নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Mobile Software Engineer
প্রসঙ্গত গত ৯ই জুলাই শ্যামলীর তাজিন হোটেলে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে উঠেন আশরাফ ও মিথিলা নামের দুই তরুণ-তরুণী। তার কয়েক ঘণ্টা পর আশরাফ হোটেল ম্যানেজারকে বিকালে ফিরবেন বলে বের হয়ে যান। পরে আর ফিরে আসেননি। বিকালে হোটেল কক্ষে গিয়ে দেখা যায় অচেতন অবস্থায় পড়ে আছেন মিথিলা। সেখান থেকে উদ্ধার করে তাকে প্রথমে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে আনা হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
তার শারীরিক অবস্থারও কোনো উন্নতি হয়নি । তিনি হাসপাতালের বেডে এখনো অচেতন হয়ে পড়ে আছেন। মিথিলার পাশের শয্যার রোগীর অভিভাবক জানান, তিনি গত চারদিন ধরে মিথিলাকে দেখছেন। এই চারদিনে একবারও সে কোনো কথা বলেনি। কোনো খাবারও খায়নি। তার আশেপাশে কতো রোগী, অভিভাবক, ডাক্তার, সেবিকা আসা- ওয়া করছেন। তাকে কথা বলানোর চেষ্টা করছেন। কিন্তু কোনো কিছুই বলতে পারছে না।
যেহেতু মেয়েটিকে হোটেলে পাওয়া গিয়েছিল আর মিডিয়ার কল্যানে সংবাদটা ফুলে ফেপে বড় হচ্ছে দিন দিন ৷আবার কিছু লোকের হাসি মশকরা করার মত সংবাদও এটা ৷মেয়েটিকে তার পরিবার এবং সমাজ কিভাবে গ্রহন করবেন সেটা তার সুস্থতা এবং ভাগ্যের উপর নির্ভর করছে ৷প্রকৃত সত্য জানা যাবে মিথিলা সুস্থ হলে তার আগে বেশ্যা, পতিতার, তকমা দিয়ে কোন মানবিকতার বলে বলীয়ান হবেন সেটা আপনার একান্তই ব্যাক্তিগত ব্যাপার ৷
©somewhere in net ltd.