়ুচ্ছে!!-- আমাদের দেশে এমনটি হবার নয়.... :(

প্রাসাদের ছবিটি সহ সকল ছবি এবার দারুণ হয়েছে।

আসলেই তো, ঢাকাবাসী এখন ফ্রান্সবাসী !!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪১

ঢাকাবাসী বলেছেন: হা হা হা ফ্রান্সবাসী! হ্যাঁ ফ্রান্সের আরো সুন্দর ছবি নিয়ে আবারো আসছি, এর চাইতে অনেক মূল্যবান সব ছবি নিয়ে। আন্দাজ করতে পারেবেন নিশ্চই। হ্যাঁ ল্যুভ মিউজিয়ামে ঘোরার কথা বলছি। প্রসংসায় অনেক খুশী হলুম ভাই। ভাল থাকুন সুমন কর।

১৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৩

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: যাক! বিনেপয়সায় আমারও ভ্রমণ হয়ে গেলো!! আপনাকে ধন্যবাদ, আমাদেরকে ঘোরানোর জন্য।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪২

ঢাকাবাসী বলেছেন: তাহলে তো আমার লেখাটি ধন্য হল। সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

১৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৪

আরজু পনি বলেছেন:

আপনাকে একসময় কারোমাল্টিনিক মনে করতাম...তারপর আপনার ছবি/ভ্রমণ ব্লগ থেকে আপনার নিজের ফটো দেখে সেই ভুল ধারণা ভেঙেছে ।

আপনার ইউরোপ সিরিজ ভ্রমণ/ছবি ব্লগ দেখে মনে হচ্ছে আপনার নিক "ইউরোপবাসী" হওয়া উচিত ।
অনেক ভালো লাগা রইল ।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: ওমা তাই নাকি! যাক আমাকে কেউ কিছু ভাবে তাতেই আমি ধন্য। তা বুড়োটিকে কেমন দেখলেন। হ্যাঁ ভাই বেশ ঘোরাফেরা করি আর কি নেই কাজ তো খৈ..। আমি আপাতত আপনাদের আশির্বাদে ইউরোপ নিয়েই আছি। আপনার সরল মতামতের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আর একরাশ শুভেচ্ছা আরজুপনি। ভাল থাকবেন চিরকাল।

১৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ঢাকাবাসী এখন প্যারিসে।
চমৎকার পোস্ট।
আপনার মতই আপনার পোস্টটাও স্মার্ট

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: হা হা হা আমি আর স্মার্ট! পাঠ আর প্রসংসার জন্য রইলো অনেক অনেক ধন্যবাদ আর একরাশ শুভেচ্ছা। ভাল থাকুন আরন্যক রাখাল।

১৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: লেখা পড়ি নাই। পরে পড়বো। ছবিগুলো ঝকঝকে তকতকে, তবে আমার প্রকৃতি দর্শনই বেশি ভালো লাগে।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪০

ঢাকাবাসী বলেছেন: প‌্যারিসেও প্রকৃতি আছে তবে ফ্রান্সে বেড়াতে এসেছি, এখানকার বড় বড় জিনিসগুলো দেখার বড় সাধ ছিল তাই...। পড়ে কেমন লাগল জানাবেন প্লিজ। অনেক অনেক ধন্যবাদ হাসান মাহবুব। আসছি ল্যুভ মিউজিয়াম আর আইফেল টাওয়ার নিয়ে।

১৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬

আবু শাকিল বলেছেন: হে ঢাকাবাসী আপনার নিক চেঞ্জ করতে হপে :)

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪২

ঢাকাবাসী বলেছেন: আজ্ঞে আমার অপরাধ! আমি আদি অকৃত্রিম ঢাকাইয়া, কথাবার্তা পুরাই কুট্টিদের মত। সো ব্যাপারটা আমার জন্য কটিন হতে পারে না! ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মনের কথাটি বলার জন্য।

১৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছবি আর বর্ণনা পড়ে মনে হচ্ছে আমিও আপনার সাথে ঘুরে এলাম ।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব খুশী হলুম ভাই। আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন সর্বদা।

১৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ছবির দেশ কবিতার দেশ
খুব সুন্দর :)

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার কথাতে আরো সৌন্দর্য দেখলুম। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন মনিরা সুলতানা।

২০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৭

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: দারুণ লাগলো ভ্রমণ গল্প । ছবিগুলোও খুব পরিস্কার ।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: ছবিগুলো আমার আইফোনে তোলা। পড়া আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

২১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৯

সায়েম মুন বলেছেন: একবার য়ুরোপ দেখার খায়েশ আছে। আপনার ছবি বর্ণনায় ভাললাগা জানালাম।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রার্থনা করছি আপনার ইচ্ছা অচিরেই পূরণ হউক। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

২২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫

জুন বলেছেন: আমার খুব শখ ফ্রান্স দেখার । মনে হয়না এই ইচ্ছে পুরণ হবে । ফ্রান্সের ইতিহাসে কত কাহিনী পড়েছি , সেই ফরাসী বিপ্লব ,রাজা ষোড়শ লুই , রানী আতোয়ান্তে, গিলোটিনে হত্যা, সেই বীর যোদ্ধা নেপলিয়ন বোনাপার্টি , বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব ভলতেয়া্‌র, রিশ্যলু , ভার্সাই প্রাসাদ যেখানে সারা দুনিয়া থেকে লুটেপুটে এনে সাজিয়েছে তাদের যাদুঘর , আর তারই সামনে আপনার ছবি দেখে মনে হলো সমুদ্র দেবতা পোসাইডনের আঁধশোয়া ভঙ্গীর ভাস্কর্য্য সবই আমাকে তীব্র ভাবে আকর্ষন করে ঢাকাবাসী ।
অনেক অনেক ভালোলাগা আপনার এই লেখায় ।
+

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার সযতনে লেখা মন্তব্যটি পড়ে খুশী আর হলুম আর সেই সাথে প্রার্থনাতে বসে পড়লুম, যথাশীঘ্র আপনার ফ্রান্স গমন হউক। আপনি দেখুন ভার্সাই, ল্যুভ মিউজিয়ম কিংবা আইফেল টাওয়ার। হতে পারেনা? নিশ্চই পারে। আরে ভাই আপনি-- যিনি দুনিয়ার অগম্য অপ্রচলিত বাঙালীদের জন্য দুর্লভ সব জায়গাতে দিব্যি নির্বিকার ঘুরে এসেছেন তিনি প্যারিস যাবেন না তা কি হয়! কর্তাকে ভাল করে ধরুন দিকি। আপনার ভাল লাগাতে আমার অনুপ্রেরণা। আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা।

২৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৮

জসিম বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার ফ্রান্স ভ্রমণ কথা. এ বছর এক সময় যাবার ইচ্ছে আছে.

ভালো থাকুন.
শুভকামনা.

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১০

ঢাকাবাসী বলেছেন: আন্তরিক অভিনন্দন, আপনার ফ্রান্স যাবার ইচ্ছের কথা শুনে খুশী হলুম। আপনার ভ্রমন সুন্দর আনন্দময় হোক। ব্লগে সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

২৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪২

দীপান্বিতা বলেছেন: অসাধারণ!

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১২

ঢাকাবাসী বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা। ভাল থাকবেন।

২৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৩

প্রামানিক বলেছেন: আপনার ছবি দেখে আর বর্ণনা পড়ে আমিও ইউরোপ ঘুরে এলাম। চমৎকার ভ্রমণ পোষ্ট। ধন্যবাদ

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: আমার লেখাটি সার্থক হলো। ব্লগে আসার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: পোস্টে প্লাস। আপনাদের মত পর্যটকের উছিলায় ঘর থেকে দূর দেখতে পাচ্ছি। ধন্যবাদ। :)
আইফেল টাওয়ার পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভারিখুশী হলুম আপনার উৎসাহব্যান্জক কথা পড়ে। ভাল লাগল আর আপনাকে রইলো আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা।

২৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮

ফেরদৌস প্রামানিক বলেছেন: বাব্বাহ ! ভ্রমণ, ইতিহাস আর গল্প যেন একসাথে পড়লাম !

