নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঢাকার বাসিন্দা- মানুষকে ভালবাসি আর ভালবাসি প্রকৃতিকে

ঢাকাবাসী

প্রকৃতিকে ভালবাসি।

ঢাকাবাসী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওয়ালমার্ট কোম্পানীটি বড় কিন্তু কত বড় তা জানেন?

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১১



ওয়াল মার্ট, দুনিয়ার বৃহত্তম খুচরা মালের চেইনশপ। যুক্তরাস্ট্রের আরকানসাস রাজ্যের বেন্টোনভিলে শহরে এটার সদর দপ্তর। এটা ১৯৬২ সালে স্যাম ওয়ালটন নামের এক আমেরিকান এটার প্রতিষ্ঠাতা।

স্যাম ওয়ালটন



৩১ শে জুলাই ২০১৬ পর্যন্ত তথ্যমতে বিশ্বের ২৮ টি দেশে ওয়ালমার্টের মোট স্টোরের সংখ্যা ১১,৫৩৯ টি।

নামকরণ- আমেরিকাতে আর কানাডাতে এটার নাম ওয়ালমার্ট, মেক্সিকোতে ওয়ালমার্ট ডি মেক্সিকো ই সেন্টোআমেরিকা, যুক্তরাজ্যে আসডা, জাপানে সেইয়ু, ভারতে বেস্ট প্রাইস।


ভারতের হায়দ্রাবাদে ওয়ালমার্ট।

চীনে ওয়ালমার্ট।

বার্ষিক আয় মোতাবেক দুনিয়াতে সবচাইতে বড় কোম্পানী হল এই ওয়াল মার্ট।

২০৫ সালের তালিকা অনুযায়ী এটা দুনিয়ার সবচাইতে বড় চাকুরীদাতা! সারা দুনিয়াতে এদের মোট ২১ লাখ কর্মচারী আছে। এর চাইতে বেশী কর্মচারী একমাত্র মার্কিন সেনাবাহিনী ৩২ লাখ আর চীনা সেনাবাহিনীতে ২৩ লাখ আছে!

এই ফাঁকে নীচে দেখুন দুনিয়ার সবচাইতে বড় নিয়োগদাতাদের তালিকা:

ওয়ালমার্টের পরই ম্যাকডোনাল্ডস! ভারতীয় রেল আর ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রথম ১০ টি বড় নিয়োগদাতাদের মধ্যেই আছে!

জাপানে ওয়ালমার্ট সেইয়্যু।

বাজার দর অনুযায়ী ওয়ালমার্ট পৃথিবীর সবচাইতে ধনী কোম্পানী!

২০১৬ সালে জুন পর্যন্ত এটা মার্কিন যুক্তরাস্ট্রের মুদী মালামালের মোট বিক্রীর ৬২.৩% ওয়ালটন একাই বেচে! মোট মুদী মালামাল বিক্রী ছিল ৪৭৮.৬১৪ বিলিয়ন ডলার!

অবশ্য সব জায়গাতে এটার সাফল্য নেই । বৃটেন দক্ষিন আমেরিকা এবং চীনে এটা বেশ সফল হয় কিন্তু জার্মানী ও কোরিয়াতে একেবারে ব্যার্থ!

প্রতিস্ঠিত: জুলাই ০২, ১৯৬২ প্রতিষ্ঠাতা: স্যাম ওয়ালটন, হেড অফিস: বেনটোভিল, আরকানসাস, যুক্তরাস্ট্র।

গ্রেগ পেনার- চেয়ারম্যান।

ব্যাবসার মালামাল: ইলেকট্রনিকস, ছায়াছবি ও মিউজিক, ফার্নিচার, জুতা, কাপড়, জুয়েলারি, খেলনা, স্বাস্হ্য ও সৌন্দর্য সংস্লিস্ট সামগ্রী, পোষা প্রানীর খেলনা,ফিটনেস সামগ্রী, মুদি সামগ্রী, সব ধরনের খাবার ইত্যাদি।
মুল ব্যাক্তিবর্গ: গ্রেগ পেনার: চেয়ারম্যান, ডাও ম্যাকমিলান: প্রেসিডেন্ট ও সিইও। ডাও ম্যাকমিলান, প্রেসিডেন্ট এন্ড সিইও।

