নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারদিকে নদী বেষ্টিত বৃত্তাকৃতির দ্বীপের মত, চির সবুজের সমারোহ বিকেল বেলায় পশ্চিমা আকাশে রুদ্রের লুকোচুরি খেলা এক অজপাড়া গাঁয়ের নাম নিজ ছেংগার চর।জনম দুঃখিনী মায়ের অন্ধেরযষ্টি এলএলবি সমাপ্ত করে সম্মান জনক পদে অধিষ্টিত থাকায় নিরন্তর সংগ্রাম অব্যাহত।।

আমি সম্মানের পাত্র নই

যুগ্মসাধারন সম্পাদক (রায়াব)

আমি সম্মানের পাত্র নই › বিস্তারিত পোস্টঃ

# কে এই রেজাউল করিম টিটন-???

২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩

বাবা-ইসহাক সর্দার যিনি ছিলেন আমৃত্যু এস.বি.কে ইউনিয়ন বিএনপি’র সহ-সভাপতি ও ওয়ার্ড বিএনপি’র সভাপতি। স্বাধীনতা পূর্ব ও স্বাধীনতা উত্তর তথা ১৫ আগষ্ট থেকে যে রক্ত আওয়ামীলীগ বিরুধী বা নিধনে ছিল সক্রিয় তারা আজি স্বার্থ হাসিলের জন্য, পিট বাচানের জন্য,মুজিবাদর্শকে কুলশিত করার জন্য,সংগোপনে কেন্দ্রীয় নেতাদের ভালিয়ে-ভুলিয়ে নিজের অবস্থানকে করছে সুদৃঢ়।।পিছিয়ে পড়ছে বা তলিয়ে যাচ্ছে মুলচেতবাধারী মুজিব প্রেমিকরা বা ভক্তরা।

টিটন নামক নব্য কাউয়ালীগ অতি সাধারন হতদরিদ্র পরিবারে জন্ম নিয়ে তারা দু’ভাই এলাকায় চারদলীয় জোট সরকারের আমলে বাড়ি ঘর , আওয়ামীলীগ অফিস ভাংচুর ও জ্বালাও পোড়ানো থেকে শুরু করে জামাতি চেতনায় ষড়যন্ত্রের অংশ হিসাবে সে নিজে এবং তার ভাই আসাফোত সর্দার খালিশপুর সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল।বিশেষ করে এই পরিবারটি শৈশব কাল থেকেই ছিল আওয়ামীলীগ বিদ্বেষী, জামাতি বিএনপির প্রতি অনুরাগী। উল্লখ্য যে আসাফোত সর্দার- (সন্ত্রাসী) ইউনিয়ন যুবদল ও ওয়ার্ডের নেতা- যে এবং যার নেতৃত্বে ২০০১ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরদিন খালিশপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, খালিশপুর রূপালী ব্যাংক, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে “জাতির পিতার” ছবি নামিয়ে এনে তার সাঙ্গ- পাঙ্গদের নিয়ে ভাংচুর করে, অগ্নিসংযোগ করে এবং প্রশ্রাব করে। এ ঘটনার অনেক প্রত্যাক্ষদর্শীর মুখে মুখে আজও এ কথা প্রবাহমান।।
নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার পর জামাত-বিএনপির চক্ষুশুল, মুজিবাদর্শের সন্তান- টি এম আজিবর রহমান (ইঞ্জি. মোহন) বাদি হয়ে জাতির পিতার ছবি অবমাননার একটি মামলা (এজাহার) দাখিল করে। তৎকালীন মহেশপুর থানার ওসি হুমায়ন কবির এবং এম পি এড. শফিকুল আজম চঞ্চলের শ্যালক সাচ্চুর নাম এজাহারে থাকায় অনেকটা চাপের মুখেই মামলাটা প্রত্যাখ্যান করে নেয়।।

