নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ভাই সাদাসিদে মানুষ; হাছা কথা কই । আম্মুয়ে শেখাইছে মেয়েদের সম্মান করতেহয় সবসময়। তাই ই অভ্যাসে পরিনত হয়েগেছে। আর রাজনীতি- সেটা একটু একটু বুঝি। ভালো ও লাগে মোটামুটি। যাই হোক, সবই ঠিকঠাক চলে শুধুমাত্র খাওয়া-দাওয়া ছাড়া ।
অবাধ্য ছেলে চোরের মতো টুপি মাথায় দিয়ে বাসায় ঢুকছে যেনো বাবা মা মনেকরে নামাজ পড়েই বাসায় ঢুকছে, তাও আবার রাত্রি ছোট কালিন রাত ৯:৩০ এর মধ্যেই যেনো রাতে সবার খাবারের থেকে একটু রয়েযায় তার ভাগ্যে। সামাজিক কারনেই তখনো তার বাড়ির এলাকার ৯৪ভাগ লোক এখনো বাসায় ঢুকেনাই। আর তার বয়সের বন্ধুবান্ধবরা এতো তাড়াতাড়ি বাসায় আসার কারনে মেসেঞ্জার গ্রুপে ক্যান্ডি বয় কইয়া খ্যাপানোটা মানুষিক টর্চারের পর্যায়ে নিয়েগেছে।
যাই হোক, গেট থেকে বাসায় ঢুকাটা আজ মাত্র ৫ মিঃ এর মধ্যেই অবাধ্যছেল ওরফে চোরের ভাগ্যে জুটছে। চোরের মতো সামনে এসে দাঁড়িয়ে সে আম্মুকেই ফোনকরে, কারন- আম্মুকেই গেটের সামনে এসে দাঁড়িয়ে যদি চোরকে বাসায় দরজা খুলে ঢুকতে দেয়ার মতো অন্যায়কাজে সহায়তা করারজন্য ফোনকরে সেই চোর.. তখন আম্মু যখন আব্বুকে চোরের দোষগুলো একএকটা উদাহরন অনেক দূরথেকে টপিক্স এনে চোরের অন্যায়গুলো আব্বু চোরের ওপর গভীর কষ্টে থাকাকালীন বলতে ব্যাস্ত থাকবে, তখন চোরের ওপর আব্বুর ক্ষোভটা আগুনে ঘী ঢালারমতো হবে..আর আব্বু আম্মুকে সেদিন দরজা খুলে অন্যায় করার জন্যও ভিষন রাগকরার মুহুর্তটায় ই "আম্মু চোরকে ভালোবাসে খুব..চোর আম্মুরসাথে যতোই খারাপ আচরন করুকনা কেনো-আম্মুরতো ছেলে সে,তাই আম্মু চোরের জন্য খুব কলিজা জ্বলে..আম্মুর বাবা চোরের আকিকা উপলক্ষে কতোবড়ো একটা মাছসহ কতোকিছু করছে..অথচ চোরের আচরনে ঘৃনা হয় মাঝে মাঝে..." এসব প্রমান করতে ব্যাস্ত থাকবে।
আর এই টোটাল প্রকৃয়াটা- বেশ কয়েকবার চোর এই অসময় কাকতালীয়ভাবে আম্মুর অজান্তে চোরের অন্ধকার রুমেই রয়ে যাওয়ার কারনে চোরের কাছে কমন হয়ে পরেছে।
চোরকে দরজা খুলেদিতে আম্মু সবসময় খুব আন্তরিক; শুধু আব্বু যদি দৈবাত আম্মুর মামার বাসা পাহারা দিতেগিয়ে তার মহামান্য মামাশ্বশুর এর বাসায় চলেযায় বা অন্য কোনো কাজে রাতে বাসায় না থাকে,সেদিন ছাড়া;
সেদিন চোর বাসায় আসার জন্য ওয়াল টপকাতে হয় প্রায়ই।
আম্মুর এসব দেখে চোরের একাকী কান্নাটাও ইদানীং চোরকে আত্মহত্যারদিকে নিয়ে যেতেচায় বিধায়-চোর একটা পন্থা অবলম্বন করেঃ "কষ্টগুলোকে নিয়েই মজা করা,কষ্ট বাক্যগুলো যদি ভুলেও মনেপরে-তাহলে এই মুহুর্তে চোখের জল আটকানোর জন্য বাক্যগুলোর কেমিক্যাল মেকানিজম চিন্তাকরে।
তা নিয়েই চোর নিজেই মুখে কাপর দিয়ে হাসে। হাসি ই একমাত্র জিনিষ-যেটাথেকে সেটারই উতপত্তি। একবার জোড়করে শুরুকরতে পারলেই হলো,তারপর অনিচ্ছাকৃত হাসার কারনেই হাসি আসবে।
যাই হোক- আম্মুর অজান্তে বাসায় থেকে আম্মু কর্তৃক চোরের ছোটছোট ভুলগুলো তোলার উদ্দেশ্যে আম্মু যেসব টপিকগুলো দিয়ে শুরুকরে সেগুলো নিয়ে চোর একা একা একটা আইকিউ গেম খেলে
©somewhere in net ltd.