ক্যাথি স্মিথ, সিএফও ও এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট।

ক্রিস সালটেমিয়ার, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট, লজিসটিকস।

৩১ শে জুলাই ২০১৬ এর তথ্যমতে বিশ্বের ২৮ টি দেশে ওয়ালমার্টের মোট স্টোরের সংখ্যা ১১,৫৩৯ টি।

আনন্দ রাজারমণ, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট।

*****দুনিয়াতে ধনী পরিবার হিসেবে ওয়ালটন পরিবার সবচাইতে ধনী, আজ্ঞে হ্যাঁ এরা বিল গেটস এর চাইতে অনেক বেশী টাকার মালিক। এদের মোট টাকার পরিমান প্রায় ১৪২ বিলিয়ন ডলার। আর এরা প্রচুর দান খয়রাত করে। আমাদের দেশের অর্থলোভী বড়লোকদের মত খালি টাকা বানিয়ে নিজেদের সুইশ ব্যাংকের একাউন্ট মোটা করেনা দানও করে।

নিজেদের বহু দাতব্য প্রতিষ্ঠান ছাড়াও স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে এরা বছরে কোটি কোটি ডলারের বৃত্তি ও অন্যান্য ভাবে দান করে থাকে।

সুত্র:
https://en.wikipedia.org/wiki/Walmart এবং অন্যান্য

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩০

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আমাদের দেশের অর্থলোভী বড়লোকদের মত খালি টাকা বানিয়ে নিজেদের সুইশ ব্যাংকের একাউন্ট মোটা করেনা দানও করে।

ভাল বলছেন ভাই।অনেক কিছু জানলাম।আপনাকে ধন্যবাদ।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৩৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: পড়া আর সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: চমৎকার পোস্ট! অনেককিছু জানলাম!
"আর এরা প্রচুর দান খয়রাত করে। আমাদের দেশের অর্থলোভী বড়লোকদের মত খালি টাকা বানিয়ে নিজেদের সুইশ ব্যাংকের একাউন্ট মোটা করেনা দানও করে।" ভালো বলেছেন ।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৩৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভুল বলিনি মনে হয়! মিলিয়ে দেখলেই বুঝবেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সাধু।

৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮

অর্থহীন চিন্তাবিদ বলেছেন: আমাদের দেশের অর্থলোভী বড়লোকদের মত খালি টাকা বানিয়ে নিজেদের সুইশ ব্যাংকের একাউন্ট মোটা করেনা দানও করে। ভাল লাগল।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৩৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার ভাল লাগাতে আমার ভাল লাগা। আন্তরিক ধন্যবাদ।

৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮

খোলা মনের কথা বলেছেন: ওয়ালমার্ট কোম্পানী সম্পর্কে জানতে পারলাম। ভাল লাগলো অনেক কিছু জানা হলো। যদিও দুনিয়ার পুজিবাদীদের হাতে অর্থ চলে যাচ্ছে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৪০

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনাকে জানাতে পেরে আম্মো খুশী। শেষের লাইনটি বিতর্কসাপেক্ষ তবে আজকাল ওসব কথা অচল হয়ে গেছে। অনেক ধন্যবাদ।

৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: চমৎকার পোস্ট!
অনেককিছু জানলাম!

নিজেদের বহু দাতব্য প্রতিষ্ঠান ছাড়াও স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে এরা বছরে কোটি কোটি ডলারের বৃত্তি ও অন্যান্য ভাবে দান করে থাকে। -------- খুব ভাল সংবাদ!!

অনেক ধন্যবাদ ভাই!!