ছোটবেলার টিটনঃ বাল্যকাল থেকেই মাদ্রাসার লেখাপড়া করতো, সেই সাথে শিবিরের সক্রিয় সদস্য ছিলো।
আলিয়া মাদ্রাসাতে শিবিরের ক্যাডার হিসাবে ব্যাপক আলোচনায় আসে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হওয়ার পর আরেক শিবিরের ক্যাডারের সাথে তার সক্ষতা গড়ে উঠে। তারা দুজনেই বাংলাদেশ ছাত্রলীগে সুকৌশলে নাম লিখিয়ে নেয়। মহেশপুর কোটচাঁদপুর এলাকাতে সে বা তার পরিবারের কেউ জীবনে জয় বাংলা শব্দ উচ্চারন করা তো দূরের কথা সুযোগ পেলেই আওয়ামীলীগের সমর্থকদের উপর চরাও হত।কখনো কখনো রক্তের হুলি খেলায় মেতে উঠত, উল্লাস বা নিত্য করত ঘরে আগুন দিয়ে
মুজিব প্রেমিকদের অপমান অপদস্ত করাই ছিল ঐ সময়ের প্রথম ও প্রধান কাজ । অথচ তেলের সুক্ষাতি সুক্ষ ব্যবহারে টিটন ঢাকায় এসে ছাত্রলীগে নাম লিখিয়ে বহুমুখি তদবির বানিজ্য করে রাতারাতি প্রচুর অবৈধ অর্থ উপার্জন করে আলিশান বাড়ি, প্রাইভেটকারসহ চলন বলনে প্রায় জমিদারী লেবাস ধারন করে হঠাৎ ফুলে-ফেপে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ।

বাবা ইসহাক সর্দার বেচে থাকতে ভিজিএফ কার্ডের চাল বা আটা না পেলে চুলায় আগুন জ্বলত না, পে
টে খাবার জুটত না, কথায় বলে না-ছর (চামরা) নাই কুত্তার বাঘা নাম।ওদের ক্ষেত্রেও সেই বাস্তবতা পরিলক্ষিত।তাই বলছিলাম কি এখনি উত্তম সময় ঐ সকল হাইব্রিড,মলমবাজ,তেলবাজ, আদর্শহীন, কাউয়ালীগদের হটাতে না পারলে এই বিষধর সাপের অনুপ্রবেশ বন্ধ না করলে, ত্যাগী নেতা- কর্মীদের অবমুল্যায়ন হলে আগামীদিনে বিষধর সাপের ছোবলে নীল হবে সমস্ত শরীর।পরিনতিতে আওয়ামীলীগের গলার কাটা হয়ে কেনসারে পরিনত হলে মৃত্যু অভিসম্ভাবী। আসুন জাতির জনকের হাতে গড়া সংঘটনকে আগাছামুক্ত করে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর লক্ষ পুরনে আমরা সহায়ক ভুমিকা রাখি।

আসুন এদের প্রতিহত ও বিতাড়িত করি।
♦জয় বাংলা,♦জয় বঙ্গবন্ধু
জয়তু বিশ্বনেতা শেখ হাসিনা।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭

আমি সম্মানের পাত্র নই বলেছেন: বাবা ইসহাক সর্দার বেচে থাকতে ভিজিএফ কার্ডের চাল বা আটা না পেলে চুলায় আগুন জ্বলত না, পে
টে খাবার জুটত না, কথায় বলে না-ছর (চামরা) নাই কুত্তার বাঘা নাম।ওদের ক্ষেত্রেও সেই বাস্তবতা পরিলক্ষিত।তাই বলছিলাম কি এখনি উত্তম সময় ঐ সকল হাইব্রিড,মলমবাজ,তেলবাজ, আদর্শহীন, কাউয়ালীগদের হটাতে না পারলে এই বিষধর সাপের অনুপ্রবেশ বন্ধ না করলে, ত্যাগী নেতা- কর্মীদের অবমুল্যায়ন হলে আগামীদিনে বিষধর সাপের ছোবলে নীল হবে সমস্ত শরীর।পরিনতিতে আওয়ামীলীগের গলার কাটা হয়ে কেনসারে পরিনত হলে মৃত্যু অভিসম্ভাবী। আসুন জাতির জনকের হাতে গড়া সংঘটনকে আগাছামুক্ত করে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর লক্ষ পুরনে আমরা সহায়ক ভুমিকা রাখি।

২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩

আমি সম্মানের পাত্র নই বলেছেন: অনুভূতির প্রকাশনা দেখলে সমৃদ্ধ হতাম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.