নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারদিকে নদী বেষ্টিত বৃত্তাকৃতির দ্বীপের মত, চির সবুজের সমারোহ বিকেল বেলায় পশ্চিমা আকাশে রুদ্রের লুকোচুরি খেলা এক অজপাড়া গাঁয়ের নাম নিজ ছেংগার চর।জনম দুঃখিনী মায়ের অন্ধেরযষ্টি এলএলবি সমাপ্ত করে সম্মান জনক পদে অধিষ্টিত থাকায় নিরন্তর সংগ্রাম অব্যাহত।।

আমি সম্মানের পাত্র নই

যুগ্মসাধারন সম্পাদক (রায়াব)

আমি সম্মানের পাত্র নই › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভ্যান গাড়ীর যাত্রী

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮

কতইনা কাট খড়া ,ধন্যতা,শাররীক অসুস্থতা,হতাসার একঝাক দুঃখ তরঙ্গ সংসার জীবনে পারিবারিক চাহিদা পুরনে হিমসিম খাওযা এক অনিশ্চয়তার ব্যর্থ সৈনিক হর-রোজ অস্থিত্বহীন ,অনাকাংখিত সমস্যায় নির্যাতনের মুখে কচি কাচা নিঃস্পাপ সোনা মনিদের নৈতিকতার অবক্ষয়সহ বহুবিদ সমস্যার কারনে ভবিষৎ প্রায় অন্ধকার।এ অন্ধকার দুরি করনের জন্য কিছু সুপরামর্শ সমমনাদের কাছে একান্ত কাম্য।সহধর্মীনির অপ্রয়োজনীয় দাবীর মুখ দিন দিন দেনার পরিমান দীর্ঘকার হচ্ছে কিন্তু ওনাকে থামানো যাচ্চে না । মরিচিকার পিচনে ছুটতে ছুটতে রাত্রী গভীর থেক গভীরতম হচ্ছে ভোরের আলোর প্রতিক্ষায় আবারও মেঘাচ্ছন্নতায় গ্রাস করে ম্লান হয়ে যায় বাচে থাকার সকল আয়োজন। নিত্য দিন অফিসে যাতায়তের জন্য রিক্সায় উঠলে ৬০-৭০ টাকা গুনতে হয় । তাই রিক্সায় না উঠে ভ্যান গাড়ী যাতায়তের একমাত্র আবলম্বন হিসাবে গ্রহন করে তার পথ চলা। এহেন পরিস্থিতিতে একদিকে মনস্থাত্বিক যন্ত্রনা প্রকট অন্য দিকে অগাধ টাকার মালিক হয়েও কৃপনতা না করে প্রাইভেটকার কিনলেইতো হয়।যেন মরার উপর খরার গাঁ।

সমাধানের পক্ষে যুক্তি ঃ স্ত্রীর ধারনা স্বামী গাড়ী, বাড়ি, গার্মেন্টস,অফিসের মালিক অথচ স্বামী ভ্যান গাড়ীর যাত্রী। এ সমস্যা সমাধানের সহজ পথ কি? আমার মতে স্ত্রী ঐ সকল মালিকানাধীন প্রতিষ্টানের দখল নেয়া স্ত্রীর কর্তব্য। তা না করলে দিন দিন সমস্যা ঘনিভূত হবে উভয়ের মাঝে তীক্ততা সৃষ্টির মধ্য দিয়ে দুঃসহ জীবনের এক পর্যায়ে যবনিকাপাত ঘটবে। এ পর্যায়ে স্বামীর করনীয় কি হতে পারে? যুক্তিযুক্ত পরামর্শ প্রদান করলে একটি দাম্পত্য জীবন সুন্দর ও শান্তির পথে পুনঃস্থাপন হলে কৃতজ্ঞ থাকব।


মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.