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৪১

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার প্রসংসা ভাল লাগল। পড়ে মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৮

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: ও ভাই ব্যাপক চমৎকার পোষ্ট। তবে তথ্যগত একটু খটকা লাগলো যে বেটা বিল গেটসকে টপকাইতে পারে নাই।।।। আমার কাছে বিল গেটসের তথ্য আছে।বিল গেটস নাকি ১৭ বার শীর্ষ ধনী এবং গোটা দুনিয়ার অর্থ সম্পদ কে এক করলেও নাকি সে দুই বার কিনতে পারবে। তার লেখা বই " দ্য রোড এহেড" এ পড়েছিলাম। ভুল হতেও পারে। প্রতি মুহুর্তে দুনিয়ার সব গল্প পালটায়।
তবে এমন বড় লোকদের গল্প নিয়মিত শুনাইয়েন। উৎসাহ জাগে।।।।ধন্যবাদ

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৫৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রসংসার জন্য ধন্যবাদ। আমি বলেছি পরিবার হিসেবে দুনিয়ার সবচাইতে ধনী পরিবার হল ওয়ালটন পরিবার। বিল গেটস অবশ্যই একক ভাবে পৃথিবীর সবচাইতে ধনী। তবে এর পরে আপনি যে বলেছেন ' বিল গেটস নাকি.....কিনতে পারবে' তথ্যটি সঠিক নয়, পুরোপুরি ভুল। আপনাকে দুনিয়ার সেরা ধনীদের টাকার পরিমান উল্লেখ করে বুঝিয়ে দিচ্ছি, টাকার পরিমান: বিল গেটস- ৭৬ বিলিয়ন, ওর্তেগা- ৬৭ বিলিয়ন, ওয়ারেণ বুফেট- ৬০ বিলিয়ন, কার্লোস স্লিম- ৫০ বিলিয়ন, জেফ বেজো- ৪৬ বিলিয়ন, মার্ক জুকারবার্গ- ৪৪.৬ বিলিয়ন ডলার। তাহলে এখন আপনিই বলুন বিল গেটসের পর যেকোন দুজনের সম্পদ বিল গেটসের চাইতে অনেক বেশী নয়? দুনিয়ার সব সম্পদের কথা বাদই দিলাম। ওয়ালটন পরিবারের সম্পদ ১৪২ বিলিয়ন ডলার। আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৩২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক কিছু জানলান ওয়ালমার্ট সম্পর্কে। যারা বেশি দান খয়রাত করে তাদের সম্পদই বেশি বৃদ্ধি হয়।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০০

ঢাকাবাসী বলেছেন: জানাতে পেরে খুশী হলুম। আপনার ঐ কথাটি আমাদের দেশের বড়লোকেরা বিশ্বাসই করেনা! ধন্যবাদ।

৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮

ফয়সাল হুদা বলেছেন: দুনিয়াতে ধনী পরিবার হিসেবে ওয়ালটন পরিবার সবচাইতে ধনী !!!!!!!!



বাই দা বাই
পোস্ট থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: জানাতে পেরে অনেক ভাল লাগল, আপনাকে ধন্যবাদ।

৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪২

মোহাম্মদ জমির হায়দার বাবলা বলেছেন: অনেক কিছুই জানা হলো।

শুভ কামনা থাকলো আগামী সব লেখার জন্য।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা আর আন্তরিক ধন্যবাদ।

১০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১২

চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: জানা হল বেশ কিছু জিনিস। আমাদের অনেকের টাকা অব্যবহৃত পরে আছে কিন্তু সেই টাকা উদ্যোগ আর সাহস, অন্যদিকে নিরাপত্তার অভাবে অনেকেই সামনে এগুচ্ছে না।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: সামনে কোথায় এগোতে চায়? যদি সৎ আর মানুষের কল্যানের উদ্দেশ্যে হয় তাহলে জায়গার অভাব হবেনা। আসলে আমাদের ধনীরা বড়ই নীচু প্রকৃতির, বড় বেশী লোভী কৃপন ভীতু। ধন্যবাদ।