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪০

ঢাকাবাসী বলেছেন: পড়া আর চমৎকার মন্তব্যের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা। ভাল থাকুন চিরন্তর।

২৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০

বিজন রয় বলেছেন: ++
অসাম।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪১

ঢাকাবাসী বলেছেন: ওমা তাই বুঝি! প্লাস সহ মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: এখন কি দেশে? আরও নতুন লেখা পাচ্ছি না যে! অপেক্ষায় রইলাম.....

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: হ্যাঁ দেশেই তবে অসুস্হ ছিলুম। আপনার কথা শুনে প্রচুর উৎসাহ পেলুম, তাই পরেরটা লিখছি। আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।

৩০| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দারুণ সব ছবি দেখালেন ভাই, খুব ভাল লাগল... :)

পনি আপুর সাথে সহমত, আইডি পরিবর্তন করে ইউরোপবাসী করে ফেলেন ! B-))

০৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৫৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনাদের ভাল লাগাতে আমার লেখার সার্থকতা। না ভাই ইউরোপে তো কিছুদিনের ভ্রমন, বাস্তবে তো আমি হলুম আদি অকৃত্রিম বাঙালী তার উপর ঢাকাবাসী! তবে নিজ দেশের অব্যাবস্হাপনা অদক্ষতা দুর্ণীতি অতিরিক্ত লোভী অসভ্য মানুষ ইত্যাদি আমাকে ক্লান্ত করে তোলে.. তাই বেরিয়ে পড়ি। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।

৩১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:২৩

কালীদাস বলেছেন: লেখাটা ভাল লাগল। প্যারিসেও এখনও যাওয়া হয়নি। প্যারিসের দুইটা এয়ারপোর্টই শহর থেকে বেশ দূরে, সেটা একটা কারণ ছিল।

বার্লিন হপ্টবাহানহফও চারতলা। এবং ঐখানে ট্রেন খুঁজে পাওয়া মোটামুটি কঠিন একটা কাজ।

ইউরোপের ট্রেনজার্নি আমার ভাল লাগে এবং লাগেনা। লাগেনা, কারণ আপনি একটা দেশের মানুষজনের চলাফেরা বলতে গেলে কিছুই দেখতে পারবেননা, ট্রেনলাইনগুলো মুটামুটি শর্টকাট পথেই বানায়। হা হা, আড়াইশ কিমি স্পিডেও যখন যায়, বোঝা যায়না এতটা হাইস্পিড।

বাইদ্যাওয়ে, একটা কমেন্টে দেখলাম লিখেছেন ফরাসীরা আন্তরিক। হলেই ভাল। নর্মালি অন্যান্য ইউরোপিয়ানরা ফ্রেঞ্চদের দেখতে পারেনা ওদের অদ্ভুত কমনসেন্স এবং বিখাউজ টাইপের বিহেভের জন্য। আমার নিজের এক্সপেরিয়েন্সও ভাল না ফরাসীদের ব্যাপারে।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫০

ঢাকাবাসী বলেছেন: খুবই আন্তরিক সহজ মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। হ্যাঁ ওরা ট্রেনলাইনগুলো অনেক বিবেচনা করে দুরদৃস্টি দিয়ে বানায় যার জন্য পথে ২৭ খানা রেল ক্রসিং পড়েনা বা ট্রেনে কাটা পড়ে মানুষ মরেনা, তাইনা? ফরাসীদের ব্যাপারে আপনার অভিজ্ঞতাটা সুখকর ছিল না মনে হচ্ছে, তবে ব্যাবহারের জন্য চর্মরোগের উপমাটা দারুণ উপভোগ করলুম। আবারও আপনার ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা।

৩২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:১৪

এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার এই সিরিজ চলুক।

আপনি কেমন আছেন?

ভালো থাকুন সব সময়।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: তারিফ করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। একটু অসুস্হ তাই লেখাটি আপাতত থেমে আছে। আপনাকে আবার ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.