নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ভাই সাদাসিদে মানুষ; হাছা কথা কই । আম্মুয়ে শেখাইছে মেয়েদের সম্মান করতেহয় সবসময়। তাই ই অভ্যাসে পরিনত হয়েগেছে। আর রাজনীতি- সেটা একটু একটু বুঝি। ভালো ও লাগে মোটামুটি। যাই হোক, সবই ঠিকঠাক চলে শুধুমাত্র খাওয়া-দাওয়া ছাড়া ।
ভিয়েতনামের যুদ্ধের কথা মনে আছে ? যতোদূর মনেপরে- ১৯৫৯ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত হইছিলো এই যুদ্ধ। এটি দ্বিতীয় ইন্দোচীন যুদ্ধ নামেও পরিচিত। যুদ্ধের একপক্ষে আছিলো উত্তর ভিয়েতনামি জনগণ ও ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট আর অন্যপক্ষে ছিল দক্ষিণ ভিয়েতনামি সেনাবাহিনী ও মার্কিন সেনাবাহিনী। যাই হোক, যেইটা কইতে চাইছিলাম-ভিয়েতনাম যুদ্ধ শেষে আমেরিকা একটা গেম খেলেছিল ভিয়েতনামের লগে চুক্তি করার বেলায়। আমেরিকানরা কইলো, আলোচনার টেবিল হবে চার কোনা। ভিয়েতনামিরা পাল্টা জেদ ধরল, না না টেবিল হইতে হইবো গোল, যাতে সব পক্ষরে সমান মনে হয়। এইডা নিয়া বহু বাদ–বিবাদের পর সমঝোতা ওইলো, গোলটেবিলই সই। আর আমেরিকানরা এইটাই চাইছিল। টেবিলের ইস্যুতে ছাড় দিয়া মূল ইস্যুগুলোতে তারা কঠিন অবস্থান নেয় এবং সুবিধা অর্জন করে।
সিইসি কে হবেন না হবেন, তা নিয়ে ঢাকঢোল পিটিয়ে, রাষ্ট্রপতিকে জড়িত করে, অবাধ গ্রহণযোগ্য অনুসন্ধান কমিটি করে সরকার বিরাট ইস্যু বানিয়ে ফেলল। বিএনপিও তা নিয়ে মাতল। সরকার বিএনপির প্রস্তাব থেকে একজনকে রেখে একধরনের ছাড়ও দিল। কিন্তু নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারেরদাবি ?
ধরলাম, নির্বাচন নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনেই হইলো। তাতে বিএনপির কতোটা লাভ হইবো নিজেও বুঝতেছিনা। ভাই- তোরা নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষ দিয়া কি করবি ? যদি এই সরকারের অধীনেই ই হয় নির্বাচন? লন্ডনের ইশারায় চলার টেনডেন্সি বাদ দিয়া চিন্তা ভাবনা কইরা কাম করেন। সামনে মুলা ঝুলতে দেখে হা করার সময় খেয়াল কইরা হা করেন। মুখের মধ্যে গরম লোহা ও ঢুকবার পারে ।
©somewhere in net ltd.