১১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১২

চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: জানা হল বেশ কিছু জিনিস। আমাদের অনেকের টাকা অব্যবহৃত পরে আছে কিন্তু সেই টাকা উদ্যোগ আর সাহস, অন্যদিকে নিরাপত্তার অভাবে অনেকেই সামনে এগুচ্ছে না।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ।

১২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: ১৪২ বিলিয়ন ডলার! :|

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: হ্যাঁ মাত্র সাড়ে এগারো লাখ কোটি টাকা! আমাদের পুরা দেশে প্রায় চার বছরের বাজেট! ধন্যবাদ হামা।

১৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: চমৎকার পোস্ট!

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪০

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগল। ধন্যবাদ।

১৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৩

সুমন কর বলেছেন: ওয়ালমার্ট সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪০

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ সুমন কর।

১৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩

প্রথমকথা বলেছেন: খুব ভাল লেগেছে, অনেকগুলো বিষয়ে জানলাম।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: জানাতে পেরে ভাল লাগল। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০০

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনাকে এবং আপনার পরিবারের সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫০

ঢাকাবাসী বলেছেন: ধন্যবাদ আর আপানাকেও ঈদের আন্তরিক শুভেচ্ছা্

১৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এতো টাকা করে কী!

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: উপরে লিখেছি ওরা অনেক দান খয়রাত করে বিশেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রচুর টাকা ওরা দান করে।এছাড়া ওরা কামাই করার সাথে সাথে খরচ করে দেদারসে আবার জমায়। কেউ কারো উপর নির্ভরশীল হয় না। আমাদের দেশী বড়লোকদের মত খালি সুইশ ব্যাংকে জমায় না। ক'দিন আগে বিল গেটস তার পরিবার নিয়ে একটা ইয়টে (প্রমোদতরী) কয়েকদিন আনন্দ করল। খরচ হল ৫০ লাখ ডলার, মানে চল্লিশ লাখ টাকা! ধন্যবাদ।

১৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

পবন সরকার বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। অনেক কিছু জানা হলো।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: জানাতে পেরে ভাল লাগল। ধন্যবাদ।

১৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঢাকাবাসী ,



ওয়ালমার্ট এর নাম শোনেনি এমন শহুরে মানুষ হয়তো নেই । সেই ওয়ালমার্টের অনেকটা আগাগোড়া নিয়ে লেখাটি নিঃসন্দেহে অনেক কিছু জানিয়ে গেলো যা হয়তো কোনদিন জানা হতোনা ।
এমন পোস্টের জন্যে সাধুবাদ ।

ভালো থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: জানােত পড়ে ভাল লাগল। ধন্যবাদ আপনাকে।

২০| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



এটা নিকৃতম মানুষসমুহ দ্বারা পরিচালিত একটা কোম্পানী; এটা আমেরিকানদের জীবনের মান নীচু করে দিয়েছে।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি বুঝিনি। যারা চালাচ্ছেন তারা অনেক বড় মাপের ব্যাবসায়ী, সেখানে আপনি সুঁই থেকে এসি জেনারেটর সব পাচ্ছেন, খারাপটা কোথায়! ধন্যবাদ্

২১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:১০

দীপান্বিতা বলেছেন: জানলাম :)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪০

ঢাকাবাসী বলেছেন: জানাতে পেরে ভাল লাগল, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন।

২২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুনস্ততথ্য বহুল পোস্ট ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪২

ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৮

সোহানী বলেছেন: আচ্ছা কিছু বাস্তব ভিত্তিক ওয়ালমার্ট ইনফরমেশান দেই..

১) অনেক বড় চাকরীর মার্কেট ওয়ালমার্ট। যে কেউ এপ্লাই করলেই চাকরী পায় সেখানে। বিশেষ করে স্টুডেন্টই বেশী এমপ্লয়ী। সামার ভেকেশানে বসে থাকা স্টুডেন্ট সহ যে কেউ চাইলেই ৩/৪ দিনের ট্রেনিং এ ঢুকে যায়। বাট আপনি কি জানেন তারা বেশী কর্মচারী নেয় কিন্তু কাউকে ঠিকভাবে আওয়ার দেয় না, তেমন কোন বেনিফিট দেয় না, কাউকে সহজে পার্মানেন্ট করে না । মানে এটি বাংলাদেশের মতো না যে জব পেলেই সব। কেউ যদি সাপ্তাহে ২০-২৫ ঘন্টা জব করে ওয়ালমার্ট এ তার সংসার চলবে না আর ওয়ালমার্ট এর বেশি দেয় না। এখন প্রশ্ন কেন তারা গনহারে লোক নেয় কারন ক্রেতা সৃষ্টি। যাকেই নিবে সেই বাজারটা ওয়ালমার্ট থেকেই করবে। হাহাহাহা সহজ হিসেব.........

২) ওয়ালমার্ট অনেক দান করে সত্যি। এবং ওয়ালমার্ট এর কাপড় সেকশানের ৮০% কাপড়ই বাংলাদেশের ( যদিও ইদানিং চাইনীজ কাপড় তা দখল করে নিচ্ছে।) কিন্তু আপনি জানেন কি রানা প্লাজা বা অন্যান্য দূর্ঘোটনার পর ওয়ালমার্ট তেমন কোন সাহায্য করেনি অথচ জো ফ্রেস মাত্র ১০% কাপড় আমাদনী করে ও হিউজ সাহায্য করেছে।

অনেক কিছুই আছে ওয়ালমার্ট নিয়ে পড়ে একদিন লিখবো।

১৬ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:২৩

ঢাকাবাসী বলেছেন:
আপনার চমৎকার জ্ঞানগর্ভ মন্তব্যটি চোখেই পড়তনা যদিনা আজ আপনি দয়া করে মনে না করিয়ে দিতেন। সেজন্য দুবার ধন্যবাদ প্রাপ‌্য হয়ে আমাকে কৃতজ্ঞ করলেন। হ্যাঁ আপনি ঠিক ধরেছেন, বড়রা বড় রকমের ঠকায়, তবু ওরা টিকে আছে কারণ ওরা বড়। চাকরীর ব্যাপারে সব মিলিয়ে ওয়াল মার্ট চাকরীর বাজারে তবু জনপ্রিয়।
একমাত্র জো ফ্রেশই করেছে, এছাড়া দুএকটা অখ্যাত বিদেশীরা রাণা প্লাজার কিছু শ্রমিকদের সাহায্য করেছে (যদিও ঐ টাকা শ্রমিকরা পায়নি) কিন্তু ঐ শ্রমিকদের নিজেদের সরকার বা মালিকরা যারা এই শ্রমিকদের পরিশ্রমের ফলে পাজেরো মার্সিডিজ হাঁকায় বছরে ৫ বার নিউইয়র্ক টরোন্টো ঘোরে সেই লোভী অসৎ কৃপন অসভ্য নীচুমনা বাংলাদেশি মালিকরা কি দিয়েছে! অর্ধেকের বেশী অসহায় আহত শ্রমিকরা এক টাকাও পায়নি, চাকরী পায়নি, তাদের কথা ঐ মালিকরা কখনো ভেবেছে? না ভাবেনি ভাবেনা। এখনো এইসব অতি লোভী বাংগালি মালিকরা শ্রমিককে শোষন করে চলেছে, সময়মত সঠিক বেতন কোন শ্রমিক কখনো পায়না, সারাবছর বন্চনা শিকার এই দরিদ্র অসহায় শ্রমিকরা, সাথে আছে সরকার কারণ সরকারী অনেকেই কারখানার মালিক! ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.